নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হৃদয়ের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কিছু রচনা যা চিরকাল অমৃত থাকবে !!!!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫১


মাটি ও হৃদয়ের কবি কাজী নজরুল ইসলাম । যার জন্য সৃষ্টি হয়েছিল বহু কবিতা,গল্প,রচনা,নাটক আরো অনেক কিছু।
তিনি ছিলেন বাংলা ভাষাবাসীর বহু সাহিত্য সৃষ্টির জনক।
নজরুল রচনা তালিকা
কাজী নজরুল ইসলাম বিংশ শতাব্দীর অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি ছিলেন,এবং তিনি ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ, সংগীতস্রষ্টা, দার্শনিক, যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী এবং অনন্য বহু ভূমিকা রেখেছেন। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্ম নেওয়া এই কবি বাংলা ভাষার অন্যতম সাহিত্যিক, দেশপ্রেমী এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি। নিচে তার রচিত সাহিত্য কর্মের একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
অগ্নিবীণা ১৯২২ সাল
অগ্নিবীণা কাব্যটি বিংশ শতাব্দীর কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে আর ১৯২২সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত হয়েছিল। এই কাব্য গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা আছে। কবিতাগুলি হচ্ছে - ‘প্রলয়োল্লাস’, ‘বিদ্রোহী’, ‘রক্তাম্বর-ধারিণী মা’, ‘আগমণী’, ‘ধূমকেতু’, কামাল পাশা’, ‘আনোয়ার ‘রণভেরী’, ‘শাত-ইল-আরব’, খেয়াপারের তরণী’, কোরবানী’ ও মোহররম’। এছাড়া গ্রন্থটির সর্বাগ্রে বিপ্লবী বারীন্দ্রকুমার ঘোষ-কে উৎসর্গ করে লেখা একটি উৎসর্গ কবিতাও আছে। ‘অগ্নি-বীণা’ প্রচ্ছদপটের পরিকল্পনা ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং এঁকেছিলেন তরুণ চিত্রশিল্পী বীরেশ্বর সেন।বইটির তৎকালীন মূল্য ছিল ৩ টাকা। ৭ নং প্রতাপ চ্যাটার্জি লেন থেকে গ্রন্থকার কর্তৃক গ্রন্থটি মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। প্রাপ্তিস্থান হিসেবে গ্রন্থে লেখা ছিল: 'আর্য পাবলিশিং হাউস, কলেজ স্ট্রিট, মার্কেট (দোতলায়)'। গ্রন্থটি ছাপা হয় মেটকাফ প্রেস, ৭৯ নং বলরাম দে স্ট্রিট, কলিকাতা থেকে। দাম এক টাকা। গ্রন্থটির উৎসর্গ হচ্ছে- “বাঙলার অগ্নিযুগের আদি পুরোহিত সাগ্নিক বীর শ্রীবারীন্দ্রকুমার ঘোষ শ্রীশ্রীচরণারবিন্দেষু”। নিচে লেখা আছে “তোমার অগ্নি-পূজারী -হে- মহিমাম্বিত শিষ্য-কাজী নজরুল ইসলাম”। অরবিন্দ ঘোষের ভ্রাতা বারীন্দ্রকুমার ঘোষ বাংলা তথা ভারতের বিপ্লববাদী আন্দোলনের অন্যতম নায়ক ছিলেন। বিপ্লবে বিশ্বাসী নজরুল তাই নিজেকে বারীন্দ্রকুমারের ‘-হে-মহিমান্বিত শিষ্য’ বলে উল্লেখ করে তাকেই তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করেছিলেন।
অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থে থাকা কবিতা হলঃ
প্রলয়োল্লাস
বিদ্রোহী
রক্তাম্বর-ধারিণী মা
আগমণী
ধূমকেতু
কামাল পাশা
আনোয়ার
রণভেরী
শাত-ইল-আরব
খেয়াপারের তরণী
কোরবানি
মোহররম

সঞ্চিতা ১৯২৫ সাল
সঞ্চিতা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্য-সংকলন। এই গ্রন্থে মোট ছিয়ানব্বইটি কবিতা আছে। এর মধ্যে - ‘বিদ্রোহী’, ‘সর্বহারা’, ‘সাম্যবাদী’, ‘মানুষ’, ‘জীবন বন্দনা’, ‘খুকী ও কাঠবেরালী’, ‘চল্‌ চল্‌ চল্‌’প্ প্রভৃতি প্রধান।গ্রন্থটির উৎসর্গ পত্রে লেখা আছে: “বিশ্বকবিসম্রাট শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্রীশ্রীচরণারবিন্দেষু”।
চাইলে বইটা ডাউনলোড করতে পারেন।
সাম্যবাদী ১৯২৫ সাল
সাম্যবাদী কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ১৯২৫ সালের ডিসেম্বর মাসে বাঙলায় ছিল ,১৩৩২বঙ্গআব্দের পৌষ মাস এবং তখন প্রকাশিত এই বইটির কবিতাগুলোতে কাজী নজরুল ইসলাম সাম্যের কথা বলেছেন । বিভিন্ন পিছিয়ে পরা জাতি নিয়েও কবিতা এই বইতে রয়েছে। ধর্ম,জাত,লিঙ্গ সবকিছু পিছনে ফেলে মানুষের পরিচয়ই যে মহান তা তিনি এ কবিতগুলোর মাধ্যমে বুঝিয়েছেন ।
সাম্যবাদী গ্রন্ঠে মোট ১১ টি কবিতা রয়েছে ।কবিতাগুলো হলঃ
সাম্যবাদী
ইশ্বর
মানুষ
পাপ
চোর-ডাকাত
বারাঙ্গনা
মিথ্যাবাদী
নারী
রাজা-প্রজা
সাম্য
কুলিমজুর

ফনী-মনসা ১৯২৭ সাল
ফণি-মনসা হচ্ছে কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অন্যতম আরেকটি কাব্যগ্রন্থ। ফণি-মনসাতে সর্বমোট ২৩টি কবিতা আছে।
কবিতা গুলো হলোঃ
সব্যসাচী
দ্বীপান্তরের বন্দিনী
প্রবর্তকের ঘুর-চাকায়
আশীর্বাদ
মুক্তি-কাম
সাবধানী-ঘন্টা
বিদায়-মাভৈ
বাংলায় মহাত্মা
হেমপ্রভা
অশ্বিনীকুমার
ইন্দু-প্রয়াণ
দিল-দরদী
সত্যেন্দ্র-প্রয়াণ
সত্য কবি
সত্যেন্দ্র-প্রয়াণ-গীতি
সুর-কুমার
রক্ত-পতাকার গান
অন্তর-ন্যাশনাল সংগীত
জাগর সূর্য
যুগের আলো
পথের দিশা
যা শত্রু পরে পরে
হিন্দু-মুসলিম যুদ্ধ


চক্রবাক ১৯২৯ সাল
চক্রবাক কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অন্যতম আরো একটি কাব্যগ্রন্থ। ১৯২৯ সালে দে এই কাব্য গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এই কাব্য গ্রন্থে মোট কবিতার সংখ্যা হল ১৯টি।
কবিতাগুলো হলঃ

তোমারে পড়িছে মনে
বাদল-রাতের পাখি
স্তব্ধ রাতে
বাতায়ন-পাশে গুবাক-তরুর সারি
কর্ণফুলী
শীতের সিন্ধু
পথচারী
মিলন-মোহনায়
গানের আড়াল
তুমি মরে ভুলিয়াছ
হিংসাতুর
বর্ষা-বিদায়
সাজিয়াছি বর মৃত্যুর উৎসবে
অপরাধ শুধু মনে থাক
আড়াল
নদীপারের মেয়ে
১৪০০ সাল
চক্রবাক
কুহেলিকা


সাতভাই চম্পা ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত

নির্ঝর ১৯৩৯ সাল
নির্ঝর কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত আরো একটি কাব্যগ্রন্থ। গ্রন্থ রেজিস্ট্রেশনের তালিকা ১৯৩৯ সালের ২৩ জানুয়ারি গ্রন্থটির প্রকাশকাল চিহ্নিত হয়। এই গ্রন্থে মোট কবিতার সংখ্যা ২৫টি। নজরুল ইসলামের নির্ঝর বইকে অনেক সমালোচকের কাছে একটি ভাগ্যবিড়ম্বিত বই বলেও মনে হয়েছে। যার পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত হয়েছিল ১৯২৬ সালে। অধিকাংশ রচনা পত্রপত্রিকায় ১৯২৪-২৫-এর মধ্যে প্রকাশিত হয়। নির্ঝর-এর কবিতাসমূহ নজরুলের কাব্যচর্চার হাতেখড়ি-পর্বের হলেও এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে কবির কাব্যচর্চার প্রায় শেষ পর্যায়ে—১৯৩৯ সালের জানুয়ারি মাসে। এই গ্রন্থ প্রকাশে নজরুল-পরবর্তী স্বত্বাধিকারীদের অনীহা বা অবহেলাই প্রধানত কারণ হিসাবে চিহ্নিত।
এই গ্রন্ঠে থাকা কবিতাগুলো হলঃ
অভিমানী,
বাঁশীর ব্যথা,
আশায়,
সুন্দরী,
মুক্তি,
চিঠি,
আরবি ছন্দের কবিতা,
প্রিয়ার দেওয়া শরাব,
মানিনী বধূর প্রতি,
গান (আজ নূতন করে পড়ল মনে মনের মতনে),
গরিবের ব্যথা,
তুমি কি গিয়াছ ভুলে,
হবে জয়,
পূজা-অভিনয়,
চাষার গান,
জীবনে যাহারা বাঁচিল না,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
‘দীওয়ান-ই-হাফিজ’: ৮টি গজল,
নমস্কার।

নতুন চাঁদ ১৯৩৯ সাল
নতুন চাঁদ কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। এই গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৯ সালৈ। প্রকাশক ছদরুল আনাম খান, মোহাম্মদী বুক এজেন্সী, ৮৬এ, লোয়ার সার্কুলার রোড, কলকাতা। আর এই গ্রন্ঠে রয়েছে কাজী নজরুল ইসলামের ১৯টি কবিতা।
কবিতাগুলো হলঃ
তুন চাঁদ
চির-জনমের প্রিয়া
আমার কবিতা তুমি
নিরুক্ত
সে যে আমি
অভেদম্‌
অভয় সুন্দর
অশ্রু-পুস্পাঞ্জলী
কিশোর রবি
কেন জাগাইলি তোরা
দুর্বার যৌবন
আর কতদিন
ওঠ রে চাষী
মোবারকবাদ
কৃষকের ঈদ
শিখা
আজাদ
ঈদের চাঁদ
চাঁদনী রাতে ।

মরুভাস্কর ১৯৫১ সালে প্রকাশিত
কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত মরুভাস্কর অন্যতম আরো একটি কাব্যগ্রন্থ। এই কাব্য গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৫১ সালে।হজরত মোহাম্মদ (সঃ )এর জীবনী নিয়ে চারটি সর্গে ১৮ টি খণ্ড-কবিতা নিয়ে এই কাব্যগ্রন্থ।
কবিতাগুলো হলঃ
প্রথম সর্গ

অবতরণিকা
অনাগত
অভ্যূদয়
স্বপ্ন
আলো-আঁধারি
দাদা
পরভৃত

দ্বিতীয় সর্গ

শৈশব-লীলা
প্রত্যাবর্তন
“সাক্কুস সাদ্‌র” (হৃদয় উন্মোচন)
সর্বহারা

তৃতীয় সর্গ

কৈশোর
সত্যাগ্রহী মোহাম্মদ

চতুর্থ সর্গ

শাদী মোবারক
খদিজা
সম্প্রদান
নও কাবা
সাম্যবাদী ।


সঞ্চয়ন ১৯৫৫ সালে প্রকাশিত ।
নজরুল ইসলাম: ইসলামী কবিতা ১৯৮২ সালে প্রকাশিত।
এবং আনন্দময়ীর আগমনে।

কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত আরো কবিতা এবং সংগীতের তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
দোলন-চাঁপা (কবিতা এবং গান) ১৯২৩ সালে প্রকাশিত ।
বিষের বাঁশি (কবিতা এবং গান) ১৯২৪ সালে প্রকাশিত ।
ভাঙ্গার গান (কবিতা এবং গান) ১৯২৪ সালে প্রকাশিত ।
ছায়ানট (কবিতা এবং গান) ১৯২৫ সালে প্রকাশিত ।
চিত্তনামা (কবিতা এবং গান) ১৯২৫ সালে প্রকাশিত ।
সাম্যবাদী (কবিতা এবং গান) ১৯২৫ সালে প্রকাশিত ।
পুবের হাওয়া (কবিতা এবং গান) ১৯২৬ সালে প্রকাশিত ।
সর্বহারা (কবিতা এবং গান) ১৯২৬ সালে প্রকাশিত ।
সিন্ধু হিন্দোল (কবিতা এবং গান) ১৯২৭ সালে প্রকাশিত ।
জিঞ্জীর (কবিতা এবং গান) ১৯২৮ সালে প্রকাশিত ।
প্রলয় শিখা (কবিতা এবং গান) ১৯৩০ সালে প্রকাশিত ।
শেষ সওগাত (কবিতা এবং গান) ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত ।

কিছু নজরুলগীতি তালিকা দেওয়া হল নিচেঃ
বুলবুল (গান) ১৯২৮ সালে প্রকাশিত।
সন্ধ্যা (গান) ১৯২৯সালে প্রকাশিত।
চোখের চাতক (গান) ১৯২৯সালে প্রকাশিত।
নজরুল গীতিকা (গান সংগ্রহ) ১৯৩০সালে প্রকাশিত।
নজরুল স্বরলিপি (স্বরলিপি) ১৯৩১সালে প্রকাশিত।
চন্দ্রবিন্দু (গান) ১৯৩১সালে প্রকাশিত।
সুরসাকী (গান) ১৯৩২সালে প্রকাশিত।
বনগীতি (গান) ১৯৩১সালে প্রকাশিত।
জুলফিকার (গান) ১৯৩১সালে প্রকাশিত।
গুল বাগিচা (গান) ১৯৩৩সালে প্রকাশিত।
গীতি শতদল (গান) ১৯৩৪সালে প্রকাশিত।
সুর মুকুর (স্বরলিপি) ১৯৩৪সালে প্রকাশিত।
গানের মালা (গান) ১৯৩৪সালে প্রকাশিত।
স্বরলিপি (স্বরলিপি) ১৯৪৯সালে প্রকাশিত।
বুলবুল দ্বিতীয় ভাগ (গান) ১৯৫২সালে প্রকাশিত।
রাঙ্গা জবা (শ্যামা সংগীত) ১৯৬৬সালে প্রকাশিত।


কাজী নজরুল ইসলামের রচিত ছোট গল্পঃ
ব্যথার দান (ছোট গল্প) ১৯২২ সালে প্রকাশিত ।
রিক্তের বেদন (ছোট গল্প) ১৯২৫সালে প্রকাশিত ।
শিউলি মালা (গল্প) ১৯৩১সালে প্রকাশিত ।

কাজী নজরুল ইসলামের রচিত উপন্যাসগুলো হলঃ

বাঁধন হারা ১৯২৭ সালে প্রকাশিত ।
মৃত্যুক্ষুধা ১৯৩০সালে প্রকাশিত ।
কুহেলিকা ১৯৩১সালে প্রকাশিত ।

এবং কাজী নজরুল ইসলামের রচিত নাটক হলঃ

ঝিলিমিলি (নাট্যগ্রন্থ) ১৯৩০ সালে
আলেয়া (গীতিনাট্য) ১৯৩১ সালে
পুতুলের বিয়ে (কিশোর নাটক) ১৯৩৩সালে
মধুমালা (গীতিনাট্য) ১৯৬০সালে
ঝড় (কিশোর কাব্য-নাটক) ১৯৬০সালে
পিলে পটকা পুতুলের বিয়ে (কিশোর কাব্য-নাটক) ১৯৬৪সালে

প্রবন্ধ হলঃ

যুগবানী ১৯২৬ সাল।
ঝিঙ্গে ফুল ১৯২৬ সাল।
দুর্দিনের যাত্রী ১৯২৬সাল।
রুদ্র মঙ্গল ১৯২৭সাল সাল
ধূমকেতু ১৯৬১সাল

অনুবাদ হলঃ

রাজবন্দীর জবানবন্দী (প্রবন্ধ) ১৯২৩সালে
দিওয়ানে হাফিজ (অনুবাদ) ১৯৩০সালে
কাব্যে আমপারা (অনুবাদ) ১৯৩৩সালে
মক্তব সাহিত্য (মক্তবের পাঠ্যবই) ১৯৩৫সালে
রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম (অনুবাদ) ১৯৫৮সালে
নজরুল রচনাবলী (ভলিউম ১-৪,বাংলা একাডেমী)১৯৯৩সালে



নজরুলের লেখার খাতার একটি পাতা : “সকল গানের বাণী
তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার মোহাম্মদের নাম

তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার মোহাম্মদের নাম।

ঐ নাম জপলেই বুঝতে পারি খোদায়ী কালাম –

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।।

ঐ নামেরি রশি ধ’রে যাই আল্লার পথে,

ঐ নামেরি ভেলা ধ’রে ভাসি নূরের স্রোতে,

ঐ নারেরি বাতি জ্বেলে দেখি আরশের মোকাম।

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।।

ঐ নামের দামন ধ’রে আছি আমার কিসের ভয়,

ঐ নামের গুনে পাব (আমি) খোদার পরিচয়,

তাঁর কদম মোবারক যে আমার বেহেশ্‌তী তাঞ্জাম।

মুর্শিদ মোহাম্মদের নাম।।

নজরুল সঙ্গীতের স্বরলিপি গ্রন্থের প্রচ্ছদ চিত্র। নজরুল নিজেই স্বরলিপি করেছিলেন।
বুলবুল (১ম খন্ড-১৯২৮, ২য় খন্ড-১৯৫২)সাল
চোখের চাতক (১৯২৯) সাল।
চন্দ্রবিন্দু (১৯৪৬)সালে।
নজরুল গীতিকা (১৯৩০)সালে।
নজরুল স্বরলিপি (১৯৩১)সালে।
সুরসাকী (১৯৩১)সালে।
জুলফিকার (১৯৩২)সালে।
বনগীতি (১৯৩২)সালে।
গুলবাগিচা (১৯৩৩)সালে।
গীতিশতদল (১৯৩৪)সালে।
সুরলিপি (১৯৩৪)সালে।
সুর-মুকুর (১৯৩৪)সালে।
গানের মালা (১৯৩৪)সালে।

তথ্য সংগ্রহঃ ইন্টারনেট।
পোস্টটি আরো কিছু আবডেট করা হবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কবি নজরুল ইসলাম দার্শনিকও ছিলেন?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:০০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: জী । অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ রাত্রী চাঁদগাজী ভাই।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:১৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো পোস্ট!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬

চাঙ্কু বলেছেন: সবচেয়ে ভালো লাগে সঞ্চিতা!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: তার প্রতিটা লেখাই ভালো লেগেছে আমার কাছে।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬

অব্যক্ত কাব্য বলেছেন: ভালো পোস্ট! জ্ঞানগর্ভ পোস্ট

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন কাজ ভায়া!

এক নজরে জাতীয় কবির সকল প্রকাশনার বিস্তারিত তথ্য ভান্ডার।
শুধু ঘোষনায় নয়- চর্চায় আরো অনেক বেশী জীবন সম্পৃক্ত হোন জাতীয় কবি; এই কামনা।

++++++

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: নজরুল পড়া উচিত সবার।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আমি সময় পেলেই পড়ার চেষ্টা করি।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

সূচরিতা সেন বলেছেন: জাতীয় কবি'র জন্য শ্রদ্ধাঞ্জলি থাকলো ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট।
+++++

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: লেখাটা প্রিয়তে নিলাম।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি হোক। নজরুল ইসলামের অনেক রচনা সম্পর্কে এই পোস্ট থেকে জানা গেল। ধন্যবাদ লেখককে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.