নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু মুছা আল আজাদ

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র

আবু মুছা আল আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

২২৬ বছর ধরে পৃথিবীর মহাশাক্তিধর শাসক The Rothchild Family

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০০

(পাঁচ) . আব্রাহাম লিংকনের কাছে অর্থনৈতিকভাবে পরাজিত হয়ে রলথচাইল্ড আমেরিকাতে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের পরিবর্তে প্রথমে প্রাইভেট ব্যাংকের মাধ্যমেই স্থায়ীভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্থাপনের জন্য অগ্রসর হয়। তারা এমন একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্থাপনের চেষ্টা করে যা সকল প্রকার ব্যাংক ও আথিক প্রতিষ্ঠাটানের একমাত্র চালক ও ঋণ দাতা হবে। এবং এর বাইরে কোন ব্যাংক ঋণদান ও আথিক নিমম বাসত্বায়নে উক্ত ব্যাংকের নিয়ম মেনে চলবে (বর্তমান সময়ের কেন্দ্রীয় ব্যাংক)। উক্ত ব্যাংক স্থাপনের জন্য ইউরোপ ও আমেরিকায় প্রচারনা চালাতে থাকে।



কিন্তু এতে প্র্রধান বাধা হয়ে দাড়ায় জন ১. জ্যাকব অস্টার, ২.বেনজামিন গুগেনহেইম, ও ৩.আই স্ট্রস নামে তৎকালীন ইউরোপের সেরা ধনী। কারন এরুপ কোন প্রতিষ্টান হলে অর্থের সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রন চলে যাবে মাত্র একটি পরিবারের হাতে এবং বাকি সকলমানুষকে তাদেও অধীন হয়ে যেতে হবে।

জে. পি মরগান (জেসুইট ইহুদি) একটি “রেকেজ অব টাইটান” নামে একটি ফিকশন লেখেন। এতে টাইটানিকের যে ট্রাজেডি হয় ঠিক এরুপই ট্রাজেডি উক্ত উপন্যাসে লেখা হয়। ১৯০৯ সালে জেইকল আইলান্ডে গোপন বৈঠকের মাধ্যমে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত করা হয় যে, এমন একটি বিলাসবহুল ও উন্নতমানের জাহাজ বানানো হবে যার প্রধানউদ্দেশ হবে জ্যাকব অস্টার, বেনজামিন গুগেনহেইম, ও আই স্ট্রস সহ সকল বিরোধীদেরকে জাহাজে করে হত্যা করা । জাহাজ পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রনের জন্য জেসুইট ইহুদিদের গোপনে শফত করানো হয়। জাহাজের ক্যাপ্টেন এডওয়াড স্মিথ যিনি ২৬ বছর ধরে এই জাহাজ চালাতেন তাকে উক্ত কাজ করানোর জন্য গোপনে শফত করানো হয়। ১৯০৯ সালে টাইটানিক তৈরী শুরু হয়। এ সময় থেকৈই পুরো ইউরোপে এর প্রচার শুরু হয় যে এটি পৃথিবীর একমাত্র জাহাজ যা কখনো ডুববে না কারন এর ১৬ টি ওয়াটার টাইট কম্পারটমেন্ট রয়েছে যাতে কখনোই পানি প্রবেশ করবে না।

জ্যাকব অস্টার টাইটানিকে ভ্রমনের জন্য কোনভাইে সম্মত ছিল না । কিন্তু শতকেটি অর্থ ব্যায় যার জন্য তিনি না গেলে তো কোন সার্থকতা নেই। তাকে জেসুইটরা এক প্রকারের ব্লাক মেইল করে টাইটানিকে উঠান। ১০ এপ্রিল ১৯১২ সাল টাইটানিক তার যাত্রার জন্য প্রস্তুত সবাই সকল প্রস্তুতি নিয়ে জাহাজে উঠছে। কিন্ত এই সময় ঘটল:
১ .জেপি মরগান এবং তার সহযোগী মিল্টন হর্সে শেষ সময়ে এসে যাত্রা বাতিল করেন।
২ . জাহাজে সংকেতের জন্য কোন প্রকার লাল পতাকা নেয়া হয় না।
৩ . টাইটানিকেই প্রথমবারে অটোমেটিক কেবিন বন্ধ করার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
৪ . জাহাজ যখন ধাক্কা লেগে ডুবতে থাকে তখন সকল কেবিনই বন্ধ করে দেয়া হয়।
৫. সম্পূর্ন উত্তর দিকে প্রচন্ড গতিতে জাহাজ চলার কারনে পরপর ৮ টি সংকেত দেয়া হয় তবুও গতি ও দিক কোনটিই পরিবর্তন না করা।
৬ . পর্যাপ্ত লাইফবোট না থাকা
যাত্রার ৩য় দিনে এডওয়াড স্মিথ প্রচন্ড গতিতে জাহাজ চালিয়ে ৮০ বর্গকিলোমিটারের একটি বরফ খন্ডের সাথে ধাক্কা দিয়ে তাদের তিনজন শত্রু সহ ১৫০০ মানুষকে হত্যা করে পথের কাটা সরিয়েে দিলেন। এর ঠিক এক বছর পর ১৯১৩ সালের ডিসেম্বরে ফেডারেল রিজাভ ব্যাংক স্থাপন করেন। ফেডারেল রিজাভ ব্যাংক স্থাপনের মধ্য দিয়ে একান থেকে প্রিন্ট করা অর্থ দিয়ে জোসেপ মাজ্জিনির তিনটি বিশ্বযুদ্ধের মধ্য ১ম বিশ্বয্দ্ধু বাধানোর পথ সুগম হয়ে যায়।
চলবে . . . . . .

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: খাইছে!!!!!!!!!!!

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুনেছি!

ইহুদীরা সবসময়ই ছলনায় শীর্ষ। কোরআনে শত শত আয়াত তাদের উদ্দেশ্য করেই। তারা হাজার হাজার নবী রাসূলদের হত্যা করেছে! সব শেষে অভিশপ্ত হয়েছে!

আর এটাকেও (অভিশাপ) তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে মিথ্যা, শঠতা প্রতারণা, হত্যা, নীতি বর্জিত সকল মাধ্যম দিয়ে টিকে থাকার লড়িই করে যাচ্ছে! মহাকালের কাছে ২০০- ৩০০ বছর তো এক পল বা একবেলার চেয়েও কম!
কিন্তু বুঝবে কে?
ভালবেসে হৃদয় জয় করা আর সন্ত্রাস করে ভয় আদায় করা এক নয়!
পরের জায়গা দখল করে থাকা যায়- তা নিজের হয়না কখনও!!!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সমগ্র পৃথিবীর মানুষই কম বেশী তাদের ষড়যন্ত্র ও বিশ্ব নিয়ন্ত্রনের কথা জানে। কিন্তু করার কিছুিই নেই। তবে শুকরিয়া এই জন্য যে মুসলমানরাই তাদের দারা সবচেয়ে কম প্রতারনার শিকার হয়েছে।
তবে তাদের ১৮৭২ সালের গোপন সিদ্ধান্তে বলা আছে ৩ য় বিশ্বযুদ্ধ হবে মুসলিমদের সাথে।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: সোন্দর ঐতিহাস বানাইচেন ভাই । এই রকম ঐতিহাস বানাতে থাকলে আপনাকে অচিরেই য়াহুদীরা ঐতিহাসে নবেল পুরষ্কার দিয়ে দেবে ।

তো বাইসাব, রথচাইল্ড আর জে পি মর্গান সম্পূর্ণই আলাদা দুটা ফ্যামিলি। রথচাইল্ড ইহুদী এবং তাদের ব্যাবসা ইউরোপ কেন্দ্রিক । জে পি মর্গান আমেরিকান খ্রিষ্টান । এর সাথে টাইটেনিকের কি সম্পর্ক, বাইচাব ?

এইসব গান্জাখুরি কপিপেস্ট না কইরা, দুই চারটা ভাল বই পড়েন, মগজটা বাড়ান । গান্জাখুরি কপিপেস্ট না করে গুগলের সাহায্য নিন - সত্য মিথ্যার পার্থক্য করতে শিখুন ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাই মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
তবে শুনুন জে পি মরগান হল জেসুইটস খ্রিষ্টান যিনি রথচাইল্ড এর পরবর্তী প্রজন্ম রকফেলার পরিবারের সদস্য।
আর জেসুইটস খ্রিষ্টান মূলত ইহুদিদের ইলুমনিাতি ষড়যন্ত্রর কৌশল হিসেবে তারা ইহদি থকে খ্রিষ্টান ধর্মূ গ্রহন করে।

সকল ইহুদিই ইউরোপকেন্দ্রীক ছিল কিন্তু তাদের ব্যাংক ব্যবসার জন্য তারা আমেরিকাতে প্রভাব বিস্তার প্রথমে করে । পরবতীর্তে রথচাইল্ড ও রকফেলার এর অধিকাংশ সদস্যই আমেরিকা থেকেই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: প্রথমে জে পি মরগানরে বানাইলেন য়াহুদী এখন আবার কন রকফেলর পরিবারের সদস্য জেসুইটস খ্রিষ্টান । রকফেলর আর জে পি মরগান সমসাময়িক ছিলেন - রকফেলরের ছিল তেলের ব্যাবসা, এবং তিনি জে পি মরগানের চেয়ে অনেকগুন ধনী ছিলেন ।

বাইছাব, শয়তানী পরিত্যাগ করুন, মিথ্যা কথা বলবেন না । যেটা জানেন না সেটা নিয়েও জ্ঞান ফলানো মূর্খের লক্ষণ । মানুষ হন ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাই আমি তথ্যটি এখান থেকে পেয়েছে--

S. Congressman Oscar Callaway informs Congress that J. P. Morgan is a Rothschild front and has taken control of the American media industry. He states

"I know thy works, and tribulation and poverty, (but thou art rich) and I know the blasphemy of them which say they are Jews, and are not, butare the synagogue of Satan." The most wealthy bloodline in the world bar none and the leader of the Ashkenazi Jews in the world today is the Rothschild family. As you will see in the timeline, the Rothschilds have obtained this position through lies, manipulation and murder. Their bloodline also extends into the Royal Families of Europe, and the following family names: Astor; Bundy; Collins; duPont; Freeman; Kennedy; Morgan; Oppenheimer; Rockefeller; Sassoon; Schiff; Taft; and Van Duyn. However, these are not the only bloodlines to worry about. You are probably aware of the centuries old pratice undertaken by many Ashkenazi Jews whereby they would change their name, in order for them to appear part of the dominant race of the country in which they lived, so as they could obtain influential positions in that country, which they would then exploit to serve their real masters elsewhere. There is plenty of evidence to prove the Rothschilds continue that deceptive tradition.

লিংক - http://rense.com/general88/hist.htm

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.