![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. ‘‘মাইন্ড কন্টোল’’ এমন একটি বৃহৎ ও বিস্তর ধোকা বা কৌশল যা জনগনের উপলদ্ধির উর্দ্ধে থাকবে। যে ব্যাক্তি এই কৌশল বুঝতে পারবে তাকে বাতুল/উম্মাদ বলা হবে।
২. আমরা (ইলুমিনাতি) তাদের মাঝে বিভিন্ন ফ্রন্ট/গ্রুপ তৈরী করব যাতে তারা ‘‘মাইন্ড কন্টোল’’ এ আমাদের কোন সম্পর্ক না পায়।
৩. আমাদের উদ্দেশ্য এমনভাবে সম্পন্ন করা হবে যাতে আমাদের উপর কোন প্রকার সন্দেহ না আসে।
৪. আমরা সব সময় এর সাথে সম্পর্কিত প্রভাব থেকে উর্দ্ধে থাকব কারণ শুধু আমরাই এর প্রকৃত গোপন জানি।
৫. আমরা সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করব এবং নিজেরা রক্ত সম্পর্ক ও গোপনীয়তার মাধ্যমে একত্র থাকব।
৬. যে এ বিষয়ে কথা বলবে তার মৃত্যু আসবে।
৭. তাদের জীবনকে সংক্ষিপ্ত ও মনকে দুর্বল করব। অথচ এর বিপরিদ তথা ভাল করার ভান করব।
৮. এমন সুক্ষভাবে আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জ্ঞান ব্যবহার করব যাতে তারা আসলে কি ঘটছে তা বুঝতে না পারে।
৯. খাবার, পানি ও বাতাসে সফট মেটাল, এজিং একসিলারেটর ও নেশার দ্যব্য ব্যবহার করব।
১০. সর্বত্র বিষত্রিয়া ঘটানো হবে।
১১. সফট মেটাল তাদের মাইন্ড হারাবে
১২. আমাদের বিভিন্ন ফ্রন্ট থেকে এই সমস্যা প্রতিকারের প্রতিজ্ঞা করা হবে কিন্তু তাদেরকে আরো অধিক বিষ খাওয়ানো হবে।
১৩. বিষ তাদের ত্বক ও মুখের মাধ্যম গ্রহন করানো হবে যা তাদের মানষিক ও প্রজনন ক্ষমতা ধ্বংস করবে। এ তথ্য আমরা গোপন রাখব।
১৪. খাদ্য, পানীয়, নি:শ্বাস ও পোষাক সর্বত্রই এই বিষ গোপন রাখা হবে।
১৫. ফানি ইমেজ ও মিউজিক এর মাধ্যমে তাদেরকে শিক্ষা দি যে বিষ খারাপ নয়।
১৬. তারা সিনেমায় আমাদেও প্রডাক্ট ব্যবহৃত হতে দেখবে এবং এমনভাবে অভ্যস্ত হবে যে কখনোই এর প্রকৃত প্রভাব সম্পর্কে জানবে না।
১৭. যখন তারা সন্তান প্রসব করবে তখন তাদের সন্তানের শরীরে বিষ পুশ করব এবং তাদেরকে কনভিনস করা হবে যে এটা তাদের সাহায্যর জন্য করা হ্েচ্ছ।
১৮. মানষ গঠনের সময় থেকেই তাদের সন্তানদের টার্গেট করা হবে প্রিয় ও সুন্দর জিনিসের মাধ্যমে।
১৯. যখন তাদের দাত ধ্বংস হবে তখন এমন মেটাল দিয়ে তা পুর্ন করা হবে যা মন ও ভবিষ্যৎ উভয়ই ধ্বংস হয়।
২০. আমরা মেডিসিন তৈরী করব যা তাদের অসুখ ও অন্যান্য রোগ তৈরী করবে যার জন্য আমরা আরো অধিক মেডিসিন তৈরী করব।
২১. তারা ডিপ্রেস, ধীর ও স্থুল হবে এবং যখন তারা আমাদের কাছে আসবে তখন তাদের আরো অধিক বিষ দিব।
২২. আমরা অর্থ ও বস্তুগত অর্থের দিকে তাদের আকর্ষন করব যাতে তারা নিজেরা কখনো সংযুক্ত হতে না পারে।
২৩. ব্যাভিচার, ব্যাহ্যিক আনন্দ ও খেলার মাধ্যমে মনোযোগ অন্যদিকে নিব যাতে তারা সবাই এক এই অনুভতি না আসে।
২৪. তাদের মন আমাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে এবং তারা তাই করবে যা আমরা বলব।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আশা করি আপনার মাধ্যমে আমিও এ বিষয়ে আরো জানতে পারব
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২১
ইমরান আশফাক বলেছেন: সময় নিয়ে পড়তে হবে এই পর্বগুলো।