![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected]/ অবসরে শুধুই ভাবি ছবি আঁকা কিংবা কবিতা লেখা আমার রক্তে ও হাড়েমাংশে আলস্য খুব উপভোগ করি সুযোগ পেলেই
গুলজারের জন্ম ১৯৩৬ সালে পাকিস্তানে, পশ্চিম পাঞ্জাবের দিনা'য়। বড় হয়েছেন দিল্লীতে এবং পরে চলে আসেন বোম্বে। এই ক্লিন শেভড্ শিখ পরবর্তীতে হয়ে ওঠেন ভারতীয় সংস্কৃতি জগতের প্রাণপুরুষ। এই সময়ের হিন্দি সিনেমা তার লিরিকের যাদুতে আক্রান্ত। শুধুমাত্র গানের জোরে টিকে থাকা অনেক বাজে ছবির সাথেও সম্পৃক্ততা আছে তার।
৮০ ও ৯০ দশকের বলিউডি সিনেমার যেসব গান বিশেষ করে আর ডি বর্মণের সুর করা তার সিংহভাগই গুলজার রচিত। যে গানগুলি এখনো শুনতে ভালো লাগে। চলচ্চিত্র জগতে গীতিকার রূপে তার পদার্পণ হলেও পরবর্তীতে তার হাত ধরেই বেরোয় অসাধারণ সব সিনেমা।তার মেরে আপনে, আঁধি, মৌসম, খুশবু, কিনারা, মীরা, লিবাস, মাচিস, হুতুতু এসব সিনেমা বাদ দিলে হিন্দি সিনেমায় আর যা থাকে তা কেবলই ব্যাবসা।
আর সব বাদ দিলে গুলজার শুধু কবিতায় অনবদ্য হয়ে থাকবেন। বিষয়বস্তু ও কথনভঙ্গী উভয়ক্ষেত্রেই তার কবিতা বিশিষ্ট। লেখক জীবনের নানা অভিজ্ঞতা থেকে উঠে এসেছে সেসব কবিতা- যে কবিতায় তিনি পাঠককে হাজির করেন এক কল্পনার জগতে- বাস্তব ও কল্পনা তখন হয়ে ওঠে সহযাত্রী। উর্দূ কবিতার চিরাচরিত পদ্যরূপকে তিনি ভেঙেছেন। গজলের বাইরেও নজম-এর কাঠামোকে পরিবর্তন করেছেন। ক্যায়ফি আজমী, আলী সর্দার জাফরীদের প্রোগ্রেসিভ রাইটার্স মুভমেন্ট পরবর্তী সময়ে জাভেদ আখতার ও গুলজার উর্দু কবিতার কাব্যিক চরিত্রটিকেই পাল্টে দিয়েছেন। নতুন নতুন রীতি ও পদ্ধতির কবিতা প্রচলিত শের-শায়েরীর ঘেরাটোপের বাইরে।
পরিবর্তন সত্ত্বেও গুলজারের কবিতায় আছে লিরিক ও মেলোডির সুঠাম শরীর। প্রায়শ স্মৃতি ও রোমান্টিকতায় আক্রান্ত এ কবি কী এক মোহন ভাষায় আমাদের নিয়ে যান তার কল্পনার দৃশ্যে, অনন্ত আবিষ্কারে! নেশার মতো তার কবিতা তখন হয়ে ওঠে পানপাত্র, আধুনিক উর্দু কবিতা স্বর্ণে ও শস্যে বেড়ে ওঠে যার হাতে।
আও ফির নয্ম ক্যাহেঁ
আও ফির নয্ম ক্যাহেঁ
ফির কিসি দর্দ-কো স্যাহলা কে সাজা-লে আঁখে
ফির কিসি দুখতি রগ-সে ছুয়া দে নশতর
য়া কিসি ভুলি হুয়ি রাহ-পে মুড়কর
একবার নাম লেকর কিসি হামনাম-কো আওয়ায হি দে-লে
ফির কোয়ি নযম ক্যাহেঁ
এসো আবার কবিতা বলি
এসো আবার কবিতা বলি
দুঃখ হজম করে সামলে নিয়ো চোখ
ব্যাথিত শিরায় ছুঁইয়ে দাও ছুরি, নয়তো
ভুলে যাওয়া কোনো পথের মোড় ফিরে
একবার ডেকে নিয়ো নাম তার শব্দ করে, সমনামীর
তারপর কবিতা বলবো না হয় এসো।
বো. জো এক শায়ের থা
এক.
চৌন্দবি চান্দ কা রাত, কুছ থকি থকি সি আধি অধুরি সাঁসে
কুছ রাস্তো কি বে-নাম সি মোড়
এক শাম কি ভুলি হুয়ি সুরখ. সুনেহরি শফক.
য়ে সব বো. শায়ের কি সরমায়াঁ হ্যায়
যো বুন্দ বুন্দ পিঘলতি রাত আপনি ওঁক মে ভরতা রেহতা হ্যায়
কুছ সুনেহরে সি চান্দ কি বুঁন্দে
কুছ সবয রাত কে পাত্তে
জো হাথেলিয়োঁ মে পড়তে হ্যায় অওর সুখ জাতি হ্যায়
এড়িয়ো মে উচক উচক কে শায়ের চান্দ কো ছুনে কি
কোশিশ কর রাহা থা
কে রাত বুঝ গ্যায়ি অওর ব.কত খ.তম হো গ্যায়া
বো. জো এক শায়ের থা......।
দুই.
বো. জো শায়ের থা চুপসা রেহতা থা ব্যাহকি সি বাতে
করতা থা, আঁখো কানো পে রাখকে সুনতা থা
গুঙ্গি খা.মোশিয়ো কি আবা.জে
জমা করতা থা চান্দ কি সায়ে, গিলি গিলি সি নুর কি বুঁন্দে।
ওঁক মে ভরকে গিরগিরাতা থা রুখি রুখি সি রাতকে পাত্তে।
বা.ক্ত কি ইস ঘনেরে জঙ্গল মে
কাচ্চে পাক্কে-সে লামহে চুনতা থা।
হাঁ ব.হি আজব সা শায়ের
রাত-পে উঠকে কোহনিওকে বলপে
চান্দকে হোঠ চুমা করতে থে।
চান্দ সে গির কে মর গ্যায়া বো.
লোগ ক্যাহতে হ্যায় খু.দকুশি কি হ্যায়।
সে এক যে ছিলো কবি
এক.
চাঁদ-পূর্ণিমার রাত, কিছু ক্লান্ত অপূর্ণ নিঃশ্বাস
পথের কিছু বেনামী মোড়
ভুলে যাওয়া এক সন্ধ্যার রক্তিম-সোনালী আলো
এসবই সে কবির পুঁজি
বিন্দু বিন্দু গলে যাওয়া রাত কোল ভরে নেয় যে
সোনালী চাঁদের কয়েক বিন্দু
সবুজ রাতের কিছু পাতা
করতলে যা ঝরে পড়ে আর নিমেষে শুকায়
বুড়ো আঙুলে ভর দিয়ে উঁচু করে উঠে উঠে
চাঁদ ছোঁবার চেষ্টা করছিলো কবি
তো রাত গেলো নিভে আর সময় হলো গত
সে এক যে ছিলো কবি....।
দুই.
সেই যে কবি ছিলো, নিশ্চুপ থাকতো
বিহ্বল বাক্য বলতো
কানে রেখে চোখ শুনতো কথা,
জমাতো চাঁদের ছায়া, ভেজা ভেজা আলোর বিন্দু।
কোল ভরে যাচনা করতো
রাতের শুকনো শুকনো পাতা,
সময়ের এই গাঢ় অরণ্যে
বাছতো কাঁচা-পাকা মুহূর্ত।
হ্যাঁ, সেই আজব কবি
রাতে ঘুম থেকে উঠে বাহুসন্ধিতে ভর দিয়ে
চুমু খেতো চাঁদের ঠোটে।
সে মরে গেলো চাঁদ থেকে পড়ে
আর লোকে বললো ওটা আত্মহত্যা....।
উচ্চারণ প্রসঙ্গ:
s সর্বদা স, sh শ লিখিত হয়েছে। যেখানে খ এর পরে (.) দেয়া হয়েছে সেখানে খ উচ্চারণটি হবে সিলেটিয় ক উচ্চারণের মতো। আবার যেখানে ব এর পরে (.) আছে সেখনে উচ্চারণ হবে ব- w যেমন ব.ফা- wafa। তেমনি ক এর পরে (.) থাকলে ক এর উচ্চরণে কন্ঠনালীতে জোর প্রয়োগ করতে হবে। আসলে অনেক বর্ণের উচ্চারণ না শুনিয়ে বোঝানো মুশকিল। আর সবচাইতে বেশি সহযোগিতা পাওয়া যাবে আগ্রাসী হিন্দি সংস্কৃতি থেকে।
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০৮
আজহার ফরহাদ বলেছেন: আপনে কইতেসেন? ঠিক আছে। আমার এই পোস্টে কোন মন্তব্য না আসাতে একটু সন্দেহে ছিলাম। অনুবাদগুলা ভালো হয়েছে তো? একজনরেতো পাইলাম সমঝদার। তাই সই.......।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১৪
বাফড়া বলেছেন: ভালো হয়েছে।+
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪৭
আজহার ফরহাদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এবং আরো অনেক কিছু।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৩
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
অনুবাদ প্রাঞ্জল হয়েছে।
+
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৬
আজহার ফরহাদ বলেছেন: বহুদিন অনুবাদ করি না। হাত প্রায় বসে গেছে। যদিও এই অনুবাদের কিছু কিছু ২০০১ সালে প্রকাশ করেছিলাম কিন্তু তেমন ভালো না হওয়াতে আবার করি। আমাকে সাহস দেবার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫৭
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
একটা উর্দূ গজলের লাইন-
'হুটো পর এক শাখে তাবাসসুম বিখরেগা'
এই লাইনটার ঠিক বাংলা তর্জমা করতে পারছি না। করবেন কি প্লিজ?
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ২:২৫
আজহার ফরহাদ বলেছেন: এটির আভিধানিক অর্থ করলে ভাবটি দাঁড়াবে না। এ লাইনটির আগে পরে কিছু থাকলে তা উল্লেখ করলে ভালো হতো।
ঠোঁটের ওপর ফুল্ল হয়ে উঠবে স্মিতহাস্যের শাখা ।
ঠোঁটের ওপর ফুটবে এক স্মিতহাসির ডাল।
এই এমন তেমন।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
ধন্যবাদ
এই 'স্মিতহাসি' টাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
গজলটা খুবই মর্মস্পর্শী। আমি কয়েক বছর আগে একটা গল্পে উদ্ধৃতি দিতে গিয়ে 'স্মিতহাসি' কে খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
প্রথম থেকে কয়েকটা লাইন এরকম-
কুচ দূর হামারে সাথ চলো
সমঝে না জিসে তুম আখো সে
ও বাত জবানী কেহদেঙে
ফুলো কি তারাহ যব হুটো পর
এক শাখে তাবাসসুম বিখরেগা
ধীরে সে তোমহারি কানো মে
এক বাত পুরানি কেহদেঙে
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
আজহার ফরহাদ বলেছেন: বাহ খুব ভালো লাইন-
কিছুদূরতো যেতে পারে আমার সঙ্গে
চোখ দেখে যারে চিনতে পারোনি তুমি
সে কথা বলে দেবে যৌবন
ফুলের মতো যখন ঠোঁটের ওপর
ফুটে উঠবে এক স্মিতহাস্যের শাখা
খুব ধীরে তোমার কানে কানে
বলে যাবে পুরনো একটি কথা।
অনবদ্য সারওয়ার ভাই। কার এ গজলটা? বলবেন কি?
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
তীরন্দাজ বলেছেন: শুনেছি, উর্দু নাকি একটি খুব সুন্দর কাব্যিক ভাষা। তবে আপনার অনুবাদ ও কম যায়নি। অনেক ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০০
আজহার ফরহাদ বলেছেন: ফার্সি ভাষার দুহিতা উর্দু আসলেই খুব সুন্দর ভাষা। ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:০৮
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
@আজহার ভাই
মেমরী যদি আমাকে ধোঁকা না-দেয়, সম্ভবত গোলাম আলীর কন্ঠে গাওয়া এই গজল।
দেখি পুরোনো খাতা খুঁজে পুরো গজলটা আপনাকে দেবো পরে কোনো একদিন।
@তীরন্দাজ
হ্যঁ সত্যি, এ্যানথ্রপলজিক্যালি উর্দূ ভাষা মৌলিক ভাষা না হলেও এর কাব্যময়তা অসাধারণ! প্রেমের কবিতার চিত্রকল্প উপমাগুলো শিহরন জাগায়!
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দূ। কিন্তু ভারতের অধিকাংশ জনগন, যা পাকিস্তানের জনসংখ্যার তুলনায় অনেকগুণ বেশি, তারা নিত্যদিন ভাব বিনিময় করে প্রচলিত উর্দূ ভাষায়ই। প্রাদেশিক ভাষা বা আঞ্চলিক ডায়ালেক্ট শুধু নিজেদের মধ্যে ভাব বিনিময়ে ব্যবহৃত।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:৩০
সেলিম তাহের বলেছেন: "ইয়্যা বাজা কে তেরে নিগাঁহোমে হ্যায় সাখাওয়াত হি সাখাওয়াত/মাগার ইত্তেফাক কি বাত হ্যায়, ইয়্যা ইন্তেখাবমে হাম নেহি.."
চমৎকার প্রচেষ্টা। পদ্যের অনুবাদ একটি দুরূহ কাজ, আর সেই কাজটিতে আপনি হাত পাকিয়েছেন, সন্দেহ নেই।
২৮ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৬
আজহার ফরহাদ বলেছেন: আপনার ভাষ্য আমার তর্জমার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে সেলিম ভাই।
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৪৯
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
আজহার ভাই
পুরো গজলটা এই-
'কুচ দূর হামারে সাথ চলো
সমঝে না জিসে তুম আখোঁ সে
ও বাত জবানী কেহ দেঙে
ফুলো কি তারাহ যব হুটো পর
এক শাখে তাবাসসুম বিখরেগা
ধীরে সে তোমহারি কানো মে
এক বাত পুরানি কেহ দেঙে
এজহারে ওয়াফা তোম ক্যায়া সমঝো
একরারে ওয়াফা তোম ক্যায়া জানো
হাম জিকির করেঙে গায়রুঁ কা
অওর আপনি কাহানী কেহ দেঙে
মৌসুম তো বড়া হি জালেম হ্যায়
তুফান উঠাতা রেহতা হ্যায়
কুচ লোগ মাগার ইস হালচাল কো
বাড়া মাস্ত জওয়ানী কেহ দেঙে।'
সেদিন খেয়াল করি নি
উপরের কমেন্টে গজলটির প্রথম দুই অংশের অনুবাদে একটু ভুল আছে। আপনি 'জবানী' কে 'জাওয়ানী' মনে করেছেন।
প্রথম অংশ তো বললো-
'কিছু দূর আমার সাথে চলো
চোখের যে-ভাষা তোমার বোধের বাইরে
মুখের ভাষায় বলে দেবো সেই কথা '
কেহ দেঙে কি will say হবে না ? মুসতাকবিল বা ফিউচার টেনসের রূপ?
আরেকটা কথা -
তাবাসসুম এর অর্থ এখানে স্মিতহাসি হিসাবেও চলে। তবে আমার এক উর্দূভাষী বন্ধু বললো- দো তরফ কা মতলব ইস তাবাসুসুম মে হ্যায়, এক, ফুলো কি তারাহ কেহকার, ফুল কি ওপার শবনম (শিশির) কো ভি সমঝায়া, ইয়ে হ্যায় ওস্তাদী !
যাক আপনার 'স্মিতহাসি'র ব্যবহার আমার ভালো লেগেছে।
নাম না জানা কিছু সমকালিন ছোট ছোট শায়ের আমার এক বন্ধু দিয়েছেন। ভাবছি ওগুলোকে ঠিক অনুবাদ না-করে ওগুলোর ভাবের সাথে মিল থাকে এমন কিছু বাংলা কবিতা লিখে ফেলবো। কারণ বিস্ময়করভাবে দেখলাম, আমার আগে লেখা কিছু প্রেমের কবিতার মর্মার্থের সাথে ওগুলোর মর্মার্থের মিল আছে।
ভালো থাকুন সুন্দর থাকুন।
আপনার মেয়েটি কেমন আছে?
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ ভোর ৪:১৯
আজহার ফরহাদ বলেছেন: সারওয়ার ভাই আমি ভালো, মেয়েটিও ভালো আছে। আপনার ফিরতি মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম।
হ্যাঁ আমার ভুল হয়েছিলো শব্দটিতে।
আপনার শের-শায়েরি প্রীতি দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। তবে আপনার উর্দু উচ্চারণ ও বানানে কিছুটা সমস্যা রয়েছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ ভোর ৪:২০
আজহার ফরহাদ বলেছেন: সারওয়ার ভাই আমি ভালো, মেয়েটিও ভালো আছে। আপনার ফিরতি মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম।
হ্যাঁ আমার ভুল হয়েছিলো শব্দটিতে।
আপনার শের-শায়েরি প্রীতি দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। তবে আপনার উর্দু উচ্চারণ ও বানানে কিছুটা সমস্যা রয়েছে। এগুলো খেয়াল রাখলে আপনার কাজে লাগবে।
ভালো থাকবেন।
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ ভোর ৬:৪০
দিগন্ত বলেছেন: "এই ক্লিন শেভড্ শিখ " - এটার জায়গায় সঠিক টার্ম ব্যবহার করুন - সহজধারী ... সহজধারী শিখ হল যারা সব শিখ মতকে প্র্যাকিটিসে রাখেন না ...
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ ভোর ৬:৪৫
আজহার ফরহাদ বলেছেন: আমার মনে হয় বাংলা টার্মটি বোঝার জন্যে সহজ নয়। আর আমি টার্ম ইউজ করিনি করেছি নর্ম।
১২| ২৪ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মুসতাইন জহির বলেছেন: আরো কিছু অনুবাদের স্বাদ নিতে চাই। আশাকার নিরাশ করবেন না। আর উর্দূ কবিতার আলোচনায় আলো ফেলার জন্য জাভেদ হুসেন কে ডাকতেছি, তাহলে একটা জমজমাট আড্ডা হয়।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:৩৮
হুমায়রা হারুন বলেছেন: ফরহাদ ভাই
খুব সুন্দর পোস্ট।
প্রিয় পোস্টে রাখলাম।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:০৯
আজহার ফরহাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১৬
মাহবুব মোর্শেদ বলেছেন: আজহার,
দারুণ একটা কাজ করছো।
ব্রিলিয়ান্ট।
গুলজারের এই কাহিনীই তো জানতাম না। উনি শিখ? বাহ।
অনুবাদ সুন্দর হয়েছে।
চালায়া যাও।