![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মৃ্ত্যুর সন্নিকটে পন্ডিতজি শ্রী রাম কানাই দাশ।
বর্তমানে ঢাকার একটি হাসপাতালে আই সি ইউ তে আছেন।
বাংলাদেশের উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত-শিল্প জগতের এক অন্যতম প্রধান দিকপাল পণ্ডিত রামকানাই দাস। উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের পাশাপাশি তিনি লোকগীতিতেও এক উজ্বল নাম। তিনি একাধারে শুদ্ধসংগীত বা উচ্চঙ্গ সংগীত এবং লোকগীতির একজন সংগ্রাহক, সংরক্ষক এবং প্রচারক।
পণ্ডিত রামকানাই দাস ১৯৩৫ সনে সিলেটের সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা রসিকলাল দাস এবং মা দিব্যময়ী দাস দুজনেই ছিলেন জনপ্রিয় লোকগীতি শিল্পী। ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত সাধনার শুরু। পণ্ডিত কালীমোহন চক্রবর্তীর কাছে উচ্চাঙ্গ এবং তবলায় দিক্ষা নেন শ্রী সুরেন্দ্রমোহন সুত্রধরের কাছ থেকে।
জীবনে অনেক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন এই গুনী ব্যাক্তি।
সর্বশেষ ২০১৪ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন।
আমার খুব ইচ্ছা ছিলো পন্ডিতজির সাথে কিছু সময় অতিবাহিত করার।
কথাও হয়েছিলো আমার বন্ধু প্রমথ তালুকদারের সাথে।
ও বলেছিলো ২,৪ দিনের মধ্যেই আমায় নিয়ে যাবে ওনার বাসায়।
কিন্তু আমার কোন ইচ্ছাই পূণ্য হয় না।
তাই জীবন্ত পন্ডিতজিকে দেখার ইচ্ছা কি স্বপ্নই রয়ে যাবে।
আমি প্রার্থনা করি পন্ডিতজি যেনো আবার সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন।
পন্ডিতজির জনপ্রিয় লোকগান।
(১) এ ভব সংসারেরে কে আছে আপনারে
(ওরে) চলো আপন দেশে যাই ওরে।
(২) দেখা হবেনি শ্রীরাধার সনে
ভাইরে সুবল এ জীবনে।
(৩) বন্ধু তোমার পাইনা ঠিকানা প্রাণ বন্ধুরে
আমি তোমার হইলাম অচেনা।
(৪) সুরধুনীর কিনারায়
সোনার নুপুর দিয়া পায় ।
নাচে নাগরী গো
সুন্দরও বউ আঙ্গুরায়।।
(৫) ওরে আমার পাগল মাঝি
বৈঠা নেরে বৈঠা নে।
(৬) পাশা খেলিবো আজ নিশি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০২
পার্থ তালুকদার বলেছেন: তার সুস্থতা কামনা করছি ।