![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নোয়াখালীর কারা নিহত হয়েছে তা প আ সংবাদ করেছে এই ভাবে।
"জামায়াতের দাবি, সংঘর্ষে তাদের সাতজন কর্মী নিহত হয়েছেন।"
আর সিলেটে নিহত সে ব্যাপারে সরাসরি প আ-" সিলেটের কানাইঘাটে গতকাল রাতে আওয়ামী
লীগের এক কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।"
নীল ফামারী নিহতের ব্যাপারে প আ বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে-"সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তিরা হলেন
সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি খোরশেদ চৌধুরী (৫৫),
আওয়ামী লীগের কর্মী লেবু (৪০), যুবলীগের কর্মী ফরহাদ হোসেন (২৫),
ছাত্রলীগের কর্মী মুরাদ হোসেন (২০) ।"
আর নোয়াখালীর ব্যাপারে প আ- "সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তিরা হলেন: রাসেল (২৫), মতিউর রহমান (২৩) ও সাইফুল ইসলাম (২২)।
বাকি দুজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। "
সরাসির জামাত-শিবির কে দায়ী করে প আ
"নীলফামারী-২ (সদর) আসনের সাংসদ আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে গতকাল বিকেলে
জামায়াত-শিবির হামলা চালালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। "
কিন্তু নোয়াখালী কারা হত্যা করল কারা নিহত হল তাদের পরিচয় সম্পূর্ণ এড়িয়ে গেছে।
এখানে ফলাফল যা আ দাড়াচ্ছে হচ্ছে-
১. প আ ছাত্রলীগদেরকে তাদের লোক নিহত হচ্ছে বলে তাদেরকে জামাত-শিবির হত্যার উস্কানি দিচ্ছে।
২. জামাত-নিহত হচ্ছে প্রচার করলে সাধারণ লোকের সহানুভূতি পাবে
এই ভয়ে নিহতের পরিচয় দিতে প আ ভয় পাচ্ছে।
এতে-
হত্যা শুধুই বাড়বে, কমবে না। কে নিহত হল কারা হত্যা করল তাৎক্ষণিক ভাবে না বলে, নিজেরা সরাসরি সিদ্ধান্ত না দিয়ে শুধুমাত্র সংবাদ জানান প্রকাশ করা সাংবাদিকতার নীতি পালন করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: তাহলে বুঝেন মিডিয়ার কাছে তথা সারা দেশবাসির (২/৪% ছাড়া) কাছে জাশি কত ঘৃনিত! এই কথাটি বুঝেনা শুধু ছাগলরাই ।