নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড

সৈয়দ

হে খোদা আমার! আমাকে তোমার বান্দা হবার তৌফিক দান কর। সেরূপ বান্দা যারা তোমার থেকে রাজি আর তুমি তাদের থেকে রাজি।এবং আমাদেরকে জান্নাতবাসি হওয়ার তৌফিক দান কর, আমিন।

সৈয়দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুরা মাসাদে আবু লাহাব ও কিছু জানা অজানা

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২২

সাহোশি৬ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি জ্ঞানী ব্যক্তি, তাই কয়েকটা প্রশ্ন করার স্পর্ষহা করলাম, নিজ গুনে ক্ষমা করে দিয়েন:



১। আবু লাহাব তো অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে তাহলে এখনো আমরা কোরানে কেন পড়ি সে "ধ্বংস হোক" বরং পড়া উচৎ ছিল "ধ্বংস হয়ে গেছে আবু লাহাবের হস্তদ্বয়,(সে ধ্বংস হয়ে গেছে)"। যে ঘটনা অতীতে ঘটে গেছে সে ঘটনাকে এখনো আমরা future tense এ কেন পড়ি?



আমরা কেন পড়ি "তার ধন-সম্পদ ও যা সে অর্জন করেছে তা তার কোন কাজে আসবে না।" আমাদের পড়া উচিৎ " তার ধন-সম্পদ ও যা সে অর্জন করেছিল তা তার কোন কাজে আসে নি।





২। অভিশাপ দেয় দূর্বলেরা, ক্ষমতাবান কখনো অভিশাপ দেয় না, সুতরাং আল্লাহরও অভিশাপ দেবার কিছুই নেই, বরং আবু লাহাবকে সঙ্গে সঙ্গে শাস্তি দিয়ে আল্লাহ প্রমাণ করতে পারতেন কাফের হওয়ার পরিণাম কি হতে পারে। তা না করে অভিশাপ দেবার অর্থ বোঝা গেল না।



অন্য একটা পোস্টে একজন মন্তব্যকারী (প্রশ্নোত্তর) মন্তব্য করেছিলেন যে কোরান অবতীর্ণ হবার আগে তো এটা লওহে মাহফুজে রক্ষিত ছিল, তখন তো আবু লাহাবের বাপেরও জন্ম হয়নি। সে সময় সুরা লাহাবে কি লেখা ছিল? যদি আবু লাহাবের জন্মেরও আগে সুরা লাহাব এখনকার মতই অভিশাপে পূর্ণ থেকে থাকে তাহলে তো বলতেই হয় - আল্লাহ আবু লাহাবের জন্মের আগেই ঠিক করে রেখেছিলেন যে আবু লাহাব খারাপ মানুষ হোক, আর সেই উপলক্ষ্যে সুরা লাহাব পয়দা হোক। আবু লাবাহের দোষ নাই কোন এইখানে। সে কেবল তার পিতৃধর্ম রক্ষার চেষ্টা করেছে - যেমন করছেন আপনি।





আরেকজন মন্তব্যকারী (সার্কিট) লিখেছেন:



আবু লাহাব যেহেতু মোহাম্মদ (সা.) এর জম্মের খবর শুনার পর ক্রীতদাসী মুক্ত করে দেয়ার মতো মহান মনের পরিচয় দিয়েছেন সেহেতু ধরে নেয়া যায় তিনি অনেক বড় হৃদয়ের মানুষ ছিলেন। যেহেতু তখন পর্যন্ত ইসলাম এর আবির্ভাব হয়নি সেহেতু বলা যায় পরকালে বেহেস্ত লাভ বা হুরপরী পাওয়ার আশা ছাড়াই তিনি একাজটি করেছেন। তাহলে আবু লাহাবের সাথে মোহাম্মদ (সা.) এর বিরোধটা কিসের যে লাহাবকে ধ্বংস হওয়ার জন্য স্বয়ং আল্লাহকেই একটি পুরোপুরি সুরা নাজিল করতে হলো। এটার জন্য আসলে আরো বড় ব্যাখার প্রয়োজন। আবু লাহাবের দুইপুত্রের সাথে মোহাম্মদ (সা.) এর দুকন্যার বিবাহ এবং পরবর্তীতে তালাক ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবচেনা করলে বলা যায় ধর্মীয় দিক ছাড়াও এখানে আবু লাহাব এবং মোহাম্মদ (সা.) এর পারিবারিক বিষয়ও জড়িত। কিন্তু আশ্চর্য হয়ে যাই যখন দেখি উনাদের পারিবারিক ঝগড়ার মধ্যে স্বয়ং আল্লাহ জড়িয়ে যান। এবং আবু লাহাবকে অভিশাপ দিতে কিংবা তার পরিনতি সম্পর্কে ভবিষ্যতবানী করতে আল্লাহকেই একটি পূর্নাঙ্গ সূরা নাজিল করতে হয়।

যদি এমন হতো মোহাম্মদ (সা.) নিজে বলতেন যে আবু লাহাবের দুই হাত ধ্বংস হবে কিংবা তার সম্পতি কোন কাজে লাগবে না বা তার স্ত্রী দোজখের আগুনে জ্বলবে তবে কি তৎকালীন মক্কার লোকেরা এটাকে স্রেফ মোহাম্মদ(সা.) এর ব্যাক্তিগত আক্রোশ হিসেবে ভেবে নিতেন। এজন্যেই কি আবু লাহাবকে অভিশাপ দেয়ার জন্য আল্লাহর আশ্রয় নিতে হয়েছে?



যে স্বয়ং আল্লাহকে এবং তার নবীকে অস্বীকার করে তার পরিনতি শুভ হতে পারে না, তাই আবু লাহাবের পুত্র হিংস্র জন্তুর হাতে নিহত হয়েছে, সে প্লেগ (বা অন্যকোন ভয়াবহরোগে) আক্রান্ত হয়ে মরেছে তার স্ত্রী আত্মহত্যা করেছে, আবু লাহাব নির্বংশ হয়েছে এইতো স্বাভাবিক। স্বয়ং আল্লাহ এবং তাঁর নবীর সাথে বেয়াদবী করেও যে আবু লাহাব সুরা নাজিলের ১০ বছর পর পর্যন্ত জীবিত ছিল এটাইতো আশ্চর্যের। আবু লাহাবের নির্বংশ হওয়ার বিষয়টি নাইবা বললাম তাহলে কিন্তু কেচোঁ কুড়তে সাপ বেরিয়ে যেতে পারে। ব্লগের কিছু নাস্তিক আবার আবিস্কার করে ফেলতে পারে তখন আল্লাহর প্রিয় আর কার কার পুত্র সন্তান ছিল না বা নির্বংশ ছিল।



ধন্যবাদ সাহোশি৬। আপনার প্রশ্নগুলো সুন্দর তবে সংক্ষিপ্ত জবাব দেয়া ছাড়া উপায় নেই। আপনার সিরিয়্যালেই বলছি।

১. আমরা কোরান পড়লেও ভাষাটা কিন্তু আমাদের নয় বরং খোদার। যেহেতু খোদা ধ্বংস হোক বলেছিল তাই আমরা খোদার ভাষাটাই আওড়াই এবং তা থেকে শিক্ষা নেই। তাছাড়া যদি ধ্বংস হয়েছিল বলি বা পড়ি তাহলে কথাটা হবে আমাদের খোদার কথা বিকৃত হবে। তখন কোরান অবিকৃত হয়েছে বলে আর দাবী থাকবে না।

২. আল্লাহ যদি সাথে সাথে শাস্তি দিতেন হয়তো আজ আপনিই বলতেন আল্লাহ আবু লাহাবকে সুযোগ দিলনা হয়তো তওবা করে মুসলমান হয়ে যেত। যা এখন সাদ্দামের জন্য অনেকে বলেন যে, থাকলে আরও অনেক কথা হয়তো বেড়িয়ে আসতো ইত্যাদি।

তাছাড়া খোদা অভিশাপ দেয়নি আবু লাহাবের কথাটাই তাকে ফিরিয়ে দিয়েছে। মানে আমাদের কথায় অন্যের জন্য গর্ত খুড়লে নিজেই পরবে।

৩. লৌহে মাহফুজে যদি এরকম লেখাই ছিল তাতে আবু লাহাব নির্দোষ হবে কেন? খোদা জানতেন সে এরূপ কাজ করবে কিন্তু এ কাজতো খোদা তাকে দিয়ে করাননি। বরং আবু লাহাব নিজের ইচ্ছায় (এখতেয়ারে) সে কাজ করল বা করবে আর খোদা সেই ভবিষ্যত ঘটনার প্রতি জ্ঞ্যানি ছিলেন। এতে দোষের কি আছে। খোদা হয়ে ভবিষত জ্ঞান রাখাতো দোষের হতে পারে না। কাজের কর্তা তো আবু লাহাবই বটে। আর খোদা দুটো পথ রেখেছিলেন "ইম্মা শাকেরান ওয়া ইম্মা কাফুরা"। তার সামনে ভাল ও খারাপ দুটো পথ ছিল।আর আবু লাহাবের পিতৃ ধর্ম অমুসলিম বা কাফের ছিল আপনাকে কে বলল। তার পিতৃ ধর্ম ছিল "হানিফাম মুসলিমা" মানে একত্ববাদের ধর্ম।

৪. ক্রীতদাসী মুক্ত করে দেয়ার মতো মহান মনের পরিচয় দিয়েছে সেহেতু ধরে নেয়া যায় সে অনেক বড় হৃদয়ের মানুষ ছিল এটাতে কোন যুক্তি আছে কি। পিলার মজবুত না করে ছাদ আর দেয়াল মজবুত করলে কি কোন লাভ হবে? সারা ইউরোপের বিধর্মিদের মধ্যে ধোকা বাজি বা মিথ্যা আমাদের তুলনায় অনেকাংশে কম তাহলে তারা এ কাজের জন্য জান্নাতে জাবে কোন যুক্তিতে।

৫. মা ফাতেমা ছাড়া নবী করিম (সা.) এর অন্য কোন কন্যা সন্তান ছিল না। বিস্তারিত রাওযাতুন নাদরা বইতে দেখতে পারেন। পারিবারিক কোন ঝগড়া ছিলনা শুধু ইসলামে মোহাম্মদিই ছিল ফ্যাক্ট।

৬. ভাই রাখাল গরু মাঠে নিলেও চুরি হলে কিন্তু মালিকই এগিয়ে যায়। রাসুলের সাথে বিবাদ দ্বীন ইসলাম নিয়ে যা খোদা প্রেরিত তার প্রতিরক্ষার দায়িত্বটাও তো খোদারই হওয়া উচিত মোহাম্মদের (সা.) নয়। তাই নয়কি।

আসলে এই সব পশ্নের ব্যপক আলোচনা দরকার যা ব্লগে সম্ভব নয়। আবারও ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +১৩/-৫

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৬

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি ইসলাম নিয়ে সবার সংশয় আপনি দূর করতে পারবেন আল্লাহর ইচ্ছায়। ভাল থাকুন!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৯

সৈয়দ বলেছেন: এটা আপনার সূনজর। তাই ধন্যবাদ জানাতে বাধ্য।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৬

নির্ণয় বলেছেন:

মা ফাতেমা ছাড়া নবী করিম (সা.) এর অন্য কোন কন্যা সন্তান ছিল না। B:-)

তাহলে যয়নব (রা), রুকাইয়া (রা) ও কুলসুম (রা) কার?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪০

সৈয়দ বলেছেন: যয়নব (রা), রুকাইয়া (রা) ও কুলসুম (রা) হযরত মা খাদিজার বোন উম্মে হালার। স্বামীর মৃত্যুর পর তিন মেয়েকে নিয়ে বোন খাদিজার বাসায় উঠেন। কারণ খাদিজার আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল। পরবর্তিতে মারা গেলে রাসুল (সা.) আবু আইতাম (এতিমদের বাপ) নামে পরিচিত ছিলেন তাই উম্মে হালার এই তিন মেয়ে নবীর মেয়ে হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। যেমন: যাইদ নবীর ছেলে হিসেবে পরিচিত ছিলেন। যার তালাক দেয়ার পর রাসুল (সা.) তার তালাক করা স্ত্রীর সাথে ইদ্দার পর বিয়ে করেছিলেন।
রাওযাতুন নাদরা দ্রষ্টব্য। ধন্যবাদ

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৫

না বলা কথা বলেছেন: মা ফাতেমা ছাড়া নবী করিম (সা.) এর অন্য কোন কন্যা সন্তান ছিল না।

তাহলে যয়নব (রা), রুকাইয়া (রা) ও কুলসুম (রা) কারা?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৮

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। জবাব দিয়েছি।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৬

না বলা কথা বলেছেন: আবার হযরত ওসমান আঃ কে যিন্নুরাইন বা দুই জ্যোতির অধিকারী বলা হতো কেন?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০১

সৈয়দ বলেছেন: এই তিন মেয়ে থেকে দুজনের সাথে তার বিয়ে হয়েছিল বলে তাইতো বলবেন। তারাতো রাসুলের (সা.) মেয়ে হিসেবেই বড় হলেন ও পরিচয় লাভ করলেন। ধন্যবাদ।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৯

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: হুম, আপনার বোধ হয় ভুল হচ্ছে কোথাও। মহানবী (স) এর আরও কন্যা সন্তান ছিলেন। আশা করি, ঠিক করে দেবেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০২

সৈয়দ বলেছেন: মনে হয় না। আবারও দেখবো। ধন্যবাদ।

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০০

না বলা কথা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলো।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০৩

সৈয়দ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ্

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০২

না বলা কথা বলেছেন: যাইদের বিধবা পত্নি কে নবী সাঃ বিয়ে করলেন, এ ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করেন, এটা নিয়ে অনেক সময় ব্যাপক ক্যাচাল লাগে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫০

সৈয়দ বলেছেন: জাহেলিয়্যাতের যুগে বাবা মারা যাবার পর তার বেচে থাকা ধন সম্পত্তির সাথে সৎ মাকেও ভাগাভাগি করে নিত। ইসলাম এসে এ নিয়মটা ভঙ্গ করল এবং বলল সৎ মাও মাহারাম। তাদের সাথে বিয়ে করা যাবেনা। নতুন মুসলমানরা মনে করল যে ছেলে বউ যেমন মাহরাম। পালক ছেলের বেলায় ও হয়তো একই হুকুম হবে। কিন্তু যাইদের তালাক প্রাপ্তা পত্নিকে নবী (সা.) ইদ্দার পর বিয়ে করলেন এবং বুঝিয়ে দিলেন যে পালক সন্তানের পত্নি মাহারাম নয়। ধন্যবাদ।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১৫

দুরের পাখি বলেছেন: জয়নাবের সাথে বিবাহ, জায়েদ জীবিত থাকতেই হয়েছিলো । জায়েদ জয়নাব কে তালাক দেয়ার পরে, মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করে ।

লজ্জা লাগে ? এইজন্য বিধবা বানায়া দিলেন ? নাকি কেবলই ভুল ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫১

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলেই ভূল ছিল। ঠিক করে দিলাম।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:২৮

নির্ণয় বলেছেন:

ধন্যবাদ উত্তর দেয়ার জন্য। তবে নেট ঘেটে দেখলাম যে কন্যাদের ব্যাপারে অনেক মত আছে। কেউ মনে করে খাদিজা (রা) এর বোনের মেয়ে, কেউ আগের স্বামীর ঘরের মেয়ে ।

কিন্তু এদিকে কুরানে (৩৩:৫৯) যে "কন্যাগণ" বলা হয়েছে সে ব্যাপারে যদি কিছু বলেন, শুনতে চাই।

আর একটা কথা, পালক ছেলের বউ যদি মাহরাম না হয় তাহলে তো পালক ... ?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। খাদিজার বোনের মেয়েই ঠিক আছে। যারা বলেছে যে, এই মেয়ে গুলো খাদিজার আগের স্বামীর ঘরের মেয়ে সম্পুর্ণ ভূল। কেননা নবীর (সা.) সাথেই খাদিজার প্রথম বিয়ে। তাহলে রাসুলের (সা.) পূর্বের বা আগের স্বামী বলতে আর কোন প্রশ্ন নেই।

আর সুরা আল ইহযাবের ৫৯ নং আয়াত সম্পর্কে যা বলেছেন আপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে আরবিতে বানাত শব্দ যা বিনত শব্দের বহু বচন। তার জন্য বলতে হয়:
১. কোরানে অনেকবার একজনের বেলায় বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ "ইন্না আতাইনা কালকাওছার" বা ইন্না আন যালনাহু ফি লাইলাতিল ক্বাদর" অথবা "নিসা আনা ওয়া নিসা'আকুম" ইত্যাদি।
২. আরবিতে বানাত বলতে নিজের মেয়ে, ভাগনি, ভাতিজি, নাতনি সবাইকে বুঝায়।
৩. অনেকের মতে বানাত বলতে মা ফাতেমা হতে বংশ পরম্পরায় যে মেয়ে সন্তান কেয়ামত পর্যন্ত এ পৃথীবিতে আসবে তারা রাসুলের (সা.) মেয়ে বলেই গণনা হবে। আর এখানে তাদের উদ্দেশ্যেই বানাত ব্যবহার করা হয়েছে।
৪. কারো মতে ما کان محمد أبا أحد من رجالکم অর্থাৎ হযরত মোহম্মদ (স.) তোমাদের পুরুষদের মধ্য থেকে কারো বাবা নন- এর অর্থ হচ্ছে তিনি সারা জাহানের মহীলাদের বাবা। যদিও এই দৃষ্টিতে অনেক কথা রয়ে যায় যা আমাদের আলোচনার বাইরে।

মোট কথা এই উল্লেখিত আয়াত পর্দার হুকুম বর্ণনা করছে যার উদ্দেশ্য হচ্ছে রোজ কেয়ামত পর্যন্ত এই হুকুম সমস্ত নারীর জন্য পালনীয়। আবারও ধন্যবাদ।

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০০

নির্ণয় বলেছেন:
"কেননা নবীর (সা.) সাথেই খাদিজার প্রথম বিয়ে। তাহলে প্রথম স্বামীর প্রশ্ন নেই। "

আপনার আবার সরি বলার টাইম হয়েছে! আচ্ছা, আপনি বার বার বিধবা সংক্রান্ত ব্যাপারেই কেন ভুল করছেন!! /:)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৪

সৈয়দ বলেছেন: এবার ভূল নয়, আর সরিও বলবোনা। এটা আমার গবেষনা তাই নতুন যুক্তি বা প্রমান না পাওয়া পর্যন্ত কথা ওটাই যে, নবীর (সা.) সাথেই খাদিজার প্রথম বিয়ে। তাহলে নবীর (সা) সাথে বিয়ের পূর্বে মা খাদিজার অন্য কোন স্বামীর প্রশ্ন নেই। "

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২২

চতুষ্কোণ বলেছেন: @সাহোশী৬: তবে যাই বলেন না কেন, মোহাম্মদের সময় কিন্তু আল্লাহকে significant amount of time spend করতে হয়েছে মোহাম্মদের নিজস্ব সমস্যা সমাধানে। একবার পালক পুত্রের বউকে হালাল করতে, একবার বউদের মধ্যকার মারামারি ঠেকাতে, একবার দাসীর সাথে বিছানায় ধরা পড়ার পর ইত্যাদি ইত্যাদি।

এ ধরণের কুশ্রী মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।



অনেক কিছু নতুন করে জানা যাচ্ছে। লেখককে ধন্যবাদ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৭

সৈয়দ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪১

ফালাক বলেছেন: ৩ নং এ লিখসেন " খোদা সেই ভবিষ্যত ঘটনার প্রতি জ্ঞ্যানি ছিলেন।"
খোদার কাছে অতীত বর্তমান ভবিষ্যত বলিয়া কিছু আছে কি?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

সৈয়দ বলেছেন: জ্বী আপনি ঠিকই বলেছেন। খোদার কাছে অতীত বর্তমান ভবিষ্যত বলিয়া কিছু আছে কি? এই সব আমাদের জন্য। এবং কোরানের যত কথা বা উদাহরণ সব আমাদের থিংকিং এর সাথে সামন্জস্য রেখেই বলা হয়েছে। যাতে সাধারণ লোকের বোধগম্য হয়। ধন্যবাদ।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫

রাজিব শাহরিয়ার বলেছেন: হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি ইসলাম নিয়ে সবার সংশয় আপনি দূর করতে পারবেন আল্লাহর ইচ্ছায়। ভাল থাকুন!

দোয়া রইল

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৯

সৈয়দ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: এই সাহোসি৬ এর ঘটনা কী?

সাহোশি৬ বলেছেন: ১। তার মানে অতীতে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনাকেও আমরা future tense এ পড়ব। কেন? শুধু কোরানে লেখা আছে, তাই? অর্থাৎ কোরান যুক্তির ধার ধারে না, নইলে অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনার জন্য future tense ব্যবহৃত হতো না।

ভাইয়া , কোরআন কেয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষের জন্য এসেছে। আবু লাহাবেরা এখনও বিলিন হয়ে যায়নি আর কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। তার ভালো একজন উদাহরন তো আপনি নিযেই। আপনাদের মত আবু লাহাবদের জন্যই আয়াতগুলো Future Tense হয়ে আছে।




ধন্যবাদ লেখককে।+++++

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫০

সৈয়দ বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯

আরিফ নাওগাঁ বলেছেন: ইসলাম নিয়া এইসব আলোচনার জন্য আরও অনেক জানা দরকার।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

সৈয়দ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, তবে কথাটা শুধু ইসলামকে নিয়ে নয় সব বিষয়ে প্রযোজ্য। না জেনে কোন কথা বা কাজ করতে নেই। ধন্যবাদ।

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯

আপন ও অধরা বলেছেন: @সাহোশী৬: আপনার কথার যুক্তি আছে।

আমি অতি নগন্য জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ, তবে আপনি যদি ''রূহানি জগৎ'' দিয়ে লাহাবের জীবন বিশ্লেষণ করেন তবে উত্তর পাইলে পাইতেও পারেন।

আমি যতটুকু জানি রূহানি জগৎ এ ই ঠিক হয়ে যায় দুনিয়াতে কে কি হবে।

ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৪

আপন ও অধরা বলেছেন: @সাইফ বাঙ্‌গালী জোস এনসার।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

সৈয়দ বলেছেন: হুমম। ধন্যবাদ।

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৩

সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: @আপন ও অধরা। আর বলবেননা ভাই। ফযরের নামাযের পর থেকে মেজাজ হেভি খারাপ। তারপর ব্লগে ঢুকে দেখি এই অবস্থা। অন্যায় কিছু যদি বলেই থাকি আল্লাহপাক বোধহয় মাফ করে দিতেও পারেন....

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯

সৈয়দ বলেছেন: আশা করি মন মেজাজ খারাপ করে ব্লগে আসবেন না। মেজাজ খারাপ থাকলে সুন্দরভাবে যুক্তিতো দুরের কথা, ভাল কথাও বলা যায়না। ধন্যবাদ।

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৫

সার্কিট বলেছেন: @ লেখক : কোন পোস্টের প্রেক্ষিতে আমি মন্তব্যটা করেছিলাম তার বর্ননা বা কোন লিন্ক না দিয়ে সরাসরি অন্যের পোস্ট থেকে আমার মন্তব্য পুরোপুরি কপি করে ভিন্ন একটা পোস্ট দেয়া কতটা প্রাসঙ্গিক। আপনার বলার থাকলে আপনি ঐ পোস্টেই মন্তব্য করতে পারতেন। এভাবে খাপছাড়াভাবে আমার মন্তব্য কপি করারতো কোন অর্থ দেখি না।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭

সৈয়দ বলেছেন: হয়তো আপনি ঠিকই বলেছেন। আগামীতে খেয়াল রাখব। রাগ করবেন না। বড় মনের কাজ হল মাফ করে দেয়া। তাই আপনিও ক্ষমা করে দিয়েন। ধন্যবাদ।

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৩

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: @সাহোশি৬: আপনার শেষ প্রশ্নের উত্তর আশা করি এখানে পাবেন...


www.rasoulallah.net - Lady Maria the Coptic

২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫

হোরাস্‌ বলেছেন: আপনাকে দিয়েই হবে। চালায়া যান।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬

এস এইচ খান বলেছেন: লাহাবরা আজও বিদ্যমান, সাহোশি৬রা কি যুগের লাহাব না ? মহান আল্লাহ জানেন, লাহাবরা বার বার আসবে আর এ জন্যইতো সুরা লাহাবের অবতারনা। অবশ্যই মানুষ তার নিজ অহংকার এবং তার নফসের কারনে ক্ষতিগ্র¯হদের অন্তর্ভূক্ত হবে। কারন চিন্তার ক্ষেত্রে এই লাহাবরা আর একজন মুমিনতো সাধীন। যে যেটা বেছে নেয়, তার হাসর নোশর সে অনুযায়ী। আর মহান আল্লাহতো সর্বজ্ঞাতা, সে জানেন এই সাধীনতা কে কিভাবে ভোগ করবে। এতে আল্লাহর দোষ কি যুগের লাহাব সাহোশি৬?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৪

সৈয়দ বলেছেন: হুমম।

২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

সিংহ বলেছেন: Amar ekta Question chilo,

Abu lahab er vumika world history te kototuku important je take niye Quran er moto eto boro influencial book e ekta pura sura nazil korte hobe? Atleast Hitler or Alexander ke niye holeo na hoy bujtam. Ami jototuku jani Quran is applicable in past, present and future simaltaneously. Tahole kothakar kon er chunoputi (compare to whole world history) arab neta ke niye pura ekta sura, othoco world er other boro boro figure (Good and bad) ke completely ignore korata thik ki indicate kore??

Dhonnobad

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৫

সৈয়দ বলেছেন: সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: আবু লাহাব হচ্ছে তৎকালিন সময়ের মক্কার গভর্নর গোছের একজন মানুষ। যেহেতু ইসলাম একটি জীবন ব্যবস্থা, সেহেতু এর কর্মকান্ড অবশ্যই রাজনৈতিক।
পরবর্তিতে আবু-লাহাব ও তার অনুসারিগনকে পরাস্থ করার মাধ্যমে ইসলাম একটি বিজয়ি জীবন ব্যবস্থায় পরিনত হয়। অত:পর মদিনায় প্রথম প্রতিষ্ঠিত এই রাষ্ট্র-ব্যবস্থা ১৯২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত প্রায় ১৩০০ বছর পৃথিবীকে শাসন করে যা কিনা অন্যান্য Ideologyর ক্ষেত্রে অভাবনীয়।

সুতরাং আবু-লাহাব কতটা গুরুত্বপুর্ন বুঝেছেন?

২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: ৯নং মন্তব্যের জবাবে আপনি যা বলেছেন তার সততা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। মুহম্মদের সাথেই খাদিজার প্রথম বিয়ে হয়েছিল এটা প্রথম আপনার কাছ থেকেই জানলাম। আমি এতোদিন জানতাম মুহম্মদকে তথাকথিত কাফিরদের হাত থেকে বাচাতে গিয়ে খাদিজার এক ছেলে প্রাণ দিয়েছেন (নামটা বলতে পারতেছিনা)। তাঁকে ইসলামের প্রথম শহীদও বলা হয়।

তবে যেহেতু আমার কোন রেফারেন্স নেই তাই ব্যাপারটা নিয়ে উচ্চবাচ্য করলাম না। তবে আশা করি আপনি বিষয়টা ক্লিয়ার করবেন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৩

সৈয়দ বলেছেন: ঠিক আছে দোওয়া করবেন যাতে আমার আগামী পোষ্টটি মা খাদিজার জন্যই লিখতে পারি। চেষ্টা করব। ধন্যবাদ্

২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: Click This Link

খুজে এই লিংকটা পেলাম। তাতে দেখা যায় শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহম্মদের বাকি তিন মেয়ে হয় খাদিজার আগের পক্ষের হবে কিংবা এতিম ও হতে পারে। আপনি হয়তো শিয়া মতবাদে আকৃষ্ট হয়ে থাকতে পারেন।

তবে আমরা জানি শিয়া মতবাদ অনেকটাই রাজনৈতিক। তারা আলী এবং ফাতেমাকেই মুহম্মদের একমাত্র উত্তরাধিকার মানে। অন্য খলিফাদের স্বীকৃতি দেয়না এবং জোরপূর্বক ক্ষমতা দখলের অভিযোগে অভিযুক্ত করে। এখন আলীর অবস্থানকে শক্তিশালী এবং মুহম্মদের নিকটবর্তী করার জন্য এবং অন্য খলিফাদের বিশেষ করে উসমানকে (যার সাথে অন্য দুই মেয়ের বিয়ে হয়েছিল) খাটো করতেই এই কাহিনীর অবতারণা হয়েছে----- এই ভাবনাকেও কিন্তু ফেলে দেয়া যায়না।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩২

সৈয়দ বলেছেন: আমি শিয়া সুন্নি নিয়ে আলোচনা করতে চাইনা। সত্য কথা বলতে চাই যা সত্যিকার ইসলামের কথা। যদিও আমি স্টাডি করার সময় সব ধর্মের বই পড়ি এমনকি বিধর্মিদের বইও পড়তে কুন্ঠাবোধ করিনা। কিন্তু যা সত্য তা সব ধর্মেই সত্য। কেউ মানে কেউ মানে না এই আর কি। ইসলাম মানুষের দ্বীন। আর সব ধর্মের অনুসারিকেই মানুষ বলা হয় তাইনা। আশা করি আমার কথায় দ্বীমত করবেননা। ধন্যবাদ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৮

সৈয়দ বলেছেন: সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: সবগুলা কমেন্ট পড়লাম.....সবাইকেই আমার অত্যন্ত ধীর-স্থির ভাবে জেনে কমেন্ট করতে দেখেছি......কিন্তু একমাত্র ইনি ছাড়া.....

আমরা জানি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন?কোথা হতে জেনেছেন??
রেফারেন্স কি?

শিয়াদের কয়টা ভাগ আছে আপনি জানেন?
যায়দিয়া শিয়া কারা আপনি জানেন?
তাদের মত এবং পথ কি আপনি জানেন?


ইসলাম এবং মুসলমানদের সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে মনে হয় আমাদের আরো জেনে কমেন্ট করাই ভালো....

২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৪

আতাতুর্ক বলেছেন: কোরআনের ব্যাখ্যা জানতে হাদীস ও মোহাম্মদ (সঃ)র জীবনি জানা প্রয়োজন। ডঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লার লেখা মানুষ মোহাম্মদ (সঃ) বইটি পড়ুন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৩

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক আছে সময় করে পড়ব অবশ্যই। নেটে এই বইয়ের কোন লিন্ক থাকলে বলুন। পরামর্শের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০২

সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: @সিংহ........
Amar ekta Question chilo,

Abu lahab er vumika world history te kototuku important je take niye Quran er moto eto boro influencial book e ekta pura sura nazil korte hobe? Atleast Hitler or Alexander ke niye holeo na hoy bujtam. Ami jototuku jani Quran is applicable in past, present and future simaltaneously. Tahole kothakar kon er chunoputi (compare to whole world history) arab neta ke niye pura ekta sura, othoco world er other boro boro figure (Good and bad) ke completely ignore korata thik ki indicate kore??

Dhonnobad

আবু লাহাব হচ্ছে তৎকালিন সময়ের মক্কার গভর্নর গোছের একজন মানুষ। যেহেতু ইসলাম একটি জীবন ব্যবস্থা, সেহেতু এর কর্মকান্ড অবশ্যই রাজনৈতিক।
পরবর্তিতে আবু-লাহাব ও তার অনুসারিগনকে পরাস্থ করার মাধ্যমে ইসলাম একটি বিজয়ি জীবন ব্যবস্থায় পরিনত হয়। অত:পর মদিনায় প্রথম প্রতিষ্ঠিত এই রাষ্ট্র-ব্যবস্থা ১৯২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত প্রায় ১৩০০ বছর পৃথিবীকে শাসন করে যা কিনা অন্যান্য Ideologyর ক্ষেত্রে অভাবনীয়।

সুতরাং আবু-লাহাব কতটা গুরুত্বপুর্ন বুঝেছেন?


১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক কথাই বলেছেন।

২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৩

সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: Click This Link

খুজে এই লিংকটা পেলাম। তাতে দেখা যায় শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহম্মদের বাকি তিন মেয়ে হয় খাদিজার আগের পক্ষের হবে কিংবা এতিম ও হতে পারে। আপনি হয়তো শিয়া মতবাদে আকৃষ্ট হয়ে থাকতে পারেন।

তবে আমরা জানি শিয়া মতবাদ অনেকটাই রাজনৈতিক। তারা আলী এবং ফাতেমাকেই মুহম্মদের একমাত্র উত্তরাধিকার মানে। অন্য খলিফাদের স্বীকৃতি দেয়না এবং জোরপূর্বক ক্ষমতা দখলের অভিযোগে অভিযুক্ত করে। এখন আলীর অবস্থানকে শক্তিশালী এবং মুহম্মদের নিকটবর্তী করার জন্য এবং অন্য খলিফাদের বিশেষ করে উসমানকে (যার সাথে অন্য দুই মেয়ের বিয়ে হয়েছিল) খাটো করতেই এই কাহিনীর অবতারণা হয়েছে----- এই ভাবনাকেও কিন্তু ফেলে দেয়া যায়না।











সবগুলা কমেন্ট পড়লাম.....সবাইকেই আমার অত্যন্ত ধীর-স্থির ভাবে জেনে কমেন্ট করতে দেখেছি......কিন্তু একমাত্র ইনি ছাড়া.....

আমরা জানি বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন?কোথা হতে জেনেছেন??
রেফারেন্স কি?

শিয়াদের কয়টা ভাগ আছে আপনি জানেন?
যায়দিয়া শিয়া কারা আপনি জানেন?
তাদের মত এবং পথ কি আপনি জানেন?


ইসলাম এবং মুসলমানদের সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে মনে হয় আমাদের আরো জেনে কমেন্ট করাই ভালো....


১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

সৈয়দ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি শিয়া সুন্নি নিয়ে আলোচনা করতে চাইনা। সত্য কথা বলতে চাই যা সত্যিকার ইসলামের কথা। যদিও আমি স্টাডি করার সময় সব ধর্মের বই পড়ি এমনকি বিধর্মিদের বইও পড়তে কুন্ঠাবোধ করিনা। কিন্তু যা সত্য তা সব ধর্মেই সত্য। কেউ মানে কেউ মানে না এই আর কি। ইসলাম মানুষের দ্বীন। আর সব ধর্মের অনুসারিকেই মানুষ বলা হয় তাইনা। আশা করি আমার কথায় দ্বীমত করবেননা। ধন্যবাদ।

২৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার লেখার ভাব ও উদ্দেশ্যের প্রতি সম্মান রেখেই বলতে চাই যে, আপনি অনেক তথ্যগত ভুল ও বিভ্রান্তি রেখে পোষ্টটি দিয়েছেন। হয়তো তাড়াহুড়ো করে লেখাই এর কারন। ভবিষ্যতে সাধান হবেন, আশা করি।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪১

সৈয়দ বলেছেন: ভুলগুলো উল্লেখ করলে কৃতজ্ঞ থাকব+আমার স্টাডি করতে ও সুধরাতে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ্

৩০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৩৩

শয়তান বলেছেন: কমেন্ট মুছলেই কি সত্য টা মিথ্যে হয়ে যায় :)

৩১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

সিংহ বলেছেন: @সাইফ বাঙ্‌গালী and writer

আবু লাহাব হচ্ছে তৎকালিন সময়ের মক্কার গভর্নর গোছের একজন মানুষ। যেহেতু ইসলাম একটি জীবন ব্যবস্থা, সেহেতু এর কর্মকান্ড অবশ্যই রাজনৈতিক।
পরবর্তিতে আবু-লাহাব ও তার অনুসারিগনকে পরাস্থ করার মাধ্যমে ইসলাম একটি বিজয়ি জীবন ব্যবস্থায় পরিনত হয়। অত:পর মদিনায় প্রথম প্রতিষ্ঠিত এই রাষ্ট্র-ব্যবস্থা ১৯২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত প্রায় ১৩০০ বছর পৃথিবীকে শাসন করে যা কিনা অন্যান্য Ideologyর ক্ষেত্রে অভাবনীয়।

সুতরাং আবু-লাহাব কতটা গুরুত্বপুর্ন বুঝেছেন?



Dukkhito ami question ta thik moto korte parini. Kajei Answer gula amar question ke address koreni. fault ta actually amar. blogger তায়েফ আহমাদ er Lahab post e same question boro kore korechi. Somoy paile dekhe niyen apnara.

Dhonnobad.

৩২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪৭

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: মন্তব্য ২৯.

না ভাই, আমি আপনার মতো জ্ঞানী না। শিয়াদের সম্পর্কে আদ্যোপান্ত কিছু জানিনা। তবে যতোটুকু জানি ততোটুকু বলেছি এবং আমি নিশ্চিত এতে কোন ভুল নেই।

এখন আপনি যদি বলেন যে, শিয়ারা আলীর পূর্ববর্তী তিন খলিফাকে মানে কিংবা তারা আলী এবং ফাতেমা ছাড়া অন্য কাউকে মুহাম্মদের উত্তরাধিকারী হিসেবে মানে তবে একজন স্বঘোষিত জ্ঞানী হিসেবে অবশ্যই এর পক্ষ্যে রেফারেন্স দেবেন বলে আশা করি।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৫৭

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি কি মনে করেন যে, আবু বকর সিদ্দিকি(র.) রাসুলের(স.) চেয়েও বিচক্ষন ও উত্তম ছিলেন। কেননা প্রত্যেক নবী তার মৃত্যুর পূর্বে নিজের উত্তরাধিকারী নির্দিষ্ট করে যেতেন। আর কোরানে আছে এটা আল্লাহর সুন্নত যা বদলাবে না। তাহলে মহানবী এ কথাটা বুঝেননি এবং কাউকে নিজের উত্তরাধিকারী করে জাননি। কিন্তু আবু বকর(র.) তার মৃত্যুর পূর্বে ওমর ফারুককে(র.) উত্তরাধিকারী বানিয়ে গেছেন। এমনকি ওমর(র.) ও ৬ জনের কমিটি দিয়ে গেছেন যার থেকে একজনকে নির্ধারণ করতে হবে। এবং তারা হযরত ওসমান(র.) কে মননীত করেছিলেন। তা ছাড়া নবীর(স.) জানাজার নামাজ ১'ম খলীফাকে পড়ানো উচিৎ ছিল কিন্তু পড়ানো তো দুরের কথা কোন খলীফা পড়তেও আসেন নি। তাই শীয়াদের যুক্তিটা ফেলে দেয়ার মত না। ধন্যবাদ।

৩৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩

সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: @সিংহ ভাই: প্রশ্নই করতে পারেননাই আর উত্তর আশা করছেন সঠিক। হেসেই ফেললাম ভাই..... =p~

B-))

:D

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:১৮

সৈয়দ বলেছেন: হুমম। ধন্যবাদ।

৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৪

সিংহ বলেছেন: Question ta copy paste kore dilam :

"Quran world e jonmo neya protita manusher jonno most applicable ebong most important.

World history ebong direction change kore deya onek manush prithibite eseche. Tader sathe compare kore only Lahab er ghotonake keno exemplary incident hisebe Quran e consider kora holo? Atleast bakider kotha to mention o kora jeto. Quran to only contemporary incident in arab world ba apnar kothay Only islamer enemy no 1 ke niye busy thakar kotha na. Atleast overall human civilization er enemy no 1 (jemon Hitler) ke niye dui charta kotha thaka uchit chilo. Ki bolen ?

Keno khali arab world ke focus kore Quran ? Onno Societir kotha na hoy bad dilam. Khali islamic historir dike takai. Sei somoy anti-islamic hardcore character hisebe Lahab ke amra chini. At least History tai bole.Islamer bikaskaler ekjoner kotha hadise thakte pare. Kintu tar kotha emon ekti boi te importance diya lekhar karon ki jei boi manob somajer jabotio kichur guideline dey? Er pore Juge juge aro onek anti Islamic character eseche. Tara Lahab jototuku opposition ba pain Islamic society ke diyeche tar cheye onek onek beshi pain inflict korte pereche. Tader Satrutar dhoron o Lahab er cheye kom chilona. Tarao Shudhu adorsic dhoron noy, borong Tader Sotrutar dhoron ke personal Porjay niye giyechilo. Tader kotha Quran e nei keno. Tader kotha ki almighty jantenna ?


Ar prithibite Lahab er cheyeo onek kharap character er lok History ghatlei onek paoa jabe. Tader ke bypass kore Lahab ke select kora hoyeche Almighty written ekta boi te. Jekhane almightir human civilization er past,present and furture nijer hatei lekhar kotha tar ki janar kotha noy je lahab er ghotona sei somoykaler arab tribe gular kache important hote pare kintu world event e temon kono importance rakhena. Shudhumatro Arab world er choto ekta event ke ekta boi e eto importance keno deya holo jekhane sei boi sara world er protita society and atmosphere e equally applicable bola hoye thake ? Afterall Quran to shudhumatro arab der jonno noy.

Orthat Quran e example tanar somoy khali predominantly Arab societir example keno tana hoy. Hadis ba Tafsir holeo na hoy bujhtam. Kintu Quran to Almightir nijer hate lekha. Almightir ki sei somoykar major past, present othoba future event gulo jana chilona??


Eto important ekta boi te shudhu seisomoyer ghotonaboli ke eto importance deya othcho baki world events ke ignore korar karon ki??
১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫
লেখক বলেছেন: সমসাময়িক ঘটনার উপর কুরআন এতটা জোর দিয়েছে কেন? - এইতো আপনার প্রশ্ন। এটি একটু বিস্তারিত ব্যাখ্যার অবকাশ রাখে। একটু সময় নিয়ে আলোচনা করি?
আলোচনায় সঙ্গ দেবার জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৯

সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার বার বার প্রশ্ন ও আগ্রহ আমার গবেষণায় উৎসাহ যোগায়। কথায় কথা বাড়ে কিন্তু প্রশ্ন করলে বাড়ে জ্ঞান। মনে হয় এবার আপনার প্রশ্ন বুঝতে পেরেছি। তাই আমি আমার মত করে তার জবাব দিচ্ছি, কম বেশী হলে মার্জনার দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা করি। আপনার কথায় যা বোঝা গেল সেটা থেকে দু'টি প্রশ্নই বেড় হয়ে আসে আর তা হল:
১। কোরান কেন শুধু আরব ওয়ার্ল্ড ও ইসলামি ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করে?
২। কোরান সারাবিশ্বের জন্য, তবে সেটাতে লাহাবের উদাহরণ ছাড়া আরও অন্যান্য অত্যাচারীদের কথা আসেনি কেন? যেমন হিটলার, সাদ্দাম ইত্যাদি।


উত্তরে বলতে হয়:
১। এখানে আমরা মূল আলোচনা করার পূর্বে যে দু'একটি কথা না বললে নয় তা হচ্ছে। কোরান অন্য কোন ভাষাতে না এসে আরবিতে কেন এসেছে? তার জন্য বলতে হয়, যে কোন ব্যক্তি কোথাও বেড়াতে গেলে অবশ্যই তাকে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ চালানোর জন্য হলেও সেখানকার ভাষা জানতে হবে। আর যদি সে কাজটা ব্যবসা বনিজ্য বা কোন প্রচার কাজ হয় তাহলেতো কথাই আলাদা। আর কোরানের কথায়, প্রত্যেক নবী যে জাতি বা গত্রের জন্য এসেছেন তাদের ভাষা নিয়ে এসেছেন যাতে করে বুঝতে ও বোঝাতে সহজ হয়। সুরা ইব্রাহীম ৪ নং আয়াত।
وَمَا أَرْسَلْنَا مِنْ رَسُولٍ إِلَّا بِلِسَانِ قَوْمِهِ لِیبَینَ لَهُمْ
আমি সব পয়গমব্রকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। ১৪/৪
তাছাড়া কোরানের সুরা বাকারা ২ নং আয়াতে বলা হয়েছে যে, কোরান মুত্তাকিনদের উদ্দেশ্যে এসেছে।
ذَلِكَ الْكِتَابُ لَا رَیبَ فِیهِ هُدًى لِلْمُتَّقِینَ
এটা সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পরেহযগারদের জন্যপথ প্রদর্শনকারী। ২/২
আমরা যদি সবচেয়ে নিম্নমানের মুত্তাকিনের দিকেও তাকাই তাহলে বলতে হয় কোরান মুসলমানদের হেদায়াতের জন্য এসেছে।
এখন রাসুল(সা.) যে পরিবেশে এসেছিলেন সেটা ছিল আরব সমাজ তাই তাদের জন্য যে সংবিধান আসবে আরবি ভাষাতে হওয়াটাই স্বাভাবিক। আর রাসুলের(সা.) সময় নতুন মুসলমানরাও সব ছিল আরব, তাই অনেক ঘটনা যা ঘটেছিল আরব সমাজেই। কিন্তু আয়াতগুলো যা নাযিল হয়েছে তা সার্বজনীন। এবং আপনি যা বলেছেন আসলে শুধুমাত্র আরবদের কথা বা ঘটনা, এমন কোন কথা নয়। কোরানে অনেক নবীর ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে সবাই কি আরব ছিলেন? হাবাশা (আজকের আফরিকা), বনী নাজরানের ঘটনা, আসহাবে কাহফের ঘটনা ইত্যাদি। তবে যে কথাটা নির্দিধায় বলা যায় তা হচ্ছে কোরান মুসলিম সমাজের হেদায়াতের জন্য এসেছে।

২। আবু লাহাব ছাড়া হিটলার বা সাদ্দামের কথা কেন আসেনি কোরানে? আপনি হয়তো স্বীকার করবেন আজকে যে ঘটনা আপনার বাংলাদেশে ঘটছে বা ঘটবে সেটা ৭১-৭৫ সন পর্যন্ত ঘটনা যে বইগুলোতে লেখা হয়েছে সেখনে পাবেন না। হতে পারে হিটলার বা সাদ্দাম সে সময়ে থাকলে তাদের ঘটনাও কোরানে চলে আসতো যা আমরা জানিনা। কিন্তু "ওয়ান স্টেপ এন্ড দেন এনাদার" প্রথম স্টেপেই যদি অত্যাচারকে ঠেকানো হয় তাহলে দ্বীতিয় স্টেপের সম্ভাবনা কম থাকে। আবু লাহাবের ঘটনা ইসলামের প্রাথমিক পর্যায়ের এবং রাসুলের(সা.) সময়কার আর সেই সময়কার মশহুর ও শক্তিশালী ব্যক্তি ছিল সে। তার অবস্থার কথা উল্লেখ করে অন্য সবাইকে শিক্ষা দেয়া হয়েছে। যে ইসলামের সাথে বিরোধিতা করলে তার পরিনাম কি হবে। যেহেতু কোরান সার্বজনীন তাই আবু লাহাবের জিকিরের উদ্দেশ্য শুধু আবুলাহাব নয় বরং আজকে আপনার যুগে যে আবুলাহাব হবে তার জন্যও এ উপমা প্রযোজ্য। আশা করি কিছুটা হলেও আপনার পশ্নের উত্তর দিতে পেরেছি।
আবারও ধন্যবাদ।

৩৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

হায়দার আলী বলেছেন: আপনাকে এই রকম একটা পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানলাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সৈয়দ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২২

সিংহ বলেছেন: Chesta Korechen. Donnobad eijonno.
Bhalo Thakben

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১০

সৈয়দ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.