নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মে কর্মে বর্ণে আমি মানুষ\nতাই মানুষের গান গাই\nনশ্বর পৃথবীতে বর্ণে শব্দে কিছুটা কারন; \nরেখে যাই।

মনির হোসেন মমি

চাই স্বাবাভীক মৃত্যুর গ্যারান্টি

মনির হোসেন মমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্নপত্র ফাসঁ ও একটি খোলা চিঠি

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

সারা পৃথিবীর দেশগুলো চলে এক দিকে আর আমার সোনার বাংলাদেশ চলে ভিন্ন পথে।আমার দেশের মানুষ রং বৈচিত্রে ভরা কেউ ইয়া লম্বা কেউ বা অনেক খাটো,কারো গায়ের রং ধূসর কালো কেউ বা বিশ্ব সুন্দর সুন্দরী।বিশ্বের অন্য জাতির সাথে কোন মিল নেই আমাদের।চীন জাপানে দেহের গঠন রং যেমন প্রায় এক তেমনি পশ্চিমা বিশ্বেরও একই রূপ পার্থকটা কেবল আমাদের এই উপমহাদেশে ভারত বাংলাদেশে।এ রকম পার্থক্য আছে আমাদের কর্মে গুণে পরিচয়ে।অত্যান্ত বিলাসময় জীবন আমাদের সরকারী চাকুরীর দায়ীত্বে থাকা হাজিরা অতপরঃ কোর্টটাকে চেয়ারে রেখে ঘুরি অন্য ধান্দায়,বেতনের বাহিরে অতিরিক্ত ইনকামেও আমরাই সেরা হউক তা সরকারী কিংবা বেসরকারী সংস্থা,কর্তব্যে ফাকি ঘোষের মনোভাব জাতি আর কত দূর এগোবে বিশ্ব সেখানে সততা আর কর্মের গুণে পৃথিবীকে বিদায় দিয়ে মঙ্গলের চিন্তায় ব্যাস্ত সেখানে আমরা কেবল মাত্র প্রবেশ যার কন্ট্রোলে আমরা হিমসিম খাচ্ছি।তবুও আমরা উন্নত পৃথিবীর সাথে পাল্লা দিয়ে আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা সাবমেরিন কেবলের সাথে সংযুক্ত হলাম যেটাকে আমরা বলি ডিজিটালাইজেশনের যুগে প্রবেশ। কিন্তু বিধি বাম! শুরু হল ডিজিটালাইজেশনের অপব্যবহার।এবার আর শিক্ষকের চোখ ফাঁকি দিয়ে চুরি করে নকল নয়,পরীক্ষার পূর্বেই ফেসবুক,ইমেইল ও বিভিন্ন ডিভাইজের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীর নিকট অর্থের বিনিময়ে গোটা প্রশ্ন পত্র হাজির।বিভিন্ন গ্রুপ ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরীক্ষার আগে প্রশ্নপত্রের জন্য প্রচারণা চালায়।শুধু প্রশ্ন পত্র নয় সঠিক উত্তর পত্র সহ পরীক্ষার্থীদের নিকট বিক্রি করা হয়।
অনেকের হয়তো মনে আছে এরশাদের আমলে শিক্ষামন্ত্রী শেখ সেলিমের কথা।তার মন্ত্রী হবার পূর্ব যুগটা ছিলো পরীক্ষায় নকলের ছড়াছড়ি।পরীক্ষা হলে ওপেন স্যারদের সামনেই বই খুলে উত্তর দেখে দেখে লিখে এস এস সি বা অন্য যে কোন পরীক্ষা দিচ্ছেন পরীক্ষার্থীরা কারো কোন কিছু বলার নেই,কেউ কোন কিছু বলার সাহসও পান নাই কেননা সেই যুগটি ছিল সামাজিক রাজনৈতিক ভাবে অস্থির।অনেকে পরীক্ষার টেবিলের উপর পিস্তল ছুরি রেখেও বই দেখে পরীক্ষা দিতো।তার অবসান ঘটে শ্রদ্ধেয় শিক্ষামন্ত্রী শেখ সেলিম সাহেবের কঠোরতার মধ্য দিয়ে।তিনি সামরিক সরকারের দোসর হওয়া সত্ত্বেও সব মহলেই ছিলেন প্রশংসিত।প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন, ছাত্র রাজনীতি,শিক্ষক নিয়োগে মেধা ও যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া হতো এবং শিক্ষকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় তিনি যে ভূমিকা রেখে গেছেন তা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জন ভাইস চ্যান্সেলর কিংবা সম্মানিত অধ্যাপকের সামনে দাঁড়িয়ে আদেশের সুরে কথা বলবেন এমন কোনো সামরিক,বেসামরিক আমলা, রাজনৈতিক নেতা অথবা মন্ত্রীর বাড়া বাড়ির কথা আমরা এরশাদের আমলে শুনি নাই।তখন পাবলিক পরীক্ষা অথবা ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণায় কোন অনিয়ম ও দুর্নীতির কথা কল্পনাও করতে পারিনি।তার পরবর্তীতে বি এন পির আমলে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন তার ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ক্ষেত্রে চিরতরে পবিত্র করে দেন।সেই যে পরীক্ষার্থীরা এবং শিক্ষাঙ্গনে নকল করার সাহস হারালেন আজ পর্যন্ত তা বলবৎ ছিলো কিন্তু সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা সমাপণী পরীক্ষা ,৩০তম বিসিএস,নিবন্ধণ পরীক্ষা ১৭ জেলায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র,এমন কি বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র পরীক্ষার আগেই ফেসবুক,কোচিং সেন্টার প্রশ্ন পত্র ফাস চক্রের নিকট অর্থের বিনিময়ে পাওয়া শুরু হলো বলা যায় এ যেন প্রশ্নপত্র ফাস নয় চলছে প্রশ্নপত্র বিক্রয় উৎসব।এটাতো নকলের চেয়েও জাতির জন্য খুবই খারাপ লক্ষন ও দুর্ভাগ্যের ব্যাপার কারন নকল করে পরীক্ষা দিলে সেখানে পরীক্ষার্থীর পুরো বই সম্পর্কে তার আইডিয়া থাকত আর এখনতো কেবল ফাসঁ হওয়া নিদিষ্ট করেকটি প্রশ্নের উপর জ্ঞানের পরিধি সীমাবদ্ধ থাকছে।তাইতো ছুটছে সবাই লেখাপড়া বাদ দিয়ে অর্থের বিনিময়ে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পাওয়ার জন্য।এবারও মানে ২০১৮ সালের এস এস সি প্রশ্ন পত্র ফাসঁ ইতিমধ্যে কিছু পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পরীক্ষার পূর্বেই দৈনিক পত্রিকাতে ছাপা হয়েছে।এমনি প্রশ্ন পত্র ফাসের কারণে প্রশাসন কিছু পরীক্ষা স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছিলেন।কেবল মাত্র ঐ দুজন দুজন মন্ত্রীর ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে যদি আমরা বর্তমান শিক্ষাঙ্গনের পুরো পরিস্থিতির নজর দেই তবে কি দেখব?বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা ভাইস চ্যান্সেলর পদটি এখন আর আগের মতো নেই।কয়েক দিন আগেও খবর ছিল যে,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার পন্থি শিক্ষকদের দুটি দল নিজেদের মধ্যে বেদম মারপিট করে পরস্পরকে আহত করে ফেলেছেন।অনেকে বলেন এক জন শিক্ষক নাকি অনেকটা কুংফু পান্ডা স্টাইলে তার এক সহকর্মীকে পশ্চাদ্দেশে কিক মেরে জখম করেছেন।প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা অন্য এক জন যুবক শিক্ষক বলিউড সিনেমার আদলে ঘুষি দিয়ে তার পিতার বয়সী সিনিয়র ও নাম করা একজন শিক্ষকের নাক্শা ফাটিয়ে দিয়েছিলেন।আহত সেই শিক্ষকের আহাজারি মূলক ছবি সামাজিক মাধ্যম গুলোয় ছড়িয়ে পড়েছিলো।তার অভিযোগ ছিলো, ‘ওরা আমাকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিয়েছিল।তারপর আমার বুকের ওপর বসে আমাকে নির্দয় ভাবে পিটুনি দিয়েছে।আমি চিৎকার করে বাঁচতে চেয়েছি, কিন্তু কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি…। ’এটা আমাদের জাতির জন্য কলংক ও দুঃখজনক।বিশ্ব দেখল এ জাতি কতটা উৎশৃঙ্খল।
এ ছাড়াও আমরা কতটা নীচ আর কতটা অবহেলা করছি শিক্ষাক্ষেত্রে ও শিক্ষদের উপর তার নমুনা এইতো মাত্র কয়েক দিন আগেই দেখলাম।গত ২০১৭ সালের ২৩ ডিসেম্বর ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শুরু হয়েছিলো সারাদেশ হতে আগত সহকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি।তাদের অভিযোগ ছিলো তারা বেতন বৈষম্যের শিকার। প্রধান শিক্ষকদের সাথে সহকারী শিক্ষকদের বেতনের পার্থক্য চার ধাপ।তাদের দাবি একধাপ নিচে রাখতে হবে।এটা তাদের যৌক্তিক দাবী ছিল সে সময় বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ শিক্ষকদের এই আন্দোলন মুখর সময়েই শিক্ষা ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কর্ম কর্তাদের সহনীয় ভাবে ঘুষ খাওয়ার পরামর্শ দিলেন।তার প্রমান স্বরূপ পেলাম শিক্ষাক্ষেত্রে ঘোষ লেনদেনে তার পিও সহ তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা হলো। তিনি আরও বললেন,খালি যে অফিসাররা ‘চোর’ তা নয়।মন্ত্রীরাও ‘চোর’ আমিও ‘চোর’।এরই মাঝে ২৬ ডিসেম্বর এমপিও ভুক্ত শিক্ষকরাও আন্দোলনে নামেন।এই যে শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা অনিয়ম এর জন্য দায়ী কে বা কারা?অনেকে বলেন আমরাই আমাদের এ জাতিই দায়ী বা অভিবাভকরা।আমার মতে দোষ এ ভাবে ঢালাই ছেড়ে দিলে তা সমাধানের কোন কিনারাই পাওয়া যাবে না।আমরা মিশ্রিত জাতি আমাদের হুস হয় না তত ক্ষণ যতক্ষণ না পাছায় মুগুরের বারি পড়ে।এর জন্য দরকার একটি মন্ত্রণালয় যা শিক্ষামন্ত্রণালয় অলরেডি আছেই।এখানে প্রয়োজন এখন প্রয়োজন শেখ সেলিম ও এহছানুল হক মিলনের মতন বিচক্ষণ ও কঠোর শাষক যা বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী পুরোপুরি ব্যার্থ।তবুও সে এ ক্ষেত্রে পুরষ্কীত হবে এটা নিশ্চিৎ। তবে দুঃখের বিষয় হলো যে আমাদের দেশে এমন কোন নজির নেই কর্তব্যে ফেলুয়াররা কখনোই নিজ কর্ম সম্পাদনে ব্যার্থতায় পদ থেকেতো নিজেকে পদত্যাগতো দুরের কথা কেউ ব্যার্থ হয়েছেন একথাটি মুখেও স্বীকার করেন না।ক্ষমতায় গেলে আমরা এতোটা বেহায়ইয়া আর নিলর্জ্জ্ব হই যে তা কল্পোনাতীত অথচ এইতো সে দিন দক্ষিন কোরিয়ায় সামন্য প্রশ্নপত্রে ভুল স্বীকার করে স্বেচ্ছায় পদ ত্যাগ করলেন দক্ষিন কোরিয়ার শিক্ষামন্ত্রী এবং শিক্ষা বোর্ডের প্রধানও পদ ত্যাগ করেন।এখন প্রশ্ন হলো তারা কি মানুষ নাকি আমরা মানুষ যার হুস জ্ঞান দুটোই আছে।আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে এতো অনিয়ম আর দুর্নিতির পরও হয়তো নাহিদ স্যার পুরষ্কীত হবেন তাতে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই কারন আমি বা আমরাতো জানি ইভেন সেও জানেন এ পুরষ্কার তার প্রাপ্য কি না!।

এ বিষয়ের একটি খোলা চিঠি,
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী,
আমরা অধম আমপাবলিক যাগো না আছে এ কুল না আছে ঐ কুল।আমাগো ভরসা কেবলি আল্লাহ।হেই আল্লারে হাজির নাজির কইরা বলছি যা কবো তা হাছা কবো হাছা বইতো মিছা কমুনা।জ্ঞানি লোকেরা কইছে শিক্ষা নাকি একটা দেশের উন্নতির প্রধান হাতিয়ার।যে জাতি যত শিক্ষিত হেই জাতি তত উন্নত।আমরা তা বাস্তবেও দেখছি পশ্চিমাদের কিংবা এশিয়ার অন্য দেশগুলোর দিকে তাকিলে তা দেহা যায় বা বুঝা যায়।আমাগো যে উন্নতি হয় নাই তা বলবো না,হয়েছে!তা কেবল আপনাগো আর আপনাগো লগে যারা থাকে তাগো।
আপনারা মানে আপনার সরকার আইসা হগল সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীগো লাগামহীন বেতন বাড়াইলেন।আচ্ছা কইতে পারবেন!এ দেশে কি শুধু আপনারা মানে সরকারী কর্মচারীরাই বসবাস করেন নাকি আমাগো মতন আমপাবলিকও আছে।যখনি যে সরকারই আপনাগো বেতন বাড়ায় তার আগ থেকেই জিনিসপত্রের দাম হুর হুর করে বেড়ে যায়।বাজার থেকে আপনারা যে দামে জিনিপত্র ক্রয় করেন সেই একই দামে আমাগোও কিনতে হয়।একবার ভাবুনতো আমরা কি আপনাদের সমান তালে জীবন চালাতে পারি?আপনাগো আয় আর আমাগো মতন দিনমজুরের আয় কি সমান?যাক অনেক বক বক করলাম এবার আসি মুল বিষয়ে।
আপনাগো মতন আমাগোও স্বপ্ন থাকে আমাগো ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া করে মানুষের মতন মানুষ হবে।শিক্ষায় সুশিক্ষিত হয়ে বাপ মায়ের কষ্ট লাগব করবে।আপনারা আপনাগো সন্তানদের না হয় বিদেশে লেখা পড়া করান আমাগোতো এ দেশে মাটির ঘরেই লেখা পড়ার করার সুযোগটাতো অন্ততঃ দিবেন।বাস্তবে তাও হয় না আমাগো সন্তানেরা অধিকাংশই মেট্রিকের গন্ডি পেরুতে পারে না তার মুল কারন শিক্ষা ক্ষেত্রে সীমাহীন ব্যায় অথচ সরকার বা আপনারা কত কথাই না বলেন “ওমুক ক্লাশ পর্যন্ত লেখা পড়া ফ্রি করেছেন তমুক করবেন আরো কত কি!শুনলে আশায় বুক ভরে যায় অথচ বাস্তবে এর উল্টো রূপ।স্কুলগুলোতে এই ফিস হেই ফিস দেখাইয়া হাতিয়ে নিয়ে যায় লক্ষ কোটি টাকা এর খবর কি আপনারা জানেন?জানবেন কি করে আপনাদের চারপাশেতো মানুষ নয় জড়িয়ে থাকে কতগুলো শকুনের দল যারা কোন একটা সুযোগ পেলে কেবল তাদের আত্মীয় স্বজনদের জন্য রেখে দিয়ে আপনাদের দেখান দেশ জনতার সেবকের উল্লেখযোগ্য অবদান।

আবার ধরেন ভিটে মাটি বেচে দিয়ে ছেলেকে পড়ালাম তার বেনিফিট কি?চাকুরীর বাজারে শিক্ষা নয় টাকা মামা আর অভিজ্ঞতার অগ্রাদিকার যা আমাগো সন্তানদের নেই তাই এই গদ বাধা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বা করে কি লাভ।বিদেশের মতন যদি শিক্ষাটা হতো বাধতামুলক কারিগরি শিক্ষা তাহলে হয়তো বেচে থাকার মতন একটা ব্যাবস্থা হত।যে শিক্ষায় বেচে থাকার মতন কোন সুত্র নেই সেই শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সন্তান কেবল হতাশায় জীবন কাটাবে যা এক সময় যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ধাপিত হবে।

এখন আসি আলোচিত বিষয়ের দিকে,খুব তাড়াতাড়ি এই প্রশ্ন ফাস রুখতে হবে।আপনি বা আপনারা শিক্ষার অনিয়মে জিরো টলারেন্স দেখান আমরা অভিবাভকরাও আমাদের সন্তানদের শুধু পাস নয় সুশিক্ষায় শিক্ষিত করিব।

আর কি শুধু গদ লিখে আপনার ধৈর্য্যচুত্যি ঘটাতে চাই না।আপনার এবং দেশের মঙ্গল কামনায়।লেখায় শুদ্ধ অশুদ্ধ ভাষা ব্যাবহারে দুঃখিত।

আমি
“আমপাবলিক”

তথ্য ও ছবি
অনলাইন পত্রিকা

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি প্রশ্ন-ফাঁসের উপর বইমেলায় বই প্রকাশ করতে চাচ্ছেন?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মনির হোসেন মমি বলেছেন: সন্মানীত বড় ভাই এ লেখার সাথে বই প্রকাশের কথার কারন কি?আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

দীন মোহাম্মদ বলেছেন: কেন ধরা পরে না প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী চক্র? জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

মনির হোসেন মমি বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই.।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছু অলরেডি নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মনির হোসেন মমি বলেছেন: ঘরের ইদুর ধরা বহুত মুসকিল!ধন্যবাদ বন্ধু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.