নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কৈ মাছের প্রাণ

ফেসবুক আইডি:নাই

স্পাইডার

আমি খুব ভালো লোক। ব্লগের সকল নিয়ম মেনে চলি।

স্পাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাদেঁ অভিযান--শতাব্দীর সেরা চাতুরী!

১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৫০





চন্দ্র বিজয়ের ৪০ বছর পূর্ণ হবে কাল ২০ জুলাই। ১৯৬৯ সালের এই দিনে চন্দ্রে অবতরণের মাধ্যমে 'মানুষের পক্ষে সবই সম্ভব' এই বিশ্বাসকে সার্থক করতে সক্ষম হয়েছিল মার্কিন মহাকাশ এজেন্সি নাসা। প্রযুক্তিগতভাবে এটিই ছিল গত শতাব্দীর সেরা অর্জন। কিন্তু অনেকে চন্দ্র বিজয়ের এ ঘটনাকেই গত শতাব্দির সেরা প্রতারণা হিসেবে মনে করে। অবশ্য এরা ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত। এ ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্বের প্রবক্তা রকেট-প্রযুক্তির লেখক বিল কেসিং ১৯৭৪ সালে 'আমরা কখনও চাঁদে যাইনি : আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি' নামে একটি বই প্রকাশ করেন।



তিনি বলেন, চাঁদ থেকে তোলা নাসার ছবিতে অনেক বৈসাদৃশ্য রয়েছে। ১৯৬৯ সালে পৃথিবীর ভ্যান এলেন রেডিয়েশন বলয় থেকে মানুষকে রক্ষা করে চাঁদে পৌঁছানোর মতো প্রযুক্তি তখনও তৈরি হয়নি। এ বইতে কেসিং এপোলোর চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি একটি তত্ত্ব আকারে প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, এপোলো উৎক্ষেপণের পর মহাকাশ যানটি অদৃশ্য হলে ৩ নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পরে ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর কঠোর সামরিক নিরাপত্তা বেষ্টিত নেভাদার মরুভূমি অঞ্চলে নাসা কর্মকর্তারা চাঁদে অবতরণ নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। কেসিংয়ের এ তত্ত্ব নিয়ে ১৯৭৮ সালে ক্যাপ্রিকর্ন ওয়ান নামে একটি চলচ্চিত্রও নির্মাণ করা হয়। এক দশকের পর কেসিংয়ের তত্ত্ব নিয়ে ফক্স টেলিভিশনে একটি ডকুমেন্টারি প্রচারিত হয়, যেখানে এপোলোর ছবি এবং টিভি ফুটেজের বৈসাদৃশ্য তুলে ধরা হয়। যেমনঃ







১. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতারণা করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোন চিহ্ন নেই।



২. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে অথচ সমান্তরাল হওয়ার কথা ছিল, যেহেতু আলোর উৎস একটি।



৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।



পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে। ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েট ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে। এদের অন্যতম বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা বার্ট সিবরেল বলেন, আমি মনে করি চন্দ্রে অবতারণার বিষয়টি ভুয়া ছিল। তিনি ২০০১ সালে এর ওপর আর একটি ডকুমেন্টারি নির্মাণ করেন। সিএনএনের বরাতে জানা যায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই ঘটনায় অবিশ্বাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।



১.৫ বিলিয়ন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এ সপ্তাহে 'এপোলোর চন্দ্রে অবতারণার ধোঁকাবাজি' নামে গুগল এ সার্চ দিয়েছে।



উল্লেখ্য, নাসা চন্দ্রাভিযানের ক্ষয় হয়ে যাওয়া ভিডিও চিত্র পুনরম্নদ্ধারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নাসা। এ কাজে দায়িত্ব নিয়েছেন হলিউডের 'লাউরি ডিজিটালের' বিশেষজ্ঞরা।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৩/-৪

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

ভোর বলেছেন: জানিনা সত্য কি, তবে মানুষ চাঁদে অবতরনের মতো অসম্ভব কে সম্ভব করেছিল এটাই বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে।

১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:২৩

স্পাইডার বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর

২| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:০৭

সত্যাশ্রয়ী বলেছেন:
আরোও কিছু ভিডিও আছে, যা মানুষ সত্যি চাঁদে গেছে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান হওয়ার মত।
তবে মানুষ একদিন নিশ্চয়ই চাঁদে যাবে

২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৯

স্পাইডার বলেছেন: তাতে কোন সমস্যা নাই, সে সময়টায় গিয়েছিল কিনা প্রশ্নটা সেখানেই

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪২

ছু-মন্তর বলেছেন: হুমমম!!! ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছি!!!

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭

সেতূ বলেছেন: এতো ষড়যন্ত্রের কেন

ঠিক মানুষ চাঁদে বাস করে .....


তবে খুব কষ্টে সেখানে ধুধু মরুভূমি ও দূর্ভীক্ষ.....


আফ্রিকা মহদেশের একটি দেশ ...."চাঁদ"

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:০১

আরাফাত রহমান বলেছেন: এটা নিয়ে অনেক লেখা পড়লাম। স্পাইডার ঠিকই বলেছেন। শতাব্দীর সেরা প্রতারণা এটি। এই প্রতারণার শিকার আমাদের পাঠ্যপুস্তক গুলো।
ছোট বেলায় পাঠ্য বইতেই পড়েছিলাম চন্দ্র বিজয়ের গল্প। এখন বুঝলাম আসলে সবই ভূয়া।

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪

অনির্বান বলেছেন: পতাকার ব্যাপারটা হল পতাকাটাকে আড়াআড়ি কাঠি লাগিয়ে সোজা করে রাখা হয়েছিল। ওটা বাতাসে ওড়েনি। গত শুক্রবারের অন্যআলোয় আনিসুল হক এর লিখটা পড়লে এটা পরিষ্কার হবে..

হয়তো এই রকম সব অভিযোগ এরই পাল্টা বক্তব্য আছে..

@সেতূ আফ্রিকা মহদেশের একটি দেশ ...."চাঁদ" নয় "চাদ"

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:১১

সেতূ বলেছেন: @অনির্বান বলেছেন.. চাঁদ" নয় "চাদ"

যেখানে "আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি"

সেখানে এই গরিবের "ঁ" কি আর আসে যায়

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

অপরিচিত_আবির বলেছেন: আমি কেসিংয়ের ভিডিওটা দেখেছি এবঙ োটা দেখবার পর আপনার মতন আমারো ধারণা হয়ে গিয়েছিল যে চৎাদে অভিযান পুরোপুরি ভুয়া ব্যাপার ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু মনে একটু খটকা রয়ে গিয়েছিল যে যদিো বা নাসা পুরো ব্যাপারটাই একটা ভাঁঁওতা দিয়েও থাকে তবেও কি নাসার এত বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীরা এরকম বাজে বাজে ভুলগুলো করবেন যাতে এতো সহজেই মানুষ ধরে ফেলে যে এটা আসল নয়? কাজেই খুঁজতে খুঁজতে একটা ভিডিও পেয়েই গেলাম। সেটা হল কেসিংয়ের ভিডিও র জবাব, নাসা এবং আরো কিছু সিভিলিয়ান বিজ্ঞানীদের দ্বারা। এবং জবাবগুলো আমার বেশ কনভিন্সিঙ মনে হয়েছে।

যেমন, কেসিংয়ের ভিডিও তো দেখানো হয়েছে যে চঁাদে তোলা ছবিগুলোতে ছায়া সমান্তরাল নয়, অথচ আলোর উৱস একমাত্র সূর্য হওয়ায় সেটাই হওয়া উচিত ছিল। জবাবে দেখানো হয় যে চঁাদের একড়ো খেবড়ো ভূমিতে ছায়া পড়ায় আসলে অমনটা হয়েছে। ৩ডি জিনিসকে ২ডি দেখলে যা হয়, সেই কমন ভুল। এটা তঁারা পৃথিবীর এক পাহাড়ী অঞ্চলে গিয়ে ো টেস্ট করে দেখান যে ছায়া অসমান্তরালই আসে ছবিতে।

গর্তের ব্যাপারটা তঁারা দেখান যে চঁাদে নামার সময় লুনার মডিউলের গতি একেবারে সর্বনিম্ন রাখা হয়েছিল এবং গতি ধীরে ধীরে কমানো হচ্ছিল, কাজেই শেষ পর্যন্ত যে বেগে লুনার মডিউল চন্দ্রপৃষ্ঠ স্পর্শ করে তাতে মোটেও বড় একটা ক্রেটার সৃস্টি হওয়ার কথা নয়। বরঞ্চ ছোট একটা বালু সরে যাওয়ার চিহ্ন হওয়া উচিত। এটাও তঁারা লুনার মডিউলের থেকে কিছু বেশি শক্তিশালী একটা মটর দিয়ে প্রমাণ করে দেখান যে আসলেই োরকম গর্ত হওয়ার কথা নয়।

আর পতাকার ব্যাপারটা আশা করি সবাই জানেন, চঁাদে যেহেতু বাতাস নেই কাজেই পতাকার দু প্রান্তে দুটো স্টিক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল পতাকা সোজা রাখার জন্য। কিন্তু অন্যান্য মালপত্রের চাপে একপাশের স্টিকটা বঁাকা হয়ে যায়। কাজেই যখন আর্মস্ট্রঙ আর অলড্রিন মাটিতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পতাকাবাহী দন্ডটা লাগাচ্ছিলেন তখন সবার কাছে মনে হয়েছে যেন পতাকা উড়ছে। আর এত প্রমাণ না দিলেও আমার এমনিতেো কখনোই মনে হয় নি যে নাসার বিজ্ঞানীরা যদি আসলেই ফেক ভিডিো তৈরী করতেন তবে এতো বড় একটা ভুল তঁাদের চোখ এড়িয়ে যেতো।

যাহোক, চঁাদে ভ্রমণ সবচেয়ে বড় জালিয়াতি কিনা জানি না, তবে দারুণ একটা বিতর্কের বিষয় এতে কোন সন্দেহ নাই।

২০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:২৭

স্পাইডার বলেছেন: one questions, in moon where there is almost no gravity, why it took stick to support the flag??

২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৯

স্পাইডার বলেছেন: চাদেঁ অভিযানের এত সাধের ভিডিওটা নাকি মুছে গেছে বলে নাসা জানিয়েছে ২ দিন আগে

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮

অলস ছেলে বলেছেন: আমি যখন গেলাম, তখন চাঁদের মানুষরা 'জোড়' দিয়ে বলেছিলো, নাসা ওখানে লোক পাঠাইতে পারে নাই। তারা টেলিভিষণে খবর দেখে ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষায় ছিল। পরে বুঝতে পারে যে সব ভূয়া। তারা পৃথিবীর মানুষের জোচ্চুরি দেখে দু:খ পেয়েছে।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১০

কালো রঙের পাকা চুল বলেছেন: তখন চাদে যাক আর নাই-ই যাক, এখন ত গেছে।
ওই তাইলেই হল।

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: বিশয়টার পক্ষে বিপক্ষে অনেকগুলো যুক্তি আছে। আমি ঐসময়ে সেন্ট যোশেপ স্কুলের নীচু ক্লাশের ছাত্র। বিজন বিহারী দেবনাথ নামে আমাদের একজন বাংলার শিক্ষক ছিলেন-তিনিও বিশ্বাস করতেননা-মানুষ চাঁদে গিয়েছে। তিনি বলেছিলেন-"আমরাতো হিমালয় পর্বত কিম্বা সাহারা মরুভুমিও দেখিনি/ যাইনি। ওরা যদি ঐসব যায়গার একটা ছবি তুলে বলে-এটাই চাঁদের ছবি-তাহলে আমাদেরকে তাই বিশ্বাস করতে হবে!"

১২| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১৮

:) বলেছেন: ব্লগ ভরিয়া গেল হরিদাস পালে

Click This Link

কষ্ট করে উইকিপিডিয়া পড়লেই চলত।

২০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:৪৫

স্পাইডার বলেছেন: hari hashimusk dash :)

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০

রাগিব বলেছেন:

২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৬

স্পাইডার বলেছেন: বাইজান মিথ্যা ধরা পড়লে এর থাইক্যা বহুত পান্চ লোকজন খাইছে

১৪| ২০ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:০৭

অ্যামাটার বলেছেন: হতেপারে। এবং এই ভাণনওতাবাজির শ্যুটিংটা হয়েছিল সম্ভবত 'এরিয়া**'(দু'টো ডিজিট, এখন মনে পড়ছে না:()-তে, যেটা কঠোর নিরাপত্তাবেষ্ঠিত একটা সংরক্ষিত সামরিক এলাকা।
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্দেশে এই চলচিত্রটা নির্মান করা হয়েছিল, সোভিয়েৎ-কে মহাকাশ গবেষনায় ঘায়েল করতে।
যাযাদি'র টিন & টেকনো উইকলি ম্যাগ-এ এটা নিয়ে একটা বিস্তারিত প্রতিবেদন দিয়েছিল একবার। কিন্তু শোনাযায় আমেরিকান কালচারাল সেন্টার এবং ঢাকাস্থ এম্বেসীর চাপে পরের সপ্তাহেই ভুল স্বিকার করে পাল্টা প্রতিবেদন ছাপা হয়, চন্দ্রবিজয়-প্রমাণিত সত্য!

১৫| ২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১০

সাইফ ইমাম বলেছেন: ++

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১৯

কৌশিক বলেছেন: তবে সূর্যে যাবার সময় অবশ্যই রাতে অভিযান চালানো উচিত হবে

২২ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:২৫

স্পাইডার বলেছেন: এইটা কি কইলেন সূর্যগ্রহণ আছে কি করতে?

১৭| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্লগ ভরিয়া গেচে হরিদাস পালে!

ছাগলের দল বলিয়াছিলো উহা নাকি পানির তলে শুটিং করা হইছিলো যদি এইটাই হইতো তািলে যখন এতবড় একখান মাল ঐবালির উপর পড়লো তাইলে কেনো এক ফুটা বুদবুদি দেখা গেলো না। সম্পূর্ন অক্সিজেন শূন্য করা হইছলো নাকি জায়গাটায়?

আমেরিকায় কিছু পাগল ছাগলের মতো কথা বলে আর বঙ্গ দেশে কিছু ছাগল পাগলের মতো ডাক পাড়ে!

বুঝলাম না বঙ্গ দেশে শিক্ষা ব্যাবস্হার কি এতই অবনতি নাকি আমরা পড়িয়াছি কোনো অন্ধকার যেইখানে সিম্পল অভিযান বুঝতে রকেট সায়েন্স দেখানো হয়!

ছাগলীয় পোস্ট! এইসব যুক্তি খন্ডাইতে ৯-১০ শ্রেনীর বইই যথেস্ট আর যেহেতু এইটা কপি পেস্ট করিয়া পোস্ট সেহেতু হাসি আসিলো পেট ভরিয়া!

১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৫৫

ত্রিভুজ বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন,
নেটে সার্চ করেন। বহুত ফায়দা হইবেক।

১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ত্রিভুজ বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন,
নেটে সার্চ করেন। বহুত ফায়দা হইবেক।


@তরমুজ, তুমি এইগুলান কেবল দেখাও? এইগুলান নিয়া আমরা হলে হাসাহাসি করতাম ২০০৩ সালে। ২০০৪ সালে এইটা কেটিএইচের এক প্রেফেসর একখান লেকচার দিছিলো লুলিয়ায় ইরাসমুসের স্পেস সায়েন্স সাবজেক্টে। তখন কেমনে জানি আমিও একটা কপি পাইছিলাম। সেইটা অবশ্য এখন আর নাই।

শুরুতে ঐ প্রফেসর একটা কথা বলছিলো যেইটা মূলত এমন: যারা ব্যাব হারিক বিষয় নিয়ে কাজ করি তাদের এমন তাগাদা থাকে না যে সবাইকে বিশ্বাস করিয়ে চলতে হবে। বরংচ এটা তাদেরই দায়িত্ব এসব বিশ্বাস করার।

ঐ লেকচারে তিনি প্রথম চাদে পা রাখছিলেন সেইটা বিষদ বলছিলেন, উনি এসব যুক্তির দারে কাছেই যান নাই, কারন যেই লেখক প্রথম বইতে এটা বলেছিলেন সে যে আসলেই ফ্রড ছিলেন তার কিছু উদাহরনও দিয়েছিলেন।

নেটে তো গরু ছাগল কতকিছুই সার্চ দিয়া পাড়ন যায়, কিন্তু কোনটা বিশ্বাস করবো সেইটা নিজের বিবেক আর ব্যাব হারিক জ্ঞান দিয়া বুঝতে হয়!

তুমি কোনডা করবা সেইডা তুমার ইস্যু। এইসব টাংফাং নিয়া ব্যাপক মজা হয়, সেইডাই লুটতে আসি!

২০| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:১০

ত্রিভুজ বলেছেন: উদাসী, এত উদাস হইলে তো চলে না। চন্দ্রাভিজানের মত গুরুত্বপূর্ন ভিডিও নাসা কিভাবে হারিয়ে ফেলে বলতে পারেন? এইটা কিন্তু ২০০৯ এর ঘটনা.. ২০০৩ এ অগ্রিম হাসাহাসি করে নিয়েছেন এজন্য অভিন্দন।

২১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @তরমুজ, পেচাও কেন? ভিডিও হারাইছে এইটা নিয়া হাসছি এইডা কে কইলো? আর এই ক্যাচালের মূলে তুমাগো আগে এক লেখক এইটা নিয়া ফেলাইছিলো আর সেইটা সে মেলা আগে থিকাই করছিলো খুব সম্ভবত ২০০০ এর আগেই সে এই বইটা লেইখা আলোড়ন ফেলাইছিলো! আরববাসীদের মতো আমরিকানরাও গুজবে ভালোই কান দেয় এইব্যাটার চন্দ্রঅভিযান ভূয়া বইলা প্রমান করাটাও সেরম একখান জিনিস!

আর যদি এমনই হইতো তাইলে তুমার চেয়ে জ্ঞানী গুনী রাশানরা আরো বেশী ফালাইতো। এখন তো দেখতাছি তুমরা মহামতী রাশান জার্মান গো চেয়ে বেশী জ্ঞানী হইয়া গেলা? তুমরা তাইলে এইখানে বইয়া আছো কি করতে, উড়াল দাও আসমানে !;) হাসাইলা আমারে, বছর বছর স্পেস সায়েন্স আর এ্যরোনটিক্সের এতো পুলাপান বাইর হয় মনে হয় সব আঙ্গুল চুষতে!

২২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আইসো সবাই, ইংল্যান্ডের ক্রানফিল্ড বন্ধ কইরা বাংলাদেশে আপনগো দিয়া এমুন ভার্সিটি বসাই!;)

২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৭

সাইলেন্সার বলেছেন: 7 manned journey to the moon was done between 1969-1972. And from the first journey everything look like well-prepared. After 1972 till date, not a single attempt to land a manned space shuttle on the moon.
Why?
Now NASA say that they cannot send manned space shuttle to the moon before 2020 & before sending human they have to check radiation surrounding the moon. And for this they will send robots.
Is it not confussing?

২৪| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪১

ত্রিভুজ বলেছেন: ব্যবহারিক জ্ঞানের কথা বললেন তাই ভিডিওটার কথা বললাম। ২০০৩ এরও অনেক পরে ইউটিউব নামের একটা সাইট চালু হয়েছিলো যেখানে এই বিষয়ে অনেক ভিডিও আছে। আমরাও ঐরকম স্কুল-কলেজে/ভার্সিটিতে থাকতে অনেক কিছু নিয়ে হাসাহাসি করেছি। ঐ বয়সটাই আসলে হাসাহাসির বয়স। ২০০৩ এ না হয় একটু হাসলেনই। কূয়াতে বসে ব্যাঙরাও সমুদ্র নিয়ে অনেক হাসাহাসি করে। এবার ২০০৯ এ এসে আবার একটু গবেষণা করে দেখেন... আশা করি এখনো কূয়াতেই বসবাস করেন না।

সেই ৪০ বছর আগে মান্ধাতা আমলের ট্যাকনোলজি নিয়ে মানুষ চাঁদে চলে গেল আর এই ২০০৯ পর্যন্ত এত হাই-টেক দিয়েও কেউ আরেকবার যেতে পারলো না.. সত্যি সেলুকাস! তাই না? আবার কি তামশা দেখেন... এত গুরুত্বপূর্ন চন্দ্রাভিযানের ভিডিওই নাকি হারিয়ে যায়। লোকজন একটু আধুনিক টেকনোলজি দিয়ে ভিডিওটা পরিক্ষা করে দেখবে তারও উপায় নাই। অধিক ব্যাবহারিক জ্ঞানওয়ালারা এত গুরুত্বপূ্র্ন ভিডিও হারিয়ে যাওয়া নিয়া একটুও টেনশিতো না দেখে যারপর নাই আনন্দিত হইতেছি।

কানে কানে একটা কথা বলি, কাউরে বইলেন না.. চাঁদে আমিও গেসিলাম। ক্যামেরাও নিয়া গেসি.. কিন্তু পৃথিবীতে ল্যান্ডিং করার সময় ঐগুলি ভাইঙ্গা গেছে :( (এইটা আশা করি নাসা থেকে বেশী বিশ্বাসযোগ্য চাপা হইছে)

২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: 7 manned journey to the moon was done between 1969-1972. And from the first journey everything look like well-prepared. After 1972 till date, not a single attempt to land a manned space shuttle on the moon.


এইটা আরেকটা ছাগলা যুক্তি! চন্দ্র অভিযানের চেয়ে সবচেয়ে বেশী দরকার একাট মহাকাশ স্টেশন। আর এই অভিযাব নিয়া আরও অনেক কাজ হইছে কিন্তু একেক বার নাসা চরম সমস্যায় মুখোমুখি হয়। সবচেয়ে বেশী সমস্যা হলো এখনকার এ্যাস্ট্রোনমাররা এত সময় নিয়ে বাইরে থাকতে রাজী নয়। এ নিয়ে বছর কয়েক আগে তারা ধর্মঘটেও যায়। আর এখনকার চাদের অভিযান আরও বিস্তৃত হবে বলেই একটু সময় নিয়ে টোটাল গবেষনা করেই এগুচ্ছে! তবে এর চেয়ে অনেক ভালো ভালো যুক্তি আছে যেগুলো দিয়ে সুন্দর ভাবে বলা যায় কেনো নাসা বা এসা কেউ চাদের অভিযান নিয়ে এগুচ্ছে না!

আর আমিতো বললাম আপনার সব যুক্তি খুব পুরোনো। এইসব যুক্তি আপনি কোথা থেকে কপি করছেন সেটাও জানা। যেই লেখক ব্যাটা শুরু করছে সে এগুলো অনেক আগেই করে গেছে। আপনেই সেই লাস্ট বেকুব যে ওগুলো থেকে কপি করে বলছেন। পারলে ইউনিক কিছু প্রশ্ন করেন! যেগুলো নিয়ে এগুলে বলবে আপনে নিজের মাথাটা একটু খাটাইছেন!

এইসব ছাগলা যুক্তি হলে অনেককিছুই বলা যায় যার কোনো মানে হয় না!

২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ত্রিভুজ বলেছেন: ব্যবহারিক জ্ঞানের কথা বললেন তাই ভিডিওটার কথা বললাম। ২০০৩ এরও অনেক পরে ইউটিউব নামের একটা সাইট চালু হয়েছিলো যেখানে এই বিষয়ে অনেক ভিডিও আছে। আমরাও ঐরকম স্কুল-কলেজে/ভার্সিটিতে থাকতে অনেক কিছু নিয়ে হাসাহাসি করেছি। ঐ বয়সটাই আসলে হাসাহাসির বয়স। ২০০৩ এ না হয় একটু হাসলেনই। কূয়াতে বসে ব্যাঙরাও সমুদ্র নিয়ে অনেক হাসাহাসি করে। এবার ২০০৯ এ এসে আবার একটু গবেষণা করে দেখেন... আশা করি এখনো কূয়াতেই বসবাস করেন না।

সেই ৪০ বছর আগে মান্ধাতা আমলের ট্যাকনোলজি নিয়ে মানুষ চাঁদে চলে গেল আর এই ২০০৯ পর্যন্ত এত হাই-টেক দিয়েও কেউ আরেকবার যেতে পারলো না.. সত্যি সেলুকাস! তাই না? আবার কি তামশা দেখেন... এত গুরুত্বপূর্ন চন্দ্রাভিযানের ভিডিওই নাকি হারিয়ে যায়। লোকজন একটু আধুনিক টেকনোলজি দিয়ে ভিডিওটা পরিক্ষা করে দেখবে তারও উপায় নাই। অধিক ব্যাবহারিক জ্ঞানওয়ালারা এত গুরুত্বপূ্র্ন ভিডিও হারিয়ে যাওয়া নিয়া একটুও টেনশিতো না দেখে যারপর নাই আনন্দিত হইতেছি।

কানে কানে একটা কথা বলি, কাউরে বইলেন না.. চাঁদে আমিও গেসিলাম। ক্যামেরাও নিয়া গেসি.. কিন্তু পৃথিবীতে ল্যান্ডিং করার সময় ঐগুলি ভাইঙ্গা গেছে (এইটা আশা করি নাসা থেকে বেশী বিশ্বাসযোগ্য চাপা হইছে)
________________________________
@তরমুজ, পারলে ইউনিক কিছু বলো। সবই পুরানা, সবই খন্ডায়িত হইছে, পারলে মাথা খাটাও, বাহবা পাইবা!

তুমার যুক্তি গুলান যেই ব্যাটা পয়লা এইটা নিয়া ঘাটাঘাটি করছে সে তখনই বইলা গেছে! এইসব কপিমারা কথা বন্ধ করো! আর পারলে ক্রানফিল্ডের মতো একটা কিছু খুইলা বসো না কেন?

যেইটা তুমার ফিল্ড না সেইটা প্যাচাল না পারলে বুঝি ভালো লাগে না?

২৭| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৭

স্পাইডার বলেছেন: খোদাসী বাইজান, আপনার কাছে কি কি ইউনিক যুক্তি এবং প্রমাণ আছে মানুষ চান্দে গেছে জানাইয়া অধমের জ্ঞান পিপাসা মিটাবেন আশা করি

২৮| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

ত্রিভুজ বলেছেন: উদাসী, ইউটিউব ঘাঁটেন। আমি কষ্ট করে একখানা ভিডিও দেই.. একটু মনোযোগ দিয়ে দেইখেন-



ভিডিওতে দেখেন চাঁদের অভিকর্ষ কম তাই মানুষ কি সুন্দর স্লো-মোশনে চলাফেরা করে। কিন্তু মানুষের কাঁধের ব্যাগ থেকে ভারী কি যেন একটা আবার নর্মাল গতিতেই পড়ে। আহা, কি দারুণ ব্যাপার!

এরকম আরো আছে.. এটা হজম হয় কিনা দেখেন আগে।

২৯| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৯

ত্রিভুজ বলেছেন: আর আমি যে চাঁন্দে গেলাম এইটা তো কেউ বিশ্বাসই করতে চায় না। এই ভিডিওর শেষে দেখেন স্পেস স্যুট ছাড়াই ভুলে নাসার ক্যামেরার সামনে চলে আসছিলাম। স্পেস স্যুট কিনাটা টাকা ছিলো না :(


;)

৩০| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ২:১৬

স্পাইডার বলেছেন: বাইজান কই গেলেন

৩১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ২:২৪

ব্রাইট বলেছেন: কস্কিরে মমিন!

৩২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:১৫

সাইলেন্সার বলেছেন:
''এইটা আরেকটা ছাগলা যুক্তি! চন্দ্র অভিযানের চেয়ে সবচেয়ে বেশী দরকার একাট মহাকাশ স্টেশন। আর এই অভিযাব নিয়া আরও অনেক কাজ হইছে কিন্তু একেক বার নাসা চরম সমস্যায় মুখোমুখি হয়। সবচেয়ে বেশী সমস্যা হলো এখনকার এ্যাস্ট্রোনমাররা এত সময় নিয়ে বাইরে থাকতে রাজী নয়। এ নিয়ে বছর কয়েক আগে তারা ধর্মঘটেও যায়। আর এখনকার চাদের অভিযান আরও বিস্তৃত হবে বলেই একটু সময় নিয়ে টোটাল গবেষনা করেই এগুচ্ছে! তবে এর চেয়ে অনেক ভালো ভালো যুক্তি আছে যেগুলো দিয়ে সুন্দর ভাবে বলা যায় কেনো নাসা বা এসা কেউ চাদের অভিযান নিয়ে এগুচ্ছে না!

আর আমিতো বললাম আপনার সব যুক্তি খুব পুরোনো। এইসব যুক্তি আপনি কোথা থেকে কপি করছেন সেটাও জানা। যেই লেখক ব্যাটা শুরু করছে সে এগুলো অনেক আগেই করে গেছে। আপনেই সেই লাস্ট বেকুব যে ওগুলো থেকে কপি করে বলছেন। পারলে ইউনিক কিছু প্রশ্ন করেন! যেগুলো নিয়ে এগুলে বলবে আপনে নিজের মাথাটা একটু খাটাইছেন!''

@ উদাসী

তুমি তো মিয়া মহাজ্ঞানী ও সর্ববিষয়বিশারদ!
নাসা তোমার কাছে জিগায়া প্লান করে মনে হইতাছে?
তোমার এত জ্ঞান এই ক্ষুদ্র দেশের ক্ষুদ্র ব্লগে জাহির কইরা কি চ্যাটের গুষ্টি উদ্ধার করতাছো?
ইউনিক, ইউনিক কইরা তো লাফাইতাছো, একটা ইউনিক যুক্তিওতো দেখলাম না...... সবই তো পুরান প্যাচাল......

সবার ব্লগে গিয়া জ্ঞান ফালানোর এত সময় পাও ক্যামতে?
নাক বেশি লম্বা হইয়া গেলে কইলাম যেখানে সেখানে ঠোকর খাইবা ......

৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৭

স্পাইডার বলেছেন: বাইজানের কাছে জানতে চাইলাম পিছলাইয়া গেলো দেখি

৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: ভাইসাবরা সবাই সব যুক্তি আর সেইগুলার খণ্ডন এক কইরা পারলে কষ্ট কইরা একটা পিডিএফ বানান, এই অধমের জ্ঞান কম জানবার মুঞ্চায় :(

চোথাবাজি আর কি! ;)

৩৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২০

ল্যাটিচুড বলেছেন: আমেরিকার চন্দ্র অভিজান পুরাটাই জোচ্চুরী ।

৩৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +।

@ উদাসী স্বপ্ন, বলেন তো রাশিয়ানরা কেন আজ অবধি চাদে যেতে পারে নি?

৩৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:১৩

উমর বলেছেন: চাঁদে গেলেই কি আর না গেলেই কি :( আমাদের দেশের দ্রব্যমূল্য আগে যেমন ছিল তেমনি থাকবে। আম্রেকা ইরাক আফগানিস্তানে মানুষ খুন করে চলছে তা করতেই থাকবে।

চাঁদে যাওয়া এত সোজা না, ইচ্ছা করলাম আর গেলাম যেন মামার বাড়ি। ছেলে ভুলানো কিছু মস্তিস্ক প্রসূত লজিক আর তত্ত উপাত্ত দিয়ে অনেক পেচাল ও যুক্তি দেখানো যায় কিন্তু বাস্তবতা এইসব ফালতু লজিক আর যুক্তির চেয়ে অনেক কঠিন। মানুষের মস্কিস্ক প্রসূত জ্ঞানে ভরসা নাই। আজ এক কথা তো পরেরদিন আরেক কথা। আর মানুষের এই অস্থিতিশীল জ্ঞান নিয়া কত বাহদুরী!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.