নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অস্থিতিশীলতা, নষ্টামি, আর যাবতীয় প্রতারণা-প্রবণতার বিরুদ্ধে খেলা চলবে
মাঝে মাঝে অনেকের কাছে শুনা যায় যে, তাকে মশা অনেক বেশি কামড়ায়। আপনিও লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে, একসাথে ৫-৬ জন বসে থাকলে সেখানেও যে কোন একজনকে একটু বেশি জ্বালাতন করে মশা। কিন্তু এমনটি কেন হয়?
মানুষের শরীরে এমন কিছু উপাদান থাকে, যার ফলে মশা তাদের প্রতি একটু বেশি আসক্ত হয়। কিছু কিছু মানুষের রক্তের গ্রুপের উপর মশা আসক্ত থাকে বেশি।
১. মানুষের শরীরের রক্তের গ্রুপ মশার মাঝে এক প্রকার সিগনাল পাঠায়। বিশেষ করে (ও+) রক্তের গ্রুপের মানুষের শরীর থেকে এই সিগনালের তীব্রতা বেশি থাকে। এতে (ও+) রক্তের মানুষকে মশা কামড়ায় বেশি। মশা (বি+) রক্তের গ্রুপের মানুষদের (ও+) রক্তের মানুষের তুলনায় কম আক্রমণ করে। মশা সবথেকে কম আক্রমণ করে (এ+) রক্তের গ্রুপের মানুষকে।
২. মশা কার্বন ডাই অক্সাইডের প্রতি বেশি আসক্ত থাকে। এজন্য শিশুদের তুলনায় বড় মানুষের প্রতি আসক্ত থাকে বেশি। নিঃশ্বাসের সাথে কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করি আমরা। যারা বেশি পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে তাদের প্রতি মশা আসক্ত থাকে বেশি। আবার গর্ভবতী নারীর প্রতি মশা আরও বেশি আসক্ত থাকে। কারণ সে সময় গর্ভবতী নারী কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করেন বেশি।
৩. মশা ঘামের গন্ধের প্রতিও আসক্ত থাকে। যারা খেলাধুলা বেশি পছন্দ করে, তাদেরকেও মশা কামড়ায় বেশি। মশা ল্যাকটিক এসিড, ইউরিক এসিড এবং অ্যামোনিয়ার গন্ধের প্রতি বেশি আসক্ত থাকে। তাই খেলুড়ে মানুষের প্রতিও মশার টান থাকে প্রবল।
৪. যাদের শরীরে চর্বি বেশি, মশা তাদের প্রতিও আসক্ত হয়।
৫. যারা মদপান করে, তাদের রক্তের গন্ধ মশা অনেক আগেভাগে পেয়ে যায়। সূত্রঃ টাইম্স অফ ইন্ডিয়া
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ও পজিটিভ কে যে কামড়ায় জানতাম । তবে কার্বন ডাই অক্সাইডের কথাটা নতুন করে জানলাম । ভাল পোষ্ট । ভাল থাকুন ।
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
কলম চোর বলেছেন: নতুন অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার লেখা।
ভালো থকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।