![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে দলটি মৃতপ্রায় অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছিল সেই জামায়াতে ইসলামীকে আবার চাঙ্গা করল কে? তাদেরকে একটা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে মাথাচাড়া দিয়ে দাঁড়ানোর শর্ত তৈরি করল কে? আওয়ামী লীগ কি এই দায় অস্বীকার করতে পারে? যুদ্ধাপরাধীদের ঢালাওভাবে শেখ মুজিবুর রহমান এক বাদশাহী ফরমান জারি করে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন, যে জন্য তার আমলে যুদ্ধাপরাধের ক্ষত কাঁচা থাকা অবস্থাতে অপরাধীদের বিচার ও শাস্তি হয়নি। ১৯৯৬ সালে পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় থাকলেও তার কন্যা শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার তাদের কোনো বিচার করেনি। তারা নিরাপদেই ছিল। ২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে তারা ২০০১ ও ২০০৮ সালে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধার কারণে রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ করে জামায়াতে ইসলামীকে তাদের রাজনৈতিক প্রচারণার দুই নম্বর টার্গেট নির্ধারণ করে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করে যেভাবে জামায়াতে ইসলামীকে বিরাট বড় প্রতিপক্ষ খাড়া করে তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেন তাতে তাদের লাভ ছাড়া ক্ষতি হয়নি। বাস্তবত এর দ্বারা জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিকভাবে বড় আকারে লাভবান হয়েছে। সরকার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে, বিচারের জন্য তারা নিজেদের সুবিধামত ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে এবং বিচার চলছে। এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ, তাদের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন, তাদের ঘরানার বুদ্ধিজীবীর দল, এমনকি তাদের মন্ত্রী-এমপিরা যেভাবে রাস্তায় নেমে, মানববন্ধন করে, আধ ঘণ্টা-দশ ঘণ্টার ‘দীর্ঘ’ গণঅনশন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করে তারা জামায়াতের বিরুদ্ধে দিনের পর দিন জমজমাট ‘আন্দোলন’ করে এসেছেন তাতে জামায়াতকে তাদের প্রকৃত শক্তির তুলনায় অনেক বড় করে হাজির করে তারা সামনে এনেছেন। এভাবে আওয়ামী লীগের থেকে প্রচার লাভ করতে করতে তারা নিজেদের অর্থশক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরিণত হয়েছে এক রাজনৈতিক শক্তিতে।
................দেশে আজ যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং শাসক শ্রেণীর রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশকে ঠেলে কোনদিকে নিয়ে যাচ্ছে এ চিন্তায় দেশের সর্বস্তরের জনগণ এখন আতঙ্কিত। জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে তারা যে নতুন খেলা এখন শুরুৃ করছে তার পরিণাম যে দেশ ও জনগণের জন্য আরও ভয়াবহ হবে এই সম্ভাবনার কালো মেঘ এখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশকে আচ্ছন্ন করছে।
======================
কমেন্টস এর পর সুত্র উল্লেখ করবো।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬
বাঁশ বাগান বলেছেন: একটু হাসি হবে: হি হি
লেখাটা আমার না, বাম-দের পন্ডিত বলে খ্যাত ব দ রু দ্দী ন উ ম র এর লেখা থেকে কোড করেছি।
জামায়াতে ইসলামী এবং আওয়ামী লীগ জোট সরকার এখন কোন পথে?
এই খানে মূল খবর:
Click This Link
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
আজরাঈল আমি বলেছেন: সাবধান! ! ! আম্বালীগ তুমারে পাইলে খবর আছে। আর ভাম দল দেখলে বলবে.
' তুই রাজাকার "
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
বাঁশ বাগান বলেছেন: লেখাটা আমার না, বাম-দের পন্ডিত বলে খ্যাত ব দ রু দ্দী ন উ ম র এর লেখা থেকে কোড করেছি।
এই খানে মূল খবর:
Click This Link
তুই রাজাকার না, "সে রাজাকার"।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
আমি সুফিয়ান বলেছেন: আজাইরা প্যাচাল না পাইড়া একটু পড়াশোনা কর তারপর ব্লগে গেজাইতে আইস
বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমাঃ ডকুমেন্টস সহ সকল মিথ্যাচারের প্রমাণ
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
বাঁশ বাগান বলেছেন: পড়াশোনা করিতে গিয়া দেখিলাম বাম-দের পন্ডিত বলে খ্যাত ব দ রু দ্দী ন উ ম র এই কলাম লিখিয়াছেন।
Click This Link
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
আল-আমিন সেখ বলেছেন: বাশবাগান যে বাশবাগান তা প্রমান করার দরকার নাই। পড়াশোনা করে ইতিহাস জানুন আগে। বঙ্গবন্ধু সেই সব ছ্যাঁচড়া টাইপের ভুখা, নাঙ্গা, গরিব যারা পেটের দায় শান্তি কমিটিতে ছিল তাদের ক্ষমা করেছিলেন তাও সীমিত সংখ্যক। শিবিরদের বাপ পরবাপ গোঁয়া, কাদের, নিজামি তখন এই দেশে ছিলনা তারা ছিল সউদি আর পাকিস্তানে পরবর্তীতে একজন জেনারেল তাদের স্বাধীন দেশে এনে পুনর্বাসিত করেছিলেন!!!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
বাঁশ বাগান বলেছেন: রাজাকারদের বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করুন বা না করুন তাতেই রাজাকার রা ধোয়া তুলসি পাতা হয়ে যায় না।
আর পড়াশোনা করিতে গিয়া দেখিলাম বাম-দের পন্ডিত বলে খ্যাত ব দ রু দ্দী ন উ ম র এই কলাম লিখিয়াছেন।
Click This Link
আর আপনি বলছেন "শিবিরদের বাপ পরবাপ গোঁয়া, কাদের, নিজামি তখন এই দেশে ছিলনা তারা ছিল সউদি আর পাকিস্তানে পরবর্তীতে একজন জেনারেল তাদের স্বাধীন দেশে এনে পুনর্বাসিত করেছিলেন"
আমি যতদূর জানি গোলাম আযম মহাজোটের বড় শরীক জাতীয় পার্টির সময় এদেশে এসে কোর্টের রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব নিশ্চিত করে। আর কাদের , নিজামীর কাহিনী বলেন তো।..
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
বাঁশ বাগান বলেছেন: আর কাদের , নিজামীর কাহিনী কি আপনি বলেন তো।..
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী বিল পাস হওয়ার পর নতুন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘কোনো দেশের ইতিহাসে নাই বিপ্লবের পর বিপ্লবকে বাধা দিয়েছে যারা, শত্রুর সঙ্গে সহযোগিতা করেছে যারা, যারা এ দেশের মানুষকে হত্যা করেছে, তাদের কোনো দেশে, কোনো যুগে ক্ষমা করে নাই। কিন্তু আমরা করেছিলাম...সবাইকে ক্ষমা করেছিলাম।’
Click This Link
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
বাঁশ বাগান বলেছেন: বঙ্গবন্ধু ও জিয়া যার যার ইতিহাসে অমলিন। আমরা তাদের কাদা লাগানোর চেষ্টা করলেও তারা সেটা থেকে এখন অনেক উর্দ্ধে।
ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভুল জানেন। ইতিহাস জানেন না। সাধারন ক্ষমা আর যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে পার্থক্য বোঝেন না। বোকার মত পোষ্ট দেয়া ঠিক না।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
বাঁশ বাগান বলেছেন: আমার ভুল জানা না জানা নিয়ে কথা নয়, ব দ রু দ্দী ন উ ম র কি জানেন সেটাই জানুন।
Click This Link
৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
রাফা বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমার ব্যাপারে শুধু শেখ মুজিবর রহমানকে প্রয়োজন হয়।
আমি ক্ষমা করি নাই ।আরও অনেকে ক্ষমা করে নাই।স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন অপরাধীর অপরাধ সেই ক্ষমা করতে পারে যার সাথে অপরাধ করা হোয়েছে।
৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: কথা সত্য
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
বাঁশ বাগান বলেছেন: কোনটা সত্য বলে গেলেন না
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: লেখক ভাই, এই পোষ্টে আমার উদ্দেশ্য মুজিবকে কাদা লাগানো নয়। তবে যেহেতু বাল গং বলে যে জিয়াই ঘাতকদের বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করছে তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান হাবিবুর রহমানের একটা লেখার এই বিশেষ অংশ দেখানো জরুরী হয়ে যায়। কিছু জ্ঞানপাপী বাল সব জাইনাও অস্বীকার করে কিন্তু যারা নতুন তাদের জন্য এই কথা বলতেই হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: জ্ঞান পাপীদের শাস্তি কি হতে পারে ?
সত্যি জানার চেষ্টা করলে আপনি নিজেও জানতে পারতেন -
বঙ্গবন্ধুর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা : কিছু দালিলিক চিত্র ও প্রাসঙ্গিক গল্প
বাংলার মাটিতে যুদ্ধপরাধীর বিচার হবেঃ বঙ্গবন্ধু