নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের প্রাপ্তি গুলো প্রত্যাশার চেয়ে বেশী হোক

আমি সাব্বির

দেশের অন্যতম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর শিক্ষা শেষ করে একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান করছি। চেষ্টা করছি আরো জানতে............।

আমি সাব্বির › বিস্তারিত পোস্টঃ

এম.আর.পি পাসর্পোট সাহায্য চাই

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

অনলাইনে ফর্ম ফিলাপ করতে চাই। কিন্তু বড় ভাই কইলো অনলাাইনে হয় না। আমি ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম সব ই বুঝি। কিন্তু পাসর্পোট টাইপ এ অর্ডিনারী দিলে এর পর তিনটা অপশন আসে। এইটার মানে বুঝিনা। পিডিএফ বাংলা ফাইলে এর ব্যখ্যা দেয়া নেই।
কেউ কি আছেন যিনি অনলাইনে কাজ করেছেন বা বিষয়টি জানেন? একটু হাত বাড়ান না ভাই....................

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোন হাত বাড়ানোর দরকার নাই।
আপনি সরকারী চাকরি না করলে সাধারণ ঘর পূরণ করুন। প্রিন্ট করে নিজ এলাকার পাসেোপর্ট অফিসে জমা দিয়ে ছবি আর ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আসুন।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমি সাব্বির বলেছেন: ধন্যবাদ,িকন্তু পাসর্পোট টাইপ এ অর্ডিনারী দিলে এর পর তিনটা অপশন আসে। এইটার মানে বুঝিনা

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ১। Applying in:- বাংলাদেশ
২। Application Type: NEW APPLICATION
৩। Passport Type:- সাধারণ/অর্ডিনারি
৪। Supporting Document: ( আপনি আম জনতা/ম্যাঙ্গো পাবলিক হলে কিছু্ই করবেন না। )
৫। Delivery Type: রেগুলার

এর পর যা খুশী ----

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আমি সাব্বির বলেছেন: ধন্যবাদ , নিজে নিজে করতে চাইসিলাম, তাই এই বিপদ

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন যেভাবে বলেছেন তাতেই কাজ হবে..:)

আবার ট্রাই করুন।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

আমি সাব্বির বলেছেন: ধন্যবাদ দ্রোহী

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

কোবিদ বলেছেন: অনলাইনে পাসপোর্ট ফর্ম পূরণ করা এবং পরের ধাপের কাজগুলো নিয়ে।

প্রথম ধাপ : ব্যাংকে টাকা জমা দেয়া
সোনালী ব্যাংকের কলেজ গেইট শাখায় পাসপোর্ট আবেদনের ফি হিসাবে টাকা জমা দিতে হবে। রেগুলার ফি ৩০০০/- টাকা ( ১ মাসের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে হলে) আর ইমারজেন্সি ফি ৬০০০/- টাকা ( ১৫ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে হলে) ।
প্রথমেই টাকা জমা দেয়া প্রয়োজন এই কারণে যে , অনলাইনে ফর্ম পূরণ করার সময় টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং জমাদানের রিসিটের নাম্বার উল্লেখ করার প্রয়োজন হবে। তাই টাকা আগে জমা দেয়া থাকলে একবারেই ফর্ম পূরণ করা হয়ে যাবে।

কলেজ গেইট শাখায় বেশ দ্রুত টাকা জমা দেয়া যায় , কারণ এইখানে ভিড়টা কম । আপনার সুবিধামত ব্রাঞ্চে টাকা জমা দিয়ে রিসিট বুঝে নিন ।
লাইনে দাঁড়ালে ব্যাংকের কাজ শুরুর আগেই ব্যাংকের লোকজন রিসিট দিয়ে যাবে। বা নিজেই টাকা দেয়ার রিসিট সংগ্রহ করে নিন । রিসিট পেলে ইংরেজি ব্লক লেটার স্পষ্টভাবে পূরণ করুন।
সাথে অবশ্যই কলম রাখুন।

(পূর্বে আগারগাঁও ব্রাঞ্চ এ টাকা জমা নিত , এখন সেখানে টাকা জমা নেয়া বন্ধ ! এছাড়া অনলাইনে যেসব ব্রাঞ্চের লিস্টগুলো আছে , তার অনেকগুলোতেই টাকা জমা নেয় না । তাই ঢাকায় থাকলে কলেজ গেইট ব্রাঞ্চেই যাওয়া বেটার)

দ্বিতীয় ধাপ - অনলাইনে ফর্ম পূরণ
অনলাইনে ফরম পূরণের জন্য প্রথমেই যান পাসপোর্ট অফিসের এই সাইটে - http://www.passport.gov.bd/ । নির্দেশনা ভালোভাবে দেখুন , সতর্কতার সাথে একাউন্ট করুন । আপনার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যাদি ( যেমন নামের বানান, প্যারেন্টস এর নাম ) যেন শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের মতই হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
মেইল এড্রেস আর মোবাইল নাম্বার দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই রেগুলারটা দেবেন। টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং রিসিট নাম্বার উল্লেখ করুন।
সবশেষে আপনি যেদিন ছবি তোলা ও হাতের ছাপ দেয়ার জন্য বায়োমেট্রিক টেস্ট দিতে যেতে চান, সুবিধামত সেইদিনটা নির্বাচন করে সাবমিট করুন। এবার , রিচেক করুন। দেখুন সব তথ্য ঠিক আছে কিনা।
সবশেষে সাবমিট করুন । সফলভাবে সাবমিশন শেষ হলে পূরণকৃত ফর্মের একটি পিডিএফ কপি আপনার মেইলে চলে আসবে । এইধাপ এইখানেই শেষ।

অনলাইনে একাউন্ট খোলার পরপরই আপনাকে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড জানিয়ে দেবে । সেটা সংরক্ষণ করুন। আর ছবি তোলার জন্য যেদিন সময় দেবেন সেদিনটা ফ্রি রাখবেন। সময় লাগতেও পারে এই দিনে যদি মানুষ বেশী হয় ।

তৃতীয় ধাপ – জমা দেয়ার আগে ফর্মের প্রিন্ট এবং সত্যায়ন
আপনার পূরণকৃত ফর্মের যেই পিডিএফ কপিটা পেয়েছেন, সেটার ২ কপি কালার প্রিন্ট করে ফেলুন। যেসব জায়গা হাতে পূরণ করতে হবে সেগুলো করে ফেলুন । আপনার সাইন দিন।
এবার নিজের চারকপি ছবি , জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট ফর্ম নিয়ে পরিচিত কোন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছ থেকে সত্যায়িত করে নিন। পরিচিত কাউকে দিয়ে সসত্যায়ন করানো দরকার এই কারণে যে, ঐ কর্মকর্তার নাম , যোগাযোগ ও ফোন নাম্বার ফর্মে লিখতে হয়। সত্যায়ন শেষে পুরো ফর্মটি রিচেক করুন। সত্যায়িত ছবি এবং ব্যাংকের রিসিট আঠা দিয়ে ফর্মের সাথে যুক্ত করুন। সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপিটি নিন।

আপনার ফর্ম জমা এখন দেয়ার জন্য প্রস্তুত। ফর্মের প্রিন্ট করার সময় এক কপি এক্সট্রা করুন। ব্যাকআপ থাকা ভালো । ছবি দুই কপি লাগলেও এক্সট্রা দুই কপি করিয়ে রাখা ভালো , পাসপোর্ট অফিসে চেয়ে বসে মাঝে মাঝে। একই কথা জাতীয় পরিচয়পত্রের ব্যাপারেও।

চতুর্থ ধাপ – ছবি তোলা এবং অন্যান্য
আপনার নির্বাচন করা তারিখে সকাল সকাল পাসপোর্ট অফিসে চলে যান অবশ্যই সাথে কলম আঠা,স্ট্যাপলার, এক্সট্রা ছবিও সাথে রাখুন। এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপিসহ সত্যায়িত কপিগুলো নিয়ে যান। অবশ্যই সাদা পোষাক পরবেন না , ফর্মাল পোষাক পরার চেষ্টা করুন। সকাল ৯ টার দিকে গেলেই হবে। কোন লাইনে দাঁড়াতে হবে না আপনাকে। সরাসরি মেইন গেইট দিয়ে মূল অফিসে যান। সেখানে দায়িত্বরত সেনা সদস্যকে জিজ্ঞেস করুন কোন রুমে যাবেন । প্রথমে আপনাকে আটতলায় যেয়ে ফর্ম দেখিয়ে আনতে হবে। তিনতলায় যেয়ে সেখানকার সেনাসদস্যের কাছ থেকে দেখিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন , সব সংযুক্তি ঠিক আছে কিনা। খুবই অল্প সময়ের কাজ । ৮০৩ নাম্বার রুম । সিরিয়াল নেবেন। এবার ৮ তলার থেকে আসতে বলবে ৩ তলায় । সেখানে এসেই আসল কাজ ( আমার ছিল ৩০১ নং রুম)। প্রথমে আপনার ফর্মটি চেক করবে এবং সাইন করে দেবে। সাইন শেষে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে ছবি তোলার জন্য কোন রুমে যাবে। ঐ রুমগুলো ঠিক পাশেই। সিরিয়াল আসলে ছবি তুলুন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিন। ব্যস , কাজ শেষ !
এবার আপনাকে পাসপোর্ট রিসিভের একটা রিসিট দেবে। সেটা যত্ন করে রাখুন । পুলিশ ভেরিফিকেশান সাপেক্ষে, রিসিট পাওয়ার একমাস বা ১৫ দিনের মধ্যেই আপনি পাসপোর্ট পাবেন।

পঞ্চম ধাপ – পুলিশ ভেরিফিকেশান ও পাসপোর্ট রিসিভ ডেট।
যদি আপনার স্থায়ী আর বর্তমান ঠিকানা আলাদা হয় , তবে দুই জায়গাতেই আপনার ভেরিফিকেশান হয়ে থাকে। পুলিশের এস বি ( স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এই কাজটা করে থাকে এবং এইটা করতে যেয়ে পুলিশ বখশিশ হিসাবে টাকা চেয়ে বসে। সেটা ৫০০-১০০০ পর্যন্ত হতে পারে !!!!! তবে স্ট্রিক্ট থাকলে এটা এড়ানো সম্ভব। আপনি কীভাবে তাদের ফেইস করছেন সেটার উপর নির্ভর করে। সরাসরি বলে দিতে পারেন যে, এইটা আপনার দায়িত্ব, তো টাকা দেয়ার প্রশ্ন কেন। কিংবা বলতে পারেন যে, আপনি ছাত্র , টাকা দেয়া সম্ভব না । ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি !
যাই হোক, ভেরিফিকেশান শেষ হলে আপনার মোবাইলে এস এম এস আসবে। যেদিন এস এম এস আসবে তারপরেই আপনি পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

ষষ্ঠ ধাপ –পাসপোর্ট সংগ্রহ
এইখানে কাজ সহজ । পাসপোর্ট অফিসে চলে যান। লাইনে দাঁড়ান।

সাথে রিসিট আর কলম রাখুন । ৯ টার দিকে গেইট খুলবে। লাইন ধরে প্রবেশ করুন। রিসিট জমা দিন। অপেক্ষা করুন। এবার আপনার নাম ডাকবে । সাইন করুন , বুঝে নিন আপনার পাসপোর্ট । পাসপোর্ট হাতে পেয়েই সবার আগে চেক করুন আপনার ইনফোগুলো ঠিক এসেছে কিনা। নিজের এবং পিতামাতার নাম , ঠিকানা এবং অন্যান্যসব তথ্যগুলো মিলিয়ে নিন। সব ঠিক থাকলে , বলুন ইয়াহুউউউ !
এই হচ্ছে একটি ঝামেলাবিহীন পাসপোর্ট পাবার নির্ভরযোগ্য তরিকা
সবার জন্য শুভকামনা। হ্যাপি পাসপোর্টিং !

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

আমি সাব্বির বলেছেন: ভাইয়া, আমি আজ অনলাইনে ফিলাপ করে কালকেই কি ছবি তোলার ডেট দিতে পারবো?

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জনাব মাহাবুব বলেছেন: কোবিদের বিস্তারিত তথ্যের জন্য এই পোষ্টটি প্রিয়তে নিতেই হবে। :D :D :D


ধন্যবাদ কোবিদ-কে এত সুন্দর করে পুরো প্রক্রিয়াটি তুলে ধরার জন্য।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

আমি সাব্বির বলেছেন: কােবিদ ভাই এর সাথে মনে হয় ইকারুসের ডানা এর পরিচয় আছে??

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আমি সাব্বির বলেছেন: যাত্রাবাড়ি ব্রাঞ্চ এ যেতে বলসে................. X(( X(( X(( X(( X((

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

মোঃ আবুল হোসেন (হাবিব) বলেছেন: @কোবিদ: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
যদি পাসপোর্ট রিনিউ করা হয়, অর্থাৎ এনালগ থেকে ডিজিটাল (এমআরআর ) করা হয় তবুও কি নতুন করে পুলিশ ভেরিফিকেশন করা প্রয়োজন/দরকার?

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

সত্যবাক বলেছেন: পুলিশ ভেরিফিকেশন প্র‌্য়োজন হবে না। আগের পাসপোর্টের ফটোকপি দিলেই চলবে। তবে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে। @ েমা: অাবুল েহােসন (হািবর)

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

দ্যা টাকলু বস বলেছেন: এনালগ থেকে ডিজিটাল (এমআরআর ) করা হলে নতুন করে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.