![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]
ঠগীরা ছিল ভারতীয় খুনি কাল্ট (Cult); ঠগীরা যত মানুষ হত্যা করেছিল পৃথিবীর কোনও সংগঠিত খুনি কাল্ট এত নিরীহ মানুষ হত্যা করেনি। কেবল ১৮৩০ সালেই ঠগীরা প্রায় ৩০,০০০ মানুষ শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে; মৃতদেহ উৎসর্গ করত দেবী কালীকে। হয়তো কোনওপ্রকারে হত্যাপ্রবন ঐ আদিম রীতিটি ভারতীয় সমাজে তখনও টিকে গিয়েছিল। আদিম সমাজে মানুষ তো মানুষের মাংসও খেত ...মায়া-অ্যাজটেকরা উপড়ে নিত জীবন্ত মানুষের হৃৎপিন্ড ...
অস্টাদশ শতকের ভারতবর্ষ
ঠগীদের নৃশংস ইতিহাস ভারতীয় ইতিহাসের একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। আজও গ্রামবাংলার মানুষের মুখে ফেরে ঠগীদের রোমহর্ষক কাহিনী । ঠগীদের নির্মম কাহিনী অবহিত হওয়ার পর ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক ইম এম ফস্টার ১৯২৪ সালে অত্যন্ত খেদের সঙ্গে বলেছেন: ‘গড ইজ লাভ। ইজ দিস দ্য ফাইনাল মেসেজ অভ ইন্ডিয়া?’ ঈশ্বর প্রেমই কি ভারতের চূড়ান্ত বক্তব্য? ফস্টার ভুল করেছিলেন। কেননা, এমনটি মনে করার কোনও কারণ নেই যে কালীসাধক মাত্রেই খুনি, ভারতবর্ষের কালীসাধকদের একটি ক্ষুদ্র অংশই কেবল কালীসাধনার অপব্যাখ্যা করে খুনি হয়ে উঠছিল।
ঠগীর দল
তো, কারা ঠগী? । বাংলা অভিধানে ঠগী বলতে বোঝায়, বিশেষ শ্রেনির দস্যুদল যারা পথিকের গলায় রুমাল বা কাপড় জড়িয়ে হত্যা করত। ঠগী বলতে আরও বোঝায় বোঝায়- ঠগীর কার্য, দস্যুবৃত্তি। ঠগী শব্দটি সংস্কৃত ঠগ শব্দ থেকে এসেছে। ঠগ অর্থ, ঠক বা প্রতারক বা ধূর্ত বা প্রবঞ্চক। ভারত শাসনের সূত্রে যে সকল শব্দ ইংরেজি ভাষায় যুক্ত হয়েছে Thud (থাড) তাদের একটি। শব্দটির মানে, ধপ করে পড়া বা আঘাত করা। শব্দটি নিয়ে আমরা কৌতূহলী হতে পারি যেহেতু শব্দটি সংস্কৃত ঠগী শব্দ থেকে এসেছে।
ঠগীরা তেরো শতক থেকে উনিশ শতক বাংলাসহ উত্তর ভারতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। ঠগীদের সম্বন্ধে ব্রিটিশ সরকার প্রথম জানতে পারে ১৮১২ সালে । রাজ্যের নানা স্থানে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার করার সংবাদ ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছায় । কর্তৃপক্ষ প্রথম প্রথম বিষয়টি আমলে নেয়নি, ভেবেছিল বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ১৮১২ সালের দিকে গঙ্গার ধারে একটি গণকবরে একত্রে ৫০ টি মৃতদেহ পাওয়া যায় । গনকবরটি পরীক্ষা করে দেখা গেল যে মৃতদেহগুলি যাতে ভালো করে মাটির সঙ্গে মিশে যায় সে জন্য অত্যন্ত সচেতনভাবে কৌশলের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে, হাড়ের সন্ধিস্থলগুলি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে, যাতে করে ডিকম্পোজিশন প্রক্রিয়াটি তরান্বিত হয় এবং যাতে কবর ফুলে না ওঠে এবং মৃতদেহগুলি শেয়ালে না খায়। এসব বিচারবিশ্লেষন করে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ অনুমান করে গনহত্যার পিছনে রয়েছে খুনে কালট। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ঠগী নামে খুনে এক উন্মাদ গুপ্ত ধর্মীয় গোষ্ঠীর কথা। এরা ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়ায়, যাত্রীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে। তারপর সময় সুযোগমতো পথিকের গলায় রুমাল বা কাপড় পেচিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে তারপর গোপনে মৃতদেহ সমাহিত করে। যে কারণে কেউ ঠগীদের আক্রমনে মারা গেলে বিষয়টি অজানা থেকে যেত। লোকে ভাবত পথিমধ্যে জন্তুজানোয়ারের আক্রমনের শিকার হয়েছে। কিন্তু যখন বৃটিশ পর্যটক নিখোঁজ হতে শুরু করে তখন তদন্ত শুরু হয়। যানা যায় হত্যাকারীরা আদিম কালীউপাসক গোষ্ঠী। বাংলার ঠগীরা কালীকে ভবানী বলে। ঠগীরা কেবল সনাতন ধর্মেরই অনুসারী নয়, এদের মধ্যে মুসলিম ও শিখও রয়েছে!
ঠগীরা বংশপরম্পরায় খুন ও দস্যুবৃত্তি করত। ছোটবেলা থেকেই ঠগী পিতা ছেলেকে শেখাত কীভাবে শ্বাসরোধ করে ফাঁস দিয়ে হত্যা করতে হয়। ঠগী বালকের শিক্ষা শুরু হত দশ বছর বয়েসে । তখন সে লুকিয়ে হত্যাকান্ড দেখত । বয়স ১৮ হলে হত্যার অনুমতি পেত। সাধারণত শক্ত কাপড়ের তৈরি হলুদ রঙের রুমাল ফাঁস গলায় পেঁচিয়ে হত্যা করা হত। হলদে রুমাল থাকত ঠগীদের কোমড়ে । কেন ফাঁস দিয়ে হত্যা? কেননা, কালীর আদেশে রক্তপাত নিষিদ্ধ। ঠগীদের আদিপিতাই নাকি কালীর কাছে শিখেছিল ফাঁস দিয়ে হত্যার রক্তপাতহীন পদ্ধতি। ডাহা মিথ্যে কথা। যিনি মানুষ হত্যায় প্ররোচিত করেন তিনি অন্তত দেবী নন। আগেই বলেছি, ভারতবর্ষের কালীসাধকদের একটি ক্ষুদ্র অংশই কেবল কালীসাধনার ভ্রান্ত্র ব্যাখ্যায় বশেই খুনি হয়ে উঠছিল। মৃতদেহ উৎসর্গ করা হত কালীকে, কেবল লুঠের মাল ভাগ করে নিত না। এজন্যই তারা ছিল বিশেষ একটি কাল্ট বা উপাসক সম্প্রদায়।
ঠগীরা ব্যবসায়ী তীর্থযাত্রীর কিংবা সৈন্যের ছদ্মবেশে ভ্রমন করত। এদেরই লোকজন গোপনে বাজার কিংবা সরাইখানা থেকে পথযাত্রীদের সম্বন্ধে খুঁটিনাটি তথ্য যোগার করত। তারপরে যাত্রীদের সঙ্গে মিশে যেত। যাত্রাবিরতিতে হত্যাকান্ড ঘটাত। একজন যাত্রীকে খুন করত তিনজনের একটি দল। একজন মাথা ঠেলে দিত, অন্যজন ফাঁস পরাত, অন্যজন পা চেপে ফেলে দিত। কেউ পালিয়ে গেলেও রক্ষা নেই, ঠগীদের অন্যদলটি কাছেপিঠেই ওত পেতে থাকত। তবে ঠগীরা যে কাউকে হত্যা করত না। যেমন, ফকির সংগীতজ্ঞ নৃত্যশিল্পী ঝারুদার তেল বিক্রেতা কাঠমিস্ত্রী কামার বিকলাঙ্গ কুষ্ঠরোগী গঙ্গজলবাহক ও নারী। তবে ব্যবসায়ীদের স্ত্রীদের হত্যা করতে হত।
ঠগীরা প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত । অষ্টাদশ ও উনবিংশ শতকে ঠগীদের হত্যাকান্ড তুঙ্গে উঠলেও ১৩ শতক থেকেই উত্তর ভারতে ঠগীদের অস্তিত্বের কথা জানা যায়। আর বাংলায়? অনুমান করা যায় ঠগীরা পূর্বে দিল্লির আশেপাশে ছিল এবং ১২৯০ সালের পর বাংলায় আসে। ১৩৫৬ সালে ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দীন বারানি “ফিরোজ শাহর ইতিহাস” গ্রন্থে লিখেছেন: ‘...উক্ত সুলতানের শাসনামলে (১২৯০) কয়েকজন ঠগীকে দিল্লিতে আনীত হইয়াছিল এবং উক্ত ভ্রাতৃসংঘের একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করিয়া আরও সহস্র ঠগীকে আটক করা হয়। সুলতান তাহাদের হত্যার নির্দেশ দেন নাই। সুলতান উহাদিগকে নৌকায় করিয়া লক্ষণাবতীতে পাঠাইয়া দিতে নির্দেশ দেন যেন তাহারা আর দিল্লিতে গোলযোগ না করে।’ এখন প্রশ্ন হল লক্ষণাবতী কোথায়? লক্ষণাবতী বা লখনৌতি হল গৌড় বাংলা। যা অবস্থিত ছিল বর্তমান পশ্চিম বাংলার মালদা জেলায়। বাংলায় ঠগীদের ইতিহাসের সূত্রপাত তা হলে ১২৯০ সাল থেকেই? ১২৯০ সালে বাংলায় মুসলিম শাসনের ৮৫ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে।
যা হোক। উনিশ শতকের প্রথমার্ধে ভারতবর্ষে রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হচ্ছিল। যাত্রীরা পায়ে হাঁটার বদলে রেলে ভ্রমন করতে শুরু করে। ঠগীদের দৌরাত্ব কমে আসছিল। এরপরও বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যাচ্ছিল গনকবর। ব্রিটিশ সরকার ঠগীদের নিমূর্ল করার উদ্যোগ গ্রহন করে উইলিয়াম শ্লিমান কে দায়িত্ব দেওয়া কথা ভাবে। ১৮২২ সালে উইলিয়াম শ্লিমান বেঙ্গল আর্মির অফিসার ছিলেন। পরে তিনি সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন; তাকেই গর্ভনর জেনারেল লর্ড বেনঙ্কিট শ্বাসরুদ্ধকারী ঠগীদের নির্মূল করার নির্দেশ।
উইলিয়াম শ্লিমান। অত্যন্ত বিচক্ষণ ব্যাক্তি। চারটি ভারতীয় ভাষা জানতেন।
উইলিয়াম শ্লিমানই সর্বপ্রথম ঠগীদের কার্যপ্রনালী সম্বন্ধে আঁচ করতে পারেন। তিনি জানতেন ঠগীদের দমন করা সহজ না। কেননা, অন্যান্য দুস্কৃতিকারীদের থেকে ঠগীদের আলাদা করা যাচ্ছিল না। তাছাড়া সুকৌশলে অপরাধ ঢেকে রাখছিল। ঠগী মানেই তো ঠগ; তারা নিপুন ছলনাকারী। উইলিয়াম শ্লিমান গুপ্ত চর নিয়োগ করেন, গঠন করেন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ পুলিশ ফোর্স (সম্ভবত র্যাব এর মত), বিশেষ ট্রাইবুনাল ও দ্রুত বিচার আদালত গঠন করেন। এরই পাশাপাশি উইলিয়াম শ্লিমান ঠগীদের অপরাধস্থল সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষন করে মানচিত্র তৈরি করেন এবং অপরাধের দিনক্ষণের একটি তালিকা তৈরি করেন; যার ফলে তিনি পরবর্তী গনহত্যার সময়কাল আঁচ করতে সক্ষম হন। নিজের লোকদের ব্যবসায়ীর ছদ্মবেশে অস্ত্রসহ পাঠান। এভাবে ১৮৩০ থেকে ১৮৪১ সালের মধ্যে ৩, ৭০০ ঠগী ধরা পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদের ফলে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। যেমন মাত্র ২০ জনের দল ৫,২০০ পথযাত্রীকে হত্যা করেছে । ঠগী সর্দার বেহরাম ছিল ক্রমিক খুনি (সিরিয়াল কিলার); সে ১৭৯০ থেকে ১৮৩০ সাল এর মধ্যে ৯৩১ টি খুন করে! তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল সে জন্য তার অনুশোচনা হয় কি না। উত্তরে বেহরাম নির্বিকার কন্ঠে বলেছিল, ব্যবসার জন্য কারা আক্ষেপ করে! যাহোক। ৫০ জন ঠগীকে গোপন তথ্যাদি দেওয়ায় ক্ষমা করা হয়। বাদবাকিদের হয় যাবৎজ্জীবন কারাদন্ড। ৫০০ ঠগীকে ঝোলানো হয় ফাঁসীতে। ফাঁসীকাষ্ঠে ঠগীরা ছিল অভিব্যাক্তিশূন্য । বরং তারা কর্তৃপক্ষের কাছে ফাঁস দিয়ে মৃত্যুর আবেদন করে, যে ভাবে তারা নিরীহ যাত্রীদের হত্যা করত!
যাই হোক। ঠগীদের যে নির্মম চিত্র তুলে ধরা হয়েছে- বর্তমানে ভারতীয় লেখকগন তার বিরোধীতা করছেন। তারা বলছেন যে, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক দৃষ্টিভঙ্গির জন্যই ঠগীদের অমন হিংস্র করে দেখানো হয়েছে যা মূলত ভারতকে না বোঝার জন্যই হয়েছে। ভারতীয় সমাজে গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব যেমন হাস্যকর তেমনি ধর্মীয় কারণে ধারাবাহিক লুন্ঠনও অস্বাভাবিক। ঠগীরা আসলে দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং অন্যদের মতোই কালী উপাসক। বাধ্য হয়ে তারা হত্যা ও লুন্ঠনের আশ্রয় নিত বটে তবে মৃতদেহ কালীকে উৎসর্গ করার বিষয়টি অবাস্তব।
হলিউডি মুভি ‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দি টেমপল অভ ডুমস’ এ কুড়ি শতকের কালীউপাসক ঠগীদের দেখানো হয়েছে। ছবিটি যে কারণে সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
ঠগীদের নিয়ে লেখা গত বছরের একটি অসাধারন পোস্টের লিঙ্ক
ঠগীদের নিয়ে লেখা একটি উপন্যাস
http://www.mediafire.com/?mmlyzmmwalj
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: বই আর লেখকের কি নাম?
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫২
জনৈক আরাফাত বলেছেন: বাপরে! এই ছবিতে ওমরেশপুরী কে আসলেই ভয়ঙ্কর লাগছিলো!
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলেই।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
অনিক বলেছেন: বরাবরের মতোই ভাল লাগলো। খুব আগ্রহ নিয়ে পড়লাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
রাকিব বলেছেন: Thugs ... এদের সম্পর্কে সর্বপ্রথম অবগত হই 'রোড টু ইন্ডিয়া' গেমটি খেলে। ইন্ডিয়ানা জোনস এন্ড দ্য টেম্পল অভ দ্য ডুম জোস লেগেছিল।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এখনকার অনেক গেমই ঐতিহাসিক নলেজ বৃদ্ধি করে। এটা ভালো দিক। ধন্যবাদ।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৩
পর্যবেক্ষক বলেছেন: অসাধারণ এক প্রতিবেদন। ধন্যবাদ।
আজকের চাঁদাবাজরা কি ঐ ঠগীদের নতুন প্রজন্ম? একটা বিষয় লক্ষণীয়, এই বাংলায় নিষ্ঠুরতার চর্চা সহজ ছিল। এখনও তাই।
সাধারণ মানুষ হিসেবে আমাদের অতিসহনশীলতা, অদূরদর্শীতা, প্রশ্রয় দেওয়ার মানসিকতা, সর্বোপরী ভাগ্যের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা দায়ী। এখন দেখা যাচ্ছে, প্রাচীনকাল থেকে এটা হয়ে আসছে।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনার সঙ্গে আমি একমত।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৩
তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: আমার ছোটবেলার এক আপুর মুখে ঠগীর গল্প শুনেছিলাম। এটা যে বাস্তব তা জানতামই না...
পড়ে ভয় পেলাম :-<
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভয় পাবারই কথা।
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪
মদন বলেছেন: অনেক আগে ঠগী নিয়ে কোনো একটি মাসিক পত্রিকাতে একবার একটি লেখা পড়ছিলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দু বাংলায় বিষয়টি বেশ জনপ্রিয়!!!
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১০
ফালতু মিয়া বলেছেন: আগের ভাসা ভাসা জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করলেন। ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। আশা করব যে কোন এক পর্বে ভারতীয় মন্দিরে সেবাদাসী নিয়ে কিছু লিখবেন।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: সেরকম তথ্যাদি পেলে লিখব অবশ্যই। অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১১
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো পড়তে। বহুদিন আগে ফেলুদা ধারাবাহিকে ঠগী সংক্রান্ত একটা পর্ব দেখেছিলাম, এরপর আর এ বিষয়ে কিছু জানা হয়নি। খুব আগ্রহ নিয়ে পড়লাম লেখাটা।
আপনি কেমন আছেন ইমন ভাই?
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমি আছি একরকম।
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১২
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: জ্ঞানের ভান্ডারে আরও কিছু সংযুক্ত হইল.. ধন্যবাদ দাদা..
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২০
শয়তান বলেছেন: উপরের দিকে পড়তে পড়তে ই মনে হচ্ছিলটেমপল অব ডুম এর কথা কমেন্টে জানতে চাইবো । শেষ প্যারায় এসে দেখলাম নিজেই বলে দিয়েছেন আপনি
ওদের ব্যবহার করা রুমালের কোন ফটো আছে কি ?
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: পাইনি।
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৯
রশিদুল হাসান বলেছেন: ছোটবেলায় এদের গল্প শুনেছি। আজকে বিস্তারিত জেনে ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
পোস্টে প্লাস ++++।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৯
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: চমৎকার +++
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক দিন পর কবি।
১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১
ইমনকুষ্টিয়া বলেছেন: ভাইরে একি কাহিনি আমি পড়লাম????? জিটল।
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: মানুষের মনের এইসব অন্ধকার, কষ্ট পাই।
১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৩
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: ইমন ভাই, লেখাটি ফেসবুকে শেয়াড় করতে চাই অন্যদের জ্বান বৃদ্ধির জন্য, যদি অনুমতি দেন। বরাবরের মত এককথায় অসাধারণ হয়েছে।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঠিক আছে। ধন্যবাদ।
১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ক্রিমিনলজির একটা বইতে প্রথম পড়ছিলাম এদের কথা। আজকে আরো বিস্তারিত পড়তে পেরে ভালো লাগল। অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৫
'লেনিন' বলেছেন: দেশ পত্রিকাটিতে ধারাবাহিক প্রতিবেদন এবং ঠগী সংক্রান্ত অনেক অনেক বই পড়েছিলাম। ঠগীরা গ্রাম জুড়েই ডাকাত। সাধারণ সময়ে সংসারধর্ম পালন করতো এবং ডাকাতি করার সময় দলবেধে বেরিয়ে পড়তো। ঠগীদের অনেক অনেক ধরণও ছিলো। কিছুদিন আগে আমাদের বাংলাদেশেই এক গ্রামকে 'প্রতারকদের গ্রাম' বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ... ঠগীরা গ্রাম জুড়েই ডাকাত। সাধারণ সময়ে সংসারধর্ম পালন করতো এবং ডাকাতি করার সময় দলবেধে বেরিয়ে পড়তো।
আসলে বাস্তবতা তেমনই ছিল।
আর, তারাশঙ্করের কবি উপন্যাসেও তেমন একটি গ্রামের কথা রয়েছে।
ধন্যবাদ।
১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০
হুমায়রা হারুন বলেছেন: ++++
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২১
পল্লী বাউল বলেছেন: বইটির নাম "ঠগী", কলকাতা হতে প্রকাশিত।
বইটিতে ঠগীদের দ্বারা পথযাত্রীদের শ্বাসরোধ করে হত্যা এবং জবাই করে হত্যার কয়েকটি হাতে আঁকা ছবি ছিল।
লেখকের নাম ভুলে গেছি।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আচ্ছা, ঠিক আছে, যোগার করার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ। লোরকার কবিতার অনুবাদ চাই কিন্তু।
২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩
ঠগী বলেছেন: আমার নামের এত মহাত্ব্য আগে তো জানতাম না। যাই হোক ঠগীদের প্রসঙ্গ তুলে কি বোঝাতে চেয়েছেন বুঝতে পারলাম না। আচ্ছা ঠগীরা কেই কি মুসলিম ধর্মে ধমান্তরিত হয়নি। আপনি বললেন ঠগীরা মুসলিম ্ও শিখ ছিল। মুসলিম ্ও শিখ ঠগীরা কি কালি সাধনা করত। আর এখনকার ঠগীদের ইতিহাস না লিখে পুরান ঠগীদের নিয়ে লেখা ইতিহাস ফিকে মনে হয়।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঠগী একটা কাল্ট, যেখানে মুসলিম ও শিখরাও ছিল। বেশির ভাগ কালীসাধনা করত। মুসলিম ও শিখরাও করত কিনা বলতে পারি না। আপনি ঠিকই বলেছেন, এখনকার ঠগীদের ইতিহাস না লিখে পুরান ঠগীদের নিয়ে লেখা ইতিহাস ফিকে মনে হয়।
ধন্যবাদ।
২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪০
একাকী বালক বলেছেন: পোষ্টে প্লাস। এ্যারাউন্ড দ্যা ওর্য়াড ইন ৮০ ডেস এ এদের প্রসঙ্গ ছিল।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৪০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।
২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫১
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমার কাছে একে বারেই নতুন। আমি আগে কখনোই শুনিনি! ভয়ঙ্কর!
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৪১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভয়ঙ্কর তো বটেই!
২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩
হোরাস্ বলেছেন: আগেই জানতাম তবে এত ডিটেইলস জানতাম না। প্লাস।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:০৩
রাগ ইমন বলেছেন: অনেক কষ্টে একটা লম্বা মন্তব্য করেছিলাম । অটো লগ আউটের বদান্যতায় নাই হয়ে গেলো।
অতএব শুধুই " চমতকার" কহিয়া বিদায় নিলাম
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৪৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তা হলে তো ধন্যবাদ দিতেই হয়।
২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:০৮
বিডি আইডল বলেছেন: গতবছর এই সময়েই এই বিষয়ে একটি লেখা এসেছিলঃ
ঠগী - ভারতবর্ষের এক অন্ধকারাচ্ছন্ন অধ্যায়
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখছি। ধন্যবাদ।
২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৪
ফিরোজ-২ বলেছেন: ভয়ঙ্কর
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।
২৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৭
হেমায়েতপুরী বলেছেন: এখনও ঠগীরা বহাল তবিয়তে আছে...
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: কোথায় কোথায় আছে বলেন তো?
২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৯
ম্যাক্স পেইন বলেছেন: জটিল!!!!!!!!!!
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলেই।
২৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২
হেমায়েতপুরী বলেছেন: ......তাছাড়া সুকৌশলে অপরাধ ঢেকে রাখছিল। ঠগী মানেই তো ঠগ; তারা নিপুন ছলনাকারী......
আমাদের আশেপাশেই তারা থাকে কি বলেন??
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম।
৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২
সলতে বলেছেন:
আগের ভাসা ভাসা জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করলেন। ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না।
Click This Link
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখছি।
৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৫
যীশূ বলেছেন: জানলাম।
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০
ব্যাকপেইন বলেছেন: কি ভয়ংকর!
১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলেই।
৩৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
আকাশ অম্বর বলেছেন: পড়েছি মুখপুস্তিকায়। অনবদ্য।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪১
দীপান্বিতা বলেছেন: ভাল লাগলো.......................আগেকার ডাকাতরা কিন্তু ভালোও হতো!...বোলে ডাকাতি করতে আসতো আর নারী ও শিশুদের নাকি আঘাত করতো না!...................এবার কিন্তু বর্গীদের উপর লেখা চাই!
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: বর্গী? আচ্ছা দেখা যাক।
৩৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ঠগীদের নিয়ে আমি অনেক পড়েছি। একজন লেখক তার নামটা ভুলে গেছি উনি ঠিগীদের নিয়ে একটি বই লিখেছেন আপনার পোস্টের মত বেশ তথ্য বহুল। উনি আরও একটি বই লিখেছিলেন বাংলার সতী দাহ প্রথা নিয়ে।
আপনার ইতিহাস মূলক পোস্টগুলির মধ্যে এটাই আমার ভালো কমন পড়লো তাই খুব খুশি খুশি লাগছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১২
পাপী বলেছেন: অনেকগুলো প্লাসসহ প্রিয়তে!!
১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৫
নাজিম উদদীন বলেছেন: জয় মা ভবানী। ঠগ, জোচ্চর নিয়ে এতকিছু !
১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৪৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।
৩৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঠগীদের রুমাল বা গামছা পেচিয়ে মারার কিন্তু একটা বিশেষ পদ্ধতি ছিল।
এরা সাধারনত রুমাল বা গামছা এক প্রান্তে ইট বা পাথরের টুকরা বেধে একটু দুর থেকে ছুড়ে দিত, যা ভিকটিমের গলায় এত শক্ত ভাবে পেচিয়ে যেত যে তার শ্বাসরুদ্ধ হবার যথেষ্ট।
(সুত্র:সত্যজিৎ রায়ের গোসাইপুর সরগরম)
১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: সত্যজিৎ রায়ের লেখাটা পড়েছি বলেই মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩
শয়তান বলেছেন: এই পোষ্টটার পাঠক সংখ্যা আর প্লাস সংখ্যা আসলেই ঈর্ষনীয় । বিষয়বস্তুতে ঠগ শব্দটার মাহাত্বই বোধকরি গুপ্ত কারন
১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমারও তাইই মনে হয়। কেননা, আমার পোস্ট তো তেমন পঠিত হয় না। আর পোস্টের শুরুটাও পাঠক টেনেছে ...ঠগীরা ছিল ভারতীয় খুনি কাল্ট (Cult); ঠগীরা যত মানুষ হত্যা করেছিল পৃথিবীর কোনও সংগঠিত খুনি কাল্ট এত নিরীহ মানুষ হত্যা করেনি। কেবল ১৮৩০ সালেই ঠগীরা প্রায় ৩০,০০০ মানুষ শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে; মৃতদেহ উৎসর্গ করত দেবী কালীকে ...
৪০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৭
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: ৯৩০ জন মানুষ হত্যা --- অবিশ্বাস্য সংখ্যা !!
বিছিন্ন ভাবে এদের উপদ্রবের কথা পড়েছি গল্পউপন্যাসে
তবে এত কিছু জানতাম না ।
ঠেংগারে বাহিনীরাও কি ঠগীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলো ?
~~~~~~~~~
টেম্পল অব দ্য ডুমস এর কাহিনী বানোয়াট ও বুজরুগী ।
ছোট বেলায় স্পিলবার্গ অসাধারণ লাগতো ।
এখন একদম সাধারন লাগে ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: উইকিপিডিয়ায় দেখলাম সিরিয়াল কিলার এর ইতিহাসে ঠগী সর্দার বেহরামএর নাম আছে। তবে ৯৩০ আসলেই বিশ্বাসযোগ্য নয়।
ঠেংগারে বাহিনীরাও কি ঠগীদের অন্তর্ভূক্ত ছিলো ?
না মনে হয়। ঠগীরা পৃথক সম্প্রদায়ভূক্ত।
হ্যাঁ। টেম্পল অব দ্য ডুমস এর কাহিনী বানোয়াট ও বুজরুগী ।
স্পিলবার্গ আসলে "শ্লিনর্ডাস লিস্টের" জন্যই স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
৪১| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪২
নষ্ট কবি বলেছেন: ঠগী নিয়ে আমার লেখা একটা গল্প আছে........ ওটা কি পোষ্ট করবো???
২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঠিক আছে করেন।
৪২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৮
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ঠগীদের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পোস্টটা পড়ে জানতে পারলাম। আনকোরা তথ্য আমার জন্য। লিংক শেয়ারের জন্যও ধন্যবা।
+
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
অবয়ব বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।+
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৮
অপু২৮৩৮ বলেছেন: ++++,অনেক অনেক প্লাস
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৫| ৩১ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
সুবিদ্ বলেছেন: দেরিতে হলেও পড়া হলো.......অনেক ধন্যবাদ
৩১ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৬| ০৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০২
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ++++++++
ঠগী নিয়ে প্রথম পড়েছিলাম শরতচন্দ্রের একটা লেখাতে , কয়েক লাইনে শুধু ঠগীর উল্লেখ ছিলো । তবে বিস্তারিত জানলামী এই লেখাটা পড়ে
০৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৭| ০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:২৬
অভিবাসী বলেছেন:
অনেকগুলো প্লাসসহ প্রিয়তে !!!
০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৯
িনদাল বলেছেন: পর্যবেক্ষক বলেছেন: অসাধারণ এক প্রতিবেদন। ধন্যবাদ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই আপনার পোস্ট পাইলেই পরি। আপনার পোস্ট গুলো অনেক তথ্য সমৃদ্ধ তাই ভাল লাগে। আর ভাই ঠগি নিয়া নিছের লিংক টা কাজ করে না।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ
৫০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট +++++++
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ
৫১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আজ হঠাৎ ঠগীদের নিয়ে জানতে ইচ্ছে হলো। ইমন ভাই ছাড়া কে পারবে আর এভাবে জ্ঞানের তৃষ্ণা মেটাতে।
আফসোস এই মন্তব্যের উত্তর কখনো আসবে না
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
পল্লী বাউল বলেছেন: "ঠগী"দের নিয়ে লেখা একটা বই পড়লাম কিছুদিন আগে। বইটি পড়ে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছিল। আজকে আপনার পোস্ট পড়েও একই অবস্থা।
অনেকগুলো প্লাসসহ প্রিয়তে।