নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন্ মেস্তরি বানাইয়াছে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৫

বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত দেহতাত্ত্বিক গানে মানবদেহকে ঘড়ির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, যা অনেকের কাছেই অভাবনীয় মনে হতে পারে। তবে বাংলার লোকায়ত ভাবধারার সঙ্গে যাদের পরিচয় আছে, তাদের বাংলার লৌকিক দর্শনের মূলভাবটির বিস্ময়কর সাঙ্গীতিক প্রকাশ লক্ষ করে গভীর বিস্ময় অনুভব করারই কথা। কেননা, বিখ্যাত ওই দেহতাত্ত্বিক গানটির বুনন অত সহজ নয়, বরং সেটি এমন একজন প্রতিভাবান সংগীতসাধকের সৃষ্টি, যিনি একই সঙ্গে বাংলার মারফতী ঘরানার ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। গানটির রচয়িতা আবদুর রহমান বয়াতী গানটিকে কেবল জনপ্রিয়ই করে তোলেননি, গানের মাধ্যমে তিনি বাংলার সমাজদেহে মারফতি শিক্ষার বীজটি ছড়িয়ে দিয়েছেন। দেহঘড়ি গানে তাঁর সঙ্গীতপ্রতিভা এবং দার্শনিক চিন্তার বিস্ময়কর সমন্বয় ঘটেছে। এ কারণে অদ্যাবধি গানটির অবস্থান সুফি-বাংলার শ্রোতাদের পছন্দের শীর্ষে ।

খ্যাতিমান লোকসঙ্গীত শিল্পী আবদুর রহমান বয়াতী আজ বৃদ্ধ হয়েছেন, বর্তমানে তিনি রোগশোকে কাতর এবং শয্যাশায়ী। তাঁর আশু রোগমুক্তি কামনা করে ‘ মন আমার দেহঘড়ি’ গানটির সঙ্গে সুফি-বাংলার ভাবদর্শনের অনিবার্য সম্পর্কটি অনুধাবনের চেষ্টা করব। কিন্তু তার আগে পুরো গানটির পাঠ জরুরি -



ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা চইলা যাও গুরুর কাছে

যেই ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে।

মেকার যদি হইতাম আমি ঘড়ির জুয়েল পালটাইতাম

জ্ঞাননয়ন খুইলা যাইত দেখতে পাইতাম চোখের সামনে।



মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন্ মেস্তরি বানাইয়াছে

ও একটা চাবি মাইরা দিসে ছাইড়া জনম ভইরা চলতে আছে।



মাটির একটা কেস বানাইয়া মেশিন দিছে তার ভিতর

রঙবেরঙের বার্নিশ করা দেখতে ঘড়ি কী সুন্দর!

দেহঘড়ি চৌদ্দতালা তার ভিতরে দশটি নালা

নয়টি খোলা একটি বন্ধ গোপন একটা তালা আছে।



ঘড়ির হেয়ার স্প্রিং ডেবরা কেসিং লিভার হইল কলিজা

ছলেবলে আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়।

ঘড়ির হেয়ার স্প্রিং ডেবরা কেসিং লিভার হইল কলিজা

ছয় তার বলে আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়।

তিনপাটে তার করণ সারা বয়লারে মেশিনের গোড়া

তিনশ ষাটটি ইসক্রপ মারা ষোলজন প্রহরী আছে।



এমন সাধ্য কার আছে ভাই এই ঘড়ি তৈয়ার করে

যে ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে ।

তিন কাঁটা বারো জুয়েলে মিনিট কাঁটা হইল দিলে

ঘন্টার কাঁটা হয় আক্কেলে মনটারে তুই চিনে নিলে।



মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন্ মেস্তরি বানাইয়াছে

একটা চাবি মাইরা দিসে ছাইড়া জনম ভইরা চলতে আছে।





আবদুর রহমান বয়াতীর চিন্তার সূত্রপাত এভাবে: কত রকমের কলকবজা দিয়ে একটা ঘড়ি তৈরি হয়; তেমনি মানবদেহের অভ্যন্তরেও রয়েছে হরেক রকম কলকবজা । জড় এবং চেতন দুটি বস্তুর তুলনা সে কারণেই। কাজেই ‘ মন আমার দেহঘড়ি’ ...

আবদুর রহমান বয়াতীর চিন্তার দ্বিতীয় ধাপটি হল: কোনও যন্ত্রের কল-কবজা থাকলে তার তো একজন ‘মেস্তরি’ বা মেকার থাকার কথা। কাজেই, মানবদেহটিও কেউ না কেউ ‘মেইক’ করেছেন। বাংলার মারফতী জগতে সেই মেকার কে মালিক, মওলা কিংবা শাঁই বলে গভীর আবেগে সম্বোধন করা হয়। কাজেই -



মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন্ মেস্তরি বানাইয়াছে



কেননা,



ও একটা চাবি মাইরা দিসে ছাইড়া জনম ভইরা চলতে আছে।



কী আশ্চর্য! জন্মের পর থেকেই দেখা যায় দম দেওয়া ঘড়ির মতোই দেহঘড়ি ‘চলতে আছে’। এ যে কী বিপুল বিস্ময়- তা একমাত্র সাধকই জানেন। এ দৃশ্য সাধক অভিভূত হয়ে দেখেন আর ক্ষণে ক্ষণে শিউরে ওঠেন। অবশ্য যান্ত্রিকতার ঘেরাটোপে আবদ্ধ ভিড়ের মানুষের দেহমনে এতে বিন্দুমাত্র বিস্ময় জাগে না। সে যাই হোক। আবদুর রহমান বয়াতী একজন উঁচুস্তরের সাধক। কাজেই, দেহঘড়ির মেস্তরিরূপী এক মহাচৈতন্যের (লা শরিক আল্লাহর) সন্ধান করাই তার জীবনের পরমব্রত। তিনি পথে নেমেছেন। সাধনমার্গের প্রথম পর্বে তিনি যেতে চান একজন সৎ গুরুর কাছে । কেননা, বাংলায় গুরুর কাছে দীক্ষা নেওয়ার ঐতিহ্যটি দীর্ঘকালীন । নবম-দশম শতকের বাংলার বজ্রযানী বৌদ্ধ সাধকেরাই (অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদ এর ভাষায় গৃহত্যাগী বৌদ্ধ বাউল) প্রথম গুরুর কাছে দীক্ষা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন। কাজেই মহাচৈতন্যের অধিকারী সেই দেহঘড়ির মেস্তরির সন্ধান করার আগে গুরুর পদধূলি নিতে হবে। তাইই সাধক আবদুর রহমান বলছেন:





ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা চইলা যাও গুরুর কাছে

যেই ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে।




দ্বিতীয় চরণটিতেই যেন সব কথাই বলা হয়ে গিয়েছে। মহাচৈতন্যের অধিকারী দেহঘড়ির নির্মাতা বাস করেন দেহঘড়ির ভিতরে। এই বিস্ময়কর ধারণাটির শিকড় নবম-দশম শতকের বজ্রযানী বৌদ্ধ সাধকের সাধনায় স্ফূরিত হয়েছে, যা ক্রমশ নানাবর্ণে ডালপালা মেলেছে বাংলার পরবর্তী যুগের লৌকিক ধর্মের সাধনপ্রক্রিয়ায়।





মেকার যদি হইতাম আমি ঘড়ির জুয়েল পালটাইতাম




কেন?



জ্ঞাননয়ন খুইলা যাইত দেখতে পাইতাম চোখের সামনে।





কাকে চোখের সামনে দেখার কথা হচ্ছে?

মওলা-মালিক-শাঁই কে।

মওলা- মালিক- শাঁই কে চোখের সামনে দেখতে পাওয়াই একজন বাউল কিংবা দেহতাত্ত্বিক মারাফতি সাধকের সাধনার মূল লক্ষ। সে জন্য ঘড়ির জুয়েল পালটাতে হবে। অর্থাৎ দেহটি শুদ্ধ করে তুলতে হবে। বাংলায় এ ধারণাটিও বেশ প্রাচীন। নবম-দশম শতকের নাথযোগীরা হঠযোগ বা কায়াসাধনা করত। এর মাধম্যে শরীর নিরোগ এবং অধ্যাত্ম সাধনায় অমরত্ব লাভ সম্ভব বলে তারা মনে করতেন। তারা এ ধারণা লাভ করেছিলেন বজ্রযানী বৌদ্ধদের কাছ থেকে। কেননা বজ্রযানী বৌদ্ধরা বিশ্বাস করতেন যে জড় দেহকে সিদ্ধ দেহ এবং সিদ্ধ দেহ কে দিব্যদেহে রূপান্তরিত করা সম্ভব। অর্থাৎ একান্ত সাধনার মাধম্যে মেটেরিয়াল বডিকে ডিভাইন বডি তে ট্রান্সফার করা সম্ভব।

এরপর গানটির সেই বিখ্যাত কোরাস। যা বাংলার শ্রোতাদের আজও দর্শন ও সঙ্গীতের সমন্বয়ে এক বিচিত্র আবেগে সিক্ত করে দেয়।





মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন্ মেস্তরি বানাইয়াছে

ও একটা চাবি মাইরা দিসে ছাইড়া জনম ভইরা চলতে আছে।




এরপর শরীরের বর্ণনা-



মাটির একটা কেস বানাইয়া মেশিন দিছে তার ভিতর

রঙবেরঙের বার্নিশ করা দেখতে ঘড়ি কী সুন্দর!

দেহঘড়ি চৌদ্দতালা তার ভিতরে দশটি নালা

নয়টি খোলা একটি বন্ধ গোপন একটা তালা আছে।





শেষ দুটি চরণের অর্থ সহজে বোঝা যাওয়ার কথা না। কেননা, চরণ দুটি বাংলার লৌকিক ধর্মের নিগূঢ় তত্ত্বের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যে নিগূঢ় তত্ত্বের শিকড়টি বাংলার প্রাচীন দার্শনিক চিন্তায় নিহিত। নানান দার্শনিক সম্প্রদায়ের ধারণা এই তত্ত্বে মিশে আছে। রয়েছে অগ্রগন্য বাউলমতের প্রভাবও। বাউলের বিশ্বাস এই যে দেহের ভিতর রয়েছে আঠারো মোকাম (আঠোরোটি ঘর), ছয় লতিফা, বারো বরজ, চারচন্দ্র, চৌদ্দ ভুবন, ষড় রিপু ও দশ ইন্দ্রিয়। এসবই বাউলের কল্পনা। বাউলগণ যে কল্পনাসূত্র লাভ করেছেন ষোড়শ শতকের সহজিয়া বৈষ্ণবগণের কাছ থেকে । সহজিয়া বৈষ্ণবগণ সে ধারণা লাভ করেছিলেন বাংলার প্রাচীন তন্ত্রের কাছ থেকে।

নাথধর্ম এবং বজ্রযানী বৌদ্ধ দর্শন আবার তন্ত্রপ্রভাবিত। সে যাই হোক। তন্ত্রের অন্যতম সিদ্ধান্ত ছিল, ‘যা নাই দেহভান্ডে, তা নাই ব্রহ্মান্ডে’ । এরই সূত্র ধরে হাজার বছর পর সুফি-বাংলার মারফতী ঘরনার দেহতাত্ত্বিক সাধকগণ বললেন, দেহঘড়ির ভিতরে চৌদ্দতালা আর দশটি নালা আছে, যার নয়টি খোলা একটি বন্ধ আর গোপন একটা তালা আছে। মওলা –মালিক- শাঁই কে চোখের সামনে দেখতে হলে প্রয়োজন দৈহিক এবং মানসিক শুদ্ধির । আর সেই শুদ্ধতা অর্জনে চাই দেহের অভ্যন্তরীণ নানা প্রকোষ্ঠ সম্বন্ধে পরিস্কার ধারণা। সে যাই হোক। আবদুর রহমান দেহঘড়ির আরও বর্ণনা দিয়েছেন:



ঘড়ির হেয়ার স্প্রিং (!) ডেবরা কেসিং (!) লিভার হইল কলিজা

ছলেবলে আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়।

ঘড়ির হেয়ার স্প্রিং ডেবরা কেসিং লিভার হইল কলিজা

ছয় তার বলে আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়।

তিনপাটে (!) তার করণ সারা (!) বয়লারে মেশিনের গোড়া (!)

তিনশ ষাটটি ইসক্রপ মারা ষোলজন প্রহরী আছে।




এই স্তবকের সব শব্দই যে বোঝা যায়, তা কিন্তু নয়। তা সম্ভবও নয়। তাছাড়া একই গানে আবদুর রহমান বয়াতীর এবং ফকির আলমগীর-এর উচ্চারণের মধ্যেও যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। ‘ তিনপাটে তার করণ সারা বয়লারে মেশিনের গোড়া’-এ লাইনটি বোঝা না-গেলেও বোঝা যায় যে এ হল দেহঘড়ির 'এনার্জির' বর্ণনা, তথা রূপকের মাধ্যমে মানবদেহের উপস্থাপনা। তবে শেষ লাইনটি - ‘তিনশ ষাটটি ইসক্রপ মারা ষোলজন প্রহরী আছে’ বেশ রহস্যময়। ‘তিনশ ষাটটি ইসক্রপ মারা’ মানে কি? ‘ষোলজন প্রহরী’ই বা কে? এসব প্রশ্নে আমাদের নাগরিক মননে মর্চে পড়াই স্বাভাবিক। তবে ‘ ছলেবলে আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়’ এই লাইনটিই এই অনুচ্ছেদের সবচে তাৎপর্যময়; এবং এই চরণের ব্যঞ্জনাও অত্যন্ত গভীর । মানবদেহে এবং মনে কখনও কখনও বিশুদ্ধ প্রেমের পবিত্র অনুভূতি জাগে। আবার কখনও ওঠে বন্য যৌনতার প্রবল ঢেউ। আর এভাবেই লীলাময় মওলা- মালিক -শাঁই জানান দেন যে তিনি দেহের অভ্যন্তরেই আছেন।

সাধকের এখানেই পরম বিস্ময় ...

আবদুর রহমান বয়াতী এবার দেহঘড়ির নির্মাতার স্বরূপ সম্বন্ধে বলছেন।





এমন সাধ্য কার আছে ভাই এই ঘড়ি তৈয়ার করে

যে ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে ।




ওপরের দুটি চরণের প্রতিধ্বনি শুনি গানটির প্রারম্ভের দুটি চরণে-



ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা চইলা যাও গুরুর কাছে

যেই ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে।





গানটির শেষ দুটি চরণ দিক নির্দেশনামূলক। যেখানে ঘড়ির ঘন্টা, মিনিট এবং সেকেন্ড এর কাঁটার কথা বলা হয়েছে। মিনিট কাঁটাকে দিল বা হৃদয় বলা হয়েছে। মনকে চিনলে (অর্থাৎ মওলা মালিক শাঁই) যে আক্কেল (জ্ঞানবুদ্ধি) হয় সে কথাও বলেছেন আবদুর রহমান বয়াতী।



তিন কাঁটা বারো জুয়েলে মিনিট কাঁটা হইল দিলে

ঘন্টার কাঁটা হয় আক্কেলে মনটারে তুই চিনে নিলে।





আবদুর রহমান বয়াতীর কন্ঠে



Click This Link



ফকির আলমগীরের কন্ঠে







পরিশেষে একটি কথা বলতে চাই। একজন শিল্পীর প্রতিটি গানই জনপ্রিয় হয় না। কোনও কোনও শিল্পীর একটি গানের মাধ্যমেই শ্রোতার হৃদয়ে চিরস্থায়ী আসন লাভ করেন। আবদুর রহমান বয়াতীর ‘ মন আমার দেহঘড়ি’ গানটি তেমনই একটি গান। যে কালজয়ী গানটির মাধ্যমে আবদুর রহমান বয়াতী চিরকাল বাঙালির অন্তরে বেঁচে থাকবেন।

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৭

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: একটানা পোষ্টটি পড়লাম।

আবদুর রহমান সহ দেশেরে সকল বয়াতীদের প্রতি রইলো অশেষ শ্রদ্ধা।
তারাই এদেশের ঐতিহ্যকে এখনো রক্ষা করে চলছেন।

পোষ্টে বাই ডিফল্ট ভাল লাগা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: গানে বয়াতীরা কী বলেন বোঝার চেষ্টায় আছি।
ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৭

তানভীরসজিব বলেছেন: দারুন লিখা....+++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২১

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: গানটি শুনলেই কেমন যেন লাগে ,মনে হয় সব কিছু ছেড়ে ছুড়ে দেই ।মন আচ্ছন্ন হয়ে যায় একটা অদ্ভুত আবেশে ।পোষ্টে প্লাস ।গানটার মতো না হলেও লেখাটা সুন্দর হয়েছে ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫০

2013 বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
এই গানটির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য।
যদিও গানটির সঠিক অনুবাদ করা কঠিন।

আবারও ধন্যবাদ
নতুন কোন গানের সাথে পরিচিত হবার আশায় রইলাম..

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

একজন বাউন্ডুলে বলেছেন: ভাল লাগল

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪২

শ্যাম সুব্রত বলেছেন: valo laglo ++++++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই গানটা আবদুর রহমান বয়াতীর গান হিসেবে বহুল প্রচলিত হলেও এর আসল গীতিকার এবং সুরকার আলাউদ্দিন বয়াতী। এই ভদ্রলোক সম্বন্ধে আমি অবশ্য আর তেমন কোন তথ্য দিতে পারব না। কয়েক বছর আগে ফকির আলমগীর কোন এক লাইভ অনুষ্ঠানে এই গানের স্রষ্টা হিসেবে আলাউদ্দিন বয়াতীর নাম উল্লেখ করেছেন। ভালমত খোঁজাখুঁজি করলে ভিডিও আমি হয়ত ইউটিউবে বের করতে পারব।

এতে অবশ্য এই পোস্টের মূল ফোকাস অর্থাৎ গানের ভাবার্থ বিশ্লেষন ইত্যাদিতে কোন প্রভাব পড়ছে না। তবুও এই প্রায় অচেনা মানুষটাকে আমাদের যথাযোগ্য সম্মান জানানো উচিৎ।

পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমারও খটকা লাগছিল। অথচ কিছু করার ছিল না। গানটি আবদুর রহমান বয়াতীর মুখে ছোটবেলা থেকে শোনার ফলেই এই বিভ্রান্তি। আলাউদ্দীন বয়াতীর প্রতি রইল শ্রদ্ধা। তাঁর সম্বন্ধে খোঁজখবর নেব।
আবারও ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২১

মহসিন আহমেদ বলেছেন: গানটি রহমান বয়াতীর, ফকির আলমগীর বললেই অন্যের হয়ে যায় না।

পোষ্টে প্লাস, এমন পোষ্ট আরো চাই!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এ তো নতুন বির্তক শুরু হল।
জুহালা ভাই এখন কি বলবেন?

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩২

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি ভাই এখানে কিছুই বলব না। :D নিচে ফকির আলমগীরের সেই ভিডিওটা দিলাম। টেলিভিশনের ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর মত একজন শিল্পী মিথ্যা কথা বলবেন কেন? তাঁকে অবিশ্বাস করার মত কি ঘটনা ঘটল? তাছাড়া রহমান বয়াতী এখনও জীবিত, হয়ত আলাউদ্দিন বয়াতীও জীবিত। এটা কোন দু'শ/তিনশ বছর আগের গান না যে ফকির আলমগীর মিথ্যা বললেও কেউ প্রতিবাদ করতে আসবে না। কিংবা এমনও না যে রহমান বয়াতীর কাছ থেকে তিনি নিজেই ক্রেডিট নিয়ে নিয়েছেন।

যাই হোক, আগেই বলেছি যে আমি নিজেও এই সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। ফকির আলমগীরের মুখের কথা ছাড়া আমার কাছে আর কোন প্রমানও নাই। ভিডিও দেখি আমরা -

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: নাজীমউদ্দীন ভাইও ফেসবুকে গানের গীতিকার হিসেবে আলাউদ্দনি বয়াতীর কথাই বললেন।
আপনি লিখেছেন ...টেলিভিশনের ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর মত একজন শিল্পী মিথ্যা কথা বলবেন কেন? তাঁকে অবিশ্বাস করার মত কি ঘটনা ঘটল? তাছাড়া রহমান বয়াতী এখনও জীবিত, হয়ত আলাউদ্দিন বয়াতীও জীবিত। এটা কোন দু'শ/তিনশ বছর আগের গান না যে ফকির আলমগীর মিথ্যা বললেও কেউ প্রতিবাদ করতে আসবে না।

কথা তো সেটাই।
এখন মহসিন আহমেদ এর কী বলার আছে জানতে চাই।
আমি একটা ভিডিও আপলোড করলাম। ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: Click This Link

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৬

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ভালো লেগেছে। ++++++++++++++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "তিন কাঁটা বারো জুয়েলে মিনিট কাঁটা হইল দিলে ঘন্টার কাঁটা হয় আক্কেলে মনটারে তুই চিনে নিলে। " এটা ফকির আলমগীরের গানে এভাবে আছে।

কিন্তু আবদুর রহমান বয়াতি (বা অন্য কোন মারফতি গায়ক) এর কথায় শেষ অংশে আছে " . . মনটারে সেকেন্ডে দিছে" ।

আমার কাছে এটাই যৌক্তিক মনে হয় - আমাদের মন সেকেন্ডের কাটার মতই অস্তির, সেই তুলনায় দিল/অন্তর কিছুটা ধীর এবং আক্কেল বা জ্ঞান বুদ্ধি হচ্ছে ঘন্টার কাটারমতই সুস্থির।

তাছাড়া ছন্দের দিকে খেয়াল করলে "...কোন মিস্তরী বানাইয়াছে" এর সাথে মিলের জন্যও এটাই সঠিক মনে হয়।

যাই হোক আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি গানের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার জন্য অংখ্য ধন্যবাদ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলে লোকগানের উপস্থাপনায় এত ভ্যারিয়েনশন যে কী বলব। লালনের বিখ্যাত "জাত গেল জাত গেল বলে" গানটায় "সত্য পথে কেউ নয় রাজী" নাকি "সত্য কাজে কেউ নয় রাজী সবই দেখি তানা নানা" নিয়েও তর্ক রয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৬

স্বপ্নবাজ জুয়েল বলেছেন: স্রস্টার কাছে প্রার্থনা, আমরা যেন সত্য উপলব্ধি করতে পারি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

অবাক মানুষ বলেছেন: প্রিয় ইমন জুবায়ের । আপনি অলরেডি আপনার লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বিচক্ষনতা প্রমান করেছেন এবং আপনি জানেন যে আপনার বিশাল একটি গুনমুগ্ধ পাঠকগোষ্ঠি রয়েছে আমি তাদেরই একজন। আজকের আলোচিত গানটি নিয়ে লিখেছেন জেনেই দেখতে এলাম একটি বিশেষ আগ্রহের কারনে এবং ভালো লাগছে যে সেই কারনটি নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা হয়েছে।

বাবার আগ্রহের সূত্র ধরেই ছেলেবেলায় অনেক রাত জেগে বয়াতি গান শুনতাম। মনে আছে আজ থেকে অনেক বছর আগে যখন আব্দুর রহমান বয়াতি অনেক ইয়াং ছিলেন তখন একটি আসরে রহমান বয়াতি এই গানটিতে নিজের নাম যুক্ত করলে তার বিপক্ষ আরেক বিখ্যাত বয়াকি আবুল সরকার তীব্র প্রতিবাদ করেন। এবং তাঁর কাছেই জানি যে গানটি আলাউদ্দিন বয়াতির।

এরপর এক সময় এই গানটি তুমুল জনপ্রিয়তা পায় এবং গানের স্রস্টা হিসেবে নাম ছড়ায় রহমান বয়াতির যা শুনলেই আমার সেই দিনের কথা মনে পড়তো এবং অস্বস্তি হোত যে এই মাপের একজন মানুষ এমন মিথ্যাচার করেন কী করে ভেবে।

হঠাৎ গত বছর গানটি আবারো আড্ডায় প্রসঙ্গ উঠলে আমার মনে হয় এত বছর বিষয়টি আমার আরেকবার পরিস্কার হওয়া জরুরী। আমি মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে যোগাযোগ করি আবুল সরকারের সাথে এবং আবারো আগের কথাটিই তীব্র ভাবে তিনি প্রকাশ করেন।

এখানে উল্লেখ করা যায় যে আবুল সরকার অসংখ্য জনপ্রিয় মৌলিক গানের স্রস্টা এবং বর্তমান সময়ের আরেকজন গীতিকার সুরকার বয়াতি শাহ আলম সরকার তাঁরই শিষ্য। অন্যদিকে রহমান বয়াতির মৌলিক গান প্রায় নেই বললেই চলে। এতও প্রকৃত সত্যটি উপলব্ধি করা যাবে।
এমনকি রহমান বয়াতি বিভিন্ন আসরে আলাউদ্দিন বয়াতিকে গুরু মানলেও তা নিয়েও আবুল সরকারের দ্বিমত ছিলো।

তবে একটি কথা না বললেই নয় যে আব্দুর রহমান পারফরমার হিসেবে ছিলেন অনন্য। আমি অসংখ্যবার তা শুনেছি। আর জারি গানেও তাঁর দখল ছিলো ঈর্ষনীয়। আমার কথার প্রমানে আবুল সরকারের মোবাইল নাম্বারটি দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছি।-০১৭১১৪৪২৫৭৯

আপনার নিরন্ত মঙ্গল কামনায়।
অবাক মানুষ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অবাক মানুষ। আসলে আমিও পোস্টটি করে বিব্রত বোধ করছি আর দ্বিধাদ্বন্ধে ভুগছিল। একটা পোস্ট লিখলাম আর ভালো করে খোঁজখবর নিলাম না! লেখার সময় অবশ্য ভেবেছিলাম যে -এই যে আমি লিখছি - আবদুর রহমান বয়াতীই এই গানটি স্রস্টা-এই কথাটি কি আমি ঠিক লিখছি। এই কথাটা ভাবতেই আবদুর রহমান বয়াতীয় পারফর্মেন্স চোখের ওপরে ভেসে ওঠে। তখন আমি ভেবেছিলাম একটা লোকগান কতজনই তো নিজের মতো করে গায়, সে রকম ফকির আলমগীরও আবদুর রহমান বয়াতীর গানটিই গেয়েছেন। এখন দেখছি ঘটনা অন্যরকম। আমি মনে করি গানটি প্রকৃত গীতিকার এবং সুরকার কে এই বিষয়ে নিষ্পত্তি করা দরকার। কেননা, এই গানটি, আমি আমার পোস্টেই উল্লেখ করেছি, "অদ্যাবধি গানটির অবস্থান সুফি-বাংলার শ্রোতাদের পছন্দের শীর্ষে ।" দেহঘড়ি গানটির প্রকৃত গীতিকার এবং সুরকারের পরিচয় জানা দরকার কেননা এ ধরনের গান লোকসঙ্গীতেও বিরল এবং বাংলাদেশের লোকসঙ্গীতের প্রকৃত সাধকদের সাধনা ও সৃষ্টির মাঝেই আমাদের প্রকৃত পরিচয় নিহিত রয়েছে । তাঁরাই আমাদের গুরু, তাঁরাই আমাদের সত্যিকারের প্রেরণা। এই বিষয়টিই তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে আমি কাজ করে যাচ্ছি। সে যাই হোক। প্রকৃত সত্য বের করার জন্য একটা পথ দেখানোর জন্য আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অবাক মানুষকে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টা সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য।

@ইমন জুবায়ের, বিব্রতবোধ করার কিছু নাই। ব্লগ ব্যাপারটাই তো মিথস্ক্রিয়া। সবাই সবার সাথে নিজেদের জ্ঞান ভাগাভাগি করবে। এজন্যই আজকাল পত্রিকার পড়ার বদলে ব্লগ পড়ি কারন পত্রিকাগুলো নিজেদের সর্বেসর্বা ভেবে একপেশে খবর/বিশ্লেষন প্রকাশ করে। তাছাড়া এই পোস্ট তো ঠিক এই গানের ইতিহাস নিয়ে না, গানের মূলভাবের অনুসন্ধান। যেইই গানের স্রষ্টা হোক, আপনার সেই অনুসন্ধানের কোন পরিবর্তন হচ্ছে না।

আমরা বোধহয় এখন মোটামুটি একমত হতে পারি যে গানটা আসলে আলাউদ্দিন বয়াতির সৃষ্টি। কি বলেন?

দশ নম্বর মন্তব্যতে যে গানের লিঙ্ক দিয়েছেন, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। সত্যি বলতে, লোকসংগীত সবচেয়ে ভাল লাগে একদম মাটির কাছে দাঁড়িয়ে মাটির বাউলদের পরিবেশনাতে। এই ভার্সনটাতে যে সোঁদামাটির গন্ধটা আছে, সেটা রহমান বয়াতী বা ফকির আলমগীর যত বড় শিল্পীই হোক না কেন, তাদের পরিবেশনাতে সেই গন্ধটা নাই।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।আমরা এখন একমত হতে পারি যে গানটা আসলে আলাউদ্দিন বয়াতির সৃষ্টি।
ধন্যবাদ ।

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

অবাক মানুষ বলেছেন: রাইসুলের সাথে সহমত যে বিব্রত হবার কিছু নেই।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৪

জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: গানটা অসংখ্যবার শোনা হয়েছে কিন্তু এভাবে বিশ্লেষন করে গানটি সম্পর্কে জানা হয়নি।

ভাল লাগা রইলো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪২

নাজিম উদদীন বলেছেন: ফোকগানের ক্ষেত্রে এরকম সমস্যা হয়। যার মাধ্যমে গানটা মধ্যবিত্ত তথা আপামর জনোগোষ্ঠীর কাছে পৌছায় জনগণ তাকেই ক্রেডিট দেয়। শাহ আব্দুল করিমের গান যেমন অনেকের কাছে 'হাবিবের' গান হিসেবে পরিচিত !

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।
ধন্যবাদ ।

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৭ম ভাললাগা !! ++++++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :) ধন্যবাদ ।

২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

শহিদুল বলেছেন: বিশ্লেষন ভালো লাগলো

২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: গানটা আমারও অনেক পছন্দের। সুন্দর লিখেছেন, ভাইয়া।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩০

সোমহেপি বলেছেন: ছোট বেলায় এই গানটি শুনতে পেতাম ।আজকাল তেমন আর শুনিনা।মাঝে মইধ্যে রাস্তাঘাটে শুনি।

বাউল সামাদ না কি যেন নাম ছোট একটা ছেলের গলায় একটা গান শুনতাম 'সাজিয়ে গুছিয়ে দে মোরে সজনি তোরা' গানটা এখন পাইনা।কি কারণে যেন গানটা অনেক ভাল লাগতো।আধ্যাতিকতা ছাড়াও অন্য কিছু পাইতাম এটার মধ্যে....

ধন্যবাদ ইমন ভাই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫১

শাহেদ খান বলেছেন: অনেক পছন্দের একটা গান। নিজের মত করে বুঝে নিয়েছিলাম। আপনার বিশ্লেষণ-এর সাথে মিলে যাওয়ায় ভাল লাগছে।

অনেক জায়গা যেগুলো বুঝিনি, সেগুলোও এখানে পেলাম।

অনেক ভাল লাগা রেখে গেলাম। 8-|

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.