![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a social worker.
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সমঝোতায় পৌছাতে ব্যার্থ হয়েছে দুই দলই। তবে কী আবারও ওয়ান ইলেভেনের ন্যায় সেনা সমর্থিত কোন সরকার জাতির ঘাড়ে চেপে বসতে যাচ্ছে নাকি ঢাকা সিটির ন্যায় নির্বাচন বিলম্বিত করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রি তার দলীয় রাষ্ট্রপতির দ্বারা সংবিধানের দোহাই দিয়ে ক্ষমতা প্রলম্বিত করতে চাইচে? এসব আলোচনা এখন গ্রাম-গঞ্জ-শহর সর্বত্র। একদিকে বিএনপি দলীয় প্রধানের অধীনে শুধু নির্বাচনে অংশ নেবে না এমনটি নয় বরং তারা সে নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষনা দিয়েছে। অন্য দিকে বর্তমান সরকার তাদের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধিনে নির্বাচনের তড়িঘড়ি ব্যাবস্থাও করে চলেছে। এমতাবস্থায় কী হবে দেশের ভাগ্যে তা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে বসে আছে দেশের আপামর জনগণ। তবে একথা আজ বলাই যায় যে, নির্বাচন না হলে সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান প্রধানমন্ত্রীই পরবর্তী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাবেন। আর তখন দেশের জাতীয় নির্বাচন বর্তমান ঢাকা সিটির পরিনতি ভোগ করবে বলে মনে হয়। তবে দেশের এই সংকটময় মুহুর্তে বিচারপতি হাবিবুর রহমান, ব্যরিষ্টার রফিকুল হক, ড. মু ইউনুস বা ফজলে হাসান আবেদের মত ব্যক্তি যাদের নিয়ে এ পযর্ন্ত কোন পক্ষপাতিত্ব বা অভিযোগ ওঠেনি এমন কাউকে প্রধান করে সরকার ও বিরোধী দলের ৫ জন করে সদ্স্য নিয়ে একটি অন্তবর্তি সরকার গঠন করা যায। যে সরকার সম্পূর্ন নিরপেক্ষ হিসেবে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা করতে পরবে। এবং একটি নির্বাচিত সরকার এদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
বিএইচ মাহিনী বলেছেন: ভাল চালিয়ে যাও।