নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন শিক্ষক, লেখালেখি, সম্পাদনা ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করি। বাংলাদেশ কে ভালবাসি। দেশের জন্য, মানুষের জন্য সামান্য হলেও কিছু করতে চাই।

মা, মাটি ও মানুষকে ভালবাসি। ভালবাসতে চাই।

বিএইচ মাহিনী

I am a social worker.

বিএইচ মাহিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন বৃত্তান্ত লিখবেন যেভাবে-বি এইচ মাহিনী

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

ইংরেজি সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত হলো চাকরি প্রত্যাশীর দর্পন স্বরূপ। একটি ভালো সিভি একটি ভালো চাকরির হাতিয়ার। মূলত জীবন বৃত্তান্ত হলো আপনার জীবনের গল্প বা ইতিহাস। এটি চাকরিদাতাকে আকৃষ্ট ও উৎসাহিত করবে আপনাকে চাকরির জন্য ডাকতে। সুতরাং জীবনের এই ইতিহাস বা গল্প লেখার গুরুত্ব কতটা তা বুঝা যায়। সময় নিয়ে জীবনের প্রাপ্তিগুলো সঠিকভাবে বিশেøষণ করে তৈরি করতে পারেন আপনার জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি। সিভিতে শিÿাগত যোগ্যতা বা অভিজ্ঞতাই শুধু নয় বরং এর সাথে প্রশিÿণ ও অন্যান্য বিষয়াবলী যেন থাকে। এই অতিরিক্ত পারদর্শিতা আপনাকে হাজারো চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে আলাদা করে দেবে। আসুন আমরা তেমনি একটি সিভি তৈরি মূল বিষয়গুলি জেনে নিই।
মানসম্পন্ন কাগজ ব্যবহার
সাদা ও ঝকঝকে কাগজে সিভি লেখার বিকল্প নেই। অ৪ সাইজের অফসেট পেপারের শুধু একপাশে সিভি লেখা বাঞ্চনীয়। সিভি এক পাতা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ তিন পাতা পর্যন্ত হতে পারে। তবে চাকরিদাতাদের কাছে ২ পাতার সিভিই বেশি পছন্দের।
ফন্ট ব্যবহারে সর্তকতা
ফন্ট ও লে-আউট যেন সুন্দর ও ঝকঝকে হয়। এতে আপনার যতেœর ও আন্তরিকতার ছাপ থাকতে হবে। ফন্টের মধ্যে আপনি ঞরসবং ঘবি জড়সধহ, ঝঁঃঁহু গঔ, অৎরধষ বা ঠধৎরহফধ ব্যবহার করতে পারেন। এসব ফন্ট দেখতে সুন্দর ও সহজে পড়া যায়। মনে রাখতে হবে ফন্ট সাইজ কোনভাবেই ১১ এর নিচে নয়।

বানান ও ব্যাকরণ
ভুল করেও ভুল বানান ব্যবহার করা যাবে না। এজন্য প্রয়োজনে ডিকশনারির সাহায্য নিতে হবে। সচেতন থাকতে হবে ব্যাকরণের ব্যাপারেও।
বিশেষ গুণের উলেøখ
সফট স্কিল বা বিশেষ কিছু গুন থাকলে তা উলেøখ করতে ভুলবেন না। কেননা আজকাল বেশির ভাগ কোম্পানির নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে স্পেশাল স্কিল বা যোগ্যতা আশা করে থাকে। যেমন- ১. ভাষা দÿতা ২. যোগাযোগ দÿতা ৩. দলবদ্ধভাবে কাজ করার দÿতা ৪. ইতিবাচক হওয়া ৫. উদ্যোগী ৬. নমনীয়তা ইত্যাদি।
একই সিভি সব চাকরিতে নয়
প্রতিষ্ঠানভেদে সিভিতেও ভিন্নতা আনতে হবে। প্রতিষ্ঠানের ধরণ, তাদের কাজ ও উদ্দেশ্য/বৈশিষ্ট্যের দিকে খেয়াল রেখে সিভির ড়নলবপঃরাব বা পধৎববৎ মড়ধষ/ংঁসসধৎু ঠিক করতে হবে। মনে রাখতে হবে প্রতিষ্ঠানের লÿ্য-উদ্দেশ্য ও কর্মকান্ডের সাথে আপনার সিভির মিল থাকা বাঞ্চনীয়।
রেফারেন্স সঠিক ও নির্ভুল হওয়া
সিভিতে সর্বশেষ যে বিষয়টি রাখতে হবে তা হলো রেফারেন্স। মনে রাখতে হবে রেফারেন্স বলতে কখনোই সুপারিশ বুঝাবে না। তাই রেফারেন্সে এমন ব্যক্তির নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর থাকা উচিত যার অন্তত একটা সামাজিক পরিচিতি তথা Identity আছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.