নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন শিক্ষক, লেখালেখি, সম্পাদনা ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করি। বাংলাদেশ কে ভালবাসি। দেশের জন্য, মানুষের জন্য সামান্য হলেও কিছু করতে চাই।

মা, মাটি ও মানুষকে ভালবাসি। ভালবাসতে চাই।

বিএইচ মাহিনী

I am a social worker.

বিএইচ মাহিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এইচআইভি এইডস : ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মে এর প্রতিকার (পর্ব-১)

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বিশ্বব্যাপি এইচআইভি-এইডস একটি মারাত্মক ধ্বংসাত্মক ব্যাধি। ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খৃষ্টানসহ সকল ধর্মেই এ মহামারি রোধে বিভিন্নভাবে মানুষকে সজাগ করা হয়েছে। এইচআইভি-এইডস কী, এর কারণ, বিভিন্ন ধর্মে এর প্রতিকারে কী নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আমরা এখন সে সম্পর্কে জানবো।
এইচআইভি কী : এইচআইভি হলো অতি ক্ষুদ্র এক বিশেষ ধরনের লেন্টি ভাইরাস। এ ভাইরাস এর পুরো নাম হলো- হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (ঐঁসধহ ওসসঁহড়ফবভরপরবহপু ঠরৎঁং) সংক্ষেপে এইচআইভি (ঐওঠ)। এ ভাইরাস নির্দিষ্ট কয়েকটি উপায়ে মানবদেহে প্রবেশ করে দেহের নিজস্ব রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়।

এইডস কী : এইডস এর পূর্ণাঙ্গ ইংরেজি রূপ হলো অপয়ঁরৎবফ ওসসঁহব উবভরপরবহপু ঝুহফৎড়স (অওউঝ)। এইচআইভি কয়েকটি নির্দিষ্ট উপায়ে মানবদেহে প্রবেশ করে দেহের নিজস্ব রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়। এইচআইভি সংক্রমনের এই সর্বশেষ পর্যায় হলো এইডস।
এইচআইভি এর সংক্রমন প্রক্রিয়া :
১. অনৈতিক ও দৈহিক সম্পর্কের মাধ্যমে।
২. এইচআইভি সংক্রমিত রক্ত এবং অপারেশনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির মাধ্যমে।
৩. এইচআইভি বা এইডস-এ আক্রান্ত মায়ের মাধ্যমে।

এইচআইভি সংক্রমণের লক্ষণসমূহ ঃ
ভাইরাস দেহে প্রবেশ করার ২-৪ সপ্তাহ পর আক্রান্ত ব্যক্তির হাল্কা জ্বর, র‌্যাস, দুর্বলতা, গলা ব্যথা, হাতে পায়ে ব্যথা, মাথা ব্যথা, মুখে ঘা ইত্যাদি হতে পারে।
এইডস এর লক্ষণ সমূহ :
ক্স শরীরের ওজন দ্রুত হ্রাস পাওয়া।
ক্স দু’মাসের অধিক সময় ধরে পাতলা পায়খানা।
ক্স অজানা কারণে দু’মাসেরও অধিক সময় ধরে পুঃন পুঃন জ্বর হওয়া বা রাতে শরীরে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া।
ক্স শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ দেখা দেওয়া।
ক্স অতিরিক্ত অবসাদ অনুভব করা; এবং
ক্স দীর্ঘদিন ধরে শুকনো কাশি থাকা, ইত্যাদি।
এইচআইভি-এইডস প্রতিরোধে ইসলামী অনুশাসন
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। জীবনের প্রতিটি সেক্টর কীভাবে পরিচালিত করতে হবে। তা সবিস্তরে বর্ণিত হয়েছে ইসলামে। ইসলামী বিধান মেনে না চললে এইডসসহ বিভিন্ন মহামারি ও দূর্যোগ পৃথিবীতে নেমে আসবে বলে দেড় হাজার বছর আগেই সতর্ক করেছেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ স.। ইসলাম ধর্মে মানুষের কল্যাণ ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থার ওপর অসংখ্য নির্দেশনা রয়েছে। রোগ-ব্যাধি এবং মহামারী থেকে পরিত্রাণের লক্ষ্যে মানুষকে সচেতন করা হয়েছে কুরআন-হাদিসের বহু স্থানে। নি¤েœ এ বিষয়ে নাতিদীর্ঘ আলোনচনার প্রয়াস পাবো ইন-শা-আল্লাহ।

এইচআইভি-এইডস বিস্তার রোধে আন্তরিক প্রচেষ্টা :
এইচআইভি-এইডস একটি প্রাণঘাতি ভাইরাস। ইসলামের নির্দেশনা হলো জাতি যখন মহাবিপদে পতিত হয় তখন মানুষকে সে বিপদ থেকে মুক্ত করার জন্য প্রাণপন চেষ্টা-প্রচেষ্টা চালানো। রাসূলুল্লাহ্ স. ইরশাদ করেন- ‘মানুষের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম যে মানুষের কল্যাণ করে।’ (কানযুল উম্মাহ, হা: নং-৪৪১৫৪)
রাসূলুল্লাহ্ স. আরো ইরশাদ করেন- ‘পারষ্পারিক ¯েœহ-মমতা, ভালবাসা ও সহমর্মিতার দিক থেকে মমিনদের উদাহরণ হলে একটি দেহের মতো এর একটি অঙ্গ যদি ব্যাথাপ্রাপ্ত হয় তাহলে সারা দেহ অনিদ্রা ও জ্বরে কাতর হয়ে পড়ে।’ (সহীহ মুসলিম-৪৫৮৬)
এইচআইভি ও এইডস এর ভয়াবহতা সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টি ঃ
পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে- ‘জলে-স্থলে সর্বত্র বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে মানুষের কৃতকর্মের দরুন; যার ফলে তাদেরকে তাদের কোন কোন কর্মের শাস্তি তিনি (আল্লাহ) আস্বাদন করান, যাতে তারা ফিরে আসে। (সূরা রূম, ৪১)
এ সম্পর্কে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা অন্যত্র ইরশাদ করেন- ‘তোমরা সেই বিপর্যয়ের হাত থেকে আত্মরক্ষার পথ অবলম্বন করো যা শুধু অপরাধীদেরকেই বিপর্যস্ত করে না, আর জেনে রেখো নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা শাস্তি দানে কঠোর।’ (সূরা আনফাল, ২৫)
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- ‘আল্লাহর কসম! তোমরা অবশ্যই সৎকর্মের আদেশ করবে এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে, অন্যথায় আল্লাহ তা’আলা তার নিজের পক্ষ থেকে অচিরেই তোমাদের প্রতি আযাব পাঠিয়ে দেবেন, অতঃপর তোমরা (মুক্তির জন্য) তাকে ডাকতে থাকবে অথচ তোমাদের ডাকে সাড়া দেয়া হবেনা।’ (সহীহ আত্ তিরমিযি)
আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল থাকতে হবে যারা (মানুষদের) কল্যাণের দিকে আহ্বান করবে। ভাল কাজে আদেশ করবে এবং মন্দ কাজে নিষেধ করবে আর তারাই হচ্ছে সফলকাম।’ (সূরা আলে ইমরান, ১০৪)
অনৈতিক যৌনাচার থেকে বিরত থাকা
ইসলামে অনৈতিক যৌনাচার নিষিদ্ধ। অনৈতিক যৌনাচারের আওতায় যে সব যৌনকর্ম হতে পারে তার অন্যতম হচ্ছে- যেনা, সমকামিতা ইত্যাদি।
আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- ‘তোমরা যেনার ধারে কাছেও যেও না, কেননা এটা অশ্লীল ও মন্দ কাজ।’ (সূরা বনি ইসরাইল, ৩২)
কেউ যেন ‘যেনা’য় উদ্বুদ্ধ না হয় এবং অপর নারীর সৌন্দর্য যেন কেউকে যেনার দিকে প্রচোরিত না করে সে জন্য পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা’আলা এরশাদ করেছেন- ‘হে রাসূল! আপনি মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জস্থানের হেফাজত করে; এটিই তাদের জন্য পবিত্রতর (ব্যবস্থা)। তারা যা করে আল্লাহ তা’আলা বিষয়ে ভালোভাবেই অবগত আছেন।’ (সূরা নূর, ৩০)
কারো যদি বিয়ের সামর্থ না থাকে অথচ জৈবিক চাহিদা প্রবল সে ক্ষেত্রে তিনি যেন অন্যায় কাজে লিপ্ত না হয়ে সংযম প্রদর্শন করেন। এ বিষয়ে ইরশাদ হচ্ছে- ‘যাদের বিয়ের সামর্থ নেই, আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে।’ (সূরা নূর, ৩৩)
রাসূলুল্লাহ্ স. ইরশাদ করেন- ‘যে ব্যক্তি আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য তার দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী স্থান (জিহ্বা) আর দুই উরুর মধ্যবর্তী স্থানের (যৌনাঙ্গের) দায়িত্ব নেবে (হেফাজত করবে) আমি তার জান্নাতের দ্বায়িত্ব নেব। (সহীহ বুখারী)
সমকামিতা থেকে বিরত থাকা
ইসলামের সমকায়িতা নিষিদ্ধ। এটি বিকৃত অভিশপ্ত একটি কাজ। ইসলামে এ ধরনের যৌনাচার নিষিদ্ধ। ইসলামে এ ধরনের অস্বাভাবিক ও বিকৃত যৌনাচারের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’আলা এরশাদ করেন- ‘তোমরা কি তোমাদের যৌনতৃপ্তির জন্য নারীকে বাদ দিয়ে পুরুষের কাছে আসবে? মূলত তোমরা হচ্ছো মূর্খ জাতি।’ (সূরা নমল, ৫৫)
উপরিউক্ত আয়াতসর্মহ থেকে এটি স্পষ্ট যে, ইসলাম ধর্মে যেনা, ব্যভিচার, সমকামিতা, অনৈতিক কার্যকলাপকে নিষিদ্ধ করা ছাড়াও এ ধরনের অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে মানুষ যাতে বিরত থাকে সেজন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বনের কথা বলা হয়েছে। সুতরাং ইসলামের এ অনুসরণীয় অনুশাসনগুলো যদি আমরা সঠিকভাবে মেনে চলি, তবে এইচআইভি-এইডসকে প্রতিরোধ করা সম্ভব।
মাদক গ্রহণ থেকে বিরত থাকা ঃ
এইচআইভি সংক্রমণের অন্যতম প্রধান কারণ হলো- সুই/সিরিঞ্জ ভাগাভাগি করে মাদকদ্রব্য গ্রহণ করা। ইসলামে এ ধরনের মাদক ও নেশা ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’আলা বলেন- ‘তোমরা তোমাদের হাতগুলোকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিওনা।’ (সূরা বাকারা, ১৯৫) পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’আলা অন্যত্র বলেন- ‘তোমরা নিজেরা নিজেদেরকে হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা তোমাদের প্রতি দয়াশীল।’ (সূরা নিসা, ২৮)
আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলে দিন এ দুটোর মধ্যে রয়েছে মহাপাপ ও মানুষের জন্য উপকারিতা। তবে এ দুটোর মধ্যে পাপ উপকারিতা অপেক্ষা ভয়াবহ।’ (সূরা বাকারা, ২১৯)
আল্লাহ তা’আলা অন্যত্র বলেন- ‘হে মুমিনগণ! মদ,জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য নির্ধারক শরসমূহ শয়তানের অপবিত্র কর্ম। অতএব এগুলো থেকে বেচে থাক যেন তোমরা কল্যাণ প্রাপ্ত হও। শয়তান তো চায় মদ জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরষ্পরের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চরিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও নামাজ থেকে তোমাদেরকে বিরত রাখতে। অতএব তোমরা বিবৃত হবে কি? (সূরা মায়িদাহ্, ৯০-৯১)
সময়মত বিয়ের ব্যবস্থা করা ঃ
মানবতার ধর্ম ইসলাম। যৌনতা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। ইসলাম এ স্বাবাবিক প্রবণতাকে স্বীকার করে নিয়েছে এবং সমাধানকল্পে বিবাহকে নির্ধারণ করেছে। রাসূলুল্লাহ্ স. ইরশাদ করেছেন- ‘আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিন ব্যক্তির একটি দল নবী স. এর স্ত্রীগণের কাছে তার এবাদত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য আগমন করেন। তাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করা হলে তাদের কাছে এ এবাদতের পরিণাম কম মনে হল এবং তারা বলেন ঃ আমরা নবীর সমকক্ষ হই কি করে, যার আগে ও পরের সকল গুনাহ ক্ষমার করে দেয়া হয়েছে! তাদের মধ্যকার একজন বললেন- আমি হামেশা রাতভর নামাজ পড়ব। অপরজন বললেন- আমি সারা বছর রোজা রাখব এবং কখনই রোজাহীন থাকবনা (বিরতি দেব না)। তৃতীয় জন বললেন- আমি সর্বদা নারীদের ত্যাগ করব এবং কখনও বিবাহ করব না। অতঃপর নবী (স.) তাদের কাছে আসলেন এবং বললেন ঃ তোমরাই কি এ কথা বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি আল্লাহর প্রতি তোমাদের চেয়ে বেশি অনুগত এবং আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশি ভয় করি। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমি রোযা রাখি আবার বিরতিও দিই, রাতে নামাজও পড়ি আবার ঘুমও যাই এবং মহিলাদের বিবাহও করি। সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ হবে তারা আমার অনুসারী নয়। (সহীহ মুসলিম)
রাসূলুল্লাহ্ স. অন্যত্র ইরশাদ করেন- ‘তোমাদের মধ্য যার বিয়ের সামর্থ আছে (দৈহিক ও আর্থিক) সে যেন বিয়ে করে, আর যে বিয়ের সামর্থ রাখেনা তার রোযা রাখা উচিৎ কারণ এই রোযা তার জন্য ঢাল স্বরূপ কাজ করবে।’ (সহীহ বুখারী) বিয়ের সামর্থ হলেই বিয়ে করতে হবে। যদি যৌন চাহিদা তীব্র আকার ধারণ করে তাহলে তা প্রশমনের জন্য রোযা রাখতে হবে তবুও অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হওয়া যাবে না। সামর্থ থাকা সত্ত্বেও বিয়ে না করে বৈরাগী জীবন যাপন ইসলামে অনুমোদিত নয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বৈরাগবাদকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বলেন- ‘বৈরাগ্যবাদ সে তো তারা নিজেরাই উদ্ভাবন করেছে, আমি এটা তাদের প্রতি ফরজ করিনি।’ (সূরা হাদীদ, ২৭) আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন- ‘তোমাদের মধ্যে যারা আয়্যিম (অবিবাহিত, বিপতœীক, বিধবা) তাদের বিয়ে সম্পাদন কর এবং তোমাদের দাস দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরও। তারা অসচ্ছল হয়ে থাকলে আল্লাহ তা’আলা নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ তো প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’ (সূরা নূর ৩২)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

নতুন বলেছেন: অনেকে এই রোগ নিয়েই সন্দেহ করে। কারন এই রোগের কোন ভিন্ন উপসংগ নেই।
https://www.youtube.com/watch?v=SaA6zLUPfvk

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.