![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে হাসতে চাই :),অন্যকে হাসাতে চাই :)।ব্লগিং করি মজা করার জন্য,কিছু হাসিখুশি সময় কাটানোর জন্য :)।সিরিয়াস ব্লগার না,সুশীলসমাজ দূরে থাকলে ভাল করবেন।
নিজের পরিশ্রমে প্রথম উপার্জিত অর্থ সত্যিকার অর্থেই আলাদা একটা গুরুত্ব বহন করে।বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকমের ইচ্ছা থাকে,পরিকল্পনা থাকে।
কেউ হয়ত টাকাটা নিয়েই বাবা,মা,ভাই,বোনের জন্য কেনাকাটা করতে যান।আজকালকার দিনে কেউ প্রেমিকা নিয়ে যান ঘুরতে,খেতে।কেউ নিজেই একা একা কিছু খরচ করেন।
আবার কারও টাকাটা খুব আলাদা গুরুত্ব বহন করে না।জীবন চালানোর প্রয়োজনে খরচ হয়ে যায়।
আপনারা আপনাদের টা জানিয়ে যান।
দেখি কত রকমের চিন্তা,আইডিয়া ব্লগবাসীর।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমিও আমার এক বড় ভাই এর কলানে চাকুরিতে ঢুকেছি।তার জন্য কি করা যায় বলুন ত????? কি গিফট দেয়া যায়।
২| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪১
নতুন রাজ ২০১০ বলেছেন: মিষ্টি কিনে সবাইকে খাওয়াইছিলাম ।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মিষ্টি কিনে ত চারপাশের মানুষকে খাওয়াতেই হবে।
৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
টিউশনীর টাকা না চাকরির টাকা?
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দুটোয় বলেন।
শুনি কি করেছেন আপনি।
৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
রাকীব হাসান বলেছেন: house rent
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাই,বেতন পাওয়ার আগেই ৩০০০ টাকা ধার আছে।কি করব বুঝতাছি না।
৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪৭
সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: আমার প্রথম বেতন ছিল ৫০০০/-। পুরাটাই আম্মার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। নিজেকে অনেক বড় মনে হয়েছিল সেইদিন।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন।আমার ইচ্ছা আছে কিন্তু ধার আছে কি করব বুঝতেছি না।
ছোটবেলার কথা মনে করে দিলেন ভাই,
স্কলারসিপ এর ১১০০ টাকা পেয়েছিলাম।আম্মু বলেছিল,তর বাপ আমাকে বিয়ার পর চিতল মাছ খাউয়াই নাই।এরপর আমি ৭৫০ টাকা দিয়ে অনেক বড় চিতল মাছ কিঞ্ছিলাম।আমি নিয়ে জাওয়ার সময় মাছের লেজ মাতিতে লাগতেছিল তাই উছু করে নিতে হয়েছিল।
কি যে ভাল লেগেছিল বুঝাতে পারব নারে ভাই।
৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
রাজীব বলেছেন: মায়ের জন্য শাড়ি কিনেছিলাম,
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: খুব ভাল কাজ করেছেন।আপনার জন্য শুভকামনা।
৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
নওশাদুর রহমান সৌখিন বলেছেন: জীবনের প্রথম বেতন পাইছিলাম ৫০০ টাকা। সেই টাকা দিয়ে বাসার সবার জন্য টক দই নিয়ে গেছিলাম। কিছুই করার ছিল না মিষ্টি দইয়ের দাম প্রায় ৩৫০ টাকা কেজি।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সবাই সাধারনত মিষ্টি নিয়ে যায়।আপনি দই নিয়ে গেছেন।আইডিয়াটা বেশ ভাল লাগছে।
দারুন।
ধন্যবাদ
৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৬
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: মনে নাইক্কা
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে যাওয়া অসাভাবিক না।ভাল থাকবেন।
৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: লেখালেখি করে প্রথম আয় আব্বুর হাতে দিয়ে বলেছিলাম আমার প্রথম আয় বাবা! খুব সামান্য। একটা কবিতার জন্য ৮০০/- টাকা পেয়েছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমার ত মনে হয় না সামান্য।অরথের পরিমান এখানে মুক্ষ নয়।
আপনার বাবাকে পরে জিজ্ঞাসা করে দেখবেন,কি অনাবিল প্রসান্তি তে হয়ত তার বুক্তা ভরে উথেছিল।
হয়ত তার জীবনের স্রেস্ত প্রাপ্যি ছিলও টা।
ভাল থাকবেন কবি।
১০| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০১
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: প্রথম বেতনের টাকা(টিউশনি) দিয়ে ধার শোধ করেছি
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমিও ধারে আছি।নানা ইচ্ছা কিন্তু ধার ও ত সধ করতে হবে।
১১| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০১
কুল_কুয়াইট বলেছেন: ৭৭৪২ টাকা পাইছি। কাল বাড়িতে যাওয়ার সময় মিস্টি কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম।আজ চলে আসার সময় ৬০০০ টাকা আব্বা-মা'র হাতে দিয়ে আসছি।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সবাই বাবা মাকে দিছে।আমার ও মনের অনেক দিনের ইচ্ছা তাই দিব।ধার পরে শোধ করব।দেখি ম্যানাজ করতে পারি কিনা।
তাহলে আমিও সব টাকা বাবা মার হাতে দিয়ে দিব।
১২| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৫
ঘোর বলেছেন: লোন শোধ করেছিলাম। বেকারজীবনের লোন শোধ করতে চাকরিজীবনের প্রথম বছরটি কেটে যায়।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আল্লাহর রহমতে বেকার থাকতে হয় নি,বেতন জাই হক।
আমার হয়ত এক বছর লাগবে না।এক মাস লাগবে ধার শোধ করতে।
ভাল থাকবেন
১৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৫
অািরফুররহমান বলেছেন: প্রথম টিউশনীর বেতন পেয়েছিলাম ৪০০টাকা। ৩৫০ টাকা দিয়ে মা'র জন্য প্রাইড থেকে শাড়ী কিনেছিলাম।
আর প্রথম বেতন পেয়ে বাবা এবং মা'কে ৫,০০০করে টাকা দিয়েছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: একটা কোচিং ে ক্লাস নিয়ে পেয়েছিলাম ২৫০ টাকা।
আম্মুকে ১০০ টাকা।
ছোট বোনকে ১০০ টাকা।
প্রেমিকা কে ৫০ টাকা।
বেতনের পুরো টাকা মায়ের হাতে তুলে দেয়ার প্লাম করতেছি।
১৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৯
হারুন সুজন বলেছেন: বাবা ও মা দুজনেরই মোবইলে ফ্লেক্সি লোড করেছিলাম ................
টিউশনির টাকা তো !!!!!
তাই না বলে ............
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: তবুও ত বামা মা এর জন্য কিছু করেছেন।
ভাল লাগলো জেনে।
১৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৫
নষ্ট কবি বলেছেন: মাকে একটা শাড়ি কিনে দিয়েছিলাম
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দারুন কাজ।আমিত ভাই কেনাকাটা একদম পারি না।ভাবতেছি টাকা তুলে দিব তার হাতে।খারাপ হবে না মনে হয়।
১৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৬
ড্রীমার বলেছেন: আজ থেকে প্রায় ১৪ বছর আগে ক্লাস এইটে থাকতে আমি প্রথম উপার্জন করছিলাম ১০০ টাকা। টুকটাক বাসায় আকাআকি করতাম দেখে আমার খালা তার স্কুলের কিছু ড্রয়িং করিয়েছিলেন আমাকে দিয়ে। আমি সানন্দে করেছিলাম সেটা। কিন্তু এটার জন্য টাকা পাব জানতাম না। কিন্তু পরে দেখি এগুলো অন্যরা টাকা দিয়ে আর্টিস্টদের দিয়ে করিয়ে নিত। তখন নিজেকে একজন আর্টিস্ট ভেবে খুবই বড় মনে হয়েছিল। তবে টাকা দয়ে কি করেছিলাম একদমই মনে করতে পারছিনা........ তবে ঐ সময় এটা আমার কাছে অনেক টাকা ছিল।
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ক্লাস এইটে থাকতে!!!!
সেই সময়ে আপনার অনুভুতির কথা ভেবে আমি নিজেই শিহরিত হচ্ছি।
ভাই,কাজের ব্যাস্ততার ভিতর আর্ট করার মত গুনটি নিসছয় হারিয়ে যায় নি?
কাজটা আমার কাছে খুব কথিন মনে হয় তাই খুব স্রিদ্ধা করি জারা এই কথিন কাজটা করতে পারেন।
১৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৭
সোজা সাপটা বলেছেন: আমার প্রথম বেতন পুরাটাই আব্বাআম্মার হাতে তুলে দিয়েছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সাব্বাস।আদর্শ ছেলের মত কাজ।আমার ও ইচ্ছা আদর্শ ছেলের মত কাজ করা।
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৭
তানভীরসজিব বলেছেন: সবাই দেখি অনেক ভালা মানুষ আমি অতোটা না ।
ক্লাস এইটে থাকতে জীবনে প্রথম টিউশনি পাই । ক্লাস থ্রির একটা স্টুডেন্ট । বেতন ৫০ টাকা ।(১৯৯৮ সাল) এর ২০ টাকাই খরচ হয়েছিল মোস্তাফা গেমস খেলে । পুরা গেম ওভার দিছিলাম । বাকি টাকা দিয়া কি করছি মনে নাই ।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মোস্তাফা এর কথা মনে করিয়ে দিলেন।
কি পরিমান যে মাইর খাইছি রে ভাই লুকিয়ে গেম খেলতে গিয়ে/
আমি জানি আপনি ও মাইর অথবা ঝারি খাইছেন বহুত তখন।
তখন কার সময় ওইটায় হয়ত বেস্ট মনে হইছে।
১৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:২০
নিঝুম দ্বীপ বলেছেন: প্রথম কাজ করেছিলাম একটি computer farm এ ।পেছেছিলাম ১৫০০ টাকা । এর মধ্যে ১২০০ টাকা দিয়ে একটা শাড়ি কিনেছিলাম দিয়েছিলাম যেই ভাইটা আমাকে কাজ শিখাচ্ছিল তার হবু বউ কে। আর ১৮০ টাকা দিয়ে ছোট একটিন বিস্কুট কিনে বাসায় নিয়ে গিয়েছিলাম বাকি ১২০ টাকা আমার জন্যছিল। এটা ২০০১ এর ঘটনা।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার কাজটা আমার মাথাতে ও চিন্তা ধুকিয়ে দিচ্ছে।এক ভাইয়ের বদলে চাকুরি পেয়েছি।তার গারলফ্রেন্দ আছে তবে সেসব নিয়ে ফ্রি না ভাই সাথে।
কি দেয়া যায় ভাবতেছি।সারত প্যান্ট এর পিস কিনে দিব নাকি?
আবার বাবা মার হাতেও ত টাকা তুলে দিতে হবে।প্রথম বলে কথা।
২০| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:২০
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: মায়ের কাছে জমা দিয়েছিলাম.....পরে আর খোঁজ নেই নি.....
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাল কাজ যে মায়ের হাতে দিয়েছেন।আমি সিওর আপনার মায়ের অন্তর তখন আনন্দে ভরে উথেছিল।
২১| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩১
নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: এখন পর্যন্ত একটা টাকাও কামাই নাই! :#>
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সমস্যা নাইক্কা।আরামে থাকেন আর কিছু দিন।বাপের হোটেলের থেকে ভাল হোটেল প্রিথিবির আর কথাও নাই।
২২| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৬
হেডস্যার বলেছেন:
কি করছিলাম মনে নাই, তবে কি করি নাই সেইটা মনে আছে।
বাসা থেইকা অনেক চাপাচাপির পরে ও কেউরে ১ টা মিষ্টি কিন্না ও খাওয়াই নাই
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: হেডস্যার বলে কি।চাপাচাপি করার পর ও মিষ্টি খাওয়ান নাই।
হাহাহা
এক্তু অন্নরকম আপনার ঘটনা।
২৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
শোভন এক্স বলেছেন: আমার প্রথম স্যালারি পাবার পর প্রথম খরচটা ছিলো ঝাল মুড়ি খাওয়া। ঝাড় মুড়ি খাবার সময় হঠাৎ মনে হয়েছিলো "আরে এটাইতো আমার প্রথম খরচ!" ।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
আপনার কিন্তু সারাজিবন মনে থাকবে যে,প্রথম খরচ করছেন।ঝালমুড়ি খেয়ে।
একটু মজার ঘটনা।
২৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
আঁধার রাত বলেছেন: স্কুলে গিয়েছিলাম না,বাড়ির পাশের ধানের চাতালের এক শ্রমিক হাটে যাবে গরু বেচতে, আমি তার হয়ে প্রক্সি দিয়ে ৪০ টাকা পেয়েছিলাম সেই ১৯৯৮ সালে, এক প্যাকেট আছাদ চানাচুর কিনেছিলাম, আর হোসেন ভাই এর তাল বাগানে গিয়ে ৭ গ্লাস তাড়ি খেয়ে বমি করেছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: াহাহাহাহা
ছোটবেলার কত মজার সৃতি
এরকম মজার কাজ না করলে হয়ত আপনার মনেই থাক্ত না।ওটা এখন আপনার সুন্দর স্রিতির অংশ।
২৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ইউনিভার্সিটিতে থাকতে প্রথম টিউশনী শুরু করেছিলাম। কাউকে দেয়ার প্রশ্নই ছিল না। কারণ মাসিক খরচ যোগাতেই মাথা খারাপ হয়ে যেত। এরপর করতাম ছোট খাটো একটা সিজনাল ব্যবসা।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
অনেকের ই এরকম অবস্থা।আমার ও ধার শোধ করতেই অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।তারপর ও শোধ পরে করা যায় কিনা ম্যানাজ করে আলাদা কিছু করার ইচ্ছা।
ধন্যবাদ
২৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫১
গৌরীসেনের কর্মচারী বলেছেন: ৩ মাসের টাকা এক সাথে পাইছিলাম... আরো কিছু ধার নিয়া ল্যাপটপ কিনছি...
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: তবুও ভাল পসিটিভ কিছু করছেন।
ভাল কিছু কিঞ্ছেন।ঃ)
২৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
স্বপ্নস্রষ্টা বলেছেন: এখনো স্টুডেন্ট কিন্তু প্রথম উপার্জনের টাকা দিয়ে ঈদে মা আর গার্লফ্রেন্ডের জন্য শাড়ি কিনেছিলাম। আম্মু আফসোস করত মাঝে মাঝে আব্বু নাকি তাকে খুব বেশি দামী শাড়ি কিনে দিতে পারেনি কখনো। আমি ৬০০০টাকা দিয়ে একটা শাড়ি কিনেছিলাম মায়ের জন্য। দিস ইজ জাস্ট দ্য বিগিনিং, আম্মু। দেখো তোমার ছেলে তোমার জন্য কত কিছু করে
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দিস ইজ জাস্ট দ্য বিগিনিং, আম্মু। দেখো তোমার ছেলে তোমার জন্য কত কিছু করে
আপনার কমেন্টের এই অংশটুকুর আবেগ আমাকে ছুঁয়ে গেল ভাই।আপনার বাবা মা আপনার জন্য আবসসই গর্বিত
২৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০০
সৌম্য বলেছেন: জীবনের প্রথম বেতন পাইছিলাম মিলিটারি একাডেমি'তে ক্যাডেট অবস্থায়। মুল বেতন হাজারখানেক, কশন মানি, প্রভিডেন্ট ফান্ড কি সব জানি কেটে সামান্য কিছু থাকতো। এর উপর দুনিয়ার জিনিসপত্র কিনতে হইতো, প্রতি মাসে বাসা থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়েও কুলাইতে কষ্ট হইতো। প্রথম মাসে বেতন পাইলাম ১০টাকা। সিনিয়রেরা কইলো তোমাদের প্রথম মাসের কিনা কাটা যা হইছে তাতে তোমাদের বেতন মাইনাস হয়ে গেছে। আগামী কয়েকমাস উলটা তোমাদের টাকা দেয়া লাগতে পারে। প্রথম মাসে শান্তনা হিসাবে ১০ টাকা দেয়া হইলো। সেইটা দিয়া বোধহয় বেনসন খাইছিলাম। তখন ১টা স্টিক ৩টাকা কইরা ছিল।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: হায় হায় বলেন কি,বেতনের সব টাকা ত কাইটাই রাইখা দিল।
শেষ পর্যন্ত দশ টাকা জা দিয়ে নিশ্চিন্তে বেন্সনে টান তাইনা ভাই
ভাল থাকবেন
২৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০০
স্বপ্নস্রষ্টা বলেছেন: উপসসস !! বলতে ভুলে গেছি, আব্বুর জন্য ২টা শার্টও কিনেছিলাম ইনফিনিটি থেকে সবসময় মলিন শার্ট পড়ে অফিস যাওয়া বাবার মুখে সেই গর্বিত হাসি আমি কখনো ভুলবনা।
আর বুড়ো দাদুর জন্য আড়ং থেকে একটা শাল। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ ঈদ ছিল গত বছরটি।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাই আপনার অনুভুতির কথা ভাবতেই শিহরিত হচ্ছি।অসাধারন ভাই।সত্যি অসাধারন।
এরকম কাজ বন্ধ করবেন না।আশা করি আপনি সবাইকে খুশি রাখতে পারবেন।
৩০| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০১
নীল_পদ্ম বলেছেন: টিউশনির না চাকরির বেতন?
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দুটোয় বলেন?
দুটোর ই আলাদা একটা গুরুত্ব আছে।প্রথম বলে কথা।
৩১| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: মজার জিনিস শুরু করছেন তো। জোশ।
আমি সবটাকা মায়ের হাতে তুলে দিছিরলাম।
পরের কয়েকমাসে টাকা জমিয়ে ডিএসএলআর কিনেছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমি মজার ভেবেই শুরু করেছি কিন্তু কিছু কিছু কমেন্ত পরে চোখ ঝাপসা হয়ে গেছে।
এই ঘতনার সাথে যে মানুষের দুক্ষের আবার অপার আনন্দের অনুভুতি এত বেশি জরিয়ে থাকতে পারে টা এই পোস্ট না দিলে বুঝতে পারতাম না।
ধন্যবাদ আপনাকে।ভাল থাকবেন এই কামনা।
৩২| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
শ।মসীর বলেছেন: প্রথম স্যালারি পাইয়া বাবা মা ভাই বোনের জন্য শপিং করছি , তারপর বন্ধুরা সহ বিয়াপক খানাদানা দিয়া মাস শেষ হবার আগে বাপের ফোন দিছি টাকা পাঠাও না হলে আমারে না খাইয়া থাকতে হবে
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমিও নিশ্চিত যে মাসের শেসের দিকে আব্বুকে ফোন করে টাকা পাঠাতে বলতে হবে।
৩৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
এখনই সময় বলেছেন: প্রথম বেতন পেয়েছিলাম মাত্র ২০০০টাকা (যদিও সেই টাকাটা বেতন না বলে ইন্টার্নশিপের টাকা বলা ভাল), সেই টাকাটা নিয়ে অনেক খুশি মনে বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। বাবাকে বলেছিলাম আপনার যেটা খেতে মনে চায় সেটা খাবেন আর ইচ্ছা মত খরচ করবেন। বাবা একটু অবাক হয়ে বলেছিল, "আমার তো খওয়া খরচের সমস্যা নাই, তোর কাছেই টাকাটা রেখে দে, টুকটাক খরচ করিস... আর শোন সব টাকা খরচ করে উড়িয়ে দিস না... ।".... এই কথা শুনে অনেক আবেগ আপ্লুত হয়ে আমার চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছিল... চোখ মুছতে মুছতে বাবাকে বলেছিলাম... "সারা জীবন তো আমাদের মানুষ করতে গিয়ে কষ্ট করে জীবনটা পার করে দিয়েছেন.... এখনও কি একটু আারাম আয়েশ করবেন না?"
কথাটা শুনে বাবা বলেছিলেন... "তোরা ভাল থাকলেই আমার সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে..."
সেই টাকাটা না নিয়ে জোর করেই বাবার কাছেই রেখে দিয়েছিলাম, আর বলে দিয়েছিলাম "আপনার ইচ্ছা মত খরচ করবেন"।
সেদিন বাবার মুখে যে আনন্দের হাসি দেখেছিলন সেটা বহু দিন দেখি নাই... এখনা সেই হাসি মাখা মুখটা মনে পরে....
পরে শুনেছিলাম বাবা বড় বোনকে ডেকে বলেছিল... আমার জন্য এই টাকায় ব্যাংকে একটা একাউন্ট খুলে দিতে, যাতে প্রতিমাসে বেতনের টাকা যেন জমাতে পারি।
পরে অবশ্য সেই টাকাটা দিয়ে ব্যাংক একাউন্ট খোলায় আমি আপত্তি জানিয়েছিলাম, এই বলে যে, তা হলে তো টাকাটা বাবা ব্যবহার করতে পারল না।
পরে বাবা আবার বড় আপাকে বলেছিল এই টাকাটা আলাদা করে তুলের রাখ, যাতে সব সময় মনে পরে।
বাবা কিছুতেই আমার প্রথম বেতনের টাকাটা খরচ করে শেষ করে দিতে চান নি। এই টাকাটা বাবাও স্মৃতি হিসাবে রেখে দিতে চেয়েছিলেন। বহুদিন ধরে দেখেছিলাম বাবার আলমারিতে এই টাকাটা একটা সাদা লম্বা খামে ভরে রেখে দিয়েছিলেন। খামের উপরে বাবার হাতে লিখা ছিল ".....বেতনের টাকা".....
বাবার কাছেও এটা ছিল অনেক বড় একটা বিষয়। এই টাকাটাকে উনি অনেক বড় করে দেখতেন।
পরে অবশ্য বাবা এই টাকাটা নিজ হাতে সংসারের কোন একটা খরচের ব্যবহার করেন।
অবশ্য আজঅব্দি বেতনের টাকার সিংহ ভাগটাই বেতন পেয়েই বাবার হাতে তুলে দিই।... তারপর যা থাকে সেটা দিয়ে নিজের টুকটাক খরচ চালাই.....
সময়ে সময়ে বাবার কাছেও হাত পাতি.... তবে এখান বাবার কাছে হাত পাততে একটা মজাই লাগে যে.... এখন তো নিজের টাকার জন্যই হাত পাতি... বাবার উপর আর চাপ পরে না...
তবে এখনো মনে একটা কষ্ট রয়ে গেছে... ছোট বেলায় মা মারা যাওয়ার কারনে মার পেছনে আমার নিজের কামাইয়ের টাকাটা খরচ করতে পারলাম না....এই সুযোগ টা আর আসবে না..... এই দুক্ষ কোন দিনই আমার ঘুছবে না..... আফসোস থেকেই যাবে....
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার এমন মন্তব্বের জবাবে কি বলব আমি নিজেই বুঝতে পারতেছি না।
আপনার বাবার সেই অনুভুতি আর আপনার ভাল লাগার বিসয়তা সুধুমাত্র আপনি আর আপনার বাবা ই অনুভব করতে পারবে।
আপনার বাবার বুকটা যেমন গর্বে ভরে উঠেছে তেমনি আপনি মনে পেয়েছেন আলাদা একটা প্রশান্তি।
আপনার এমন কাজের জন্য আমার পক্ষ থেকেও বিশেষ ধন্যবাদ।
আপনি যে কিছু দুরভাগাদের একজন জেনে খুব খারাপ লাগলো।আপনি আপনার মাকে কাছে পাচ্ছেন না এটা জেনে খুব খারাপ লাগলো।আশা করি আপনার মা পরকালে খুব ভাল আছে।
মায়ের জন্য দোয়া করবেন,আমাদের ও দোয়া থাকবে।আপনার মনের ভিতরে মায়ের জন্য এই যে আকুল আকুতি টা তিনি অবশ্যয় জানতে পারতেছেন।তার আত্মার প্রশান্তি কামনা করি।
৩৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
নীরজন বলেছেন: আব্বুকে পাঞ্জাবী, আম্মাকে শাড়ী আর ছোট বোনটাকে জামা কিনে দিয়েছিলাম....
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:১০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ইশ,এরকম কাজ আমি করতে পারলে খুব ভাল লাগত।আমি মনে হয় তাকাতায় তুলে দিব তাদের হাতে।
৩৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৩
শুদ্ধ মিজান বলেছেন: . . . আমার জীবনের টিউশনি করে প্রথম উর্পাজনের ৬,০০০ টাকা আমার অসুস্থ খালার জন্য দিয়েছিলাম । যদিও প্রয়োজনের তুলনায় খুব সামান্যই ছিল ।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: হয়ত খুব সামান্য কিন্তু কিন্তু আপনি ত আপনার সবটুকু দিয়েছেন।আপনার এমন কাজের জন্য সাধুবাদ।
আপনার খালা আশা করি ভাল আছেন এখন।
ভাল থাকবেন।
৩৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩২
হাসিনুল ইসলাম বলেছেন: প্রথম চাকুরি ছিল এক বাংলাদেশ-ইউকে প্রজেক্টে। ফাইল টানাটানি শেষে প্রথম বেতন পেয়েছি ক'মাস পরে। টাকাটা হাতে নিয়ে ক্লিনিকে গেছি প্রতিদিনের মত মাকে দেখতে ক্লিনিকে। নিজে বলতে পারিনি প্রথম বেতনের কথা। বোন বলেছিল। তবে মাকে আর মিষ্টি খাওয়াতেও পারিনি, শাড়িও দিতে পারিনি। এরপর কিভাবে সব খরচ হয়েছে স্মৃতি থেকে হারিয়ে গেছে। ৯৯ সালের কথা।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: এমন ঘতনার সাথে যে এমন একটি বিষয় আপনার জিবনে জড়িত আছে জেনে খারাপ লাগলো।
খারাপ লাগলো।
আপনার মা এর জন্য আমার মত ছোট মানুষের পক্ষ থেকে দোয়া রইল।
ভাল থাকবেন সবসময় এক শুভকামনা
৩৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
অচিন দেশের পাখি বলেছেন: প্রথম বেতনের টাকা দিয়ে আম্মু আব্বুর জন্য ক্রিডেন্স এর কাপল ঘড়ি কিনেছিলাম। আম্মু এখনো সেই ঘড়িটাই পরে
। হবু বরের জন্য শার্ট আর হবু শাশুরির জন্য শাড়ি ও কিনেছিলাম।
আর প্রথম টিউশনির ৪ মাসের টাকা জমিয়ে বি এফ-র জন্য মোবাইল সেট কিনে দিয়েছিলাম, সেই ২০০৬ সালের কথা। :!> :!>
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বাবা মার জন্য কিছু করেছেন জেনে ভাল লাগলো।
আর আপনার হবু বর আর তাদের পরিবার ভাগ্যবান।
ভাল থাকবেন।
৩৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
কে এস আরেফিন বলেছেন: প্রথম উপার্যন ১৯৯০ সালে পঞ্চম শেনীর স্কলারশীপের টাকা ৫৬০টাকা মনে হয় টাকা নিয়ে সোজা আব্বুর হাতে দিয়েছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা কালিন প্রথম টিউশনি করে ২৯০০টাকা পায় তা দিয়ে নিজের ঋন পরিশোষ করেছিলাম ( আসলে ঋন পরিশষধের জন্যই টিউশনি করেছিলাম )। এর পর প্রথম উপার্যন ব্যবসা থেকে তখনও ছাত্র থাকা কালিন, সে টাকাও নিজের প্রয়োজনে খরচ হতো। এর পর প্রথম চাকরি করে বেতন পেলাম আসলে সেটা বেতন ছিলনা ছিল সম্মানি ৫০০০টাকা, সেটা থেকে নিজের যাতয়াতের জন্য ৫০০টাকা খরচ হয়েছিল বাকিটা আব্বুর হাতে দিয়েছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সব কিছু বলে ফেলেছেন।
আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
বাকি টাকা বাবার হাতে তুলে দিয়ে খুব ভাল কাজ করেছেন।
৩৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮
ভুল্কিস বলেছেন: আব্বার হাতে দিছিলাম কিছু টাকা, বাকী টা বাড়ীওলীরে দিছি
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বাড়িওয়ালী ও নিয়া গেল
বাবার হাতে ত তবু কিছু দিয়েছিলেন।এতেই উনার বুক গর্বে ভরে উঠেছিল
৪০| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
আরিফইসলাম বলেছেন: ১১বছর আগের ঘটনা, মায়ের জন্য আর বড় ভাবির জন্য শাড়ি কিনেছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: প্রিয় মানুষজনের জন্য কিছু কেনার মাঝে ও আলাদা একটা তৃপ্তি আছে/
৪১| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫
রাখালীয়া বলেছেন: এখনো বেতন (!!) মানে জব করার বয়স হয়নি,কিন্তু প্রথম বেতন দিয়ে কি করবো তার একটা বড়সড় লিষ্ট করা শেষ,শুধু এখন সময় গোনা...মাত্র আর একটা বছর!!!
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: এক বছর পর কি করবেন তার লিস্ট বানানো হয়ে গেছে
দারুন।
এই পোস্টের মন্তব্য গুলো সেই লিস্ট কে আর লম্বা করে দিবে আশা করি।
৪২| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৪
মধুমিতা বলেছেন: সেবা প্রকাশনী'র কিশোর পত্রিকায় লিখে ১৫ টাকা পেয়েছিলাম। সেটা ১৯৯৪/৯৫ সালের কথা। টাকাটা দিয়ে পরের সংখ্যার কিশোর পত্রিকা কিনেছিলাম। ১০ টাকা দাম ছিল।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: লেখালেখি খুব ভাল গুন।
সেই সময়ের ১৫ টাকাও নিশ্চয় অনেক কিছু মনে হচ্ছিল।
৪৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:১৩
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: ৫ কেজি মিষ্টি কিনছিলাম প্রিমিয়াম সুইটস বাই সেন্ট্রাল থেকে।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মিষ্টি কিনতেই হবে,এটা আমি বুঝতে পারতেছি।
ধন্যবাদ
৪৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:১৪
রোবট ভিশন বলেছেন: জীবনে স্কুল লাইফ থেকে শুরু করে খুচরা ইনকাম অনেক করেছিলাম... যেমন রেডিও তে প্রোগ্রাম, টিউশনী ইত্যাদি... কিন্তু ইউনিভার্সিটি পাশ দিয়ে ফরমালি যে জব পাইলাম, তার বেতন দিয়ে মিস্টি কিনে যে খালার বাসাইয় থাকতাম, তাদের জন্য নিয়ে গিয়েছিলাম। তারপর বিকালে ট্রেনে করে বাড়ি যাই, যাওয়ার সময় মিস্টি কিনি, আর বাকী টাকার পুরোটাই আম্মার হাতে উঠায় দিই। সে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা...
তারপর প্রতি মাসেই বেতন পাই, ২০ তারিখেই নাই হয়ে যায়... তখন আবার আম্মার কাছে হাত পাততে হইতো...
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মায়ের হাতে টাকা তুলে দেয়ার সেই অনন্য অভিজ্ঞতাটা নিশ্চয় ভুল্বার মত নয়।
আমিও জানি মাসের শেসের দিকে আবার আব্বুর কাছে টাকা জন্য বলতে হবে
৪৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৮
মোঃ ফাহিমুজ্জামান বলেছেন: prothom tutioni teha dia dena shodh korchilam... Prothom buz er kichu profit tuila Ammur hate dichilam... Pore shei teha chaia nia :p Eid upolokkhe Ammur jonno shari... Abbur jonno panjabi... Ar amar laiga ekta mobile set nichilam jeita dia ekhon type kortechi... Prothom Chakrir (jodi kori) teha dia ki korum tar Idea asha kori ei durdanto post theke pabo....
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনজনের জন্য কিছু কেনাকাটা করার মাঝেও আলাদা তৃপ্তি
এই পোস্টে নানারকম আইডিয়া পাবেন কিভাবে খরচ করবেন তার,মন্তব্য থেকে।
ধন্যবাদ
৪৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩৭
বেকার বলেছেন: চাকরীই তো পাইলাম না. বেতন পামু কৈত্তে?
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: পান নাই ত কি হইছে,পাইবেন
এখন জলদি খাতা কলম নিয়া লিস্ট বানান,কি কি করবেন সেই টাকা দিয়ে।
৪৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: প্রথম বেতনের টাকা পেয়েছি ২০০৫ সালে। সেটা দিয়ে বাবা মা আর আমার ছোট ভাইয়ের জন্য জামা কাপড়, বই কিনেছিলাম! আর তখনও স্টুডেন্ট ছিলাম, হলে থাকতাম, তাই বন্ধুদের খাওয়ানোর পিছনেও বেশ কিছু খরচ করেছিলাম। সেই আনন্দটা তুলনাহীন ছিল......
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
সেই আনন্দটাই আমি পেতে চাই।সেজন্য সবার অভিজ্জতা জানতে চাওয়া।
৪৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৬
উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: প্রঠম উপার্জন কেলাস ফাইবের বৃত্তির টাকা আম্মার হাতে তুইলা দিছিলাম। পরে আম্মা ঐ টাকা দিয়া ভিসিডি পেলেয়ার কিন্না দিছিল
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমি ব্বিত্তির টাকা দিয়ে মাকে ৭৫০ টাকা দামের চিতল মাছ খাওয়াইছিলাম।
৪৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৮
কুন্তল_এ বলেছেন: অনেকদিন পর একটা পোষ্টের কমেন্টগুলা জল ভরা ঝাপসা চোখ পড়তেছি ।
আমার প্রথম ইনকাম টিউশনি করে পাওয়া ৬০০ টাকা। আব্বা চকবাজারের আনন্দ কনফেকশনারীর ওভালটিন কেক খুব পছন্দ করতেন। বাসার সবার জন্য ঐটা নিয়ে গেছিলাম।
ধন্যবাদ এই পোষ্টের জন্য।
০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: পোস্টটা দেয়ার সময় ও বুঝি নাই যে এত আবেগপ্রবন মন্তব্য আস্তে পারে।
কিছু কমেন্ট পরতে গিয়ে আমার নিজে চোখ ই ঝাপসা হয়ে গেছে।
এখন নিজের ই মনে হচ্ছে এমন একটা পোস্ট দেয়ার দরকার ছিলও।
বাবার জন্য কিছু করেছেন জেনে ভাল লাগলো।
৫০| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৮
সবার প্রিয় বলেছেন: ভাই, পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ । দারুন একটা অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছে সবাই। এজন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানায়।
আমার প্রথম মাসে ৭০০০ বেতন পাইছিলাম । ১৮০০ টাকা দিয়ে আম্মাকে শাড়ি দিছিলাম। আব্বাকে শার্ট বানায় দিছিলাম ৯০০ টাকা দিয়ে। আর ছোট দুই ভাইকে ১০০০ টাকা দিয়ে বাকি টাকা আমিই হজম করছিলাম।
সময়টা ২০০৭ এর আগষ্ট এ।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আপনার অভুজ্জতা শেয়ার জন্য ।
সবার জন্য কিছু করার পর আলাদা একটা তৃপ্তি কাজ করে মনের ভিতর।
৫১| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৫
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: ক্রিকেট খেপ খেলে প্রথম উপার্জন করেছিলাম । কোক বা পেপসি খেয়ে ও ক্রিকেট সরন্জামদি কিনে সে টাকা খরচ করতাম ।
আর নিজের হাতে টাকা পড়েছিল এসএসসি পাশ করার পরে , আমার ঠাকুমা আমার নামে ১ লাখ টাকা ডিপোজিট রেখেছিলেন , টাকার বই , চেকবই উনার কাছে রেখে দিয়েছিলেন, আমি ব্যাংকে গিয়ে টাকা হারিয়েছে বলে দরখাস্ত করে চেকবই তুলে ফেলেছিলাম । তারপর সেই টাকা ও আস্তে আস্তে খরচ করেছি ।
জীবনে কোন না কোন ভাবে টাকা আমার কাছে চলে আসে কিন্তু খামোখা খরচা করে সেগুলো চলে ও যায়, টাকার অভাবে ঈশ্বর কোনদিন ফেলেনি , সেই ছোটবেলা থেকেই ।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনি ভাগ্যবান যে ছতবালা থেকে টাকার কষ্টে পরেন নি।
অধিকাংশের জীবন ই এতোটা মস্রিন নয়।
ধন্যবাদ মন্তব্বের জন্য
৫২| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪২
নীল_পদ্ম বলেছেন: আমি যা করেছিলাম তা দু-একজন বলেছেন।
উপার্জন বলতে টিউশনি দিয়েই প্রথম উপার্জন। বাবা-মা'র হাতে তুলে দেয়ার মধ্যে কোন মাহাত্ব খুঁজার মত সময় ছিল না। প্রতিমাসে বাবা-মা'র কাছে থেকে টাকা আনা তাদের উপর এক প্রকার জুলুম ছিল, তাই টাকাটা দৈনন্দিন কাজে খরচ করেছিলাম। বাবা-মা'র হাতে দেয়ার চেয়ে নিজের জন্য খরচ করাটাই তাদের জন্য এক প্রকার সাহায্য মনে হয়েছিল।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার মত অনেকের অবস্থায় এমন যে নিজের জীবনের প্রয়োজনে খরচ হয়ে গেছে সব।ইচ্ছা পুরন আর হয় নি।
যে ভাবেইও হক বাবা মাকে সাহায্য করেছিলেন এতাই মুক্ষ বিষয়।
৫৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৮
ফিরোজ-২ বলেছেন: মিষ্টি কিনে সবাইকে খাওয়াইছিলাম ।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি
চারিদিকে সুধু মিষ্টি
কিনতেই হবে
৫৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৫১
ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন: প্রথম বেতনটা টিউশনির, ৩০০০ টাকা পুরোটা আম্মুর হাতে তুলে দিয়েছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সবচেয়ে উত্তম কাজ করেছেন
৫৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১২
টুনা বলেছেন: মায়ের জন্য শাড়ী,পান-সুপারী,চা পাতা,জর্দা,বাবার জন্য লুঙ্গি-জুতা এবং ভাই-বোনের জন্য কাপড়,মিস্টি । আর নিজের জন্য কিছুইনা । তারপরেও অনেক ভাল লেগেছিল । নিজেকে একজন পরিপূর্ণ মানুষ মনে হয়েছিল । টাকার পরিমান কম হলেও(মাত্র ১৮০০ টাকা।সেই ১৯৯৩ সালের কথা ।)এখন এক লাখ টাকা পেলেও সেই সুখানুভুতি হয়না ।
ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন ।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: সেই সুখানুভুতি!!!!!!!!
এটা আমিও পেতে চাই।
বাবা মা,ভাই বোনদের জন্য কিছু কেনা।তাদের মুখে হাসি দেখার মাঝেই রয়েছে অনাবিল তৃপ্তি।
আপনিও ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ আপনার অভিজ্জতা শেয়ার করার জন্য
৫৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৪
কলম.বিডি বলেছেন: আম্মুকে দিয়ে দিসিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: স্বাভাবিক অবস্থায় এটার চেয়ে ভাল কাজ মনে হয় আর কিছু হয় না।
৫৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
সুদীপ্ত কর বলেছেন: ক্লাস থ্রির কিন্ডারগার্ডেন বৃত্তি পরীক্ষায় ২০০০ টাকা পাইসিলাম। সবগুলা টাকা দিয়ে কমিকস আর গল্পের বই কিনসিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ইশ!!
কমিকস এর কথা মনে করিয়ে দিলেন।
সেই চাচা চধুরি
সাবু
টিনটিন
হাহাহাহাহা।কত্ত ভাল লাগত পরতে।বই এর ফাঁকে লুকিয়ে পরতাম।
৫৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
কিছুক্ষণ বলেছেন: ১টা কোরআন কিনছিলাম, আব্বুকে প্যান্টের কাপড়, ছোটভাইকে শার্ট, আম্মুকে শাড়ি আর বন্ধুদের নিয়ে খাওয়া.. খাওয়া... আর খাওয়া...
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাই আপনাকে আর সকলের থেকে একটু স্পেশাল ধন্যবাদ এই কারনে যে আপনি আমার মাথায় সুন্দর একটি চিন্তা মাথায় ধুকিয়ে দিয়েছেন।
বাড়িতে গেলে মাঝে মাঝেই মাদ্রাসা থেকে কোরআন শরীফ অথবা টা কেনার টাকার জন্য ছোট ছোট ছেলে আসে।আপনার মন্তব্বের কারনেই সিদ্ধান্ত নিলাম যে একটা কিনে দিব তাদের।
ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্বের জন্য/
৫৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
এইসএসসি পড়াকালীন বৃত্তির ১২০০ টাকা আব্বার হাতে দিয়েছিলাম। আব্বা এর সাথে আরো ৩০০ টাকা যোগ করে আমার জন্য সোনালী রংয়ের হাত ঘড়ি কিনে দিয়েছিলেন।
ঘড়িটি এখনো রেখে দিয়েছি। মাঝে মাঝে দেখি
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বাবা মা রা বুঝি এমন ই হয়।
তাদের মন বরারর ই অনেক বড়।
একটা জনস ভেবে এখন ও অবাক লাগলো।আপনি এত দিন পর ও সেই জিনিসটি সজতনে রেখে দিয়েছেন।অসাধারন কাজ বস।
খুব আবেগপ্রবন একটি বিষয়
ভাল থাকবেন।
৬০| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
অগ্নির বলেছেন: প্রথম টিউশনি করছি ক্লাস টু'তে থাকতে , ওয়ানের এক বাচ্চাকে । প্রথম উপার্জন ছিল একটা টোস্ট বিস্কুট , খাইয়া ফেলছিলাম ।
তবে জীবনের প্রথম ফর্মাল চাকরীর বেতনের পুরা টাকাই খামশুদ্ধ আম্মুর হাতে দিছি । আমি কেনাকাটায় বিশেষ দক্ষ না ।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: প্রথম টিউশনি করছি ক্লাস টু'তে থাকতে , ওয়ানের এক বাচ্চাকে । প্রথম উপার্জন ছিল একটা টোস্ট বিস্কুট , খাইয়া ফেলছিলাম ।
হাহাহহাহাহা,বেশ ভাল লাগলো।মজা পাইছি।
মাকে দেয়াটায় সবচেয়ে উত্তম কাজ।
৬১| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
শায়েরী বলেছেন: Akhn o bekar
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বেকার ত কি হইছে।
কি করবেন তার লিস্ট বানান
৬২| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪
অভয়ারোন্য বলেছেন: এইচ এস সি রেজাল্ট এর আগে এক চাকরি করে মাসে পেতাম ১২০০০+ টাকা করে।বাসা থেকে আরো ১০০০০ টাকা নিয়ে মুঠোফোন কিনেছিলাম একটা।ও মনে পরছে।আম কিনেছিলাম এক মণ।আমার মা সব আত্মীয়দের বাড়িতে বাড়িতে পাতাইছিলো।আম্মা সে কি খুশি।কত কিছুই তো দিতে ইচ্ছা করে কিন্তু নেয়া টাই বেশি হয়।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: এইচ এস সি রেজাল্ট এর আগে এক চাকরি করে মাসে পেতাম ১২০০০+ টাকা করে।
বলেন কি।সত্যি অসাধারন।
এক মন আম!!!!!!একদম অভিনব এক আইডিয়া।সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম।আপনার মায়ের সেই খুশি তার জবনের অনেক বড় পাওয়া।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
৬৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৬
অভয়ারোন্য বলেছেন: এইচ এস সি রেজাল্ট এর আগে এক চাকরি করে মাসে পেতাম ১২০০০+ টাকা করে।বাসা থেকে আরো ১০০০০ টাকা নিয়ে মুঠোফোন কিনেছিলাম একটা।ও মনে পরছে।আম কিনেছিলাম এক মণ।আমার মা সব আত্মীয়দের বাড়িতে বাড়িতে পাতাইছিলো।আম্মা সে কি খুশি।কত কিছুই তো দিতে ইচ্ছা করে কিন্তু নেয়া টাই বেশি হয়।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
অভয়ারোন্য বলেছেন: এইচ এস সি রেজাল্ট এর আগে এক চাকরি করে মাসে পেতাম ১২০০০+ টাকা করে।বাসা থেকে আরো ১০০০০ টাকা নিয়ে মুঠোফোন কিনেছিলাম একটা।ও মনে পরছে।আম কিনেছিলাম এক মণ।আমার মা সব আত্মীয়দের বাড়িতে বাড়িতে পাতাইছিলো।আম্মা সে কি খুশি।কত কিছুই তো দিতে ইচ্ছা করে কিন্তু নেয়া টাই বেশি হয়।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: যা যা দিতে ইচ্ছ করে,সব কিছুর লিস্ট বানাইয়া ধিরে ধিরে দিবেন।
৬৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: টাকা পাইয়া বন্ধু গো নিয়া খাইতে গেছিলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বন্ধু লগে খাইতে ত হবেই,বন্ধুরা কি আর এত সহজে ছাড়বে।
৬৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮
আইজউদদীন বলেছেন: মিষ্টি আর স্প্রাইট কিনছিলাম বাসার লইগা
। তারপর বাবা, মা, বড় ভাই, ছোট বোন সবাইরে ৫০০ টাকা কইরা দিছিলাম
। এই আনন্দ জীবনে ভুলমুনা। তখন বড় ভাই চাকরী করতোনা আমি করতাম। আর অখন আমি বেকার :#> :#> তয় বড় ভাই প্রত্তি মাসে হাত খরচ দিতে ভুল করেনা।
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আমার মনে হয় না এই আনন্দ ভলার মত।
আপনি যেমন অতি সজতনে স্রিতির কোঠায় রেখে দিয়েছেন সেই দিন্তি কে।
৬৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৬
জুবায়দুল ইসলাম রোকন বলেছেন: View this link
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: লিঙ্ক দিয়ে গেলেই কি হয়?????? কি আছে টা ত বলতে হয়।অথবা প্রাসঙ্গিক কিছু কথা।
৬৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:২২
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: কলেজ বন্ধু রাসেল্কে একুশে বইমেলা থেকে একটা বই কিনে গীফটাইছিলাম
বাসার জন্য কিছু কিঞ্ছিলাম মনে হয়, মনে পড়তেছে না
০৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বন্ধুকে গিফট দেয়া ত ভাল ।
আর সব ভুইলা গেছেন এইতা কোন কথা হইল।
ভোলাও স্বাভাবিক/
৬৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০২
সবুজ' বলেছেন: প্রাইভেটের আয়ের ৭৫০ টাকা আব্বাকে দিয়েছিলাম ।
এখন আমি ফ্রিল্যান্সিং-এর কাজ শুরু করেছি । কিছু টাকা জমা হয়েছে । এ টাকা থেকে শুধু ইন্টারনেটের বিল দিব । ১০০০০ টাকা জমা হলে সেটা তুলে খরচ করার ইচ্ছা আছে । আমার প্লান আমি ২০০০ টাকা (গরিব,এতিমখান বা মসজিদে) দান করব, ২০০০ টাকা আম্মাকে দিব, ২০০০ টাকা আব্বাকে দিব, ২০০০ টাকা ছোট বোনকে দিব আর বাকী ২০০০ টাকা আমার জন্য ।
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:১১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার পরিকল্পনাটা খুব সুন্দর।এভাবে কাজ করে যান।
প্লান ভুলে জাবেন না কিন্তু
৭০| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:২৭
অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: এখনো কিছু আয় করি নাই, খালি ব্যয়ই করছি.......
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: খুব ভালা ছেন ভাই।
বাপের হোটেলে থাকুন।শান্তি এখানেই।
৭১| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৪০
আহমেদ আরিফ বলেছেন: প্রথম বেতন পেয়েছিলাম ১৮ এর মত।আব্বুকে দিয়েছিলাম সব।
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: এটাই মনে হয় সবচেয়ে উত্তম প্রস্তাব।
ভাল কাজ করেছেন।
৭২| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৯
ফাইরুজ বলেছেন: অনেক মজার একটা পোস্ট ।সবার এত দারুণ দারুণ অভিজ্ঞতা প্রথম আয় নিয়ে।কমেন্টস গুলোই এই পোস্টের মুল আকর্ষণ।আমিও প্রথম বেতন পেয়ে অনেক ক্ষন টাকার গন্ধ বুক ভরে নিয়েছিলাম ।নিজেকে চিমটি কেটে দেখেছিলাম এটা সত্যি না স্বপ্ন তারপর পুরোটা বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: পোস্টে ত কিছু নেই।
আসলেই পোস্টের কিছু কমেন্ট ে এই পোস্টের চুম্বক অংশ।
পোস্ট দেয়ার সময় ও ভাবি নাই যে এই পোস্টে এমন সুন্দর সুন্দর মন্তব্য আর অভিজ্ঞতার সমনয় ঘতে পারে।
ভাল থাকবেন এই কামনা সবসময়।
৭৩| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৯
ডেজা-ভু বলেছেন: একটা গ্রাফিক্সকার্ড কিন্না গেমস্ খেলা শুরু করচিলাম!
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: কয় কি
গেম পাগল মানুষ আপনি
৭৪| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫২
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: সবার আগে ফ্লেক্সি করেছি আম্মুকে কল করার জন্য!
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: অনেকেই বাবা মা কে ফ্লেক্সি করেছে।
আইদায়া টা একদম মন্দ না।
৭৫| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৪
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: টিউশনির প্রথম মাসের টাকা পেয়ে স্টুডেন্টের বাসা থেকে সোজা পি-ককে চলে গিয়েছিলাম
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
নিজের ইচ্ছা পুরন।
ভাল থাকবেন।
৭৬| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩১
মি: জন বলেছেন: আমার মনে পড়ে ২০০১ সালে বেতনের প্রথম টাকার কিছু অংশ পরবর্তী মাস থাকা+খাওয়ার অগ্রিম দিয়েছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: জীবনের প্রয়োজনে অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয় না প্রথম মাসের বেতন দিয়ে সাধ আল্লাদ পুরন করা
৭৭| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
ৈহমনতী বলেছেন: সবার কথা পড়ে আমি ভাবছিলাম,আমি কি চাকরি করেছিলাম??? নাতো।কিন্তু এখন মনে পড়ল,একটা টিউশনি করে,৫০০টাকা পেয়েছিলাম।
আমার আম্মু চাকরি করে।বেতন পাবার পর পুরো টাকাটাই সংসার আর আমাদের ২ ভাইবোনের পিছনে খরচ করে ফেলে।তখন এমন অবস্থা,একজোড়া স্যান্ডাল কিনার দরকার ছিল অথচ টাকার অভাবে কেনা হচ্ছিলো না।আমি টাকাটা পেয়ে আম্মুকে নিয়ে দোকানে গেলাম।আম্মুর পছন্দমতো একজোড়া স্যান্ডাল কিনে দিলাম।অনেকেই হয়ত ভাবতে পারে,জুতা আবার গিফট দেয় কিভাবে???কিন্তু আমার কাছে তখন মনে হয়েছিলো,একটা মগ কিনে গিফট করার চেয়ে,যেটা খুব বেশি দরকার,সেটা কিনে দেয়াটাই হয়তো ঠিক কাজ।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভুলেই ত গেছিলেন প্রায়
সুন্দর একটা অনুভুতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।আপনি অনেক ভাল একটি কাজ করেছেন
এমন সৃতি কখনও ভোলা যায় না।
৭৮| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৭
খেক খেক বলেছেন: মজার জিনিস শুরু করছেন তো। জোশ
প্রথম টাকা পায় স্কলারশিপের ১২০০ টাকা।পুরো টাকাটা মার হাতে দিয়েছিলাম।
প্রথম টিউশনির টাকা পায় ১৫০০ টাকা। মজার ব্যাপার হল সবগুলা টাকা ছিল ১০ টাকার নোট।কচকচা নতুন।অনেক বড় একটা টাকার বান্ডিল হয়েছিল।পুরোটা বাবার হাতে দিয়েছি।
তবে চাকরির প্রথম মাসের টাকায় ট্যুর এ গিয়েছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মজার জিনিস হলেও নানা রকম অনুভুতির মিশ্রণ আর সমন্বয় পাচ্ছি কমনতে।
আপনাকে আপনার খরচ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
নিজের টাকায় ট্যুর।মিসচয় অন্য রমন অনুভুতি
৭৯| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪২
হিমালয় পুত্র বলেছেন: বাপ মা রে দিসি ।। এখনো দিতাসি :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'(
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: এইত আদর্শ পুতের মত কাজ।
তবে অফিসের কাজ ফাকি দিয়া যে কি করতেছেন টা আপনার বস জানতে পারলে আর বাবা মার হাতে টাকা তুলে দিতে হবে না।
৮০| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
খেক খেক বলেছেন: মজার জিনিস শুরু করছেন তো। জোশ
প্রথম টাকা পায় স্কলারশিপের ১২০০ টাকা।পুরো টাকাটা মার হাতে দিয়েছিলাম।
প্রথম টিউশনির টাকা পায় ১৫০০ টাকা। মজার ব্যাপার হল সবগুলা টাকা ছিল ১০ টাকার নোট।কচকচা নতুন।অনেক বড় একটা টাকার বান্ডিল হয়েছিল।পুরোটা বাবার হাতে দিয়েছি।
তবে চাকরির প্রথম মাসের টাকায় ট্যুর এ গিয়েছিলাম।
তবে সেকেন্ড মাসে ২০০০০ টাকার মত শপিং করে বাসায় নিয়ে গিয়েছিলাম।মার জন্য একটা কলাপাতা রঙ এর জামদানি কিনেছিলাম ,আর বাসার বাকি সবের জন্য শপিং
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: মায়ের হাতে শাড়ি দেয়ার পর তার মুখে যে হাসি দেখেছেন টা নিশ্চয় আপনাকে আলাদা একটা প্রশান্তি এনে দিয়েছিল।
৮১| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ক্লাস ফাইভে স্কলারশিপ এর টাকা আব্বাকে ক্লাস এইট এর টাকা আম্মাকে দিসিলাম।ক্লাস নাইন থেকে টিউশনি করাই ঐ টাকার কিছু বাসায় আর কিছু নিজে খরচ করি। তারপর আর্মিতে যোগ দিলাম। বেতনের টাকা নিজের জন্য লাগত আর এখন বাইরে স্কলারশিপ নিয়ে পরতেছি নিজের খরচ বাদে পুরোটাই দেশে পাঠাই। চাকরি করলে হয়তবা বাবাকে রিটায়ার করতে বলব। উনি একজন টিচার।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: নাম জতই ভাঙ্গা হৃদয় হোক,কাজ ত করেন অনেক বড় হ্রদয়ের মত।আদশ শিক্ষকের সন্তান।
ভাল থাকবেন ভাই।
জলদি একটা চাকুরি পান আর বাবাকে বিস্রাম দেন।
ধন্যবাদ অনুভুতি শেয়ার করার জন্য।
৮২| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: চাকরি টিউশনী কিছুই তো করি না। কিন্তু সরকারি বেসরকারি স্কলারশিপ, জমানো সব টাকা গেসিল আমার কম্পিউটারের একটা অংশে।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: কম্পিউটার কে আমি বলি আমার প্রথম বউ।
প্লান করেন কি করবেন প্রথম মাসের টাকা দিয়ে
ভাল থাকবেন
৮৩| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ও..ভুইলায় তো গ্যাছি..ক্লাস ওয়ান থিকা এইচএসএসি পর্যন্ত পাওয়া সব বৃত্তির টাকা আম্মু মেরে দিয়েছি...
আমাকে এক টাকাও দেয়নি , ভিডিও গেমস খেলতাম বলে
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:১৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আম্মু মেরে দিয়েছে/হাহাহাহা
ছতবেলায় ভিডিও গেমস খেলতাম বলে শুধু স্কুলে জাওয়ার রিক্সা ভারা ছারা আর টাকা দিত না।তখন হেতে স্কুল থেকে ফিরে গেমস খেলতাম
৮৪| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৮
আকাশ হাসান বলেছেন: মা বাবা ভাই বোন দাদা দাদু জন্য কেনা কাটা করছি , সব টাকা সেশ করে ফেলেছিলাম
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন।
ভাল থাকবেন।
৮৫| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৮
সংগীতা শাহরিয়ার বলেছেন: ভার্সিটি ফার্স্ট ইয়ারে কম্পিউটার টাইপিস্টের কাজ করতাম একটা ল' ফার্মে। বেতন ছিল ২৫০০টাকে। প্রথম মাসে ২০দিনের বেতন দিয়েছিল ২০০০। বড় বোনকে একটা সালোয়ার-কামিজ কিন দিয়েছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: প্রিয়জনদের কিছু কিনে দেয়ার মাঝে আলাদা একটা প্রশান্তি আছে।
৮৬| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১২
হাসান তারেক বলেছেন: প্রথম মাসে চাকুরী পাওয়ার পর মাসের মাঝখানে আমার মোবাইল চুরি হয়ে গিয়েছিলো পরে প্রথম মাসের সেরারীর টাকা দিয়া আরেকটা নতুন মোবাইল কিনতে গিয়া আবার গুলিস্তানের এক বাটপারের হাতে ধরা খাইছিলাম(ভাবলাম ভালো মোবাইল পরে বাসায় নিয়া দেখি ওই ভেতরে সব কাদা -মাটি )।
তাই জীবনের প্রথম সেলারীর কথা মনে পড়লে খুব কষ্ট লাগে !!!
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার এই রকম তিক্ত অভিজ্ঞিতা হয়েছিল আমার এক বন্ধুর।
শয়তান্রা এমন ভাবে সবকিছু করে যে,উপর থেকে কিছু বঝার উপায় নাই
৮৭| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
সংগীতা শাহরিয়ার বলেছেন: অবশ্য এর আগে একবার টিভিতে প্রোগ্রামের জন্য ৭০০টাকা পেয়েছিলাম। তখনো টাকা লাগত না প্রয়োজন বুঝতাম না। মা-এর কাছে-ই ছিল।
তবে ক্লাস ফোরে থাকত আমার জমানো টাকা (আয় করা নয়) দিয়ে আমার অপারেশন হয়। আমার বাবা তখন দেশের বাইরে ছিল, আর সময়টাও মাসের শেষ তাই পুরো অপারেশন (তখনকার দিনে প্রায় ১২০০০) হয় আমার জমানো টাকা দিয়ে। টাকাটা এখনো ফেরত পাইনি
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: নিজের অপারেশন করেছেন নিজের টাকায়।
বাবা মার উপর চাপ কমিয়েছেন তাও ক্লাস ফোরে
শুনে ভাল লাগলো।
৮৮| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৪১
হিমালয় পুত্র বলেছেন:
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
৮৯| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:০২
অরুনাভ বলেছেন: অনেক দিন বেতন পাই নাই...পরে বান্ধবীর কাছ থেকে টাকা ধার করে বাসায় বাজার করে দিছিলাম...৮০০ টাকার মত...
পরে আসলেই যখন বেতন পেয়েছিলাম হাত খরচের টাকা রেখে দিয়ে ২মাসের বেতন বাপীর একাউন্টে পাঠায় দিছিলাম...খুব সম্ভব ৬৯৯২০ টাকা... তার পর বেশ কিছুদিন আর পাঠাই নাই...পরে কোনো এক পূজার আগে মামনিকে পাঠায় ছিলাম বেশ কিছু টাকা...মামনি বলল পূজার সমস্ত কেনা কাটা নাকি আমার টাকায় হইছে....কোনো সময়ই কাছে ছিলাম না... কিন্তু ঐ দুইবার টাকা পাঠানোর পর ভালো লাগার আমেজ অনেক দিন ধরে ছিল....
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: শেসের দিকে যে কথা টা বললেন।
অই অনুভুতি টা যে কতটা মূল্যবান টা আপনি বুঝেছেন।
অসাধারন একটা অনুভুতি।
ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ অনুভুতি শেয়ার করার জন্য।
৯০| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:০২
কাউসার রুশো বলেছেন: প্রথম টিউশনির টাকা (টাকারর অংক খুব কম ছিলো)দিয়ে হলের ফ্রেন্ডেদের আইসক্রিম খাইয়েছিলাম। আব্বা আম্মা দূরে ছিলো তাদের মোবাইলে কিছু টাকা পাঠিয়েছিলাম।
প্রথম চাকরির বেতনের ২০% বাসার জন্য কিছু কেনাকাটা করেছিলাম। বাকি ৮০% এর পুরোটাই আম্মাকে দিয়েছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বন্ধুরা কি আর এত সহজে ছাড়বে।খাওয়াতে ত হবেই।
ধন্যবাদ আপনার সৃতি শেয়ার করার জন্য
৯১| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২৪
আসকওয়ানমি বলেছেন: প্রথম টিউশনি করা শুরু করি ইন্টারে থাকতে। তখন যা পেতাম তা দিয়ে নিজের টুকটাক হাত খরচ চালাতাম। আর একটা অংশ রেখে দিতাম। পরে ওই টাকা দিয়ে ভার্সিটি কোচিংয়ের সময় একটা মোবাইল কিনি।
পরবর্তীতে ভার্সিটিতে প্রথম টিউশনির টাকা দিয়ে মাকে একটা "সিম কার্ড" কিনে দেই, আর দাদিকে কিছু টাকা দিয়েছিলাম।
আর কিছুদিন আগে একটা ইভেন্টের কাজ করে পাওয়া টাকার পুরোটাই মায়ের কাছে দিয়ে বলেছিলাম, যা খুশি কিনে নিতে।
০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনি ত প্রতি টা ক্ষেত্রেই উপার্জিত অর্থ ভাল কোন কাজ করেছেন।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভকামনা
৯২| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
চশমখোর বলেছেন: প্রথম কামাইয়ের কথা মনে নাই। তবে ৪ বছর আগে যখন প্রথম টিউশনি করেছিলাম তখন ১০০০ টাকা পেয়েছিলাম। ঐ টাকা আম্মুর হাতেই তুলে দিয়েছিলাম। পরে আবার আম্মু আমাকে দিয়ে দিছে।
০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বলেন কি,প্রথম কামাই ভুলে গেছেন!!!!!
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৯৩| ০৯ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
সায়েম মুরাদ বলেছেন: টাকা পেয়ে একটা অংশ মা-এর হাতে, একটা জামা-জুতা কেনার পেছনে খরচ করেছিলাম।
০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: অধিকাংশের আয়ের সাথেই মায়ের সম্প্রিক্ততা খুব ভাল লাগতেছে শুনে।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৯৪| ০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
বাল্মীকি বলেছেন: টিউশনীর প্রথম বেতন ছিল ২০০০ টাকা। টাকাটা হাতে পাইয়াই এক প্যাকেট ৫৫৫ কিনছিলাম, নিজের টাকায় বিড়ি খাইয়া অনেক শান্তি পাইছিলাম। বাকী টাকার কিছুটা দিয়ে মায়ের জন্য একটা কিচেন নাইফ সেট কিনছিলাম। এরপরে যা বাকী ছিল তা দিয়া প্রয়োজনমতো বিড়ি কিনছি।
০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: হাহাহহা
দারুন আপনার খরচের অভিজ্জতা।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৯৫| ০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩
শায়মা বলেছেন: এক টিন কোয়ালিটি স্ট্রীট ।
একটা তেলরং ছবি।
সব টাকা শেষ।
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
৯৬| ০৯ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বাসায় আইসক্রিম নিয়ে গিয়েছিলাম
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৭
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ
৯৭| ০৯ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ফাহিম আহমদ বলেছেন: জীবনের প্রথম স্যালারী আম্মা আব্বাকে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম,,, আর বলেছিলাম আমার বাবাসহ চাচারা পাঁচ ফ্যামেলি, তাদের সবাইকে কাপর চোপড় কিনে দেয়ার জন্য, কমিশন সহ আলহামদুলিল্লাহ প্রতিমাসে বাংলার ৬৫/৭০ হাজার টাকা এসে যায়, সেই আনন্দ এখনো মনে ঘেঁথে আছে।
ধন্যবাদ আপনার পোষ্টের জন্য...
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
সেই আনন্দতুকুই অনেক বড় প্রাপ্তি।
ভালো থাকবেন
৯৮| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৬
জানা বলেছেন:
প্রথম বেতনের পুরটাই মায়ের হাতে দিয়ে দিয়েছিলাম। তারপর আজ কিছু কাল কিছু করে করে সবটাই নিয়ে শখ মিটিয়েছি। প্রথমেই মায়ের জন্য একজোড়া দারুণ ডিজাইনের সোনার চুড়ি, ভাইয়ার জন্য ফেভারিট কালারের স্যুট আর কিছু পছন্দের বই, ছোট বোনের জন্য চমৎকার একটি তাঁতের শাড়ী আর একবাক্স চকলেট কিনে দেখলাম আমার জন্য এক বোতল কোক কেনা উচিত । সেটা ছিল এক অসাধারণ অনুভূতি।
১০ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: প্রথমেই বলছি আমি খুব পুলকিত আমার ব্লগে আপনার মন্তব্য পেয়ে।
আমি শুধু একটা কথায় ভাবতেছি,অনেকেই প্রথম বেতনের সব টাকা মায়ের হাতে তুলে দিছে,সেই সময়ে মায়ের মনের অবস্থা!!!!!!!!তার অন্তর নিসচয় জ্বলে ভরে গিয়েছিল,আনন্দের জলে।আমিও আমার মাকে সেই আনন্দের অনুভূতি তা দিতে চাই।
আর আপঞ্জনের জন্য কেনাকাতা করা অন্নরকম একটা অনুভুতির বিষয়।
এই পোস্ট টি শুরু করেছিলাম সাধারন কিছু মন্তব্বএর কারনে।
কিন্তু কিছু মন্তব্বের কারনে পোস্ট টি অসাধারন হয়ে উঠল আমার দৃষ্টিতে।তখন ভাবলাম রিপস্ত করে ব্লগবাসির অনুভূতির একটা মিলঙ্খেত্র হতে পারে এই পোস্ট টি।খুব ভালো লাগছে নিজের ী যে আমি এই পোস্ট টি করেছি।
ভালো থাকবেন সবসম্য।শুভকামনা।
৯৯| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১৯
রাতুল অনীক পাল বলেছেন: জীবনের প্রথম উপার্জন ছিল ১৪০০ টাকা। তখন কলেজে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। একতা কোচিং এ কিছু প্রশ্ন করা + খাতা দেখেসিলাম।
বাবা কে একটা শার্ট, মা কে একজোড়া স্যান্ডেল (আমারে পিটানোর জন্য) আর বিশেষ একজন কে (!) একজোড়া নুপুর কিনে দিয়েছিলাম
১০ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনি তো সকলের জন্য কিছু করেছেন।
ধন্যবাদ শেয়ার কএরার জন্য
১০০| ১০ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৬
নিভৃত নয়ন বলেছেন: প্রথম উপার্জনের পুরো টাকা মায়ের হাতে তুলে দেয়ার ইচ্ছা আছে।
তাই দিব।কিছুদিন পর।
১০ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৬
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার পরিকল্পনা সুন্দর।
ধন্যবাদ
১০১| ১১ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
সাইমনরকস বলেছেন: প্রথম উপার্জন বলতে ইন্টার্নিশিপের টাকা পাবার পর কি করব তা বুঝতে পারছিলাম না। পরে মিষ্টি কিনেছিলাম আবার ছোট বোনকেও দিতাম ১০% টাকা ওর হাত খরচের জন্য। তবে পুরো ব্যাপারটি আমার জন্য অত্যন্ত আনন্দের ছিল।
১৪ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: নিজের উপাজনের উপর ত ছোটবোনের হক থাকবেই।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
১০২| ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৩৪
এম এইচ কাওসার বলেছেন: আমি এইচ এস সি পর্যন্ত বাবার টাকা উড়াইছি
....প্রথম কাজ করছিলাম সাউথ এশিয়ান গেমসে...বেতন পেয়েছিলাম ২৬০০০ টাকা, ছোট দুই ভাইকে দিছিলাম ২ হাজার আর আব্বাকে ৫ হাজার দিছিলাম
...বন্ধুদের জন্য কিছু খরচ করলাম..আর বাকি টাকা কোন দিক দিয়ে গেছে তা নিজেও জানি না...
১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৫০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আমি আমার প্রথম মাসের উপার্জনের সব টাকা মায়ের হাতে তুলে দিয়েছি।
১০৩| ১৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯
অদ্ভুতুরে বলেছেন: ক্লাশ ফাইভে প্রথম স্কলারশিপের পাওয়া ৪৯৫ টাকা থেকে তিন গোয়েন্দা ভলিউম-৪৭ কিনে বাকি টাকা আম্মুর হাতে দিয়েছিলাম। উপার্জন এখনো করিনাই, তবে করার পর পুরোটাই আম্মুর হাতে তুলে দেয়ার ইচ্ছা আছে
১৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আমি আমার প্রথম মাসের উপার্জনের সব টাকা মায়ের হাতে তুলে দিয়েছি।
১০৪| ২০ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯
স্বপ্নস্রষ্টা বলেছেন: মিস্টি কিনেন নাই???
২১ শে জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: কিনছিলাম ত
মিষ্টি ত কিনতে হবেই।তাই আর উল্লেখ করি নাই
১০৫| ২৩ শে জুন, ২০১১ রাত ২:০৪
নিশম বলেছেন: আমি আর পরিবারের সবাই মিলে চাইনীজ খেতে গেছিলাম
২৩ শে জুন, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: পরে একদিন পরিবারের সবাইকে নিয়ে কোথাও খেতে যাব/
ধন্যবাদ
১০৬| ২৫ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: ফ্রেন্ডদের কে খাইয়েছিলাম । আর আম্মাকে বাকি টাকা দিয়েছিলাম ।
২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:১২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বন্ধুদের এখন ও খাওয়ানো হয় নি।ওদের ম্যানাজ করে রাখছি,পরে খাউয়াব।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১০৭| ২৫ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:১৬
স্বপ্নস্রষ্টা বলেছেন: কোথায় করছেন জব??
২৬ শে জুন, ২০১১ সকাল ৯:১৩
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাই, জব করতেছি একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি।জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে।ধন্যবাদ।
১০৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
সঙ্গী বলেছেন: ক্লাস ফাইভের স্কলারশীপের টাকা ছিল । নতুন একটা হার্ডডিস্ক কিনসিলাম মে বি, স্যামসাং ৮০ গিগা পাটা ।
২৪ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৫৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ধন্যবাদ
১০৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২০
অহন_৮০ বলেছেন: প্রথম বেতন পাইছিলাম ৫,০০০/- টাকা। সেটা ২০০৫ এর কথা। এর পুরো টাই মাকে দিছিলাম। বন্ধুদের কে পরের মাসে খাওয়াই ছিলাম
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: াল কাজ করছেন,
১১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: সবারটাই পড়লাম । অনেক ভাল লাগল ।
আমি বছর টা খেয়াল নেই । ফোর এ পড়ি মনে হয় । মাটি কেটে ৬০ টাকা পেয়েছিলাম । আব্বা তখন সিগারেট খেত নেভী । এক প্যাকেট সিগারেট কিনে আব্বার জামার পকেটে রেখে দিয়েছিলাম। আর বাজী কিনেছিলাম ।
তখন আমরা একটু গরীব ছিলাম । দোচালা টিনের ঘর । তখন টাকা ছিল না । তবে অনেক অনেক আনন্দ ছিল ।
এখন অনেক টাকা কামাই । সেই আনন্দ পাই না ।
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আপনার টা পরে মুগ্ধ হলাম
১১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৬
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: প্রায় ১১ বছর আগে ক্লাস নাইন এ থাকতে জীবনের প্রথম টিউশনির টাকা দিয়ে (৩০০/=) বাসার জন্য এক খাচি ডিম কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম। আমি আবার ডিম খেতে পছন্দ করতাম...
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ছোট বেলায় অনেক হিসেবী ছিলাম। সালামীর টাকা থেকে শুরু করে স্কলারশিপের টাকা সবই আমার টিনের পুতুল ব্যাংকে যাইতো। প্রথম আর্নিং মানি পাইছি ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে, ইন্টার্নশিপের টাকা। ১২৫০০ হাজার পাইছিলাম ডিসেম্বর জানুয়ারী মিলিয়ে। আম্মুকে মোবাইল কিনে দিছি ৯০০০ টাকা দিয়ে, ছোটবোনকে ১০০০ টাকা দিছিলাম আর আব্বুকে সিকে এর একটা পারফিউম কিনে দিছিলাম ২২০০ টাকা দিয়ে। তারপর পরের মাসে ধার করে চলছি
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২৩
rashu905 বলেছেন: সিগারেট কিনছিলাম
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০০
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
১১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
বাদ দেন বলেছেন: আমার বাবা হার্ট এট্যাক করছিল, পুরাটাই হসপিটালের বিলে গেছে
২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০১
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: দারুন কাজ করেছেন
১১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
মামুন_মামুন বলেছেন: bought a fishing rod & wheel.
২৬ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৯
বিবর্ন বেদনা বলেছেন:
১১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
ভাম_বেড়াল বলেছেন: প্রায় সতেরো বছর আগে চাকরী পেয়ে প্রথম মাসের মাইনে দিয়ে মায়ের জন্য একটা তাঁতের শাড়ি আর বাবার জন্য ওনার পছন্দের ভালো এক প্যাকেট মার্লবোরো সিগারেট কিনেছিলাম। নি:সন্দেহে জিনিসগুলো খুবই সামান্য ছিল :#> , কিন্তু এই সামান্য জিনিস ওনারা এতো আনন্দ করে অ্যাকসেপ্ট করেছিলেন, আমারও ভীষণ আনন্দ হচ্ছিল।
আজ তাঁরা কেউ নেই।
১১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৫০
ভাম_বেড়াল বলেছেন: বুড়োবয়সে চোখে জল এনে দিলেন। পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।
১১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ৫০০ টাকার মতো আমার বাবার হাতে তুলে দিয়ে ছিলাম।
আজ তিনি নেই।
অথচ এখন কত টাকা আয় করছি।
১১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২০
নিশাত রহমান বলেছেন: ইনকামই করলাম না!
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৩৮
একলা চাঁদ বলেছেন: যার কারণে চাকরি পেয়েছিলাম তাকে কিছু দেয়া হয়েছিল
বাকি টাকা এখনও নিজের কাছেই আছে