নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

সমশের

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

সমশের › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াত নিষিদ্বের তোড়জোড়ঃ মৌলবাদি্দের আসন্ন সুদিন প্রসঙ্গে -১ -মাহবুব সুয়েদ

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

বিপরীত মত

জামায়াত নিষিদ্বের তোড়জোড়ঃ মৌলবাদি্দের আসন্ন সুদিন প্রসঙ্গে -১

মাহবুব সুয়েদ

প্রাক কথন -

বৃটিশ ভারতে আধুনিক ইসলামী জীবনাদর্শের দর্শনে আকৃষ্ট তরুন চিন্তাবিদ মরহুম মাওলানা মওদুদী কতৃক প্রতিষ্টিত সংগঠন 'জামায়াতে ইসলামী'।'মাওলানা ভারতীয় মুসলমানদের কাছে প্রচলিত ধারার বিপরীতে ইসলামী রাজনীতি,ইসলামী অর্থনীতি,সমরনীতি,পররাষ্ট্রনীতি,শাসন ব্যবস্থা,বিচার বিভাগ,ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ইত্যাদির উপর ব্যপক লেখালেখির এবং বিভিন্ন সভা-সেমিনারে বক্তৃতার মাধ্যমে গোটা উপমহাদেশে বিশেষকরে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত যুবসমাজের কাছে ব্যপক জনপ্রিয়তা লাভ করে ফেলেন এবং যার ফলশ্রুতিতে ১৯৪১ সালে তিনি জামায়াত নামক দলটি গঠন করেন'।'তৎকালিন সময়ে জামায়াতের কর্মসুচি হিসেবে যেসমস্ত বিষয়াদি গ্রহন করা হয় তার মাঝে অন্যতম ছিল রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহন'।'প্রতিষ্টার পর থেকেই জামায়াতকে রাজনৈতিক ময়দানে অনেক প্রতিকুল অবস্থার মুকাবেলা করতে হয়েছে এবং আজ অবধি হচ্ছে'।'দলটির নিজস্ব কার্যপদ্বতি থাকার কারনে একদিকে যেমন সরকারি রোষনালের মুখে পড়ত অপরদিকে ধর্মীয় মহল অর্থ্যাৎ বড়বড় আলেমদের ও প্রচুর সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে বিশেষ করে উপমহাদেশের বৃহৎ ও প্রাচীন ইসলামী বিদ্যাপিট দারুল উলুম দেওবন্দের উলামাদের প্রচুর বিরোধীতার সম্মুখিন হয়েছে এবং আজ অবধি ও হচ্ছে'।'নানা প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে জামায়াত বা এর ভাবাদর্শে বিশ্বাসীরা এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নামে সুপ্রতিষ্টিত অবস্থায় বিদ্যমান'।'পাকিস্থানে স্বনামে পাকিস্থানের রাজনীতির অন্যতম ফেক্টর হয়ে উঠেছে এখন জামায়াত এমনকি একটি প্রদেশে তাদের সরকার ও প্রতিষ্টিত'।'ভারতে জামায়াত'ওয়েল ফেয়ার পার্টি'নামে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালাচ্ছে'।'শ্রীলংকা এবং নেপালে ও তাদের কার্যক্রম আছে যতদুর জানি'।'মিশরের ক্ষমতাসীন ব্রাদারহুড এবং তুরস্কের একে পার্টি ও জামায়াত এগুলো একিভাবাদর্শের অনুসারী'।'

বাংলাদেশে র স্বাধিনতা আন্দোলন এবং জামায়াত .......

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী'।'মরহুম মাওলানা আব্দুর রহিম সাহেবের হাত ধরে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে তৎকালীন পুর্ব পাকিস্থানে জামায়াতের কার্যক্রম শুরু হয়'।'মাওলানা মওদুদীর মত আব্দুর রহিম সাহেব ও ছিলেন ইসলামী জ্ঞানের পাশাপাশি আধুনিক ও যুগোপযোগি শিক্ষায় শিক্ষিত'।'তার দক্ষ সাংগঠনিক পরিচালনায় বাংলায় জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ কিছু কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তরুনের আগমন ঘঠে এবং একিসাথে ছাত্রসংঘ নামে তাদের ছাত্র সংগঠন ও চালু হয়'।'মুসলিম লীগ,আওয়ামী মুসলিম লীগ(পরে আওয়ামীলিগ),নেজামে ইসলাম পার্টির সাথে জামায়াত ও পাল্লা ধরে বাংলা তথা পুর্ব পাকিস্থানে তাদের কার্যক্রম চালাতে থাকে এবং ৭০ এর সাধারন নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে'।'শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধিন পুর্ব পাকিস্থানে আওয়ামীলিগ একক সংখ্যা গরিষ্টতা পেলেও পশ্চিম পাকিস্থানিরা তার হাতে ক্ষমতা দিতে অস্বীকার করে বসে'।' বাঙ্গালিরা চিরবিদ্রোহী তাই পশ্চিম পাকিস্থানিদের এই একগোয়েমি এবং তাদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে পুর্ব পাকিস্থানকে আলাদা করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্টার আন্দোলন শুরু করে দেয়'।'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জনপ্রিয়তা তখন আকাশচুম্বি তিনি রেসকোর্সের ময়দানে সকল বাঙ্গালিকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দিলে ছাত্র জনতা তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় এবং প্রতিরোধ গড়ে তোলে কিন্তু দুঃখের বিষয় হল মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানির নেতৃত্বাধিন ন্যাপ এবং কমিউনিষ্টপন্থিদের বাইরে বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো অনাকাংখিত ভুমিকা গ্রহন করে'।'মুসলিম লীগ,জামায়াতে ইসলামী,পিডিপি,নেজামে ইসলামী প্রমুখ দলগুলো স্বাধিনতা আন্দোলনের বিরুধীতা করে এবং ইসলাম এবং ভারতীয় আগ্রাসনের ভয় দেখিয়ে জন সাধারনকেও স্বাধিনতা আন্দোলনে অংশ না নিতে প্রচারনা চালায়'।'সরকারের নির্দেশে রাজাকার বাহীনিতে ও এই দলগুলো অংশ নেয়'।'পুর্ব পাকিস্থান জামায়াতের আমির তখন ছিলেন ঢাকসুর সাবেক জিএস অধ্যাপক গোলাম আজম এবং ইউনাইটেড পাকিস্থানের পক্ষে তার ভুমিকা ছিল উল্লেখ করার মত'।'স্বাধিন বাংলাদেশ প্রতিষ্টার যারা বিরোধী ছিলেন তাদের মধ্যে জনাব নুরুল আমিনের ভুমিকা ছিল সবচেয়ে জগন্য এবং তিনি ৭১ সালের পরে পাকিস্থানে চলে যান পরে সেখানকার ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হন'।'সিলেটের বাম নেতা মাহমুদ আলি,পার্বত্য চট্রগ্রামের রাজা ত্রিদিব রায়,ফজলুল কাদের চৌঃ,খান সবুর খান,শিল্পপতি সালমান এফ রহমানের বাবা মৌলভি ফজলুর রাহমা্‌ন,বর্তমান মন্ত্রী মোশাররাফ হুসেন ও তার বাবা,সাবেক মন্ত্রী মাওলানা মান্নান,মাওলানা নুরুল ইসলাম,মাওলানা নিজামী,মাওলানা ইসহাক এবং মাওলানা একে এম ইউসুফ সহ এদের ভুমিকা ও ছিল দুঃখজনক'।'নিজ জাতির এত বড় একটি বিপদের সময় এবং এত বড় অর্জনের অংশিদার তারা হতে পারলেননা বরং কেউ কেউ নিরব থাকলেন আবার কেউ কেউ এর ঘোর বিরুধী ভুমিকায় থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন'।'দলীয়ভাবে জামায়াতে ইসলামী জনগনের ভোটে নির্বাচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পক্ষে থাকলেও আলাদা স্বাধিন বাংলাদেশ প্রতিষ্টার বিরুধী ভুমিকায় ছিল'।'

বর্তমান প্রেক্ষাপট এবং জামায়াত -

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ৫৬ হাজার বর্গমাইলের আমাদের এই প্রিয় মাতৃভুমি বিশ্বমানচিত্রে একটি স্বাধিন দেশ হিসেবে নিজের নাম লেখায়'।'৭১র পরে লাখো শহিদের রক্তে অর্জিত এই প্রিয় স্বাধিনতা আমাদের প্রিয় দেশ বাংলাদেশে স্বাধিনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধিন আওয়ামীলিগ সরকার গঠন করে এবং মুক্তিযুদ্বের বিরোধীতা করায় জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ব করে'।'স্বাধিনতার বিরোধীতাকারি অনেক বাঘা বাঘা নেতারা কেউ কেউ পাকিস্থানে চলে যান আবার অনেকে জেল খাটছিলেন অনেকে আবার রাজনীতি থেকে নিস্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিলেন'।'জামায়াত তখন আন্ডার গ্রাউন্ডে দলীয় কার্যক্রম চালাতো'।' ৭৫ সালের পটপরিবর্তনের পর মাওলানা আব্দুর রহিম সাহেবের নেতৃত্বে আইডিএল নামে জামায়াত তার কার্যক্রম শুরু করে'।'শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় অধ্যাপক গোলাম আজম পাকিস্থানি পাসপোর্ট নিয়ে দেশে আসলেন এবং জামায়াতের স্বনামে প্রকাশ্যে রাজনীতি শুরু করার উদ্যোগ নেন এবং তাতে মতবিরোধের ফলে মাওলানা আব্দুর রহিম সাহেব জামায়াত থেকে বেরিয়ে যান ও আইডিএলের নামে ই রাজনীতি শুরু করেন'।'তুখুড় বাগ্মি ও সুদুর প্রসারি চিন্তার অধিকারি মাওলানার যুক্তি ছিল যে,যেহেতু জামায়াত স্বাধিনতার বিরোধীতা করেছিল এবং বাংলার জনসাধারন ও তা জানে কাজেই এই নামে আর রাজনীতি করা উচিৎ হবেনা'।'সংস্কার ও মধ্যপন্থি একটি অংশ এই যুক্তি মেনে নিয়ে আইডিএল নামে ই কাজ করতে থাকেন এবং নির্বাচনে অংশ নিয়ে তৎকালিন সময়ে ৬টি আসনে আইডিএল বিজয়ী ও হয়'।'অপরদিকে অধ্যাপক গোলাম আজমকে আমির ও মরহুম আব্বাস আলি খানকে ভারপ্রাপ্ত আমির করে জামায়াত তার প্রকাশ্য কার্যক্রম শুরু করে'।' ১৯৮১ থেকে ৯০ সাল পর্যন্ত জামায়াত অন্যসব বিরোধী দলের মত রাজনীতি করে এবং স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আওয়ামীলিগ জোটের সাথে লিয়াজো করে আন্দোলন চালিয়ে যায়'।'এই দ্বীর্ঘ সময়ে মুক্তিযুদ্বের সময়কার বিতর্কিত ভুমিকার কারনে জামায়াতকে কোন সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়নি'।'

(চলবে)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪

দিশার বলেছেন: জমায়েত এর ওহাবী কানেকশন নিয়ে কিছু যোগ কইরেন, নাইলে আপনার এ লেখা অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছে। মৌলানা রহিম, এবং তার সাথের লোকজন রা কিন্তু ওহাবী মতবাদ এই দেশ য়ে শুরু করেছে ভুলে যাবেন না

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

সমশের বলেছেন: বলেছেন: ভাই আশা করি আরও একপর্ব হয়তো লেখব কিন্তু আমি এখানে নিছক রাজনৈতিক দিক নিয়ে লিখব।

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯

মোহাম্মেদ তারেক হোসাইন বলেছেন: দারূন হচ্ছে।। অনেক না জানা ইতিহাস জানতে পারছি/... আরো লেখা চাই এ বিষয়ে।। যুদ্ধে গোলাম আজমের অবদান( মানে পাকিস্তানীদের পক্ষে উনি আসলে কতটুকু করেছিলেন) এ সম্পর্কে জানতে চাই।।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

সমশের বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।চেষ্টা করব জা সত্য বলে জানি তা বলার।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

এস্কিমো বলেছেন: আপনি কি মোটামুটি নিশ্চিত যে জামাত নিষিদ্ধ হচ্ছে? লেখার ধরন দেখে মনে হচ্ছে কিল খেয়ে কিল চুরির গল্প করার চেষ্টায় আছেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

সমশের বলেছেন: নিশ্চিত নই তবে বলতে পারেন এর অপেক্ষায় আছি।না ভাই আমি আমার বিশ্বাসকেই উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

মুক্ত আকাশ বলেছেন: @দিসার..ওহাবি জিনিসটা কি?



৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

amit_07 বলেছেন: ""মিশরের ক্ষমতাসীন ব্রাদারহুড এবং তুরস্কের একে পার্টি ও জামায়াত এগুলো একিভাবাদর্শের অনুসারী'।'""।

আপনার এই কথাগুলোতে একটা ব্যাপার লুকানো আছে। প্রায় একই ভাবাদর্শের অনুসারি হলেও প্রতিষ্টাতা এক না। সায়েদ কুতুব মুসলিম ব্রাদার হুডের প্রতিষ্টাতা। যদিও সায়েদ কুতুব এবং আবুল আলা মউদুদি প্রায় একই সম-সাময়িক কিন্তু তাদের মধ্যে কোন যোগাযোগ ছিল বলে জানি না / জানা যায় না।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সমশের বলেছেন: আমার জানামতে সাঙ্গঠনিক ভাবে তারা পারস্পরিক লিয়াজো মেন্ঠেঈণ করেই চলত।এখন ও ইখয়ানের কর্মিরা মাওলানা মওদুদীর সাহিত্য চর্চা করে একিভাবে জামায়াত ও।আর ব্রাদারহুডের প্রতিষ্টাতা সাইয়েদ কুতুব নয় ইমাম হাসানুল বান্না।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

খুব সাধারন একজন বলেছেন: দারুণ লেখা।
দাঁত বসানোর উপায় নেই।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সমশের বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মদন বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.