![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি
রাজধানীতে হঠাৎ করে বাস উধাও হয়ে গেছে। অফিসগামী মানুষের দুর্ভোগের অন্ত নেই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কোনো পরিবহন না পেয়ে তাদের অনেকেই বাসায় ফিরে যেতে দেখা যায়। এদের মধ্যে কেউ কেউ রিক্সা ও ভ্যানে করে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। পরিস্থিতিকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে রিক্সা ও সিএনজি চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে
দেশের বিভিন্ন জেলায় পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাস-মালিক সমিতি। সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ১৮ দলের ডাকা অবরোধগুলোতে এ পর্যত্ম ৫০ জনের অধিক পরিবহন শ্রমিক নিহত, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে এই ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়েছে।
শুক্রবার সন্ধ্যার পরপরই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ঢাকামুখী বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
এদিকে শনিবার সকালে ঢাকায় বাস চলাচল বন্ধ থাকায় অফিসগামী হাজার হাজার মানুষ রা¯ত্মায় বের হয়ে বিপাকে পড়ে। চলছে না বিআরটিস’র বাস। রোববার বিএনপির ডাকা সমাবেশকে ঠেকাতে ও মূলত ঢাকার বাইরে থেকে যাতে ১৮ দলের কর্মীরা না আসতে পারে এবং একত্রিত হতে না পারে সেজন্যই ঢাকায় বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ। রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সাধারণ মানুষকে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। অনেকে পায়ে হেটে বা রিকশা বা অন্যভাবে গন্তব্যে রওনা দেন।
মহাখালী, মিরপুর, গুলি¯ত্মান, সায়েদাবাদ, আজিমপুর সহ বিভিন্ন মোড়গুলোতে রা¯ত্মায় বের হওয়া মানুষকে পড়তে হয়েছে চরম দুর্ভোগে। অনেকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে তার গন্তব্যে রওনা দেন। খিলগাঁও থেকে মিরপুরে অফিস ধরতে এক ব্যক্তি প্রথমে মৌচাক, বাংলামোটর, তারপর ফার্মগেট হয়ে মিরপুরে পৌঁছান ২ ঘন্টায়। কখনো রিক্সা, কখনো ভ্যান বা কখনো সিএনজি করে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে সাধারণ মানুষ।
©somewhere in net ltd.