![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিধাতার মতো নির্ভয়, প্রকৃতির মতো সচ্ছল, বন্ধন-হীন, জন্ম-স্বাধীন, চিত্ত মুক্ত শতদল!
প্রথমে পাকা সুঘ্রাণ তাল কিনে কয়েকবার ফ্লোরে আছাড় দিয়ে নরম করে নিন। তারপর খোসা ছাড়িয়ে গোলাগুলো আলাদা করে নিন, একটু আঁশগুলো ছাড়িয়ে নিন।
এরপর ঘন্টাখানেক পরিষ্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
নরম হয়ে এলে সেই পানিতেই একটি একটি করে কাঁচা তালের গোলা হাত দিয়ে ভালো করে কচলিয়ে তাল ছাড়ান। এটা একটু কঠিন এবং ধৈর্যের কাজ। তিনটি গোলা থেকে ভাল করে সবটুকু তাল ছাড়াতে ৩০ মিনিটের মতো সময় নিবে। পানি খুব বেশি দিলে তাল পাতলা হয়ে যাবে, তাই পানি অল্প করে দিবেন যাতে কেবল তাল ভিজে, ডুবে না যায়।
তালের রসভরিঃ
এরপর চুলায় ঘন করে চিনির সিরা বানিয়ে নিন। এক বা দেড় কাপ পানিতে দুই কাপের মতো চিনি দিবেন, একটু এলাচ–দারুচিনি দিবেন।কিছুক্ষণ ফুটে ঘন হলে চেখে দেখবেন কড়া মিষ্টি হয়েছে কিনা। এরপর চুলা বন্ধ করে দিবেন।
এবার ঘন তালে চালের গুঁড়ো এবং/বা ময়দা মিশিয়ে ঘন করে গুলে নিন। আরেক চুলায় পরিষ্কার কড়াইতে বেশি করে সয়াবিন তেল দিয়ে ভাল করে গরম করুন। তারপর টেবিল চামচ দিয়ে একটু একটু করে তালের গোলা তেলে ছাড়ুন। বাদামী করে এপিঠ-ওপিঠ ভাজুন। বাদামী হয়ে এলে তেল ঝরিয়ে সিরায় দিয়ে দিন। বারে বারে গোলা তেলে ভাজুন, আগেরগুলো সিরা থেকে তুলে নিয়ে চালুনিতে রাখুন, বাড়তি সিরা ঝরে যাবার জন্য।
ব্যস, হয়ে গেল মোটামুটি দুই থেকে আড়াই ঘন্টার পরিশ্রমে তৈরী মজাদার তালের রসভরি!
তালের বড়াঃ
আপনি যদি সিরা আলাদা তৈরী না করে তালের গোলাতেই চিনি মিশিয়ে দেন, তারপর তেলে বাদামী করে ভেজে নিন, এরপর চালুনি রেখে তেল ঝরিয়ে নিন, তাহলে তৈরী হয়ে গেল তালের বড়া।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
বিষের বাঁশী বলেছেন: হ্যাঁ, তালের বড়া খেতে ভারী মজা!
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
জহীরুল ইসলাম বলেছেন: মজার একটি পিঠা। নিজেদের তালগাছ থাকায় পিঠাটা প্রায়ই খাওয়া হয়
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
তালের মওসুম চলতেছে নাকি?
তালের বড়া ভালা পাই