![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশকে ভালবাসি অনেক বেশি। দেশের প্রতি কোন রকম অপমান চৈধুরী সাহেবের মতো বদলা নেয়া হবে
আগে জানতাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সমাজের এক বিশেষ শ্রেণি, এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় কি না করেছিলেন। বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলনে ভার্সিটির শিক্ষক দের অবদান আছে। কিন্তু আজকে জগন্নাথের ভিসি দেখালেন নতুন দিগন্ত, নিজেই জোর গলায় ইলিশ মার্কার ভোট চেয়ে বসলেন। আচ্ছা, সাইদ খোকন আওয়ামী লীগের দেখে, ভিসি এর গদি এর কোন প্রবলেম হব্যে না। কিন্তু ভিসি যদি আজকে মীর্জা আব্বাসের জন্য ভোট চাইতেন, তাহলে ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা বুয়েট এর সেই সিভিল এর শিক্ষকের মত অপদস্থ করতে একটু পিছপা হতেন না। আর একদিন পরেই ভোট। চালাক লোক ভিসি সাহেব, জানেন কিভাবে নিজের গদি ঠিক রাখতে হব্যে
যদি কখনো এই ভিসি এর সাথে দেখা হয়, তাহলে জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে জাগে, আচ্ছা ভিসি পদ টার এতো নীচে নামালে কি চলতো না আপনার ।
খবরটা পড়ি এইখানে,
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী সাঈদ খোকনের পক্ষে ভোট চেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মীজানুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সাঈদ খোকনকে ইলিশ মার্কায় ভোট দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রলবোমা-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রায় দিন।’
গতকাল রোববার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রফিক ভবনের সামনে এক আলোচনা সভায় উপাচার্য ভোট চান। যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সাবেক এই সদস্য দাবি করেন, শেখ হাসিনা তাঁকে ফোন করে সবার কাছে সাঈদের পক্ষে ইলিশ মার্কায় ভোট চাইতে বলেছেন। তাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার পক্ষ থেকে তিনি ইলিশ মার্কায় ভোট চান।
অনুষ্ঠানে ঢাকা-৭ আসনের সাংসদ ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজি মোহাম্মদ সেলিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অ্যাম্বুলেন্স কেনার জন্য ২০ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দেন।
অনুষ্ঠান মঞ্চের ব্যানারে লেখা ছিল ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, চিত্তাকর্ষক ও দৃষ্টিনন্দন শহর গড়ে তোলার লক্ষ্যে আসন্ন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদপ্রার্থী হাজি সাঈদ খোকনকে ইলিশ মাছ মার্কায় ভোট দিন’। আয়োজক: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে গতকাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার কথা ছিল সাঈদ খোকনের। কিন্তু তিনি অনুষ্ঠানে আসেননি। গত শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছিল।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ ছাত্রলীগের, আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন-এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাত্রলীগ-আমরা আমরাই তো।’
মেয়র পদপ্রার্থীদের প্রচার অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজন করতে পারে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য মীজানুর রহমান রেগে যান। তিনি বলেন, সাঈদ খোকনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ছাত্রলীগ, প্রশাসন নয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের অনুষ্ঠান হতেই পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তো ভোটার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য মোহাম্মদ মোহাব্বত খান প্রথম আলোকে বলেন, একজন ব্যক্তি হিসেবে উপাচার্য বলতেই পারেন। কিন্তু ‘পাবলিক পজিশনে’ গিয়ে এমন ব্যক্তিগত পছন্দে নানা বিতর্ক উঠতে পারে।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: যার বিচি আছে, সেই ভোট চাইতে পারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বা তার ব্যতিক্রম হবে কেন?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০২
বটপাকুড় বলেছেন: তা তো নিশ্চয়ই
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৬:১৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ঢাবির ভিসির নির্লজ্জ কার্যকলাপ দেখলে নিজেরি লজ্জা লাগে কোনো ছাত্র ছিলাম তার
এমাজউদ্দীন,মনিরুজ্জামান মিয়া উনারাও ভিসি আর................
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: জয় বাংলা।
এক নেতার এক দেশ
বংগবন্ধুর বাংলাদেশ।