নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন

সিল

কিছু বলার নেই

সিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেঘনাদবধ কাব্য-পর্ব-১

১৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

আমরা সকলেই মেঘনাদবধ কাব্যের নাম শুনেছি। আমরা এটাও জানি যে এই মহাকাব্যটি লিখেছিলেন বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জল নক্ষত্র যার নাম মাইকেল মধুসূদন দত্ত। আমার যতদূর মনে পরে এই মহাকাব্যের খুব অল্প কিছু অংশ আমাদের তখনকার পাঠ্যসূচিতে ছিলো। কিন্তু আমাদের মধ্যে খুব অল্পকিছু ব্যক্তিই আছেন যারা এই মহাকাব্যের গল্পটি জানেন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই কাব্যটি পড়ার চেষ্টা করেছি কিন্তু দুরভাগ্য এটি পড়ার মতো জ্ঞান আমার ছিলোনা এখনও নাই। কিন্তু গল্পটা জানার ইচ্ছা আমার বরাবরই ছিলো তাই বাবার সংগ্রহে থাকা একটা বই থেকে এই কাব্যের গদ্যরূপ কাহিনীটি আমি পড়ি। আর এই কাব্যের কাহিনীর কিছু অংশ আমি আপনাদেরকে জানাতে চাই। এটি যেহেতু একটা বড় গল্প তাই আমি এটি কে ধারাবাহিক ভাবে আপনাদেরকে জানাবো আর একবারে এটা লেখার মতো ধৈর্য্যও নেই। এবার তাহলে শুরু করা যাক।



কাহিনীটা রামায়নের। মেঘনাদবদধ কাব্যে লঙ্কা একটা গুরুত্তপূর্ন রাজ্য। এই লঙ্কা রাজ্যের রাজার নাম ছিল রাবণ, তিনি ছিলেন রাক্ষস রাজা। তারা ছিলেন তিন ভাই তার অন্য দুই ভাই এর নাম কুম্ভকর্ণ ও বিভীষণ। এর মধ্যে কুম্ভকর্ণ ছয় মাস ঘুমিয়ে কাটান আর ছয় মাস জেগে থাকেন। বিভীষণ সম্পর্কে পরে কিছু বলব তবে বাংলায় যে প্রবাদটা আমরা জানি -ঘরেরে শত্রু বিভীষণ, এই বিভীষণ হচ্ছে সেই ব্যক্তি। তার মানে হলো সে রাবণের ভাই হওয়া সত্বেও সে ছিলো রাবণের শত্রু। রাবণের দুই পুত্র একজন বীরবাহু অন্য জন হলো মেঘনাদ। এই মেঘনাদকে নিয়েই এই মহাকাব্য। আমরা সবাই জানি রাম হলো ভালো আর রাবণ হলো খারাপ এর প্রতীক কিন্তু এই কাব্যে রাবণ হলো দেশপ্রেমিক এক রাজা, তিনি এক মহান যোদ্ধা এক মহান বীর। আর রাম হলো ভীত এবং ষড়যন্ত্রকারী এক ব্যক্তি। আজ এই পর্যন্ত থাকুক এর পরের অংশে আমরা রাম এর সম্পর্কে কিছু শুনবো।







মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.