![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯। পুরোনো ঢাকার বনেদী আবাসিক এলাকা ওয়ারীর ৩ নং নবাব স্ট্রিটের 'দি অগ্রনী প্রিন্টার্স' নামের একটি মুদ্রন প্রতিষ্ঠান থেকে মুদ্রিত হল একটি সাহিত্য সংকলন।
মুদ্রনে বেশ অনাড়ম্বড় ভাব পরিলক্ষিত হলেও সংকলনটির বিষয়সূচিতে মনোমুগ্ধকর আড়ম্বড়তা বিদ্যমান। খ্যাতিমান রচয়িতাদের কবিতা, গল্প, প্রবন্ধে দারুণ সমৃদ্ধ সাহিত্য সংকলনটির সূচনা সংখ্যাটি।
শহীদুল্লাহ কায়সারের আমার লজ্জা, আল মাহমুদের সোনালী কাবিন, আহমদ রফিকের মায়া হরিণ, কামরুল হাসানের আমাদের সংস্কৃতি ও আমরাসহ মোট ২১জন রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিত্বের সাহিত্যকর্মের যুথবদ্ধ উপস্থিতি গড়ে দিয়েছে সংকলনটির ব্যতিক্রমী চরিত্রের ভিত। বাংলা লোকশিল্পের সরল ভাবধারা অনুসরণে সংকলনটির প্রচ্ছদ করেছেন হাশেম খান।
কিন্তু ঠিক সেই মুহুর্তে, দেশের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন তমসাচ্ছন্ন, তখন এমন একটি সাহিত্য সংকলন প্রকাশের দুঃসাহস কে দেখায়? কে দেখায় পরিবর্তনের প্রাণরসে উজ্জীবিত রচয়িতাদের সাহিত্যকর্ম সম্পাদনার স্পর্ধা?
এই দুঃসাহসী প্রকাশক, চেতনার শিখরস্পর্শী স্পর্ধায় অনুপ্রাণিত সম্পাদক শহীদ বুদ্ধিজীবী সেলিনা পারভীন। তাঁর অনন্য প্রয়াস শিলালিপি নামের এই সাহিত্য সংকলনটি সূচনালগ্ন থেকেই ধারণ করেছিল বাঙালির মুক্তি আকাঙ্ক্ষাকে, বহুপ্রার্থিত স্বাধীনতার সুপ্ত চেতনাকে।
১৯৬৯ থেকে ১৯৭০- অনিয়মিতভাবে হলেও শিলালিপি প্রকাশের কষ্টসাধ্য চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত রাখলেন সেলিনা পারভীন।
১৯৭১। বাঙালি জাতিস্বত্ত্বার সাথে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরোধ চূড়ান্তে পৌঁছল। সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হল মার্চের শেষপাদে। স্বাভাবিকভাবেই কালো তালিকাভুক্ত হল শিলালিপি। পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষ তলব করল সেলিনা পারভীনকে। পাকিস্তানি ভাবধারার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ রচনায় সাজিয়ে নব আঙ্গিকে শিলালিপি প্রকাশের পরামর্শ দিলো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেলিনা পারভীন সেই পরামর্শ অগ্রাহ্য করলেন। স্বাধীনতার অম্লান চেতনাকে সমুন্নত রেখেই পরিকল্পনা করলেন শিলালিপি প্রকাশের। বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন স্বপ্নভূমির পতাকা এবং একটি শিশুর ছবি দিয়ে তৈরী হল শিলালিপির আগস্ট সংখ্যার প্রচ্ছদ। সেলিনা পারভীনের এই ধৃষ্টতা ক্ষমার অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হল পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষের কাছে। বিপুল সংখ্যক বাঙালি বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশায় তারা যুক্ত করল সেলিনা পারভীনের নামও।
১৩ ডিসেম্বর। নিশ্চিত পরাজয়ের মুখে পাকিস্তানিরা। বেতারযন্ত্রে কোণঠাসা পাকিস্তানি বাহিনীকে বাস্তবতা মেনে নেবার আহবান জানানো হচ্ছে বারবার। আত্মসর্মপণের নির্দেশ লেখা লিফলেট প্লেন থেকে নিক্ষেপ করা হচ্ছে ঢাকায়। ১১৫, নিউ সার্কুলার রোডের বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ এদৃশ্য দেখলেন সেলিনা পারভীন। কান পেতে শুনলেন কোন আওয়াজ! হ্যাঁ, বিস্ফোরনের আওয়াজই হবে এটা! শোনা যাচ্ছে, ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সামরিক বাহিনী চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে ঢাকাকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
স্বাধীনতার কথা ভাবতেই ভীষণ খুশিতে ভরে উঠল সেলিনা পারভীনের মন। অনাবিল এক সুখের দোলা লাগল হৃদয়ে। শীতের সকাল। ঘড়ির কাঁটা ১০টা অতিক্রম করেছে সবেমাত্র। এক টুকরো রোদ এসে পড়েছে ছাদের সমতলক্ষেত্রটিতে। সোনামাখা সেই রোদ শরীরে মেখে খেলছে সেলিনা পারভীনের একমাত্র শিশুপুত্র সুমন জাহিদ। কাছে এগিয়ে শিশুপুত্রকে পরম মমতায় কোলে তুলে নিলেন সেলিনা পারভীন। ছাদ থেকে নামলেন নিচে। স্বাধীন স্বপ্নভূমির কথা ভাবতে ভাবতে স্নান করালেন পুত্রকে। তারপর এক অভূতপূর্ব আচ্ছন্নতা নিয়ে প্রবৃত্ত হলেন রান্নার আয়োজনে।
দুপুর আনুমানিক ১টার দিকে ই.পি.আর.টি.সির ছোট একটি গাড়ি এসে থামলো সেলিনা পারভীনের বাসার সামনে। রুমালে মুখ ঢাকা কিছু লোক গাড়ি থেকে নেমে অস্থির ভঙ্গীতে হেঁটে এসে দাঁড়াল সেলিনা পারভীনের দরজায়। তারপর কড়া নাড়ল।
কড়া নাড়ার রুক্ষ শব্দে শংকিত হলেন সেলিনা পারভীন। সাদা শাড়ি পরনে ছিল তাঁর। অসম্ভব শীতকাতুরে তিনি। তাই পা-জোড়াও মোড়ানো ছিল সাদা মোজায়। পরিধেয় বস্ত্রের শুভ্রতা যাতে তেল-নুন-হলুদ মাখা হাতের স্পর্শে নষ্ট না হয়, তাই তিনি একটা গামছা রেখেছিলেন রান্নাঘরে। সেই গামছা দিয়ে হাত মুছতে মুছতে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে দরজা খুললেন সেলিনা পারভীন।
মুখ ঢাকা লোকগুলোর নিষ্ঠুর চোখ। দরজা খোলার সাথে সাথেই নাম জানতে চাইল তারা। দুশ্চিন্তায় ভ্রু-পল্লব কুঞ্চিত করে নাম জানালেন সেলিনা পারভীন। এরপর আর দেরী করল না লোকগুলো। শিশুপুত্র সুমন জাহিদ, ভাতৃসম ওয়াজিরুল ইসলামের বিস্ফারিত দৃষ্টির সামনেই তারা ঘিরে ধরল সেলিনা পারভীনকে। হাতে থাকা গামছাটা কেড়ে নিয়ে চোখ বাঁধল তাঁর। তারপর গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেল অজানা গন্তব্যে।
১৪ ডিসেম্বর। চোখ বাঁধা অবস্থায় রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে নিয়ে যাওয়া হল সেলিনা পারভীনকে। পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক সেই বধ্যভূমিতে হাজির করা হল তালিকাভুক্ত বুদ্ধিজীবীদের একটি বিরাট অংশকেও। পাকিস্তানি বাহিনীর এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদর আলশামসদের সশস্ত্র সহযোগিতায় সবাইকে দাঁড় করানো হল সারিবদ্ধভাবে। তারপর উপস্থিত হল সেই ভয়াবহ লগ্নটি। অকম্পিত হাতে গুলি চালাল ঘাতকরা। সেই গুলিতে সেলিনা পারভীনসহ আমাদের প্রাণের মানুষগুলোর জাগতিক উপস্থিতির বিলোপ ঘটলেও তাঁদের চেতনার দীপশিখায় ভাস্বর বাঙালি অর্জন করল একটি নতুন মানচিত্র, একটি নতুন পতাকা, স্বাধীন-সার্বভৌম-চিরসবুজ একটি দেশ।
ছবি: সংগৃহীত
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইলো।
এবং শুভকামনা অনিঃশেষ। সবসময়।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
আলম দীপ্র বলেছেন: এনামুল রেজা বলেছেন: জাতীর এই সূর্যসন্তানদের আমরা কখনও ভুলবোনা। কখনও ক্ষমাও করবোনা তাদের হত্যাকারীদের..
চরমভাবে একমত ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
এহসান সাবির বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা রইল।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই।
শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন। সবসময়।
এবং বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইলো।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
তুষার কাব্য বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা জাতির সূর্য সন্তানদের প্রতি সাথে একরাশ ঘৃনা জঘন্য হত্যাকারীদের প্রতি...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
শুভকামনা জানবেন অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অনিঃশেষ ভাই।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
সুমন কর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না....
শ্রদ্ধাঞ্জলি!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১১
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: কি ভয়াবহ! প্রার্থনা উনার বিদেহী আত্মার প্রতি।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ । অনেক। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
এবং শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১১
সকাল রয় বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলী...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভকামনা জানবেন অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
পার্থ তালুকদার বলেছেন: শহীদ সেলিনা পারভীন, আমরা আপনাদের ভূলবো না ------
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ। সবসময়।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: শহীদ বুদ্ধিজীবি সেলিনা পারভীনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
শুভকামনা জানবেন অনিঃশেষ।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা +
শহীদ বুদ্ধিজীবি সেলিনা পারভীনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ণ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
দীপান্বিতা বলেছেন: শহীদ বুদ্ধিজীবি সেলিনা পারভীনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ দীপান্বিতা। অনেক।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না....
শ্রদ্ধাঞ্জলি!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: শহীদ বুদ্ধিজীবি সেলিনা পারভীনের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন।
শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: আর কখনও আমরা একজন সেলিনা পারভীনকে পাবো না।
বিনম্র শ্রদ্ধা সেই সকল শহীদদের প্রতি, যারা এনে দিয়েছেন এই স্বাধীন -স্বদেশ!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন। সবসময়।
এবং বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো থাকবেন। অনেক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
এনামুল রেজা বলেছেন: জাতীর এই সূর্যসন্তানদের আমরা কখনও ভুলবোনা। কখনও ক্ষমাও করবোনা তাদের হত্যাকারীদের..