নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা রাখো পৃথিবীর যতো অসম্ভবে

দীপংকর চন্দ

হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!

দীপংকর চন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পহীন গল্পে গল্পের বসবাস

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩০



প্রবেশক (১): এটি কোন গল্প নয়

প্রবেশক (২): না গল্প অথবা অন্য কিছু

অনেকদিন মেইল চেক করা হয় না!
মেইল বক্সে দুইশ আটাত্তরটা মেইল!
বেশিরভাগই জাঙ্ক!
ফেসবুক টুইটার অপ্রয়োজনীয় নোটিফিকেশন!
আমার পশ্চাদপসরতার বিবরণ সদর্পে ঘোষণা করছে বার্তাগুলো!
বার্তা অপঠিত আকারে পুষে রাখা দীর্ঘদিনের অভ্যাস আমার!

অন্তর্জাল থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করার আগে হঠাৎ চোখে পড়লো সানা নূরের বার্তা!
কৌতূহলী হওয়া কী উচিত আমার?
নাকি ফিরে যাওয়া উচিত অনারোগ্য বিষাদ অক্ষত রেখে?
নাহ! কৌতূহল শেষ হাসি হাসলো অবশেষে!
ছোট্ট বার্তা!
অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। তোমার জন্য আমি আমার ভালোবাসা ফিরে পেয়েছি আবার।
পড়তে পড়তে কুঁচকে উঠলো ভ্রু!
মানে কী এই বার্তার?


কী ব্যাপার? কোথায় ছিলে এতোদিন? বলোতো? স্বভাবসুলভ চাঞ্চল্য সানা নূরের। দ্রুত গতির জিজ্ঞাসা।
ব্যস্ততা সানা! সামান্য সংকোচ স্থিত রইলো আমার উত্তরে।
তুমি ভীষণ ভীষণ ভালো।
তোমার কথায় আমার কী একটু লজ্জা পাওয়া উচিত নয়?
হ্যাঁ। অবশ্যই পাওয়া উচিত! একটু লজ্জা পাও তো দেখি! দেখি লজ্জা পেলে কেমন লাগে তোমাকে দেখতে! সকৌতুকে সানার বিরামহীন কথন।
হা হা হা হা। সানা নূরের সরল কথায় না হেসে পারলাম না আমি।
এই শোনো, আগামীকাল বিকেলে হাসান ইকবাল বাসায় আসবে আমাদের।
হাসান ইকবাল কী ফিরেছে মালয়েশিয়ায়? কণ্ঠে নিরুত্তাপ বজায় রেখে জানতে চাইলাম আমি।
হ্যাঁ পুরোনো কোম্পানিতেই। আমি কিন্তু জানতাম তুমি পারবে ওকে আমার কাছে ফিরিয়ে দিতে।
আমি কিছুই করিনি সানা। ভাগ্যই হাসান ইকবালকে ফিরিয়ে এনেছে তোমাদের দেশে।
হাসান আমাকে আগের মতোই ভালোবাসে, জানো।
আমি একটু চুপ করে রইলাম। বিবেচনাবোধের সাথে সামান্য সময় বোঝাপড়া করলাম মনে মনে। তারপর জানতে চাইলাম সসংকোচে, হাসান কী তোমাকে আয়েশা নামের কোন মেয়ের কথা বলেছে?
হ্যাঁ বলেছে। হাসান আমার কাছে কিছুই লুকায় না।
কী বলেছে সে আয়েশা সম্পর্কে?
বলেছে, বাড়ির সবাই হাসানের অমতে আয়েশার সাথে বিয়ে দিয়েছে ওর।
বিয়েটা কিন্তু ধর্মসম্মত এবং আমাদের দেশে প্রচলিত আইনসম্মতভাবে সম্পন্ন হয়েছে সানা।
কিন্তু জবরদস্তি যে! হাসান বলেছে সে আমাকেই ভালোবাসে। সে বিয়ে করবে আমাকে।
সানার কণ্ঠের দৃঢ়তা বিচলিত করে আমাকে! আমি আতঙ্কিত হই আয়েশার কথা ভেবে! ঘটনাপ্রবাহের বিরূপ গতিপ্রকৃতি যে তছনছ করে দিতে পারে সহজ সরল একটি গ্রাম্য মেয়ের জীবন!
আমি প্রাণপণে বোঝানোর চেষ্টা করি, শোনো সানা, বিয়েটা কোন ছেলেখেলা নয়।
আমি জানি সেটা। নির্বিকার উত্তর সানার।
আয়েশা অনেক সাদাসিধে সাধারণ পরিবারের নিরক্ষর একটা মেয়ে! ওকে আমি দেখেছি সানা!
কিন্তু হাসান আমাকে ভালোবাসে।
তুমি হাসানকে ভুলে যাও সানা, প্লীজ!
এই! তুমি কী জেলাস! তুমি কী আমাকে ভালোবাসো? সানার কৌতুক।
দেখো সানা আমি তোমাকে যে কথাটা বলতে চাচ্ছি, সেটা হচ্ছে হাসান বিবাহিত! ওর স্ত্রী আয়েশা খুব সাধারণ একটা মেয়ে। খুব ভালো একটা মেয়ে। তুমি যদি হাসানকে প্রশ্রয় দাও, আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় আয়েশার দাঁড়াবার কোন জায়গা থাকবে না! তুমি দয়া করে বিষয়টা বোঝার চেষ্টা করো!
আমি কেন বুঝতে যাবো আয়েশার ব্যাপার?
বুঝতে যাবে কারণ, আয়েশা একজন মেয়ে। একজন শিক্ষিত মেয়ে হয়ে আরেকজন মেয়ের অবস্থান নিরাপদ রাখা তোমার দায়িত্ব!
আর আমার দায়িত্ব তাহলে কে নেবে?
তোমাদের দেশে অনেক ভালো ছেলে আছে সানা! পরিবারের ওপর ভরসা রাখো। মায়ের সাথে আলোচনা করো পুরো বিষয়টি নিয়ে। বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নাও।
আয়েশা তোমার দেশের মেয়ে বলে তুমি আয়েশার পক্ষ নিচ্ছো! সানার অভিমানী কণ্ঠে তর্কের প্রবণতা।
যেটা ঠিক হিসেবে বিবেচনা করছে আমার বিবেক, আমি তার পক্ষ নিচ্ছি সানা।
তুমি আমার বন্ধু নও? সানার দ্বিধান্বিত জিজ্ঞাসা!
আমি জানিনা আমি কার বন্ধু সানা! তবে জেনো যে হাসানের জন্য তুমি আয়েশার চোখ জলে ভরিয়ে তুলবে, সেই হাসানের জন্য একদিন তোমার চোখও ভরে উঠবে জলে!
তুমি কী আমাকে অভিশাপ দিচ্ছো?
না, আমি তোমার শুভকামনা করছি সানা।
যদি প্রশ্ন করি আমার কী অপরাধ এক্ষেত্রে, কী উত্তর দেবে তুমি?
অপরাধ নয় সানা, দুর্ভাগ্য! তোমার ভালোবাসা সম্ভবত ঠিক মানুষটিকে বেছে নিতে ব্যর্থ হয়েছে!
আয়েশার ভালোবাসা বুঝি বেছে নিয়েছে ঠিক মানুষটিকে?
ঠিক জানিনা আমি। সম্ভবত আয়েশাও দুর্ভাগ্যের শিকার সানা।

সানা নূরের দুচোখে জল! দ্বিধাগ্রস্ত! ভীষণ দ্বিধাগ্রস্ত সে! আমি জানিনা কীভাবে সান্তনা দেয়া যায় সানাকে! সত্যিকার অর্থেই কোন সান্তনাবাক্য জানা নেই আমার! আমি একজন ব্যর্থ মানুষ, ভীষণ ব্যর্থ মানুষ!

সানা নূর কাঁদছে! অপ্রাকৃত অশ্রুজলে ভেসে যাচ্ছে ওর মায়াবতী স্নেহবতী চোখের কাজল!
কাঁদতে কাঁদতে সানা নূর বললো, আমার ভীষণ কষ্ট হচ্ছে! ভীষণ কষ্ট! তোমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না আর! বিদায়।
কখনও বিদায় বলো না সানা। আবার দেখা হবার প্রত্যাশাটুকু না হয় বেঁচে থাক মনে।
সানা কোন কথা বললো না। ওয়েব ক্যাম বন্ধ হয়ে গেলো। সানার মুখের পরিবর্তে একরাশ অন্ধকার উড়ে এসে জুড়ে বসলো এলসিডি স্ক্রিনে।
অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে আমি মনে মনে বললাম, শুভকামনা সানা। অনিঃশেষ। সবসময়।


ছবি: সংগৃহীত।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২২

পার্থ তালুকদার বলেছেন: গোছানো শব্দমালা।

আমিও বলছি - শুভকামনা প্রিয় ব্লগার। অনিঃশেষ। সবসময়। :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এমন ঘটনা আমাদের দেশে অহরহ হচ্ছে। তার জন্য আয়েশা কিংবা সানা নূর কেউ দায়ী না। দায়ী হাসান ইকবালের মতো মানুষেরা। গল্পের নায়ক সানাকে শেষ পর্যন্ত বুঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন কিনা জানি না। তবে তার চোখের জল বলছে সে আত্মদহনে ভুগছে। গল্পের পরিণতি এখানে মুখ্য নয়, মুখ্য হল হাসান ইকবালের মতো মানুষের চরিত্র, তাদের অমানবিকতা, যা থেকে আমাদের নিষ্কৃতি দরকার। আর এই নিষ্কৃতির জন্য দরকার এই গল্পের নায়কের মতো কিছু ভালো মানুষের। অথচ এই ভালো মানুষগুলোই জীবন যুদ্ধে কেন জানি ধুঁকে ধুঁকে লড়ে।
আমাদের সমাজের অত্যান্ত একটা সত্য অথচ নোংরামি এবং অমানবিক দিক তুলে ধরেছেন গল্পে। অনেককেই দেখেছি বিয়ে করে বৌ দেশে রেখে বিদেশ যেয়ে সেখানে আবারও বিয়ে করেছে। এখানে সানাকে আয়েশার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবের অনেক গল্পেই কেউ কারো খবর জানে না। দেশের বৌ জানে যে তার স্বামীর বিদেশেও আরও একটা বৌ আছে; আবার বিদেশের বৌও জানে যে তার স্বামীর দেশেও একটা বৌ আছে। অনেক আবার উন্নত দেশে গিয়ে বিয়ে ছাড়াই লিভ টুগেদার।
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম গল্পটা। অনেক ধন্যবাদ দীপঙ্কর।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।

প্রবেশক (১)-এ উল্লেখ আছে, 'এটি কোন গল্প নয়'

আমার খুব চেনা একজন মানুষের জীবনের ছোট একটি অংশের সময়প্রবাহ ভাঙা কথামালা।

ঘটনাটি প্রবেশক (১) পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকতে পারতো। কিন্তু একজন বিদেশীর সহজ সরল অকপট অনুরোধ সম্ভবত আমার পরিচিত চরিত্রটিকে ঘটনার পরিণতি অনুমান করা সত্ত্বেও প্ররোচিত করেছে যমুনা পাড়ি দিতে।

তাই হয়তো ঘটনাটি গড়িয়েছে প্রবেশক (২) অবধি। শুধু নামের ওপর ভিত্তি করে একটা দেশে একজন মানুষের অনুসন্ধান করা অনেকটা খড়ের গাদায় সুঁই খোঁজার মতো ব্যাপার অনেকটা। কিন্তু কিছু মানুষ আসলে বাস্তববুদ্ধি বিবর্জিত আবেগের কাছে পরাজিত হয়।

বাস্তববুদ্ধি বিবর্জিত মানুষটিকে প্রচলিত আর্থসামজিক প্রেক্ষাপটে বোকা বলাটা হয়তো অযৌক্তিক হবে না। অন্তত কেউ যদি বলতে আগ্রহী হয়, আমার সমর্থন পাওয়া হয়তো কঠিন হবে না।

হা হা হা হা

তবে, বোকা মানুষটির অনর্থক সময় নষ্টের কাজটি কিন্তু বাংলাদেশ সম্পর্কে সামান্য হলেও ইতিবাচক ধারণা তুলে ধরেছে একজন বিদেশীর কাছে, আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে তেমনটিই মনে হয়েছে।

পৃথিবীর জানা উচিত, বাংলাদেশের সব মানুষ হাসান ইকবালের মতো নয়। এদেশের মানুষ অনেক মানবিক। একজন মানুষকে দিয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষকে বিচার করা যায় না।

যে পরিচিত চরিত্রটির আলোকে লেখাটির সৃষ্টি, সে ভালো মানুষ কিনা, এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া মুশকিল, তবে অবস্থাদৃষ্টে খুব একটা খারাপ মনে হবার কারণ খুঁজে পাওয়া কী গেছে লেখায়?

আপনার মন্তব্যসূত্রে ধরে নেয়া যাক ভালো মানুষ সে। এবং আপনি বলেছেন, 'অথচ এই ভালো মানুষগুলোই জীবন যুদ্ধে কেন জানি ধুঁকে ধুঁকে লড়ে।'

আপনার বক্তব্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সত্য হিসেবে প্রতীমান। কারণ, সমাজ চায় ভালো মানুষগুলো কাল্পনিক চরিত্র হিসেবে থাক, বাস্তবে তারা না থাকলেও তেমন কিছু এসে যায় না সমাজের।

সমাজ ভালো মানুষের অভাব বোধ করে কী সত্যিকার অর্থে?
যদি তাই হতো তাহলে কী সর্বস্তরে পৃষ্ঠপোষণ করা হতো যারা ভালো নয় তাদের?

নিজেদের বিবেকের কাছেই কেন জানতে চাই না একবার, এ যাবৎ কতজন ভালো মানুষের পৃষ্টপোষণ করেছি ব্যক্তিগতভাবে আমরা?
সংখ্যাটা দর্শনীয় হবার সম্ভবনা কতটুকু, তা নিয়ে কী কিছুটা সংশয় ক্রিয়াশীল কী নয় নিজেদের ভেতর?

ব্যাতিক্রম আছে। তবে ব্যাতিক্রম কখনও উদাহরণ হয় না, আপনি জানেন।

আমার জানামতে, ভালো মানুষ সবসময়ই জীবনযুদ্ধ করে একজন প্রকৃত যোদ্ধার মতো। সবক্ষেত্রে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো বিজয় টিকা ললাট স্পর্শ করে না তাঁদের। তবু লড়ে যায় তারা একাই কোন পৃষ্ঠপোষণ, কারো কোন সমর্থনের প্রত্যাশা না করে।

সমাজে ভালো মানুষের সংখ্যা কমেছে আমাদের দ্বিচারিতা, দ্বিমুখী আচরনের কারণে। সত্যের প্রতি আমাদের একনিষ্ঠ না হবার কারণে।

সানা নূর ভালো থাকুক। পৃথিবীতে একটি মানুষও যদি ভালো থাকে, অন্তত একজন ভালো মানুষ জন্ম নেবার সম্ভবনা বেড়ে যায়!

আমরা তো ভালো মানুষের পৃথিবীতে বসবাস করতে চাই ভাই। তাই না?

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার ভাবে এগুচ্ছে। সামনে তো আরও পর্ব আসবে মনে হচ্ছে । :D

শুভ কামনা অশেষ । :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

'সামনে তো আরও পর্ব আসবে মনে হচ্ছে ।'

হা হা হা হা

বিষয়টি নির্ভর করে আমার পরিচিত চরিত্রটির পরবর্তী আচরণের ওপর।
এবং পরবর্তী পর্যায়গুলো লেখ্যরূপের উপযোগী কিনা এবং সে পর্যায়গুলো লেখার সামর্থ্য আমার মতো সামান্য মানুষ রাখেন কিনা, নির্ভরশীল তার ওপরও।

তবে আমার মনে হয় যে সমাপ্তিতে সকলের মঙ্গল, সেখানেই থামা উচিত প্রতিটি সম্পর্কের, প্রতিটি ঘটনার।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২০

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এই! তুমি কী জেলাস! তুমি কী আমাকে ভালোবাসো?

সানার উপরের কথার উত্তরে গল্পের নায়ক এড়িয়ে যায়। কিন্তু নায়ক যখন আবার বলে,
কখনও বিদায় বলো না সানা। আবার দেখা হবার প্রত্যাশাটুকু না হয় বেঁচে থাক মনে।

তখন সন্দেহ পাঠকেরও জাগবে। হয়তো গল্পের নায়ক সানাকে ভালোবাসে কিন্তু তার মধ্যে পাওয়ার লোভটা ছিল না। তাকে নিজের করে পাওয়ার জন্য সে সানাকে হাসান ইকবাল থেকে দূরে সড়ে আসতে বলে নাই। নায়ক চাচ্ছিল আয়েশার মতো একটা গ্রাম্য গরীব মেয়ের যাতে সংসারটা না ভাঙে। নায়কের এই মহত্ত্ব পাঠককে অবশ্যই ভাবিয়ে তুলবে। আবারও ধন্যবাদ দীপঙ্কর।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: 'এই! তুমি কী জেলাস! তুমি কী আমাকে ভালোবাসো?'

'সানার উপরের কথার উত্তরে গল্পের নায়ক এড়িয়ে যায়। কিন্তু নায়ক যখন আবার বলে,
কখনও বিদায় বলো না সানা। আবার দেখা হবার প্রত্যাশাটুকু না হয় বেঁচে থাক মনে।'

হা হা হা হা

'তখন সন্দেহ পাঠকেরও জাগবে। হয়তো গল্পের নায়ক সানাকে ভালোবাসে- '

হা হা হা হা

মহা মুশকিল!

নিশ্চিত অনিশ্চিতের মধ্যে বসবাস মানুষের।

ভালোবাসা শব্দটির ব্যাপ্তি বিশাল সম্ভবত!

তবে কথপোকথনে কোন অতিরঞ্জন নেই। বরং রঞ্জন কমিয়ে আনা হয়েছে লেখায় ভীষণভাবে।

যেমন, মেয়েটির বাবা একজন নাবিক ছিলেন। মেয়েটির বাবা-মা মধুচন্দ্রিমায় লম্বা সময় অতিবাহিত করেছেন বিভিন্ন দেশে। এমন আরও অনেক অনেক ঘটনা আমার পরিচিত চরিত্র জেনেছেন নানা ধরনের দীর্ঘ মত বিনিময়ে পরিপ্রেক্ষিতে। সেগুলো অগ্রাহ্য করতে হয়েছে লেখার ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই।

আর 'নায়ক' শব্দটি আমার পরিচিত চরিত্রটির ক্ষেত্রে বেমানান একেবারে।

মানুষটা নিরীহ ধরনের, প্রায় বোকা- না, না, আসলে বোকা মানুষই মনে হয় আমার কাছে।

হা হা হা হা

অনেক অনেক ভালো থাকবেন ভাই।

অনিঃশেষ শুভকামনা পুনরায়।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০২

ডি মুন বলেছেন:
নাকি ফিরে যাওয়া উচিত অনারোগ্য বিষাদ অক্ষত রেখে?

------- চমৎকার একটি লাইন।

ভালো লাগল ঘটনাপ্রবাহের বর্ননা। সামনে কি আরো পর্ব আসছে ???


শুভকামনা রইলো।


১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: 'সামনে কি আরো পর্ব আসছে ??? '

হা হা হা হা

ভাইরে আমি লেখার সামান্য চেষ্টা করি। আমার পরিচিত চরিত্রদ্বয় কী করেন শেষপর্যন্ত, সে বিষয় অজানা আমার।

তবে আমি মনে করি, সকলের জন্য মঙ্গলজনক একটা জায়গায় যে কোন বিষয়ের পরিসমাপ্তি প্রয়োজন।

আমি প্রার্থণা করি পিতৃহীন সানা নূর আর তার পরিবারের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য।

শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৬

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কখনও বিদায় বলো না সানা। আবার দেখা হবার প্রত্যাশাটুকু না হয় বেঁচে থাক মনে

সানা কোন কথা বললো না।

লাইনটা ভালো লাগছে ।

গল্পটা সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় লিখছেন ।

শুভেচ্ছা

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

এটি কোন গল্প নয় যে!

অত্যন্ত বুদ্ধিমতী এবং চৌকশ একটি মেয়ে সানা নূর!

তার মতো মেয়ের কাছে এ ধরনের ভুল অনাকাঙ্ক্ষিত।

তবে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা অহরহই ঘটে পৃথিবীতে। সম্ভবত!

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

তাশমিন নূর বলেছেন: Nice. I go with the comment of Bidrohee Bangalee. Some days ago I faced same situation and strange, the girl was a Malay. It's a common incident incase of the men of our country who go abroad leaving their family. And I'm surprised to see that most of the girls become engaged with that men even after knowing the truth. Very sad! I think , love doesn't mean such selfishness. Love is divine and it's not for destruction. You have taken a very good subject for writing the story. +++
sorry for writing in English. I've logged in with a mobile phone and it doesn't support Bengali font. :p

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: 'You have taken a very good subject for writing the story.'

অনেক অনেক ধন্যবাদ তাশমিন নূর।

তবে এটি আসলেই কোন গল্প নয়।

'I think , love doesn't mean such selfishness. Love is divine and it's not for destruction.'

সহমত আপনার সাথে। যেখানে ভালোবাসা থাকে, স্বার্থপরতার স্থান থাকতে পারে না সেখানে কোনভাবেই।

'Some days ago I faced same situation and strange, the girl was a Malay.'

এক্ষেত্রে ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতায় আমার মনে হয়, মঙ্গোলয়েড নৃগোষ্ঠীর নারীদের মধ্যে সরলতার হার বেশি। সরলতা একটি স্বর্গীয় গুণ। আমরা সরলতার অবমাননা করি আমাদের চাতুর্যের মাধ্যমে। আমরা হয়তো এক্ষেত্রে নিজেদের কৃতিত্ববান মনে করি। কিন্তু অপকীর্তির ফল শেষপর্যন্ত নির্মম হতে বাধ্য।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার সব গোছানো শব্দমালা।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন ইসলাম।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

জুন বলেছেন: দুর্ভাগ্য! তোমার ভালোবাসা সম্ভবত ঠিক মানুষটিকে বেছে নিতে ব্যর্থ হয়েছে! এটাই ঘটে বেশিরভাগ ভালোবাসার ক্ষেত্রে দীপংকর ।
চমৎকার লাগলো
+

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: 'দুর্ভাগ্য! তোমার ভালোবাসা সম্ভবত ঠিক মানুষটিকে বেছে নিতে ব্যর্থ হয়েছে!
এটাই ঘটে বেশিরভাগ ভালোবাসার ক্ষেত্রে দীপংকর ।'

মন্তব্যে মানুষের মনের অনেক বিশেষ দিক প্রতিফলিত হয় জুন।

প্রাজ্ঞ মন্তব্য আপনার।

শ্রদ্ধা জানবেন।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন সব কথামালা।চমত্কার লেগেছে..

ভালো থাকুন নিরন্তর...

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

এর মধ্যে আপনার নতুন কোন অভিযাত্রার সঙে থাকতে কী আমি ব্যর্থ হয়েছি?

খুঁজে দেখবো অবশ্যই।

অভিযাত্রার বর্ণনা-ছবিতে আপনার তুলনা মেলা ভার!

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার সব গোছানো শব্দমালা।

অনেকটা মজা নিয়েই পড়লাম যদি লেখাটা বিষাদময়।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

ঘটনাটি বিষাদময় তো বটেই, একজন বাংলাদেশী হিসেবে ভীষণ বিব্রতকর।

সানা নূর এবং তার পরিবারের জন্য সুন্দর জীবনের প্রার্থণা রইলো।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।

১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

কাবিল বলেছেন: খুব ভাল লাগল


অনেক ধন্যবাদ

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

সুমন কর বলেছেন: বরাবরের মতো চমৎকার কথামালা। শুরুটা দুারুণ হয়েছে। অাত্মজিজ্ঞাসা মূলক বাক্যগুলো ভাল লাগল। এ যেন, নিজের সাথে যুদ্ধ করা।

সুন্দর এবং অসাধারণ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক অনেক।

আমার লেখার সামান্য চেষ্টাগুলো যখন আপনাদের ভালোবাসায় স্নাত হয়, অসম্ভব আপ্লুত হই আমি।

খুব সাধারণ মানুষ আমি ভাই। আপনাদের উপস্থিতির অসাধারণত্বে অনেক অনেক কৃতজ্ঞ আমি।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: তবে, বোকা মানুষটির অনর্থক সময় নষ্টের কাজটি কিন্তু বাংলাদেশ সম্পর্কে সামান্য হলেও ইতিবাচক ধারণা তুলে ধরেছে একজন বিদেশীর কাছে, আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে তেমনটিই মনে হয়েছে।

এবার আর গল্পের নায়ক বলছি না। কথক যেহেতু আপনি নিজেই, তাই 'আমি' বা 'আপনি' করে বলছি। এবার কোট করা অংশের প্রসঙ্গে আসি। আপনার যে ধারণা তা একটা সময় পর্যন্ত হয়তো ঠিক ছিল। কিন্তু যখনই আপনার সাথে সানা নূরের ভার্চুয়াল কথোপকথন হয়, তখন কিন্তু তার পূর্ব ধারণা উবে যেতে পারে। আমি সন্দেহ করছি কেবল। আবার নাও হতে পারে।

সমাজ ভালো মানুষের অভাব বোধ করে কী সত্যিকার অর্থে?
যদি তাই হতো তাহলে কী সর্বস্তরে পৃষ্ঠপোষণ করা হতো যারা ভালো নয় তাদের?

আপনি যেটা বলেছেন সত্যিই বলেছেন। খারাপ অমানুষদেরই টিকে থাকার জন্য পৃষ্ঠপোষণ দরকার হয়, ভালো মানুষ যারা তারা নিজ গুণেই ভালো হয়। এখানে লক্ষণীয় হল আমাদের সমাজ কারা চালায়। আমার ধারণা যারা চালায় তারা কেউ ভালো না। সুতরাং তাদের পক্ষপাত তাদের স্বজাতির দিকেই থাকবে, অন্তত সমাজে টিকে থাকার জন্য। এই ক্ষেত্রে ভালো মানুষদের এই সব সমাজপতিদের দয়া দক্ষিণার দরকার হয় না। কারণ তাদের চাহিদা সীমিত।
যদিও বলছেন এটা আসলে কোন গল্প নয়, হয়তো তাই। তবুও এটা গল্প। কারণ মনুষ্য জীবনের প্রতিটা ঘটনাই এক একটা গল্প। সানা নূরের মতো কাহিনীগুলো শুধু গল্প না, তারও বেশী কিছু।
আপনার পোস্টের বক্তব্যের চাইতে মন্তব্য দুটোই আমাকে বেশী ভাবিয়ে তুলেছে। বেস কিছু সত্যকে সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
অনেক ধন্যবাদ দীপঙ্কর। আমার ভালোবাসা নিবেন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন। অনেক।

ক্ষমাপ্রার্থণা শুরুতেই উত্তরের বিলম্বের জন্য।

' কিন্তু যখনই আপনার সাথে সানা নূরের ভার্চুয়াল কথোপকথন হয়, তখন কিন্তু তার পূর্ব ধারণা উবে যেতে পারে।'

হা হা হা হা

'আমি' তাহলে আর সর্বনাম থাকছে না!

ঘুরে ফিরেই ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার সন্দেহ নিপতিত হচ্ছে লেখার সামান্য চেষ্টা করতে থাকা লেখকের কাঁধে!

হা হা হা হা

কি আর করা!


'সানা নূরের মতো কাহিনীগুলো শুধু গল্প না, তারও বেশী কিছু। '

যথার্থ বলেছেন আপনি। এটি কোন গল্প তো নয়ই, বরং তারও বেশি কিছু!


'লক্ষণীয় হল আমাদের সমাজ কারা চালায়। আমার ধারণা যারা চালায় তারা কেউ ভালো না। সুতরাং তাদের পক্ষপাত তাদের স্বজাতির দিকেই থাকবে, অন্তত সমাজে টিকে থাকার জন্য।'

এই অবস্থা অসহনীয় মনে হলেও মেনে যে নিতেই হচ্ছে আমাদের!
কারণ, যে কোন সমাজে সিংহভাগ মানুষের চরিত্র যে প্রকৃতির হয়, তাঁদের নেতৃত্বও ঠিক তেমনই হয়ে থাকে সচরাচর!

চিত্র পরিবর্তনের সময় এখনও আসেনি শ্রদ্ধেয়।

তবু আশাবাদ মানুষের অকৃত্রিম আশ্রয়স্থল!

অনেক অনেক ভালো থাকবেন।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।

১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

জাফরুল মবীন বলেছেন: এই পর্বটা পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ জানার আগ্রহ শতগুণ বাড়িয়ে দিল।

চমৎকার ঘটনা বর্ণনায় ভাললাগা জানিয়ে গেলাম :)

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ক্ষমাপ্রার্থণা বিলম্বে উত্তর প্রদানের জন্য মবীন ভাই।

তারপর ধন্যবাদ অনেক উপস্থিতির জন্য।

সামান্য মানুষের সামান্য লেখার চেষ্টা শুধুমাত্র আপনাদের ভালোবাসার ফসল।

কিন্তু আপনি যে আমাকে ভীষণ চিন্তায় ফেলে দিয়েছেন ভাই।

মরনের চিন্তা!

মরলেও সত্যি মরলাম কিনা সেইটা বোঝার জন্য আরেকবার মরতে হলে কিন্তু মইরাও শান্তি নাই!

হা হা হা হা

অনেক অনেক ভালো লিখেছেন ভাই।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

এহসান সাবির বলেছেন: এই সিরিজের পুরানো পাঠক আমি। আমার কাছে ভালোই লাগছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা

অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই।

আপনি জানেন, এটি আমার খুব পরিচিত একজন মানুষের বয়ান।
মানুষটারে আমি বলছি, এইবার ক্ষমা দেন!
দেখি মানুষটার শুভবুদ্ধির উদয় হয় কিনা!


আমার শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
গল্পে আগ্রহ পেলাম না, দীপংকর। তবে আপনি নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন ...
শুভ কামনা রইলো।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: বিলম্বিত উত্তরের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা শুরুতেই।

এটি কোন গল্প নয় ভাই। এবং এতে আগ্রহ পাওয়াটাও তেমন জরুরী কিছু নয়।
লেখা তো সাধারণ ব্যাপার, আমি যেমন গত কয়েকদিন ধরে জীবনের কোন কিছুতেই আগ্রহ পাচ্ছি না।

তবে জরুরী বিষয় আপনাদের সহৃদয় উপস্থিতি।

জীবনের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টিতে এই উপস্থিতি আশাকরি কাজ করবে অনুপ্রেরণা হিসেবে।

আমার শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪

দর্পণ বলেছেন: নিদারুন

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আপনি তো অনেক ভালো লেখেন।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

এনামুল রেজা বলেছেন: বাহ। চমৎকার লাগলো পড়তে।

শুভকামনা রইলো দীপংকর ভাই।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এনামুল ভাই।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৯

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: কাব্যের ঢঙে গল্প বলে যাওয়া, আপনার এই ধরণটিতে আপনি স্বতন্ত্র। লগ অফ অবস্থায় আগেই পড়েছি এই সিরিজ, আজ হাজিরা দিলাম। ভাল থাকুন, অনন্ত শুভেচ্ছা রইল।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক সুলতানা সাদিয়া!

আপনাদের মতো সুদক্ষ লেখক-কবি-নিবন্ধকারদের ভালোবাসার দৃষ্টি আমার মতো সামান্য মানুষের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।

কৃতজ্ঞতা।

শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.