![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
বারবারা
ভিয়েতনামের উপর তোমার অনুভূতির তরজমা আমি পড়েছি।
তোমার হৃদয়ের সুবাতাস
আমার গিলে-করা পাঞ্জাবীকে মিছিলে নামিয়েছিলো।
প্রাচ্যের নির্যাতিত মানুষগুলোর জন্য অসীম দরদ ছিল সে লেখায়
আমি তোমার ঐ একটি লেখাই পড়েছি। আশীর্বাদ করেছিলাম তোমার সোনার দোয়াত- কলম হোক।১
না, বারবারা বিডলারকে নিয়ে লেখা কবিতাটা আমার লেখা নয়
এতো উঁচু মানের লেখার সাথে পরিচয় নেই আমার নিরাশ্রিত আঙ্গুলের
আমার কলম নিসৃত মসিকৃষ্ণ নির্যাস কেবলই ব্যস্ত বাস্তবের আটপৌরে হিসেব মেলাতে
বারবারা বিডলারকে নিয়ে লেখা কবিতাটা পড়তে পড়তে ভিয়েতনাম দেখার সাধ জেগেছিলো মনে
কিন্তু সাধ্যের আপত্তিতে বিদেশ যাওয়া হয়নি আমার
তবে এক রাতে পূর্ণিমার চাঁদ সাক্ষী রেখে গিয়েছিলাম স্বদেশের যশোর জেলায়
একটা পথ দেখতে
যে পথ বাংলাদেশের হৃদয় ছুঁয়ে চলে গেছে পশ্চিমবঙ্গের দিকে
যশোর রোড
(যশোর থেকে নদীয়ার গঙ্গাঘাট পর্যন্ত ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ ধরে ১৯৭১ সালে সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিল বাংলাদেশের লাখ লাখ শরণার্থী)
হ্যাঁ, একদিন আমি যশোর রোড দেখতে গিয়েছিলাম
অবাক বিস্ময়ে দেখেছিলাম কি নিরীহ একটি পথ
পীচঢালা নিশ্চুপ সরীসৃপের মতো শুয়ে থাকা এই পথটিকে দেখে কে বলবে তাঁকে নিয়ে লেখা হয়েছে একটা অমর কবিতা
এলেন গীন্সবার্গ মহান স্রষ্টা তুমি কি করে যে এমন প্রলয় ঘটাও
কি করে যে লেখো পথ নিয়ে এমন অজর কবিতা
তুমি লিখেছিলে আমার পূর্বপুরুষের কথা
তুমি লিখেছিলে মানুষের কথা
লিখেছিলে...
...কাদামাটি মাখা মানুষের দল
গাদাগাদি হয়ে আকাশটা দেখে
আকাশে বসত মরা ঈশ্বর
নালিশ জানাবে ওরা বল কাকে...২
...শত শত মুখ হায় একাত্তর
যশোর রোড যে কত কথা বলে
এত মরা মুখ আধ মরা পায়ে
পূর্ব বাংলা কোলকাতা চলে...৩
এলেন গীন্সবার্গ, একাত্তর নিয়ে
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে
শরণার্থীদের বিভীষিকাময় দুর্দশা নিয়ে তোমার প্রত্যক্ষ উপলব্ধি
তোমার জাগতিক অনুভূতি
তোমার মানবিক শব্দাবলী আবেগাপ্লুত করে মন
সমস্ত মন একীভূত করে আমি ভাবি মানুষের কথা
আমাদের পূর্বপুরুষের কথা
যারা ভয়াবহ এক যুদ্ধ অভিজ্ঞতার গর্ভে লালন করেছিলেন তাঁদের অনাগত প্রজন্মকে
আমরা ভ্রুণ হয়ে পূর্বপুরুষের রক্তাক্ত গর্ভে শুয়েছিলাম গীন্সবার্গ
অন্ধকারে শুয়ে শুয়ে শুনছিলাম তোমার বেদনার পদাবলী
শুনতে শুনতে কাঁদছিলাম অঝোরে
অশ্রুতে অশ্রুতে আরো গভীর করে তুলছিলাম অন্ধকার
কারণ আমরা জানতাম অন্ধকার যতো গভীর হয় ততোই বৃদ্ধি পায় আলোর সম্ভাবনা...
১ বারবারা বিডলারকে, আসাদ চৌধুরী
২ সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড, এলেন গীন্সবার্গ, ভাবানুবাদ মৌসুমী ভৌমিক
৩ সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড, এলেন গীন্সবার্গ, ভাবানুবাদ মৌসুমী ভৌমিক
চিত্রগীতি সূত্র: ইউটিউব
ছবি: সংগৃহীত
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
আপনার মন্তব্যের প্রতিটি শব্দই অসম্ভব শক্তিসম্পন্ন এবং গভীর চিন্তাপ্রসূত।
যতো বিরূপই হোক পরিস্থিতি, সম্ভবনায় উদ্ভাসিত কর্মপ্রক্রিয়াই তো মানুষকে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখায়!
মানবধর্মের প্রতি আমার বিশ্বাস অবিচল সবসময়।
প্রার্থণা করবেন আমার জন্য, আমি যেন কৃতজ্ঞ থাকি ভালোবাসার কাছে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:২৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট| মুক্তিযুদ্ধই হোক আমাদের পথের পাথেয়
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //মুক্তিযুদ্ধই হোক আমাদের পথের পাথেয়//
ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
প্রত্যাশা, আমরা আমাদের পথে অবিচল থাকবো।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর শেয়ার ।
ভাল থাকুন অনিঃশেষ ।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা। অনেক।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আপনি সংযুক্তি করতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগল।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আপনাদের আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ।
অন্তর্জাল অনভিজ্ঞ আমি।
কারিগরী দিক ঠিকঠাক না বোঝায় বিব্রত করি আপনাদের।
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বিষয়টিকে।
এবং শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার ।++++
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
এবং কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কারন আমরা জানতাম অন্ধকার যত গভীর হয়
ততই বৃদ্ধি পায় আলোর সম্ভাবনা......
++++++++++
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
আপনাদের আন্তরিক সমর্থনে ভীষণভাবে আপ্লুত আমি!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুগ্ধতা।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই। অনেক।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
এনামুল রেজা বলেছেন: হৃদয় হুহু করে ওঠে একটা চেনা বিষন্নতায়..
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //হৃদয় হুহু করে ওঠে একটা চেনা বিষন্নতায়.. //
আপনার অনুভূতির গভীরতার প্রতি অনেক শ্রদ্ধা আমার।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
বিদগ্ধ বলেছেন: বিষণ্নতায় মুগ্ধ হই।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা। এবং কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বারেবারে ফিরে আসবে এই গান, এই কবিতা, আমাদের মর্মমূলে আঘাত হানতে।
শুভকামনা রইলো।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: // বারেবারে ফিরে আসবে এই গান, এই কবিতা, আমাদের মর্মমূলে আঘাত হানতে।//
প্রিয় কথাসাহিত্যিক,
কৃতজ্ঞতা। অনেক।
আমার মতো সামান্য মানুষের কাজের প্রতি আপনাদের সমর্থন যে কতটুকু অনু্প্রেরণাদায়ক, তা ভাষায় প্রকাশ করার সাধ্য নেই আমার।
প্রত্যুত্তরে শুভকামনা রইলো। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন ভাই। অনেক ভালো। সবসময়।
১১| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !!!
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর।
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অ্যালেন গিন্সবার্গ এর এই অমর কবিতা, এই অমর সংগীত মানবতার যে ঝঙ্কার তুলে গিয়েছিল সেটা কোনদিন বন্ধ হবার নয়, অন্তত বাঙালির হৃদয়ে আমৃত্যু আমাদের পূর্বপুরুষের কথা বলে যাবে। চেষ্টা করবো একদিন আমিও আপনার মতো যশোর রোডের একটু স্পর্শ পেতে। অনেক আবেগ ভরা একটা লেখা। সংযুক্তিগুলো আপনার নিজস্ব সংযোজনে আরও বেশী হৃদয়গ্রাহী এবং অর্থবহ হয়ে উঠেছে। অনেক ভালো লাগলো দীপংকর।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //অ্যালেন গিন্সবার্গ এর এই অমর কবিতা, এই অমর সংগীত মানবতার যে ঝঙ্কার তুলে গিয়েছিল সেটা কোনদিন বন্ধ হবার নয়, অন্তত বাঙালির হৃদয়ে আমৃত্যু আমাদের পূর্বপুরুষের কথা বলে যাবে।//
আপনার চিন্তাশীলতা এবং অপরিসীম আবেগ আমাকে মুগ্ধ করে বারবার!
আপনার ভালোবাসার কথা কি বলবো না একবার?
অবশ্যই বলবো।
আপনার ভালোবাসায় সিক্ত আমি সবসময়।
কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয়।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
এম এম করিম বলেছেন: অসাধারণ লাগলো আপনার উপস্থাপন।
ভালো লাগা।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক করিম ভাই।
অসাধারণ ব্যক্তিত্বদের অসাধারণ সব কর্মকাণ্ডের কথা বারবার স্মরণে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পথ চিনতে সুবিধা হয় আমাদের।
কৃতজ্ঞতা ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
যুগল শব্দ বলেছেন:
কবিতাটির আবৃতি শুনে,নিমজ্জিত থেকেছি দীর্ঘ সময়
ভাবনার নদীতে এসেছিল বাণ
দুঃখের দুয়ারে পথিক !
ভালোলাগা আপনার ও ভাবনাগুলোর জন্য।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ যুগল শব্দ।
কৃতজ্ঞতা।
এবং মুগ্ধতা আপনার কাব্যিক মন্তব্যে!
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সমৃদ্ধ একটা ভালো পোষ্ট। কলেবর অল্প হলেও চমৎকার হয়েছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুলেখক।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
এবং শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নঞ কবিতা নয়, হ্যাঁ-কবিতা!
অনেক ভালো লেগেছে!
বিষাদময় ভালো-লাগা।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //নঞ কবিতা নয়, হ্যাঁ-কবিতা!//
অল্প শব্দে গভীর ভাব অনুভূতি করার দক্ষতা আপনার অসাধারণ!
এবং বিষয়টি ঈর্ষণীয় হলেও আপনার ক্ষেত্রে ঈর্ষা করা অনুচিত বলে মনে করি আমি।
অনিঃশেষ শুভকামনা মইনুল ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: কারণ আমরা জানতাম অন্ধকার যতো গভীর হয় ততোই বৃদ্ধি পায় আলোর সম্ভাবনা... -আমাদের দূর্ভাগ্য যে আমরা বার বার নিপীড়িত হয়েছি আর সৌভাগ্য হলো বার বার পূর্ণ প্রাণশক্তিতে জেগে উঠার ইতিহাস আমাদের প্রেরণা হিসাবে কাজ করে...স্বপ্ন দেখার,সাহস যোগায়!
ভালো লাগল বেশ।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন ভাই দীপংকর চন্দ
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //আমাদের দূর্ভাগ্য যে আমরা বার বার নিপীড়িত হয়েছি আর সৌভাগ্য হলো বার বার পূর্ণ প্রাণশক্তিতে জেগে উঠার ইতিহাস আমাদের প্রেরণা হিসাবে কাজ করে...স্বপ্ন দেখার,সাহস যোগায়!//
মন্তব্যের যথার্থতায় শ্রদ্ধা অনেক মবীন ভাই।
প্রতিকূল আর্থসামাজিক রাজনৈতিক প্রেক্ষপটে একাত্তর আমাদের পথনির্দেশ।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৭১ এর সেই বিজয়গাঁথা কত ত্যাগ কত জীবন উৎসর্গ কত বীরত্ব কত দেশপ্রেম
মিলে । সেই সব দিনে জন্মায়নি বলে সেগুলোর প্রত্যক্ষ সাক্ষী আমি নই। তবে এই যে এইসমস্ত ছবি মুক্তিযুদ্ধে সিনেমা ,গান কবিতা গল্প আমাকে নিয়ে যায় সেই সব দিনগুলোতে ।সে যে কেমন অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না । শুধু কল্পনায় চিত্র একে যায় । ভাবনার সাগরের অথৈ জলে কূলকিনারা পাইনা । এরকম মহাকাব্যিক একটা ব্যাপার নিয়ে বিশ্বকে নাড়া দেয়ার মত কোন সাহিত্য সৃষ্টি হয়নি বোধ হয় । এটা নিয়ে আফসোস হয় । এত এত মানুষের জীবন দান । এত এত বঞ্চণা । আর এত বড় বিজয় ।আনন্দ আর বেদনার সংমিশ্রণে সে এক দারুন অনুভূতি ।
আপনার সংক্ষিপ্ত লিখাটিও বেশ লেগেছে ।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি ভীষণ চিন্তাশীল, আবেগপ্রবণ মন্তব্যের জন্য।
একাত্তর আমাদের চেতনার ভিত্তিমূল।
আমরা অনেকেই হয়তো মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ সাক্ষী নই। তবে একাত্তরের অসংখ্য তথ্য উপাত্ত ছড়িয়ে আছে আমাদের চারপাশে।
অত্যন্ত আশাবাদী আমি। একদিন একাত্তরের সমৃদ্ধ ইতিহাস পটভূমিতে রেখে রচিত হবে মহাকাব্যিক শিল্প-সাহিত্য বর্তমান প্রজন্মের হাতেই।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। এত সুন্দর করে অাপনিই তৈরি করতে পারেন।
গানটি শেয়ার করাতে ভাল লাগল।
৫২, ৬৯, ৭১ অামাদের গর্ব।
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।
//৫২, ৬৯, ৭১ অামাদের গর্ব।//
আমার স্বল্প জানায় যতটুকু বুঝি, বাঙালির সুবিস্তৃত ইতিহাসের সামান্য কালিমালিপ্ত অংশ ছাড়া পুরোটাই গর্বের।
'৫২ তো গর্বের আলোকজ্জ্বল কেন্দ্র।
আর '৭১ বাঙালির আত্মপরিচয়ের অবিস্মরণীয় উপহার।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২০| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
শুভকামনা পুনরায় মইনুল ভাই।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
২১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৩
পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার হয়েছে দাদা .।
শুভকামনা সবসময়।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পার্থ ভাই।
ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তরের বিলম্বের জন্য।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
রোদেলা বলেছেন: ছবিগুলো কষ্ট দিচ্ছে খুব।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কঠিন অর্জনের জন্য পাড়ি দিতে হয় কষ্টের পথ সম্ভবত!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: খুব বেশি ভালো লাগে আপনাকে একজন ব্লগার হিসাবে
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক। অনেক।
ভালোবাসার চোখ যাদের, তাদের কাছে পৃথিবীর সবকিছুই ভালো ভাই।
কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
এক রাতে পূর্ণিমার চাঁদ সাক্ষী রেখে গিয়েছিলেন যশোর জেলায়
অবাক বিস্ময়ে দেখেছিলেন নিরীহ একটি পথকে
আর আমি এখানে দেখলুম বেদনার পদাবলী নিয়ে পড়ে থাকা এক ফেলে আসা দিনের ছবি
দেখলুম গর্ভের অন্ধকার থেকে উঠে আসা এক আলোর পথযাত্রী
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
অসম্ভব কাব্যিক মন্তব্যে বিমুগ্ধতা!
আপনাদের আশীর্বাদ আর ভালোবাসায় ভীষণ ভীষণ আপ্লুত আমি!
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:২০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বারবারা বিদলর এর কবিতায় হাইফং এর কথা ছিলো। গিন্সবার্গ বললেন যশোর রোডের কথা। দীপংকর চন্দ, আপনার কথায়ও দীর্ঘায়ত হলো সেই অন্ধকার। যদিও সম্ভাবনা দেখছেন; দেখাটাই মানবধর্ম। অন্তত একাত্তর যখন মূর্ত হয়, এই বেদনার পদাবলী সেই মানবশক্তির-ই উৎকৃষ্ট উদাহরণ।