![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
একদিনের জন্য 'যা ইচ্ছে তা-ই' হবার বর পেলো ঝিঙে ফুল! মন তার ভরে উঠল অনাবিল আনন্দে!
কী হবে সে রূপান্তরের প্রথম ধাপে?
বেশি ভেবে সময় নষ্ট না করে ঝিঙে ফুল উজ্জ্বল হলুদ রঙের প্রজাপতি হয়ে উড়তে উড়তে অনেক দূরের একটা বাগানে চলে গেল!
বাগানে একটা চন্দ্রমল্লিকা দুলছিল! চন্দ্রমল্লিকার নিটোল পাপড়ির ওপর বসল ঝিঙে ফুল!
সেখানে একটা মৌমাছির সাথে পরিচয় হলো তার! মৌমাছিটা মহানন্দে মধু খাচ্ছিলো! ওকে দেখে ঝিঙে ফুলের মৌমাছি হতে ইচ্ছে করলো!
হলুদ প্রজাপতি থেকে সে এবার পরিণত হলো চঞ্চল মৌমাছিতে!
মহানন্দে কিছুক্ষণ মধু খেলো ঝিঙে ফুল, ঘুরে বেড়ালো এ-ফুল থেকে ও-ফুলে!
ঘুরতে ঘুরতে একটা টুনটুনির সাথে কথা হলো ঝিঙে ফুলের!
টুনটুনির সাথে কথা বলতে বলতে ঝিঙে ফুল ভাবলো, এবার একটা পাখি হলে কেমন হয়?
মন্দ হয় না!
কিন্তু কী পাখি হবো আমি?
শঙ্খচিল?
হ্যাঁ, ঝিঙে ফুল এবার শঙ্খচিল হলো!
শঙ্খচিল হয়ে উড়তে উড়তে উঠে গেল আকাশের অনেক উঁচুতে, যেখানে বাতাস ঘুরে বেড়ায় বৃত্তাকারে!
বৃত্তাকার বাতাসে শরীর ভাসিয়ে অনেক নিচের পৃথিবীর দিকে অপলক তাকিয়ে দেখলো ঝিঙে ফুল!
কী সুন্দর সবুজ পৃথিবীটা! কী ভীষণ মায়াময়!
দেখতে দেখতে বড় একটা পাহাড়ের দিকে হঠাৎ নজর পড়ল তার!
ঝিঙে ফুল ভাবল অনেকক্ষণ তো ঘুরে বেড়ানো হলো, এবার একটা পাহাড় হয়ে অনড় বসে থাকি কিছুটা সময়! প্রকৃতির ধ্যানে মগ্ন হয়ে দূর করি শরীরের ক্লান্তি!
বড় একটা পাহাড় হয়ে অনেকক্ষণ বসে রইল ঝিঙে ফুল! ধ্যানমগ্ন হয়ে বসে থাকতে থাকতে একটা নদী হতে ইচ্ছে করলো তার!
ইচ্ছে বরের সুবাদে গভীর স্রোতের একটা নদীতে পরিণত হলো ঝিঙে ফুল! আঁকাবাঁকা সর্পিল গতিতে কত মাঠ, কত ঘাট পেরিয়ে এল সে! ঢেউ হয়ে খেলা করলো জলের সাথে!
জলের সাথে খেলা করতে করতে ঝিঙে ফুল বিজ্ঞের মতো ভাবলো, আমার একবার মানুষ হওয়া উচিত!
ভাবতে না ভাবতেই সে পরিণত হলো মানুষে!
মানুষ হয়ে সারাদিনের কথাগুলো গোটা গোটা অক্ষরে লিখলো ঝিঙে ফুল! লিখলো 'যা ইচ্ছে তা-ই' হবার বর পাওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন জীব এবং জড় জীবনে রূপান্তরের আনন্দময় গল্প!
লেখার পর গল্পটাকে বাতাসে ভাসিয়ে দিয়ে নিজেও সে মেঘ হয়ে ভাসতে ভাসতে দিন কাটিয়ে দিল!
সবশেষে আবার সে ঝিঙে ফুল হয়ে শুয়ে রইল টিনের চালে!
আর গল্পটা?
গল্পটা বাতাসে ভাসতে ভাসতে কত মানুষের চোখের সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়ালো দিনরাত!
সবাই দেখলো গল্পটিকে, অথচ প্রত্যেকেই বললো, না না, এটা কোন গল্প না!
গল্প না! আশ্চর্য তো! তাহলে এটা কী?
এটা হলো কল্পনা!
ছবি: সংগৃহীত
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
আপনার কথার যথার্থতার বিপরীতে দাঁড়াবার সাধ্য কার!!!
অন্তর্জালে যে ক্ষেত্রটিতে লেখার এই সামান্য চেষ্টা, সেখানে শিশুদের বিচরণ আছে কী নেই, জানা নেই আমার!
তবে এই অধমের অভিলক্ষ্য আপনাদের মতো বড়ো মনের মানুষ, যাদের ভেতর বাস করে একটি শিশুপ্রাণ!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন শ্রদ্ধেয়।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০১
পার্থ তালুকদার বলেছেন: গল্প না গল্প না কল্পনা---------- আমারও প্রজাপতি হইতে মন চায় ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
ধন্যবাদ অনেক অনেক পার্থ।
দুচোখ বন্ধ করুন, লক্ষ্য করুন, আপনি আসলে প্রজাপতি! অথবা প্রজাপতি মন আপনার!
আমার শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৪২
আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: আর গল্পটা?
গল্পটা বাতাসে ভাসতে ভাসতে কত মানুষের চোখের সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়ালো দিনরাত!
সবাই দেখলো গল্পটিকে, অথচ প্রত্যেকেই বললো, না না, এটা কোন গল্প না!
গল্প না! আশ্চর্য তো! তাহলে এটা কী?
এটা হলো কল্পনা!
ভাল লাগলো।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: খুব সুন্দর অনুভূতির শিহরণ । ভাল লাগলো অনেক ।
ভাল থাকুন অনিঃশেষ ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
আপনাদের কাছে ভালোবাসার ঋণ দিন দিন বাড়ছে আমার!
এই ঋণ সম্ভবত শোধ হবার নয়! একজীবনে!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
এবং কৃতজ্ঞতা প্রিয় কথাসাহিত্যিকের উপস্থিতিতে। অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শেষ কথাগুলো মন ছুঁয়ে গেল।
++
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
আপনাদের ভালোবাসায় আপ্লুত আমি ভীষণ!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে এত আমার গল্প....
একটা হলুদ প্রজাপতি, ঝরো হাওয়ায় উড়ে আসা বাশ ঝারের একটা শুকনো পাতা এ সবই হতে চেয়েছি আমি...
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অবশ্যই!
যিনি হলুদ প্রজাপতি, ঝড়ো হাওয়ায় উড়ে আস বাঁশঝাড়ের শুকনো পাতা হবার স্বপ্নে বিভোর, এটা তো তার গল্পই হওয়া উচিৎ!
তবে সবাই যে বললো গল্প না এটা!
কল্পনা!!!
মহা মুশকিল তো!!!
যাই হোক, অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছেই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
সুখেন্দু বিশ্বাস বলেছেন: ভাসতে ভাসতে উড়তে উড়তে আকাশ পাহাড় পেরিয়ে এলাম।
অনেক ভালো লাগলো কল্পনার গল্প
শুভেচ্ছা রইলো দীপ দা।
ভালো থাকুন সবসময়
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুখেন্দু দা।
আপনাদের আন্তরিক উপস্থিতি কী ভীষণ প্রাণিত করে আমাকে, ভাষায় প্রকাশ করা মুশকিল!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার !
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
তুষার কাব্য বলেছেন: অসাধারণ কল্পনার অনুরণন ।
শুভকামনা জানবেন
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা অনেক উপস্থিতিতে।
শুভকামনা থাকছেই। অনিঃশেষ। সবসময়।
ভালো থাকবেন ভাই। অনেক। অনেক ভালো।
১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সুমন কর বলেছেন: সবাই দেখলো গল্পটিকে, অথচ প্রত্যেকেই বললো, না না, এটা কোন গল্প না!
গল্প না! আশ্চর্য তো! তাহলে এটা কী?
এটা হলো কল্পনা!
শেষটুকু বেশী ভালো লাগল।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কল্পনা! গল্প না?
যাই হোক ভাই, ধন্যবাদ অবশ্যই। অনেক অনেক।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক। অনেক।
১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সবাই দেখলো গল্পটিকে, অথচ প্রত্যেকেই বললো, না না, এটা কোন গল্প না!
গল্প না! আশ্চর্য তো! তাহলে এটা কী?
এটা হলো কল্পনা!
শেষটা দারুণ লাগল।++
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
কৃতজ্ঞতার কথা বলি।
এবং বলি শুভকামনার কথাও।
ভালো থাকবনে। অনেক। সবসময়।
১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: গল্পের না না কল্পনার দারুন এক সমাপ্তি দীপংকর
+
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জুন। অনেক অনেক।
আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতায় অবনত আমি।
অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছেই।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: কী সুন্দর সবুজ পৃথিবীটা! কী ভীষণ মায়াময়!
গল্পটির মায়ায় পড়ে গেলাম দীপঙ্কর দা।
অনেক ভালোলাগা গল্পে। শুভেচ্ছা রইলো অনেক।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরজু মুন জারিন।
আপনার প্রাণবন্ত উপস্থিতির প্রতি শ্রদ্ধা সবসময়।
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। অনেক।
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
এহসান সাবির বলেছেন: ওয়াও....!
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক এহসান ভাই।
কৃতজ্ঞতার কথা বলতেই হয় বারবার।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
হামিদ আহসান বলেছেন: অামারও ইচ্ছে করে একদিন ঝিঙ্গে ফুল হয়ে টিনের চালে শোভা বর্ধন করে থাকতে ..... হা হ হা ৷
গল্প পড়ে বুড়ো বয়সেও কেমন একটা শিশুশূলভ ভাব এসে গিয়েছিল যেন৷
সব শেষে ঝিঙ্গে ফুলের শুভেচ্ছা রইল .....
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ হামিদ ভাই।
ঝিঙে ফুলের শুভেচ্ছা গৃহীত সাদরে।
আপনার মনের ভেতরের শিশুটার প্রতি শুভকামনা রইলো। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
ইচ্ছেপুরনের সবটাই ঠিক ছিলো । তবে বড্ড ভুল করে ফেলেছে ঝিঙে ফুল , মানুষ হতে চেয়ে । মানুষ না হলে আর গল্প লেখা হতোনা । আর গল্প না লিখলে এই প্রশ্নও উঠতনা, যেটা উঠেছে শেষ লাইনটির আগের লাইনগুলোতে ।
ভাবুন একবার, ঝিঙে ফুলের এটা কি ঠিক কাজ হয়েছে ? দিলো তো অংক কষতে বসিয়ে !
সবচে' ভালো হতো যদি সে একজন "দীপংকর চন্দ" হয়ে উঠতে চাইতো.......
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
মন্তব্যের সৌন্দর্যে মুগ্ধতা!
কথা অত্যন্ত যৌক্তিক শ্রদ্ধেয়, //তবে বড্ড ভুল করে ফেলেছে ঝিঙে ফুল , মানুষ হতে চেয়ে । মানুষ না হলে আর গল্প লেখা হতোনা । আর গল্প না লিখলে এই প্রশ্নও উঠতনা, যেটা উঠেছে শেষ লাইনটির আগের লাইনগুলোতে ।//
অংক কষাকষি ভালো কথা না!!
হা হা হা হা
ঝিঙে ফুলের ভুলটা তবু ক্ষমা করে দিন নিজগুণে!!
আপনাদের বড়ো মনের ভালোবাসার স্পর্শ থাকুক তার ললাটে।
আর আমাার জন্য থাকুক আপনাদের আশীর্বাদ।
আশীর্বাদ করবেন শ্রদ্ধেয়।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৪
এনামুল রেজা বলেছেন: শুভ্র আর সারাহর যে কবিতার ক্লাশের গল্প, ঝিঙে ফুলের ইচ্ছেদিনের কাহিনীতেও সেই নতুনত্বের ছাপ।
গল্প কখনও শেষ হয়না, সে ভাসতে থাকে বাতাসে।
শুভকামনা দিপংকর ভাই।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ এনামুল ভাই।
'কবিতার ক্লাশ' কথাটা উচ্চারিত হলেই প্রথমে নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কথা মনে ভাসে!!
//গল্প কখনও শেষ হয়না, সে ভাসতে থাকে বাতাসে।//
সুন্দর মন্তব্যে শ্রদ্ধা থাকছে।
থাকছে কৃতজ্ঞতা।
থাকছে শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:১৩
অক্টোপাস পল বলেছেন: এটা হলো চিত্রকল্প। চমৎকার!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
২০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
জেন রসি বলেছেন: রূপান্তরের গল্প কিংবা কল্পনা ভালো লেগেছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছে।
এবং কৃতজ্ঞতা অবশ্যই।
ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক। অনেক।
২১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যিনি হলুদ প্রজাপতি, ঝড়ো হাওয়ায় উড়ে আস বাঁশঝাড়ের শুকনো পাতা হবার স্বপ্নে বিভোর, এটা তো তার গল্পই হওয়া উচিৎ!
তবে সবাই যে বললো গল্প না এটা!
কল্পনা!!!
মহা মুশকিল তো!!
মহা মুশকিল কেন দীপঙ্কর ...।
সবাই কি স্বপ্নে বিভোর হতে পারে বলেন ... ?
সবাই কি সব ছেঁড়ে ছুঁড়ে সুখী হতে পারে ...
হ্যাঁ আমার ই গল্প এটা ।
অ ;ট ( দিনের বেশীর ভাগ সময় সেল ফোন এ লগ ইন থাকায় ,অনেক অনেক বানান ভুলে জর্জরিত আমার মন্তব্য গুলো , আশা করছি তাতে আপনার পোষ্টের সৌন্দর্য হানি হয়ে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন )
শুভ কামনা
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখক বলেছেন: //হ্যাঁ আমার ই গল্প এটা ।//
এবং গল্পটা উৎসর্গ করা হলো আপনাকে মনিরা।
সামান্য এক মানুষের সামান্য উপহার আপনার জন্য।
আর একটি বিষয়। জানবেন, ভুল ধরা কখনওই আমার অভিপ্রায় নয়।
ভাষা কিংবা বানান নানা ধরনের রূপান্তরের ভেতর দিয়ে অতিক্রম করে কালপ্রবাহকে।
আজকের বানান কিংবা ভাষারীতি অতীতে এমন ছিলো না। বিবর্তণের ভেতর দিয়ে ভিন্ন রূপ ধারণ করে এসব।
যেমন ধরেন, তারে ''জিগামু''
''জিগামু" ভাষারূপটি এলো 'জিজ্ঞাসিবো' > 'জিজ্ঞাসিমু' > 'জিজ্ঞামু' > 'জিগামু' অর্থাৎ কারো কাছে জানতে চাইবো কোন কিছু- অনেকটা এভাবে সম্ভবত!!
বানান ভুল শুদ্ধে খুব বেশি কিছু এসে যায় না আমার অন্তত।
আপনি যে ভাব প্রকাশ করতে চাইছেন, সেটি আমার বোধগম্য তো হলোই!
আর কী চাই তাহলে!
তবু যদি কোন ত্রুটি হয়ে থাকে, জানবেন সম্পূর্ন অনিচ্ছাকৃত সেটা। এবং বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো
আমার নিজস্ব কিছুই নেই পৃথিবীতে।
আপনাদের সবাইকে নিয়েই আমি।
আপনাদের উপস্থিতিতেই লেখার সামান্য চেষ্টার সৌন্দর্য মনিরা।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
হলুদ প্রজাপতির মতো আনন্দে কাটুক জীবন।
ভালো থাকুন। অনেক। সবসময়।
২২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসাধারণ লেখা| আসলেই প্রত্যেক কল্পনাই একেকটা অসাধারণ গল্প কিংবা কবিতা
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
আপনাদের ভালোবাসায় ভীষণ ভীষণ আপ্লুত আমি!
কৃতজ্ঞ।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা পুনরায়।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
মাটিরময়না বলেছেন: প্রতিটা কল্পনা, প্রতিটা স্বপ্নই একেকটা গল্প।
আমিও যদি ঝিঙ্গে ফুলের মতো সবকিছুর স্বাদ আচ্ছাদন করতে পারতাম তাহলে হয়তো .।.।.।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
প্রার্থণা করি ঝিঙে ফুলের মতো বৈচিত্র্যময় হোক জীবন!!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক । সবসময়।
২৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: উফ দীপংকর দা
এত সুন্দর গল্প !!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক অর্বাচীন পথিক।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনার লেখা কিন্তু আমার ভালো লাগছে ভীষণ।
এবং দুঃখপ্রকাশ থাকছে, কারণ, এখনও চোখ রাখতে পারিনি আপনার নতুন ধারাবাহিক লেখায়!
আশাকরি খুব বেশি সময় নেবো না লেখাগুলো পড়তে।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দীপংকর,
বিস্ময়বোধক চিহ্নের ছড়াছড়িতে লিখাটি পড়তে কষ্ট হলো গো। বিরামে আরাম না পেলে শিশুরা পড়বে কী করে, শুনি ?