![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
কাচারিপাড়া থেকে বাগিচাপাড়া, উকিলপাড়া থেকে হাঁটতে হাঁটতে প্রবেশ করলাম আমলাপাড়ায়।
দুর্গাপুর সাহিত্য সমাজের দ্বিতল ভবনের সামনে দাঁড়ালাম আমরা। উল্টোদিকে তাকালাম। একটি বাহুল্যবর্জিত প্রবেশ তোরণ আমাদের দৃষ্টিপ্রত্যক্ষে। ভেতরে সবুজ ঘাসে আচ্ছাদিত অতিদীর্ঘ উঠোন। উঠোনের উত্তর-পূর্বে এবং উত্তর-পশ্চিমে বেশ কয়েকটি একতলা ঘরের নান্দনিক সমাবেশ।
বহুবর্ণে সজ্জিত এই ঘরগুলো কি বিশেষ কোনো গুরুত্বের অধিকারী?
অজান্তেই প্রশ্ন তৈরি হলো আমাদের মনে। উত্তরের অনুসন্ধানে এদিক-ওদিক তাকাতেই মোক্তারপাড়া নিবাসী দীপক মজুমদার আমাদের সামনে এসে দাঁড়ালেন, পরিচয়ের পালা শেষ হবার পর তিনি জানালেন, ঘরগুলো সত্যিকার অর্থেই বিশেষ গুরুত্বের অধিকারী। কারণ, নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিখ্যাত রাজবংশের মধ্যমবাড়ি এটি!
মধ্যমবাড়িতে বসবাসকারী শেষ উত্তরাধিকারী ছিলেন দেবেশ চন্দ্র সিংহ, যিনি সকলের কাছে পরিচিত ছিলেন মনি বাহাদুর নামে। ১৯৫২ সালে মণি বাহাদুর মধ্যমবাড়ি দেখাশোনার দায়িত্ব প্রদান করেন মধু দাসকে। মধু দাসের মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরসূরিরাই বর্তমানে বসবাস করছেন মধ্যমবাড়িতে।
দীপক মজুমদারের সঙ্গে কথা বলতে বলতে মধ্যমবাড়ির আঙিনায় প্রবেশ করলাম আমরা। পরিচ্ছন্ন আঙিনার শেষ প্রান্তে দক্ষিণমুখী বসতঘর, ঠাকুরদালান ঘুরে দেখতে দেখতে অতীত স্মৃতিচারণায় মগ্ন হলাম; ভাবলাম পুরোনো দিনের কথা, ভাবলাম সুসং দুর্গাপুরের বিখ্যাত জমিদারবংশের প্রতিষ্ঠালগ্নের কথা।
১২৮০ খ্রিস্টাব্দ। গারো পাহাড়ের পাদদেশের এই দুর্গম অঞ্চল তখন শাসন করতেন বৈশা নামের একজন অত্যাচারী গারো রাজা। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল এলাকার নিম্নবর্গীয় জনগোষ্ঠী। তারা এই দুঃশাসন থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজত। উপায় খুঁজত শান্তিতে বসবাসের। এমনই এক সময় সোমেশ্বর পাঠক নামের একজন সুদর্শন ব্রাহ্মণ নীলাচল পাহাড়ের কামাখ্যা মন্দির পরিদর্শন শেষে একদল সঙ্গীসহ গারো পাহাড়ের পাদদেশে উপস্থিত হলেন। পাহাড় পাদদেশে একটি স্রোতস্বিনী নদী ছিল। সেই নদীর অপরূপ সৌন্দর্যে বিমোহিত হলেন সোমেশ্বর পাঠক। সঙ্গীদের জ্ঞাতসারেই তিনি ধ্যানমগ্ন হলেন নদীতীরে।
কিছু স্থানীয় নিম্নবর্গীয় মানুষ তখন এদিক দিয়েই যাচ্ছিলেন। সোমেশ্বর পাঠকের ধ্যানমগ্ন অবয়বে তারা নিজেদের পরিত্রাতাকে খুঁজে পেলেন। করজোড়ে সোমেশ্বর পাঠকের কাছে অত্যাচার থেকে মুক্তির প্রার্থনা করলেন তারা। নিম্নবর্গীয় মানুষের প্রার্থনায় সোমেশ্বর পাঠকের মন বিচলিত হলো। তিনি স্থানীয় অধিবাসীদের সহায়তায় অত্যাচারী গারো রাজাকে পরাস্ত করলেন এবং গারো পাহাড়ের দুই-তৃতীয়াংশ এলাকাসহ পাহাড় সমতলের এক বিরাট অংশ নিয়ে প্রতিষ্ঠা করলেন নতুন রাজ্য। সামন্ততান্ত্রিক এই নতুন রাজ্যের নাম দিলেন তিনি ‘সু-সঙ্গ’ অর্থাৎ ‘ভালো সঙ্গ’। সুসঙ্গ রাজ্য প্রতিষ্ঠায় ভীষণ আনন্দিত হলো স্থানীয় জনগণ। সোমেশ্বর পাঠকের নামানুসারে গারো পাহাড়ের পাদদেশের নদীটির নাম রাখলেন তারা ‘সোমেশ্বরী’।
সুসঙ্গ রাজ্যের গোড়াপত্তন ঘটিয়ে রাজা সোমেশ্বর পাঠক নিজস্ব বাহিনীকে শক্তিশালী করার কাজে মন দিলেন। তিনি সুদূর আসাম থেকে কামাখ্যা দেবীর অনুসারী হাজংদের নিজ রাজ্যে নিয়ে এলেন। তারপর শুরু করলেন রাজ্যবিস্তার। সোমেশ্বর পাঠকের রাজত্বকালে সুসঙ্গ রাজ্যের সীমা উত্তরে নেংজা পর্বতমালা থেকে পূর্বে মহেষখলার মহেশ্বরী নদী, পশ্চিমে নিতাই নদী থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত সমতল ভূমি পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে।
৭১৪ বঙ্গাব্দে সোমেশ্বর পাঠকের দেহত্যাগের পর সুসঙ্গ রাজ্যের শাসনভার গ্রহণ করেন তাঁর একমাত্র পুত্র গুণাকর। তারপর রাজ্যশাসন করেন গুণাকরের জ্যেষ্ঠ পুত্র কামাই হাজরা। এরপর সুসঙ্গ রাজ্য শাসন করেন যথাক্রমে বাসুদেব খাঁ, জগদানন্দ খাঁ এবং জানকীনাথ মল্লিক।
জানকীনাথ আততায়ীর হাতে নিহত হলে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র রঘুনাথ গ্রহণ করেন সুসঙ্গ রাজ্যের শাসনক্ষমতা। সুসঙ্গরাজ রঘুনাথ মোগল সম্রাটের পক্ষ নিয়ে সুবাদার ঈশা খাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধে যোগ দেবার লক্ষ্যে এগারোসিন্দুর অভিমুখে যাত্রা করেন। কিন্তু পথে রঘুনাথের বিরুদ্ধপক্ষ তাঁকে বন্দী করলে হাজং ও গারো বাহিনীর সহায়তায় তিনি মুক্ত হন এবং এগারোসিন্দুর থেকে পালিয়ে আসার সময় একটি অষ্টধাতুর দুর্গা প্রতিমা নিয়ে আসেন।
রঘুনাথ দুর্গা প্রতিমাটি সুসঙ্গ রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত করার পর থেকেই এলাকাটি দুর্গাপুর নামে পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীকালে দুর্গাপুরের অগ্রে প্রাচীন সুসঙ্গ নামটি যুক্ত হয়ে এলাকার নাম লোকমুখে প্রচলিত হয় সুসঙ্গ দুর্গাপুর।
সুসঙ্গ রাজাদের উল্লেখযোগ্য কিছু নিদর্শন আজও রয়েছে দুর্গাপুর উপজেলা সদরে। এই মধ্যমবাড়ি ছাড়াও রয়েছে বড়বাড়ি, দু-আনি বাড়ি, ছোট তরফের জমিদারবাড়ি এবং দশভুজার মন্দির। এই দশভুজার মন্দিরেই রাজা রঘু স্থাপন করেন অষ্টধাতুর দুর্গা প্রতিমা, জানালেন দীপক মজুমদার। তবে আদি দুর্গা প্রতিমাটি এখন আর নেই এখানে! ১৯৬৫ সালে চুরি হয়ে যায় অনিন্দ্যসুন্দর সেই বিগ্রহটি!
বড়বাড়ি, মধ্যমবাড়ি, দু-আনি বাড়ি এবং ছোট তরফের জমিদারবাড়ির অবস্থা বর্তমানে ভীষণ করুণ!
প্রভাবশালী বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান দখল করেছে এইসব ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার সিংহভাগ! রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পরিবর্তন করেছে সম্পত্তির মালিকানা!
এই অনিয়মতান্ত্রিক পরিবর্তন প্রক্রিয়ার শেষ কোথায়?
সদুত্তরের সম্ভাবনাহীন প্রশ্নটাকে পথেই ফেলে আসি আমরা! সঙ্গে শুধু আনি অভিযাত্রার আনন্দকে!
২৪ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমাইয়া আলো।
কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২| ২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। আমাদের দেশে সংখ্যালঘুদের স্মৃতি সব দখল হচ্ছে সরকারী নেতাদের দ্বারা, রাস্ট্রিয় সহায়তায়!
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:০০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুধু সংখ্যালঘুদের স্মৃতির প্রতি পক্ষপাত নয়, আমাদের ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনগুলো যথোচিত সংরক্ষণ করে একটি শক্তিশালী পর্যটন অবকাঠামো গড়ে তুলতে পারলে অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক লাভবান হতো দেশ।
আমার শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৩| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: সুসং দুর্গাপুর হতে ঘুড়ে এলেন।
সোমেশ্বরীর কাছ থেকে।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অপরূপ সোমেশ্বরী!!!
এবং সুসঙ্গ দুর্গাপুর আমার অনেক প্রিয় জায়গাগুলোর একটি!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৪| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
কৃতজ্ঞতা থাকছেই।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৫| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:০২
প্রামানিক বলেছেন: পুরানো ঐতিহ্য আর থাকছে না দাদা। সব দখল হয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ দাদা
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অথচ ঐতিহ্যের বিলোপ যে আমাদের অস্তিত্বের বিলোপ!!!
তবু আশাবাদ।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:১৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: পড়ে ভালো লেগেছে, নিচের অংশে মূর্তি চুরির ঘটনাটি ছাড়া...
জমিদারি প্রথা শেষ হয়েছে ’৪৭ সালেই, কিন্তু ঐতিহ্যকে ধ্বংস করেছে ক্ষমতাধরদের সহায়তায়। বিষয়টি ব্যথা দেয়।
জানা হলো সুসঙ্গ, সোমেশ্বরী এবং দুর্গাপুর নামকরণের ইতিহাস।
প্রাচীন সবকিছুর প্রতি আমার আজন্ম আগ্রহ।
প্রাচীণ ইতিহাস, প্রাচীন ঐতিহ্য পেলে আমার দৃষ্টি গেঁথে যায় গভীরে
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //প্রাচীন সবকিছুর প্রতি আমার আজন্ম আগ্রহ।//
প্রাচীন প্রতিটি উপাদানে লেখা আমাদের উৎসের বিবরণ! আত্মঅনুসন্ধানের জন্য এই আগ্রহের গুরুত্ব অসীম!
সুচিন্তিত মন্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধা মইনুল ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
৭| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার কাছে আপনি কি লিখেছেন্ন সেটা ব্যাপার না। লিখেছেন এটাই ব্যাপার। আপনার গদ্য আমাকে মোহিত করে।
সরকারের এসব রক্ষায় তত্পর হওয়া উচিত
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সচেতনতা জন্ম নেয়া প্রয়োজন সর্বসাধারণে সর্বাগ্রে!
আমরা আমাদের ইতিহাস ঐতিত্য রক্ষায় তৎপর হবো প্রত্যেকেই যার যার নিজস্ব অবস্থান থেকে!
আমাদের তৎপরতায় সততা, আন্তরিকতা, ভালোবাসা নিখাঁদ হলে সরকার তৎপর হবেই!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৮| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাল লাগলো দাদা।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
৯| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ভালো থাকবেন।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১০| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৫০
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার। ভালো লাগল।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
এবং কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১১| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:১৮
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: সময়ের ঘটনা এক সময় অতীত হয় তারপর ইতিহাস হয়ে আবার আমাদের শিক্ষা দেয় । তারপরও আমরা চলতে চলতে আবার ভুল করি এবং ইতিহাস হই । শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //সময়ের ঘটনা এক সময় অতীত হয় তারপর ইতিহাস হয়ে আবার আমাদের শিক্ষা দেয় । তারপরও আমরা চলতে চলতে আবার ভুল করি এবং ইতিহাস হই । //
অসাধারণ মন্তব্যে মুগ্ধতা!!!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১২| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
আলোরিকা বলেছেন: সদুত্তরের সম্ভাবনাহীন প্রশ্নটাকে পথেই ফেলে আসি আমরা! সঙ্গে শুধু আনি অভিযাত্রার আনন্দকে! ........
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৩০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আনন্দই তো!! অভিযাত্রার আনন্দ!! নয়!!!
কি জানি!!!
অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছেই সবসময়।
কৃতজ্ঞতাও।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৩| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
রিকি বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ভালো থাকবেন দাদা
২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রিকি।
বিভিন্ন বিচিত্র বিষয়ে আপনাদের স্বচ্ছন্দ বিচরণ ভীষন মুগ্ধ করে আমাকে!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
তুষার কাব্য বলেছেন: আমিও কয়েকমাস আগে ঘুরে আসছি সুসং দুর্গাপুর থেকে । কিন্তু এতো কিছু জানতাম না ।জানতাম না সোমেশ্বরী নদীর নামকরনের ইতিহাস, দুর্গাপুরের ইতিহাসের গল্প । অনেক ভালো লাগলো দাদা ।
২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: এবং আপনাদের অভিযাত্রার অকৃত্রিম আনন্দ আমাকে স্পর্শ করে ভীষণভাবে!!
ভালো লাগে অনেক।
অামার শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন অনেক। সবসময়।
সজীব রাখবেন ভ্রমণপিপাসু মনটাকে।
১৫| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: প্রভাবশালী বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান দখল করেছে এইসব ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার সিংহভাগ!
শুধু সুসং দুর্গাপুরই নয় এদের আগ্রাসী ক্ষুধা থেকে খুব কম জিনিসই রক্ষা পেয়েছে দীপংকর চন্দ ।
ঘুরে এসিছিলাম , কিন্ত রাস্তাঘাটের ভয়াবহ অবস্থার কোন উন্নতি হয়েছি কি না জানি না । তাই আরেকবার সুন্দরী সোমেশ্বরীকে দেখাকে ইচ্ছেটুকু দমন করে রেখেছি ।
সুন্দর লেখায়
+
৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //শুধু সুসং দুর্গাপুরই নয় এদের আগ্রাসী ক্ষুধা থেকে খুব কম জিনিসই রক্ষা পেয়েছে//
আপনার মন্তব্য সুকঠিন বাস্তবঘনিষ্ঠ সবসময়।
শ্রদ্ধা স্বাভাবিকভাবেই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন।
কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৬| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: চমৎকার তথ্য জানলাম। এবার শীতে যাব
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অগ্রিম শুভকামনা থাকছে অভিযাত্রায়!
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
সুমাইয়া আলো বলেছেন: আম রাজশাহী দুর্গাপুর মনে করেছিলাম