![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
অন্যান্য ফলের তুলনায় কাঁঠাল নিয়ে কথাবার্তা খুবই কম! অথচ কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল!
কাঁঠালের এই অবমাননা সহ্য করা কঠিন! কিন্তু এ ব্যাপারে কি-ই বা করতে পারে আমার মতো একজন নগণ্য মানুষ! কিছু করার মতো সুযোগইবা কোথায়!
সম্পূর্ণ কাকতালীয়ভাবে একটা সুযোগ সৃষ্টি হল কয়েকদিন আগে।
মুঠোফোনে খবর পেলাম আমার দূর সম্পর্কের এক কাকা হাসপাতালে।
বিত্তবান সেই কাকা যে গুরুতর কোন অসুখে আক্রান্ত, তা নয়। বাম পা’টা মচকেছে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে। কিন্তু বিত্তবান কাকার এই সামান্য শারিরীক সমস্যাই আত্মীয় স্বজনদের ভাবিয়ে তুলেছে ভীষণ! বেসরকারী হাসপাতালের সুসজ্জিত কক্ষে ভিড় জমাচ্ছে সকলে। শুনলাম, হাতে তাদের বিভিন্ন রকম ফল।
যতদূর জানি, এসমস্ত ফলের তালিকায় আপেল, আঙ্গুর, কমলা, নাশপাতি, বেদানা থাকে সাধারণত, থাকে আম, লিচুর মতো রাজসিক ফলও! কিন্তু কাঁঠাল থাকে না সচরাচর!
আমি সেই সুযোগটাই কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। ঠিক করলাম, অবস্থান নেবো জাতীয় ফলের পক্ষে!
রাস্তার ধারের এক অস্থায়ী দোকান থেকে তুলে নিলাম একটা কাঁঠাল। নির্দ্বিধায়।
বিসম আকৃতির সেই রসালো ফল নিয়ে হাজির হলাম হাসপাতালে কাকার কক্ষে!
কাকার কক্ষে তখন অনেক লোকের ভিড়।
কাকা-ভাস্তের সরস সম্পর্কের সূত্রে ভিড় ঠেলে বিছানার কাছাকাছি পৌঁছলাম। বিছানা সংলগ্ন টেবিলের উপর আত্মীয় স্বজনদের আনা বিজাতীয় ফলগুলোকে সরিয়ে জাতীয় ফল কাঁঠালকে রাখলাম সশব্দে!
কাঁঠালের সশব্দ উপস্থিতিতে কি বিব্রত হল সবাই?
চোখগুলোতে কি ফুটে উঠল বিরক্তির চিহ্ন?
কাকার মুখের দিকে তাকালাম। চাপা একটা অস্বস্তির অবস্থান সেখানে!
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে অপ্রস্তুত হলাম আমি! মর্মাহতও হলাম!
না! কাঁঠাল দেখে কাকার অন্তত উচিত হয়নি অস্বস্তিতে পড়া!
কাকার এই অস্বস্তিকে স্বস্তিতে পরিণত করব আমি! হ্যাঁ, করবই! প্রতিজ্ঞা করলাম!
সে কারণেই আরেকটা কাঁঠাল নিয়ে বাসায় ফিরলাম অল্প কিছুদিনের মধ্যেই। কাঁঠালের রসালো কোষে রসনা পরিতৃপ্ত করার পর সংগ্রহ করলাম আঁটিগুলো।
তারপর সেই আঁটিগুলো ভাল করে ধুয়ে রোদে শুকালাম বেশ কয়েকদিন।
শুকনো আঁটিগুলো শক্ত সাদা খোসায় আবৃত। খোসাগুলো অনাবৃত করার পরবর্তী পর্যায়ে কয়েকজন সহৃদয় বিবেকবান মানুষের সহযোগিতার ভিত্তিতে শুরু করলাম কাজ।
শুরুতেই কাঁঠালের আঁটিগুলো সেদ্ধ করলাম অনেকক্ষণ। সেদ্ধ আঁটিগুলোর উপর খয়েরী রংয়ের পাতলা আবরণ তুলে নিলেই মাখন রংয়ের শাঁস। শাঁসগুলো শিলনোড়ায় মিহি করে বেটে নিলাম আমরা। সেই বাটার পরিমান হল দুই কাপ।
প্রথমে এক কাপ ঘি কড়াইয়ে ঢেলে গরম করলাম। গরম ঘিয়ের ভেতর কাঁঠালের শাঁস বাটা ফেলে মাঝারি আঁচে নাড়লাম কিছুক্ষণ। এরপর এক কাপ নারকেল বাটা যোগ করে মিশ্রণটি জ্বাল দিলাম মিনিট বিশেক। তারপর মিশ্রণের সাথে এক কাপ চিনি এবং এক কাপ দুধের ক্ষীর মিশিয়ে আরো কিছুক্ষণ নাড়লাম।
মিশ্রণের প্রতিটি উপাদান পরস্পরের সাথে ভালভাবে সম্পৃক্ত হবার পর এলাচ-গুড়ো যুক্ত করে নামালাম একটি পরিষ্কার পাত্রে। পাত্রে নামানোর পর মিশ্রণের উপর ছড়িয়ে দিলাম কয়েক চামচ পেস্তা বাদাম, কাজু বাদাম কুচি এবং কিসমিস। তারপর পছন্দমতো টুকরো করে টুকটুকে লাল চেরিফল দিয়ে সাজিয়ে নিলাম নতুন স্বাদের এই খাবারটিকে।
এরপর সেই খাবার নিয়ে উপস্থিত হলাম কাকার বাড়িতে। হাতে ভিন্ন ধরনের খাবার দেখে কাকা আবার অস্বস্তিতে পড়লেন!
বারবার আশ্বাস প্রদানের পর খাবার মুখে তুললেন কাকা। খেতে খেতে চেহারায় ফিরল স্বস্তি।
তারপর?
তারপর আর কি! সবকিছু খুলে বলতেই শুরু হল কাঁঠাল-প্রশস্তি!
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
খেতে ভালো লাগবে আশাকরি!!
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৩
প্রামানিক বলেছেন: দীপংকার দা দারুণ একখান কাহিনী শোনালেন। তারপর কাঁঠাল পাতায় কাঠালের বিচির মিষ্টি দেখে জিহ্বায় জল এসে গেল। কবে খাওয়াবেন এমন মুখ রসালো মিষ্টি।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
//কবে খাওয়াবেন এমন মুখ রসালো মিষ্টি।//
কোন সমস্যা নেই!!
চলেন সময় সুযোগ মতো সবাই মিলেমিশে বানিয়ে বানিয়ে ফেলি আবার!!
শুভকামনা থাকছে। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: দাদা, বৌদির অসাধারণ রেসিপিটা নির্দ্বিধায় নিজের নামে চালিয়ে দিলেন!!
তাও আবার আজগুবি এক কাহিনী লিখে!!!
পারেনও আপনি!!!
বৌদিকে আমার শুভেচ্ছা পৌছে দিতে ভুলবেন না কিন্তু!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
এইটারে আপনি আজগুবি বললেন!!!
কাঁঠালের আমসত্ব আসতেছে এরপর!!!
তৈরি হন!!
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ওরে!!!
এ তো দেখি বাহারি রঙের কাঁঠাল!!!
রঙিন কাঁঠাল আমি দেখিনি কখনও!!!
বিলাতি নাকি???
শুভকামনা পুনরায়।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার রেসিপি, শুনেতো এখনই খেতে মন চাচ্ছে যে
পোস্টে ভালো লাগা সাথে +++
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো লাগবে খেতে নির্দ্বিধায় বলতে পারি!!
অনেক দেরি হলো উত্তর দিতে, ক্ষমাপ্রার্থণা তাই!
শুভকামনা থাকছে।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
দীপান্বিতা বলেছেন: হাঃ হাঃ! দারুন! আমারও কাঁঠালের বীজ খুব প্রিয়
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: তো, হয়ে যাক এবার কাঁঠাল বীজের সন্দেশ!!!
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
জুন বলেছেন: কাল আপনার পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার সময় পাইনি দীপংকর চন্দ , কারন তাড়াতাড়ি গিয়ে সেদিনের খাওয়া কাঠালের বীজগুলো ঠিক আছে কি না পরীক্ষা করতে বসলাম ।
আজই ট্রাই করবো আপনার পদ্ধতি অনুযায়ী ।
+
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন্তব্য নিয়ে কোন সমস্যা নেই!!
আশাকরি খেতে ভালো লাগবে!!
হা হা হা হা
ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে উত্তরের অনেক বিলম্বের জন্য।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে দেখতে। খেতেও নিশ্চয়ই দারুণ!
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: প্রশস্তিকর!!!
হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
উত্তর প্রদানে অনেক বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে।
শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অভিনয় উপায়ে রেসিপি বর্ণনা!! দারুন লাগলো!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: 'দারুণ' শব্দটা বললে মনে পড়ে 'ডাবের পানির সরবত'-এর কথা!!!
হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
শুভকামনা থাকছে।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: '' পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাওয়া'' ''কাঁঠালের আঠা'' ইত্যাকার প্রবচন নেতিবাচক ভাব প্রকাশ করে । এ কারনেও কাঁঠাল এর উপর অবিচার হতে পারে ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
ভাইরে, পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার কথা জীবনে অনেক শুনছি!!
চক্ষে দেখলাম এই প্রথমবার!!
লোকটার মাথায় চুল থাকলে কষ্টটা একটু কম হইতো মনে হয়!!
আহারে!!!
হা হা হা হা
শুভকামনা অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: দাদা কাঁঠালের গন্ধ পেয়েই চলে এলাম।
এই সেই পোস্ট যেখান থেকে আপনার সাথে পরিচয়। আমার মা অনেক বিচি দিয়েছে কাঁঠালের , দেখি রেসিপি মত কিছু হয় কিনা
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ফেরদৌসা। অনেক।
আমাদের পথ চলা দীর্ঘ হোক।
ভালো একটা খাবার হবে আশাকরি!
পরিবেশনের আগে কাউকে বলবেন না কি ধরনের উপাদানে তৈরি!
হয়ে যাক একটা ধাঁধাঁ সবার জন্য!!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০০
রিকি বলেছেন: দাদা গো! দেখ্ছি ভেবে অনেক দূর---
এই দুনিয়ার সকল ভালো,
আসল ভালো নকল ভালো,
শস্তা ভালো দামীও ভালো,
তুমিও ভালো আমিও ভালো,
হেথায় গানের ছন্দ ভালো,
হেথায় ফুলের গন্ধ ভালো,
মেঘ-মাখানো আকাশ ভালো,
ঢেউ-জাগানো বাতাস ভালো,
গ্রীষ্ম ভালো বর্ষা ভালো,
ময়লা ভালো ফর্সা ভালো,
পোলাও ভালো কোর্মা ভালো,
মাছ-পটোলের দোল্মা ভালো,
কাঁচাও ভালো পাকাও ভালো,
সোজাও ভালো বাঁকাও ভালো,
কাঁসিও ভালো ঢাকও ভালো,
টিকিও ভালো টাকও ভালো,
ঠেলার গাড়ি ঠেল্তে ভালো,
খাস্তা লুচি বেল্তে ভালো,
গিট্কিরি গান শুনতে ভালো,
শিমূল তুলো ধুন্তে ভালো,
ঠাণ্ডা জলে নাইতে ভালো,
কিন্তু সবার চাইতে ভালো---
পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড়।
পোস্ট ভালো লেগেছে। এটা বানিয়ে খাওয়ার সম্ভাবনা নাই। কারণ আমার সাথে কাঁঠালের সতীনের মত সম্পর্ক। কাঁঠাল বাড়িতে ঢুকলে আমি থাকি না, আর আমি বাড়িতে থাকলে কাঁঠালের অনধিকার চর্চা নিষিদ্ধ। আমি যদি কাব্য লিখতে পারতাম, তাহলে কাঁঠালের সাথে আমার বৈরিতা নিয়ে এলিজি লিখতাম !!!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
কাঁঠাল বীজও বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এখন!!
আঠা হাতে না মেখেও সম্ভব কাঁঠালের বীজ পাওয়া!!
যুগ বদলেছে যে!!!
এলিজি লেখার দরকার নাই!!
কেউ যদি কাঁঠাল নিয়ে চলচ্চিত্র বানায়, রিভিউ তো করবেন, নাকি??
হা হা হা হা
শুভকামনা থাকছে। অনেক।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ তো! ট্রাই করতেই হবে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অবশ্যই!!
ভালো লাগবে নিশ্চিত!!
আমার সন্দেশ কাটাটা ভালো হয়নি তেমন!!
বাঙালি যে!!
রানতে সয়, বাড়তে সয় না!
শেষদিকে একটু ধৈর্য্য রাখবেন ভাই!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
ভিটামিন সি বলেছেন: ধুর, কাঁঠাল খায় কেডা। আংগো মমিশিং আইনযে, সকালে কাঁঠাল, দুপুরে কাঁঠাল, বিকালে কাঁঠাল, রাতেও কাঁঠাল খা্ওয়াইবাম। আংগো গাছের কাঁঠাল প্রথম এক দুই সপ্তাহ মানুষে খায়, তারপর চর্তুপদী প্রাণী খায়। (কেউ আবার মাইন্ড খায়েন না, কাউকে উদ্দেশ্য করে বলি নাই)। ধুর, কাঁঠাল খায় কেডা। আংগো মমিশিং আইনযে, সকালে কাঁঠাল, দুপুরে কাঁঠাল, বিকালে কাঁঠাল, রাতেও কাঁঠাল খা্ওয়াইবাম। আংগো গাছের কাঁঠাল প্রথম এক দুই সপ্তাহ মানুষে খায়, তারপর চর্তুপদী প্রাণী খায়। (কেউ আবার মাইন্ড খায়েন না, কাউকে উদ্দেশ্য করে বলি নাই)। - এই যে দেহুইন, কাঁঠাল খাইবার লাইগ্যা চাইয়্যা আছে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
জ্বি, কাঁঠাল পাতাও খায় চর্তুপদে!!!
কাঁঠাল কাঠ দিয়া আসবাবপত্র বানায় মানুষজনে!!
কাঁঠালের আমসত্বের কথা শুনছি, দেখি নাই অখনও!!
তবে কাঁঠালের সবকিছুই কাজে লাগে বলা যায়!!
আংনেগো মমিশিং যাবানে ভাই! কাঁডল খাইবাম!!
হা হা হা হা
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কাঠাল ফল খুব ভালা পাই।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
জাতীয় ফল বইল্যা কথা!
ভালা পাবেন না মানে!!
অনেক অনেক শুভকামনা ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:২১
মহান অতন্দ্র বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা দাদা আর খেতেও মনে হচ্ছে ভাল হয়েছে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মহান অতন্দ্র।
খেতে ভালো অবশ্যই!
ভিন্ন স্বাদ!!
অনেকটা অনিয়মিত উপস্থিতি যেন আপনার!!
নাকি আমিই অনিয়মিত!! কে জানে!!!
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৭
মহান অতন্দ্র বলেছেন: আমিই অনিয়মিত ছিলাম দাদা। এবার হয়ত নিয়মিত হব।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ পুনরায়।
নিয়মিত হোন।
কলমে অনেক শক্তি আপনার।
সাবলীলতাও।
আমার শুভকামনা থাকছেই। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জয়তু জাতীয় ফল!!!!
....
আহ আমার খূবই পসন্দ!!!
কি রাসালো কোয়া.. কি স্বাদ... জিভেতো জল এসেই গেল