![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
গাজীপুর জেলার রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা পেছনে ফেলে ডানদিকে ঊনিশ কিলোমিটার এগোলেই কাপাসিয়া বাজার।
তারপর ফকির মজনু শাহ সেতুর উপর দিয়ে শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে তরগাঁও।
লতাপাতা বাজার অতিক্রম করার পর আমরাইদ চৌরাস্তা।
সেখানে নেমে ভূমিকর্ষণ যন্ত্রচালিত গাড়ি টমটমে চড়ে দরদরিয়া গ্রাম, যে গ্রামে জন্মেছিলেন আমাদের মুক্তিসংগ্রামের অন্যতম দিকপাল বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ।
তাজউদ্দিন আহমদের জন্ম ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই।
শাল-গজারির ছায়াঘন লাল মাটির এই গ্রামেরই একটি টোলে শুরু তাঁর শিক্ষাজীবন।
তারপর কাপাসিয়া, কালীগঞ্জের নানা স্কুল বদলে পুরোনো ঢাকার সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুল।
তবে মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান অধিকার করে ম্যাট্রিকুলেশন সম্পন্ন করেন তিনি মুসলিম বয়েজ স্কুল থেকে ১৯৪৪ সালে।
স্কুলের গণ্ডী পেরিয়ে জগন্নাথ কলেজ। সেখান থেকে ১৯৪৮ সালে তাজউদ্দিন আহমদ পাশ করেন আই.এ.।
তারপর অর্থনীতি বিষয়ে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
তাজউদ্দিন আহমদের রাজনৈতিক দায়বোধের স্পষ্ট পরিচয় পাওয়া যার তাঁর স্কুলজীবন, কলেজ জীবনের প্রতিটি কর্মকাণ্ডেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর সেই দায়বোধ আগের চাইতে বেড়ে যায় আরও।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের উত্তাল সময়ে তাজউদ্দিন আহমদ কারাবরণ করেন প্রথমবারের মতো।
এরপর কারাবন্দীত্ব ও কারামুক্তি তাঁর জীবনে হয়ে দাঁড়ায় নৈমিত্তিক ঘটনা।
১৯৫৩ সালে তাজউদ্দিন আহমদ লাভ করেন অর্থনীতি বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্র্রী। তারপর রাজনৈতিক ব্যস্ততায় ব্যাহত হয় তার শিক্ষাজীবন।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমদ নির্বাচিত হন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য এবং ঐ বছরই কারাবন্দী হন আবার। যদিও এর কিছুদিন পরই পুনরায় কারামুক্তি ঘটে তাঁর, তবু ১৯৫৮ সালে দেশে সামরিক শাসন জারী হবার পর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে কারাবন্দীত্বের পুনরাবৃত্তি ঘটে, যা থেকে মুক্তি পান তিনি আবার ১৯৫৯ সালে।
১৯৬২ সালে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে আবারও ঘটে সেই একই ঘটনা। ১৯৬৪ সালে কারাবন্দী অবস্থায় তিনি লাভ করেন আইনশাস্ত্রের ডিগ্র্রী এবং এর কিছুদিন পর কারামুক্তি।
১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, ১৯৬৬ সালে সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েই তিনি অংশগ্রহণ করেন ঐতিহাসিক ৬দফা আন্দোলনে। বলাই বাহুল্য এ পরিপ্রেক্ষিতেও আবার কারাবন্দীত্ব; আবার মুক্তি।
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
এরপর ১৯৭১।
শুরু হয় মুক্তিসংগ্রাম। বাঙালি জাতিসত্তার নিজস্ব ভূখণ্ড প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ। নিপুণ পরিচালন এবং বুদ্ধিদীপ্ত নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সেই যুদ্ধকে অভীষ্ট লক্ষে পৌঁছে দিতে যে ভূমিকা পালন করেন মুজিবনগরে গঠিত প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ, তা বাঙালি জাতির জীবনে স্মরণযোগ্য চিরকাল।
টমটম থেকে নেমে নির্জন বন ঘেরা একটা পাকা পথ ধরে মিনিট দশেক হাঁটলেই দরদরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়; তার পাশ দিয়ে আরো একটা অপ্রশস্ত রাস্তা, যেটি একটু এঁকেবঁকে চলে গেছে মাঠ-মসজিদ-মাদ্রাসা-পুকুর-পাঠাগার পেছনে ফেলে, সেই রাস্তার শেষ মাথায় তাজউদ্দিন আহমদের ঐতিহাসিক বাড়িটি।
চারপাশে হাজারো বৃক্ষলতা শোভিত বাড়িটি মৃৎনির্মিত, দ্বিতল, দক্ষিণমুখী। দরজা জানালা কাঠের। বাড়িটির মৃন্ময়গাত্র সাদা চুনকাম করা। দোতলায় রেলিং দেওয়া কাঠের বারান্দা।
এখন তেমন কেউ থাকে না এখানে, জানালেন নুরুল ইসলাম। তিনি ছাড়াও বর্তমানে আরো কয়েকজন লোক জনমানুষহীন এই বাড়িটি দেখেশুনে রাখার কাজ করেন।
কী রয়েছে প্রথম প্রধানমন্ত্রীর এই বাসভবনের অভ্যন্তরে?
কৌতূহল মেটাতে নুরুল ইসলাম উন্মোচন করলেন বন্ধ দরজার তালা। চৌকাঠ অতিক্রম করতেই চোখে পড়লো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছবি, আর তার ঠিক পাশেই বঙ্গবন্ধুসখা তাজউদ্দিন আহমদের একটা পোষ্টার।
এছাড়া ঘরে আছে চৌকি, চেয়ার, টেবিলের মতো একেবারে আটপৌরে সব জিনিস।
দোতলায় ওঠার চমৎকার কাজ করা সিড়িটা ঘরের ভেতরেই। উপরের ঘরেও বেশ কিছু সাধারণ জিনিস ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, কিন্তু প্রিয় নেতার স্পর্শের চিহ্ন খুঁজে পাওয়া দুষ্কর সেখানে।
স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রীসভা গঠিত হলে তাজউদ্দিন আহমদ প্রথমে অর্থ এবং পরবর্তীতে অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
তারপর শুরু হয় গ্রহণের কাল, শুরু হয় ব্যাক্তি-জাতি-রাষ্ট্রজীবনে নানা অবনমনের ঘটনা।
১৯৭৪ সালে তিনি পদত্যাগ করেন মন্ত্রীত্ব থেকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হলে পরিবর্তিত হয় রাজনৈতিক পট। সেই পরিবর্তিত অশুভ পটে ২৩ আগস্ট গ্রেফতার হন তিনি।
৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী অবস্থায় আরো তিন জাতীয় নেতার সাথে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় তাজউদ্দিন আহমদকে। কিন্তু কি অপরাধে?
অকৃত্রিমভাবে দেশ আর দেশের মানুষকে ভালবাসার অপরাধে?
উঠানের খোলা হাওয়া গায়ে মেখে এলোমেলো কতো কিছু ভাবি। ভাবতে ভাবতে ফেরার সময় ঘনিয়ে আসে। একটা দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে বুক চিরে। নিরাশ্রিত সেই দীর্ঘশ্বাসটিকে যত্ন করে রেখে আসি প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাতাসে শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে, কারণ, এছাড়া যে আর দেবার মতো কিছুই নেই চলতি পথের একজন সাধারণ মানুষের কাছে!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
গত কয়েকদিন হাসির ক্ষরায় পার হচ্ছে জীবন!!
আজ হাসলাম!
সখ্যতার বিশ্লেষণ না হয় তোলা থাক যাঁঁরা রাজনৈতিক গবেষক, তাঁদের জন্য!!
আমি চলতি পথের মানুষ! অগভীরতায় বসবাস!
দেখুন, এলোমেলো এই যে ঘুরে বেড়ানো, সেটা নিয়েও কি নিদারুণ সংশয় আমার!!
"হয় কিংবা নয় ভ্রমণ" বলছি!!!
অনিশ্চিতি এখানেও!! এখানেও সংশয়!!
হা হা হা হা
গভীর আলোচনায় সংশয়ের মাত্রা বৃদ্ধি না করি আর!!
বরং ভালোবাসা জীবন্ত রাখার চেষ্টা করি অসাধারণ মানুষটির জন্য।
শুভকামনা শ্রদ্ধেয়। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
আবু শাকিল বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ভাল থাকবেন কবি
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো থাকবেন শাকিল ভাই।
সকলের জানা তথ্যই কিছু!! নতুন কিছু নয়!!
অসাধারণ একজন মানুষকে স্মরণ কেবল!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
কৃতজ্ঞতা। অনেক।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট উপহার দিয়েছেন। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ দীপংকর দা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ভা্ই। অনেক। অনেক।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
এবং ভালো থাকবেন। সবসময়।
কৃতজ্ঞতা।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: ভাল লাগল। কিছু কিছু বিষয় অজানা ছিল। ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ্র আপনাকে, বিষয়গুলো জানা গেল।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অশ্রুত প্রহর। অনিঃশেষ।
বেশ কিছুদিন মিথষ্ক্রিয়াবিহীন আমরা!!
কারণ সম্ভবত আমার অনিয়মিত উপস্থিতি!
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা এই রাজনৈতিক দিকপালের প্রতি ...
প্রিয় দীপংকর চন্দ দাদাভাইকে অনেক অভিবাদন,এমন বিশুদ্ধ সুন্দর মানুষের বর্ণীল জীবনালেখ্যের উপর চমৎকার চমৎকার পোষ্টের জন্য,
নিরন্তর শুভকামনা ...
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //বিনম্র শ্রদ্ধা এই রাজনৈতিক দিকপালের প্রতি ...//
অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ শব্দাবলী উচ্চারণে অনেক শ্রদ্ধা জানবেন ভাই।
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ এবং অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
জেআইসিত্রস বলেছেন: ভালো লাগলো।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ভাই। অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
এবং কৃতজ্ঞতাও।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক ভালো।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাড়ীটা দেখলাম।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অনিঃশেষ ভাই।
অসাধারণ একজন রাজনীতিবিদই নন শুধু তিনি, অসাধারণ একজন মানুষও!!
বাসভবনটিই মূখ্য, তথ্য নয়!
বাঙালির ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিকেন্দ্র!
অনেক অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নস্টালজিক হলাম।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাঙালি হৃদয় বারবার স্মৃতিতাড়িত হবে!!
এবং হওয়াটাই স্বাভাবিক!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
জানবেন কৃতজ্ঞতাও।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ভালো কাজ করেছেন।
আমার খুব ইচ্ছে হয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বদের স্মৃতিচিহ্ন/আবাস ইত্যাদি দেখার। অনেক কিছু খুঁজে পাওয়া যায়।
দীর্ঘশ্বাস আসে। আসবেই। তখনকার সময়ের সব নেতাই আমাদের দীর্ঘশ্বাসের কারণ।
এখনকার নেতাদের বাড়িতে আসবে উর্ধ্বশ্বাস।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //এখনকার নেতাদের বাড়িতে আসবে উর্ধ্বশ্বাস।//
হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
উর্ধ্বশ্বাসে বিশ্বাসের দম বন্ধ হয়ে আসে!!!
হা হা হা হা
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪
সুমন কর বলেছেন: আজকের এই দিনে, পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন। অনেক।
অসাধারণ এক বাঙালির বাসস্থানের বাতাস গায়ে মেখে আসা কেবল!!
কৃতজ্ঞতা ভাই উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভাল একটা পোষ্ট। সময়ের হিসাবে এরকম একটা লেখার দরকার ছিল।
ইতিহাস তো এখন হারানোর পথেই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
থাকছে শুভকামনাও। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
উঠানের খোলা হাওয়া গায়ে মেখে এলোমেলো কতো কিছু ভাবি। ভাবতে ভাবতে ফেরার সময় ঘনিয়ে আসে। একটা দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে বুক চিরে। নিরাশ্রিত সেই দীর্ঘশ্বাসটিকে যত্ন করে রেখে আসি প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাতাসে শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে, কারণ, এছাড়া যে আর দেবার মতো কিছুই নেই চলতি পথের একজন সাধারণ মানুষের কাছে!!
ওহ! কী দুখঃময় উপরের কথাগুলি। লিখাটি সংগ্রহে রাখলাম।
ভালো থাকবেন দীপংকর চন্দ কামনা করি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
জানবেন আমার শুভকামনা। অনিঃশেষ।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। অনেক।
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
হামিদ আহসান বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা জানবেন .....
শুভেচ্ছা নিরন্তর ...।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই। অনেক।
ভীষণ আপ্লুত করে আপনাদের আন্তরিকতা!
আমার শুভকামনা থাকছে অশেষ।
ভালো থাকার প্রার্থণা নিরন্তর।
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
আলোরিকা বলেছেন: উঠানের খোলা হাওয়া গায়ে মেখে এলোমেলো কতো কিছু ভাবি। ভাবতে ভাবতে ফেরার সময় ঘনিয়ে আসে। একটা দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে বুক চিরে। নিরাশ্রিত সেই দীর্ঘশ্বাসটিকে যত্ন করে রেখে আসি প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাতাসে শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে, কারণ, এছাড়া যে আর দেবার মতো কিছুই নেই চলতি পথের একজন সাধারণ মানুষের কাছে!! - --চমৎকার অভিব্যক্তি !
পোস্টে অনেক ভাল লাগা দাদা ভাইয়া
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: দরদরিয়ার বাতাস কেমন যেন অন্যরকম!!
আশেপাশের পথঘাটও!!
খুব বেশি দূরে নয় শীতলক্ষ্যা।
নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যার চেয়ে কাপাসিয়ার দিকটায় শীতলক্ষ্যার প্রকৃতি বেশ ভিন্ন!!
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । শ্রদ্ধায় স্মরণ করি আমাদের স্বাধীনতার কান্ডারীকে ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //শ্রদ্ধায় স্মরণ করি আমাদের স্বাধীনতার কান্ডারীকে ।//
ভীষণ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ উচ্চারণে শ্রদ্ধা জানবেন।
কৃতজ্ঞতা ভাই।
শুভকামনাও। অনেক।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। বাংলার চিরস্মরণীয় দিকপালকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //বাংলার চিরস্মরণীয় দিকপালকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করি।//
বুক ভরে ওঠা বাক্যের সমাহার!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: আরো কিছু ছবি দিতে পারতেন।
ভালো লাগা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: তা পারতাম! কিন্তু কেন যে হয়ে ওঠেনা আরও কিছু ছবি যোজনের কাজটি!!
'হয় কিংবা নয় ভ্রমণ' বলেই হয়তোবা!!
হা হা হা হা
উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা এহসান ভাই। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, ভাল লাগল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকুন, এই প্রার্থণা সবসময়।
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাজউদদীন অাহমেদের প্রতি অবিচারই করেছিলেন বঙ্গবন্ধু । তবু কী অাশ্চর্য, তিনি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধাচরণ করেননি কখনো, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাও হারাননি । নেতার প্রতি এমন ভক্তি সত্যিই বিরল ।
পোস্টটা খুব ভালো লেগেছে ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অজস্র বিরূপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও অটলচিত্তে অসম্ভব জটিল একটা যুদ্ধকে সুনির্দিষ্ট পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারেন যাঁঁরা, তাঁঁরা অসাধারণ হন!!
কৃতজ্ঞতা ভাই।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
২০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের বাসভবনের বর্ণনা শুনে আমি একটুও অবাক হইনিঃ
//চারপাশে হাজারো বৃক্ষলতা শোভিত বাড়িটি মৃৎনির্মিত, দ্বিতল, দক্ষিণমুখী। দরজা জানালা কাঠের। বাড়িটির মৃন্ময়গাত্র সাদা চুনকাম করা। দোতলায় রেলিং দেওয়া কাঠের বারান্দা।//
বরং অন্যরকম কিছু হলেই অবাক হতাম।
উনার জীবনী পড়ে আমার এই বিশ্বাস জন্মেছে।
খুবই স্বাভাবিক উনার মত একজন উদার মানু্ষের পক্ষেঃ
//চৌকাঠ অতিক্রম করতেই চোখে পড়লো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছবি, আর তার ঠিক পাশেই বঙ্গবন্ধুসখা তাজউদ্দিন আহমদের একটা পোষ্টার।//
আমার মনে হয় আপনার মত অনেকেই নিরাশ্রিত একটা দীর্ঘশ্বাস যত্ন করে প্রিয় নেতার জন্য রেখে আসেঃ
//নিরাশ্রিত সেই দীর্ঘশ্বাসটিকে যত্ন করে রেখে আসি প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাতাসে শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে, কারণ, এছাড়া যে আর দেবার মতো কিছুই নেই চলতি পথের একজন সাধারণ মানুষের কাছে!!//
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মুগ্ধতা মনোযোগী পাঠে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অনিয়মিত উপস্থিতির কারণে আপনাদের এতো আন্তরিক মন্তব্যগুলোর উত্তর দীর্ঘ বিলম্বে দিতে হচ্ছে বলে ক্ষমাপ্রার্থণা অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
২১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমেদ সম্পর্কে জানা হলো অনেক অজানা তথ্য।
সোহেল তাজ কেমন আছেন কে জানে?খুব জানতে ইচ্ছে করে তার সম্পর্কে।জাতীয় নেতাদের সন্তানদের মধ্যে একমাত্র সেই তার পিতার যোগ্য উত্তরাধিকারী।
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা অনেক উপস্থিতিতে।
এবং ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তর প্রদানে দীর্ঘ বিলম্বের জন্য।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
সাধাসিদে জীবন-যাপন পালন করতেন তাজউদ্দিন আহমেদ। এই ভদ্রলোক সম্পর্কে যত জানি ততই মুগ্ধ হই। একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাড়ী এমন সাধারণ হতে পারে তা দুর্লভ। বাংলাদেশ গড়ার পেছনে তার অবদানই সবচেয়ে বেশী।
বিনম্র শ্রদ্ধা !
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন্তব্যে শ্রদ্ধা জানবেন।
অত্যন্ত প্রজ্ঞাবান নেতা ছিলেন তিনি যেমনটি দুর্ভাগা এই দেশের ইতিহাসে বিরল।
উত্তরের দীর্ঘ বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনিঃশেষ শুভকামনা ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
উর্বি বলেছেন: ভালো লাগল
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
জানবেন শুভকামনাও।
উত্তরের বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫০
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার লেখা।দেশ গড়ার এই শ্রেষ্ঠ কারিগরের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।যতই প্রিয়দের জানি ততই মুগ্ধ হই...
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে উত্তরের দীর্ঘ বিলম্বের জন্য।
শুভকামনা এবং শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: শ্রদ্ধা রইলো আমাদের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতির প্রতি
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: লেখায় ও ছবিতে সুন্দর পোস্ট কিন্তু ভিতরের ছবি দিলেন না যে? দেখার খু ইচ্ছা হচ্ছিলো ।
শুভকামনা রইলো।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক।
যদি কোনদিন ছবিকে প্রাধান্য দিয়ে সাজাবার ইচ্ছে হয় আয়োজনকে, অবশ্যই থাকবে আরো ছবি।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন সুলেখক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
২৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট । প্রিয়তে নিলাম
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।
কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দীপংকর চন্দ,
বঙ্গবন্ধুর সাথে তাজউদ্দিন আহমদ এর শেষ দিনগুলোর সখ্যতার বিষয়ে আপনার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিটি জানতে ইচ্ছে করছে।