নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা রাখো পৃথিবীর যতো অসম্ভবে

দীপংকর চন্দ

হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!

দীপংকর চন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রুদ্ধ বায়ু রুদ্ধ আয়ু

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫




ঊষার দ্বিতীয় দণ্ডে অগ্নিকোণে যদি “অয় অয়” ধ্বনি করে কাক ডাকে, তবে শোক উপস্থিত হয়।

শোক!!!
আসলেই কি তাই!!!

সংশয় সবসময় বেশ প্রবল তার! নানা ধরনের সংস্কারে আচ্ছন্ন তার জীবন! দিবসের কোন দণ্ডে কি ধরনের স্বরে কাক ডাকলো খেয়াল করার চেষ্টা করেন তিনি! ঘরের বাইরে যাবার প্রাক্কালে কোন পা প্রথম অতিক্রম করবে দরজার চৌকাঠ তা নিয়েও উৎকণ্ঠিত থাকেন! ডান না বাম? বাম না ডান?
সিদ্ধান্তের দোদুল্যমানতায় দেখা যায় পা আর বাড়ানোই হয় না সামনে! পিছিয়ে যায়, কেবলই পিছিয়ে যায়! জড় বোধবুদ্ধি বিবেচনা আঁকড়ে ধরে আলোহীন অন্ধকার ঘরে সরীসৃপের মতো গুটিয়ে থাকেন শেষপর্যন্ত অপরিসীম শীতলতায়!

গুটিয়ে থাকেন আর গুটিয়ে থাকেন! আর বোঝা না-বোঝার অস্বাভাবিক দোলাচলে কতো কিছু ভাবেন! ভাবেন আশ্চর্য সমকালের কথা! প্রয়োজন-অপ্রয়োজনে ভাবেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকার কথা! কোন অপশক্তির ভয়ে বন্ধ সেগুলো? যে অপশক্তির ভয়ে বন্ধ রাখতে হচ্ছে সেগুলো, তাতে কি নিশ্চিহৃ হবে অপশক্তি?

শুভশক্তির বিপরীতে অপশক্তির অবস্থান সৃষ্টির শুরু থেকেই। চিরায়ত দ্বন্দ্ব দুইয়ের ভেতর। চিরতরে অপশক্তির মূলোৎপাটন কি সম্ভব আদতে? শুভশক্তির পৃষ্ঠপোষণের মাধ্যমে অপশক্তির উত্থান সীমিত রাখা সম্ভব। শক্তির অন্যতম অনুসঙ্গ চর্চিত সংস্কৃতি। শুভসংস্কৃতির নিবিড় নিরবিচ্ছিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে রুখে দেয়া সম্ভব অপসংস্কৃতির আগ্রাসনকে। পেছনে পড়ে থাকার কোন সুযোগ নেই। এগিয়ে যেতে হবে আলোহীন অন্ধকার ঘরের শীতলতা অতিক্রম করে। আটকে থাকলে চলবে না কাকের ডাকের ওপর নির্ভর করার মতো পশ্চাৎপসর বিশ্বাসে আস্থা রেখে সামনে পা না বাড়িয়ে।

আধুনিকতার কোন বিকল্প নেই। বেঁচে থাকতে হলে যেমন বিকল্প নেই নিঃশ্বাসের, বিকল্প নেই বায়ুগ্রহণের। বায়ুতে ধুলোবালি তো থাকবেই। ধুলোবালির ভয়ে নাসারন্ধ্রে বায়ুপ্রবেশ রুদ্ধ রাখা কি কোন যুক্তিতেই গ্রহণীয়? ভাবেন তিনি। তার সামান্য বিবেচনায় মনে হয়, না, গ্রহণীয় নয় মোটেই। কারণ, যদি রুদ্ধ রাখা হয় বায়ু, তবে যে আয়ুও রুদ্ধ হয় অনিবার্যভাবে।


ছবি: সংগৃহীত

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

নিমগ্ন বলেছেন: শুভশক্তির বিপরীতে অপশক্তির অবস্থান সৃষ্টির শুরু থেকেই। চিরায়ত দ্বন্দ্ব দুইয়ের ভেতর। চিরতরে অপশক্তির মূলোৎপাটন কি সম্ভব আদতে?

ভাই, শুভ ও অশুভ শক্তি সংঘাতে শুভ যখন জয়লাভ করে তখন অনেক সময় শুভ'র ভেতর থেকেই জন্ম নেয় অশুভের সূচনা। আবার অনেক সময় অশুভের থেকে......

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ উচ্চারণ!!

অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছে ভাই।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: দিবসের কোন দণ্ডে কি ধরনের স্বরে কাক ডাকলো খেয়াল করার চেষ্টা করেন তিনি! ঘরের বাইরে যাবার প্রাক্কালে কোন পা প্রথম অতিক্রম করবে দরজার চৌকাঠ তা নিয়েও উৎকণ্ঠিত থাকেন! ডান না বাম? বাম না ডান

লেখা ভাল লাগল। ধন্যবাদ দীপংকর দা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

কৃতজ্ঞতা থাকছে।

থাকছে শুভকামনাও। অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভ আর অশুভ শক্তির দ্বন্ধ চিরকালীন বলে যে একটি কথা আছে সে ধারণার সাথে আমি একমত নই। মানুষের ধারণাসমুহ চাপিয়ে দিতে চাওয়ার যে টেন্ডেন্সি সেটার কারণেই দ্বন্ধের সূত্রপাত। তবে বৈষয়িক স্বার্থের জন্যও যে লড়াই হয় না তাও না।

মানুষের জীবনের যে চিন্তার দ্বন্ধ আমি দেখি, তার মূলে সাধারণত আবেগ ও অনুরক্ততাই মুখ্য ভূমিকা নেয়। আর যখন একই চিন্তনের মানুষ সেটাই ঠিক বলে লড়াইয়ে নামে আমরা তখন তাকেই শুভশক্তি বলে জেনে নিই। অার তার বিপরীতটাকে অবশ্যই অশুভ বলে ধরি। শুভ ও অশুভের পরিমানে কোন সময় কমবেশি হতে পারে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: দ্বিমতে বন্ধ নয় দ্বন্দ্বের প্রকাশ!!!

মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা থাকছে।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।



৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: খুব ভাল লাগল:)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক। অনেক।

সময় নিয়ে আপনার লেখা পড়ার আগ্রহ রয়েছে।

বিশেষ শুভকামনা আপনার জন্য। এবং অবশ্যই অনিঃশেষ সেটা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

মিশু মিলন বলেছেন: চমৎকার ভাবনা সমৃদ্ধ লেখা। বুদ্ধিদীপ্ত উপস্থাপন আর ভাষা নির্মাণ, যেটা আপনার লেখার শক্তির জায়গা।

শুভশক্তি সদা জাগ্রত থাকুক এই কামনা করি।

ভাল থাকবেন দাদা। শুভকামনা রইলো.............

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: /শুভশক্তি সদা জাগ্রত থাকুক এই কামনা করি।//

শব্দশিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধা থাকছে।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: সমসাময়িক পরিস্থিতির আলোকে চমৎকার পোস্ট !

//চিরতরে অপশক্তির মূলোৎপাটন কি সম্ভব আদতে? শুভশক্তির পৃষ্ঠপোষণের মাধ্যমে অপশক্তির উত্থান সীমিত রাখা সম্ভব।//---সহমত।

//আধুনিকতার কোন বিকল্প নেই। বেঁচে থাকতে হলে যেমন বিকল্প নেই নিঃশ্বাসের, বিকল্প নেই বায়ুগ্রহণের। বায়ুতে ধুলোবালি তো থাকবেই।// --- চমৎকার যুক্তি।

বিজয়ের শুভেচ্ছা।

ভাল থাকুন। সবসময়।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আপনার নিবিড় পাঠাভাস্যের প্রতি শ্রদ্ধা এবং শ্রদ্ধা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন সবসময়।

জয় আমাদের হবেই।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: শুভশক্তির বিপরীতে অপশক্তির অবস্থান সৃষ্টির শুরু থেকেই। চিরায়ত দ্বন্দ্ব দুইয়ের ভেতর। চিরতরে অপশক্তির মূলোৎপাটন কি সম্ভব আদতে? শুভশক্তির পৃষ্ঠপোষণের মাধ্যমে অপশক্তির উত্থান সীমিত রাখা সম্ভব। শক্তির অন্যতম অনুসঙ্গ চর্চিত সংস্কৃতি। শুভসংস্কৃতির নিবিড় নিরবিচ্ছিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে রুখে দেয়া সম্ভব অপসংস্কৃতির আগ্রাসনকে। পেছনে পড়ে থাকার কোন সুযোগ নেই। এগিয়ে যেতে হবে আলোহীন অন্ধকার ঘরের শীতলতা অতিক্রম করে। আটকে থাকলে চলবে না কাকের ডাকের ওপর নির্ভর করার মতো পশ্চাৎপসর বিশ্বাসে আস্থা রেখে সামনে পা না বাড়িয়ে।

এসব অতিক্রম করেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: তা-ই তো হওয়া উচিত ফেরদৌসা।

জীবনে এগিয়ে চলার কোন পথ ফুলের পাপড়ি ছড়ানো নয়। কিছু ব্যতিক্রম আছে অবশ্যই। সেটা নগন্য সম্ভবত!

সত্য কঠিন। কঠিনকেই ভালোবাসতে হয়।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৪

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

রিকি বলেছেন: দাদা মেলাদিন পর দেখলাম আপনাকে ব্লগে।

শুভশক্তির বিপরীতে অপশক্তির অবস্থান সৃষ্টির শুরু থেকেই। চিরায়ত দ্বন্দ্ব দুইয়ের ভেতর। চিরতরে অপশক্তির মূলোৎপাটন কি সম্ভব আদতে? শুভশক্তির পৃষ্ঠপোষণের মাধ্যমে অপশক্তির উত্থান সীমিত রাখা সম্ভব। শক্তির অন্যতম অনুসঙ্গ চর্চিত সংস্কৃতি। শুভসংস্কৃতির নিবিড় নিরবিচ্ছিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে রুখে দেয়া সম্ভব অপসংস্কৃতির আগ্রাসনকে। পেছনে পড়ে থাকার কোন সুযোগ নেই। এগিয়ে যেতে হবে আলোহীন অন্ধকার ঘরের শীতলতা অতিক্রম করে। আটকে থাকলে চলবে না কাকের ডাকের ওপর নির্ভর করার মতো পশ্চাৎপসর বিশ্বাসে আস্থা রেখে সামনে পা না বাড়িয়ে।

আধুনিকতার কোন বিকল্প নেই। বেঁচে থাকতে হলে যেমন বিকল্প নেই নিঃশ্বাসের, বিকল্প নেই বায়ুগ্রহণের। বায়ুতে ধুলোবালি তো থাকবেই। ধুলোবালির ভয়ে নাসারন্ধ্রে বায়ুপ্রবেশ রুদ্ধ রাখা কি কোন যুক্তিতেই গ্রহণীয়? ভাবেন তিনি। তার সামান্য বিবেচনায় মনে হয়, না, গ্রহণীয় নয় মোটেই। কারণ, যদি রুদ্ধ রাখা হয় বায়ু, তবে যে আয়ুও রুদ্ধ হয় অনিবার্যভাবে।


পৃথিবীতে সব কিছুই ইন-ইয়ান তত্ত্বে চলছে সেই আদিকাল থেকেই, কালোর বিপরীতে সাদা, রাতের বিপরীতে দিন, অপশক্তির বিপরীতে শুভশক্তি। থাকবে সেটা আজীবন। স্যাম্যাবস্থায় চললে জিনিসগুলোর প্রভাব সেভাবে ধরা পড়ে না, কিন্তু এখন যেন 'কালোর' দিকে তুলাদণ্ডটা বেশি ঝুঁকে পড়েছে, 'সাদা' অংশ হাওয়াতে ভাসছে। নির্মূল সম্ভব নয় এ সবকিছু, তবে আবারও স্যাম্যাবস্থায় আনার চেষ্টা করাটা অনিবার্য।

পোস্টে অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন দাদা :) :) :) :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা আপনার উপস্থিতিতে।

আপনার রুচিশীল পঠন অভিজ্ঞতা, বুদ্ধিদীপ্ততা আমাদের আশাবাদী হতে শেখায়।

//পৃথিবীতে সব কিছুই ইন-ইয়ান তত্ত্বে চলছে সেই আদিকাল থেকেই, কালোর বিপরীতে সাদা, রাতের বিপরীতে দিন, অপশক্তির বিপরীতে শুভশক্তি।//

প্রকৃতিতে সাম্যাবস্থা ভীষণ স্বল্পকালিন অবস্থিতি। দ্বন্দ্বের নিজস্ব নিয়মেই সাম্যাবস্থা ছুঁয়ে যায় মুহূর্তকালের জন্য।

আমাদের প্রয়াস হোক তুলাদণ্ডটি ঝুঁকিয়ে আনা শুভশক্তির দিকে।

মন্তব্যে শ্রদ্ধা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

সাহসী সন্তান বলেছেন: সত্য যখন সামনে এসে দাঁড়ায়, মিথ্যার তখন বিলুপ্ত হয়ে যায়। ঠিক তেমনি ভাবে শুভ শক্তির কাছে যে অশুভ শক্তি একদিন বিলুপ্ত হবে এটাই চিরন্তন!

আধুনিকতার কোন বিকল্প নেই। বেঁচে থাকতে হলে যেমন বিকল্প নেই নিঃশ্বাসের, বিকল্প নেই বায়ুগ্রহণের। বায়ুতে ধুলোবালি তো থাকবেই। ধুলোবালির ভয়ে নাসারন্ধ্রে বায়ুপ্রবেশ রুদ্ধ রাখা কি কোন যুক্তিতেই গ্রহণীয়? ভাবেন তিনি। তার সামান্য বিবেচনায় মনে হয়, না, গ্রহণীয় নয় মোটেই। কারণ, যদি রুদ্ধ রাখা হয় বায়ু, তবে যে আয়ুও রুদ্ধ হয় অনিবার্যভাবে।

-এই লেখাটা আসলেই ইন্ডিকেট করে বলার মত একটা লেখা। চমৎকার লিখেছেন! ভাল থাকবেন!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। অনেক।

আমাদের প্রত্যাশা আপনার মন্তব্যের সাথে ভীষণভাবে সঙ্গতিপূর্ণ!

কৃতজ্ঞতা ভাই।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

অনেক মূল্যবান কথা। প্রতিটি লাইন প্রণিধানযোগ্য, উদ্ধৃতি করার মতো।

চর্চিত সংস্কৃতির বিস্তৃত ঘটুক তবে!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: এবং নিবিড় নিরবিচ্ছিন্ন অনুশীলন যুক্ত হোক আমাদের যাপিত জীবনধারায়।

অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন ভাই।

এবং কৃতজ্ঞতা।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

সুমন কর বলেছেন: সাধারণ একটি লেখা, আপনার লেখায় অসাধারণ হয়ে উঠল।

যে অপশক্তির ভয়ে বন্ধ রাখতে হচ্ছে সেগুলো, তাতে কি নিশ্চিহৃ হবে অপশক্তি?
---- প্রতিটি লাইন যথার্থ।

ভালো লাগা রইলো।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: আরে না না!!

কি যে বলেন!!

সকলের জানা কথাগুলোই পুনরায় সকলের সাথে অংশ করে নেয়ার অভিপ্রায় কেবল!

কৃতজ্ঞতা থাকছে।

আর শুভকামনা তো থাকছেই। অনিঃশেষ।

সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক।

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

আবু শাকিল বলেছেন: অনেক দামি এবং চমৎকার কথা লিখেছেন।
সকলের গ্রহণযোগ্য কথা।
ধন্যবাদ বড়দা। ভাল থাকবেন।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শাকিল ভাই।

অভিন্ন অভিলক্ষ্য আমাদের।

আমাদের সকলের অন্তরের উপলব্ধিজাত কথাও এক!

শুভ হোক সব। শুভ হোক।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

চন্দ্রপ্রেমিক বলেছেন: ভালো না মন্দ ? কবে হবে বন্ধ? এসব দন্ধ।
নিবিড় ভাবনীয় লেখা।
তবে জীবনে দুঃখ আছে বলেই জীবন নাশ করবো কোন যুক্তিতে?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //জীবনে দুঃখ আছে বলেই জীবন নাশ করবো কোন যুক্তিতে?//

মন্তব্যে শ্রদ্ধা জানবেন।

উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা থাকছে। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়। অনেক।

১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আধুনিকতার কোন বিকল্প নেই। বেঁচে থাকতে
হলে যেমন বিকল্প নেই নিঃশ্বাসের, বিকল্প
নেই বায়ুগ্রহণের। বায়ুতে ধুলোবালি তো
থাকবেই। ধুলোবালির ভয়ে নাসারন্ধ্রে
বায়ুপ্রবেশ রুদ্ধ রাখা কি কোন যুক্তিতেই
গ্রহণীয়? ভাবেন তিনি। তার সামান্য
বিবেচনায় মনে হয়, না, গ্রহণীয় নয় মোটেই।
কারণ, যদি রুদ্ধ রাখা হয় বায়ু, তবে যে আয়ুও
রুদ্ধ হয় অনিবার্যভাবে।

চমৎকার লিখেছেন

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।

থাকছে শুভকামনা। অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।

১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

গ্রিন জোন বলেছেন: এসবের কোনো ভিত্তি নেই। যদি থাকে তাহলে তা আছে মধ্যবিত্তের মানসকিতায়। উচ্চবিত্ত অর্থাৎ যাদের অগাধ সম্পদ তারা এসব নিয়ে হা্স্যরস করে। আর যারা নিম্নবিত্ত তারা এসব নিয়ে চিন্তার সময় নেই। মধ্যবিত্তের মানসিকতাটা এরকমই। এরা প্রতি কাজে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। এই বুঁঝি শেষ--একটু ভাবা দরকার। এই বুঝি কেউ দেখে ফেলল....এই বুঝি মানুষ মন্দ বলবে...এই বুঝি হুতুমপেঁচার ডাকে বান এসে যাবে.............................

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: সমাজের শুভ অশুভ প্রতিটি প্রপঞ্চই ক্রিয়াশীল অর্থনৈতিক ভিত্তিকে অধিপতি জ্ঞান করা প্রতিটি শ্রেণিতেই। সম্ভবত আঙ্গিক তার ভিন্ন।

এবং অসহিষ্ণুতা যেহেতু খুব বেশি বিরাজিত বিত্তের উপরিতলিক বিচারে মধ্যবিত্তের মানসিকতায়, তাই সম্ভবত তাদের প্রতিক্রিয়া সহজেই দৃশ্যমান হয় আমাদের কাছে।

সুন্দর মন্তব্যে শ্রদ্ধা জানবেন ভাই।

জানবেন শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:

ভাবনার কথামালা ভাল লেগেছে । তাই তো ! বায়ুতে ধুলোবালি তো থাকবেই। ধুলোবালির ভয়ে নাসারন্ধ্রে বায়ুপ্রবেশ রুদ্ধ রাখা কি কোন যুক্তিতেই গ্রহণীয়?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।

কৃতজ্ঞতা। অনেক।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সবকিছু মিলিয়েই আমাদের জীবন এবং বেঁচে থাকার কৌশল আমাদেরকেই খুঁজে নিতে হবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //সবকিছু মিলিয়েই আমাদের জীবন এবং বেঁচে থাকার কৌশল আমাদেরকেই খুঁজে নিতে হবে।//

উল্লেখযোগ্য কথাটির পুরোটাই উল্লেখ করছি।

সুন্দর সমৃদ্ধ অর্থপূর্ণ জীবন ঘিরে থাকুক আমাদের চারপাশ।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দীপংকর,
শুভশক্তি শুভসংস্কৃতি ইত্যাদি আম গাছের আম না। টুপ করে পেরে খেয়ে দিলাম। আপনার লেখায় বললেম, দারুণ লিখেছেন অসাধারণ !!!! কিন্তু এদিকে মাথাটা ঘষাচ্ছি অপশক্তির হুজুর হুজর করে যাতে আমের ভাগ আমিও পাই। ভণ্ড আমাদের রুদ্ধ বায়ু, রুদ্ধ আয়ুর কথা তবুও শুনিয়ে যান। বদলাতেও পারি ...

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ উচ্চারণ!

উচ্চারিত প্রতিটি শব্দ, বাক্য, অন্তর্নিহিত বক্তব্য ধারণ করে আছে ঘটমান বর্তমানের নিরাশার অমানিশাকে।

তবু আশাবাদ জীবন্ত তো রাখতেই হয় শ্রদ্ধেয়।

বদলাবে। না-বদলানো জীবনের ধর্ম নয়।

শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৬

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সংশয় সবসময় বেশ প্রবল তার! নানা ধরনের সংস্কারে আচ্ছন্ন তার জীবন! দিবসের কোন দণ্ডে কি ধরনের স্বরে কাক ডাকলো খেয়াল করার চেষ্টা করেন তিনি! ঘরের বাইরে যাবার প্রাক্কালে কোন পা প্রথম অতিক্রম করবে দরজার চৌকাঠ তা নিয়েও উৎকণ্ঠিত থাকেন! ডান না বাম? বাম না ডান?
সিদ্ধান্তের দোদুল্যমানতায় দেখা যায় পা আর বাড়ানোই হয় না সামনে! পিছিয়ে যায়, কেবলই পিছিয়ে যায়! জড় বোধবুদ্ধি বিবেচনা আঁকড়ে ধরে আলোহীন অন্ধকার ঘরে সরীসৃপের মতো গুটিয়ে থাকেন শেষপর্যন্ত অপরিসীম শীতলতায়!

ভীষন ভাল লাগলো লাইন গুলো।
শুভকামনা দাদা। :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।

জানবেন কৃতজ্ঞতা।

এবং শুভকামনাও।

ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন উত্তরের বিলম্ব।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।

২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১১

সুলতানা রহমান বলেছেন: যেভাবে বলিনা কেন সংস্কারের, কুসংস্কারের বাইরে আমরা খুব কম যেতে পারি। কিন্তু আমাদের যে যেতেই হবে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন্তব্যে শ্রদ্ধা।

হ্যাঁঁ, আমাদের যেতেই হবে সুন্দর শুভ যে পথ, সে পথে।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তর প্রদানে বিলম্বের জন্য।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাবনার সাথে একাত্মতা জানালাম। মুক্তচিন্তার বিশাল আকাশে সবাই ডানা মেলুক।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //মুক্তচিন্তার বিশাল আকাশে সবাই ডানা মেলুক।//

শ্রদ্ধা এবং শ্রদ্ধা প্রিয় কথাসাহিত্যিক।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক ভালো।

২৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। তবে যাদের বোঝার তারা বুঝবে না।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

বোঝানোর চেষ্টা করার ধৃষ্টতা কিন্তু নেই আমার।

মানুষের বোঝার ক্ষমতার ওপর রয়েছে আমার অকৃত্রিম আস্থা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

২৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

তুষার কাব্য বলেছেন: শুধু বলব অতি চমৎকার ।

শুভেচ্ছা বিজয়ের ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: চমৎকার আপনার সহৃদয় উপস্থিতি।

কৃতজ্ঞতা ভাই।

অনিঃশেষ শুভকামনা থাকছেই।

বিজয়। অবশ্যই বিজয়ের শুভেচ্ছা।

২৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,



শুভশক্তির বিপরীতে অপশক্তির অবস্থান সৃষ্টির শুরু থেকেই। সে কারনেই তো মহিষাসুরমর্দিনীকে লড়ে যেতে হয় অসুরের বিরূদ্ধে যুগে যুগে ।

শুভশক্তির পৃষ্ঠপোষণের মাধ্যমে অপশক্তির উত্থান সীমিত রাখা সম্ভব। দূগর্তিনাশিনী তাই ফিরে ফিরে আসেন ধরাতলে । সন্তোষ বাণী শোনান সন্তোষী হয়ে । তাই শুভায়ুও রুদ্ধ হয়না কোনও কালে ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: আপনার পঠন অভিজ্ঞতার পরিসীমা এবং প্রকাশের প্রকৃতি আপনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা বাড়ায় কেবল!!

// শুভায়ুও রুদ্ধ হয় না কোনও কালে।//

অসম্ভব ইতিবাচক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন শ্রদ্ধেয়।

শুভায়ু-সমৃদ্ধ হোক আমাদের চারপাশ।

কৃতজ্ঞতা পুনরায়।

এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

২৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যদি রুদ্ধ রাখা হয় বায়ু, তবে যে আয়ুও রুদ্ধ হয় অনিবার্যভাবে। যথার্থই বলেছেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক।

২৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: চমৎকার লেখা, মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

এহসান সাবির বলেছেন: প্রয়োজন-অপ্রয়োজনে ভাবেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকার কথা! কোন অপশক্তির ভয়ে বন্ধ সেগুলো? যে অপশক্তির ভয়ে বন্ধ রাখতে হচ্ছে সেগুলো, তাতে কি নিশ্চিহৃ হবে অপশক্তি?

ভালো প্রশ্ন....

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: রুদ্ধ বায়ু রুদ্ধ আয়ু

কৃতজ্ঞতা এতো পেছনে এসে আমার লেখার সামান্য চেষ্টাগুলোকে সঙ্গ দেয়ার জন্য।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন এহসান ভাই।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। অনেক। সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.