![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
মাটি আর শণে ছাওয়া ঘরটির অবস্থা বেশি ভালো নয়। তবু ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, কারণ নুয়ে পড়া এই ঘরটিই সূর্যের প্রখর উত্তাপকে ঠেকিয়ে খানিকটা ছায়ার ব্যবস্থা করেছে উঠানে। দ্বিধাগ্রস্ত সেই ছায়ায় একটা জীর্ণ চাটাই পাতা। সেখানেই শুয়ে আছেন রাজবালা কুর্মী। পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীর তাঁর। পলকহীন চোখের মণিতে জীবনের অনুরণন সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। জানতাম মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চা-শ্রমিক খাইমুলা কুর্মীর স্ত্রী বেঁচে আছেন এখনো। কিন্তু এ কেমন বেঁচে থাকা! দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে বুক চিরে। ভেবেছিলাম রাজবালা কুর্মী নিজ মুখে স্বামীর বীরত্বগাথা শোনাবেন আমাদের। তা আর হলো কই!
হতাশার কাছে আত্মসমর্পণের আগে সনাতন কুর্মীর দিকে তাকাই আমরা, খাইমুলা কুর্মীর বড় ছেলে তিনি। উপায়ন্তর না দেখে তাঁর কাছেই জানতে চাই শহীদ চা-শ্রমিক খাইমুলা কুর্মীর কথা। তিনি সসংকোচে জানান, তাঁর বাবা খাইমুলা কুর্মী জন্মেছিলেন মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল থানার ফুলছড়া চা-বাগানের এই শ্রমিক নিবাসেই। চা-বাগানের লক্ষাধিক শ্রমিকের মতোই সরলরৈখিক জীবন ছিল তাঁরও। অন্যান্য চা-শ্রমিকদের মতো তিনিও উদয়াস্ত শ্রম দিতেন বাগানে, মালিকপক্ষের হাজারো লাঞ্ছনায় যাপন করতেন বর্ণহীন জীবন। অবসরে স্বপ্ন দেখতেন রংধনু থেকে রং এনে প্রাণে ছোঁয়ানোর। এভাবেই যৌবনে পদার্পণ করলেন তিনি। কিন্তু প্রাণে রং ছোঁয়ানোর মতো কোনো উপলক্ষ কি তৈরি হলো? সন্তানের চিত্তচাঞ্চল্য লক্ষ করলেন বাবা ভক্তু কুর্মী। ছেলের বিয়ে দিলেন তিনি। খাইমুলা কুর্মীর জীবনের সঙ্গে যুক্ত হলো রাজবালা কুর্মীর জীবন।
বছর ঘুরতে না ঘুরতেই রাজবালা কুর্মীর কোল আলো করল ফুটফুটে একটি ছেলে। খাইমুলা তার নাম রাখলেন সনাতন। এভাবেই আরও এক মেয়ে ও দুই ছেলের আগমন ঘটল সংসারে। খাইমুলা কুর্মীর চিত্ত তো এখন আর চঞ্চল হওয়ার কথা নয়! কিন্তু খাইমুলার অন্তরে কিসের যেন অস্থিরতা গুমরে মরে। ১৯৭১ সাল। স্বাধিকার আন্দোলনের তীব্রতায় দেশ তখন উন্মাতাল। এদিকে রাজবালা কুর্মী পুনরায় সন্তানসম্ভবা। অথচ খাইমুলা কুর্মী সংসার ফেলে এখানে-ওখানে ঘুরে বেড়ান। নানান আলোচনায় প্রবেশ করে জানতে চান, কী হবে যুদ্ধ হলে? বয়স্করা উত্তর দেন, আরে বোকা যুদ্ধ হলে দেশ স্বাধীন হবে, দেশ স্বাধীন হলে আমরা, মানে চা-শ্রমিকেরা পাব মানুষের মতো মানুষ হয়ে বাঁচার অধিকার। খাইমুলা কুর্মীর রক্তে নাচন লাগে। তবে তো যুদ্ধ করতে হবে! স্বাধীন করতে হবে দেশ!
ফুলছড়া বাগানের বুক চিরে যে পথটি চলে গেছে ভারতীয় সীমান্তের দিকে, সে পথে প্রতিদিন বাড়তে থাকে পাকিস্তানি সেনাদের চলাচল। না, আর দেরি করা সমীচীন নয়। স্ত্রী-সন্তানের মায়া উপেক্ষা করে ভারতের উদ্দেশে রওনা হলেন খাইমুলা কুর্মী। কয়েক সপ্তাহের ট্রেনিং নিলেন সেখানে। তারপর ফিরলেন আবার ফুলছড়া চা-বাগানের চিরচেনা অঙ্গনে।
ইতিমধ্যেই যুদ্ধ শুরু হয়েছে। কালীঘাট চা-বাগানের ম্যানেজারের বাংলোয় ক্যাম্প করেছে পাকিস্তানি সেনারা। ফুলছড়া চা-বাগানের সর্পিল পথটির মাঝামাঝি অংশে ছোট্ট একটি সেতু ছিল। পাকিস্তানি বাহিনীর সেনা সঞ্চালনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে হলে সেতুটি ভেঙে ফেলা জরুরি। কিন্তু কাজটি খুব কঠিন। সেখানে প্রহরা বসিয়েছে পাকিস্তানিরা। তা ছাড়া তাদের ক্যাম্পের অবস্থানও সেতু থেকে খুব বেশি দূরে নয়। সুতরাং প্রশ্ন হচ্ছে, কে এই সেতু ভাঙার দায়িত্ব নেবে? বিষয়টি নিয়ে ভাবনায় পড়লেন মুক্তিযোদ্ধারা। খাইমুলা কুর্মী ও পাদুকা তাঁতীর ছেলে নিরাকার তাঁতী সেতু ভাঙার দায়িত্ব নিলেন। দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই বিস্ফোরণে উড়ে গেল ছোট্ট সেতুটি।
কাজ শেষ করেই নিরাকার তাঁতী এলাকা ছাড়লেন দ্রুত। কথা ছিল খাইমুলা কুর্মীও পালাবেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। কিন্তু সন্তানসম্ভবা রাজবালা কুর্মী তখন হাসপাতালে। শেষবারের মতো তাঁকে দেখতে হাসপাতালের দিকে রওনা হলেন খাইমুলা কুর্মী। পথেই ওত পেতে ছিল পাকিস্তানি সেনারা। খাইমুলা কুর্মীকে সহজেই বন্দী করল তারা। তারপর তথ্য আদায়ের জন্য শুরু হলো অবর্ণনীয় অত্যাচার। কিন্তু তথ্য দিতে বারবার অস্বীকৃতি জানালেন খাইমুলা কুর্মী। অবশেষে পাকিস্তানি সেনারা শ্রীমঙ্গল শহরের একেবারে কাছেই ভুড়ভুড়িয়া চা-বাগানের পূর্ব দিকে অবস্থিত বড় একটা বটগাছের তলায় নিয়ে গেল খাইমুলাকে। এখানেই ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি প্রাণনাশ করা হলো খাইমুলা কুর্মীর। বলতে বলতে চোখ মুছলেন সনাতন কুর্মী।
খাইমুলা কুর্মীর যে সন্তানটি একাত্তরে গর্ভে ছিল, রাজবালা কুর্মী তাঁর নাম রেখেছিলেন ‘মঙ্গল’। কারণ, সবার জীবনে মঙ্গল আনার জন্যই তো খাইমুলা কুর্মী নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু এ কেমন মঙ্গলের মুখোমুখি আজ শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারটি!
উঠানের এক কোণে পড়ে থাকা রাজবালা কুর্মীর পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীরের দিকে আবার তাকাই আমরা। একঝাঁক মাছি ভনভন করছে ত্যাগী এই রমণীর মুখের চারদিকে। অসহ্য লাগে আমাদের। চোখ বন্ধ করে দৃশ্যটি অস্বীকার করার চেষ্টা করি প্রাণপণে!
প্রথম প্রকাশ: দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ মার্চ, ২০১০ইং
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
চৌধুরী ইপ্তি বলেছেন: এই যোদ্ধার অবদানেই স্বাধীন দেশে ফ্রি হয়েছি আমরা। বাট রাজবালা'র এই দুরাবস্থা? কেন?? গভর্নমেন্ট কি করছে??
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।
মানুষের দুরাবস্থা মোচন করে চিরকাল মানুষই।
আপনার প্রশ্নটা সম্ভবত ৪৪ বছরে যতগুলো সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, তাঁদের প্রত্যেকের উদ্দেশ্যেই!!
হ্যাঁ, রাষ্ট্র পরিচালকদের দায় এড়ানো যায় না কিছুতেই, এবং ব্যক্তিমানুষ হিসেবে আমাদের দায় এড়ানোর সুযোগই বা কতোটা??
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক।
৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আমরা একঝাঁক মাছিও হতে পারি নি ...
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।
মন্তব্যে শ্রদ্ধা।
একঝাঁঁক মাছিও হতে না পারা আক্ষেপ থেকেই শুরু হোক আমাদের আগামীর পথ চলা শুভ সূর্যোদয় অভিমুখে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন শ্রদ্ধেয়।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এধরনের লেখা পড়লে খারাপ লাগে| চোখ ভিজতে চায়, ইচ্ছে করে না ভেজাতে| কারণ নিজেদের ব্যার্থতায় নিজেরাই চোখ ভেজাচ্ছি এটা বড্ডো নপুংষক ব্যাপার| খাইমুলা আর তার পরিবারের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা| আর কীই বা করতে পারি!
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।
চোখ না ভিজুক আর। কর্মের পরিসর বাড়ুক আমাদের। ঘামে ভিজুক শরীর।
চাইলে মানুষ অনেক কিছু করতে পারে। মানুষের ক্ষমতা অনেক।
শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: শত শত মস্ত বড় ফলস অপিসাররা ফলস সার্টিফিকেট বানিয়ে লাখো টাকার বেনিফিট নিয়ে ভাল থাকে আর আসল যোদ্ধারা এভাবেই মরে! বানরেরা গায় গান শিলা জলে ভাসে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সুচিন্তায় ঈশ্বর বাস করে। সুকর্মেও।
মিথ্যে সাময়িক সুবিধা পেলেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। সত্যের জয় চিরকাল হয়।
উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২
সুমন কর বলেছেন: বড় নিমর্ম এ বাস্তবতা !!!
বিনম্র শ্রদ্ধা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: যতোই নির্মম হোক প্রতিকূল বাস্তবতাকে অনুকূলে আনার চেষ্টাই জীবন।
শুভ হোক সব।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী সন্তান না খেয়ে মরে।
আর ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার পোয়া বাড়ে।
হায়রে স্বাধীনতা!
আমাদের ক্ষমা কর খাইমুলা!
স্যালুট খাইমুলা স্যালুট
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা ভাই।
ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি সম্ভবত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কিছু করতে না পারার আক্ষেপ থেকে উৎসারিত!
প্রত্যাশা, আমাদের প্রত্যেকের শুভ উপলব্ধিজাত কর্মকাণ্ড উপশম করবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কিছু করতে না পারার আক্ষেপ।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা ভাল থাকলে রাজাকারির মানসিকতার ব্লগার রা সেই ভাল থাকা কে লাখো টাকার বেনিফিট নিয়ে ভাল আছে বলে চোখ ট্যারায়। লাখ খানিক মুক্তিযোদ্ধার মাঝে অস্বীকার করছি না অনেকেই ভাল নাই, তাই বলে যারা ভাল আছে তাদের কেন দোষ হবে... প্রকারন্তরে স্বাধীনতাকে দোষ দেওয়া হয়ে থাকে
ভুয়া শব্দটাই মুক্তিযোদ্ধা শব্দের সামনে বড়ই বেমামান...গুটিকয়েক শ্বাপদের জন্য আজ রাজাকারি মানসিকতা লোকেরা এটা নিয়ে কটাক্ষ করতে পারে
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: স্বাধীনতা মানুষের জীবনে এক অনন্য অর্জন।
স্বাধীনতা সকল প্রকার দোষ-ত্রুটির উর্ধ্বে।
শুধু মুক্তিযোদ্ধাই নয়, আমাদের প্রত্যাশা দেশের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থানরত প্রতিটি মানুষ ভালো থাকুক।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
কিরমানী লিটন বলেছেন: আবেগি হলাম অনেক, চোখে আদ্রতা ভর করলো, অনেক অভিবাদন প্রিয় দীপংকর চন্দ দাদাভাই, অগুন্তি শুভকামনা ...
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আবেগ মানুষের অনেক বড়ো শক্তি কবি।
আবেগী মানুষরাই আমাদের জন্য বয়ে আনবে সুদিন।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম আলোয় প্রকাশের পর মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সরকার কোন ব্যবস্থা নিয়েছিল কি ?
রাজবালা কুর্মীকি এখনো জীবিত আছেন ?
খাইমুলা'র পরিবারের সুস্থ্য পুনর্বাসনে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: স্বাধীন দেশের কোন সরকারই বহিরাগত মানুষ দিয়ে গঠিত হয় না।
আমাদের দেশের মানুষরাই সরকার গঠন করেছে ৪৪ বছর ধরে।
মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী অল্প সংখ্যক মানুষ বাদে বাংলাদেশের সব মানুষই যেহেতু মু্ক্তিযুদ্ধের পক্ষের, সেহেতু বিশেষভাবে কোন সরকারকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সরকার হিসেবে কেন অভিহিত করতে হয় আমাদের!!!
আপনার প্রশ্নগুলো সর্বজনে হোক।
খাইমুলা কুর্মী এবং তাঁঁর পরিবার দুর্দশাগ্রস্ত বহু পরিবারের একটি প্রতীক মাত্র।
প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সুষ্ঠু পুনর্বাসনের জন্য সরকার এবং জনগণের সমন্বিত উদ্যোগ কামনা করছি।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: হ্নদয় ছোঁয়ার ঘটনা ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসহ্য লাগে আমাদের। চোখ বন্ধ করে দৃশ্যটি অস্বীকার করার চেষ্টা করি প্রাণপণে!
সহ্য করার মতোতো নয়। সাধারন একজন মানুষ হলেই। আর এতো শহীদ মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী।!!!! বিজয়ের এই দিনে যারা দায়িত্বে তাদের কি সময় হলে নিউজ পেপার বা ব্লগ দেখে উদ্যোগ নেবার!!!????
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা ভাই।
দায়িত্ব সম্ভবত কেবলমাত্র রাষ্ট্রের নয়।
রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা অবশ্যই জরুরী। সেই সাথে জরুরী আমাদের ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতাও। লক্ষ-কোটি ব্যক্তি আমরা মিলেই তো দশ। দশে এগিয়ে আসার ভেতরই সমাধান নিহিত। দশের লাঠি একের বোঝা।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
আরে বোকা যুদ্ধ হলে দেশ স্বাধীন হবে, দেশ স্বাধীন হলে আমরা, মানে চা-শ্রমিকেরা পাব মানুষের মতো মানুষ হয়ে বাঁচার অধিকার।
খাইমুলা কুর্মীর রক্তে নাচন লাগে। তবুও তার স্বপ্ন অধরা থেকে যায় ।
আজো চা-শ্রমিকেরা মানুষের জীবন যাপন করেনা । সকল শ্রমিক শ্রেনীর মধ্যে সম্ভবত এরাই সবচেয়ে বেশী নিগৃহীত আর সর্বনিম্ন পারিশ্রামিক পাওয়া শ্রমিক সমাজ ।
তাই একঝাঁক মাছি ভনভন করবে ত্যাগী এক চা -শ্রমিকের মুখের চারদিকে। চোখ বন্ধ করে দৃশ্যটি যতোই অস্বীকার করার চেষ্টা করিনে কেন , এ থেকে মুক্তি নেই তাদের ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //আজো চা-শ্রমিকেরা মানুষের জীবন যাপন করেনা । সকল শ্রমিক শ্রেনীর মধ্যে সম্ভবত এরাই সবচেয়ে বেশী নিগৃহীত আর সর্বনিম্ন পারিশ্রামিক পাওয়া শ্রমিক সমাজ ।//
বরাবরের মতো মন্তব্যে শ্রদ্ধা।
আপনার পর্যবেক্ষণ এবং উপলব্ধির যথার্থতা সম্পর্কে বিশেষ শ্রদ্ধা থাকছে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন শ্রদ্ধেয়।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
আরাফাত আল মাসুদ বলেছেন: অস্বীকার করে চলেছে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র। উন্নয়নের স্রোতে এসব ভাসিয়ে দিয়েছে প্রতিটি সরকার।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা ভাই।
নৈতিক উন্নয়ন ছাড়া কোন উন্নয়নই সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁঁড়ায় না সম্ভবত! হোক তা ব্যক্তির, হোক তা রাষ্ট্রের।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১
বর্ণিল হিমু বলেছেন: ব্লগটা পড়ে খারাপ লাগলো..... যাদের আত্মত্যাগে দেশ জয়লাভ করছে তাদের এবং তারাই আজ অভাবনীয় দুঃখ দুর্দশার মাঝে জীবন যাপন করছে। আর আমরা কুচকাওয়াজ, নানারকম ব্যয়বহুল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দ করছি। হায়রে দেশ
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
বিজয় দিবস একটা জাতির জন্য আনন্দ উদযাপনের যথার্থ উপলক্ষ্য অবশ্যই।
প্রত্যেকের শুধু খেয়াল রাখা উচিত কোন উপলক্ষ্যই যেন আমাদের বিচ্যুত না করে লক্ষ্য থেকে।
আমাদের লক্ষ্য মুক্তিযোদ্ধাসহ দেশের প্রতিটি মানুষের আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মুক্তি।
শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এখনও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার অসহায় অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে৷ আবার কেউ ভুয়া সার্টিফিকেট যোগাড় করে উচ্চপদে থেকেও আরও পদোন্নতি পাচ্ছে৷ এগুলো মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকটা নিয়তি হয়ে দাড়িয়েছে৷
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নৈতিক অবক্ষয় ঘিরে আছে আমাদের গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে। এবং আমরাও নৈতিক অবক্ষয়কে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষে প্রশ্রয় দিচ্ছি সচেতনে কিংবা অসচেতনে।
তবে দিন পাল্টাবে। কারণ, পাল্টানো জীবনের ধর্ম।
আশাবাদ থাকছে।
শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
আলোরিকা বলেছেন: যারা সত্যিকারের কর্মী , ত্যাগী তাদের কোন সনদপত্রের প্রয়োজন হয়না । তাই বলে আমাদেরও কি অন্ধের মত চোখে ঠুলি পড়ে অকৃতজ্ঞ হওয়া সাজে ?
শেয়ারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদাভাইয়া । এ তথ্যগুলো এখন সকলেরই জানা খুব প্রয়োজন ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //যারা সত্যিকারের কর্মী , ত্যাগী তাদের কোন সনদপত্রের প্রয়োজন হয়না । তাই বলে আমাদেরও কি অন্ধের মত চোখে ঠুলি পড়ে অকৃতজ্ঞ হওয়া সাজে ?//
অসম্ভব শ্রদ্ধা সুচিন্তিত মন্তব্যে।
না, সাজে না। অকৃতজ্ঞ হওয়া সাজে না যেমন, তেমন সাজে না কার জন্য কে কি করলো, কে করলো না, কার দায়িত্ব, কার দায়িত্ব নয়- এসব কথাবার্তায় নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে উদাসীন থাকা।
খাইমুলা কুর্মী এবং তাঁঁর পরিবার দুর্দশাগ্রস্ত অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের একটি প্রতীক মাত্র।
এ ধরনের ঘটনা খুব একটা বিরল নয় আমাদের প্রায় প্রত্যেকের যাপিত জীবনের আশেপাশে।
আশাকরি কৃতজ্ঞ হবো আমরা। সচেতন হবো নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে। নিজ দায়িত্বে সচেতন করার চেষ্টা করবো যে কোন সরকারকে।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছুই করা সম্ভব হয় নি তাদের জন্যে? তাহলে এই খবর ছাপানোর মূল্য কী? মনটা বড় খারাপ হলো পড়ে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আমাদের সমাজে বিরল প্রজাতির কিছু ভালো মানুষ আমি দেখেছি, যাঁঁরা ভীষণ নীরবে এবং নিয়মিতভাবে যথাসম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করেন মানুষকে।
হ্যাঁ, সামান্য কিছু করা সম্ভব নিশ্চয়ই হয়েছিলো সে সময়। স্বাভাবিকভাবেই ব্যক্তিপর্যায়ে সেটা।
স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, আমাদের সংবাদমাধ্যমগুলোর একটি দুর্বল দিক হচ্ছে ফলো-আপ রিপোর্টিংকে গুরুত্ব না দেয়া। প্রাতিষ্ঠানিক প্রকৃতি এবং গণমানুষের মানসিকতা বিবেচনায় সম্ভবত সেটি সম্ভবও নয় তেমনভাবে! আমাদের সংবাদ-চাহিদার গতি ভিন্নরকম!
শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
দর্পণ বলেছেন: উঠানের এক কোণে পড়ে থাকা রাজবালা কুর্মীর পক্ষাঘাতগ্রস্ত শরীরের দিকে আবার তাকাই আমরা। একঝাঁক মাছি ভনভন করছে ত্যাগী এই রমণীর মুখের চারদিকে। অসহ্য লাগে আমাদের। চোখ বন্ধ করে দৃশ্যটি অস্বীকার করার চেষ্টা করি প্রাণপণে!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা জানবেন কবি।
এবং শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
জুন বলেছেন: কিন্তু এ কেমন মঙ্গলের মুখোমুখি আজ শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারটি!
আহা চা শ্রমিক ! তারা কি কখনো এদেশের কেউ হতে পেরেছে শত বছরেও দীপংকর চন্দ ?
কোথা থেকে কই এসে ঠাই মিলেছে তবে মাটির ভেতর শেকড় প্রথিত হয়নি বা হতে দেয়নি তাদের ।
অনেক কষ্টের জীবন জীবন নিয়ে লেখা দুই বাংলার অনেক গল্প আমার পড়া ।
পক্ষাঘাত, কুষ্ঠ কতরকম অসু্ বঞ্চনা আর অপুষ্টির শিকার এরা ভাবা যায় না ।
এই মাছি রাজবালা কুর্মীর মুখ থেকে আমাদের কাছে এসে বসলেও আমাদের কোন বিকার হবে না বলেই মনে করি ।
+
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //আহা চা শ্রমিক ! তারা কি কখনো এদেশের কেউ হতে পেরেছে শত বছরেও দীপংকর চন্দ ?
কোথা থেকে কই এসে ঠাই মিলেছে তবে মাটির ভেতর শেকড় প্রথিত হয়নি বা হতে দেয়নি তাদের ।//
অনিঃশেষ শ্রদ্ধা জুন অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ উচ্চারণে!!
প্রখর এবং সংবেদনশীল দৃষ্টি আপনার!!
সচরাচর পর্যটকরা বাগানের সৌন্দর্য্য দেখেই ফিরে আসে। সৌন্দর্য্যের অন্তরালের কষ্টগুলো লক্ষ্য করে খুব কম মানুষ।
শুভকামনা এবং শুভকামনা।
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন উত্তর প্রদানের বিলম্ব।
ভালো থাকবেন। অনেক।
মন্তব্যে শ্রদ্ধার কথা উল্লেখ করছি আবার।
২১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেশ স্বাধীন হয়েছিল, মুক্ত হয়েছিল পরাধীনতা থেকে, কিন্তু ভাগ্যোন্নয়ন হয় নাই বেশীরভাগ মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের। এরকম হাজারো গল্প কুঁড়িয়ে পাওয়া যাবে সারা বাংলাদেশে।
লেখাটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //দেশ স্বাধীন হয়েছিল, মুক্ত হয়েছিল পরাধীনতা থেকে, কিন্তু ভাগ্যোন্নয়ন হয় নাই বেশীরভাগ মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের পরিবারের। এরকম হাজারো গল্প কুঁড়িয়ে পাওয়া যাবে সারা বাংলাদেশে।//
সহমত ভাই।
মূলত একাত্তরে পুরো দেশটাই রণাঙ্গণ ছিলো। মুক্তিসংগ্রামে বিরোধীতাকারী স্বল্প সংখ্যক পরিবার ছাড়া প্রায় প্রতিটি পরিবারই ক্ষতিগ্রস্ত কোন না কোনভাবে। ভাগ্যোন্নয়ন প্রক্রিয়া কঠিন ছিলো তাই স্বাভাবিকভাবেই। আবার রাজনৈতিক এবং ব্যক্তিক সদিচ্ছার অভাবও ক্রিয়াশীল ছিলো প্রত্যক্ষ পরোক্ষে সবসময়।
তবু আশাবাদ থাকুক পাল্টে যাবে দিন।
উত্তর প্রদানে দীর্ঘ বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
জানবেন শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
এহসান সাবির বলেছেন:
শেয়ারে ধন্যবাদ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা এহসান ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
গোধুলী রঙ বলেছেন: দেশে আজ ৪ বছর বয়সীরাও মুক্তিযোদ্ধা স্বিকৃতি পেতে যাচ্ছে, সেখানে আসল মুক্তিযোদ্ধার এইভাবে ভন ভন মাছির গানে জীবনপাত, আর অমুক্তিযোদ্ধা/রাজাকার এদের লালাটে তো আরো আগেই সেটেছে মুক্তিযোদ্ধা তকমা। বড় আজব এই আমরা। শুনেছি মজলুমের অভিশাপ নাকি বিফলে যায় না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা অনিঃশেষ গোধুলী রঙ।
অনুচিত ছিলো যা, তেমন অনেক কিছুই হয়েছে বাংলাদেশে।
মজলুমের অভিশাপে হোক অথবা সত্য উন্মোচনের নিজস্ব ধারায় হোক, মিথ্যে শেষ পর্যন্ত মিথ্যে হিসেবেই প্রমানিত হবে। আশা রাখুন।
উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা অনেক।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
প্রামানিক বলেছেন: খাইমুলা কুর্মীর কাহিনী পড়ে চোখে জল এসে গেল। ধন্যবাদ দাদা।