![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
আমার কাণ্ডজ্ঞান নিয়ে পরিচিত পরিমণ্ডলে দুশ্চিন্তার শেষ নেই! তাদের সার্বক্ষণিক দুশ্চিন্তা একসময় আমাকেও গ্রাস করল।
আরে তাই তো! কাণ্ডজ্ঞান দেখছি একেবারেই নেই আমার!
কী হবে এখন? কাণ্ডজ্ঞান ছাড়া আমি বাঁচব কীভাবে? ভাবতে ভাবতে রাতের ঘুম নষ্ট!
ঘুম নষ্ট হওয়ার কষ্ট একমাত্র ভুক্তভোগীরা জানে!
কী যে করি?
ভাগ্য আমার বেশ ভালো বলতে হবে!
ঘুম নষ্ট হবার কষ্ট থেকে আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলেন জাহীদ ভাই!
তিনি আমাকে ডেকে বললেন, একটা কাজ নাও!
ব্যাস! কাজের কথায় আমার কাণ্ডজ্ঞান ফিরে এল দ্রুতগতিতে! আমি কাণ্ডজ্ঞানী মানুষের মতো গোবেচারা মুখে বললাম, ভাই, আমার সময় নাই!
কয়দিন সময় দরকার তোমার? জাহীদ ভাইয়ের নিরুত্তাপ প্রশ্ন।
প্রশ্নটা কৌশলী! কৌশলে আমাকে কাজে জড়িয়ে ফেলার চেষ্টা!
কিন্তু না, আমার কাণ্ডজ্ঞান ফিরে এসেছে পূর্ণোদ্যমে! আমি কাজের জালে নিজেকে জড়াতে নারাজ!
তবে সব কথা তো কাণ্ডজ্ঞানীদের সরাসরি বলতে নেই! তাই আমি সময়ক্ষেপণের কৌশল বেছে নিলাম! প্রশ্নের উত্তর সরাসরি না দিয়ে কথা ঘুরাবার চেষ্টা করলাম, বললাম, সপ্তাহখানেক পরে আপনাকে জানাই ভাই!
জাহীদ ভাই নির্বিকারভাবে বললেন, আজ বৃহস্পতিবার, শনিবার তোমার পেস্টিং।
আমি আঁতকে উঠলাম! সেইফ সাইডে নিজেকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলাম। বললাম, এ কী করে সম্ভব! আগামীকাল শুক্রবার আমাকে যেতে হবে বেলতলীর মেলায়!
কথা পুরোপুরি সত্য! মেলায় যাবার উদ্দেশ্য মানুষের মিলনস্রোতে দেহমন ভাসিয়ে দেয়া, মানুষের প্রাণের উষ্ণ প্লাবনে নিজেকে সিঞ্চিত করে নেয়া!
জাহীদ ভাই শুনলেন আমার কথা! বেশ খুশি খুশি মুখ তার!
জাহীদ ভাইয়ের হাসি মুখ দেখে আমিও খুশি!
যাক! অন্তত রক্ষা পাওয়া গেল এ যাত্রা!
কিন্তু আমার খুশিতে জল ঢেলে দিলেন তিনি, বললেন, বেলতলীর মেলা! খুব ভালো! টপিক হিসেবে ইন্টারেস্টিং হবে বেশ! শোনো, লেখার সাথে ছবিও কিন্তু ভালো হওয়া চাই!
আমি হতভম্ভ!
এবার! এবার কী অজুহাত দেখাব আমি!
বিচলিত ভঙ্গিতে দ্রুত বললাম, ছবি!
ছবি মানে! ভ্রু-কুঞ্চিত করে জানতে চাইলেন জাহীদ ভাই।
আমি আর্তকণ্ঠে বললাম, আমার তো ভাই ক্যামেরা নাই!
জাহীদ ভাই বললেন, কোনো সমস্যা নাই! ফটোগ্রাফার নিয়া যাও!
এইবার! এইবার কী বলব আমি?
আমি বিরসমুখে বলার চেষ্টা করলাম, ফটোগ্রাফার...
হ্যাঁ, যাও তো এবার। পাতা দেখতে হবে আমাকে। মনে রাখবা শনিবার পেস্টিং। (জাহীদ ভাই, এটা কিন্তু একটা গল্প)
আমি বুঝলাম কাণ্ডজ্ঞানী হয়ে কোনো লাভ নেই! কাজটা করতেই হবে আমাকে! আমার সমস্যা অনেক। প্রিয় মানুষগুলো কিছু বললে কেন যে শক্তভাবে না করতে পারি না আমি! (আমি, আমি মানে কিন্তু সর্বনাম)
পত্রিকা অফিসের ফটোগ্রাফারের পরিবর্তে আমি একজন প্রিয় মানুষের কথা ভাবলাম!
মাসুদ, আপনি কই?
উত্তরা! আপনি?
পাবলিক লাইব্রেরির সিঁড়িতে বইসা আছি! মন ভালো নাই!
ক্যান? কী হইছে?
সাক্ষাতে বলুম। এখন বলেন বেড়াইতে যাইবেন?
কবে? কই?
বেলতলীর মেলায় যাইতে চাই, আগামীকাল!
চলেন। শুক্রবার আমার ডে অফ!
লঞ্চে যাই, কী বলেন?
জোশ! রোমাঞ্চিত কণ্ঠ মাসুদের।
অন্যদিকে আমি বিরস কণ্ঠ, বললাম, সকাল সাড়ে আটটায় তাইলে চলে আসেন সদরঘাট!
পরদিন সকাল!
ফোন বাজাল! চোখ বন্ধ করে ফোন ধরলাম আমি! কে?
মাসুদ!
ও মাসুদ! তাড়াতাড়ি চোখ খুললাম! পৌনে নয়টা বাজে।
কই আপনি? মাসুদের উদ্বিগ্ন কণ্ঠ।
এই তো রে ভাই! আর পনেরো মিনিট! বিব্রত কণ্ঠে উত্তর দিয়ে দ্রুত ছুটলাম!
ছুটির দিন বলে রক্ষে! রাস্তায় কোনো যানজট নেই! নির্ঝঞ্ঝাট!
সদরঘাট!
মাসুদ পেশাদার ফটোগ্রাফার! অন্য পত্রিকায় কাজ করে! ছুটির দিনে ফ্রিল্যান্স!
লঞ্চের ছাদে দাঁড়িয়ে সে ছবি তোলায় ব্যস্ত!
লঞ্চের সারেং বেশ ভালো লোক! নয়টার লঞ্চ এগারোটায় ছাড়ল! মানুষজন বিরক্ত হলেও আমি বেশ কৃতজ্ঞ তার কাছে! লঞ্চ ছাড়তে দেরি না করলে আমার উপায় কী হতো! (মাসুদ, গল্পকে কিন্তু সত্যি মনে করবেন না)
বেলতলীর মেলা বেশ জমজমাট হয়!
পাঁচদিনের মেলা! এই লঞ্চটা স্পেশাল! মেলা উপলক্ষে লঞ্চ যাবে বেলতলী পর্যন্ত!
বুড়িগঙ্গা থেকে ধলেশ্বরীর জলে প্রবেশ করল লঞ্চ!
নদীর দু-ধারের নানা দৃশ্যে মাসুদ মুগ্ধ! ক্যামেরার শাটারের কোনো ক্লান্তি নেই! আমার মনে কোনো শান্তি নেই! কাজের চিন্তায় মনটা উদাস উদাস লাগে! কেমন জানি বৈরাগ্য বৈরাগ্য ভাব! মনে হয় লুকাই কোথাও!
লঞ্চের ডেকের নিচে জমজমাট গানের আসর! বাচ্চা একটা মেয়ে গান গাইছে! কামেলারা কাম ফালাইয়া কোথায় জানি লুকাইছে...
বেলতলী পৌঁছালাম বিকেলে!
মানুষ আর মানুষ চারদিকে! মানুষের মহাসমুদ্র অশান্ত মন প্রশান্ত করে দিলো! লেখার চিন্তা আমি ঝেড়ে ফেললাম মন থেকে! কাজের সাথে আড়ি তো বটেই, বাড়িও ফিরব না রাতে ঠিক করলাম!
অল্প সময়ের মধ্যে আবিষ্কার করলাম, কোলাহলমুখর জনারণ্যে ক্রমশ মিলিয়ে যাচ্ছি আমি!
সন্ধ্যার অন্ধকার ঘনবদ্ধ হচ্ছে! দিকে দিকে মারেফতি গান, দেহতত্ত্ব-সৃষ্টিতত্ত্বের বাতেনি আলোচনা, জিকিরে জিকিরে উন্মাতাল বেলতলীর নদী তীরবর্তী জনপদ!
আমি নিমজ্জিত হলাম বারবার!
কাণ্ডজ্ঞানহীন হলাম অবলীলায়!
নির্ঘুম রাতের উত্তেজনা স্তিমিত হবার পর ঘুম ঘুম আর ঘুম!
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলাম, জাহীদ ভাই বলছেন, ভালো হইছে লেখা! আর শোনো, পরবর্তী কাজ কবে পাচ্ছি...
না না, আমার সময় নেই! কাণ্ডজ্ঞানহীন দুই চোখে রাজ্যের ঘুম...
ছবি: সংগৃহীত
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই। অনেক।
এতো তাড়াতাড়ি পড়লেন!!
কৃতজ্ঞতা পুনরায়।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লাগলো।
এটা কি গল্প? আমার মেলার ছবি দেখার খায়েশ জাগসে ||
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা ভাই।
গল্পের মতো কিছু একটা অথবা কিছুই নয়!!!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
কাণ্ডজ্ঞানহীন হওয়া ভালো ... পাগলের কাণ্ডজ্ঞান থাকেনা । আর পাগলে ভাব ধরলে কেউ আপনাকে কাজের কথা বলবেনা । এটা হলো দাওয়াই দ্য মোক্ষম .... (চন্দ, মন্তব্যটাকে কিন্তু সত্যি মনে করবেন না)
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয়। অনেক।
তবে 'আমি' কিন্তু আমি না!! বিশুদ্ধ সর্বনাম!! (গল্পকে আবার সত্যি মনে করবেন না)
হা হা হা হা
অনেক শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: এটা তো পড়তে ১০ মিনিট লাগে না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন সুপ্রিয়।
শুভকামনা এবং শুভকামনা পুনরায়।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩১
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়লাম। যাক ধলেশ্বরী নদীর নাম পড়ে ভাল লাগল। এ নদীর পাড়েইতো কত্ত স্ম্ৃতি আমার।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
এবং কৃতজ্ঞতা।
আশাকরি ভালো আছেন।
ধলেশ্বরী চিরদিন মনপ্রাণ জুড়ে থাকুক আপনার।
একটা মন্তব্য ত্রুটিবশত বেশি হয়ে গেছে সম্ভবত। মুছে দিলাম ভাই।
শুভকামনা থাকছে বরাবরের মতো। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
জুন বলেছেন: এবার মেলার খানিকটা বর্ননা দেন দীপংকর চন্দ। সেই বাশের বাশী, মুরুলী, চিনির তৈরী হাতি ঘোড়া, বাতাসা, কাঠের চাকি বেলুন, দা বটি খুন্তি, শাখা সিদুরের দোকান, টিনের বাক্সের বায়োস্কোপ 'কি চমৎকার দেখা গেল ঢাকা শহর আইসা পড়লো '। সাথে ছবিও চাই
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো।
+
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //...মেলায় গেলাম লোকের দেখাদেখি
তেলের পিঠা, জলচৌকি, লাল কাপড়ের পাখা- আরে একী!
রঙ ফুরাইছে তবুও শ্যাষদিনে
সবাই দেখি যাদুর বাঁশি কিনে!
আমারে কয় তুইও ব্যাটা কিন্
সময় থাকতে ভাল-মন্দ চিন্ ...//
হা হা হা হা
বর্ণনা ক্যামনে দিবাম?? আমি কী আর আফনে!!! ফটোক পাইবাম কই?? এইডা একখান গপ্পো যে আফা!!!
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন জুন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//(আমি, আমি মানে কিন্তু সর্বনাম)// ... জী... মানে জিয়!
সারেং তো খুবই ভালো মানুষ। ...তা ফডু কই?
আমি কাণ্ডজ্ঞানশূন্য হতে চাই
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ... জী... মানে জিয়!
হা হা হা হা
আমরা সবাই 'আমি' বলেই তো জানতাম!! নাকি ভুল জানতাম!! আমরা কি তবে 'আমি' নই!!
মুশকিলে ফেললেন!!!
ফডুর কারবারে আমি নাই!! গপ্পে হাত পাকাইতাম চাই!!
দোয়া রাইখেন।
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা ভাই।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
কালনী নদী বলেছেন: কামেলারা কাম ফালাইয়া কোথায় জানি লুকাইছে... আরে দুই পাহাড়ের মাঝে মৈালায় মসজিদ বানাইছে! সঙ্গিতে সঙ্গিতে ভ্রমনটাত বড়ই আনন্দদায়ক ছিল, কিন্তু ভাইয়া মনে হয় ক্লান্ত আর বিষন্ন ছিলেন, মাসুদ ভাইর মতন এতটা মজা করতে পারেন নি! হয়ত লিখার কথা ভাবার জন্য।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক কালনী নদী।
নদীমাতৃক বাংলাদেশের প্রতিটি নদীর তীরে তীরে কতো গানের মানুষ, কতো প্রাণের মানুষের অবস্থিতি!
শুভকামনা জানবেন ভাই।
অশেষ কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৩
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: কয়েকটা বেলতলীর মেলার ছবি দিতেন।
লেখাটাই একধরনের মজা পেলাম। মজা করেই লিখেছেন মনে হয়! খূব সুন্দর হয়েছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: গল্প! অথবা গল্পের মতো কিছু একটা!! অথবা কিছুই নয়!!!
তাই ছবি নেই!
হা হা হা হা
অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: কাজের কথা আসলেই হুশ ফিরে আসে।
লেখা অনেক ভালো লাগলো।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
এই আচরণের ব্যাখ্যা নিশ্চয়ই মিসির আলী সাহেব দিতে পারতেন সহজেই!! কি বলেন?
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা ভাই।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২০
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কবির উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা অনেক।
অনেক শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
সুমন কর বলেছেন: গল্প কিংবা সত্য যেটাই হোক, পড়ে মজা পেলাম।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সুতরাং ধন্যবাদ অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন বরাবরের মতো।
ভালো থাকবেন। অনেক অনেক ভালো। সবসময়।
১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
অনেক কৃতজ্ঞতা প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
শুভকামনা জানবেন।
এবং ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
রাজসোহান বলেছেন: ওয়াও! প্লাস!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা জানবেন অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এ যে একেবারে কাণ্ডজ্ঞানহীন লেখা! ধুর কিছু হইল এইটা?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //ধুর কিছু হইল এইটা?//
হা হা হা হা
আমি তো এইডাই কওনের চেষ্টা করলাম এতো শব্দ খরচ কইরা!!!
হা হা হা হা
কৃতজ্ঞতা ভাই।
শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৭
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সুলেখকের উপস্থিতিতে শ্রদ্ধা।
এবং কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৮
বিজন রয় বলেছেন: এত সুন্দর লিখলেন কেন?