নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা রাখো পৃথিবীর যতো অসম্ভবে

দীপংকর চন্দ

হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!

দীপংকর চন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পথ আর অন্ধকারের পাঁচালি

১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৬



বছর কয়েক আগের সন্ধ্যা। অন্ধকার নেমেছে চরাচরে। শম্ভুগঞ্জ সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে সম্ভাব্য গল্প রচনার বিষয়বস্তু নিয়ে ভাবছিলাম আমরা। না, ব্রহ্মপুত্র নদের করুণ পরিণতি নিয়ে নয়, আজ গল্প রচনা করব অন্ধকার নিয়ে।
কিন্তু অন্ধকার নিয়ে কি কোনো গল্প রচনা সম্ভব আদৌ?
চেষ্টা করতে দোষ কি!
সেই চেষ্টার অংশ হিসেবেই দূরে তাকালাম আমরা।
হ্যাঁ, ব্রহ্মপুত্র নদের দূর পারের ওই দিকরেখায় ঝুলে থাকা অন্ধকার বেশ ঘন। অন্যদিকে শম্ভুগঞ্জ সেতুর পাদদেশে গড়ে ওঠা বাসস্ট্যান্ডের আশপাশে অন্ধকার নেই বললেই চলে। সন্ধ্যা হতে না-হতেই বেরসিকভাবে জ্বলে ওঠা সড়কবাতিগুলোর কারণেই অন্ধকার জমে ওঠার সুযোগই পায়নি এখানে।
না, অন্ধকার নিয়ে গল্প রচনা সহজ নয় মোটেই।
আচ্ছা, অন্ধকারের সঙ্গে যদি জুড়ে দিই পথের পাঁচালি! পথ আর অন্ধকার মিলেমিশে কি দাঁড়াবে না গল্পটা?
ভাবতে ভাবতে আমরা ঘুরে দাঁড়ালাম। এগোলাম হট্টগোলে পূর্ণ বাসস্ট্যান্ডের দিকে। একটা সাধারণ মানের বাস দাঁড়িয়ে স্ট্যান্ডের প্রবেশপথে। বাস সহকারীর ভাষ্যে, বিরিশিরি যাওয়ার শেষ বাস এটাই।

কতক্ষণ লাগবে বিরিশিরি পৌঁছাতে? জানতে চাইলাম আমরা।
এক ঘণ্টা ২০ মিনিট। উত্তর দিলেন বাস সহকারী।
এত কম সময়! সন্দেহ হলো আমাদের। নিশ্চিত হওয়ার জন্য আবার জিজ্ঞেস করলাম, সত্যি সত্যিই বিরিশিরি পর্যন্ত যাবে তো বাস?
বাস সহকারী এবার দ্বিধাগ্রস্ত হলেন। বলবেন কি বলবেন না ভাবতে ভাবতে বলেই ফেললেন শেষ পর্যন্ত, না, বিরিশিরি পর্যন্ত যাবে না বাস, পথে একটা সেতু ভাঙা। তাই বাস যাবে সেই ভাঙা সেতু পর্যন্ত।
ভাঙা সেতু থেকে বিরিশিরির দূরত্ব কত?
অল্প। হেঁটে সেতুর ভাঙ্গা এলাকাটা পার হলেই বাস, টেম্পু, রিকশা পাবেন। সেগুলোর কোনো একটাতে চেপে নিশ্চিন্তে চলে যেতে পারবেন বিরিশিরি।
বাস সহকারীর কথায় আশ্বস্ত হতে পারলেন না ময়মনসিংহের স্থায়ী বাসিন্দা নীতিশদা। এ অঞ্চলের পথঘাট, বাস পরিষেবার মান সম্পর্কে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা তাঁর। তিনি তাঁর আতিথ্যে রাতটুকু কাটিয়ে আগামী প্রত্যুষে বিরিশিরি যাওয়ার উপদেশ দিলেন আমাদের।
কিন্তু আমরা তাঁর উপদেশের গুরুত্ব অনুধাবনে ব্যর্থ হলাম; বাসভর্তি যাত্রীদের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রওনা হলাম।

বাস ছাড়ল। শহর ছাড়তে না-ছাড়তেই বাসের জানালায় জমাটবদ্ধ হলো অন্ধকার।
শহরের সঙ্গে বাসের দূরত্ব যত বাড়ল, পাল্লা দিয়ে ততই বদলাল অন্ধকারের রং। কালো, কালো থেকে ঘন কালো, কখনো বা কালোর পরিমাণ ভীষণ রকম বেশি। তারপর অন্ধকার ফিকে হতে শুরু করল হঠাৎ; ফিকে হতে হতে অল্প সময়ের জন্য হারিয়েও গেল একরাশ আলোর মাঝে। ছোট একটা বাজার। বাস থামল, যাত্রীর ওঠানামা। আবার পথ চলা।
বিভিন্ন হাট-বাজার ছুঁয়ে ছুঁয়ে এভাবেই চলতে লাগল বাস। এক ঘণ্টা ২০ মিনিটের পথ দুই ঘণ্টা ৪০ মিনিটেরও বেশি সময় পার হওয়ার পর স্তব্ধ হলো বাসের গতি।
কী ব্যাপার?
জানা গেল, সামনেই ভাঙা সেতু। সুতরাং আমরা বাস থেকে নেমে এলাম মাটিতে।
মাটিতে পা রাখতে না-রাখতেই ঘন কৃষ্ণবর্ণ অন্ধকার গ্রাস করে নিল আমাদের।
বিস্ময়ে আমরা তাকালাম এদিক-ওদিক!
না, বিস্তীর্ণ চরাচরে আলো নেই কোনো!
অন্ধকার, কেবলই অন্ধকার!

কী নাম এই জায়গাটির? জানতে চাইলাম ব্যস্ত ভঙ্গিতে হেঁটে চলা সহযাত্রীদের কাছে।
বালুঘাটা। দ্রুত উত্তর দিলেন একজন।
পাকা সড়কের ঢাল বেয়ে মেঠো পথে নামলাম আমরা। ডান পাশে ভাঙা সেতুটির লোহার কাঠামো কাত হয়ে পড়ে আছে। সেতুর অংশটুকু পার হয়ে অক্লেশেই উঠে এলাম ওপারে।
কিন্তু কোথায় বাস, টেম্পো কিংবা রিকশা? বিরিশিরি যাওয়ার বিকল্প কোনো যানবাহনই যে নেই সেখানে!
নীতিশদার কথা মনে পড়ল আমাদের, মনে পড়ল তাঁর উপদেশমূলক বাক্যগুলো।
হায়! এখন উপায়?

সামনেই একটা বাজার আছে। সেখানে গেলে যানবাহনের একটা ব্যবস্থা হলেও হতে পারে! সামান্য আশার কথা শোনালেন আমাদের এক সহযাত্রী।
তাতেই উদ্দীপ্ত হলাম আমরা। হাঁটতে হাঁটতে জানতে চাইলাম, কী নাম সেই বাজারের?
জারিয়া।

জারিয়া!
নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলায় অবস্থিত জারিয়া নামের এই অঞ্চলটিতেই একটি বধ্যভূমির জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এ দেশীয় দোসররা।
রাতের অন্ধকারে সেই বধ্যভূমিতে ধরে নিয়ে বহু বাঙালিকে হত্যা করেছে তারা। তারপর ভাসিয়ে দিয়েছে কংশ নদীর জলে।
সেই শোকেই কি অন্ধকার এখানে ঘন কৃষ্ণবর্ণ?

ভাবতে ভাবতে সামনে এগোই আমরা। তবে মনের ভেতর অজানা শক্তির অনুভব এখন। জানি এই অন্ধকার কেটে যাবে নিশ্চিত। বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার মতোই আমাদের হাতেও নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।


ছবি: সংগৃহীত


মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

সুমন কর বলেছেন: অন্ধকারের গল্প দারুণ হয়েছে। প্লাস।

বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার মতোই আমাদের হাতেও নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৩১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। অনেক।

অধরা গন্তব্য অবশ্যই ধরা দেবে আমাদের হাতে।

শুভকামনা এবং শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

২| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২০

সাহসী সন্তান বলেছেন: বাহঃ আপনার ভাবনা গুলো কিন্তু দারুন! প্রকৃতির মাঝে দাঁড়িয়ে প্রকৃতিকে নিয়ে ভাবনা করতে কিন্তু সবাই পারে না? আপনি পেরেছেন, সেজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!

তবে শেষটাতে এসে মন খারাপ হয়ে গেল। আপনার মত আমারও তাই ধারনা! হয়তো শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই সেদিনের সন্ধ্যাটা আরো বেশি অন্ধকার কৃষ্ণবর্ণের রুপ ধারন করেছিল!

অফটপিকঃ ভাই, শিরোনামে একটা চন্দ্রবিন্দু বেশি পড়ছে। ঠিক করে নিয়েন!
কবির প্রতি স্বশ্রদ্ধ শুভ কামনা রইলো!

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমরা সেবার যখন বালুঘাটায়, তখন রাত অনেক। এবং পরিষ্কার মনে পড়ে এমন ভীষণ জমাটবদ্ধ অন্ধকার ছিলো সেই রাতে, হাঁটতেই বেশ কষ্ট হচ্ছিলো আমাদের।

চন্দ্রবিন্দুর আধিক্য লক্ষ্য করার জন্য শ্রদ্ধা।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

৩| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: জানি এই অন্ধকার কেটে যাবে নিশ্চিত।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

জয় আমাদের হবেই।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৪| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,




অন্ধকার পথের শেষে মানবিক একটু আলোর ঝলকানি ।
অন্ধকারের পাঁঁচালিতে এই আলোটুকুই রোশনাই হয়ে উঠবে একদিন ..........

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মানবিকতার আলো চিরভাস্বর।

অমানবিকতার পতন অনিবার্য।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন শ্রদ্ধেয়।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৫| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:২৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন:
//সেই শোকেই কি অন্ধকার এখানে ঘন কৃষ্ণবর্ণ?

ভাবতে ভাবতে সামনে এগোই আমরা। তবে মনের ভেতর অজানা শক্তির অনুভব এখন। জানি এই অন্ধকার কেটে যাবে নিশ্চিত। বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার মতোই আমাদের হাতেও নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।//
-- অধরা গন্তব্য ধরা দেবে এই আশায় বুক বাঁধি।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //অধরা গন্তব্য ধরা দেবে এই আশায় বুক বাঁধি।//

নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।

আশাবাদ অটুট রাখুন মনে।

শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

৬| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অন্ধকারের নানারকম শেড দেখতে দেখতে ক্লান্ত। আশাহত নই তাই বলে। চলুন একসাথে হাঁটা যাক। ভাঙা সেতুটা পুনর্নির্মাণ করতে হবে।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //আশাহত নই তাই বলে। চলুন একসাথে হাঁটা যাক। ভাঙা সেতুটা পুনর্নির্মাণ করতে হবে।//

দীর্ঘ পথ একসাথে হাঁটবো আমরা। নিশ্চিত পুনর্নির্মিত হবে ভাঙা সেতু।

মন্তব্যে শ্রদ্ধা প্রিয় কথাসাহিত্যিক।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

৭| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮

নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। ++

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলপরি।

কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

অনেক শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

৮| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: "বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার মতোই আমাদের হাতেও নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।" - সুন্দর সমাপ্তি।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

প্রতিটি অন্ধকার অধ্যায়ের সমাপ্তি সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্ন উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর করে।

কৃতজ্ঞতা ভাই উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

৯| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: অন্ধকারের গল্প ভালো লাগল। ধন্যবাদ দাদা।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:১২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

প্রতিটি অন্ধকারের গল্প পরিসমাপ্ত হয় আলোর অনিবার্য উপস্থিতিতে।

কৃতজ্ঞতা। অনেক।

অনেক শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১০| ১১ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গত শুক্রবারদিন নেত্রকোণা গিয়েছিলাম । বালুঘাটা নামে যে স্থানটার কথা বললেন, ওখানে শত শত ট্রাকের সারি দেখেছি, পদ্মাসেতুর জন্য বালু নিয়ে যাচ্ছিলো । জারিয়া সহ ঐ অঞ্চলের রাস্তাঘাটের অবস্থা ভয়াবহ! খানাখন্দ পার হয়ে কাহিল হয়ে পড়েছিলাম । বাইক নিয়ে গিয়েছিলাম বলে রক্ষা!

আপনার লেখাটা কীভাবে যেন জীবনের সাথে মিলে গেলো ।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: জীবনের গল্প তো ভাই জীবনের সাথেই মিলবে।

পথে নেমে কখনও সমস্যায় পড়তে হয়নি আমাদের। মানুষ যে কতোভাবে সাহায্যের হাত বাড়ায় ভাবলে অবাক হতে হয়। বালুঘাটায় সেই রাতে হাঁটতে হাঁটতেই সদ্য পরিচিত কয়েকজন মানুষের বাসায় রাত্রিবাসের নিমন্ত্রণ পেয়েছিলাম। যদিও শেষঅবধি থাকা হয়নি আমাদের বালুঘাটায়।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

জানবেন শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১১| ১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০২

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
খুব ভাল লেগেছে।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।

অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১২| ১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৫

শায়মা বলেছেন: অন্ধকার কেটে যাবেই। আলোর জন্যই তো পথ দেখিয়েছিলেন তারা।

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //অন্ধকার কেটে যাবেই। আলোর জন্যই তো পথ দেখিয়েছিলেন তারা।//

অনেক অনেক শ্রদ্ধা মন্তব্যে।

কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।

অন্ধকার কাটবেই।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

১৩| ১১ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ভাবেই আমাদের অস্থির সময় ঊঠে এসছে লেখায় দীপংকর
আমাদের হাত ধরেই ঊঠে আসুক আগামীর মুক্তি ।

শুভ কামনা :)

১১ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

আশাবাদী উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।

কাঙ্ক্ষিত মুক্তির প্রতি অগ্রযাত্রায় যেন অবিচল থাকি আমরা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক অনেক ভালো।

১৪| ১১ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২০

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার মতোই আমাদের হাতেও নিশ্চিত ধরা দেবে অধরা গন্তব্য।

তাই যেনো হয়।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: //তাই যেনো হয়।//

তাই হবে নিশ্চিত। হয়তো সময় লাগবে অনেকটা।

আশাবাদ অটুট রাখুন।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন ভাই। অনেক ভালো।

১৫| ১৩ ই মে, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮

এহসান সাবির বলেছেন: পথে একটা সেতু ভাঙা। তাই বাস যাবে সেই ভাঙা সেতু পর্যন্ত।

ঐ ভাঙা সেতুর ছবি ছিল আমার কাছে, এই পিসিতে নাই....

পোস্টে ভালো লাগা।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ছবি আমার কাছে আছে। ফেরার পথে তুলেছিলাম কয়েকটা। স্মৃতি হিসেবে নয়, কম্পোজিশন ভীষণ লাগছিলো। তাই তুলেছিলাম।

প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন এহসান ভাই। সবসময়।

১৬| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

জেন রসি বলেছেন: অন্ধকার মানেই শুধু সূর্যের ডুবে যাওয়া নয়। মানুষ ডুবে গেলে দৃশ্যমান আলোতেও অন্ধকার নেমে আসে খুব। তবে অন্ধকারের অস্তিত্বই জানান দেয় আলো আছে অদূরেই। যদি আমরা চাই! আমরা কি আসলেই চাই?

চমৎকার পোস্ট।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:১২

দীপংকর চন্দ বলেছেন: চাওয়া না-চাওয়ার দ্বন্দ্বের ভেতর দিয়েই অন্ধকার দূর হবে, আলোকিত হবে চারদিক। তা-ই হয়।

মন্তব্যে শ্রদ্ধা।

উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।

১৭| ১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:২৬

কালনী নদী বলেছেন: দারুণ গল্প ভাইয়া।

২২ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলায় অবস্থিত জারিয়া বধ্যভূমিটি আলোচ্য গল্পের অধিকেন্দ্র। এমন শতো সহস্র সত্যিকার গল্প নিয়েই গড়ে উঠেছে বাঙালির আনন্দ বেদনার মহাকাব্য।

উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভকামনা অনিঃশেষ ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অন্ধকারেও মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক।

অনেক কৃতজ্ঞতা।

শুভকামনা তো থাকছেই বরাবরের মতো।

ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন উত্তর প্রদানের দীর্ঘ বিলম্ব।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.