নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধে ১নং সেক্টর।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৭



বিজয়ের শুভেচ্ছা।

১নং সেক্টর ছিলো নোয়াখলাী জেলার ফেনী শহর থেকে শুরু করে পুরো চট্টগ্রাম জেলা ও কক্সবাজারের টেকনাফ অবধি; অফিসিয়েল হেডকায়ার্টার ছিলো ত্রিপুরা রাজ্যের হরিনা গ্রামে; শুরুতে সেক্টর-কমান্ডার ছিলেন মেজর জিয়া; জুন মাসের দিক থেকে শেষ অবধি ছিলেন মেজর রফিক। এই সেক্টরে ৪টি আলাদা আলাদা ফোর্স ছিলো: (১) মেজর রফিকের অধীনে গেরিলা বাহিনী (২) মেজর জিয়ার অধীনে 'যেডফোর্স ফোর্স' (৩) ওবায়েদ বলীর অধীনে সোস্যালিষ্টরা (৪) ছাত্রলীগের বিএলএফ, বাংলাদেশে লিবারেশন ফোর্স।

১ নং সেক্টর মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে বেশী সংখ্যাক মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দিয়ে যুদ্ধে পাঠায়েছিলো; এই সেক্টর থেকে ২২০০০ মুক্তিযোদ্ধা ট্রেনিং নিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন; বড় অংশই ছিলো গেরিলাযোদ্ধা। গেরিলাদের কমান্ডার ছিলেন মেজর রফিক, ক্যাপ্টেন মাহফুজ ও ক্যাপ্টেন এনাম।

মার্চের শেষ দিনগুলোতে চট্টগ্রাম শহরের ভেতরে কয়েকটি খন্ডযুদ্ধের পর, বড় ২টি যুদ্ধ হয় পাহাড়তলীতে ও কালুরঘাট ব্রীজ এলাকায়; সেখান থেকে রেগুলার ফোর্সেরা ( ইপিআর এবং বেংগল রেজিমেন্ট) ২ ভাগ হয়ে চট্টগ্রাম শহর ত্যাগ করে: মেজর রফিক ও কয়েকজন ক্যাপ্টেন ঢাকা ট্রাংকরোড দখলে রাখার জন্য যুদ্ধ শুরু করেন; মেজর জিয়া চট্টগ্রাম-রামগড় সড়ক দখলে রাখার জন্য চেষ্টা করেন। পাহাড়তলীর পর, পজিশন দেয়া হয় সীতাকুন্ডে, এরপর মিরসরাইতে। মিরসরাইতে ডিফেন্স বেশ কয়েকদিন টিকে ও বড় ধরণের যুদ্ধ হয়। একই সময়ে পাহাড়ের পুর্বপাশে মেজর জিয়ার লোকেরা নারায়ন হাটে পজিসন নেন। মেজর জিয়ার লোকেরা রামগড় দখলে রাখেন দীর্ঘ সময় ধরে, সেখানে বড় ধরণের যুদ্ধ হয়।

এপ্রিল ও মে মাসে বাংলাদেশ বাহিনী মিসরাই উপজেলা থেকে ফেনীর দক্ষিণে রেজুমিয়া ব্রীজ অবধি স্বাধীন রাখতে সমর্থ হয়েছিলেন। মিরসারই'এর পর, ক্রমেই বাংলাদেশ বাহিনী উত্তর দিকে সরতে বাধ্য হচ্ছিল; তাঁরা উত্তর চট্টগ্রামের মস্তান নগর, জোরারগন্জ, সদমাদীঘি, হাওলদারবাসায় যুদ্ধ করে শক্ত অবস্হান নেন শুভপুর ব্রীজে। দক্ষিণে শুভপুর ব্রীজ ও উত্তরে রেজুমিয়া ব্রীজে শক্ত অবস্হান দিয়ে বাংলাদেশ বাহিনী সেই এলাকাকে জুলাই মাস অবধি দখলে রাখেন। পাকিস্তানী বাহিনী রামগড় দখল করে নেয়ার পর, শুভপুর ব্রীজের দক্ষিণ তীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতছাড়া হয়ে যায়।

এইসব সন্মুখযুদ্ধ করার সময় বাহিনীর নাম ছিলো 'যেড ফোর্স'; এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি প্রথমে রামগড়ে ও পরে হরিণায় স্যাটেলাইট ট্রেনিং সেন্টার খোলা হয়; চট্টগ্রামের হাজার হাজার মানুষ যুদ্ধ করার জন্য হরিণায় আসেন। এসব ভলনটিয়ারদের ২ সপ্তাহের ট্রেনিং দেয়া হয় ট্রিপুরার অম্পিনগর সেনানিবাসে ও আসামে। লোকজন শর্টকোর্সে অটোমেটিক রাইফেল, এলএমজি, এসএমজি, গ্রেনেড ও ২ ইন্চ মর্টার চালনা ও বিস্ফোরক ট্রেনিং নিয়ে দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে থাকেন।

জুনমাস থেকে মেজর রফিক গেরিলাদের দায়িত্ব নেন ও ১ নং সেক্টরের কমান্ডার হন; তাঁকে সাহায্য করছিলো ক্যা: এনাম, ক্যা: মাহফুজ, ক্যা: ভুঁইয়া। সেই সময় মেজর জিয়ার দায়িত্বে ছিলো সন্মুখযু্দ্ধের কোম্পানী, যেডফোর্স। যেডফোর্সে ছিলেন মেজর শওকত আলী, ক্যা: মাহফুজ, ক্যা: ওলি, ক্যা: হামিদ, ক্যা: আলী, ক্যা: শামসুর রহমান, লে: খালিদ, ইপিআর ও বেংগল রেজিমেন্ট মিলে ৩০০ এর কাছাকাছি সৈনিক ও ১টি ষ্টুডেন্ট প্লাটুন। জেড ফোর্সের নিজস্ব হাইড-আউট (হেডকোয়ার্টার) ছিলো ত্রিপুরার এক উপজাতি রাজার পরিত্যাক্ত বাড়ী, 'পংবাড়ী'তে। আগষ্ট মাসের শেষের দিকে যেডফোর্স তার সর্বশেষ ডিফেন্স 'চাঁদগাজী' (চাঁনগাজী) হারান; শুরু হয় পাকিস্তানী অবস্হান গুলোর উপর ঝটিকা আক্রমণ।

আবারো বিজয়ের শুভেচ্ছা।





মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আজকেতো বিজয় দিবস নয় দাদু

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেকের জন্য বিজয় দিবস কখনো আসে না।

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেকের জন্য বিজয় দিবস কখনো আসে না। সহমত।

আরও কথা আছে..
দেশকে ভালোবাসার মানুষ আজ খুবই কম। চাটুকার দালাল আর দেশর শত্রু বেশি

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশকে ভালোবাসার লোকের অভাব নেই।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধের সময় যদি আমি থাকতাম অবশ্যই যুদ্ধ করতাম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের ১৫% স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলো, তাদের থেকে রাজাকার হয়েছিলো ৫৫ হাজার।
৮৫% মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ১ লাখ ২০ হাজার; অনুপাত দেখছেন? ২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে প্রাণ দিতে হয়েছে।

যুদ্ধ আরো হবে, আপনার সুযোগ আসতে পারে।

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

বাংলার এয়ানা বলেছেন: "যুদ্ধ আরো হবে, আপনার সুযোগ আসতে পারে"
ইচ্ছা আছে যোগ দিব কিন্ত যেন সঠিক পক্ষে থাকতে পারি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনার পরপরই গৃহযুদ্ধ লেগে যেতে পারে; রাজাকার ও আলবদরেরা আবার বাংগালীদের বিপক্ষে যাবে।

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৯

বিটপি বলেছেন: রাজাকার ছিল ৫৫ হাজার আর মুক্তিযোদ্ধা ছিল ১ লাখ ২০ হাজার? মুক্তিযোদ্ধারা জিতল কিভাবে? এটাকে তো অলৌকিক বলা চলে।

বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সম্পর্কে আপনি কি জানেন? মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এদের কারো সাথে আপনার দেখা হয়েছিল কি? গুগল করে যা জানলাম - যেসব আতিপাতি নেতারা এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িত ছিল, এরা কেউই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেশে ছিলনা। তারা সবাই ত্রিপুরায় গিয়ে পরিস্থিতি নজর রাখছিল এবং ডিসেম্বরের শুরুতে মিত্রবাহিনী যখন পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে, তখন তারা প্রকাশ্যে আসে। এঁরা সরাসরি কোন যুদ্ধ বা অপারেশনে অংশ নেয়নি কিন্তু দেশ স্বাধীন হবার পরে মুজিব বাহিনী নাম ধারণ করে সাধারণ মানুষকে অনেকভাবে উত্যক্ত করেছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



রাজাকার কারা হয়েছিলো, জামাত, শিবির, হেফাজত কারা করে? অবশ্যই গার্বেজরা, ওরা জিতবে কি করে?

বিএলএফ ভারতে থেকে দেশে প্রবেশ করেছে জানুয়ারী মাসে।

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: @বিটপি:
যারাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী, তারাই নতুন নতুন মনগড়া স্বাধীনতার ইতিহাস বানায়। উদ্দেশ্য একটাই যে কোন ভাবে বাংলাদেশের এই মহান অর্জন কে প্রশ্নবিদ্ধ করে পাকি প্রেম দেখানো।

লেখক ঠিকই বলেছেন: অনেকের জন্য বিজয় দিবস কখনো আসে না।
তবে তাদের বিজয় দিবস আসে সেটা হল ১৪ই অগাস্ট এ পাক সার জমিন গান গেয়ে

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:




১৯৭১ সালে ১৫% আবর্জনা ছিলো, এখন ৪৫% আবর্জনা।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণসরুপ এই পোস্ট নাকি?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



না, ১ নং সেক্টর সম্পর্কে সাান্য ধারণা দেয়ার প্রচেষ্টা; মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে বলে অনেকেই শুনেছে, ইহার সম্পর্কে সঠিক ধারণা খুবই সামান্য পরিমাণ মানুষের আছে।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬

ইলি বলেছেন: আমি সে সময় থাকলে অবশ্যই যুদ্ধে যেতাম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধে যাওয়া কখনো সহজ ছিলো না, মানুষ যুদ্ধ চাহে না। ১৯৭১ সালে, ঢাকা, সিলেট, রাজশাহী, পাবনা, এলাকাগুলো থেকে মানুষ খুব একটা যুদ্ধে যায়নি।

৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




১ নং সেক্টর এর গৌরবময় কথামালা দিয়ে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লেখা শুরু করার
জন্য রইল প্রাণডালা অভিনন্দন ।
বিজয়ের এই দিনে সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাসহ
দেশের সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা, লক্ষাধীক বিরাঙ্গনা
৩০ লক্ষ শহীদ, ও মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাদানকারী
সকল দেশ প্রেমিকের প্রতি রইল
শ্রদ্ধাঞ্জলী।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনাকে বিজয় দিবসের বিশেষ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এরশাদ এসে ফেনী আলাদা জেলা করে। আর চাঁদগাজী হলো ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার উত্তরে ত্রিপুরা সীমান্ত ইউনিয়ন। এখানে সবই সত্য ঘটনা লিখেছেন, যা আমি বিভিন্ন বইয়ে পড়েছি এবং শুনেছিও। গাজী ভাই জেড়ফোর্সে কর্নেল জাফর ইমামও ছিলো (সাবেক মন্ত্রী )। শুভপুরে প্রচণ্ড যুদ্ধে আমার নানার বাড়ির দুইজন শহীদ হয়। রামগড়ে পাহাড়ে যুদ্ধে জিয়া নিজে থেকেছে এবং বিলোনিয়ার যুদ্ধের কথা পড়লে যোদ্ধাদের জন্য গর্ব হয়।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি যুদ্ধের পর জাফর ইমাম সাহেবের নাম শুনেছি, আমি এখনো জানি না, উনি কোথায় ছিলেন! আমি সব ক্যাপ্টেনদের দেখেছি, সবার সাথে কথা হয়েছ, কিন্তু জাফর ইমাম সাহবেকে দেখিনি, বা উনার সম্পর্কে কিছুই জানতাম না; উনি হয়তো, যেডফোর্সের কোন গ্রুপের সাথে অন্য লোকেশানে ছিলেন। এমপি খাজা মিয়ার নাকি আলাদা লোকেশানে, আলাদা একটা গ্রুপ ছিলো; হয়তো, ওখানে ছিলো ছিলেন, কিংবা ২ নং সেক্টরে ছিলেন; আমার কোন আইডিয়া নেই।

১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৭

রংবাজপোলা বলেছেন: আপনেদের আরো লেখতে হবে এই সব লইয়্যা, নয়তো বেবাক জাতি বুইলা যাই বো এই সব। ভালো লাগলো। কদমবুছি লইয়েন।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আরো লেখার কথা ভাবছি, তবে ব্লগে নয়।

১২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যুদ্ধ আরো হবে, আপনার সুযোগ আসতে পারে।

তাহলএ বুক ফুলিয়ে সামনের সারিতেই থাকব।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্হা, জামাত-শিবির, হেফাজত, দেশে মাদ্রাসার সংখ্যা, পড়ালেখার মান, ফেইসবুকে মানুষের আচরণ বলছে, সামনে ভয়ংকর সময় আসছে।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ এই বিষয় নিয়ে লেখার জন্য। আমার বাবা এই সেক্টরেই যুদ্ধ করেছিলেন।
আপনি ভাবে কাছ থেকে ঘটনাগুলো দেখেছেন, এমন অভিজ্ঞতা খুব কম আছে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার বাবার জন্য সন্মান ও আপনাদের পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা রলো। রাশিয়া, চীন ও কিউবাতে লেনিন, মাও ও ফিদেলকে কেহ হত্যা করতে পারেনি; শেখ সাহেব ও তাজউদ্দন সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে না রাখাতে উনাদের রক্ষা করার কেহ ছিলো না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.