নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের সকল কথাগুলো যদি আরও গুছিয়ে লেখতে পারতাম...

মাকার মাহিতা

কবি হবো...

মাকার মাহিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাড়ে তিন মাস বন্ধ থাকার পর আবার ভারতের পেঁয়াজ আমদানী শুরু

০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩



উনিশ একাত্তুরের আগে পাকিস্থান আমাদের কে শোষন করেছে নানা ভাবে। নয় মাসে ৩০ লাখ প্রাণের দায়ে অর্জিত স্বাধীনতায় আজ ভারতের উপর আমরা কতভাগে নির্ভরশীল তা নিচের লিংক গুলো পড়েলেই বোঝা যাবে। সোজা সাপটা কথায়, পেয়াঁজ এর উৎপাদন ভারতেও যখন হয় ঠিক তখনই বাংলাদেশেও এর প্রচুর ফলন। যখন বাংলাদেশে কৃত্রিম সংকট পড়ে ঠিক তখনই মানে আজ থেকে সাড়ে তিনমাস আগে ওরা পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দেয়। https://www.bbc.com/bengali/news-54154699

পরন্তু, আজ ওরা রপ্তানী আবার চালু করলো, যেখানে কিনা বাংলাদেও প্রচুর উৎপাদন হয়েছে। এখন আমারদের কৃষকরা নায্য মূল্য পাবে না, রাস্তায় পেঁয়াজ ঢেলে প্রতিবাদ করবে। কিন্তু তাতে কি লাভ হবে, যা ক্ষতি হবার বাংলাদেশের তো হয়েই গেল। এমন একপেশে বন্ধুত কেন? https://sarabangla.net/post/sb-502348/

মানে, ওরা যখন মনে চাইবে, পেঁয়াজ বন্ধ করে দেবে, বন্ধ করে দেবে পদ্মা / তিস্তার পানি। মানে ওদের মনোভাবটা এমন বাংলাদেশকে ভাতে মারবো, পানিতে মারবো এবং বর্তমানে পেঁয়াজে মারবো! তবে, আমার কোন ধারনা নাই যে পেঁয়াজ না খেলে কি মানুষ মারা যাবে, তা তো না মনে হয়।

অন্য দিকে ভারতের আরও খাতিরদারী করার জন্য করোনা ভ্যাকসিনের টাকা অগ্রিম দিয়ে দিচ্ছে। ট্রায়াল আগে দেন, তার পর টাকা দেন। এমন দরদী বন্ধুত্ব কেন? মানে আমরা খালি দিয়েই যাবো আর ওরা আমাদের কে কোনঠাসা করে রাখবে, এমন কেন? লিংক https://www.bbc.com/bengali/news-55513179

ভারতের বন্ধুত্ব আমাদের জন্য কতটুকু লাভজনক তা কি খতিয়ে দেখার সময় এখনো হয়নি?



মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের কিছু বিকল্প পথ থাকা উচিত । ফি বছর এটা নেই ওটা নেই বলে হাহাকার করি । হাই ব্রিড পেয়াজ ফলাতে হবে ওই সময়ে শুকনা উচু জায়গায় । পানির উপর মাচান বানিয়ে হয় কিনা বিজ্ঞানীরা ভাল বলতে পারবে ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। পরনির্ভশীলতা কমানো অতি জরুরী। সেটা হোক না খাদ্য দ্রব্য কিংবা অন্য কোন বিষয়ে। যেমন ধরুন, বড় বড় সব নির্মান যজ্ঞে আমরা আমাদের প্রযু্ক্তি, জনবল ও অর্থায়ন দিয়ে নিজেরাই করতে পারি না। আমাদের ধর্না দিতে হয় চীন, জার্মানী, জাপান, রাশিয়া কিংবা ভারতের কাছে।

সেদিক বিবেচনা করলে, কোন সেক্টরেই আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ নই। কিন্তু, আমরা সমালোচনা করতে বড়ই পারদর্শী। সেই দিক বিবেচনা করলে, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা কতজন দক্ষ নাগরিক গড়ে তুলতে পারছি?

উপরের আমার কথায় হয়তো সমালোচনার কিছু সুত্র পাওয়া যায়। তবে, আপনার কথায় আমি সহমত। আমাদের স্বনির্ভশীল হতে হবে, সেটা হওক কৃষি কিংবা অন্যান্য বিষয়ে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি আমদানী রপ্তানীর কিছু বুঝেন? ভারত রপ্তানী করে মানে, ওরা বাংলাদেশে কিছু "পাঠায় না"; বাংগালীরা "গিয়ে কিনে আনে"; ওরা নিজদেশে রুলজারী করে, কখন কোন "খাদ্য বিদেশীদের কাছে বিক্রয় করা যাবে না"। পেয়াজ যেকোন দেশ থেকে আমদানী করা যায়, ভারত যদি বিক্রয় না করে, কেন তারা দোযী? আপনার ভাবনাশক্তিতে সমস্যা আছে?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৯

মাকার মাহিতা বলেছেন: আমদানী রপ্তানীর নিয়মাবলী সব জানি না। ভারতের রপ্তানী নীতিমালা কি? সেটাও অজানা। কিন্তু, সাড়ে তিন মাস আগে পেঁয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে এখন কেন চালু করলো? এখন কেন রপ্তানী বন্ধ নয়? এখন তো বাংলাদেশের পেঁয়াজ যতেষ্ঠ মজুদ আছে।

আপনি বলেছেন বাঙ্গালীরা নিয়ে আসে, তবে ভারতীয় ও বাঙ্গালী সিন্ডিকেটের জন্যই কি এই খোলা-বন্ধ খেলা? আমরা যারা সাধারণ জনগণ তারা তো ভুক্তভোগি, একদিনেই দাম বেড়ে যায় ১৫০ টাকা +, এতে কতিপয় লোকের পকেট ভারি হচ্ছে, দিনে দিনে আমরা সাধারণ জনগণ নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে!

তবে, বাংলাদেশ একটি দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবমান, এটা খেয়াল রাখবেন। হয়তো এটাও আমার চিন্তা শক্তির ভূল হতে পারে!

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পেয়াজ এখন ওদের গোদ ফোঁড়া

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২১

মাকার মাহিতা বলেছেন: না, ওরা খেলছে আমাদের সাথে। সাথে কিছু অসাধু বাঙ্গালীর পকেট ভারী। সাধারণ জনগনের মরণ। চালের দাম বাড়তি, তেলের দাম। মানে যখন যা মনে চাপে তখনই বাড়তি করে দেবে। এতে সাধারণ জনগণ মরুক। তাতে কি আসে যায়? শীতের আগে দেছেছেন না সব সবজীর দাম ১৫০ টাকা +!

প্রতিকার কি?

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভারতের পেঁয়াজ আমদানী অর্থ বাংলাদেশের কুষকদের হত্যা করার পরিকল্পনা। এভাবে একটি সময় পর বাংলাদেশের কুষক আর পেঁয়াজ উৎপাদন করবেন না তখন আমরা ভরতের কাছ থেকে তাদের যেমন খুশি তেমন দরে পেঁয়াজ কিনে খাবো।

পেঁয়াজের অপকারিতা ও ক্ষতিকর প্রভাব

পেঁয়াজ রহস্য!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২২

মাকার মাহিতা বলেছেন: ওদের নাচের পুতুল আমরা।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কেউ বলে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক । কেউ বলে রক্তের সম্পর্ক । সব হলো পাতলা ভালোবাসা

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

মাকার মাহিতা বলেছেন: এই পাতলা ভালোবাসার চাপায় পিষ্ঠ হয়ে সাধারণ জনগনের নাভিস্বাস! বিশ্বাস না হয় একবার বাজারে যেয়ে দেখুন!

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৮

সোহানী বলেছেন: আমাদের হলো মেরুদন্ড ভাঙ্গা বৈদেশিক নীতি। সামান্য বোধ থাকলে এরকম হটকারী সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু হায়, আমাদের বোধই যে নেই কোনটা ভালো দেশের জন্য। আমরা শুধু বুঝি নিজের ভালো।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: আপনার কথায় সহমত।
কিন্তু ঐ দিকে দেশের মানুষের নাভিস্বাস!

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪১

রানার ব্লগ বলেছেন: এটা ভারত বাধ্য হয়ে করেছে, হাজার হাজার টন পেয়াজ সিমান্তে পচতে ছিলো। খোদ ভারতেই পেয়াজের দাম ৫০ রুপির উপরে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৬

মাকার মাহিতা বলেছেন: এখন ওদের ও উৎপাদন বেশি, আমাদেরও তাই, ঠিক দেখবেন সামনের শীতের আগে এই ঘটনার পুনরার্বত্তি। মগের মুল্লুকে বাস করলে যা হয়।

বিশ্বাস না হয় প্রগতি স্বরনীতে এসে দেখেন, এই তো মাস দুয়েক আগে রাস্তা টা ঠিক করলো, এখন আবার রাস্তা কাটছে। কেন? রাস্তা কাটলেই কি টাকার পাহাড় গড়া যায়?

মগের মুল্লুক না তো কি?

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৪

রানার ব্লগ বলেছেন: পেয়াজের দাম

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

মাকার মাহিতা বলেছেন: বাংলাদেশে সামনের দিনে ধরে ২০/২৫ টাকা কেজি হবে। ঠিক ২/৪ মাস পর দেখবেন আবার ২০০ টাকা কেজি হবে। এভাবেই চলেতে থাকবে লাগামহীন অর্থনীতি। দেখার কেউ নেই। অথবা দেখেই না দেখার ভান করছে সবাই। পস্তাবে সবাই। সময়ের ব্যপার।

সময় থাকতে বাঙ্গালী বুঝবেনা কখনো!

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভারত থেকে কৃষিপন্য আমদানির বড় সুবিধা খুব দ্রুত বাজারজাত করা যায়।এমনকি ২৪ ঘন্টার মধ্যে কলকাতার পন্য ঢাকার বাজারে বিক্রয় করা যায় আমদানি করে।আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।জাহাজে ১০/১৫ দিন লেগে যায় মায়ানমার থেকে আমদানি করলেও।
ওরাতো পিয়াজ মাগনা দিয়ে দেয় না,কিনে আনতে হয়।আমাদের যদি প্রচুর উৎপাদন হয়ে থাকে দামও কমার কথা।সেখানে আমদানি করে তো লস হবে।এমন পাগল কে আছে নিজের লস করে দেশের উৎপাদন ব্যাহত করবে।লিখার সময় একটু চিন্তা ভাবনা করে লিখলে সকলেরই উপকার হবে।তবে সরকার ইচ্ছা করলে পিয়াজ আমদানি বন্ধ রাখতে পারে দুই তিন মাসের জন্য।তখন আবার মজুদদাররা মজুদ করে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।এই খেলাই চলে প্রতিবছর।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩১

মাকার মাহিতা বলেছেন: সরকার সেই ইচ্ছাটা করে না কেন? আমদানী বন্ধ করে দিলেই তো পারে। আমি বেশ চিন্তা করেই লিখেছিলা, এর পক্ষে বিপক্ষে মতামত থাকবেই, সকলের মতামত কে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু, বাংলার সাধারণ জনগনের পকেট কাটা হচ্ছে রীতিমত এর বিহিত কি?

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সাথে পেঁয়াজের কোনো সম্পর্ক নেই।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

মাকার মাহিতা বলেছেন: সেটা না হয় বুঝলাম, কিন্তু ভারত নির্ভর হয়ে আমরা শোষিত হচ্ছি নয় কি?

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: Click This Link

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৬

মাকার মাহিতা বলেছেন: আজকের ইত্তেফাক

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮

জুন বলেছেন: ভারত আমাদের সাথে ক্রিকেট খেলার মতই ফি বছর পিয়াজ পিয়াজ খেলে চলেছে। আজব একটা দেশ। কোন প্রতিবেশীর সাথে সুসম্পর্ক নেই।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মাকার মাহিতা বলেছেন: শুধু পিয়াজই নয়, পদ্মার পানি নিয়েও একই অবস্থা।
বিস্তারিত ছবিতে...

১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৭

মাকার মাহিতা বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.