নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি প্রথম আলো।
আজ ঢাকায় ৫৩ মিলিমিটিার বৃষ্টি হয়েছে। সকালবেলার অফিস গামী যাত্রীরা বেশ ভোগান্তির মাঝে। সকাল দশটা সাতাস মিনিটের গুগল ম্যাপের ট্রাফিক জ্যামের দৃশ্য তাই বলে।
এতো গেল অল্প কিছু জায়গার ছবি। পুরো ঢাকার অবস্থা তো আরও খারাপ।
প্রশ্ন হলো...
# কেন এই জলাবদ্ধতা?
# কেন ডোবা, নালা, খাল-বিল ভরাট?
# করনো কালে ওয়ান টাইম গ্লাসের কারনে পানিপথ বন্ধ, এতেই কি জলাবদ্ধতা?
আপনাদের আরও কোন কারন জানা থাকলে
এবং প্রতিকার কি?
বা করনীয় কি দয়া করে জানান।
ধন্যবাদ।
০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: আমিও অফিসে আসলাম এক হাটু পানি ডিঙ্গিয়ে।
সড়কের বেহাল দশা।
জনভোগান্তি চরমে।
এর কি কোন শেষ নেই। ওহ...
২| ০১ লা জুন, ২০২১ সকাল ১১:০২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: খুবই বিশ্রী একটা ব্যাপার। মাথামোটা জাতির যে কজন জ্ঞানী, সুসন্তান ছিলেন এবং আছেন তাদেরকে বরাবরই অবহেলা করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এর চেয়ে ভালো কিছু আশা করা কঠিন।
০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
মাকার মাহিতা বলেছেন: দুবাইতে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল, নিজের অপরাগতার কারনে স্থায়ী বাস করা হয়ে উঠে নি। তবে সেখাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, পয়ঃনিস্কাসন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা দেখে যা মনে হয়েছে সেটা হলো বিশ্ব মানের। সেখানে কিন্তু বৃষ্টি হলে ব্যাপক পানি হয়। পানি হলেই বড়জোর ৫ মিনটের মাঝেই সব পরিস্কার।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের যারা নীতিনির্ধারক তাদের ও তাদরে সাঙ্গপাঙ্গদের পকেট ভরনার্থে ঘনঘন রাস্তা কাটা, ড্রেনেজের নামে বছরের পর বছর কাটা রাস্তায় জনদুরভোগ সাথে অল্প বৃষ্টিতেই নাকাল জনজীবন। নালা গুলো বন্ধ। প্রভাবশালীরা নালা বন্ধ করে স্থাপনা নির্মান।
পানি পথ বন্ধ করলে এমন হবেই। বর্তমানের বাংলাদেশের অবস্থা দেখলে মনে মনে হবে টাকা আয়ের অন্যতম উৎস রাস্তা। মানে রাস্তা কাটলেই টাকা। আমি হলফ করে বলতে পারি কোন রাস্তাই ফুলফিল না। মানে কাটাছেড়া আছেই।
ওবাইদুল কাদের বলে থাকেন, উন্নয়নের স্বার্থে কস্ট মানে নিতে হবে" কিন্তু আর কত? আসলে বাংলার জনগন কস্ট স্বীকার করতে বেশ অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
তো, এই সব নাগরিক অসুবিধা মেনে নিয়েই চলতে হবে হার না মানা বাঙ্গালী জাতি কে?
৩| ০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: জলাবন্ধতা থেকে মুক্তি দেয়ার নামে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ হয়; রাস্তা কাটা হয় আবার মেরামত করা হয় কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়না মাঝখান থেকে চোর, গুন্ডাদের (কর্পোরেশনের ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদার তবে সবাই না হয়তো ০.৫% ভালো লোক বাদে) পকেট ভারী হয়।
০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: আপনার কথায় শতভাগ সহমত।
বঙ্গবন্ধুর বিখ্যাত উক্তিটি মনে পড়ে যায়
“ সবাই পায় সোনার খনি
আর
আমি পাইলাম চোরের খনি”
৪| ০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: দেশ ও দেশের মানুষের কথা কোন নেতা এখন আর ভাবে না। কারণ মানুষের তাদের প্রয়োজন নেই
০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
মাকার মাহিতা বলেছেন: কথা বাস্তব সত্য।
৫| ০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
কল্পদ্রুম বলেছেন: সড়ক নদ নগর সৌন্দর্যের অংশ৷এটা ভীষন ২০২১।
০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম হাতিরঝিলের কথা বলেছেন।
পরে বুঝলাম চেয়ারমেনবাড়ির জল সমুদ্রের কথাই হয়তো বলেছেন।
সত্যিই' সড়ক নদ, নগর সৌন্দর্যের অংশ'
আহা কি নির্মম ভীষন ২০২১।
৬| ০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: ঢাকার রাস্তায় জলাবদ্ধতা
ছবিঃ শুভ্র কান্তি দাশ প্রথম আলো
৭| ০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১১
সিগনেচার নসিব বলেছেন: এসব আরবান প্ল্যানিং নদীর মতো
কাজ করতে হয় পানিশাসনের মতো সু কৌশলে
আপনি কি চাইলে নদীতে বাধ দিয়ে পাশে নতুন একটা নদী তৈরি করতে পারবেন?
শহরের ব্যপারগুলোও তেমনি। অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এসবে অনেক মাথাওয়ালা লোক লাগে কাজ করতে হয় বুদ্ধিমত্তা ও সততার সাথে।
আমরা তো চোর বাটপার। তাই আমাদের এই অবস্থা।
০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
মাকার মাহিতা বলেছেন: আমরা তো চোর বাটপার। তাই আমাদের এই অবস্থা।
আপনার এই বক্তব্য তিক্ত সত্য কথা।
এ থেকে পরিত্রাণের কি কোন উপায় নেই?
৮| ০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: জলাবদ্ধতা ঢাকায় নতুন নয়। গত ত্রিশ বছর ধরেই দেখছি। কত সরকার এলো গেলো। ফলাফল শূন্য।
০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:১২
মাকার মাহিতা বলেছেন: সিটি করপোরেশন ও সওজ কে বা কার?
আওয়ামীলীগ থেকে বি এন পি কে বা জনগনের?
ভুক্তভোগি বাংঙ্গালীর এ দশা উত্তরনের কি উপায়?
৯| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ নাকি উন্নয়নের মহাসড়কে?
০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৩৮
মাকার মাহিতা বলেছেন: সেটাই তো ভাবছি। কিন্তু, কোন উত্তর না পাই খুজে!
১০| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১:০৬
সোহানী বলেছেন: বিশয়টির সমাধানের জন্য দরকার সরকারী আন্তরিকতা। নগর পরিকল্পনা বিভাগ এর সমাধানে এগিয়ে আসলে খুব কঠিন হবে না।
আমি কানাডার উধারন না টেনে পারছি না কারন এখানে থাকি বলে। প্রতিবছর প্রায় ৯ মাসই আমরা বরফের নীচে থাকি। এতো এতো বরফ গলা পানি তাহলে কোথায় যায়? উত্তরটা হলো, রাস্তার নীচেই টানেল। সে টানেল পৈাছে গেছে জায়গা মতো। আর রাস্তার একটু দূরে দূরে ছোট ছোট ছাকনী দেয়া কানেকশানে যাতে পানি গড়িয়ে নীচে যেতে পারে।
আর আমরা কি করছি? একবার রাস্তা খুঁড়ি, আবার বানাই। সাথে দেশের যত জলাধার ড্রেন আছে সব বন্ধ করি। কিভাবে চলবে?????
০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:৪৪
মাকার মাহিতা বলেছেন: আপনার কথায় আমি সহমত পোষন করি।
অন্যদিকে আজকের একটা চিত্র আপনার সামনে তুলে ধরতে চাই। বাড্ডা লিংক রোডের পাশে দেখলাম রাস্তার মাঝে যেসব ম্যানহোল আছে তার ভেতর থেকে উথলে উঠছে ময়লা পানি। আর তাতে দুর্গন্ধময় সারা এলাকা। লেক সাইড রোডে কোমর সমেত পানি। পাশেই লেক। আমার মাথায় প্রশ্ন জাগল, একটা বড় পাইপ দিয়ে ঐ পানিগুলো লেকের মাঝে ফেলে না কেন?
তবে আমি জানি আমার এই প্রশ্নের জবাব কেউ দিবে না। কারন সরকারের দ্বায়িত্বরত সবাই নিজের পকেটের টাকার খবর রাখতে ব্যাস্ত। জনগনের কথা ভাবার সময় কই?
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ খুবই খারাপ অবস্থা। পানি ভেঙ্গে অফিসে আসছি। ইশ কী ময়লা পানি। মতিঝিল ডুবে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডুবে গেছে