নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শান্তিতে বাঁচতে চাই

:::

চিন্তায় আছি

আমাদের উচিত প্রতিটি কাজের আগে তার পরিণতি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা

চিন্তায় আছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৪



চলুন ৭ই জানুয়ারী ফেলানী হত্যা দিবস(সীমান্ত হত্যা দিবস) পালন করি



২০১০ সালে বাংলাদেশের সীমান্তে বিএসএফ গুলি করে একটি মেয়েকে হত্যা করে। সে মেয়েটির নাম ফেলানি। কিন্তু বিএসএফ এর এই হত্যা কান্ড সারা বিশ্বের মানুষের মনে নাড়া দিয়ে উঠে। কারন: ফেলানিকে বিএসএফ মেরে কাটা তারের সাথে ঝুলিয়ে রেখেছিলো। পানি পানি করে চিড়কার করে ভারতীয় নরপিচাশদের কাছে এক ফোটা পানিও পায়নি বাংলাদেশের কিশোরী ফেলানি। এই ফেলানিকে মারার পরে ভারতীয় রা বলেছিলো তারা আর কোন বাংলাদেশীকে সীমান্তে হত্যা করবে না। কিন্তু তে শোনে কার কথা । ধারাবাহিক ভাবে তারা বাংলাদেশীদের হত্যা করে। এমনকি অনেক লাশ তারা ফেরত দেয়নি।ফেলানির মা, বাবা হত দরিদ্র। মা বাবা দিল্লির একটি ইট ভাটায় কাজ করত।ফেলানি ও মা বাবার সাথে ইটের ভাটায় কাজ করতে দিল্লি যান।কাজ করে কিছু টাকা জমিয়ে ছিলেন ফেলানির মা বাবা।এই জমানো টাকা দিয়ে ফেলানির বিবাহ দেবার কথা ছিল।বিবাহর উদ্দেশে গত ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রাম সীমান্ত পাড়ি দেয় ফেলানিরা।ভাগ্যর নির্মম পরিহাসে ফেলানি আটকে গেল সীমান্তের কাটা তারের সাথে।ফেলানির সাথের লোকেরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ওপারে এসে পড়ে।কাটা তারের সাথে ঝুলে থাকা ফেলানিকে গুলি করতে কষ্ট হয়নি ভারতিয় বর্ডার র্গাড বাহিনি বি এস এফ র।

বি এস এফ ঠাস ঠাস গুলি করে মারল বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানিকে।গুলি করার পর কাটা তারের সাথে ঝুলে থাকা অবস্থায় মারা গেল ফেলানি।পানি পানি চিৎকার করার পর ও কপালে জোটেনি এক ফোটা পানি।এবাবেই মারা যায় ১৫ বছর বয়সি বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানি।আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই ফেলানি মরার পরে ভারত বাংলাদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠকে ভারতীয় এক সচিব বলেছে আমরা সীমান্তে আর বাংলাদেশী নাগরিক হত্যা করব না।আমরা বাংলাদেশীরা মনে করেছিলাম ফেলানি কে মারার পর যদি বি এস এফ বাংলাদেশী নাগরিক মারা বন্ধ করে তাহলে বলব ফেলানি তুমি মরে ধন্য।কিন্তু ভারতীয়রা ফেলানিকে মারার পরে অনেক বাংলাদেশীদের মেরে ফেলেছে। এমনকি অনেকের লাশও ফেরত দেয়নি।



তাই বাংলাদেশ সরকারের উচিত প্রতি বছরের ৭ ই জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবস ঘোষনা করে তা পালন করা।তাই আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে আকুল আবেদন জানাবো ৭ই জানুয়ারী ফেলানি হত্যা দিবস ঘোষনা করুন।আশা করি বাংলাদেশ সরকার প্রতি বছরের ৭ ই জানুয়ারি ফেলানি হত্যা দিবস ঘোষনা করবে এবং তা পালন করবে।













http://blog.bdnews24.com/Zahidfoysal/58562

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

চিন্তায় আছি বলেছেন:

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মধ্যযুগের বর্বরতা
আর কত অকারন মৃত্যুর অভিশাপ নিয়ে বাঙ্গালী টিকে থাকবে
আসুন আওয়াজ দিন
ভারতিয় হিংস্রদের কাল ছোবল থেকে বাঙ্গালী মুক্তি চাই
হিংস্র পশুদের নরবলি বন্ধ হোক
শাস্তি চাই
সবাই একাত্মতা ও মানব বন্ধন ঘোষণা করুন

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫১

চিন্তায় আছি বলেছেন: হা, সবাই একাত্মতা ও মানব বন্ধন ঘোষণা করুন

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪২

শাকিলা জান্নাত বলেছেন: মানুষ হত্যা করা পিঁপড়া হত্যার চেয়েও সহজ হয়ে গেছে।


নিন্দা জানাই !!!!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৪

চিন্তায় আছি বলেছেন: সিমান্ত হত্যা যে ভাবে হচ্ছে তাতে বাংলাদেশীদের জীবনের মুল্য সস্তাইতো মনে হয়

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আমাদের ক্ষমা করিস ফেলানি ১৬ কোটি জনতা তোকে বাচাতে পারেনি :(

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

চিন্তায় আছি বলেছেন: কত জন ফেলানির কাছে ক্ষমা চাইবো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.