নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

chinu_138

chinu_138 › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চের মূল উদ্দেশ্য তো হেফাজতে ইসলামকে বাধা দেওয়া নয়..........

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

"হেফাজতের আপাত লক্ষ্য তো ইসলামকে হেফাজত করা বলেই তারা দাবি করছে, তবে কেন আমরা আগ বাড়িয়ে সন্দেহের বেড়াজালে ওদেরকে ক্ষিপ্ত করে সহিংসতার পথে এগুচ্ছি?



গণজাগরণ মঞ্চের মূল উদ্দেশ্য তো তা নয়!! হেফাজতে ইসলামকে বাধা দেওয়া তো আমাদের কাজ নয়, গুটিকয়েক নাস্তিক ব্লগারদের রক্ষা করার মিশনেও তো আমরা গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি করিনি। জায়গায় জায়গায় লংমার্চ ঠেকানো তো আমাদের কাজ নয়। এর জন্য সরকার আছে, আইন শৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনী আছে। আমরা কেন পিকেটারদের মত বিভিন্ন পয়েন্টে গিয়ে লংমার্চ ঠেকাব? তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আমাদের আদৌ কি কোনো পার্থক্য থাকে?



এভাবে পাল্টাপাল্টি রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রদান আমাদের কাজ নয়। এর জন্য দেশে যদি কোনো অনিবার্য সংঘর্ষ হয়, সে দায় কিন্তু আমরা এড়াতে পারব না।



গণজাগরণ মঞ্চই কি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে? ইসলামের চেতনার সাথে কেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আলাদা করা হচ্ছে? আমরা কেন ইসলাম আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরস্পর বিরোধী চেতনা মনে করছি? বৃহত্তর এই মুসলিম দেশে ইসলাম এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অবশ্যই যুথবদ্ধ চেতনা। ব্লগে লিখলেই যেমন সবাই নাস্তিক হয়ে যায় না, তেমনি ধর্ম পালনকারী মাত্রই তো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী হয়ে যায় না।



আমরা গণজাগরণ মঞ্চ গড়েছিলাম যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করে। সেটা ঠিক মত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করাই তো আমাদের মূল উদ্দেশ্য। লক্ষ্য যেহেতু যুদ্ধাপরাধীমুক্ত সোনারবাংলা গড়া, সেই লক্ষেই আমাদের দৃঢ়সংকল্প হতে হবে। এভাবে রাজনৈতিক দলের সাথে পাল্লা দিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে নিজেদের অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ করে নয়। দেশে চরম রাজনৈতিক এই সংকট মোকাবেলা করতে হলে, সম্ভাব্য গৃহযুদ্ধ এড়াতে হলে আমাদের সহিস্ষ্ণু হতে হবে। আমাদের আবেগ দিয়ে নয়, বুদ্ধিমত্তার সাথে কর্মসূচি দিতে হবে। তবেই আমরা সফল হব।"



জিনিয়া জাহিদ, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

মরণের আগে বলেছেন: পুরাই সহমত

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

নন্দনপুরী বলেছেন: একটাই দাবি......রাজাকারের ফাঁসি

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

তালহা শামীম বলেছেন: ও তাই......

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: নন্দনপুরী বলেছেন: একটাই দাবি......রাজাকারের ফাঁসি'' ভাই একটাই বাক্য শিখেছে। কেউ বলল আপনার নাম কি? নন্দনপুরী বলেছেন: একটাই দাবি......রাজাকারের ফাঁসি। আপনার পিতার নাম কি?নন্দনপুরী বলেছেন: একটাই দাবি......রাজাকারের ফাঁসি। পাগলের প্রলাপের মতো মনে হয়।

লেখকের সাথে সহমত।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

অেসন বলেছেন: গনজাগরন মঞ্চতো হেফাজতের সাথে বিবাদে জড়াতে চাইনি। হেফাজতই গনজাগরন মঞ্চকে ঊচ্ছেদের জন্য ঢাকায় সমাবেশ করেছে। নাস্তিকতা নিয়ে আলোচনার আগ্রহ গনজাগরন মঞ্চ দেখিয়েছে। ভূল বোঝাবুঝির অবসান চেয়েছে কিন্তু হেফাজত রাজী হয় নাই। চট্টগ্রামে হরতাল দিয়ে
গনজাগরন মঞ্চকে সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি।
গতকাল গনজাগরন মঞ্চে কে আক্রমন করেছে ? তারপরও গনজাগরন মঞ্চ
যথেষ্ট সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছে। প্রতিআক্রমন না করুক কিন্তু প্রতিরোধ তো করতেই হবে।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: শাহবাগ যে ইসলামের শত্রু তা আরেক বার প্রমাণ করে দিল গতকালের হরতাল দিয়ে। এতদিন শাহবাগের পক্ষে থাকলেও তারা নাস্তিকের সমর্থনের জন্য বলতে বাধ্য হচ্ছি তারা মুনাফিক ও আল্লাহর শত্রু। নিশ্চয় যারা নাস্তিক, কাফেরদের সমর্থন করে তাদেরকে আল্লাহ তাদের সামিল করবেন।
আর নাস্তিক, মুনাফিক নয় বরং সত্যিকারের দেশপ্রেম রইয়েছে ঈমানদার ব্যাক্তির মাঝে।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

রাফিউল আলম ইমন বলেছেন: আপনার পোস্ট ভালো লাগলো…শুভকামনা…সাথে থাকুন… :)

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

বুনোগান বলেছেন: লেখক এখানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে তিনি কি বুঝেছেন সেটা স্পষ্ট নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হল এমন একটি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য আপামর জনগণের মুক্তিযুদ্ধ যে দেশ হবে ধর্ম, বর্ণ, জাতি, লিঙ্গ, শ্রেণী নির্বিশেষে একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এই চেতনার ভিত্তিতে দেশি বিদেশি সকল শত্রুকে পরাজিত করে আমরা স্বাধীন করেছি আমাদের মাতৃভূমিকে। এই চেতনা পূরণের লক্ষ্যে আমরা একটি অসাম্প্রদায়িক সংবিধানও গ্রহণ করেছি। সুতরাং এই সংবিধানকে ভিত্তি ধরে সামনে এগিয়ে চলাই হল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা; কিছুতেই এর পেছনের কোন সংবিধানে ফিরে যাওয়া নয়। মহাণ এই মুক্তিযুদ্ধে যারা বিরোধিতা করে মুক্তিকামী মানুষকে যারা হত্যা করেছে, ধর্ষণ করেছে তাদের বিচার করা এবং তাদের সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করা একটি সাংবিধানিক দায়িত্ব। বাংলাদেশের সংবিধান মেনে যে কোন সরকারই ক্ষমতায় আসুন না কেন তাদের উপরও একই দায়িত্ব বর্তায়। গণজাগরন মঞ্চ এই বিচার যাতে সুষ্ঠভাবে হয় সেজন্য একটি অহিংস আন্দোলনে নেমেছে। বাংলাদেশের নাগরিক মাত্রই তাদের এই দাবীর প্রতি সমর্থন জানানো উচিত এবং সচেতন জনগণ সেই কাজটিই করছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হল স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের চার স্তম্ভকে সমুন্নত রাখা। সবাধীনতার স্বাধীনতার বিরোধী চক্র এই চার স্তম্ভের উপর বার বার আঘাত করেছে, পরিবর্তন করেছে সর্বোপরি উপড়ে ফেলে দিতে চাইছে! মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হল এদের চিহ্নিত করা, এদের বিরুদ্ধে সর্বদা সচেতন থাকা, এদের বয়কট করা এবং বিচারের সন্মুক্ষীন করা। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সার্বিকভাবে প্রয়োগের উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের ভবিষত। যেকোন আপোষ শুধূ পেছনেই নিয়ে যাবে না, সেটুকু পুনুরুদ্ধার অসম্ভব হয়ে পড়বে।

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: হেফাজত কিন্তু পুরো শাহাবাগকে নাস্তিক বলেনি। অন্য ধর্মের বিরুদ্ধেও বলেনি। তবে ইমরানের গা এমন জ্বলে কেন বুঝলাম না।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

মুক্ত মণ বলেছেন: বুনোগান এখানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে যা বুঝিয়েছেন তা সংকীর্ণ দলীয় (আওয়ামিলীগের) দৃষ্টিভঙ্গীর বাহক। মনে হয় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান কারন ছিল স্যেকুলার রাষ্ট্র গঠন করা। নির্ভেজাল মিথ্যা কথা। ধর্ম স্বার্থের জন্য প্রকৃতভাবে ব্যাবহার হয় পাকিস্তানী সরকার দ্বারা যুদ্ধের একটি কুটকৌশল হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধ করা হয়েছিল বৈষম্যের বেড়াজাল ছিঁড়ে নিজের দেশ বাংলাদেশ পাওয়ার জন্য। পুরোনো রেকর্ড বাজিয়ে লাভ নেই, তবুও বলছি বৈষম্যগুলো ছিল: ভাষাগত, সামরিক, অর্থনৈতিক, মানবিক সম্মান, আমলাতান্ত্রিক এবং সাংস্কৃতিক। ধর্মের কোন বিষয় উল্লেখ করার মতো ছিল না। থাকবেই বা কি করে? দুই পাকিস্তানের বেশিরভাগ লোকই ছিল একই ধর্মাবলম্বী। এই সকল বৈষম্য এমনিতেই দুই পাকিস্তানের সম্পর্ক তিক্ত করে তুলেছিল। পরবর্তীতে দুই তৃতীয়াংশ ভোট পেয়েও সরকার গঠন করতে না দেয়ায় আসলে স্বাধীকার আন্দোলনের সুচনা করে তৎকালিন আওয়ামিলীগ যাতে দেশের মানুষের আকুন্ঠ সমর্থন পায়।
মানুষের স্বপ্ন ছিল এই দেশের পাট দিয়ে আদমজি চলবে। এই দেশের রপ্তানীর টাকা দিয়ে এই দেশের উন্নয়ন হবে। মুলত স্বাধীনতার মুল স্বপ্নটি ছিল শোষনহীন (আজকের প্রেক্ষিতে দুর্নিতীহীন) একটি দেশ।
আসাম্প্রদায়িক বুলশিট মুলত স্বাধীনতা পরবর্তী কুলাঙ্গার আওয়ামিলীগের পলিটিক্যাল বুলি। এটা বুঝতে রকেটসাইন্স লাগে না্। ব্যাখ্যা করছি। বলুনতো সাম্প্রদায়িকতা বলতে আমরা এই দেশে কি মিন করি? নন-মুসলমানদের উপর মুসলমানদের অন্যায়। তাইতো? তো এই বিয়য়ে কে প্রথমে প্রতিবাদ করবে? যে ভুক্তভুগি সে তাইতো? অন্য বিবেকবান মানুষেরা হয়তো সহমর্মিতা প্রকাশ করবে। তো এই দেশের জনসংখ্যার কত পার্সেন্ট ননমুসলিম: ১৯৭৫ সালে ১৪%+ আর এখন ১০%+ মোটকথা দেশের ছোট একটা অংশ।
একটি দেশ গঠনের সময় সবাইকে খুশী রাখা যায় এমন আইন প্রনয়ন করা প্রায় অসম্ভব। যেমন বাংলাদেশে ১/২ জন শীখ থাকতে পারে। তাদের ধর্মমতে তাদের সাথে একটি ছোট ছুরি সবসময় থাকতে হবে। এখন এজন্য দেশের আইন যদি ছুরি বহন করা বৈধ করে দেয় তাহলে সেই আইন আমাদের জন্য হবে অবাস্তব। সেজন্য দেশের আইন এমনভাবে গঠন করা হয় যাতে অন্তত দেশের বেশীরভাগ মানুষের স্বার্থ রক্ষা হয়। আসল ব্যাপারটি হলো আমাদের পাশের দেশের লোকজন হিন্দু। তাই সাম্প্রদায়িকতার ধোঁয়া তুললে বা হিন্দুদের উপর অত্যাচার হবে বিএনপি এলে এমনটি বোঝাতে পারলে আওয়ামিলীগের রাজনৈতিক সুবিধা।
আর শাহবাগ? জামাতের সমর্থকরা যদি হয় ছাগু, তাহলে শাহবাগীরা হরো রামছাগু। এই গাধার বাচ্চারা ন্যায় বিচার চায় না চায় রাম, সাম, যদু ও মধুর ফাঁসি। হোক তারা দোষী বা নির্দোষ। আর এই নাচুনে বুড়ির সাথে ঢোলের বাড়ি দিচ্ছে কিছু বুদ্ধিবিক্রেতা। শাহবাগীরা জানে যে রাম, সাম, যদু ও মধু নিশ্চিত যুদ্ধপরাধী। কিভাবে যানে? ওদের তো জন্মও তথন হয়নি। - ওদের প্রিয় কিছু লোক, জাহানারা ইমাম, শা:ক:-এর বই পড়ে। এসবের বিপরীত যুক্তিরও তো বই আছে। কোন বইটি-কে বিশ্বাস করবে তার মাপকাঠি কি? আর জাহানারা ইমামের ছেলে মরেচে বলেই যে সে সত্য বলছে বা হাম্বালীগীয় বুদ্ধিজীবিরা যে সত্য লিখেছে সেটা কিভাবে যাচাই করেছো? ... তুই রাজাকার, তুই রাজাকার।

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

মরণের আগে বলেছেন: অেসন এই সংঘাতের উসকানি দাতা মাহমুদুর যদি পারে হাটাজারিতে গিয়া মাওলানা শফির সাথে দেখা করতে তাহলে জাগরনের ইমরান কেনো পারবে না ( এখানে যদি ঈগো কাজ করে তাহলে ত হবে না)

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

বুনোগান বলেছেন: মুক্ত মণ, আপনি বলেছেন, " মুক্তিযুদ্ধ করা হয়েছিল বৈষম্যের বেড়াজাল ছিঁড়ে নিজের দেশ বাংলাদেশ পাওয়ার জন্য।" এখন আপনি যদি এই "বৈষম্যের" অর্থ বুঝে থাকেন এবং সেই অনুযায়ী সকল প্রকার বৈষম্য" থেকে বাংলাদেশকে হেফাজত করেন তাহলে আপনার চেতনায় দেশপ্রেম আছে বলা যায়। কিন্তু আপনি নিজেই স্ববিরোধী। আপনি সংখ্যা গুরুর অহংকার থেকে সংখ্যালঘুর অনুভুতিতে আঘাত হানতে চান। এটা আপনার কাছে ধর্মীয় বৈষম্য বলে মনে হয় না। তাহলে পাকিস্তান থাকলেই তো ঠিক ছিল! যেটা ছিল একমাত্র মুসলমানদের দেশ। আপনি যদি মনে করেন দেশ হবে ধর্মের ভিত্তিতে তাহলে তো আপনার বা আপনার পূর্ব পুরুষদের পাকিস্তানে থেকে যাওয়াই ঠিক ছিল! কারণ পাকিস্তান রাষ্ট্রটি তৈরী হয়েছিলো ধর্মের ভিত্তিতে। যার ফলে রাতারাতি নিজ জন্মভূমি সংখ্যালঘুদের কাছে পর দেশ হয়ে গেল এবং তারা দেশান্তরী হতে বাধ্য হোল। একবার চিন্তা করে দেখুন আপনি মায়ানমারের রোহিংগা মুসলমান হতেন তখন আপনার মনের অবস্থা কি হত? একই কারণে আজ তাদেরকে নিজ দেশে পরবাশী হয়ে থাকতে হচ্ছে। এমন কি তাদেরকে আজ কোন দেশেই ঠাঁই দেয়া হচ্ছে না। পৃথিবীতে যে রোহিঙ্গা সন্তানেরা জন্ম গ্রহণ করেছে তাদেরকে কি আল্লাহ্‌ নিজের হাতে পয়দা করেন নি? তাহলে আল্লাহ্‌ কেন হিন্দুস্থানে না করে বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মালম্বীদের পয়দা করছেন? এর উত্তর কি জানা আছে আপনার?

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ওছামা বলেছেন: আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করোনা, আমাদের ধর্মবিশ্বাস বেচে দিওনা। আমাদের শ্বাস নিতে দাও।আমরা সাধারন মানুষ আজ ক্লান্ত, বিধ্বস্ত, বিভ্রান্ত।

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

ওছামা বলেছেন: আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করোনা, আমাদের ধর্মবিশ্বাস বেচে দিওনা। আমাদের শ্বাস নিতে দাও।আমরা সাধারন মানুষ আজ ক্লান্ত, বিধ্বস্ত, বিভ্রান্ত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.