![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েকদিন আগে BBC সংলাপ দেখার সময় সুপ্রিম কোটের আইনজীবী সাহারা হোসেনের একটি কথা মগজ কেমন জানি নড়েচড়ে উঠল।একজন আইনজীবী হিসেবে তিনি কিভাবে এরকম একটি কথা বলতে পারেন তা কোনভাবে বোধগম্য নই। ধর্মের আঘাত সরূপ কোন এক দর্শকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন "কোন একজন কে ব্লগ পড়তে হলে তাকে ইন্টারনেটে যেতে হবে, গুগলে সার্চ দিতে হবে,কোন একটি ব্লগে প্রবেশ করে তাকে পড়তে হবে, ধার্মিকরা না পড়লে তো হই,তাহলে ধর্মের উপর আঘাত আসবেনা।আর বাক স্বাধীনতা তো সবার আছেই"
তাহলে ধর্মের উপর আঘাত এনে কোন ছবক লিখা কি বাক স্বাধীনতার অন্যতম বৈশিষ্ট্য?? কোন ব্যক্তি বর্গের উপর আঘাত কে কোনভাবে বাক স্বাধীনতা বলা যায়?? বাক স্বাধীনতা অর্থ যদি মুখের উপর যার বলতে ইচ্ছে হই তা ছুড়ে দেওয়া তাহলে আমি বলব সে বাক স্বাধীনতার অর্থে ত্রুটি আছে।
হুমায়ুন আজাদ, রাজীব হায়দার, অভিজিৎ ও ওয়াশিকুর হত্যাকাণ্ড এবং শামসুর রাহমান, আসিফ মহিউদ্দীনের উপর হামলার মাধ্যমে একটি নাস্তিকতা বিরোধী গোষ্ঠীর অস্থিত্বের প্রমাণ মেলে। এখন একটু লক্ষ করা যাক, বাংলাদেশে কি আর নাস্তিক নেই?? অবশ্য আছি জাফর ইকবালের মত বাংলাদেশে হাজারো নাস্তিকের প্রমাণ আছে।কখনো শুনেছেন কি জাফর ইকবালকে হামলা করতে? মুটেই না। তাহলে অভিজিৎ, রাজিব কিংবা ওয়াশিকুরের মত প্রমুখ নাস্তিকদের হামলা হওয়ার কারণটি কি???
এখন মিডিয়ায় অনেকের কলামে বৈশাখী ঝড় বইছে নাস্তিক ব্লগারদের নিরাপত্তার ব্যপার নিয়ে। সরকারের উচিৎ তাদেরকে যথেষ্ট নিরাপত্তা দেওয়া,বাক স্বাধীনতা দেওয়া ইত্যাদি। অনেকে দাবী তুলছেন সরকারের ব্যর্থতার কারণে নাস্তিক ব্লগারদের হত্য করা হচ্ছে। আমি তাদের সাথে তাল মিলিয়ে বলব আসলেই সরকারের ব্যর্থতা। তবে আমার ক্ষেত্রে ব্যপারটুকু তার পুরাটাই উল্টা।
হালকা একটু লতিফ সিদ্দিকির প্রসঙ্গ আসা যাক। তিনি ইসলাম নিয়ে ভালো কটূক্তি চালিয়েছেন।আঘাত হানে প্রতিটি ধার্মিক লোকদের উপর।প্রতিবাদের ঝড় উঠল 'লতিফের শাস্তি চাই'। ধর্মের উপর আঘাত হানার অভিযোগে লতিফকে গেপ্তার করা হয়,পাঠানো হই থানায়। ধরুন, লতিফ সিদ্দিকিকে গেপ্তার না করে দেশে এসে স্বাভাবিক জীবন যাপন নিশ্চিত করা হল আর ধর্মের নাম নিয়ে কটূক্তি আছেই।তাহলে তার অবস্থা কি অভিজিৎ কিংবা রাজিবের মত হত না??
তার মানি ধর্মের উপর আঘাত দেওয়ার উপযুক্ত শাস্তির সরকারের ব্যর্থতায় প্রমুখ নাস্তিকদের উপর হত্যাকাণ্ড কিংবা হামলা চালানো হচ্ছে?? আমি বলব অনেকটি তাই।সরকার যদি এইসব নাস্তিক ব্লগারদের যার ধর্ম, নবী ইত্যাদি নিয়ে কটূক্তি করে তাদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করে তাহলে নাস্তিক হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশে হত??. হতো না নাস্তিকের উপর কোন হামলা। নাস্তিকরা তাদের ধর্ম নিয়ে থাকত।
বাক-স্বাধীনতার রক্ষক আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইন সংশোধন করেছে। নতুন আইন মোতাবেক “‘কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে
বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে মিথ্যা ও
অশ্লীল কিছু প্রকাশ করলে, যা দেখলে বা শুনলে
নীতিভ্রষ্ট হতে উদ্বুদ্ধ করে, অন্যের মানহানি ঘটায়,
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটায়, ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে বা কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উসকানি দেয়—তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কোনো ব্যক্তি এ ধরনের অপরাধ করলে তিনি সর্বোচ্চ ১৪ বছরের ও সর্বনিম্ন সাত বছরের কারাদণ্ডে এবং সর্বোচ্চ এক কোটি টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে"'
আমি খুব অবাক হই যখন সরকার রাজিব, অভিজিৎ কিংবা ওয়াশিকুর হত্যার অপরাধীদের বের করতে নড়েচড়ে বসেন। অথচ তাদের মৃত্যুর পূর্বে ধর্মের উপর আঘাত দেওয়ার কারণে তাদের কি গেপ্তার করে শাস্তি উচিৎ ছিলনা?? এটি কি তথ্য প্রযুক্তিরর আইনে পড়েনা??. প্রশ্ন রাখলাম, তথ্য প্রযুক্তির আইন যদি নাস্তিক ব্লগারদের ক্ষেত্রেও সঠিক প্রয়োগ হত তাহলে কি নাস্তিক হত্যাকাণ্ড হত?
অতএব নাস্তিক হত্যাকাণ্ডের জন্য সরকার দায়ী। সেটি সরকারের নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যর্থতায় নই, আইন প্রয়োগের ব্যর্থতায়।
-চতুর্মুখী ধী
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
ঠাহর বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যার যে আপনার জ্ঞ্যাতি ভাইদের হিট লিস্টে আছেন, এই তথ্য বিভিন্ন সময়েই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ও গোয়েন্দা রিপোর্টে এসেছে, এটা বাংলাদেশে যারা নিয়মিত খবরের কাগজ পড়ে সবাই জানে। যে অবস্থা শুরু হইছে, তার কিছু একটা হয়ে যাওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছে।
এখন খুব সাফাই গাইতেছেন ধর্মের উপর আঘাত হেনেছে, তাই কল্লা কাঁটা হয়েছে, সহিহ কাজ হয়েছে। যখন উদিচী, রমনায়, সিনেমা হলে, বিচারালয়ে বোমা হামলা হয়েছিল, তখন তো আপনার অনুভূতি অক্ষতই ছিল, নাকি বাংলা সংস্কৃতিও আপনাদের অনুভূতিকে আহত করে।
মাওলানা ফারুকীর কি দোষ ছিল? এই যে গলা কাটার Practice, এটা কি খুব ভালো? মুসলমানরাই আজ মুসলমানদের হাতে নিরাপদ না। যার উদাহরণ আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও দেখতে পাই (সৌদি আরব জোট ইয়েমেনের শিয়া বিদ্রোহীদের উপর আক্রমন শুরু করছে)।
আমি বাংলাদেশে জন্ম নেয়া মানুষ, যখন আপনি আমার উঠা- বসা, খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-আশাক, চলা-ফেরা সবকিছু নিয়ে কথা বলবেন, কথায় কথায় জাহান্নামের আগুনে পোড়াবেন, আর আমি যখন দেখব আমার আর আমার পূর্ব পুরুষের উপর এই ধর্মের দোহাই দিয়েই নানারকম শোষণ- নির্যাতন চালানো হইছে, তখন মনের মধ্যে প্রশ্ন আসবেই। প্রশ্ন করলেই আপনাদের অনুভূতিতে আগুন ধরে যায়। কারন, আপনাদের কাছে উত্তর নেই বা উত্তর জানা নেই। সমাধান একটাই, কল্লা ফালাও! আর আপনারাও ইনিয়ে বিনিয়ে সেটাকে সমর্থন করে যাবেন। বাক স্বাধীনতার মানে কি ধর্ম নিয়ে কোন প্রশ্ন করা যাবে না? তাইলে আর বাক স্বাধীনতার দরকারটাই বা কি? Conditional বাক স্বাধীনতা থাকা না থাকা একই কথা, কারন ধর্মের দোহাই দিয়েই সেখানে নতুন নতুন Condition যোগ হতেই থাকবে।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
চতুর্মুখী ধী বলেছেন: আমি আইন প্রয়োগের সরকারের ব্যর্থতার কথা বলছি। ict আইন যদি সব ক্ষেত্রে সমান ভাবে প্রয়োগ হত তাহলে এত হত্যাকাণ্ড হত না।।।।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: আমি খুব অবাক হই যখন সরকার রাজিব, অভিজিৎ কিংবা ওয়াশিকুর হত্যার অপরাধীদের বের করতে নড়েচড়ে বসেন। অথচ তাদের মৃত্যুর পূর্বে ধর্মের উপর আঘাত দেওয়ার কারণে তাদের কি গেপ্তার করে শাস্তি উচিৎ ছিলনা?? এটি কি তথ্য প্রযুক্তিরর আইনে পড়েনা??
১০০% সহমত।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১১
চতুর্মুখী ধী বলেছেন: আপনি তো ভাই স্বাধীনতা অর্থ যদি নিজের মন যা চাই তা করা তাহলে সেটি ১০০% ভুল আছে। আপনাদের মত স্বাধীন প্রেমিকরা যে স্বাধীনতা খুঁজে সেরকম স্বাধীনতায় একজন চুর চুরি করারও স্বাধীনতা থাকতে হবে। অপরের ক্ষতি করে নিজের অধিকার আদায় করা তো স্বাধীনতা না? অন্যকে আঘাত দিতে নিজের মত প্রকাশ করা তো স্বাধীনতা না।
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি কি কারনে জারজ শব্দ ব্যবহার করলেন হিন্দু শব্দটার আগে । এই যে কথায় কথায় এই ভাবে অন্য ধর্মকে আপনার মত লোকেরা গালিগালাজ করছে তার নমুনা আপনার লেখা থেকে তুলে ধোরলাম -- অথচ জারজ হিন্দু /ভন্ড নাস্তিকরা বলে বেড়ায় তা ইসলামে স্ত্রী র উপর অত্যাচার। --
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
ফ্রস্ট বাইট বলেছেন: হুম.
৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: তথ্যপ্রযুক্তি আইন সংশোধন করেছে। নতুন আইন মোতাবেক —
"কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে মিথ্যা ও অশ্লীল কিছু প্রকাশ করলে, যা দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট হতে উদ্বুদ্ধ করে, অন্যের মানহানি ঘটায়, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটায়, ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে বা কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উসকানি দেয় - তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কোনো ব্যক্তি এ ধরনের অপরাধ করলে তিনি সর্বোচ্চ ১৪ বছরের ও সর্বনিম্ন সাত বছরের কারাদণ্ডে এবং সর্বোচ্চ এক কোটি টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে"
এইটাই কথা
৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ঠাহর বলেছেন: ...Conditional বাক স্বাধীনতা থাকা না থাকা একই কথা, কারন ধর্মের দোহাই দিয়েই সেখানে নতুন নতুন Condition যোগ হতেই থাকবে।
পৃথিবীতে কোন কিছুই সীমাহীন নয়, সবকিছুই শৃঙ্খলার অধীন, তাই হওয়া উচিত. আমেরিকাতে বসে আইএস বা তালেবানের পক্ষে কথা বলে দেখেন, সাথে সাথে জেলেতো যাবেন, চৌদ্দগুষ্ঠি তার হ্যাপা সামলাবে. এখই কথা বাংলাদেশে বসে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কটুক্তি করে দেখেন, রেব বা ডিবি এসে গায়েব করে দেবে. তখন unconditional বাক-স্বাধীনতার দাবির কথা অনেকেই 'ঠাহর' করতে পারবেন না, তালিয়া বাজাবেন, সে আমি ঢের জানি.
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
এ আর ১৫ বলেছেন: দেখুন অন্য ধর্মকে গালি দেওয়ার ভাষা -- এদের শাস্তি দিলে দেখা যাবে ৯০% মোল্লার শাস্তি হয়ে গেছে । এখন নিশ্চই মোল্লারা মৃর্তু দন্ডের কথা দাবি করবে না যদি করে তাহোলে ব্লাশফেমি আইনে তাদের মৃর্তু দন্ড হবে -- দেখুন অন্য ধর্মকে গালাগালি কাকে বলে--
।কারণ আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান) ওরা মানতে পারেনা । যার কারণে ওরা ভিভিন্ন
দেব দেবীর
মূর্তি বানিয়ে পূজা করে ।
এসব দেবা দেবীদের
চেহারা দেখলেই
বুঝা যায়
ওরা যে শয়তান ।
জানিনা ওরা কি বুঝে নিজের
হাতের বানানোর
মূর্তিকে পূজা দেয় ।সব
চেয়ে হাস্যকর বিষয়
হল তারা এসব মাটির
মূর্তি দুধ
কলা দিয়ে খাবারও দেয়
।মাছি এসে খাবার
লইয়া যায়
আটকাতে পারেন ।অথচ
এই
পথভষ্টরা নিজেদের
হাতের
বানানো মূর্তিকে হরে কৃষ্ণ
হরে রাম রাত
ফুয়ালে টাকার কাম
জান
দিয়ে ডাকে কিন্তু
আল্লাহ
কে সর্বশক্তিমান
মানতে রাজি নয়?
==----- অথচ দেখুন সুরা আনাম আয়াত ১০৮ -- তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।-
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমাদের ধর্মরে আমরাই পচাইসি...সকল ভাল একজামপল সব ৭০০ সালের মাধ্যেই শেষ, তারপরে খালি হানাহানি আর কাটাকাটির উদাহরণ!
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০০
চতুর্মুখী ধী বলেছেন: সবার প্রতি একটি প্রশ্ন রাখছি, স্বাধীনতা কি??? মনে যা চাইবে তা করা.??
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২০
এ আর ১৫ বলেছেন: আমাদের দেশের মোল্লা শ্রেণী কথায় কথায় ওয়াজ মহফিলে মোনাজাত খোদবা ইত্যাদি তে অন্য ধর্মকে গালিগালাজ করে হিন্দু দেব দেবিদের কটুক্তি করে্ সে গুলোর কথা কেন বলছেন না । মোনাজাতে শুনেনি -- হে আল্লাহ তুমি ইহুদি নাসা মুর্তি পুজারিদের ধংস করে দাও বা খুনি দুর্ণিতীবাজ ইসলামের শত্রু ভারতের দালাল মাকালি হাসিনা । এরা যে অনবরত স্পিরিচুয়াল প্রেকটিসের মধ্য অন্য ধর্মকে গালিগালাজ করছে তার কি কোন হিসেব আছে। এই গুলো বন্ধ না করে অন্য গুলো নিয়ে এত কথা কেন। আজ পর্যন্ত দেখাতে পারবেন কোন হিন্দু তাদের ধর্মকে গালাগালি করার জন্য কা্উকে খুন করেছে।