নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নশ্বর এই পৃথিবীর মায়া ছেড়ে একদিন পাড়ি জমাবো অবিনশ্বর অচিনপুরের পথে.।

সিভিলিয়ান আইয়ুব

সাধু ও সন্নাসীদের আমি চিনিনা।। তবে আমি জানি কিভাবে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হয়.।

সিভিলিয়ান আইয়ুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইয়ুব বাচ্চু জান্নাতি নাকি জাহান্নামি? ভ্রান্তি নিরসন...

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৬






ভূমিকা ছাড়াই বলতে গেলে এভাবে বললে ভুল হবেনা যে, গত কয়েকদিন ধরে অর্থাৎ আইয়ুব বাচ্চু'র মৃত্যুর পর থেকে তাকে কেন্দ্র করে ভার্চুয়াল জগতে আর
বাস্তবে যা চলছে যা ঘটছে তা দেখতে দেখতে অনেকাংশেই বিরক্ত হয়ে পড়েছি।
একদল তার মৃত্যুতে কান্নায় বুক ভাঁসাচ্ছেন আবার আরেকদল বলছেন তিনি জাহান্নামের খড়ি।
প্রত্যেকেই যখন কিছু না কিছু লিখে যাচ্ছেন তখন আমি বাদ যাবো কেনো?
সেই অধিকারেই লিখতে বসলাম...

(ক)
একজন মানুষ। সে যে ধর্মেরই হোক না কেনো, মৃত্যুর পর অবশ্যই ইসলামী শারীয়াহ্‌ নিয়ন্ত্রিত / নির্দেশিত ঘটনার সম্মূখীন হবে এতে নূন্যতম সন্দেহ নেই । বরং
সন্দেহের অবকাশও নেই।
কৃত কর্মের ফল তিনি অবশ্যই পাবেন। ভালো'র বিনময়ে ভালো আর খারাপের বিনিময়ে খারাপ। এমনটি প্রায় প্রত্যেক ধর্মেররই মূল বাণী।

(খ)
আইয়ুব বাচ্চু! নামটা শুনলেই আমরা একজন প্রসিদ্ধ নবীর নিদর্শন খুঁজে পাই। আইয়ুব বাচ্চু'র মাতা-পিতা হয়তো সচেতন ছিলেন । যার চিহ্ন তার নামের মাঝেই
দৃশ্যমান।
তবে এটা অবশ্যই তার জন্য দূর্ভাগ্য যে, তিনি একজন নবীর আদর্শে আদর্শবান হবার সুযোগ খুঁজে নেননি। বরং তিনি তার জীবনকে নষ্ট করেছেন হারাম গান চর্চার
মাধ্যমে। তিনি বাস্তব জীবনে কি কি করেছেন তা আমাদের কারোই জানা নেই। তবে ভালো কাজ করে থাকলে আল্লাহ তার সঙ্গে ভালো আচরণই করবেন।
সঙ্গত কারণে আমার বাস্তব জীবনের একটি গল্প বলতে বাধ্য হচ্ছিঃ-

তখন আমি ছোট, তবে ঘটনা পুরোপুরি মনে আছে।
একদিন আমাদের পারিবারিক কোন এক অনুষ্ঠানে #আইয়ুব বাচ্চু'র দলবলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো। আর তা অবশ্যই গান গাওয়ার জন্য। যখন তারা আসলেন তারপর আপ্যায়ণ করা হলো। আপ্যায়ণ শেষে
আমি লক্ষ্য করলাম ওনারা পর্দার আড়ালে লুকিয়ে লুকিয়ে কিছু খাচ্ছেন। আমি ছোট বলে তেমন কিছু বুঝিনা। তাই চলে গেলাম ওনাদের সামনে। আর বললাম, " আমিও কোকো খাবো।"
কারণ, তাদের হাতে আমি বোতলে কিছু দেখেছিলাম যা তারা পান করছেন। আমি সেই বয়সে হয়তো কোকো বেশিই খেতাম তাই লোভ সামলাতে পারিনি।
তখন আইয়ুব বাচ্চু আমাকে বললেন, " বাচ্চাদের কোকো খেতে হয়না বুঝেছ!" এই বলে আমার দিকে তাকিয়ে একটু হাসলেন। এরপর বলবেন, "বাহ্‌! একদম পুতুলের মতো একটি মেয়ে।' এই বলে আমার গাল টেনে দিলেন।
সেই সময় আমার বড় ভাইয়া এসে আমাকে ওনাদের সামনে থেকে নিয়ে গেলেন।

(গ)
আমি জানি, আল্লাহ আমাদের বলেছেন অন্যের দোষ গোপন করতে। এর ফলে আল্লাহ আমাদের দোষগুলো বিচারের দিনে গোপন রাখবেন। আর তাই আমি দোষ চর্চার পক্ষে না। কিন্তু সঙ্গত কারণেই এসব সামনে উঠে আসছে।
উপরোল্লোখিত গল্পের মাঝে উনারা মজা করে যা খাচ্ছিলেন তা নিশ্চয়ই কোক নয়। এটা নিশ্চয় নেশা জাতীয় কিছু। যাকে সোজা বাংলায় #মদ বলা হয়।
আরেকটি দিকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই, গতদিনে জাতীয় কোন এক পত্রিকার নিউজ ছিল এমন যে আইয়ুব বাচ্চুর কতোগুলো #গিটার আর একটি বাড়ি ছাড়া কিছুই নেই।
গিটার নিঃসন্দেহে বাদ্যযন্ত্র। আর এটার ব্যবহার চর্চা করা বা কাউকে এর দিকে আকৃষ্ট করা অথবা এর দ্বারা গান বাজনা করা নিঃসন্দেহে হারাম।
আমরা রাসূল সাঃ এর হাদীস অনুযায়ি জানতে পারি , যদি কোন ব্যক্তি ভালো কাজ প্রতিষ্ঠা করে যান তবে কিয়ামত পর্যন্ত তার একটা নেকির অংশ মাইয়্যেতের আমলনামায় যোগ হবে।
আবার খারাপ কাজ প্রতিষ্ঠা করলেও ঠিক তেমনই গুণাহ্‌ যুক্ত হতে থাকবে ।
আমরা স্পষ্টতই দেখতে পাচ্ছি আমাদের আলোচ্য মাইয়্যেত গানের ফেরিওয়ালা ছিলেন । যা হারাম এবং নাযায়েজ। সুতরাং তার একটা অংশ চিরকাল তিনি পাবেন। এটাই হাদিস দ্বারা প্রমানিত হয়।
আবার সেই গানের টানে ঝড়ছে চোখাশ্রু। ভাঁসছে হাজারো ভক্তের বুক। এর অশ্রুর একটা অংশও তিনি পাবেন। মানে তার পরকালীন জীবনকে এই অশ্রু আরো ভয়াবহ করে তুলবে।
জ্বী, পাঠক সমাজ অবশ্যই বলবেন আপনি এসব বলার কে?
আসলে আমি এখন একজন মতামত প্রদানকারী হিসেবে শুধু আমার মতামত প্রকাশ করে যাচ্ছি। তা আবার শারয়ী মানদণ্ডে।
আমি জানি ২+২= ৪ হয়। আর আমি তাই লিখে যাচ্ছি। আমি জানিনা কিভাবে দুই আর দুই যোগ করে এক বানাতে হয়।
শুধুমাত্র সুত্র মেনে অংক করা আমার অপরাধ হলে আমি নিজেকে অপরাধী মনে করবো না।

(ঘ)
এখন আমাদের করনীয় কি?
এখন আমরা অবশ্যই তার আত্মার শান্তির জন্য দু'আ করতে পারি। এর দ্বারা যদি আল্লাহ্‌ তার শাস্তি কমিয়ে দেন তবে তাতে আমাদের কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা নেই।
আর কেউ যদি দু'আ না করেন তাতেও কারো কোন আপত্তি নেই।
তবে আপত্তি আছে আপনাদের ট্রল করা নিয়ে।
মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে ট্রল করা অনুচিত।
আর এমনিতেই আল্লাহ আমাদের নির্দেশ প্রদান করেছেন অন্যের দোষ গোপন করতে। সুতরাং আমরা দোষ চর্চা না করে বরং নিজেদের জীবন সাজানোর পেছনে সময় দিলেই ভালো হয়।
কেননা, আপনার এমন নেতিবাচক সমালোচনাকে সামনে রেখে আল্লাহ যদি পরকালে আপনাকে প্রশ্ন করেঃ হে অমুক! তুমি তো ধর্মপ্রাণ মুসলিম ছিলে। তোমার তো ধর্মের জ্ঞান ছিলো।
গান বাজনা হারাম তা তো তুমি জানতে। আইয়ুব বাচ্চুর জীবদ্দশায় তুমি কি তার নিকট সংশোধনের বাণী নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলে?
তখন আপনি কি জবাব দিবেন?


লেখাঃ মিফতাহুল জান্নাত মিম
সংকলনেঃ আইয়ুব আনসারী

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

বিষন্ন পথিক বলেছেন: নিজের চরকা না থাকলে চরকা বানান, তারপর তেল দেন, তেল না থাকলে পানি দেন, কার হিসাব কি হবে তা আপন্নার আমার মাথা খারাপ না করলেও চলবে

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: জনাব, আপনার মতামতের ভূয়সী প্রশংসা করছি।
তবে বোধহয়, আপনি না বুঝে মন্তব্য করেছেন। আর তা শুধু শিরোনাম দেখেই.।

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনা সুন্দর, গন্ডমুর্খের ভাবনা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: হাহাহাহা

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

সাগর শরীফ বলেছেন: মানে বুঝলাম না। লেখার মধ্যে কয়েক জায়গায় পরচর্চার কথা তুলেছেন, কিন্তু লেখাটাই তো পরচর্চায় ভরপুর। আপনি আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন তা ঠিক বোধগম্য হল না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: বোধগম্য না হলে আর্টিকেলটী পুনঃরায় পড়ুন। উত্তর পেয়ে যাবেন.।

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আইয়ুব বাচ্চু জান্নাতি নাকি জাহান্নামি?


এই চিন্তা যাদের মাথায় আসে তারা নির্বোধ। আর এই নির্বোধরা অবশ্যই জাহান্নামি।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি সামুতে এই ধরনের পোষ্ট দিলে এরকমই মন্তব্য পাবেন। ;) ধর্মীয় পোষ্ট গুলি কেন জানি সামু তে হজম হয় না। :( মন খারাপ করবেন না। আপনার লেখাটার শেষ অংশ দারুন হয়েছে। এটাই শানে নযুল। সবাই হয়তো শেষ অংশটা না ভালো ভাবে পড়েই চলে গেছেন.....। ফেসবুক বা অন্য কোথাও থেকে কপি না করে নিজে লিখতে শুরু করুন। আস্তে আস্তে লেখার হাত চলে আসবে......।
শুভ কামনা রইল!


২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০০

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। লেখাটি আমার নিজেরই। মাঝে পিচ্চিকালের একটা গল্প যুক্ত আছে। সেটা আমার ওয়াইফের। আর তাই লেখাটা ওর নামে চালিয়ে দিলাম ।
নয়তো আমার নিজের নামে চালিয়ে দিলে মাঝে মেয়ে চরিত্রটি দ্বারা কাকে বোঝাবেন?
এজন্যই এরকম করলাম

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

বিজন রয় বলেছেন: আইচ্চা।

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২০

সেলিম৮৩ বলেছেন: কে জাহান্নামী কে জান্নাতী এটা বলা যাবেনা। তবে তার কর্মগুলো জাহান্নামের পথকে প্রশস্ত করেছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত করতে থাকবে। তবে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০১

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

চোরাবালি- বলেছেন: সে তার কর্মফলের স্থানে পৌছে গেছেন। আমার জানামতে সে যে ধরনের অপরধার করেছেন সেগুলি আল্লাহর সাথে সংশ্লিষ্ট। আল্লাহ ইচ্ছে করলে মাফ করতেও পারেন, নাও করতে পারেন। সেটি মালিকের ব্যাপার। যেহেতু সে মুসলিম পরিবারের এবং আমার জানামতে ইসলাম বিরোধী কথা বলেন নাই তাই আমি আল্লাহর কাছে তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করি। সেই সাথে ক্ষমা প্রার্থনা করি আমার নিজের।

একথা অস্বীকার করার কোন অবকাশ নেই যে, হাদিস মতে- তার পাপ দীর্ঘমেয়াদী এবং মৃত্যুর পরও পাপের অংশ তার আমল নামায় জমা হতে থাকবে।

আকেটি ব্যাপর আমাদের সমাজের নিজেরাই জ্ঞানী ব্যাক্তিদের মন্তব্য দেখলে বেশ মজা লাগে। ভাবটা এমন যেন বিজ্ঞানে আইন স্টাইন-নিউটন, সাহিত্যে রবীন্দ্র- নজরুল।

পুরাটা না পড়ে মন্তব্য কারা করেছে মন্তব্যেই স্পষ্ট।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: পুরোটা পড়ার অভ্যাস কজনেরই বা আছে। অর্ধেক পড়েই যারা মন্তব্য ঠুঁকে যান তাদের কি আমি বিজ্ঞানী ঝোলভাত হায়েনাস্তাইন বলতে পারি?

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা মিথ্যা ধর্ম, যার নিজেরই কোনো স্বীকৃতি নেই। যেখানেই কুশিক্ষার আধার সেখানেই এই ধর্ম গিনিপিগের মতো গেড়ে বসে এবং এর কুপ্রবৃত্তি যেমন জঙ্গিবাদ, শিশুকামীতা, ধর্ষন, ব্যাভিচার, দুর্নীতি, কুসংস্কার ইত্যাদি ভাইরাসের মতো ছড়ায় সে ধর্ম অনুসারে একজন গুনী মানুষের মৃত্যুপরবর্তী এমন ঘৃন্য মন্তব্য আসলেই ভাবতে বাধ্য করে, এই ধর্মের অনুসারীরাই পৃথিবীতে নিকৃষ্ট। একা না পারে সমাজের কিছু দিতে, না পারে সৃস্টিশীল কাজ করতে

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: সংঘাত আমার অপছন্দের। তাই আপনাকে এড়িয়ে যাচ্ছি মাত্র.।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

পলাশবাবা বলেছেন: ভাল লিখেছেন মিম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন:

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

কে ত ন বলেছেন: তিনি জান্নাতেই যান, আর জাহান্নামের লাকড়িই হন, তাতে আমার কিছু যাবে আসবেনা। হাশরের দিন যখন বিচারের আসর বসবে, কেউ নিজের মা বাবাকেই চিনবেনা - আর কোথাকার কোন আইয়ুব বাচ্চু। জান্নাতি-জাহান্নামীর সার্টিফিকেট মানুষ দেয় কোন সাহসে? এতে কি শিরক হয়না?

আইয়ুব বাচ্চু কোন ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন না, পরোপকারী ছিলেন - এটাও ততটা শোনা যায়না, সদকায়ে জারিয়া করে থাকলে সেটা ভিন্ন ইস্যু। কিন্তু আমার জানা মতে, তিনি মানুষের ক্ষতি হয় অথবা শিরক - বিদতের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তাই তার আমল নিয়ে ক্যাচাল করতে যাওয়া নেহাত বোকামি ছাড়া আর কিছু না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০২

সিভিলিয়ান আইয়ুব বলেছেন: শেষাংশে আমি এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কিছু বলেছি ভাই.।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সিভিলিয়ান আইয়ুব - আপনার এবং অন্যান্য মুমিনদের মনের শান্তির জন্য ধরে নিলাম,আইয়ুব বাচ্চু জাহান্নামী ।

এবার বলেন তো শায়খ আবদুর রহমান, মূফতি হান্নান, গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীরা এখন কোথায় আছে ? বেহেশতে নাকি দোজখে ?

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: তখন আপনি কি জবাব দিবেন?
১মত, আল্লাহ আমাকে এই প্রশ্ন করবেন না।
২য়ত, আমি কোন দিন আইয়ুব বাচ্চুকে দেখি নাই।
৩য়ত, আইয়ুব বাচ্চু কই গেলো না গেলো, এইসব চিন্তাভাবনার সময় নাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.