নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.পড় তোমার প্রভুর নামে..

কর্ণেল সামুরাই

যুদ্ধপরাধীদের কঠোর বিচার চাই, স্বাধীন দেশের মাটিতে তারা পতাকা উড়িয়ে গাড়ি হাকাবে, তা জাতির জন্য লজ্জার। ফেইসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/cl.samurai

কর্ণেল সামুরাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈশ্বরের অস্তিত্বঃ বিধ্বস্থ নাস্তিকতা এবং বৈজ্ঞানিক থিউরী

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

ঈশ্বর আছেন কি নেই সায়েন্স এবং লজিক প্রয়োগের মাধ্যমে যাচাই করাই এই প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য। চলুন বিজ্ঞানের আলোকে যাচাই করা যাক -



টপিক-১: পরিবর্তন (Changes):

মহাবিশ্বের সবকিছু পরিবর্তনশীল। প্রশ্ন হল পরিবর্তন কি স্বত:স্ফূর্ত? নিজে নিজে হতে পারে? নিউটনের প্রথম সূত্র বলে, “বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির ও গতিশীল বস্তু চিরকাল গতিশীল থাকবে”। এককথায়, বস্তু নিজে তার অবস্থার পরিবর্তন করতে পারেনা, করতে হলে বাইরের বল (শক্তি) প্রয়োজন। বিজ্ঞান যদি এটাই বলে তবে বিশ্বজগতের পরিবর্তন নিজে হয়েছে নাকি বাইরের কোন শক্তির প্রয়োজন লেগেছে? বক্তব্য সহজ জাজমেন্ট আপনার কাছে।

বাস্তবে ১টি এনড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড মোবাইল লক্ষকোটি বছর ফেলে রাখলেও তা নিজে নিজে জেলিবিনে আপডেট হবেনা যদি না তৃতীয় কোন পক্ষ আপডেট করে। বিবর্তনবাদ মানুষের আপডেট হবার যে থিউরী দেয় সেটা হচ্ছে কিভাবে? মানুষ কি নিজেই নিজেকে আপডেট করল নাকি তৃতীয়পক্ষ প্রয়োজন? বস্তুবাদী লজিক বলে গায়েবী মোজেজা স্টাইলে কোন বস্তু নিজে নিজে পরিবর্তিত হয়না। অটো আপডেটের জন্য আপডেট হবার প্লান, নকশা বা ব্লুপ্রিন্ট থাকতে হয়। মেরু (ঠান্ডা) অঞ্চলের প্রাণীদের চর্বি বেশী থাকবে মরুভূমিতে থাকলে পানি সঞ্চয়ের ব্যবস্থা থাকবে এটা জানা কথা। এইযে মেরু অঞ্চলে চর্বি বেশী আর মরু অঞ্চলে পানি সঞ্চয়, এই নকশা- প্লান -ব্লুপ্রিন্ট কোথা থেকে এল? প্রকৃতি? প্রকৃতি কি বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কোন অস্তিত্ব যার প্ল্যানিং এর ক্ষমতা আছে? অবশ্য প্রকৃতি নামটা ঈশ্বরের সমার্থ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সেটা বাদ দিয়ে যদি প্রকৃতি মানে যদি আবহাওয়া জলবায়ু ইত্যাদির সমষ্টি বিবেচনা করি তবে এগুলোর কি স্বাধীন বুদ্ধিমত্তা আছে? যদি না থাকে তো বৈচিত্রময় প্রাণিজগত তৈরীর জন্য কোন গ্রান্ড ডিজাইনারের প্রয়োজন আছে কি নেই সেটা ভাববার বিষয়।



টপিক-২: শক্তির নিত্যতা:

শক্তির নিত্যতা বা থার্মোডিনামিক্সের ১ম সূত্র বলে “শক্তির কোন সৃষ্টি নেই, ধ্বংস নেই এটা কেবল একরূপ থেকে অন্যরূপে রূপান্তরিত হয়।” মহাবিশ্ব হচ্ছে শক্তির সমষ্টি। E=mc2 সূত্রানুসারে বস্তুর ভরটাও হল শক্তি। প্রশ্ন, শক্তিকে যদি সৃষ্টি নাই করা যায় তাহলে দুনিয়ারী শক্তির উৎপত্তি কোথায়?

- উত্তর হল: শূন্যতা থেকে! (কোয়ান্টাম তত্ত্ব)

- শূণ্যতা থেকে?

- জ্বি! কোয়ান্টাম বলে, শূণ্যতা আসলে শূন্যতা নয় এটা হল বিশাল হিগস ক্ষেত্র। এর ভেতরে আছে কোয়ান্টাম ফ্ল্যাকচুয়েশন ভ্যাকুয়াম এনার্জি!

প্রশ্ন হল, এই ভ্যাকুয়াম এনার্জিটা কোথা থেকে আসে? যেহেতু এটা একটা এনার্জি (শক্তি) তাই এই শক্তিটা অন্যকারো রূপান্তরিত রূপ হতে বাধ্য। প্রশ্ন সহজ, এটা কার থেকে ধরা করা সেটাই বলুন?

শূণ্য থেকে শূণ্য হয়, শূণ্য থেকে শক্তি হয়না। সায়েন্স আলিফ লায়লা নয়। গায়েব থেকে লাউ-কদুর জন্ম সায়েন্সে সম্ভব নয়। কথিত শূণ্যতার ক্ষেত্রে ভ্যকুয়াম এনার্জি থাকে এটা ভাল। কিন্তু এই ভ্যাকুয়াম এনার্জি কই থেকে আসে তার তার বিশ্নেষণ কি কখনো বিবেচনা করেছেন?

শক্তি নিজেই পরিচয় বহণ করে সে অন্যকারো পরিবর্তিত রূপ। তাহলে কোঁচো খুড়তে গেলে গোড়ায় একটি আদিম বা প্রাইমেটিভ শক্তির অস্তিত্ব বাধ্যতামূলক। প্রশ্ন হল, ওই প্রাইমেটিভ শক্তিটা কি ছিল? শুরুতে এমন কোন প্রাইমেটিভ শক্তি ছিল যা শূণ্যতাকেও ভ্যাকুয়াম এনার্জি দিল? সমঝদারদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট। বক্তব্য সহজ, জাজমেন্ট আপনার।



টপিক-৩: প্রাণের উৎপত্তিঃ

প্রাণ কি? প্রাণ কিভাবে জন্ম নেয়? প্রশ্নগুলোর জবাব আধুনিক বিজ্ঞানে অস্পস্ট। বর্তমানে মোট মৌল ১১০ যা ১১৮ পর্যন্ত যাবে। এই ১১০ টি মৌল এবং শক্তির সমন্বয়ে প্রাণ তৈরী মানুষের মস্তিষ্কের মত অত্যাধুনিক যন্ত্র দ্বারাও সম্ভব হয়নি। যেটি আমাদের মত বুদ্ধিমান প্রাণীরাও তৈরী করতে পারলনা সেটি হাজার কোটি বছর আগে নির্বোধ আবহাওয়া তৈরী করল?

আলিফ লায়লার আগুন থেকে ফিনিক্স পাখির জন্ম আর উত্তপ্ত দুনিয়া থেকে প্রাণের জন্ম দুটোই গাল-গপ্প যা লোকদের ক্ষণিকের বিনোদন দেয় মাত্র। আমাদের মত বুদ্ধিমান প্রাণী যারা কম্পিউটারকে জন্ম দিতে পারল তারাও প্রাণ তৈরী করতে পারলনা? মানুষের বুদ্ধিমত্তা যখন ব্যর্থ তখন মানুষের চেয়ে উন্নত বুদ্ধিমত্তার কিছু প্রয়োজন যা প্রাণ তৈরীতে সমর্থ, নইলে নিজেদের অস্তীত্বকেই অস্বীকার করা হচ্ছে। নিজেরা প্রাণ বানাতে পারছিনা অথচ ভাবছি আমার প্রাণ নিজে নিজেই তৈরী হয়েছে! প্রাণের ফর্মূলা এতটাই সহজ যে নিজে নিজে তৈরী হয়? যে জিনিষ নিজে নিজেই তৈরী হয় তা আবার আমরা তৈরী করতে পারিনা এতটাই বোগদা মানবজাতি?

স্বল্পবোদ্ধারা ভাবেন টেস্টটিউব, ক্লোনিং হেন তেন করে তো জীব তৈরী হচ্ছে, এগুলো কি প্রাণের জন্ম দিচ্ছে না? উত্তর হল- না। ক্লোনিং হল জীব থেকে জীব বানানো গাছ কলম করবার মত। গাছের ডাল কেটে কলম করলে নতুন প্রাণের জন্ম দেয়া হয়না পূর্বের জন্ম নেয়া প্রাণের স্থান পরিবর্তন হয় মাত্র।

ওপারিনের তত্ব অনুসারে প্রাণের জন্মলগ্নে পৃথিবী উত্তপ্ত ছিল। নানা মৌল জোড়াতালি লেগে প্রাণের সৃষ্টি। সমস্যা হল- নানা মৌল কে কার সাথে মিশবে কোথায় কোন জোড়াতালি দিয়ে RNA, DNA, প্রোটিন তৈরী হবে সেই জ্ঞানটা মৌলগুলো কোথায় পেল? তবে কি মৌলদের নিজস্ব বিবেক বুদ্ধি আছে?

DNA অনু যা খালি চোখে দেখা না গঠন অত্যন্ত জটিল এর একটা খন্ডে যে তথ্য থাকে তা প্রিন্ট করে বই বানানো হলে পৃথিবী চাদের মধ্যবর্তী দূরত্বের চেয়েও ৫০০ গুণ বেশী দূরত্ব হবে! এই বিশাল কোড নকশা করার জন্য সাধারণ নয় সুপার ইন্টেলিজেন্ট ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন। কাকতালীয় ভাবে এক মৌল অন্যকে কামড়ায় ধরে পানি তৈরী হতে পারে DNA অনু নয়। DNA তে কাকতালীয়ের কোন বালাই নেই এখানে একটি কোড A (এডিনিন) এর বদলে T (থাইমিন) বসালে জীবের বিশাল পরিবর্তন হয়ে যাবে। এতটাই সেনসেটিভ যেই অণু সেখানে কোটি কোটি পরমাণু এত নিখুঁত নির্ভুলভাবে নিজ নিজ পজিশনে বসল কিভাবে? ভেবে বিবেচনা করার দায়িত্ব আপনার।

দ্বিতীয় কথা DNA তথ্য বহন করে। কোন প্রাণী কিরকম, তার হাত কেমন, চোখ কেমন, ইত্যাদি তথ্য। এই তথ্যগুলা কোথা থেকে আসল ? পৃথিবীর গরম বাতাস নিজের তাপমাত্রার তথ্য না দিয়ে হাত, পা, চোখ তৈরীর তথ্য দিল? আমরা কি প্রতিবন্ধি যে মেনে নেব মানুষের হাত, পা, চোখ তৈরীর তথ্য বা ব্লুপ্রিন্ট দেবার ক্ষমতা বাতাস, পানি, তাপমাত্রার আছে? যদি না থাকে তবে এই জটিল গঠনের জন্য কোন সুপার ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনারের প্রয়োজন কিনা তার জাজমেন্টের দায়িত্ব আপনার।



পোষ্টটির পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করুন এখানে





ফেসবুকে কর্ণেল সামুরাই

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

সাদ আরেফিন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ .....।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: স্বাগতম! :)

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

উযায়র বলেছেন: +++++++++++++++

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

মহসিন১২৩ বলেছেন: সুবাহানআল্লাহ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: জাঝাকাল্লাহ!

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

সেভেন বলেছেন: এটা সত্য মোবাইল এনড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড লক্ষকোটি বছর ফেলে রাখলেও তা নিজে নিজে জেলিবিনে আপডেট হবেনা ।তাহলে চলুন আমরা এই বাক্যটার মধ্যে উত্তর খুজি । যদি এমন হয় যে অটোমেটিক আপডেট হবে নিদ্দিষ্ট সময় পর তবে একদিন পরিবর্তন হবে এটা নিশ্চিত। আসলে খেয়াল করতে হবে আমাদের মোবাইলটা আসলে কিভাবে । না দিক পরিবর্তন এর মাধ্যমে। যদি কেউ বিবর্তন মানেন তবে সে মহাম্মদ (সাঃ) কে মানেন না । কারন ইসলাম একদিনে আসেনি আসতে মোটামুটি ২৩ বছর লেগেছে । একটি আরেকটা সাথে মিসে যে জটিল পাণ এর আবিষ্কার হয়েছে তা সত্য নয়। কারণ আপনাদের বলছি একটা উদাহরণ এর মাধ্যমে । একটি ঘড়ি খুলুন না ভেঙ্ড়ে ।যতদুর খোলা যায় ততদুর খুলুন। এবার একটা কোটা বা বড় কনটেইনার এর মধ্যে খোলা ঘড়িটি সব অংশ পবেশ কারান ।এবার যতদিন ইচ্ছে যতবার ইচ্ছে আদি থেকে অন্ত পয়ন্ত ঝাকাতে বা ওলট পালট করতে থাকেন । এবার ভাবুন এটা কি কোনদিন আবার ঘড়িতে পরিণত হবে। হবে না কোনদিন হবেনা।এর জন্য প্রয়োজন একজন দক্ষ ঘড়ি মেকানিক ।


আর আপনাকে বলে রাখি ডি এন এ এর মধ্যে যেমন বলা হয়েছে তেমন কোন তথ্য নেই । আছে খুব সামান্য কিছু তথ্য। যা আমার মনে হয় যে একেবারে সামান্য কিছু ।


জিবন আবিষ্কার করা সম্ভব নয় এটা বলবেন কোনদিন। এটাও সাধারণ ব্যাপার। প্রশ্ন রাখি জিনন কি? মরণ কি? আমি নিশ্চিত এটা আপনি ও আপনারা কেউ জানেন তাই এভাবে ভাবেন ।

ভালো করে কোরআন পড়েন আর সাথে অবশ্যই বাইবেণ পড়বেন সহীটা ভুলেও নতুন ভারসন গুলো নই । হিন্দু ধর্মের বেধ এবং অবশ্যই জেনেসিস গ্রন্থ পড়বেন মনের দুয়ার খুলে ।

কোরআন একটা আয়ত আছে এরকম যে - আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি সাম্ভাব্য সমস্ত জ্ঞান দিয়ে ।

প্রশ্ন হলো যে কার সাম্ভাব্য সমস্ত জ্ঞান দিয়ে প্রশ্ন দিয়ে ।

ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন, সুন্দর মনের মানুয় হন ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন:
আপনার কমেন্টের লক্ষ্য স্পস্ট নয়। আপনি কোন আঙ্গিক থেকে করেছেন তাও বুঝতে পারিনি। আপনি বলেছেন,

আর আপনাকে বলে রাখি ডি এন এ এর মধ্যে যেমন বলা হয়েছে তেমন কোন তথ্য নেই । আছে খুব সামান্য কিছু তথ্য। যা আমার মনে হয় যে একেবারে সামান্য কিছু ।

শতভাগ ভিত্তিহীন কথা। আমার পেশাজীবন এ লাইনেই। এই ভিডিওটিকে ডিএনএ এর গঠন দেখানো হয়েছে



বাকীগুলো ঠিক বোধগম্য হল না। কোন কিছু আলোচনা করতে চাইলে করতে পারেন।





৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

শহিদুল বলেছেন: আপনার পোষ্ট পইড়া একটা প্রশ্ন জাগছে মনে!

এই ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনারযে আমাদেরই আল্লাহ তারই বা প্রমাণ কি?


মানুষের মত এত জটিল কোনো জিনিষ এমনে এমনে হইয়া যাইতে পারে না এর জন্য সুপার ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনারের প্রয়োজন ভালো কথা!

এই সুপার ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনার কি এমনে এমনে হইয়া গেছে?!!

একটু অন্য ভাবে বলি
এই জটিল প্রকৃতি বা মানুষের সৃষ্টিকর্তা (আল্লাহ) নিশ্চই প্রকৃতি ও মানুষের চেয়ে বেশী জটিল?
এই জটিল প্রকৃতি এমনে এমনে হইয়া গেছে মানতে পারতাছেন না, আবার আপনেই মাইনা নিতাছেন তারচেয়েও জটিল একজন সৃষ্টিকর্তা এমনে এমনে হইয়া গেছে বিষয়টা হাস্যকর না!



২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: এই জটিল প্রকৃতি এমনে এমনে হইয়া গেছে মানতে পারতাছেন না, আবার আপনেই মাইনা নিতাছেন তারচেয়েও জটিল একজন সৃষ্টিকর্তা এমনে এমনে হইয়া গেছে বিষয়টা হাস্যকর না!

জানিয়ে রাখি, স্রষ্ঠা আর স্রষ্টি এই দুটো বিষয় বেশীরভাগের লো ক্যালিবার নাস্তিকের এন্টেনায় ধরা পড়েনা। স্রষ্টা হচ্ছে যিনি সবকিছু সৃষ্টি করেন। প্রশ্ন হইল স্রষ্ট কি অন্যকারো বানানো? অন্য কারো বানানো হইলে তো তিনি স্রষ্টা হইতেন না তিনি সৃষ্টির আন্ডারে পড়তেন। বিশ্বজগত হইল সৃষ্টি তাই এর সৃষ্টিকর্তা দরকার, বিশ্বজগত যদি নিজেই স্রষ্টা হইত তাইলে এর সৃষ্টিকর্তা দরকার হইত না। এখন বিশ্বজগত হইল পদার্থের সমষ্টি, পদার্থ কি স্রষ্ঠা?


এই ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনার যে আমাদেরই আল্লাহ তারই বা প্রমাণ কি?


এই ডিজাইনারকে বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, যেহেতু ইসলামে "বিশ্বজগতের স্রষ্টা ও প্রতিপালক কে" আল্লাহ নামে ডাকা হয় তাই এই ডিজাইনার হিসাবে আল্লাহকে বলা হইতেছে সন্দেহ নাই।। হিন্দুরা ব্রক্ষা নামে ডাকে, খ্রিস্টানরা গড।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । নাস্তিকতা নিপাত যাক।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

সেভেন বলেছেন: ড়ি এন এ গঠন সত্যিই জটিল কিন্তু এর মধ্যে যে বিশাল তথ্য ভান্ডার আছে তা আমি মানতে নারাজ । যেমন ফ্যানের কয়েল বা কম্পিউটারের প্রসেসরের গঠন । কম্পিউটারের প্রসেসরের কাজ এ্কটা তা হলো যে ডাটা প্রসেস করা কিন্তু এর গঠন নিয়ে ভাবতে গেলে অবাক হবেন । এটা্ও ডি এন এর মতো জটিল মনে হবে। চিন্তা করেন মহোদয় মনের দুয়ার খুলা আছে ।আমি তাড়াহুড়া করে লিখেছি কমেন্টা এর জন্য বানানে ভুল আছে । ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ভাই, সায়েন্স মানা না মানার কিছু না এটা হল বাস্তবতা। ডিএনএ হল শরীরের ব্লুপ্রিন্ট। প্রতিটি প্রোটিন, এনজাইম কোষ কে কেমনে কাজ করবে, দেখতে কেমন হবে এর সবকিছু ডিএনএ তে কোড করা থাকে। আপনার নিজ শরীরে কয় কোটি কোষ আছে একবার সেইটা ভাবুন এরপর এতগুলো কোষ তৈরীর জন্য কতগুলো কোড প্রয়োজন তা ভাবুন। বেশী সমস্যা হলে নিকটবর্তী মেড স্টুডেন্ট এর কাছে ভেরিফাই করুন।

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কাফের বলেছেন: বিশ্বজগত হইল সৃষ্টি
কীসের ভিত্তিতে বা কি প্রমাণ নিয়া বলতেছেন?

সৃষ্টিকর্তা কি পদার্থহীন?

আল্লাহ,ব্রক্ষা,গড নামের মূল অর্থ এক হইলেও তারা এক না তাদের কিছু বৈশিষ্ঠ ও রুচির ভিন্নতা রয়েছে যেমন আল্লাহ মূর্তি পুজা পছন্দ করে না!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: বিশ্বজগত হইল সৃষ্টি কীসের ভিত্তিতে বা কি প্রমাণ নিয়া বলতেছেন?



ভিত্তি সায়েন্স। ‍বিগ ব্যাং থেকে বিশ্ব জগৎ সৃষ্টি -স্টিফেন হকিং ( এ ব্রিফ হিস্টোরী অফ টাইম)। বিশ্ব কিভাবে “সৃষ্টি” হল সেটা নিয়ে বহু তত্ব আছে। সবকিছুতেই “সৃষ্টি” কথাটা লাগানো, কোথাও বিশ্বকে স্রষ্ঠা দাবী করা হয়নাই।

সৃষ্টিকর্তা কি পদার্থহীন?
পদার্থ বলতে যদি ১১০ বা ১১৮ টা মৌলকে বোঝান তবে অবশ্যই তিনি পদার্থহীন।


আল্লাহ,ব্রক্ষা,গড নামের মূল অর্থ এক হইলেও তারা এক না তাদের কিছু বৈশিষ্ঠ ও রুচির ভিন্নতা রয়েছে যেমন আল্লাহ মূর্তি পুজা পছন্দ করে না!

হ্যা ঠিক বলেছেন। তবে আমার বক্তব্য ছিল গ্রান্ড ডিজাইনার ও বিভিন্ন ধর্মে তার কনসেপ্ট নিয়ে। আমি “গ্রান্ড ডিজাইনার” এর কনসেপ্ট থেকে আল্লাহ, ব্রক্মা, গডকে এক বলেছি, ধর্মীয় কনসেপ্ট বিবেচনায় এরা অবশ্যই আলাদা।

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২২

দুরন্ত ছোকড়া বলেছেন: +++++++++++++++++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫১

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: :) :)

১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: আপনার পোস্টে ব্যাপক ভাবনার উপাদান আছে । বুকমার্ক করে রাখলাম ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫২

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহু আকবার ! জাজাকাল্লাহ খায়র... ++++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫২

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র

১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

মনে নাই বলেছেন: ব্লগার সেভেন কি জেনেশুনে ডিএনএ নিয়ে এসব কথা বলছেন নাকি না জেনে বলছেন!!!
ডিএনএর গঠন জটিল এইটা বুঝতে পারছেন কিন্তু তথ্যভান্ডার মানতে নারাজ মানে কি? তথ্যভান্ডার সঠিক হলেও আপনি মানবেন না, এইতো নাকি!!! আজিব অবস্থা, সত্যকে সত্য বলে মানবেন না!!!!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫২

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: কথা সত্য!

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

ব্লগার রানা বলেছেন: vai apnake mone hoy onek din por dekhlam, ar aro onek old legend of samu,,,miss kori onek..keu r ashe na bolte gele...
age kachal hoito,tau mone hoy valo silo, akhon to samu ektu beshi-e shanto,,,,,
mobile diye likhlam....apni soho onno ra active hole valo lagto,,,,,,

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৩

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আছি সবসময় :)

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

BIBORNO বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট । ধন্যবাদ কর্নেল সামুরাই

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৩

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: স্বাগতম! :)

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৫

উদাস কিশোর বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়র ।
চমত্‍কার পোষ্ট

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৩

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৫০

উর্বি বলেছেন: দারুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.