![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের কাছে নিজেই অচেনা রয়ে গেছি আজো । চেনার চেষ্টা করছি । মানুষ হিসেবে কেমন তা অন্যরাই ভাল বলতে পারবে । আমার কাছে আমি আমার মতোই । আশাবাদী , স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি । সুন্দর এবং শুদ্ধ অনুভূতিময় স্বপ্ন ।
বইয়ের নাম: উভচর মানুষ
লেখক: আলেক্সান্দর বেলায়েভ
প্রকাশনী: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
রাত নামলে আগুন জ্বেলে চারপাশে গোল হয়ে বসে তার গল্প করে বুড়ো জেলেরা । গল্প ... ইকথিয়ান্ডরের গল্প । ইকথিয়ান্ডরকে কেউ স্পষ্ট করে দেখে নি, দূর থেকে ঝাপসাভাবে দেখেছে হয়তো কিংবা কেউ শুনেছে ঢেউয়ের পাহাড়ে চেপে তার শাঁখ বাজানোর শব্দ । এমনকি জেলেরা তার আসল নামটাও জানে না, ডাকে ' দরিয়ার দানো '।
ডলফিনের ঝাঁকের সাথে এক সমুদ্র থেকে আরেক সমুদ্রে ঘুরে বেড়ায় জলমানব ইকথিয়ান্ডর, সাঁতার কাটে পাল্লা দিয়ে । কখনো বা গভীর সমুদ্রের কোন দ্বীপের পাথরের উপর বসে বিষন্ন মনে বাজায় শাঁখ । অন্য রকম তার শরীর - জল আর ডাঙ্গায় দু’জায়গাতেই তার বিচরণ । ডাঙ্গায় সে নিঃশ্বাস নেয় মানুষেরই মতো করে, আর নোনা জলে ডুব দেয়ার পর শরীরে জেগে ওঠে মাছের মতো কানকো । সে উভচর; মানুষ হয়েও মাছ, মাছ হয়েও মানুষ । অদ্ভুত এক নিঃসঙ্গতায় ভরা তার জীবন । কারণ মাছেদের রাজত্বে সে প্রথম মানুষ, আর মানুষের রাজত্বে সে প্রথম মাছ । বাসিন্দা সে দু'জগতেরই, আবার দু'জগতেই সে আগন্তুক ।
তবে নিজের জীবনকে সে তার মতো করে ভালোও বাসতে শিখেছে । গভীর সমুদ্রে ডুব দিয়ে সে তুলে আনে মুক্তো, বিপন্ন জেলেদের উদ্ধার করে পৌছে দেয় তীরে, ঝড়ের সময় উত্তাল সমুদ্রে ঢেউয়ের সাথে লড়ে যায় সমানতালে, আবার কখনো বা শান্ত সমুদ্রের তলদেশের স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়ে একা একা ভাসতে ভাসতে চলে যায় বহু দূর ।
প্রবাল দ্বীপের নির্মলতায় বড় হয়েছে বলে ডাঙ্গায় সে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না, দূষিত বাতাসে তার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসতে চায় । কিন্তু ইকথিয়ান্ডরের ভালো লাগে মাটির উপর থাকা গুত্তিয়েরেকে যে জলমানবী নয় । ইকথিয়ান্ডর জানে তারা কখনো থাকতে পারবে না একসাথে, তবুও কত তীব্রভাবেই না সে ভালোবাসে গুত্তিয়েরেকে! ... মুখ খুলে তা প্রকাশের সুযোগ সে পায় না, করে না । কেবল চুপিচুপি সৈকতের পাথরের আড়াল থেকে তৃষিতের মতো তাকিয়ে থাকে তার দিকে, কখনো কখনো দূর থেকে পিছু নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে যায় লোকালয়ে । তারপর যখন বাতাসের সীসা, ধোঁয়ায় জ্বলতে শুরু করে বুক, সে ছুটে এসে ঝাপিয়ে পড়ে নীল সমুদ্রে, এক ডুবে চলে যায় নিঃস্তব্ধ নীলের গভীরে ।
সেখানে তার আরেক জগত - নিজস্ব, নিঃসঙ্গ । সময়ও কেটে যায় অবলীলায়, আবার যেন থেমেও থাকে স্থবিরতায় ।
পরিবার বলতে আছেন কেবল ডাক্তার সালভাতর, ইকথিইয়ান্ডর যাকে বাবা বলে ডাকে । কিন্তু তিনি ইকথিয়ান্ডরের বাবা নন । কেউ জানে না কে ইকথিয়ান্ডরের বাবা, কিভাবে তার জন্ম, কোথা থেকে এসেছে সে ।
কিন্তু ইকথিয়ান্ডর কে তার মতো থাকতে দেওয়া হলো না । লোভী মুক্তো ব্যবসায়ীরা একসময় হন্যে হয়ে উঠলো তাকে পাওয়ার জন্য । গুতিয়েরের বিয়ে হয়ে গেলো ‘ জেলি ফিশ ‘ জাহাজের মালিক পেদ্রো জুরিতার সাথে । পেদ্রো জুরিতা উভচর মানব কে বন্দি করতে তারের জাল পাতলো বিস্তৃত সমুদ্রে । একদিন ধরেও ফেলল তাকে ।
তারপর? গল্প শেষ ?? মোটেও না, বলতে গেলে শুরু কেবল ।
চিরায়ত রুশ সাহিত্য নিয়ে আসলে কিছু বলার প্রয়োজন পড়ে না । আর প্রগতি, রাদুর্গা প্রকাশনীগুলো মাধ্যমে বিশ্বসাহিত্যর ঐ অমূল্য রত্ন – ভাণ্ডারের যতটুকু পাওয়ার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছে তার অন্যতম সেরা প্রাপ্তি এই পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় এ কল্পবিজ্ঞান “ উভচর মানুষ “ ।
বইটা আমি প্রথম পড়েছিলাম ক্লাস সেভেনে থাকতে, স্কুলের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পাঠ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে । এ বইয়ের আগে আমি মানুষের ভালোবাসার আবেগ থাকা কোন বই পড়ি নি । ছোট মানুষ আমি এতোটাই মুগ্ধ হয়েছিলাম তখন যে ঠিক করেছিলাম আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ কেউ হলে তাকে আমি এই বইটা উপহার দেবো । বাচ্চা বয়সের ফ্যান্টাসি, বুঝতেই পারছেন । জীবনে প্রথম যে বার বই মেলায় যাই, ক্লাস এইটে থাকতে সম্ভবত, মেলায় ঢুকে আমি প্রথম যে বইটা সংগ্রহ করেছিলাম তা হচ্ছে এই বই ..... বইটা আমার শেলফ থেকে দুইবার হারিয়েছে, আমি তিনবার কিনেছি । কারণ অল্প বয়সের সে মুগ্ধতা এবং ইচ্ছে এখনও পুরোপুরিই টিকে আছে ।
হ্যাপি রিডিং !
রেটিং: .... নিজের ইচ্ছে মতো রুপে পৃথিবীতে একবার জন্মানো গেলে আমি ইকথিয়ান্ডর হতেম ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
শহুরে আগন্তুক বলেছেন:
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
মাকড়সাঁ বলেছেন: অসাধারণ
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: নিঃসন্দেহে অসাধারণ বই !
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
নামহীন ভবঘুরে বলেছেন: আমার এতটাই ভাল লেগেছিল যে, স্কুলে বন্ধুকে লেখা চিঠিতে ইকথিয়ান্ডর ব্যবহার করেছিলাম। এখনও প্রিয় বইগুলোর স্মৃতিচারণ করতে গেলে বইটার কথা মনে পড়ে।।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমিও এ নাম ব্যবহার করি মাঝেমাঝে
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: "বইটা আমি প্রথম পড়েছিলাম ক্লাস সেভেনে থাকতে, স্কুলের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পাঠ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে"
আমিও একইভাবে বইটা পড়েছিলাম, অসম্ভব হৃদয়গ্রাহি গল্প একইসাথে দারুন অনুবাদ আমার ছোট মনে দারুন দাগ কেটে দিয়েছিল।
আপনাকে ধন্যবাদ ছোটকালের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: উভচর মানুষ নাম শুনেছি ছোট বেলা থেকেই । তবে বইটা হাতের কাছে পাই নি আগে । কিছু দিন আগে পিডিএফের কল্যানে বইটা হাতে এসেছে অর্ধেক পড়ে রেখেছি কবেই । আসলে এভাবে পিডিএফ পড়তে ইচ্ছে হয় না । সাধারনত যে বইয়ের হার্ড কপিতে আমার হাতের ছোঁয়া না পড়ে সে বই পিডিএফে পড়তে কেমন জানি অস্বস্থি লাগে । মনে হয় অবৈধ উপায়ে পড়ছি ।
খোজ করেছিলাম বইটা, পাই নি । দেখি আবার খোজ করতে হবে ।
রিভিউ পড়ে ভাল লাগলো !
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত সংস্করণটা বাজারে সহজলভ্য। ভালো লাইব্রেরিতে পেয়ে যাওয়ার কথা । আর না পেলে সামনের বইমেলা তো আছেই !
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বইটা প্রথম পড়ি খুব ছোট থাকতে। রুশ সাহিত্যকেন্দ্র কিংবা এমন কিছু থেকে ছাপানো অনেক ছবি সহ, বিশ্ব সাহিত কেন্দ্র না। আব্বু মাঝে মাঝেই গাদাগাদা পুরনো বই কিনে আনতো, ওইগুলার মাঝেই ছিলো। তখনই যে কতবার পড়েছিলাম বলতে পারবো না। কল্পনা আর আবেগের এক অন্য জগতে চলে গিয়েছিলাম। লুকিয়ে কেঁদেছিলামও পড়তে পড়তে। পরে কলেজে উঠে আবার পড়ি, আবার একই রকম ভালোলাগায় আপ্লুত হই। যেকোন বয়সের মানুষের যদি বইটা না পড়া থাকে তবে আমি আমার লিস্টে এক নাম্বারেই রাখবো। আর এরপর সবচেয়ে উপভোগ্য সিরিজ হচ্ছে ফাউন্ডেশন। আসিমভ এই জগতের কেউ হতে পারেন না। এই জগতের কারো পক্ষে এমনকিছু লেখা সম্ভব না।
আশা করি আপনার পোস্টের সুত্র ধরেও কেউ না কেউ পড়বে। শুভকামনা রইলো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: মানুষ বই পড়লেই রিভিউ লেখা সার্থক .... শুভকামনা রইলো আপনার জন্যেও ।
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: বইটি পড়া হয়নি। রিভিউটা পড়ে পড়ার ইচ্ছা হচ্ছে।
বইটি হার্ডি কপিতে পাওয়া যায় এখনো? অনলাইনের বুকশপ গুলোতে বললে পাওয়া যাবে?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত সংস্করণটা বাজারে সহজলভ্য। ভালো লাইব্রেরিতে পেয়ে যাওয়ার কথা । রকমারিতেও খুঁজলেই পাবেন । আর না পেলে সামনের বইমেলা তো আছেই !
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: ইকথিয়েন্ডর আর গুত্তিয়েরে! ভাইয়া কি যে কষ্ট! ইকথিয়েন্ডরের জন্য কাঁদতে কাঁদতে আমি শেষ আমার ছোটবেলায়। লিটল মারমেইডের মত ইকথিয়েন্ডরও আমার প্রিয় ছিলো, এখনও আছে। জানিনা জলের তলের মানুষেরা আমার এত প্রিয় হয়েছিলো কেনো ?
আজকে আসলে তোমার পোস্ট টা দেখেই লগ করলাম। ইকথিয়েন্ডরকে দেখে কি আর চুপ থাকা যায়?
এই দেখো আমিও অনেকদিন আগে তাদেরকে নিয়ে লিখেছিলাম-
ছোট্টবেলার জলের তলের মানুষেরা....
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: ২০১০ সালের লেখা !!!! আমি তো মনে হয় তখন পৃথিবীতে আসিও নাই
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সেখানে তার আরেক জগত - নিজস্ব, নিঃসঙ্গ । সময়ও কেটে যায় অবলীলায়, আবার যেন থেমেও থাকে স্থবিরতায়। -- এই লাইন টাই সবথেকে বেশি যত্ন নিয়ে লিখেছো তো!
তুমি আরেক বার এলোও তোমাকে আমার ব্রাদার জন হয়েই আসতে হবে। এবং সেটাই চূড়ান্ত।
ইকথিয়েন্ডর আর গুত্তিয়েরে! গল্পেই বেঁচে থাক হাজার বছর। শুভ কামনা রইলো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: হায় হায় , আমার " পরজন্মের রুপ স্বাধীনতা " হরণ হয়ে গেলো !!!
.... যাক , কি আর করা .. এলামই না হয় .... My sister has got the very best brother in this world
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বইটি পড়া হয় নি আমার.!! পড়ব কিছুদিন পর।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: পড়ে ফেলুন !
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
Aquaman!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন:
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
এ এস রিপন বলেছেন: আমি যেসব বই পড়ে আনন্দ পেয়েছি তার মধ্যে এটি একটি। সমূদ্র নিয়ে এত সুন্দর কাহিনী হতে পারে বইটি না পড়লে বোঝা যায় না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আসলেই তাই
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: আসোই নাই তো! তুমি সেদিন কেবলই জন্মালে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
শহুরে আগন্তুক বলেছেন:
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বুক রিভিউ পড়ে বইটা পড়ার আগ্রহ অনুভব করছি।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: দ্রুত পড়ে ফেলুন
১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: শৈশবে পড়া সেরা বই।
++++++++++++++
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫১
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমারও খুব বেশী প্রিয় বই
১৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: রিভিউ খুব ভালো লাগলো। পড়ার ইচ্ছা জাগছে। তবে যেটুকু কাহিনী জানলাম সমাপ্তি বিয়োগাত্নক মনে হচ্ছে, আসলেই কি তাই? ট্রাজিক শেষ পড়তে খারাপ লাগে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: কাহিনী বলে দিলে তো পড়ে ভালো লাগবে না !
১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: তা ঠিক, কিন্তু কাহিনী জানতে চাইনি তো। শেষটা দুঃখের কিনা তাই শুধু জানতে চেয়েছি। জীবনে প্যাড়ার শেষ নেই, সময় নষ্ট করে আবার বানানো দুঃখের কথা পড়তে ইচ্ছা হয় না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: হা হা হা ... শেষটা আপনি আপনার কল্পনা মতো ভেবে নিতে পারবেন ।
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে ও শায়মাপুর বকুনিতে আমিও বইটা পড়ে ফেললাম।
বইটা আসলেই অসাধারণ। অনেকদিন পর ভিন্ন কিছুর স্বাদ পেয়েছি। এক ধরায় একেবারে শেষ।
শুধু অনুবাদটা বিদ্ঘুটে ছিল। অনুবাদটা ভাল হলে আরো অনেক উপভোগ করতে পারতাম।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: হা হা হা ... কার করা অনুবাদেরটা পড়েছেন??
১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫
আজিব ভাই বলেছেন: স্কুলে থাকতে পড়েছিলাম, কলেজে আরেকবার। প্রতিবারই বইয়ে করে ডাক্তার সালভাতর এর গবেষণার জগতে, ইখথিয়ান্ডরের সাথে সমুদ্রের গভীরে গিয়েছি। ইখথিয়ান্ডরের সাথে অনেক জড়ঝাপ্টা পেড়িয়ে গুত্তিয়েরের সাথে দেখা করেছিলাম। কি ক্ষতি হইত যদি শেষপর্যন্ত ওদের দুইজনের বিয়ে হইত।!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: বড় প্রেম কেবল কাছেই টানে না, দূরেও ঠেলে দেয় ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
আম আদমি বলেছেন: পড়েছিলাম। কৈশরের প্রথম দিকের ভাল লাগা বই।