![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সাধারণ মানুষ ..পড়েছি পুরকৌশল এ, কাগজে-কলমে বেকারত্ব ঘুচলেও স্বভাবে রয়ে গেছে। মাথা একটু গরম,একটু বোকাও,তবে মানুষটা মনে হয় আমি খারাপ না।
আমার মা-বাবা ৩ দিন আগে ২ জন মহিলা ছিনতাইকারী পাকড়াও করেছেন।
ছিনতাইকারীর কবলে পড়াটা অবশ্য আমাদের জন্য নতুন কিছু নয়,এই বিষয়ে আমি,এবং আমার বাবাও, বিশেষভাবে অভিজ্ঞ, তবে এখানে নতুনত্ব হলো যে বাংলাদেশের নারীরাও যে নতুন দিনের স্লোগান তুলে এই মহান পেশায় এগিয়ে এসেছেন সেটার একটা হাতেনাতে প্রমাণ পাওয়া গেলো,আর একই সাথে,এই সৌভাগ্য সবার হয় না,হাতেনাতে এমন ঝানু দু'জন পেশাদারের হাতে হাতকড়া পরানোও গেলো।
আমাদের কষ্টের সম্পদ নিজের ভেবে নিয়ে গেছে এমন ইতিহাস একদম কম নেই,সেই একদম ছোটবেলায় ঘরের তালা ভেঙে সাধের একমাত্র ক্যাসেট প্লেয়ারটা মেরে দিয়েছিল কোন এক মহাজন,পরের ১৫ বছরে আর গান শোনার একটা যন্ত্র কেনার সামর্থ্য হয়নি। আবার ঘরের ভেতর বাবা আর আমি ঘুমাচ্ছি,মা গেছেন ঘরের দরজা ভেজিয়ে পাশের দোকানে, সেই সুযোগে একদম বেডরুমে ঢুকে বাবার মানিব্যাগ ঘড়ি চার্জলাইট নিয়ে হাওয়া,এমনো হয়েছে। চোর অবশ্য পাশের বস্তিতেই বসবাস, এককালে বারান্দা থেকে ফুলগাছ চুরি করতো,পরদিন বাবা গিয়ে চোরের বাড়ির পাশ থেকেই সেটা তুলে নিয়ে আসতেন,তবে ফুলগাছ চুরি করতে করতেই চোরবাবাজি বন্দুকবাজ হয়েছে,কোমরে পিস্তল নিয়ে ঘোরে,কাজেই সেই ব্রহ্মাস্ত্রখানা আমাদের না দেখিয়ে চুপচাপ ঘরের জিনিস তুলে নিয়ে গেছে,আমরা তাতেই খুশি।
কিন্তু এই ছিনতাই, বা টান দেয়া, সোজা কথায়, জানিয়ে শুনিয়ে নিয়ে যাওয়ার মাঝে কেমন যেন একটা অপমানবোধ আছে, নিজেকে কখনো অক্ষম,কখনো বেকুবও মনে হয়। একারণেই ঠিক
নিশ্চিত হতে পারিনি আমার পিতৃদেবকে ঠিক কতবার ছিনতাইয়ের শিকার হতে হয়েছে, যে ২-১ বার বেঁচে গেছেন জানমাল খোয়ানোর হাত থেকে, সেগুলো জানা আছে,বাকি ২-১ টা চোখে দেখা, অন্যগুলো? বুঝে নিয়েছি আরকি। একবার যেমন, তখনো আমি ছোট, আমাকে ট্রেনে উঠাচ্ছেন,চরম ভিড়,টের পেলেন পকেট থেকে কেউ মানিব্যাগটা মেরে দিচ্ছে। ছেলেকে তো ছেড়ে দিতে পারেন না, মানিব্যাগটাই ছেড়ে দিলেন। পরের ঘটনা নিউমার্কেটে,ফুটপাথ থেকে ফল কিনে দাম দেয়ার জন্য ৫০০ টাকার একটা নোট বের করেছেন,ভিড়ের মাঝ থেকে গুলির মত একটা ১২-১৩ বছরের ছেলে বের হয়ে এসে নোট টা টান দিয়ে ভিড়ের মাঝেই হাওয়া,কিছু বুঝে ওঠার আগেই। মোবাইল যুগ আসার পরেও ছিনতাইকারির সাথে তার মোলাকাতের ভাগ্য হয়েছে, সেলফোনটা গেছে একবার, আবার পরেরবার টাকাপয়সা না পেয়ে সৌভাগ্যক্রমে অক্ষত ছেড়েও দিয়েছে,এমনো হয়েছে।
সেদিক থেকে,আমার নিজের অভিজ্ঞতা কিছুটা ভীতিজনক,বেশ কিছু অস্ত্রদর্শন হয়ে গেছে এর মাঝেই। তখন ভার্সিটিতে পড়ি,প্র্যাকটিক্যাল সার্ভে চলছে,রাত ৮টা পর্যন্ত কাজ করে রিপোর্ট দিয়ে ফিরছি,ব্যাগে আর হাতে একগাদা যন্ত্রপাতি,ড্রইং,হাবিজাবি। মৌচাক মোড়টার পরেই পত্রিকার স্ট্যান্ডটার কাছে হঠাৎ করেই পাশ থেকে একটা রিকশা ওভারটেক করে চাপিয়ে দিল আমার রিকশাটার
ওপর, একজন লাফিয়ে নেমে এল,পাশ থেকে দেখি আরেকজন আমার পাশে উঠে বসেছে। বেশ অমায়িক হেসে জানালো,তারা পাড়ার ছেলে, মিষ্টি খেতে চায়, যদি কিছু খুশি হয়ে দিই তো তার কোমরের
যন্ত্রটা বের করার দরকার হয় না। যন্ত্রটার চেহারাও দেখিয়ে দিল শার্ট তুলে,কালো রঙের একটা পিস্তল, আসল না নকল সেটা যাচাই করার দরকার দেখলাম না, কারণ পাশে উঠে বসা ছোকরার হাতে একটা ক্ষুর, সেটা যে আসল তাতে সন্দেহ নেই। জায়গাটা অন্ধকার, ঝামেলা করার প্রশ্নই আসে না, কারণ পাশে আরো ২ জন ততক্ষণে চলে এসেছে,নিজেরাই ব্যাগ হাতিয়ে ২০০ টাকা আর মোবাইলটা নিয়ে নিল, ভাংতি টাকা বাদ দিয়ে। মিনমিন করে জানালাম, সিমটা তো কাজে লাগবে না, দিয়ে গেলে উপকার হয়। পিস্তলওয়ালা খানিক তাকিয়ে সিমকার্ডটা খুলে দিলো, তারপর আস্তে করে পাশের গলিতে হাওয়া হয়ে গেল, আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে সামনে হাঁটা ধরলাম, রিকশাওয়ালাটাও ভেগেছে।
পরের বারের কাহিনী আরেকটু চমকপ্রদ, বখশিবাজারের কাছে রাতের খাবার খেয়ে হলে ফিরছি ৩ বন্ধু,রাস্তাটা নির্জনই বলা যায়, হঠাৎই রাস্তার পাশে থামানো ট্রাক থেকে হুড়মুড় করে লাফিয়ে নামলো ৫ জন, হাতে রামদা আর চাপাতি। গলার কাছে ঐ জিনিস দেখে বাহাদুরি করার শখ উড়ে গেল, মোবাইল গুলো নিয়ে ট্রাকে উঠেই হাওয়া। একটু দূরেই টহল পুলিশ,ট্রাক ছাড়তেই হইহল্লা শুরু করলাম,কিন্তু পুলিশদের নড়াচড়ার বিশেষ উৎসাহ দেখা গেল না, তাদের সামনে দিয়েই ট্রাক দিব্যি চলে গেল। (পরে একি জায়গায় আরো কয়েকটা ছিনতাইয়ের ঘটনার পরে বোধহয় তেনাদের টনক নড়ে, হলের সামনে এবং মোড়গুলোতে পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো হয়, এখনো আছে কিনা কে জানে।)
তো,সেই আমরাই এবার দুটো ছিনতাইকারী, হোক মহিলা, ধরতে পেরে বেশ দিলখুশ। ঘটনা বাসার সামনেই,মা আর বাবা রাস্তা পার হচ্ছেন,আইল্যান্ডে ওঠার পরেই দুজন, মা'র বর্ণনামতে,২০-২২ বছরের মেয়ে,মাথায় গলায় ওড়না দেয়া,আইল্যান্ডে তাঁর পাশে উঠে পড়ে। একজনের কোলে বাচ্চা, সে জানায়,বাচ্চা কোলে নিয়ে রাস্তা পার হতে খুব সমস্যা হচ্ছে,একটু হাত ধরে পার হয়ে যাবে। সন্দেহ করার কিছু নেই,রাস্তাটা আসলেই বেশি ব্যস্ত,কাজেই মা ঐদিকে বেশি মনোযোগ দেননি। যখন হাত ধরে রাস্তা প্রায় পার হয়েই গেছে,তখন বাবার চোখে পড়ে মায়ের গলার চেইনটা,আমার নানীর দেয়া শখের জিনিস,নেই। চেইন কোথায়,বলার সাথে সাথেই মায়েরও খেয়াল হয়,পাশে এই দুজন ছাড়া কেউ নেই,কাজেই দুই মহিলা,যারা এখনো হাত ছাড়েনি,তাদের একজনের হাত চেপে ধরেন,বাবা আরেকজনের টা,ধরে রাস্তা পার। পরিচিত এলাকা,হইচই শুনে লোকজন জমে গেছে,টহল পুলিশও চলে এসেছে,যদিও মহিলা দুজন নির্বিকার,তাদের বক্তব্য হলো,তারা কিছু জানে না। এবার পুলিশকে নামতে হলো ময়দানে, দেখা গেল পুলিশি ধমকের জোর আছে,কিছুক্ষণের মাঝেই স্বীকার গেল,তারাই নিয়েছে,চেইনটা বেরও করা গেল। হাজার হোক মহিলা,কাজেই প্যাঁদানি দেয়ার শখ থাকলেও লোকজন নিজেদের সামলে নিল, ফলাফল হলো,পুলিশের সাথে বাবাকে থানায় গিয়ে মামলা লিখিয়ে তবে চেইন আনতে হলো।
ঘটনা এখানেই শেষ হবার কথা,কিন্তু দেখা গেল বিষয়টা এত সরল নয়। বাসায় এসে জানা গেল পাশের বাড়ির ভদ্রমহিলাকেও ক'দিন আগে একইভাবে রাস্তা পার হবার সময় ঐ আইল্যান্ডের উপর থেকেই
মোবাইল মেরে দিয়েছে,বেশ একটা দলবল আছে এদের। বিকেল দিকে বাবার মোবাইলে ফোন,এক লোক জানালো যাদের ধরা হয়েছে একজন তার বৌ,সে কিছুই জানে না,সাথের জনই আসল
ছিনতাইকারী। বিশ্বাস করার প্রশ্নই আসে না,কিন্তু মোবাইল নম্বর কোথায় পেয়েছে জিজ্ঞাসা করতে জানালো থানা থেকে। থানায় ফোন করতে ডিউটি অফিসার জানালেন তিনি কিছু জানেন না,কেউ
হয়তো পয়সা খেয়ে খাতা থেকে নম্বর টা দিয়ে দিয়েছে। মেজাজ খারাপ হলো,কিছু করার নেই,ঝামেলা এড়াতে মোবাইলটা বন্ধ করে রাখা হলো।
রাত ১০টার দিকে আরেক ফ্যাকড়া,পুলিশের ২ সাবইন্সপেক্টর এসে হাজির। কি ব্যাপার জিজ্ঞেস করতে জানালো,আমরা যে জনসেবার স্বার্থে ছিনতাইকারীদের থানায় সোপর্দ করেছি এজন্য তারা খুবই
কৃতজ্ঞ,তবে কিনা,মামলাটা লেখায় একটু ভুল হয়ে গেছে। কিরকম? না,বাবা লিখেছিলেন ঠিকই যে জনতা ধরে পুলিশের হাতে দিয়েছে,তবে থানাতে যে মহিলা ডিউটি অফিসার ছিলেন তিনি ভুল
করে(?) লিখে রেখেছেন যে পুলিশ হাতেনাতে ধরেছে। তো সমস্যা কি? না,পুলিশ যদি নিজেই গ্রেপ্তার করে থাকে সেক্ষেত্রে উদ্ধারকৃত বস্তু পুলিশের জিম্মায় রাখতে হবে আদালতে অপরাধী চালান না হওয়া পর্যন্ত। লে বাবা,জনসেবা করতে গিয়ে একি দুর্গতি! কি আর করা,পড়েছি পুলিশের হাতে,মামলা করতে হবে সাথে। রাত ১১টায় সেই চেইন বের করে আবার সোনার দোকান খুঁজে ওজন নিয়ে মহাশয়রা চলে গেলেন চেইন নিয়ে,জানালেন,পরের দিনই ফেরত পাবেন।
পরের দিন গেলো,ফোন করতে জানালেন,এখনো ব্যবস্থাধীন। তার পরের দিন? না খবর নেই,শুক্রবার পেয়ে যাবেন,আইনের জটিলতা,বোঝেনই তো! বেশ,আজ শুক্রবার। ফোন করতে জানা গেল,ওসি সাহেব এখনো বাইরে,তিনি ফিরলেই আশা করা যায় একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
আমরা ব্যবস্থার আশায় আছি,ছিনতাইকারীর হাত থেকে তো চেইন উদ্ধার হলো,পুলিশের হাত থেকে কে উদ্ধার করবে? তারপরেও আমরা আশায় আছি,আমরা আশাতে থাকি,এরাই তো আমাদের সেবাদাতা সংস্থা, আমাদের আশা না করে উপায় কি?
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২০
ফারহান দাউদ বলেছেন: ঠিক করে দিলাম
ফান্দে পড়িয়া বগা--
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৩
প্রতিধ্বনি, তুমিতো বলেছেন: পুলিশের ছত্রিশ ঘাঁ!
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২১
ফারহান দাউদ বলেছেন: আবার কয়
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৩
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বেশ সুন্দর ব্যবস্থা করে রেখেছে আমাদের সাহায্যের ।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২১
ফারহান দাউদ বলেছেন: মামুদের কাজকারবারই আলাদা,হেহেহে
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৯
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: অনেকদিন পরে মনে হয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২২
ফারহান দাউদ বলেছেন: একটু ঝামেলার মাঝে আছি আরকি
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৯
মুক্ত বয়ান বলেছেন: খালি বইসা থাইকেন না.. গান শুনেন..
"আশায় আশায় দিন যে গেল/
আশা পূরণ হল না!!!"
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২২
ফারহান দাউদ বলেছেন: বদদোয়া দেয় না ভাই,মামুরা আছে কি করতে?
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২২
নুশেরা বলেছেন: কিছুই বলার নাইরে ভাই। দেশে গিয়ে দেখি আমার বাপ চাকরি ছেড়ে দিছে নাতি-নাতনীদের স্কুলযাত্রার নিরাপত্তা দিতে। কারণ একবছর আগে বাসায় ডাকাতি হওয়ায় মামলা করার এবং আসামী সনাক্ত করার মতো মহা বেকুবিটা তারা করে ফেলেছেন। ডাকাতদের একজন চৌদ্দ, আরেকজন সাত খুনের আসামী। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীও হইছে, তারপরও আমাদের পুলিশভাই আর পিপি মিলে (মাননীয় আদালতের কথা আর নাইবা বললাম) ডাকাতির মামলারে সিঁধেল চুরির মামলায় অল্টার করছে। সবাই ঘুমে ছিল, তখন নাকি চুরি হইছে। অথচ দুইটা শিশুকেও ঘুম থেকে তুলে অস্ত্রের মুখে রাখা হইছিল। দিনেরাতে হুমকি চলতেছে। বোনটা একবছর ধরে নার্ভাস ব্রেকডাউনের শিকার। বাচ্চাদুইটা সবার সাথে ডাকাত-ডাকাত খেলে।
জানে বাইচা আছেন, সেইজন্য ছদগা দেন রে ভাই।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: পুলিশের নানান ধান্দা,যে মহিলা মামলাটা লিখেছে নিশ্চিতভাবেই পুলিশের ক্রেডিট বাড়ানোর জনয় পুলিশ কর্তৃক ধৃত লিখেছে,ঝামেলাটা হলো আমাদের,কবে চালান দেয় কি করে কে জানে। তবে ঘটনা আরো খারাপ,থানা থেকে ফোন নম্বর না খালি,বাসার ঠিকানাও যোগার করে চলে এসেছিল (লিখতে ভুলে গেছি),কোথায় ঠিকানা পেয়েছে বলাতে সেই একই জবাব,থানা থেকে। ব্যাপারটা কতটা বিপজ্জনক হতে পারে,যে খচ্চর এই ঠিকানা দিয়েছে থানার তার ধারণাতেও আছে কিনা জানি না।
আপনার কেস আরো অনেক ভয়াবহ,চুরির মামলা,তারমানে সহজেই অল্প শাস্তিতে পার পাবার কথা,তারপরে কি হবে সেটার জন্য উপরওয়ালার কাছে দোয়া করা ছাড়া কিছু করার নেই,যদিও আমাদের যা কাজকারবার তাতে উপরওয়ালাও নেকনজর দেন কিনা বলতে পারছি না।
এতবার ছিনতাইকারীর সামনে পড়েও এখনো যে অক্ষত আছি বাপ-ছেলে,সেটার জন্য সদকা না দিয়া উপায় নাই।যে যা খুশি বলুক, মানুষটা আমি ভীতু, আলগা বাহাদুরি দেখানোর শখ কখনোই হয় নাই, স্বীকার করি।
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা ..... আর পাইছেন চেন ! .....
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩০
ফারহান দাউদ বলেছেন: বদদোয়া দিয়েন না ভাই,নানীর দেয়া চেইন,শখের জিনিস
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২৭
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পুলিশ ভাইদের কিছু বললে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে।
পুলিশ ভাইরা খুব ভাল।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩১
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,আর্মিরাও মানুষ,পুলিশরাও ভাল,তাদের সবাইকে সহযোগিতা করুন,নাইলে ক্রসফায়ার,সুইসাইড,হার্টঅ্যাটাকের মত দুর্ঘটনা ঘটবে।
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:২৭
অহরিত বলেছেন: ফারহান ভাই আপনার পুলিশ ঘটনা শুনে খুব মেজাজ গরম লাগতেছে।পুলিশের থেকে খারাপ জিনিস আমার মনে হয়না আর আছে।আমার নিজের কিছু অভিজ্ঞতা আছে।তবে শুনে হয়তো ভালো লাগবে আপনার,এইখানে আমি শিকারী আর ওরা ছিলো শিকার।
পুলিশ নিয়ে কিছু উপদেশ বাক্য আছেঃ
"পুলিশ সাবধান!"
"পুলিশ থেকে দূরে থাকুন।নিজে বাঁচুন,অপরকে বাঁচান"
"মাছের রাজা ইলিশ,দুর্নীতির রাজা পুলিশ"
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: পুলিশ ভাল কাজ করে না,তা বলি না,তবে বেশিরভাগ সময়েই অবস্থা এমন করে রাখে যে বাদীপক্ষের অবস্থা হয় ছাইড়া দে মা কাইন্দা বাঁচি,জনস্বার্থে আর মামলা করার উৎসাহ থাকে না। আব্বার যুক্তি হলো, এই হাইজ্যাকারগুলোকে প্যাঁদানি দিয়ে ছেড়ে দিলে ১ ঘণ্টা পরেই এরা আবার একই কাজ করতো, কিন্তু মামলা করে নিজেরাই ঝামেলা ডেকে আনলাম।
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩২
অদ্রোহ বলেছেন: আমার এক দোস্ত একদিন রিকশায় মামুদের খপ্পরে পরছিল।তো মামুরা কাছাকাছি আসতেই সে রিকশা থেইকা চিল্লান দেয়,"পাড়ায় নতুন নাকি রে?"।
এই কথা শুইননাই তারা পগার পার...
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: আমার বেলায় কোনবারই কিছু দেখার সুযোগ দেয় নাই,ডাইরেক্ট অ্যাকশান
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৩
বিবর্তনবাদী বলেছেন: পুলিশ ভাইদের নিয়া একটা পোস্ট দিব, তাই কিছু বললাম না।
আর ছিনতাই নিয়া কি কমু। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে বাসায় ফিরছি। রাস্তায় জ্যামের মাঝে এক হিরোইঞ্চি এসে বলে টাকা দে। আমি বলি নাই। সে হঠাৎ মুখের ভিতর থেকে ব্লেড বের করে হাতের কাছে ধরল। আমি ঠান্ডা। এই হিরোইঞ্চিগুলার বেশির ভাগই এইচয়াইভি পজিটিভ। বাহাদুরি দেখাতে গেলে যদি ব্লেড দিয়ে আঘাত করে, তখন আমি না মরলেও রোগের ভয় ছিল।
বলে, 'একশটাকা দে'। এদিকে আমার কাছে টাকা নাই, তাই জানালাম। তখন বলে ঘড়ি খুইলা দে। দিলাম খুলে, চুপচাপ গেল গা। আমিও হাফ ছাড়লাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: হাইজ্যাকার মাত্রেই মরিয়া আর বিপজ্জনক,তবে আমার পর্যবেক্ষণ বলে,মাদকাসক্তগুলো ভয়াবহ,কারণ এদের কোন কিছুরই মায়া বা বিচার বুদ্ধি নেই, একটু দেরি করলেই মেরে দেয়, এমনকি সবকিছু দিয়ে দিলেও মেরে দেয় এমনো দেখেছি কয়েকজনের। আপনার ভাগ্য ভালো।
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৪
শন পাপড়ি বলেছেন: হে হে,আমার অভিজ্ঞতা ৫ বার ।
Click This Link
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেখলাম। আপনে দেখি রেকর্ড হোল্ডার দুঃখ কিন্ঞ্চিৎ কমলো।
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: খাইছেরে !! এই অবস্থা!!
মহিলা পুলিশ অফিসার ভুল লেখছে! কেমুন জানি সন্দেহ লাগে.....
দেখেন আর অপেক্ষা করেন।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৪০
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেখা ছাড়া করার নাই কিছু,এর নাম পুলিশ।
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: চরম বাজে অভিজ্ঞতা। পুলিশ ছুইলে ছত্রিশ ঘা...কয় ঘা খাইছেন গইণা রাইখেন। বেশি হইলে প্রবাদ পালটায় দিতে হবে
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:১৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: পোলাপান পাইসে মজা কোনদিন পারলে থানায় গিয়া দেইখো,বুঝবা
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:০১
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: এই অবস্থা!!!!
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:১৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেখেন আর কি কি হয়!
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:২৪
আবু সালেহ বলেছেন:
আহারে জটিল অবস্থা..............
তয় পুলিশের হাত থেকে কে উদ্ধার করবে??
এই প্রশ্নের উত্তর কি কেউ দিতে পারবে...?
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: এইটা আমিও জানতে চাই
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩১
রোবোট বলেছেন: ফারহান
তুমি তো ছিনতাই হওয়ায় এক্সপারট। তোমার সাথে কোথাও যাওয়া যাবে না। প্লেনে গেলেও মনে হয় প্লেন হাইজ্যাক হবে।
নুশেরা
সমবেদনা তোমার পরিবারের জন্য।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪০
ফারহান দাউদ বলেছেন: আমারে দেখলেন খালি,শন পাপড়ি তো ৫ বার,হেহেহেহে।
১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৮
অ্যামাটার বলেছেন: হা হা হা...
তবে যাই বলেন, আমি যেহেতু এখনও শিকার হইনি, তাই মজা পেলাম
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনের দেখি চরম কপাল,ঢাকা শহরে থাইকাও হাইজ্যাকড হন নাই
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪২
রোবোট বলেছেন: শন পাপৈর সাথে এক এয়ারপোর্টেও না
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: খিক খিক,হাসতেই আছি। তবে আপনেরে এখনো ধরে নাই ক্যান? এইটা ফেয়ার হইলো না
২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৮
রোবোট বলেছেন: আমারেও ধরসিলো ভাই। তবে পকেটে পয়সা ছিলো না বলে মাফ করে দিসিলো। সব দয়ার অবতার। হাজী মো: মহসিন
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: পকেটে পয়সা না থাকলে সাধারণত ভাল রকম একটা ধোলাই দেয় নাইলে চোখে মলম লাগায়া ছাইড়া দেয়,সেইদিক দিয়াও আপনের ব্যাপক কপাল।
২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫০
শন পাপড়ি বলেছেন: যারা ছিনতাইকারীর কবলে পরে নাই তারা এই পোষ্টে নিষিদ্ধ ।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম,দুনিয়ার মজলুম এক হও
২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫২
অলস ছেলে বলেছেন: যাকগে, যা গেছে সম্ভবত আর পাবেন না।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: কি কন? আমাগো চেইন,শেষমেশ মামুরা খাইবো?
২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৩৬
খারেজি বলেছেন:
চিন্তাই ছিনতাই।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: সবকিছুই ছিনতাই হয়,চিন্তাটা আর বাদ যাবে ক্যান?
২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৫২
খারেজি বলেছেন:
সেইটার জন্যও সেন্সরশিপ আছে।
অপারেশন ডালভাতের সব নিউজ তো সেন্সরড।
চিন্তা আর গজাবে কোথায়?
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: তারমানে,চিন্তা গজানির আগেই ছিনতাই,রাষ্ট্রীয় কায়দায়। যাক বেশি কথা না বলি,পরে দেখা যাইবো কেডায় ব্লগ অ্যাকাউন্ট টাই ছিনতাই কইরা ফালাইলো।
২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:০১
অপ্সরা বলেছেন: আমিও একবার মহিলা চোর ধরেছিলাম। একদম হাতে নাতে। আরেকজনের ব্যাগে দু আঙ্গুল চালিয়ে দিয়ে টাকা বের করে আনার সময় আমি দেখে ফেল্লাম। সেদিন পুরাই আমার ক্রেডিট ছিলো মহিলা চোর ধরায়।
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনি দেখি পুরষ্কার দাবী করতে পারেন তবে পুলিশের কাছে দাবী কইরেন না
২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আমি শিকার হই নাই , নিজের চোখে কাউকে শিকার হতেও দেখি নাই । আল্লাহর অসীম রহমত
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: তুমি তাইলে ঢাকা শহরের আসল চেহারাই দেখো নাই,হেহেহে।
২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
শিবলী বলেছেন: খাইছে,
চোরের উপর বাটপারি দেইখা ফালাইলেন...
আমাগ ফুলিশ গো মাথায় তো জব্বর বুদধি...
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,এখনো কিন্তু পাই নাই চেইন,বুইঝা
২৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৩
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আমিও ছিনতাই হই নাই।
চেইনটা গেলো তাইলে? মহিলাদের ধরে লাভটা কি হলো আর?
শালার চুতিয়া পুলিশের জাত! আর্মি ভালো না পুলিশ ভালো না, দেশের এমপি মন্ত্রী, সচিব কারো উপরে ভরসা নাই। এই না হলে সোনার দেশ!
১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: আসল কথা হইলো,আমরাই ভালো না। আর্মি পুলিশ মন্ত্রী এমপি এইগুলা তো আমাদের মাঝ থাইকাই হয় নাইলে আমরাই বানাই,চারদিকে তাকায়া দেখেন কয়টা লোক নিয়ম মানে। যাই হোক,আপাতত কালকে থানায় গেসিলো,কি এখটা ফর্ম ফিলআপ কইরা এরপরে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করা লাগবো,তিনি সদয় সম্মতি দিলে এরপরে ওসি'র কাছে সেইটা জমা দিলে ওসি সব দেইখা নাকি চেইন ফেরত দিবো। দেখা যাক পানি কই গড়ায়।
২৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৩
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: ছিনতাইয়ের খপ্পরে পড়ি নাই কোনদিন
তবে চুরি গেছে জিনিষ পাতি অনেক
চাটগা তখন বাইরের বাসায় ছিলাম দরজা খোলা সকালবেলায় চোর খুবই চমৎকার করে দুইটা মোবাইল মানি ব্যাগ গেচে নিয়া
১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৩৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম,হোটেল রুম থাইকা আমার দোস্তদের ৪ জনের মোবাইল একলগে নিসিলো কক্সবাজারে,ব্যাপার না।
৩০| ১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:১৯
রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: চেইন কি পুলিশ বাবা রা ফেরত দিসে???
১২ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪০
ফারহান দাউদ বলেছেন: অখনতরি দেয় নাই
৩১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:০৯
রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: হায় হায় ওগো হাত দিয়ে আনবেন কেমন নে? গেল রে........ ছিনতাইকারী কি হাজতে এখনো নাকি ছেড়ে দিসে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৩২
ফারহান দাউদ বলেছেন: না ছাড়ে নাই,বমাল ধরা পড়লে ছাড়ার নিয়ম নাই,চালান দিবে শুনলাম।
৩২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:১৮
মোসতফা মনির সৌরভ বলেছেন: ঐটা উদ্ধারের চিন্তা বাদ দেয়াই উচিত।
বাঘে - ১৮ ঘা, আর পুলিশে ৩৬,
চোর চুরি করলে, জিনিস পাওয়া গেলেও যেতে পারে, কিন্তু পুলিশের হাতে পড়লে.......
১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১১
ফারহান দাউদ বলেছেন: ৩৬ দু'গুণে ৭২ হইসে আজকাল,উল্টা আমাগোরেই এখন মামলায় না ফাঁসাইলে বাঁচি।
৩৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৯
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়লাম, ফারহান ভাই।
কেমন আছেন?
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৫৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: বরাবরের মতই,একটু হতাশ,অনেকটা ক্ষুব্ধ,আর বাকিটা কিংকর্তব্যবিমূঢ়। আপনি কেমন আছেন? শুভ নববর্ষ।
৩৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৩৯
খারেজি বলেছেন:
দাউদ, আপনার সাথে সম্ভবত একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে পি. মুন্সীর কমেন্ট নিয়ে আমার পোস্টটার বিষয়ে।
ধর্মাচরণ নিয়ে ওখানে আপনি যে মত দিয়েছেন, আমি বরং সেটাকেই গ্রহণ করি। ধর্ম ব্যক্তির একান্তই নিজস্ব চর্চার বিষয়, আর সেটার নামই ধর্মনিরপেক্ষতা। নাস্তিকতা প্রচারে আমার কোন ব্যক্তিগত উৎসাহ নেই, কিন্তু কারও তা করার স্বাধীনতা আমি সমর্থন করি।
কিন্তু পি মুন্সীর হোলসেল ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের সুবিধাবাদী বলে গাল দেয়া কমেন্টটা উপেক্ষা করা মুশকিল ছিল। আপনি লেখাটা মন দিয়ে পড়লে দেখবেন প্রসঙ্গটা মোটেই ধর্ম অধর্ম বিয়য়ে ছিল না।
শুভ নববর্ষ। ভাল থাকবেন।
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: ধর্ম নিয়া আসলে বলি নাই,এইসব ক্যাচাল এড়ায়া চলি,যার যা খুশি করুক। আমি খালি একটা প্ল্যাটফর্ম পায়া নিজের মতটা একটু জাহির করলাম,হেহেহে,ভুল বোঝাবুঝির ব্যাপারই নাই
শুভ নববর্ষ,আপনিও ভালো থাকবেন।
৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
মাজুল হাসান বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
৩৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪০
ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভ নববর্ষ। পোস্টের যবনিকাখানি ভাবায়।
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২১
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনাকেও শুভ নববর্ষ। আমরা এখনো ভাবতেই আছি,কারণ চেইন এখনো পাই নাই।
৩৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৮
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন:
শুভেচ্ছা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২২
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা।
৩৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:৫৭
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪২
ফারহান দাউদ বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
৩৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৩১
শিট সুজি বলেছেন:
পুলিশ
গু তুলিস
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: গাইলায়া লাভ নাই,চেইন বাবা তুমি পাইবা না
৪০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:০৫
কঁাকন বলেছেন: দু:খের কাহিনী খুবি মজা করে লিখছেন
ভালো থাকুন
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,মজা পান,আমরাও মজা দেখতাসি
৪১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
কোলাহল বলেছেন: আমরা আশায় আছি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: থাকেন,আমরাও আছি। এইবার কইসে কোর্টে গিয়া দরখাস্ত দিতে,কোনখানকার চেইন যে কই গড়ায়!
৪২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৫
নাহিন বলেছেন: চালায়া যান।
চেইন পাইলে পার্টি দিয়েন
১৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০১
ফারহান দাউদ বলেছেন: পার্টি দেয়ার মতই উপলক্ষ্য মনে হইতাসে,জনসেবার ম্যালা ঝামেলা!
৪৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০৪
খারেজি বলেছেন: আপ্নে ঘুমাইলেই আমি পরথম অইতাম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:৪৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: গেসিলাম তো ১ বার
৪৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:০৮
শন পাপড়ি বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
নববর্ষে ব্লগিং শুরু করছি কুফা দিয়া।পোষ্ট করছিলাম একখান।তাও ২ বার ছিনতাই হইছে।
দোয়া কইরেন বাকি দিনগুলা যেন ভালা যায়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: আমাগো জীবনটাই ছিনতাই হয়া যাইতাসে,সুখ শান্তি শুদ্ধা,আপনে তো পোস্টের উপর দিয়া সদকা পাইসেন
শুভ নববর্ষ
৪৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৫
পারভেজ বলেছেন: চেইন কি উদ্ধার হলো পরে?
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: এখনো ঠোলা মামুদের হাতে।
৪৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৪৩
সবুজ বলেছেন: আমরা ব্যবস্থার আশায় আছি,ছিনতাইকারীর হাত থেকে তো চেইন উদ্ধার হলো,পুলিশের হাত থেকে কে উদ্ধার করবে? তারপরেও আমরা আশায় আছি,আমরা আশাতে থাকি,এরাই তো আমাদের সেবাদাতা সংস্থা, আমাদের আশা না করে উপায় কি
পুলিশের ছত্রিশ ঘাঁ!
-----------
হায়রে আমার দেশ!
মনুষ বিপদে পড়লে সাহায্যত দূরে থাক, আরও বড় বিপদে ফেলে দেয়।
দেখেন কোন বড় অফিসার বা আরও ভাল হয় আর্মি অফিসার দিয়ে ব্যবস্থা করা যায় কিনা?
সমব্যথি হওয়া ছাড়া কি আর করতে পারি আমরা!
১৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: অফিসার নাই,দেখি শেষতক কি করে।
৪৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৯
নাহিন বলেছেন: পার্টি???
২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৩১
ফারহান দাউদ বলেছেন: চেইন পাইলে তারপরে পার্টি,এই বছরে,বা আদৌ কোনদিন ঐটা পাওয়া যাইবো,এমন ভরসা এখনো মামুরা দেয় নাই।
৪৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:২৬
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: কেমন আছেন ফারহাদ ?
আপনার লেখাগুলো খুব টানে........। ব্যস্ততায় ব্লগে আসা হয়না।
ভালো থাকুন।
২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৩২
ফারহান দাউদ বলেছেন: লোডশেডিং,মশা,গরম,এই নিয়ে আছি আরকি মোটামুটি।
আপনাকে আসলেই অনেকদিন দেখিনা,ভালো আছেন?
৪৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৩৪
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: ভালো আছি। আপনি ভালো তো?
লোডশেডিং,মশা,গরম এ নিয়ে আমাদের ঢাকার জীবন।
২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৪৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: ইদানিং গরম আর লোডশেডিংয়ে একটু বেশি কাবু হয়ে গেছি আরকি।
৫০| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:১২
রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: কি খবর ভাইয়া? আছেন কেমন?
২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: গরম আর লোডশেডিংয়ে আলুসিদ্ধ,তবে বাঁইচা আছি।
৫১| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:০৩
নাহিন বলেছেন: ভাইয়া এক কাজ করেন, যে কোন ছিনতাইকারীর সাথে কনট্যাক্ট করেন, যে ব্যাটা চেন টা মেরে দিয়েছে, তার কাছ থেেক ছিনতাই করতে পারলে .... উমমমমমমমমমম .... স্টারে খাওয়াবেন ।
দেখবেন কাজ হয়ে গেছে।
তরপরে আমারেও স্টারে একবার...
২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৫২
ফারহান দাউদ বলেছেন: পুলিশের চেয়ে বড় কোন ছিনতাইকারী নাই, লিগ্যালি ইলিগ্যাল, হাড়ে হাড়ে টের পাইতাসি। স্টারে খায়া বিলটা আমার নামে পাঠায়া দিলেই হইবো,দিয়া দিমুনে
৫২| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
আহমাদ মোস্তফা কামাল বলেছেন: লেখাটা আগেই পড়েছিলাম, জানানো হয়নি!
সমস্যাটার সমাধান হলো কিছু? মানে চেইন টা ফিরে পেয়েছেন?
২২ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: উঁহু,এর নাম পুলিশি প্রক্রিয়া। এখন আমরা সন্দিহান আদৌ এই চেইনের কোন অস্তিত্ব কোনকালে ছিল কিনা।
৫৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬
অন্তিম বলেছেন: ভয় পাই..........
২২ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: পাওয়া উচিত।
৫৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৬
সিনথিয়া জামান বলেছেন: দেশটার যে কি হাল হচ্ছে দিনকে দিন!!
২২ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩২
ফারহান দাউদ বলেছেন: মামুরা সবসময়ই এইরকম ছিল।
৫৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:১১
আকাশনীল বলেছেন: আমি নটরডেমের স্টুডেন্ট থাকতে দুইবার পড়ছি এদের কবলে। ২য় বার আর কিছু দেই নাই সাহস কইরা
২৪ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:১৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম,নটরডেমে পড়ার সময় আরামবাগের গল্লিতে আমাদের ২ বন্ধু পড়সিলো,ঘড়ি আর টাকা নিসিলো খালি।
৫৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
নুশেরা বলেছেন: চেইন মিললো?
নতুন লেখা দেন, পড়ি...
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২২
ফারহান দাউদ বলেছেন: চেইন মামুদের কাছে আছে,মিলবে কিনা সন্দেহ।
দৌড়ের উপর আছি,আর পিসিতে বসলেই তো লোডশেডিং খাই,লিখবো ক্যামনে?
৫৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২১
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: বাপস!!! পুলিশে রিপোর্ট করে দেশ সেবা করতে গিয়েছিলেন!!! গড...
একবার মোবাইল হারানোর জন্য পিতৃদেবের প্রবল আগ্রহ হেতু একটা জিডি করতে গিয়েছিলাম... সেকেন্ড ইন্সপেক্টর কোন কথায় বলে না কেমন জানি উদাসী উদাসী ভাব... আমিতো ভেবে পাই না আমার বর্ণিত ঘটনার কোন অংশ উনাকে এমন উদাসী করে ফেলল... উনার পাশের কনস্টেবল আমাকে বলল স্যারের বেনসন শেষ... ... নাদান পোলা আমি তাতেও বুঝি না... তারপর কনস্টেবল আমারে বাইরে নিয়ে গিয়ে বলে আপনি বেকুব নাকি!! দেন ১০০/- ... কি আর কমু..
২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৫৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: ভার্সিটিতে থাকতেও একবার মোবাইল গেছিলো,ভার্সিটির সিকিউরিটি অফিসারকে যখন বললাম কেস করবো,তার প্রবল অনাগ্রহের কারণে এই মহান কাজ করতে না পেরে খেপে ব্যোম হয়ে গেছিলাম,এখন বুঝতে পারছি,সে ব্যাটাও ভুক্তভোগী ছিল।
৫৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৪১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ছিনতাইয়ে অভিজ্ঞতা আমার একদম নেই। হয়ত উষ্ক খুষ্ক পাগল ভেবে কেউ মাল দার মনে করেনা, নিজে কখনই দামি মোবাইল ব্যবহার করতাম না, দামি মোবাইলের শখও ছিলনা।বখশি বাজার , ঠাটারী বাজারে বেশ অনেক বারই রাতে খেতে গিয়েছি, সমস্যা হয়নি। অন্যথায় আমি ঘর বন্দী থাকতে পছন্দ করি, নেহাৎ ঠেকায় না পড়লে বের হইনা। তবে বেতনের টাকা জমিয়ে কেনা ৬৪০০০ টাকার ল্যাপটপ নিয়ে রাতে বাসায় ফিরতে ভয় হত খুব। তাই জীর্ন পোষাকে, ছালা বস্তায় ভরে নিয়ে চলাচল করতাম বাইরে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৫৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: আসল কথা,আপনার কপাল ভালো। ঢাকার ম্যালা ছিনতাই হটস্পট দিয়ে চলাফেরা করেও কখনো ধরা খাইনি,ধরা খেলাম এখবার জনবহুল মৌচাকের সামনে,আরেকবার নিজের ভার্সিটির সামনে কপালে যেদিন থাকবে,কেউ আটকাতে পারবে বলে মনে হয়না
৫৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫২
ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: চেইন এখনো পাওয়া যায় নি ?
আপনার লেখাট স্টাইল তুমুল, বেশ কোহেসিভ আর ঝরঝরে। পড়তে মজা লাগে!
২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: নাহ,চেইন মামুদের জিম্মাতেই আছে,সেইটা আজীবনের জন্যই কিনা বুঝতে পারছি না
৬০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩
ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: **লেখার**
২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।
৬১| ১৪ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:৩৩
মে ঘ দূ ত বলেছেন: তবে আপনার কাহিনী শেয়ার করে একটা জনহিতকর কাজ করেছেন। যারা এখনো এদের কবলে পরেনি তারা যদি এখন একটু সতর্ক হন।
১৫ ই মে, ২০০৯ রাত ১:১৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: হেহেহে,যেদিন কপালে ধরা থাকে ঐদিন বাঁচা মুশকিল। তবে রাস্তায় কেউ ডাক দিলে বা গায়ে পড়তে চাইলে সাবধান থাকাই ভাল,পারলে লজ্জাশরম ভুইলা দৌড়,কারণ ঐটাই যা দেখলাম ছিনতাইয়ের সবচেয়ে কমন উপায়।
৬২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: ডেইলি অল্প অল্প কইরা পুরান লিখা গুলা পড়তেছি
একটু ছোট থাকতে ছিন্তাই কারি দেখার খুব শখ ছিল। এখন পর্যন্ত দেখি নাই । কিন্তু এখন খুব ভয় লাগে । সাথে ল্যাপ্টপ/ মোবাইল এর জন্য
বক্সি বাজারের রাস্তা এখনো নিরাপদ না । আমি গত টার্মে শুনলাম এক বুয়েটিয়ান ছিন্তাই হইছে
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: ধরা খাওয়াটা খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। ভয়, অপমান, অসহায়তা মিলায়া একটা বিচিত্র অনুভূতি।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১০
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: দেখা গেল না,তাদের সামনে
-------------
কমা (,) পরে ফাঁক দিতে হয়। অর্থ্যাৎ, "দেখা গেল না, তাদের সামনে" হবে।
-------------
হে হে, একবার ফাঁদে পড়লে নিস্তার নাই। পুলিশের ছত্রিশ ঘাঁ!