![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাসের শেষ। এই সময়ে মেহমান আসলে মধ্যবিত্ত পরিবাররের অনেক সমস্যা। হাতে টাকা নাই, দোকানেও ঋণ। কবিরের সাহেবের বাসায় এরকম কোন এক মাসের শেষে আসলো বিদেশগামী একগাদা মেহমান। কবির সাহেব তো দিশেহারা। করবে কি? যেসব দোকান থেকে বাকি আনে সেখান টাকা পরিশোধ না করে বাকি চাইতেও লজ্জা পাচ্ছেন। কবিরের সাহেবের প্রতিবেশী মনির সাহেবের আবার মুদির দোকান। এমনিতে প্রতেবেশি হলেও কখনো বাকি সদাই করেন নাই।কিন্তু এই বিপদের সময় অনেক ভেবে লজ্জার মাথা খেয়ে কবির সাহেব মনির সাহেবের কাছে গিয়ে বাকি চাইলো। মনির সাহেবও দিলেন বাকিতেই। কবির সাহেব সেই সাথে কিছু টাকাও ধার নিলেন।
কয়েক মাস পর একদিন মনির সাহেব কবির সাহবের দরজায় নক করলেন রাত্রে বেলা। এত রাত্রে মনির (বাকির টাকা আগেই শোধ করে দিয়েছিলেন কবির সাহেব) সাহেবকে নক করতে দেখে কিছু আশ্চর্য হলেন কবির সাহেব। কারন জিজ্ঞেস করলে মনির সাহেব বলেন
"আমার বউ শ্বশুর বাড়ি গিয়েছে ১৫ দিন হল। এই কয় ,অনেক কষ্টে পার করছি আর পারিনা। সেবার আপনার অনেক বড় উপকার করছিলাম এইবার যদি আপনি আমার একটা বড় উপকার করেন। আপনার বউকে যদি আজকে রাতের জন্য আমাকে দেন"
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দূর মিয়া!!
অইলো নাতো....
বউতো নিছে কবেই- উল্টো ফেরত চাইলে অসভ্যতা হবে বলে চাইতেও পারতেছে না; কবির সাহেব
উপরি বউয়ের খরচাপানিও কবির সাব দিয়ে নিজের ভদ্রলোকির পরিচয় দিতাছে
তার উপ্রে আবার মনির সাবের ব্যবসার জন্য ফসলি থুক্কু প্রিয় বেডরুমটাও যেটার পাশে বনবনাীর ছায়া সেই রুমটাও চুক্তিতে নিয়ে নিছে- আবার শর্তটাও সেইরাম- ভাড়া দিব কবির সাব, রুম সাজানোর খরচাও ৭০ ভাগ দিব, লাভের ১৫ % পাইব কবির বাকী সবই মনিরের
আরো কমু