![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।
বিশ্বভ্রমণে বিমানের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু বিমানে ওঠার সময় আমাদের কিছু আদবকায়দা জানার প্রয়োজন আছে। বিমানে উড়ে চলার সময় কোনটা আপনার করণীয় আর কোনটা একেবারেই করা উচিত নয়, তা নিয়েই এ রচনা।
মোবাইল ফোন বন্ধ করুন : বিমান ছাড়ার আগে যখনই মোবাইল ফোন সুইচ অফ করে দেওয়ার অনুরোধ করা হবে, তখনই আপনার সেল ফোনটি সুইচ অফ করে দিন। এই নিয়ে বিমান সেবিকা বা অন্য বিমানকর্মীদের সঙ্গে কোনো তর্ক করবেন না।
সহযাত্রীর প্রাইভেসির প্রতি সম্মান দিন : বিমানে অনেকটা সময় এক সঙ্গে যেতে হবে। এই সময় অনেকে পাশে বসা সহযাত্রীর সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু যদি দেখেন আপনার সহযাত্রীটি বই পড়ছেন বা গান শুনছেন, তাহলে তাকে বিরক্ত না করাই ভালো। তিনি হয়তো কথা বলতে চাইছেন না। পাশের মানুষটি যদি ল্যাপটপ খুলে বসেন, তাহলে ল্যাপটপের স্ক্রিনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন না। আইপড, এমপি থ্রি বা এই ধরনের কোনো গান শুনতে ইচ্ছে করে তাহলে ইয়ার ফোন ব্যবহার করুন। স্পিকারে গান শুনবেন না। এতে অন্য সহযাত্রীর অসুবিধা হতে পারে।
ওঠার প্রয়োজন পড়লে : বিমান উড়ন্তবস্থায় আসন থেকে যদি ওঠার দরকার হয়, তাহলে সামনের আসন ধরে উঠবেন না। এর ফলে সামনে বসা মানুষটির সমস্যা হতে পারে। একটু দেখুন ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্টরা কীভাবে বিমানের মধ্যে চলাফেরা করছেন। সেইভাবে হাঁটার চেষ্টা করুন। প্রয়োজন পড়লে তাদের সাহায্যও নিতে পারেন।
বাচ্চারা সঙ্গে থাকলে : বিমান ভ্রমণে আপনার সঙ্গে বাচ্চা থাকলে, অবশ্যই বাচ্চার ওপর নজর রাখবেন। দীর্ঘ ভ্রমণের সময় বাচ্চার সাধারণত একসঙ্গে অনেকটা সময় বসে থাকতে নাও চাইতে পারে। কিন্তু তাদের বোঝানোর দায়িত্ব আপনার। ফ্লাইটে খাবার পরিবেশন করা হলে, বাচ্চার খাওয়ার দিকে নজর রাখুন, যাতে আপনার বা পাশের সহযাত্রীর বসার জায়গায় খাবার পড়ে নোংরা না হয়ে যায়।
অন্য সহযাত্রী অসুবিধা করলে : অন্য সহযাত্রীর কারণে যদি আপনার কোনো অসুবিধা হয়ে থাকে, তাহলে ভদ্রভাবে আপনার অসুবিধার কারণটি তাকে খুলে বলুন। যদি তাতে কোনো কাজ না হয়, সরাসরি তর্কে না জড়িয়ে ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্টকে বলুন পরিস্থিতি সামলাতে।
টয়লেট পরিষ্কার রাখুন : দীর্ঘক্ষণ বিমানে থাকলে টয়লেট ব্যবহারের প্রয়োজন হওয়াই স্বাভাবিক। তাই টয়লেট নোংরা করবেন না। আপনার অন্য সহযাত্রীরাও তা ব্যবহার করবেন, সেটা মাথায় রাখবেন।
বিমান থেকে নামার সময় : বিমান থেকে নামার সময় অযথা তাড়াহুডে়া করবেন না। প্রথম সারির আসনে বসা যাত্রীদের আগে নেমে যেতে দিন। কারো যদি কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার তাড়া থাকে তাহলে তাকে আগে যেতে দিন। আপনার যদি এই প্রয়োজন পড়ে তাহলে সামনের যাত্রীকে অনুরোধ করুন আপনাকে যেন আগে নেমে যেতে দেওয়া হয়। বিশ্বভ্রমণে বিমানের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু বিমানে ওঠার সময় আমাদের কিছু আদবকায়দা জানার প্রয়োজন আছে। বিমানে উড়ে চলার সময় কোনটা আপনার করণীয় আর কোনটা একেবারেই করা উচিত নয়, তা নিয়েই এ রচনা।
মোবাইল ফোন বন্ধ করুন : বিমান ছাড়ার আগে যখনই মোবাইল ফোন সুইচ অফ করে দেওয়ার অনুরোধ করা হবে, তখনই আপনার সেল ফোনটি সুইচ অফ করে দিন। এই নিয়ে বিমান সেবিকা বা অন্য বিমানকর্মীদের সঙ্গে কোনো তর্ক করবেন না।
সহযাত্রীর প্রাইভেসির প্রতি সম্মান দিন : বিমানে অনেকটা সময় এক সঙ্গে যেতে হবে। এই সময় অনেকে পাশে বসা সহযাত্রীর সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু যদি দেখেন আপনার সহযাত্রীটি বই পড়ছেন বা গান শুনছেন, তাহলে তাকে বিরক্ত না করাই ভালো। তিনি হয়তো কথা বলতে চাইছেন না। পাশের মানুষটি যদি ল্যাপটপ খুলে বসেন, তাহলে ল্যাপটপের স্ক্রিনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন না। আইপড, এমপি থ্রি বা এই ধরনের কোনো গান শুনতে ইচ্ছে করে তাহলে ইয়ার ফোন ব্যবহার করুন। স্পিকারে গান শুনবেন না। এতে অন্য সহযাত্রীর অসুবিধা হতে পারে।
ওঠার প্রয়োজন পড়লে : বিমান উড়ন্তবস্থায় আসন থেকে যদি ওঠার দরকার হয়, তাহলে সামনের আসন ধরে উঠবেন না। এর ফলে সামনে বসা মানুষটির সমস্যা হতে পারে। একটু দেখুন ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্টরা কীভাবে বিমানের মধ্যে চলাফেরা করছেন। সেইভাবে হাঁটার চেষ্টা করুন। প্রয়োজন পড়লে তাদের সাহায্যও নিতে পারেন।
বাচ্চারা সঙ্গে থাকলে : বিমান ভ্রমণে আপনার সঙ্গে বাচ্চা থাকলে, অবশ্যই বাচ্চার ওপর নজর রাখবেন। দীর্ঘ ভ্রমণের সময় বাচ্চার সাধারণত একসঙ্গে অনেকটা সময় বসে থাকতে নাও চাইতে পারে। কিন্তু তাদের বোঝানোর দায়িত্ব আপনার। ফ্লাইটে খাবার পরিবেশন করা হলে, বাচ্চার খাওয়ার দিকে নজর রাখুন, যাতে আপনার বা পাশের সহযাত্রীর বসার জায়গায় খাবার পড়ে নোংরা না হয়ে যায়।
অন্য সহযাত্রী অসুবিধা করলে : অন্য সহযাত্রীর কারণে যদি আপনার কোনো অসুবিধা হয়ে থাকে, তাহলে ভদ্রভাবে আপনার অসুবিধার কারণটি তাকে খুলে বলুন। যদি তাতে কোনো কাজ না হয়, সরাসরি তর্কে না জড়িয়ে ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্টকে বলুন পরিস্থিতি সামলাতে।
টয়লেট পরিষ্কার রাখুন : দীর্ঘক্ষণ বিমানে থাকলে টয়লেট ব্যবহারের প্রয়োজন হওয়াই স্বাভাবিক। তাই টয়লেট নোংরা করবেন না। আপনার অন্য সহযাত্রীরাও তা ব্যবহার করবেন, সেটা মাথায় রাখবেন।
বিমান থেকে নামার সময় : বিমান থেকে নামার সময় অযথা তাড়াহুডে়া করবেন না। প্রথম সারির আসনে বসা যাত্রীদের আগে নেমে যেতে দিন। কারো যদি কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার তাড়া থাকে তাহলে তাকে আগে যেতে দিন। আপনার যদি এই প্রয়োজন পড়ে তাহলে সামনের যাত্রীকে অনুরোধ করুন আপনাকে যেন আগে নেমে যেতে দেওয়া হয়।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: সহমত।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো একটি দিক নিয়ে লিখেছেন। আশাকরি যারা এই পোষ্ট পড়বেন, তাদের মধ্যে সবাই এই বিষয়গুলি খেয়াল রাখবেন। আমি আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, আমরা বাংলাদেশীরা বিমানে উঠে কেবিনে ব্যাগ রাখা নিয়ে ঝামেলা করি, মোবাইল ফোন অফ করা নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি করি স্টাফদের সাথে। যেন ৫-৭ ঘন্টা মোবাইলে গান না শুনলে পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যাবে। বিমানে উঠেই প্রিয়জনকে জানানো, হ্যালো গেদির মাও, আমি তো বিমানে বইস্যা আছি। এই ছাড়লো বইল্যা। তুমি কিতা করো - ইত্যাদি টাইপ।
বিমান অনেক সময় প্রতিকুল আবহাওয়ায় পড়ে। এই সময় ওয়ার্নিং লাইট জ্বালানো থাকে। স্পিকারে এনাউন্স করেন, আমরা প্রতিকুল আবহাওয়ার ভিতর দিয়ে অতিক্রম করছি। সবাই নিজ নিজ আসনে সিট বেল্ট বেধেঁ বসে থাকুন। অথচ এই সময়ই পাবলিকের টয়লেট এমন চাপাই চাপে যে স্টাফদের নিষেধাজ্ঞা, অনুনয় সত্বেও টয়লেটে যায়। এটা সম্পূর্ণ অনুচিত।
সিট বেল্ট বাধাঁ নিয়ে আমাদের একটু এলার্জি আছে। বিমান ল্যান্ড করার পর নামার জন্য যে কি অবস্থা করে আমাদের মানুষ তা না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না। আমি আমাদের দেশের পরিচালিত আর্ন্তজাতিক ফ্লাইটের কথা বললাম।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: আরও অনেক কিছু আছে খুবই দৃস্টিকটু, যেমন নিজের সিটে বসে তিন চার ধাপ আগের সিটে বসা পরিচিত কারও সাথে খুবই উচ্চস্বরে কথা বলা (এইগুলি শিক্ষিতরাই বেশী করে), পায়ের উপর পা তুলে এমনভাবে বসা যেন পাশের প্যাসেজের উপর পায়ের জুতা বা স্যান্ডেলের শুকতলা বেরিয়ে থাকে এবং চলাচলের বিঘ্ন ঘটায়। আর ৯০% বাংগালী পাবলিক সংগে কলম বা পেন রাখেন না এবং প্রয়োজনের সময় অন্যেরটা চাওয়া-চাওয়ি করে বিরক্ত করে। আরও অনেক কিছু আছে যেগুলি কিছুটা কমনসেন্স ব্যাবহার করে বুঝতে হয় কারন সবকিছু তো আর শিখিয়ে পড়িয়ে নেওয়া যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: অধিকাংশ বাংলাদেশী যাত্রীরা এসব জানেন না জানার চেস্টাও করেন না। দুনিয়াতে সবচাইতে অসভ্য অশিক্ষিত মহাঘুষখোর আনট্রেইনড বিমান বন্দর স্টাফ হলো ঢাকার হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের স্টাফ।