নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিশ্বাসে কিছুই মেলে না

এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে তবু দেখা যায় দুরে বহু দুরে হেরার রাজতোরণ

ডিজিটালভূত

জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]

ডিজিটালভূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

জান্নাতে হুর শুধু পুরুষদের জন্য : একটি বিভ্রান্তি

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৫

আমি ইসলামী বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। কিন্তু ব্লগে ইসলাম বিষয়ে কিছু লিখতে মন চায় না। কারণ, অনেকে ব্লগটাকে শুধু বিনোদনের একটা মাধ্যম মনে করে। শিক্ষা বা মত বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করতে চায় না।

কিন্ত যখন দেখি কোন একটি ইসলামী বিষয় নিয়ে ব্লগে কৌতুহল হচ্ছে বা বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে, তখন এ বিষয় না লিখলে নিজেকে অপরাধী মনে হয়।

অনেকে ধারনা করে আল কুরআনে বিশ্বাসীদের জন্য জান্নাতে যে হুর বা সঙ্গীর কথা বলা হয়েছে তা শুধু পুরুষদের জন্য। আসলে এটা একটি ভুল ধারনা।

আরবী ভাষায় নারী ও পুরুষদের সবগুলো পারসন ভিন্ন শব্দ দিয়ে বুঝানো হয়। বাংলা ভাষায় পারসনগুলোতে নারী ও পুরুষের ভিন্নতা নেই। ইংরেজী ভাষায় কোন কোন ক্ষেত্র্রে আছে।

আল কুরআনে আল্লাহ যখন সম্বোধনের ক্ষেত্র্রে পুরুষবাচক শব্দ ব্যবহার করেছেন তখন এ শব্দ দিয়ে নারী ও পুরুষ উভয়কে বুঝানো হয়, সম্বোধন করা হয়। আল্লাহ যখন পুরুষ বাচক শব্দ ব্যবহার করে বলেন, তোমাদের উভর সিয়াম ফরজ, তখন আমরা কেহ বলি না যে, সিয়াম পুরুষদের জন্য ফরজ, মেয়েদের জন্য নয়। এ রকম শত শত দৃষ্টান্ত আছে আল কুরআন ও হাদীসে।

তাই আল্লাহ যখন পুরুষ বাচক শব্দ ব্যবহার করে বলেছেন, জান্নাতীদের জন্য হুর আছে, তখন জান্নাতী নারী ও পুরুষ সকলকে বুঝাবে।

আল কুরাআনে অসংখ স্থানে বলা হয়েছে অলাহুম ফীহা আযওয়াজুম মুতাহহরাহ, মানে তাদের জন্য জান্নাতে রয়েছে পবিত্র সঙ্গী। (উদাহরণ হিসাবে সূরা বাকারার ২৫ নং আয়াতের শেষটা দেখতে পারেন) কিন্তু আমি আশ্চর্য হই, অধিকাংশ অনুবাদকগণ এর অর্থ করেছেন, স্ত্রী। একেবারে ভুল অনুবাদ। অবশ্য তারা মানুষ। এমনকি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তর্জমাতেও এ শব্দের অর্থ করা হয়েছে সঙ্গীনি। তারাও ভুল করেছে। পরে তারা টীকা লিখে ভুল সংশোধনের চেষ্টা করেছে। তবে বাদশা ফাহদ কুরান কম্পেলেক্সের অনুদিত ভার্সনগুলোতে আমি এ ভুলটা দেখিন। তাদের ধন্যবাদ।

জাওয আরবী শব্দ। বহু বচনে আযওয়াজ। তার অর্থ হল, জোড়া। সঙ্গী-সঙ্গিনী। কিন্তু এ শব্দটির এক চেটিয়া স্ত্রী অর্থ করা হল পুরষতান্ত্রিক মানসিকতার প্রকাশ। এটা কখনো সঠিক নয়। আমার মনে হয় এ ভুল অনুবাদ এ বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য অনেকাংশে দায়ী। জাওয শব্দটি নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। এ শব্দটি দিয় স্বামী স্ত্রী উভয়কে বুঝায়।

স্বামী স্ত্রী উভয়ে যদি ঈমানী আদর্শে আদর্শবান হয় ও একে অপরকে অকৃত্রিমভাবে ভালবাসে তাহলে তারা জান্নাতে একত্রে বসবাস করবে।

দুনিয়ার স্বামী স্ত্রীরা জান্নাতে একত্রে থাকবে এ সম্পর্কে আল কুরআনের বহু স্থানে আল্লাহ তাআলা স্পষ্ট বলেছেন। বিস্তারিত জানতে

http://www.islamhouse.com/p/262011

তা ছাড়া নবী কারীম সা. বলেছেন, যে যাকে ভালবাসে সে তার সাথেই থাকবে।

হুরদের কিছু গুণাবলি আল কুরআন ও হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে। এ গুণাবিলর দুএকটি দেখে অনেকে মনে করেছেন তারা স্ত্রী জাতীয় হবে। আসলে এটা ধারনা করে নেয়া ঠিক নয়। এখানে আরবী ভাষা অলংকারের তাগলীবের নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে। একটি পারসন উল্যেখ করে উভয়টাকে বুঝানো হয়েছে। আমরা কে না জানি, আল্লাহ পুরুষদের চেয়ে নারীদের অনেক বেশী সুন্দর ও আকর্ষনীয় করে সৃষ্টি করেছেন। তাই সুন্দরের বর্ণনায় তাদের প্রসঙ্গটা বার বার আসা অপ্রাসাঙ্গিক নয়।

মনে হয় যা বুঝেছি তা বুঝাতে পারলাম না।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +২১/-১১

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১২

আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: ++++++++++++++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৩

হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: খুবই ভাল লাগল। আপনি সঠিক ভাবেই বোঝাতে পেরেছেন। আশা করি অনেকেরই বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়ক হবে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: শুনে ভাল লাগল। একজনকে বুঝাতে পারলেও লেখা স্বার্থক। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৩

মাহামুদ রাহি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। যারা এই কথাগুলো বলেন তাদের সংশোধন দরকার আছে। হুর/গিলমান যাই বলা হোকনা কেন সে তো বিনিময়, আর বিনিময় পাওয়ার যোগ্যতা আগেই তৈরী করতে হবে।
ধন্যবাদ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: সহমত অবশ্যই। ধন্যবাদ

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৪

নরাধম বলেছেন:
জান্নাতে সবচেয়ে বড় পুরষ্কার কি?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে সরাসরি দেখা।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৬

রাজসোহান বলেছেন: +++++++++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩২

আমি ভাল আছি বলেছেন: বিভ্রান্তি ছড়ানোকারীদের ধন্যবাদ। তাদের কারনেই অনেক দিনের জমে থাকা একটা প্রশ্নের উত্তর পেলাম।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪০

ডিজিটালভূত বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। ইতিবাচক। ধন্যবাদ

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫০

গরম কফি বলেছেন: বস একটা প্রশ্ন করি?

জান্নাতি হুরদের যে বর্ননা আছে তা দেখলে মনে হয় এটা কোন মহিলার শরীরের বর্ননা। গোজামিল আন্যকোথাও অন্যকোন বিষয়ে দিলে ভাল হয় না? আপনি কি নিশ্চিত আপনি যা বলেছেন তাকোন হাদীসের ব্যখ্যার অলোকে।

এটা একান্তই আপনার নিজস্ব ভাবনা এটা নিচে পদটিকা আকারে দিলে আমরা বিভ্রান্ত হতাম না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: কি বর্ণনা আছে, যা শুনলে মনে হয় নারীদের শরীর? পুরুষের বড় চোখ কি নারীরা পছন্দ করে না? আর নারীদের এমন সৌন্দর্যের বিষয় কি আছে যা খোদ নারীরা পছন্দ করে না?
আর বার বার কুরআনেই তো বলা হয়েছে সৎকর্মরায়ন নারী হোক বা পুরুষ জান্নাতে তাদের জন্য সমান পুরস্কার আছে? এরপর কেন বিশ্বাস করতে সমস্যা?

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৫

পারভেজ আলম বলেছেন: comment by: গরম কফি বলেছেন: বস একটা প্রশ্ন করি?

জান্নাতি হুরদের যে বর্ননা আছে তা দেখলে মনে হয় এটা কোন মহিলার শরীরের বর্ননা। গোজামিল আন্যকোথাও অন্যকোন বিষয়ে দিলে ভাল হয় না? আপনি কি নিশ্চিত আপনি যা বলেছেন তাকোন হাদীসের ব্যখ্যার অলোকে।


হা: হা:, উনি একটা আয়াতও দেন নাই, যেইটা তার বক্তব্যের পক্ষ্যে যায়। ওনার কথা মাইনা নিলেতো বলতে হবে জান্নাতে পূন্যবতি মহিলাদের শিমেল হুর দেয়া হবে। এখন পূন্যবতি মহিলারা শিমেল হুর পছন্দ করবে নাকি পুরাপুরি বডিবিল্ডার হাঙ্ক কিসিমের গেলমান সেইটার একটা জরিপ চালানো যাইতে পারে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫০

ডিজিটালভূত বলেছেন: বিশ্বাসে সমস্যা আছে?
আল কুরআন সকল মানুষের জন্য পথ-নির্দশক। কিন্তু সকলে পথ পায় না।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৮

জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: জান্নাতে সবচেয়ে বড় পুরষ্কার কি ?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫১

ডিজিটালভূত বলেছেন: নরাধমকে দেয়া উত্তর

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১১

রােসল আহেমদ বলেছেন: আমিও ৭০ডা হুর পামু, আমার বউও ৭০ডা হুর পাইব? কেমনে কি?

আর একখান কথা, পুরুষ বাচক শব্দ দিয়া নারী বোঝানো হইলে নারী বাচক শব্দ থাকনের দরকারডা কি? মুইছা ফালাইলেই তো হয়। আর যখন নারী বাচক শব্দ ব্যবহার করা হয় তখন কি সেটা পুরুষদের জন্যেও প্রযোজ্য?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫২

ডিজিটালভূত বলেছেন: বুঝাইতে পারলাম না।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৮

নট ডিফাইন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৩

নীড় ~ বলেছেন: আস্তাগফিরুল্লাহ, এসব কিতা কন!, এক বেডি ৭০ টা বেডারে লাগাইবো! তওবা তওবা!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: লাগানোর কথা আসল কোথা থেকে?

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৪

ভিজামন বলেছেন: ভাই পুরুষ / নারী বুঝিনা এত কষ্ট কইরা আমল কইরা বুরি বুরি হুর নেওনের কুন শখ নাই...
তাদের দেইখা টের না পাওয়া গেলেও তো তাদের বয়স হাজার হাজার বছর...
আর যাগো শইলের এক দিক থাইক্যা অন্য দিক দেখা যাইব তাবা কেমতে সুন্দর হয় ওগো তো দেখাই যাইব না... সামনে দাড়াইলে ওরে ভেদ কইরা দেহুম পিছনের ওয়াল !!!

আর ইহ কালে যারা পর নারীর প্রতি আকৃষ্ট (প্রকাশ্যে/গোপনে) তারাই পরকালে হুরের প্রতি আকৃষ্ট হয় অবচেতন মনের কল্যানে... কারণ নিত্য নতুন নারীদেহ যে তাদের খুবই প্রিয়...

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: কিছুই বুঝেন নাই

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

একাকী বালক বলেছেন: হুমমমম।


জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: জান্নাতে সবচেয়ে বড় পুরষ্কার কি ? >>> আল্লাহর দেখা পাওয়া।


নীড় ~ বলেছেন: আস্তাগফিরুল্লাহ, এসব কিতা কন!, এক বেডি ৭০ টা বেডারে লাগাইবো! তওবা তওবা! >>> বিয়ে দিয়ে দেওয়া হবে। আল্লাহর উপস্থিতিতে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: সহমত

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৮

আবদুল্লাহ্-আল-মামুন (সোহাগ) বলেছেন: এপারে নারীলোভ করলে দোষ, আর নারীর লোভ দেখাইয়াই পূণ্য করানোর চেষ্টা!
লালন বলে, পাপ-পূণ্যের কথা আমি কারে বা শুধাই?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: ওটাতো বাউলিজমের কথা। ইসলামের নয়।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৯

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! খুব ভালভাবে বোঝাতে পেরেছেন। এতদিন আপনাকে শুধু শুধু ভূত ভেবে ভয় পেতাম। এখন মনে হচ্ছে কাজটা ঠিক হয়নি। আবারও অনেক ধন্যবাদ! :)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: চমৎকার অনুভব। ভূত যেমন কাছে থাকলেও ধরা যায় না, আমিও তেমন। আপনার কাছে থাকলেও আপনি বুঝবেন না আমি . . . । তবে ভূত-কে ভয় পেলে ভয়ই পাবেন। জয় করতে ইচ্ছা করুন। অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৭

মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বহুল প্রচলিত এই বিভ্রান্তিটা দূর করার জন্য

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: একি ধরণের কথা অনেক আগে কাঙ্গাল মুরশীদ বলেছিলেন। সেটাকে নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটাই এখানে কপি পোস্ট করে দিচ্ছি, সেখানে আপনার বক্তব্য আশা করছি ......

ভালো কথা, আপনার পোস্টে যথারীতি মাইনাস দিয়েছি ....

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪১

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমার পোষ্ট প্লাসে মাইনাসে প্রায় সমানে সমান থাকে। তাই চিন্তা নাই

১৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৬

নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: পোস্ট শিরোনামঃ কাঙ্গাল মুরশীদের হুরতত্ত্ব এবং কিছু কথা
লিংকঃ Click This Link

কাঙাল মুরশীদ বলেছেন ( Click This Link)
"....বেহেস্তের বর্ণনায় কোথায় বলা আছে যে হুরদের সাথে বেহেস্তবাসীর যৌন সম্পর্ক থাকবে? কোথাও নাই, কিন্তু আপনাদের সমস্যাহল সুন্দরী নারী থাকবে আর তার সাথে যৌন সম্পর্ক থাকবে না এটা আপনারা কল্পনাও করতে পারেন না। কোরআনের কোথাওতো হুরদের লিঙ্গের কথাও বলা নাই - তার নারী হবে না পুরুষ হবে সেটাই যেখানে সুনির্দিস্ট নয় - সেখানে তাদের সাথে যৌন সম্পর্কের বিষয়টি নিজেরা ধরে নিয়ে বেহেস্তকে গনিকালয় ভাবাটা কতটা যৌক্তিক?"

কাঙ্গাল মুরশীদের এ ধরণের আলোচনা আমার কাছে নতুন, হয়তো অনেকের কাছেও তাই। তাই ভাবি একটু অনুসন্ধান করে দেখা যাক!

কোরআনের কিছু আয়াত দেখিঃ
৫৫:৫৬-৬০: তাদের মধ্যে আছে সলাজ নম্র, আয়তলোচন- এদের আগে কোন মানুষ তাদের স্পর্শ করেনি , আর জ্বিনও নয়। সুতরাং তোমাদের প্রভুর কোন অনুগ্রহ তোমরা অস্বীকার করবে? তারা যেন চুনি ও প্রবাল। সুতরাং তোমাদের প্রভুর কোন অনুগ্রহ তোমরা অস্বীকার করবে? ভালোর পুরস্কার কি ভালো ছাড়া অন্য কিছু হবে?- অনুবাদকঃ জহুরুল হক

কোরআন শরীফ ডট অর্গের অনুবাদঃ

فِيهِنَّ قَاصِرَاتُ الطَّرْفِ لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَانٌّ (56
তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগণ- কোন জ্বিন ও মানব পূর্বে তাদের ব্যবহার করেনি।
Wherein both will be those (maidens) restraining their glances upon their husbands, whom no man or jinn yatmithhunna (has opened their hymens with sexual intercourse) before them.

فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ (57
অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
Then which of the Blessings of your Lord will you both (jinns and men) deny?

كَأَنَّهُنَّ الْيَاقُوتُ وَالْمَرْجَانُ (58
প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমনীগণ
(In beauty) they are like rubies and coral.

فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ (59
অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
Then which of the Blessings of your Lord will you both (jinns and men) deny?

هَلْ جَزَاء الْإِحْسَانِ إِلَّا الْإِحْسَانُ (60
সৎকাজের প্রতিদান উত্তম পুরষ্কার ছাড়া আর কি হতে পারে?
Is there any reward for good other than good?


ইবনে কাথিরের অনুবাদ ও তাফসীরঃ ( Click This Link)

Allah then said;

[فِيهِنَّ خَيْرَتٌ حِسَانٌ ]

(Therein will be Khayrat Hisan meaning, there are various types of good and delightful things in these two gardens in Paradise, according to Qatadah. It was also said that Khayrat is plural of Khayrah and it is a righteous, well-mannered, beautiful woman, according to the majority of scholars, and it is also reported from Umm Salamah as a Hadith from the Prophet . There is another Hadith saying that Al-Hur Al-`Ayn will sing,

«نَحْنُ الْخَيْرَاتُ الْحِسَانُ، خُلِقْنَا لِأَزْوَاجٍ كِرَام»

("We are Al-Khayrat Al-Hisan, we were created for honorable husbands.
'') Allah said:

[حُورٌ مَّقْصُورَتٌ فِى الْخِيَامِ ]

(Hur (beautiful, fair females) guarded in pavilions but He said about the first two gardens,

[فِيهِنَّ قَـصِرَتُ الطَّرْفِ]

(Wherein both will be Qasirat At-Tarf,) There is no doubt that the chaste wives that restrain their glances themselves, are better than those guarded in pavilions even though both are secluded. About Allah's saying:

[فِى الْخِيَامِ]

(in pavilions Al-Bukhari recorded that `Abdullah bin Qays said that the Messenger of Allah said,

«إِنَّ فِي الْجَنَّةِ خَيْمَةً مِنْ لُؤْلُؤَةٍ مُجَوَّفَةٍ، عَرْضُهَا سِتُّونَ مِيلًا، فِي كُلِّ زَاوِيَةٍ مِنْهَا أَهْلٌ، مَا يَرَوْنَ الْاخَرِينَ يَطُوفُ عَلَيْهِمُ الْمُؤْمِنُون»

(Verily, in Paradise, the believer will have a tent from a hollow pearl, the width thereof is sixty miles. In each corner of it there are wives for the believer that do not see the other wives, and the believer will visit them all.) In another narration the Prophet said that this tent is thirty miles wide. Muslim recorded this Hadith and in his narration, the Prophet said,

«إِنَّ لِلْمُؤْمِنِ فِي الْجَنَّةِ لَخَيْمَةً مِنْ لُؤْلُؤَةٍ وَاحِدَةٍ مُجَوَّفَةٍ، طُولُهَا سِتُّونَ مِيلًا، لِلْمُؤْمِنِ فِيهَا أَهْلٌ يَطُوفُ عَلَيْهِمُ الْمُؤْمِنُ فَلَا يَرَى بَعْضُهُمْ بَعْضًا»

(Verily in Paradise, the believer will have a tent made of a hollow pearl the length thereof being sixty miles. In it, the believer will have wives who do not see each other, and the believer will visit them all.) Allah the Exalted said,

[لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلاَ جَآنٌّ ]

(Whom never were deflowered by a human before nor Jinn.) We explained this meaning before. Allah added in the description of the first group of the believers' wives,

আরেকটি ইসলামী প্রশ্ন উত্তর ভিত্তিক সাইট ( http://www.islamqa.com/en/ref/4994) এ একটি প্রশ্নের (দুনিয়ায় বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ক নিষিদ্ধ কিন্তু বেহেশতে নিষিদ্ধ না) জবাবে Sheikh Muhammed Salih Al-Munajjid কোরআনের অনেক আয়াত ও হাদীসের মাধ্যমে দেখান যে, বেহেশতে হুরদের সাথে মুত্তাকীদের বিয়ে দেয়া হবে। হুররা বেহেশতীদের স্ত্রীই হবেন।

যেমনঃ এমন কিছু কোরআনের আয়াত হচ্ছে:

=>>" and We shall marry them to Hooris [female fair ones] with wide, lovely eyes" [al-Dukhaan 44:54].

কোরআন শরীফ ডট অর্গের অনুবাদঃ
كَذَلِكَ وَزَوَّجْنَاهُم بِحُورٍ عِينٍ (54
এরূপই হবে এবং আমি তাদেরকে আনতলোচনা স্ত্রী দিব।
So (it will be), and We shall marry them to Houris (female fair ones) with wide, lovely eyes.

==>>“And (there will be) Hoor (fair females) with wide lovely eyes (as wives for Al-Muttaqoon – the pious).
Like unto preserved pearls.
A reward for what they used to do.”
[al-Waaqi’ah 56:22-24]

কোরআন শরীফ ডট অর্গে এই আয়াতটি দেখিঃ

وَحُورٌ عِينٌ (22
তথায় থাকবে আনত নয়না হুরগণ
And (there will be) Houris (fair females) with wide, lovely eyes (as wives for the pious),

তেমনি একটি সহীহ হাদীস হচ্ছেঃ
Abu Hurayrah (may Allaah be pleased with him) said, the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) said:

"The first group to enter Paradise will look like the moon on the night when it is full, then those who follow them will look like the brightest star in the sky; they will not urinate or defecate or spit or blow their noses. Their combs will be of gold and their sweat will be musk and their incense-burners will be pearls. Their wives will be al-hoor al-'iyn. Their appearance will be the same and they will look like their father Adam who was sixty cubits tall".

মারেফুল কোরআনের তাফসীরের দিকেও একটু চোখ বুলানো যাকঃ
( Click This Link)

"আর রহমানের" ৫৬-৬০ এর অনুবাদ তারা করেছে এভাবেঃতথায় থাকবে আনতনয়না রমনীগণ, কোন জ্বিন ও মানব পূর্বে যাদেরকে ব্যব হার করেনি। অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালন কর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমনীগণ। অতএব তোমরা উভয়ে তোমাদের পালন কর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? সৎ কাজের প্রতিদান উত্তম পুরষ্কার ব্যতীত আর কি হতে পারে?

তাফসীরে আলোচনা করেছে এরকমঃ
... তথায় (উদ্যানের প্রাসাদসমূহে) আনতনয়না রমনীগণ (অর্থাৎ হুরগণ) থাকবে, যাদেরকে তাদের (এই জান্নাতীদের ) পূর্বে কোন জ্বিন ও মানব ব্যবহার করেনি (অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে অব্যবহৃতা হবে)। অতএব হে জ্বিন ও মানব! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার (এত অবদানের মধ্য থেকে) কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে? (তাদের রূপলাবন্য এত পরিষ্কার ও স্বচ্ছ হবে যে) যেন তারা প্রবাল ও পদ্মরাগ। অতএব হে জ্বিন ও মানব! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার (এত অবদানের মধ্য থেকে) কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?......

.... لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَانٌّ - এখানে طمث শব্দটি একাধিক অর্থে ব্যব্হৃত হয়। এর এক অর্থ হায়যের রক্ত। যে নারীর হায়েয হয় তাকে طا مث বলা হয়। কুমারী বালিকার সাথে সহবাসকেও طمث বলে। এখানে এই অর্থই বোঝানো হয়েছে। আয়াতের দ্বিবিধ অর্থ হতে পারে। এক. যেসব রমনী মানুষের জন্য নির্ধারিত তাদেরকে কোন মানুষ এবং যেসব রমনী জ্বিনদের জন্য নির্ধারিত তাদেরকে কোন জ্বিন স্পর্শ করেনি। দুই. দুনিয়াতে যেমন মাঝে মধ্যে মানব রমনীদের উপর জ্বিন ভর করে বসে, জান্নাতে এরূপ কোন আশংকা নেই।

একই সুরার ৭০ নম্বর আয়াত فِيهِنَّ خَيْرَاتٌ حِسَانٌ এ خَيْرَاتٌ অর্থ চারিত্রিক দিক দিয়ে সুশীলা এবং حِسَانٌ অর্থ দেহাবয়বের দিক থেকে সুন্দরী। উভয় উদ্যানের রমনীগণ সমভাবে এই বিশেষণে বিশেষিত হবে।

এর বাইরে ৩৭:৪০-৪৮, ৪৪:৫১-৫৫, ৫২:১৭-২০, ৭৮:৩১ আয়াত সমূহে; Vol. 4, p. 172, No. 34 হাদীসে একই ধরণের বক্তব্যের সন্ধান মিলে।

ফলে এসমস্ত কোরআন-হাদীসের আলোচনা, তাফসীর থেকে দেখা যাচ্ছে যে, বেহেশতে হুরদের অবস্থান মুত্তাকীদের জন্য পুরষ্কার স্বরূপ, তারা স্ত্রী লিঙ্গ এবং এই হুরদের সম্পর্কে বলা হচ্ছে যে, তারা সুন্দরী, আয়তলোচনা/ আনতলোচনা, অনন্ত যৌবনধারী, অন্তপুরবাসিনী, কুমারী, জ্বিন/মানুষ তাদের কখনো স্পর্শ পর্যন্ত করেনি, প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ, beautiful, fair, chaste, like pearls & coral, man or jinn yatmithhunna (has opened their hymens with sexual intercourse) before them, virgin প্রভৃতি।

উপরন্তু বলা হচ্ছে যে, মুত্তাকীদের সাথে তাদের বিয়ে দেয়া হবে বা হুররা নেক বান্দাদের স্ত্রী হিসাবে থাকবে।


সুতরাং, এসব আলোচনা থেকে এটাই স্পষ্ট হচ্ছে যে, কাঙ্গাল মুরশীদের বক্তব্য "হুর দের লিঙ্গ কোরআনে ডিফাইনড না, বা মুত্তাকিদের সাথে হুরদের যৌন সম্পর্কের ব্যাপারে কিছু বলা নাই" - আসলে সঠিক না।

কিন্তু, তাহলে এমন কথা ওনার উদ্দেশ্য কি?
তাই আরো ঘাটতে আরম্ভ করি.....

আসলেই কি কোথাও কোন জায়গায় কোন তাফসীরে কি বলা হয়েছে যে, হুরদের লিঙ্গ আনডিফাইনড বা হুররা বেহেশতবাসীদের জন্য অন্য ধরণের পুরষ্কার- বা তারা স্ত্রী নন????

দেখা যাক কিছু পাই কি - না!!

হুম, খুঁজতে খুঁজতে আরেক ধরণের ব্যাখ্যা পেয়েও গেলাম।

সেটা হলো মোহাম্মাদ আসাদের তাফসীর। মোহাম্মাদ আসাদের কোরআন অনুবাদ ও তাফসীর কিছুটা ভিন্নরকম।

এবারে আসাদের কোরআন অনুবাদ ও তাফসীর দেখিঃ

৫৫:৫৬: In these [gardens] will be mates of modest gaze, whom neither man nor invisible being will have touched ere then. [As regards the expression qasirat at-tarf (lit., "such as restrain their gaze"), ]

৫৫:৭২: [There the blest will live with their] companions pure* and modest, in pavilions [splendid] - [For this rendering of the plural noun hur (which is both masculine and feminine)]

৫৬:২২: And [with them will be their] companions pure, most beautiful of eye, [The noun hur - rendered by me as "companions pure" - is a plural of both ahwar (masc.) and hawra (fem.), either of which describes "a person distinguished by hawar", which latter term primarily denotes "intense whiteness of the eyeballs and lustrous black of the iris" (Qamus). In a more general sense, hawar signifies simply "whiteness" (Asas) or, as a moral qualification, "purity" (cf. Tabari, Razi and Ibn Kathir in their explanations of the term hawariyyun in 3: 52). Hence, the compound expression hurin signifies, approximately, "pure beings [or, more specifically, "companions pure"], most beautiful of eye" (which latter is the meaning of in, the plural of ayan). In his comments on the identical expression in 52: 20, Razi observes that inasmuch as a person's eye reflects his soul more clearly than any other part of the human body, in may be understood as "rich of soul" or "soulful". As regards the term hur in its more current, feminine connotation, quite a number of the earliest Quran-commentators - among them Al-Hasan al-Basri - understood it as signifying no more and no less than "the righteous among the women of the human kind" (Tabari) - "[even] those toothless old women of yours whom God will resurrect as new beings" (Al-Hasan, as quoted by Razi in his comments on 44: 54).

৩৮:৫২ having beside them well-matched mates of modest gaze. [Lit., "such as restrain their gaze", i.e., are of modest bearing and have eyes only for their mates (Razi). This allegorical reference to the delights of paradise occurs in the Quran three times (apart from the above instance, which is chronologically the earliest, in 37: 48 and 55: 56 as well). As an allegory, this phrase evidently applies to the righteous of both sexes, who in the life to come will be rejoined with those whom they loved and by whom they were loved in this world: for, "God has promised the believers, both men and women, gardens through which running waters flow, therein to abide, and goodly dwellings in gardens of perpetual bliss"

36: 56: that in this paradise "will they and their spouses on couches recline" - i.e., will find peace and inner fulfillment with and in one another. (For an explanation of the term atrab, rendered by me as "well-matched")]

সুতরাং, অবশেষে কাঙ্গাল মুরশীদের কাছাকাছি একটি দৃষ্টিভঙ্গী বা বক্তব্য পাওয়া গেলো।
১৯০০ সালে পোল্যাণ্ডের (তৎকালীন অস্ট্রিয়ার) লিওপোল্ড ওয়েইস এ ইহুদী পরিবারে জন্মগ্রহণকারী এবং ১৯২৬ সালে ইসলাম ধর্মে কনভার্টেড হওয়া ( Click This Link) মোহাম্মাদ আসাদের মতে হুর শব্দটি পুংলিঙ্গ আহওয়ার ও স্ত্রীলিঙ্গ হাওয়ার উভয়েরই বহুবচন। অতএব হুর স্ত্রী ও পুং উভয় লিঙ্গের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। ১৭ বছরের সাধনার ১৯৮০ সালে প্রকাশিত "মেসেজ অব কোরআন" এর রচয়িতা আসাদ তার কোরআন অনুবাদে "হুর" শব্দটির মানে হিসাবে তাই "খাঁটি সঙ্গী" ব্যবহার করেছেন।

কিন্তু, আসাদের অনুবাদেও আমরা এই "খাঁটি সঙ্গী"কে পাই জান্নাতীদের অর্থাৎ দুনিয়ার মুত্তাকীদের জন্য পুরষ্কার হিসাবে বলেছেন এবং জান্নাতবাসীর সাথে well matched এ কথাটিও উল্লেখ করেছেন।

সুতরাং-
১। হুরকে যদি উভয় লিঙ্গের জন্য প্রযোজ্যও ধরে নিই- তারপরেও দাঁড়ায়, যে জান্নাতবাসীর জন্য হুরের ভূমিকা স্পাউস হিসাবেই, অর্থাৎ এক্ষেত্রে যেটি দাঁড়ায় সেটি হলো জান্নাতবাসী পুরুষ হলে হুর নারী এবং জান্নাতবাসী নারী হলে হুর পুরুষ। (কেননা তা নাহলে, সমলিঙ্গের সাথে well matched হতে হয়!)।

২। আসাদের অনুবাদেও তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে হুরদের কোন মানুষ বা জ্বিন স্পর্শ করেনি- সুতরাং নারী হুর যেমন কুমারী- তেমনি পুরুষ হুর কুমার!!

৩। বিভিন্ন আয়াতের তাফসীরে ও হাদীসে দেখা যায় প্রতি জান্নাতবাসীর জন্য একাধিক হুর থাকবে; সে হিসাবে নারী জান্নাতবাসীর কি একাধিক পুরুষ হুর সঙ্গী থাকবে?

৪। হুর শব্দটি উভয়লিঙ্গেরই বহুবচন হলেও আয়াত সমূহে আমরা এই শব্দটির সাথে থাকা অন্যান্য শব্দ (বিশেষণ ও ক্রিয়া) স্ত্রীলিঙ্গ পাই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: আরো গবেষণার জন্য রেখে দিলাম।

২০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৯

বাতাসের রূপকথা বলেছেন: ভিজামন, আবদুল্লাহ্-আল-মামুন (সোহাগ), নীড়, রােসল আহেমদ, গরম কফি - my question you guys - how much did you study about quran and religion ? I believe you guys wholly depends on gossip or guess to be a smart moron without studying anything.

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: আসুন, আমরা বাংলায় গান গাই . . . . . ..।

২১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

১২৩৪ বলেছেন: bepar ta erokom hole ghrohon korte kono problem thake na. Amar baba amar mayer sathei thakbe - er theke shundor onuvuti r ki hote pare ?

manus khamakha keno shundor cintar majhe oshundor k dhukai? :(

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমারও জিজ্ঞাসা।

২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৮

নাজনীন১ বলেছেন: শেখ ফজলে এলাহীর পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে দুটো প্রবন্ধ পেলাম এ ব্যাপারে, এখানে লিঙ্ক দিয়ে রাখি, একসাথে থাকুক সব ডকুমেন্টস।

Click This Link

Click This Link

মানুষের হুরের ব্যাপারে কৌতুহলের মাত্রা দেখলে আমার শুধু একটা কথাই মনে হয়, বেহেশ্তে যেতে পারবো কিনা সেটারই নাই ঠিক, আল্লাহ্‌ যদি মাফ না করেন কোন রক্ষা নেই, আবার হুর কয়জন পাব, কেমন হবে.........

আর লেখক আপনি এতো অলস কেন? ইসলামের ব্যাপারে পোস্ট দিতে চাইলে একটু রেফারেন্স দিয়ে দিয়েন। কোরআন-হাদীস যদি সবার ঠিকভাবে পড়াই থাকতো তাহলে কি আর এ বিতর্ক আসে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪২

ডিজিটালভূত বলেছেন: আসলে অনেকে হুরের বিষয়টি আলোচনায় এনে ইসলাম-কে খাটো করে দেখাতে চায় বা ইসলামী বিশ্বাসকে বিদ্রুপ করতে চায়। ইসলাম সম্পর্কে মেয়েদের ক্ষ্যাপাতে চায়। বুঝাতে চায়, ইসলাম পরকালেও তোমাদের সাথে বৈষম্যমুলক আচরণ করবে।
জান্নাতের সুখ,শান্তি, আনন্দ ফুর্তির বর্ণনা দেয়া সম্ভব নয়। এটা আল্লাহ তাআলা কুরআনে ও হাদীসে কুদসীতে বহুবার বলেছেন। এতটুকু মেনে নেয়াই যথেষ্ট।
আপনি আমাকে ঠিকই চিনতে পেরেছেন, আমি অলস। রেফারেন্স উল্যেখ করতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। তবু প্রস্তুত থাকি, কোন কিছুর সুত্র চাহিবামাত্র তা দিয়ে দেয়ার জন্য।
দ্বিতীয়ত আমি পড়াশুনা করেছি এ্যারাবিক মিডিয়ামে। ইংরেজীতে দুর্বল। আরবী গ্রন্থের রেফারেন্স দিলে পাঠকদের বুঝতে কষ্ট হবে বলে এড়িয়ে যাই। আপনার এ মুল্যবান পরামর্শের জন্য অনেক শোকরিয়া।

২৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৫

ধ্রুব তারা বলেছেন: আমি ধর্ম সম্পর্কে বেশি একটা জানি না। আমাকে তবে একজন ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই যদি জান্নাতবাসী হয় তবে দুজনেই জান্নাতে একত্রে রবেন। যদি কোন পুরুষ জান্নাতে যান তবে হুর থাকবে তার জন্য। আর নারীর জন্য থাকবে শিশু। ব্যাপরটা কি এরকম? ব্যাখ্যা করে দিলে ভাল হবে। (আমি ক্যাচাল করার জন্য প্রশ্নটা করছি না, করছি জানার জন্য)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫০

ডিজিটালভূত বলেছেন: স্বামী স্ত্রী দুজন ঈমানদার হলে তারা জান্নাতে থাকবেন এমনকি তার ঈমানদার সন্তানেরাও তাদের সাথে জান্নাতে একসাথে থাকবেন বলে আল্লাহ আল - কুরআনে বলেছেন। আমার পোষ্টে যে বইটির লিংক দিয়েছি এটা পড়লে আপনি সব কিছু জানতে পারবেন। ওখানে কেয়ামত, কবর, জান্নাত ও জাহান্নামের বর্ণনা রয়েছে বিশুদ্ধ সুত্রে। মানে কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের মাধ্যেম উপস্থাপন করা হয়েছে প্রতিটি বিষয়।
আর নারীদের সেবার জন্য শিশু থাকবে এ তথ্যটা সঠিক নয়।

২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৬

ধ্রুব তারা বলেছেন: আমার আগের কমেন্টটিতে পুরুষ বা নারী যদি একা জান্নাতে যান তার সঙ্গী ব্যতীত সে সম্পর্কে নির্দেশ করেছি।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: এমতাবস্থায় তাকে জান্নাতে সঙ্গী/সঙ্গীনি দান করা হবে।

২৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৩

ধ্রুব তারা বলেছেন: নারীদের সেবার জন্য শিশু থাকবে তিনি বলেননি। বলেছেন নারীদের আত্মিক সুখের জন্য শিশু থাকবে। মানে নারীদের মাতৃত্ববোধ যেন অটল থাকে এবং তারা যেন সুখী হয়। বইটি পড়ব এখন। ধন্যবাদ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: নারীরা যদি চান তাদের জন্য শিশু-সন্তান, তাহলে তা তাদের জন্য থাকবে।

২৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৪

গরম কফি বলেছেন: বাতাসের রূপকথ@ ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করতে চাইনা কিন্তু কেউ নিজস্ব ধারনা নিয়ে গোজামিল দিয়ে গেলে তাও শুনতে চাইনা। আমি জানি আমি কি জানি শুধু এটুকু বলতে পারি আয়াত ব্যাখ্যার যোগ্যতা আমার নাই আপনার যদি থাকে সেটা হাদীসের আলোকে করুন। বলা হয়ে থাকে কোরানের ব্যাখ্যা হাদীস আর এ নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু হাদীস আছে । এবং সেখানেই এই প্রশ্নর জবাব আছে নতুন করে ফতোয়া আশা করছিনা নিজেও দিতে চাচ্ছিনা কোন রেফারেন্স ও দিতে চাচ্ছিনা । ধর্ম একটি বিশ্বাস ব্লগ চায় প্রমান । ধর্মে অনেক বিষয় আছে যা বিশ্বাসের উপর দাড়িয়ে আছে।
এ বিষয়ে অহেতুক বিতর্কে আমার অনাগ্রহের জন্য মাফকরবেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২২

ডিজিটালভূত বলেছেন: দু একটি হাদীস দিন, আমি বুঝিয়ে দেই। হাদীস আল কুরআনের ব্যাখ্যা অবশ্যই। কিন্তু তাই বলে দুর্বল, বানোয়াট হাদীস গ্রহণযোগ্য হবে না। সহীহ হাদীস দিয়ে কুরআনের ব্যাখ্যা করতে হবে।

২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১০

নাজনীন১ বলেছেন: আমি স্কুলে থাকতে আরবী গ্রামার পড়লেও খুব একটা মনে নেই। এখনোও অনলাইনে দেখে চেক করা যায়, তবুও আপনি যেহেতু আরবী লাইনে পড়েছেন তাই সহজে আপনার কাছে জিজ্ঞ্যেস করিঃ

১। কোরআনের কোন আয়াতে "হুরুন ই'ন", কোন আয়াতে "হুরিন ই'ন" লেখা আছে (উপরে নাস্তিকের ধর্মকথার কমেন্টে যে আয়াতগুলো দেয়া আছে), এর দ্বারা কি কোন অর্থ বা লিঙ্গ পরিবর্তন হয়? আরবী সাহিত্যে আর কোথাও কি হুর শব্দটার ব্যবহার আছে, কোরআন নাযিলের আগে?

২। "খায়রাতুন" -- এটা নারীবাচক শব্দ না?

৩। «إِنَّ لِلْمُؤْمِنِ فِي الْجَنَّةِ لَخَيْمَةً مِنْ لُؤْلُؤَةٍ وَاحِدَةٍ مُجَوَّفَةٍ، طُولُهَا سِتُّونَ مِيلًا، لِلْمُؤْمِنِ فِيهَا أَهْلٌ يَطُوفُ عَلَيْهِمُ الْمُؤْمِنُ فَلَا يَرَى بَعْضُهُمْ بَعْضًا

এ আয়াতে ঠিক কোন শব্দ দিয়ে স্ত্রী বা রমণী বোঝানো হয়েছে? যদিও "বিশ্বাসীদের" বেলায় মু'মিনুন শব্দ দেখা যাচ্ছে।

৪। لَمْ يَطْمِثْهُنَّ إِنسٌ قَبْلَهُمْ وَلاَ جَآنّ --- এখানে "ইনসুন" এবং "জ্বীনুন" শব্দ দিয়ে জাতি বোঝানো যায়, পুরুষ মানুষ বা পুরুষ জ্বীন না ধরলেও তো চলে, নাকি?


৫। সূরা আর রাহমানের আয়াতে قَـصِرَتُ -- এ শব্দের অর্থ কি? শব্দটা তো নারীবাচক, ঠিক?

৬। সূরা নিসার ৫৭ নং আয়াতে "আজওয়াযুম মুতাহ্‌হারাতুন" শব্দদুটো পুরুষবাচক নাকি নারীবাচক?


১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

ডিজিটালভূত বলেছেন: উত্তর:
১- আল কুরআনে ৫৬ নং সূরা আল ওয়াকেয়ার ২২ নং আয়াতে হুর ইন শব্দটি এসেছে। এখানে দুটো শব্দ, হূর حور আর عين ইন শব্দের অর্থ হল ডাগর চোখ ওয়ালা।
কুরআন নাযিলের পূর্বে আরবে ব্যাপক ভাবে শব্দটির প্রচলন ছিল। শব্দটি স্ত্রী বাচক না হলেও পরিভাষায় স্ত্রী লিঙ্গ নির্দেশ করে।

২- খাইরাতুন শব্দটি নারীবাচক বহু বচন। (সূরা আর রাহমানের ৭০ নং আয়াত)

৩- এটি কুরআনের কোন আয়াত নয়। আমার পুরো কুরআন যেহেতু এখনো মুখস্থ আছে তাই চোখ বুজে বলে দিলাম। খোজার দরকার নেই। এটি একটি হাদীস এখানে আহল শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। আহল শব্দটির অর্থ পরিবারবর্গ, অনুসারী ইত্যাদি।

৪- এ শব্দ দুটো নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

৫- হ্যা, নারী বাচক।

৬- শব্দ দুটো উভয় লিঙ্গ নির্দেশ করে। মুলত আযওয়াজ শব্দটি যাওজ এর বহু বচন। যাওজ অর্থ স্বামী, জোড়। আর স্ত্রী লিঙ্গে এর এক বচন হল যাওজাহ। বহ বচনে জাওযাত। তবে জাওয শব্দটি স্ত্রী ও পুরুষ উভয়কে বুঝায়।
যদি যাওজাতুন মুতাহহারতুন বলা হত, তাহল অর্থ হত, পবিত্র স্ত্রীগন। কিন্তু বলা হয়েছে আযওয়াজ মুতাহহারাতুন, এর মূল অর্থ পবিত্র স্বামীগন। পরিভাষায় দুটোকে বুঝায়। তাই সঠিক অর্থ হবে পবিত্র সঙ্গী সঙ্গীনি।

জানতে চাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৬

হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: জ্ঞানপিপাসু আর জ্ঞানপাপীদের মধ্যে বিস্তর ফারাক রহিয়াছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

ডিজিটালভূত বলেছেন: সঠিক কথা বলিয়াছেন বন্ধু।

২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪০

ভিজামন বলেছেন: আমি ভাই সাদা মাটা লোক.. প্যাচপোচ বুঝিনা...
তয় এতটুকু বুজি ইহকালের নারীর লোভ = পরকালের হুরের লোভ... (বিসস্ত পুরুষের জন্য দুটাই নাজায়েজ হওয়া উচিৎ)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: একমত হতে পারলাম না। ইহকালে নারীর লোভ আর পরকালে হুরের লোভ দুটোই থাকতে হবে।
ইসলামে বৈরাগ্যবাদ নিষেধ। দুনিয়াতে আল্লাহর দেয়া নেআমাত ভোগ করতে হবে তার নির্দেশ মত। আর পরকালে আল্লাহর দেয়া লোভে আগ্রহ রাখতে হবে। সেগুলো অর্জনের জন্য কাজ করতে হবে।

৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫১

টিনটিন` বলেছেন: আসলে অনেকেই ইসলামের বিভিন্ন কথার ভুল অর্থ তৈরি করে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে।

এরকম ভালো লেখা আরও বেশী করে লিখুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার কথা রাখবো। ধন্যবাদ।

৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৩

ত্রিভুজ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং টপিক এবং আলোচনা। সময় করে পুরোটা পড়তে হবে.. ধন্যবাদ পোস্ট লেখক এবং আলোচকদের।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনিও আমার পোষ্ট পড়েছেন? এটি আমার সৌভাগ্যই বলতে হয়। আসলে আলোচনার মাধ্যমে আমিও অনেক অজানা বিষয় জেনেছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আপনাদের পিছনে আছি।

৩২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৪

নাজনীন১ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। তিন নম্বরে আমার লিখতে ভুল হয়েছে, ভুলে আয়াত লিখেছি, ঐটা হাদীস হিসেবেই জানি।

৩৩| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:২৫

বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:


সুন্দর হয়েছে।


তাহলে আপনি বুঝাতে চাচ্ছেন,পরকালে পুরুষদের জন্য ৭০ জন নারী আর নারীদের জন্য ৭০ জন পুরুষ রয়েছে। তাই?

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: ৭০ জনের কথা আমি বললাম কই?

৩৪| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৮

বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:




সবাই যে বলে ৭০ টা করে আছে?

আপনে পারলে সংখ্যাটা বাড়াইয়া দেন ভাই, কমাইয়া দিয়েন না।

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি আরো বেশী চান?
সত্তর বাহাত্তর জন স্ত্রী বা হুরের কথা কোন সহীহ হাদীসে নেই। আল কুরআনেও নেই।

তাই এটা বিশ্বাস করা ঠিক নয়।

৩৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৯

মাগফার উদ্দিন মনি বলেছেন: ভাই নিজ থেকে কিছু বলবেন না... আপনি দয়া করে নিছের লিঙ্কের প্রশ্নের উত্তর টা দেখবেন ?

http://deenilhaq.com/archives/2459

৩৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০২

ড: মুহাম্মাদ মর্তুজা বিন আয়েশ মুহাম্মাদ বলেছেন: লেখক সাহেব যা লিখেছেন তা প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার আওতায় পড়ছে না। তাই ইমাম তাবারী ইমাম, ইবনু কাসীর এবং সকল মুফাস্সির এই লেখক সাহেবের বিপরীত তাফসীর লিখেছেন এই বিষয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.