![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চাকরির জন্য প্রায় দু বছর নোয়াখালীতে কাটাতে হয়েছে। সেখানের কালচার, ঐতিহ্য ইত্যাদি আমার কাছে যেমন লেগেছে। আজকের পর্ব কেবল খাবারের জন্য।
আমি যেহেতু ম্যাসে থাকতাম। প্রায়ই খেতে হতো হোটেলে। তাদের নিজস্ব একটা হোটেল কালচার আছে। নোয়াখালীতে রেস্টুরেন্ট গুলোতে মানুষের ভীড় সব সময় লেগেই থাকে। বিকাল থেকে রাত। একটু কথা বলে বলে যে আয়েশ করে খাব তার কোন সুযোগ নাই। খাওয়া শেষ হওয়ার আগে আর একজন এসে পাশে দাঁড়িয়ে থাকে। আগে কয়েকটা হোটেলের নাম বলে নিই। সবচেয়ে ঐতিহ্য বাহি হলো: মোহাম্মদিয়া হোটেল, সুপার মোহাম্মদীয়া,স্টার হোটেল, কিরন হোটেল, ফরিদ বেকারি, আলামিন... আর নাম মনে করতে পারছি না। কিন্তু সবহোটেলেই খাবার দাবার একেবারে কমন। প্রতিটি হোটেলে খাবার মেনু একটাই। কোন বৈচিত্র নাই। স্বাদ গন্ধও প্রায় এক। তারা সম্ভবত বৈচিত্র পছন্দ করে না। অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া তাদের মাঝে প্রবল। ঢাকাকে তারা প্রানপনে নকল করার চেষ্টা করে। নিজস্বতায় তাদের কোন আস্থা আছে বলে মনে হয় না।
নোয়াখালীর খাবারের সাথে ডাল নিয়মিত থাকে। ভাতের সাথে ডালনিয়ে প্রথমে খেতে থাকে , খাবারের শুরুটা এমনই। তাই হোটেল গুলোতে ভাত দেবার পরেই ডাল পরিবেশন করে। আর একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে নোয়াখালীর অনেক হোটেলেই ডাল ফ্রী হিসেবে দেয়া হয়। বিনা টাকায় ডাল বিতরনে তারা বেশ উদার। শুকনো ভাত তারা খেতে পারে না। সব কিছু তাই এটু ভেজা ভেজা হতে হয়। পুই শাক তারাও খায় কিন্তু কেবল শাক হিসেবে নয় তরকারি হিসেবে। তেলে ভাজা খাবারের প্রতি তাদের অকর্ষন মনে হয় কিছুটা কম।
বিকালের নাস্তায় তাই পুরি, সিঙ্গারা, সমাচা ইত্যাদি থাকেনা। কখনো যদি পিয়াজো পাওয়া যায় তাও মচমচে নয় কিছুটা সিদ্ধ সিদ্ধ ভাব থাকে। সন্ধা হবার কিছু আগে থেকেই তারা রেস্টুরেন্টে লাইন ধরে। মনে হয় মাইজদী( নোয়াখালী সদর) এর সব লোকই সন্ধার দিকে এক বার রেস্টুরেন্টে খেতে আসে।
সব হোটেল গুলোতেই পরটা খাওয়ার ভীড় থাকে। চা এর সাথে তারা পরটা খায়। এটা মনেহয় তাদের ঐতিহ্যে অংশ। পরটার সাথে অলু ভাজি( অলু কেটে সেদ্ধ) সবচেয়ে বেশি বিক্রিত খাবার। হালিম , নানরুটি, গুরুর মাংস, খাসি ইত্যাদিএ পর্যাপ্ত থাকে প্রায় সব হোটেলে।
প্রত্যেক রেস্টুরেন্ট, হোটেলের সামনেই একটা পান দোকান। এটা তাদের রেস্টুরেন্ট এর একটা অংশ। সব রেস্টুরেন্টের আর একটা ব্যাপার কমন তা হল তাদের খাবার টেবিল গুলো। একটা টেবিলে ছয় থেকে আটটি চেয়ার থাকে। ভীর বাসে যেমন গাদাগাদি থাকতে হয় অনেকটা এমন ভাবেই বসে খাবার খেতে হয়। এভাবে বসে খেতেই সবাই অভ্যস্ত।
কখনো যদি দুপোরে কয়েক জন নিয়ে বসে চা বা কিছু খাচ্ছি , আমাদের পরেই একটা কাস্টমার ঢুকল। সকল টেবিল ফাঁকা থাকলেও সে ভীড় টেবিলে এসে বসবে। আমাদের বলবে একটু সরেন।
হোটেল গুলোতে পর্দা ঘেরা অনেক মহিলা কেবিন থাকে। কেবিনের বাইরে কোন মহিলা কখনো চোখে পরবে না। এমনিতেও কখনো পুরুষ ছাড়া মহিলাদের কখনোই হোটেলে খেতে দেখিনি। মহিলারা শপিং সেন্টার গুলোতে দখল দিয়ে খাবারের দোকান গুলো পুরুষের দ্বায়িত্বে ছেড়ে দিয়েছে।
নোয়াখালীর আর একটি বহুল প্রচলিত খাবার বন রুটি। সকালে বিকালে রাতে সব সময়ই এটি তাদের অলীতে গলীতে সব দোকানে পাওয়া যাবে। বন রুটির মতো ছোলাও তাদের প্রিয় খাবার।
তারা চা খেতে পছন্দ করে। তাদের চা এর একটা বিশেষত্ব হলো সব সময়ই চা থাকবে হালকা গরম। প্রথমে ব্যাপারটা আমার কাছে বুঝতে একটু সময় লাগে। কেবল চা বিক্রর দোকান তাদের খুব কম। অন্য কসমেটিক্স, মনিহারির দ্রব্যাদির সাথেই একটি বা দুটি বড় আকারের ফ্লাক্সে থাকে গড়ম পানি আথবা তৈরি করা চা। এটাই সারাদিন বিক্রি করে থাকে। তাই চা এর তাজা গন্ধ তাদের চা তে কখনো পাই নি।
খাবারের বেলায় আর একটা ব্যাপার বলতে হয়। তারা অতিথীপরায়ন। চা খায় এবং অন্যকে খাওয়াতে পছন্দ করে।
** নোয়াখালী ব্যাপারে তথ্য গত কোন ভুল হলে,জানাবেন । ঠিক করে দেব।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৩
ডাইনোসর বলেছেন: ঠিকানাটা মেইল করেছি।
পেয়েছেন??
২| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪২
চশমখোর বলেছেন: চালিয়ে যান
২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:১৫
ডাইনোসর বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ........
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৪
গেদু চাচা বলেছেন: আমি আপনাকে ফেনীর চমক হোটেল, লাকি হোটেল, নবী হোটেল গুলোতে একবার খেয়ে আসার নিমন্ত্রণ জানালাম।আশা করি পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা আর খাবারের মান আপনার মন কেড়ে নিবে।
আর খাবারের বৈচিত্রের কথা বলছেন ? আসলে সেটা বাংলাদেশের কোন খাবার হোটেল পাওয়া যায়না। কেননা বৈচিত্র ময় খাবার পরিবেশন করতে হলে বৈচিত্রময় খদ্দেরও কিন্তু প্রয়োজন। কিন্তু হোটেলগুলোতে শ্রেনী পেশা নির্বিশেষে প্রায় এক ধরণের লোকই যাতায়ত করে।
আর সিঙ্গারা, আলু বাজি আর পেয়াঁজুর ব্যাপারে আপনার তথ্যগত ভূল আছে বলে আমি মনে করি।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:২৮
ডাইনোসর বলেছেন: আন্নে হেনীর মানুষ হইয়া এত চেতলেন ক্যা???
আপনার এই হোটেল গুলো কয়কেটাতে খেয়েছি।
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে আমার কোন আপত্তি নেই।
ফেনীতে খাবারে বৈচিত্র আছে।
আপনাদের নিয়েও একটা পোষ্ট দেব ।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৫
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: হ্যা, মেইল পেয়েছি।।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৬
তাওফিকুর রহমান শিবলু বলেছেন: কি বলেন নোয়াখালীতে এখনো ডাইনোসর বাস করে
আবার হোটেলে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া ও করে
এইটা কেমনে.....
ভাল থাকবেন।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৯
তাওফিকুর রহমান শিবলু বলেছেন: কি বলেন নোয়াখালীতে এখনো ডাইনোসর বাস করে
আবার হোটেলে নিয়মিত খাওয়া দাওয়া ও করে
এইটা কেমনে.....
ভাল থাকবেন।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:০২
ডাইনোসর বলেছেন:
হা হা লু লু ম ম........
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০১
এন্টি ভাইরাস বলেছেন: এই লোক নোয়াখালী তে থেকে এসে অনেক মিথ্যা বলছে নোয়াখালী সম্পকে,
আর একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে নোয়াখালীর অনেক হোটেলেই ডাল ফ্রী হিসেবে দেয়া হয়। বিনা টাকায় ডাল বিতরনে তারা বেশ উদার।।
ভুল কথা।
এই জিনিস টা ঢাকা তে প্রচলিত।
লেখক মন এ হয় ঢাকা এর কোন হোটেল এ কখন ও খায় নাই,
আর ও অনেক কিছু লিখায় আসছে যাহা ভুল।
ভাইরে যে খানে অনেক দিন ছিলেন ভালো কিছু লিখুন।
বদনাম করেন কেন?
আপনি তো অনেক খারাপ মানুষ।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৩৫
ডাইনোসর বলেছেন:
আমার তো মনেহয় আপনি মিথ্যা কথা বলছেন। আমি যে কয়েকটা হোটেলের নাম বলেছি খেয়ে দেখেন ডাল ফ্রী কিনা??
এই জিনিস টা ঢাকা তে প্রচলিত।
লেখক মন এ হয় ঢাকা এর কোন হোটেল এ কখন ও খায় নাই,
আমার বাড়ি গাজীপুরে। দীর্ঘ দিন ধরে ঢাকায়ই ছিলাম। এখনো আমার হোটেলই ভরসা।
বদনাম করেন কেন?
আপনি তো অনেক খারাপ মানুষ।
আমি খারাপ মানুষ ঠিক আছে । কিন্তু বদনাম করলাম কৈ??
এক একটা অঞ্চলে এক এক ব্যাপার থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক তাই নয়কি?
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১২
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন:
আপনেরে ভোজনরসিক বলে কিন্তু মনে হলো না।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১৫
ডাইনোসর বলেছেন:
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১৪
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন:
আপনেরে ভোজনরসিক বলে কিন্তু মনে হলো না।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৩৪
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
মিয়া নোয়াখালিতে যাই ছাক্রিও কইরবেন আবার ইয়ানো আঁই হেতাগো বদনাম ও কইরবেন এইটা কোনো কতা না কবিতা???
হুনেন মেয়া!! নোয়াখাইল্লাগোরে লই ব্লগে কোনো চুদুরবুদুর চইলত না!! সাব্দান!!
আর হুনেন। বেশিরভাগ নুয়াখাইল্লা ঢাকা সহ অইন্নাইন্ন বিবাগিয় শহ্রে ছাক্রি করে। হেতাগো মানে আঙ্গো বদওব্যাশ অইলো আমরা নিজের গেরামের উন্নতি করিনা।অইন্ন যায়গার উন্নতি করি।তাই বেশিরবাগ খাটি খাওয়া মানুশ হিয়ানো থায়। আঙ্গো মত তথাকথিত(?!) বদ্ররা থায় শহরে নাইলে বিদাশো।ইয়াল্লাই আন্নে বালা কিছু হয়তো দেন্না। যাক দোশ আম্নের ন। দোশ এক অর্থে আঙ্গ!
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৪৪
ডাইনোসর বলেছেন:
মিয়া নোয়াখালিতে যাই ছাক্রিও কইরবেন আবার ইয়ানো আঁই হেতাগো বদনাম ও কইরবেন এইটা কোনো কতা না কবিতা???
হুনেন মেয়া!! নোয়াখাইল্লাগোরে লই ব্লগে কোনো চুদুরবুদুর চইলত না!! সাব্দান!!
ঠিক কইছেন ভাই।
এই বার আন্নেরে ভাল লাগছে।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৩৯
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: ইয়ো!!নো চুডুর-বুডুর উয়িট নিউকেলিয়ানস!উখে???
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:০৬
ডাইনোসর বলেছেন:
বুজ্জি আন্নে নখাল্লা ন।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৫৮
হেডস্যার বলেছেন:
নোয়াখাইল্যাগো খানা লই,
ছুদুর বুদুর ছইলত ন, ছইলত ন।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৪৮
ডাইনোসর বলেছেন:
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১১
আতরআলী বলেছেন: নুয়াখালীর মানুষ কাদা'কে বলে হ্যাঁক। আবার হ্যাঁক'কে শুদ্ধভাবে বলতে গিয়ে কাদা বলবে না, বলবে প্যাঁক।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:২৮
ডাইনোসর বলেছেন:
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:২০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: kaal comnt korbo
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৪৭
ডাইনোসর বলেছেন:
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:১৯
এ হেলাল খান বলেছেন: আপনি একটা এলাকায় দীর্ঘদিন চাকুরী করেছেন। সেখানে কি আপনার ভাললাগার মত কিছুই ছিল না?
২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:১০
ডাইনোসর বলেছেন:
অবশ্যই ছিল। সেগুলিও ধারাবিহিক ভাবে আসবে।
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:৪৪
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: গতকালকে নোয়াখালীতে বিয়ে খেয়ে আসলাম। আজব বিয়ে, মেয়ের সম্মতিতে নেয় না।
২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:১০
ডাইনোসর বলেছেন:
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:০৬
পাখা বলেছেন: মহিলারা শপিং সেন্টার গুলোতে দখল একথা ঠিক.
কারন..
বাপ, ভাই, চাচা, মামা,খালু, ফুপা ..সকলেই ট্যাকা কামাইতে ইতালী, আমেরিকা, মালেশিয়া, মিডিল ইস্ট..
তাই তারা প্রবাসে বলে জীবন ও সংসার তো থেমে থাকে না.।
২২ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৪৫
ডাইনোসর বলেছেন:
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩৫
বৃষ্টিধারা বলেছেন: আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
মিয়া নোয়াখালিতে যাই ছাক্রিও কইরবেন আবার ইয়ানো আঁই হেতাগো বদনাম ও কইরবেন এইটা কোনো কতা না কবিতা???
হুনেন মেয়া!! নোয়াখাইল্লাগোরে লই ব্লগে কোনো চুদুরবুদুর চইলত না!! সাব্দান!! / /
/
আর হুনেন। বেশিরভাগ নুয়াখাইল্লা ঢাকা সহ অইন্নাইন্ন বিবাগিয় শহ্রে ছাক্রি করে। হেতাগো মানে আঙ্গো বদওব্যাশ অইলো আমরা নিজের গেরামের উন্নতি করিনা।অইন্ন যায়গার উন্নতি করি।তাই বেশিরবাগ খাটি খাওয়া মানুশ হিয়ানো থায়। আঙ্গো মত তথাকথিত(?!) বদ্ররা থায় শহরে নাইলে বিদাশো।ইয়াল্লাই আন্নে বালা কিছু হয়তো দেন্না। যাক দোশ আম্নের ন। দোশ এক অর্থে আঙ্গ!
(
(
(
(
(
হা হা হা
২২ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৪৫
ডাইনোসর বলেছেন:
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনি পজিটিভলি জীবনকে দেখতে জানেন না। নোয়াখালী বাংলাদেশের বাইরের কোন আফ্রিকান ভুখন্ড নয় যদিও আপনার লেখার সুর সেরকমই। দুবছর কোনএকটি এলাকার রেষ্টুরেন্টএ খেয়ে আপনি সিদ্ধান্ত দিয়ে দিলেন সেখানের মানুষ কেমন খাওয়া দাওয়া করে ! আজব। আপনার মত যারা বাইরে থেকে যায় তাদের জন্যই মুলত রেষ্টুরেন্টগুলি খাবার তৈরী ও পরিবেশন করে বুঝেছেন। এখানে তাদের খাওয়ার স্টাইল বা ধরন মূখ্য নয়, বরং আপনাদের মত যারা খায় তাদের রুচিই মুখ্য । আমি অনেক বাজে ভাবে আপনার লিখাটার উত্তর দিতে পারতাম, কিন্তু নিজের রুচিকে অত নিচে নামালে আপনার সাথে আমার কোন পার্থক্য থাকে না। তবে আপনার জন্য দু:খ হয় দুবছরে দু এক বেলাও আপনাকে আদর করে সেখানে কেউ বাসা বা বাড়ীর খাবার খাওয়ায় নি। আপনাকে সুযোগ থাকলে কখনও আমি বৃহত্তর নোয়াখালীতে বাড়ীর খাবার খাওয়ার আমন্ত্রন জানালাম, আমি নিশ্চিত আপনি লজ্জা পাবেন, যদি আপনার লজ্জা থেকে থাকে। আপনি আসলেই হতভাগা। জীবনে পজিটিভ হতে শিখুন। আপনার এই লিখাটা রিপোর্ট করা উচিৎ।
২২ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
ডাইনোসর বলেছেন:
হা হা প গে.....
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৩৯
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: