নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কৃপাচার্য্যের জন্ম-বিবরণঃ
পরীক্ষিত পুত্র জন্মেজয় মুনির কাছে সবিস্তারে সকল ঘটনা শুনতে চাইলেন। মুনি বৈশম্পায়ন বলেন পান্ডব চরিত্র শ্রবণে জগত পবিত্র হয়। তাই তিনি তাদের সকল ঘটনা ধিরে ধিরে বর্ণনা করবেন।
কিছুকাল পর গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম পৌত্রদের অস্ত্রশিক্ষা দানের জন্য সর্বশাস্ত্র বিশারদ কৃপাচার্য নিযুক্ত হলেন। শরদ্বান ঋষির পুত্র কৃপাচার্য হস্তিনানগরেই বাস করতেন। তিনি পঞ্চোত্তরশত ভাইকে ধনুর্বেদ শিক্ষা দিতে লাগলেন।
জন্মেজয় বলেন ব্রাহ্মণের পুত্র ক্ষত্রিয়ের ধর্ম নিলেন কোন কারণে।
মুনি বলেন- গৌতম ঋষির পুত্র শরদ্বান। শরসহ জন্মেছিলেন বলে তার এই নাম। এই শরদ্বান দ্বিজ কর্ম ত্যাগ করে ধনুর্বেদে রত হন। বেদশাস্ত্র না পড়ে ধনুর্বেদে মন দিলেন। তপোবনের মধ্যে অনুক্ষণ তপস্যা করলেন। তাঁর তপস্যার শক্তি দেখে শতক্রুর অর্থাৎ ইন্দ্র শঙ্কিত হলেন। মুনির তপস্যা ভঙ্গ করার জন্য একটি উপায় খুঁজে পেলেন। দেবকন্যা জানপদীকে মুনির কাছে পাঠালেন। কন্যাকে দেখে শরদ্বান হত ধৈর্য্য হলেন। ধনুঃশর হাত থেকে পরে গেল এবং বীর্য্যও স্খলিত হল। মুনি সচেতন হলেন। সে বন ত্যাগ করে অন্য বনে গেলেন।
ঋষির বীর্য্য মাটিতে পড়ে দুই খন্ড হয়ে গেল। তপস্বী ঋষির বীর্য্য কখনও নষ্ট হয় না। ধিরে ধিরে এক গুটি কন্যা হল, অপরটি পুত্র।
সে সময় রাজা শান্তনু সে বনে মৃগয়া করতে গেছিলেন। অনুচরেরা অনাথ দুটি শিশু দেখে রাজাকে জানালেন। তাদের কথা শুনে রাজা চমৎকৃত হলেন। শিশু দুটি রোদন করছিল। তাদের পাশে তীর ধনুক এবং কৃষ্ণচর্ম দেখে রাজা অনুমান করলেন শিশু দুটি কোন ঋষির। রাজা তাদের নিজের সাথে এনে পালন করতে লাগলেন।
অনেকদিন পর শরদ্বান মুনি সে বনে এসে সব জানলেন। রাজার কাছে এসে তাকে এই ধার্মিক কর্মের জন্য আশির্বাদ জানালেন।
কৃপা করে রাজা তার পুত্র ও কন্যাকে রেখেছেন। তাই তাদের নাম রাখলেন কৃপ ও কৃপী।
শরদ্বান মুনি কৃপকে নানা অস্ত্রবিদ্যা শেখালেন যত্ন করে। পরে দ্রোণাচার্যের কাছে শিক্ষার জন্য পাঠালেন। দ্রোণাচার্য তাকে সর্বশাস্ত্র শিক্ষা দেন। ধনুর্বেদে কৃপ অপ্রতিদন্দী হয়ে ওঠে। অল্পকালে সবাই তাকে আচার্য বলে ডাকতে থাকে। কুরুবংশ, যদুবংশ, অন্ধক, বৃষ্ণিবংশ এবং আর যত রাজা দেশে দেশে আছেন সকলে কৃপাচার্যের কাছে ধনুর্বেদ শিক্ষার জন্য আসতেন। এভাবে কৃপগুরুর নাম ভুবনে ছড়িয়ে পড়ল।
পরে ভীষ্ম মহাবীর যখন পৌত্রদের শিক্ষাদানের কথা চিন্তা করলেন তখন দ্রোণের কাছে সমর্পণ করলেন। দ্রোণাচার্য সর্বশাস্ত্রে তাদের জ্ঞানদান করলেন।
...........................
দ্রোণাচার্যের উৎপত্তিঃ
রাজা জন্মেজয় দ্রোণাচার্য সম্পর্কেও সম্পূর্ণরূপে জানতে চাইলেন। তার উৎপত্তি কি ভাবে হল। কি ভাবেইবা তিনি কুরুদেশে গুরু হলেন।
মুনি বলেন, ভরদ্বাজ নামে এক মহামুনি ছিলেন। তিনি একদিন গঙ্গাস্নানে গেলেন। সে সময় অন্তরীক্ষে ঘৃতাচী অপ্সরা যাচ্ছিলেন। অপ্সরা পরমা সুন্দরী, বরণ তার অপূর্ব সুন্দর। হঠাৎ সে সময় দক্ষিণ পবন বইল এবং অপ্সরার বসন উড়ল। মুনি তার অঙ্গ দর্শন করলেন। দেখে তার মনে উদ্বেগ জন্মাল। পঞ্চশরের আঘাত শরের আঘাতের চেয়েও বেশি। কেউ নেই যে কামিনীর মোহে না পরে। মুনির রেত স্খলিত হলে, মুনি চিন্তিত হলেন। সামনে দ্রোণী অর্থাৎ ছোট্ট ডিঙ্গা বা কলসী দেখে তাতে রেত রাখলেন। দ্রোনীর মধ্যে দ্রুত এক পুত্রের জন্ম হল। পুত্র দেখে ভরদ্বাজ মুনি আনন্দিত হলেন। পুত্রকে নিয়ে আপন গৃহে গেলেন।
দ্রোণীতে জন্ম বলে পুত্রের নাম রাখলেন – দ্রোণাচার্য বা দ্রোণী। বেদবিদ্যা ও সর্বশাস্ত্রে তাকে শিক্ষা দিলেন।
পৃষত নামে পাঞ্চালের এক রাজা ছিলেন। তার পুত্র দ্রুপদ। দ্রুপদ ভরদ্বাজ মুনির আশ্রমে যেতেন। তিনি দ্রোণের সমবয়সীও ছিলেন। তারা একসথে থাকতেন, খেলতেন। একসাথে খাওয়া, বসা, শোওয়া- দেখে মনে হত তারা অভিন্ন আত্মা। এক মুহুর্তেও তারা পরস্পরকে ছেড়ে থাকতে পারবেন না। কিছুকাল পর পৃষত রাজা মারা গেলে দ্রুপদকে রাজা হয়ে পাঞ্চালে ফিরতে হল।
এদিকে ভরদ্বাজ মুনিও স্বর্গে গেলেন। তপস্যা করতে দ্রোণ তপোবনে চলে গেলেন। কিছুকাল পর পিতার ইচ্ছানুসারে দ্রোণ কৃপাচার্যের ভগিনী কৃপীকে বিবাহ করেন। পরমা সুন্দরী, ব্রতে অনুব্রতা, যজ্ঞ-হোম-তপে নিষ্ঠাবতী সতী পতিব্রতা কৃপী। তাদের এক পুত্রের জন্ম হয়। জন্মমাত্র পুত্র অশ্বের গর্জন করে উঠল। সে সময় আকাশবাণী হল জন্মমাত্র পুত্র অশ্বধ্বনি করায় এর নাম হবে অশ্বত্থামা। পুত্র দীর্ঘজীবী ও সর্বগুণে পূর্ণ হবে। পুত্রের মুখ দর্শন করে দ্রোণ আনন্দিত হলেন। নানা বিদ্যা তাকে দান করতে লাগলেন।
কিছুকাল পর দ্রোণ একদিন শুনলেন অস্ত্রজ্ঞগণের শ্রেষ্ঠ ভৃগু নন্দন পরশুরাম সকলকে দান করছেন। তিনি ব্রাহ্মণদের নানা ধন-রত্ন দান করছেন শুনে দ্রোণও তার কাছে যাবেন স্থির করলেন।
পরশুরাম
মহেন্দ্র পর্বতের মাঝে পরশুরামের আলয়, দ্রোণ সেখানে উপস্থিত হলেন।
দ্রোণকে দেখে ভৃগুর নন্দন জিজ্ঞেস করলেন তিনি কোথা থেকে কি প্রয়োজনে এসেছেন।
দ্রোণ বলেন তিনি ভরদ্বাজমুনির পুত্র। লোক মুখে শুনেছেন পরশুরাম দান করছেন, তাই তিনি এসেছেন তার সকল মনস্কামনা পূর্ণ করতে।
পরশুরাম বলেন - আমার কাছে সুবর্ণাদি যা ছিল সবই ব্রাহ্মণদের দিয়েছি, সমগ্র পৃথিবী কশ্যপকে দিয়েছি, এখন কেবল আমার প্রাণ আর অস্ত্রশস্ত্র অবশিষ্ট আছে।
সবকিছু দান করে তিনি এখনই বনে যাবেন স্থির করেছেন, ঠিক সময়েই দ্রোণ এসেছেন। এর মধ্যে কোনটি পেলে দ্রোণ খুশি হবেন তিনি জানতে চাইলেন।
দ্রোণ বলেন – আপনি সমস্ত অস্ত্রশস্ত্র আমাকে দিন এবং তাদের প্রয়োগ ও প্রত্যাহরণের বিধি আমাকে শেখান।
মন্ত্রসহ অস্ত্রশিক্ষা দিয়ে পরশুরাম দ্রোণের প্রার্থনা পূর্ণ করলেন। ধনুর্বেদে নিপুন হলেন দ্রোণাচার্য।
এরপর তিনি দ্রুপদের রাজ্যের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। অত্যন্ত দরিদ্র দ্রোণ কখনও কারো কাছে কিছু সাহায্য চান না। কিন্তু পুত্রের কষ্ট দেখে তার অন্তর কাঁদে। তিনি ভাবলেন বাল্যসখা দ্রুপদ রাজের কাছে গেলেই তার দুঃখ দুর হবে। এই ভেবে দ্রোণ পাঞ্চাল নগরে গেলেন। রাজার সম্মুখেও উপস্থিত হলেন।
মলিন জীর্ণ ধুতি, শীর্ণ কৃষ্ণবর্ণের শরীর- দারিদ্রের প্রতি মূর্তি দ্রোণ।
রাজা দ্রুপদকে বলেন দ্রোণ, তিনি তার বাল্যসখা, তার কাছে সাহায্যের কারণে উপস্থিত হয়েছেন।
সকল বাক্য শুনে দ্রুপদ চোখ রাঙ্গিয়ে তাকে দরিদ্র ভিক্ষুক, অজ্ঞান বাতুল, দুর্মুখ বলে অপমান করলেন সভার মাঝে।
ধনী এবং দরিদ্রের কখনও সখ্যতা হতে পারে না। যেমন দেবতা ও অসুরে সখ্যতা অসম্ভব। তেমনি রাজা এবং ভিক্ষুকেরও সখ্যতা সম্ভব নয়। সমানে সমানেই কেবল সখ্যতা হতে পারে। উত্তম ও অধমের সখ্যতা সুখের নয়।
এসকল নিষ্ঠুর বাক্য বলে দ্রোণকে তিরস্কার করতে থাকেন।
তার বাল্যকালে কোন সখা ছিল বলে তিনি মনে করতে পারলেন না।
এত নিষ্ঠুর বাক্য শুনে অভিমানে দ্রোণ কাঁপতে থাকেন। দু’চোখ থেকে যেন রক্ত বহে, শ্বাসে তার সর্পের গর্জন।
মুহূর্তকাল স্তব্ধ থেকে দ্রোণ আর রাজাকে দর্শণ না করে, কিছু না বলে সে স্থান ত্যাগ করেন।
ক্রোধে অভিভূত দ্রোণ হস্তিনানগরে শ্যালক কৃপাচার্যের কাছে আশ্রয় নেন। দ্রোণকে দেখে কৃপাচার্য আনন্দিত হলেন। স্ত্রী-পুত্র নিয়ে দ্রোণ সেখানেই থেকে যান। এভাবে গোপনে দ্রোণ বেশ কিছুকাল কাটান।
....................................
উৎসর্গ: সকল ব্লগার বন্ধুকে
......................................
আগের পর্ব:
কথাচ্ছলে মহাভারত - ৫২
Click This Link
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখকের হয়ে উপরে ১ নং মন্তব্যকারী মুদদাকির কে বলছি, মহাভারত ধর্মগ্রন্হ নয় তবে পবিত্র পৌরানিক গল্প গ্রন্হ বটে। শরদ্বান মুনির ঘটনাটুকু বাংলায় বর্ণনা করা, আশা করি বুঝতে পারবেন। সুন্দর লেখার জন্য দীপান্বিতাকে ধন্যবাদ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, ঢাকাবাসী! ....ব্লগে এখনও আপনাদের মত বন্ধুর টানে ফিরে ফিরে আসা..... নতুন বছরের অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা নেবেন
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পরশুরাম, কুঠার টাইপ একটা পৌরানিক গল্প শুনেছিলাম বেশ আগে।
সেটা কি মহাভারতের অংশ?
পোস্ট ভাল্লাগলো।।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়! .....পরশুরাম খুব রাগী ও শক্তিশালী মুনি তিনি রেগে একবার তার কুঠার দিয়ে সব ক্ষত্রিয়দের বিনষ্ট করেন - সে এক দারুন গল্প পরে কোন এক সময় বলবো ............নববর্ষের শুভেচ্ছা নেবেন
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুন একটা সিরিজ...... চলতে থাকুক সঙ্গেই আছি
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, কান্ডারি অথর্ব! ..নববর্ষের শুভেচ্ছা
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৫০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: +++
পরশুরাম এর নাম শুনেছি , দূর্জয় ভাইয়া যেমন বললেন , পরশুরামের কুঠার নিয়ে কি কোন গল্প আছে ? আমিও শুনেছি কিন্তু এখন মনে পড়ছে না ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, অদ্বিতীয়া আমি! .. হ্যা, পরশুরাম খুব রাগী ও শক্তিশালী মুনি তিনি রেগে একবার সব ক্ষত্রিয়দের বিনষ্ট করেন - সে এক দারুন গল্প পরে কোন এক সময় বলবো......নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা নেবেন
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: প্রতিটা পর্বই পড়তে হবে দিদি.......মহাভারত এ যে সাগর...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর! ..নববর্ষের শুভেচ্ছা
৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার সিমপ্লিফিকেশন করে বলেছেন। ভাল লাগা জাগিয়ে গেলাম।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রোফেসর শঙ্কু! ..নববর্ষের শুভেচ্ছা
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: প্রতিটি পর্বই পড়ছি দিদি ৷ জ্ঞানভাণ্ডারগুলো প্রিয়তে রেখেছিলাম আজ জানিয়ে গেলাম ৷ শুভকামনা ৷
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, আলজাহাঙ্গীর! ......খুব ভাল লাগলো , আপনিও বৈশাখের শুভেচ্ছা নেবেন
৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
অলিন্দ বলেছেন: মুদ্দাকির বলেছেন: মুনির তপস্যা ভঙ্গ করার জন্য একটি উপায় খুঁজে পেলেন। দেবকন্যা জানপদীকে মুনির কাছে পাঠালেন। কন্যাকে দেখে শরদ্বান হত ধৈর্য্য হলেন। ধনুঃশর হাত থেকে পরে গেল এবং বীর্য্যও স্খলিত হল।
মানে কি ???
মহাভারত কি ধর্ম গ্রন্থ ??
না, ধর্মগ্রন্থ নয়। পৌরানিক মহাকাব্য(পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ৪টির একটি, অন্য ৩টি রামায়ন, ইলিয়াড, ওডিসি)
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অলিন্দ! ...... নতুন বছরের অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা নেবেন
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: জানলাম, দ্রোণের কথা জানলাম।
সামনেবার আরেকটু বড় করে পোষ্ট দিবেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
দীপান্বিতা বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা, রাতুল_শাহ! ......কথামত আরেক পর্ব এসে গেছে
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
bakta বলেছেন: আবার ও প্রশংসা না করে পারছি না । খুব ভালো লাগলো আবার । ভালো থাকুন দীপান্বিতা ।
০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, bakta!
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: দেখে ভালো লাগলো।
০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
মুদ্দাকির বলেছেন: মুনির তপস্যা ভঙ্গ করার জন্য একটি উপায় খুঁজে পেলেন। দেবকন্যা জানপদীকে মুনির কাছে পাঠালেন। কন্যাকে দেখে শরদ্বান হত ধৈর্য্য হলেন। ধনুঃশর হাত থেকে পরে গেল এবং বীর্য্যও স্খলিত হল।
মানে কি ???
মহাভারত কি ধর্ম গ্রন্থ ??