![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারী হয়ে জন্মানোটাই যেন একজন নারীর বড় অপরাধ। জন্মের পর থেকেই তাকে শুনতে হয় নানা গঞ্জনা। বড় হলে বিয়ের পরে স্বামী চাকরি করবে, স্ত্রী কেন? যদিও স্ত্রী চাকরী করে তবে স্বামীর চেয়ে নিচুমানের হতে হবে। না হলেই বিপত্তি। বিশেষ করে বাংলাদেশে যতোগুলো সংসার ভেঙেছে তার মূলে কাজ করেছে স্ত্রীর চাকরিকে কেন্দ্র করেই। দেখা গেছে, যতক্ষণ মেয়েটিকে কেউ চিনেনা, গো বেচারা হয়ে চাকরি করে, আর সংসারের শত চাপেও আয় করে স্বামীর হাতে বেতন তুলে দেয়, ততক্ষনই যেন সংসারে সুখ নামক পাখিটি ধরা দিয়ে বসে থাকে। যখনই মেয়েটির একটু নাম হলো, একসাথে চলতে স্বামী ব্যাক্তিটির কাছে তার স্ত্রীর গুনগান করছে অন্য কেউ, তখনই যেন বাধে বিপত্তি। সেই সুখপাখি যে কোথায় হারিয়ে যায় তাকে খুঁজেও পাওয়া ভার হয়ে যায়। শাহীর আহমেদকে অনেক ধন্যবাদ,এমন একটি পোস্ট দেয়ার জন্য। তবে দেখার বিষয় তার নিজের জীবনের চিত্র কেমন!!!!
https://www.linkedin.com/in/shahir-ahmed-73526135?trk=pulse-det-athr_prof-art_hdr
০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
দিপ্তী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোজোন বাদিয়া। স্ত্রীদের স্বামীর চেয়ে বড় হতে দেয়া হয় কী আমাদের সমাজে। যদিও হয়, তাকে তো নানাভাবেই হেয় হতে হয়, তাই নয় কী.।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: আসলে এর মূলকারন স্বামী নয় স্ত্রী। নারীরা নিজ স্বাধীনতা সম্পর্ক এখনও পূর্ণ সজাগ নয় । স্বাধীনতা বলতে পুরুষের উপড় দাপট দেখানো নয় । স্বামী স্ত্রী একে অপরের পরিপুরক হিসাবেই সংসার চালানো। দেশে শতকরা আশি ভাগ পুরুষ চাকুরী করে সুখে সংসার চালাচ্ছেন যাদের স্ত্রীরা চাকুরী তো দুরের কথা সাধারন লেখাপড়াও জানে না । এ ক্ষেত্রে ঐ সকল পুরুষরা স্ত্রীদের উড়র দায়িত্ব পালন করছেন না কি ? অপরপক্ষে শতকরা বিশ ভাগ নারী মাত্র চাকুরীজীবি এবং তাঁদের স্বামীরাও কমবেশি চাকুরী ব্যবসা বা অন্যকোন পেশার মাধ্যমে উপার্জন করে থাকেন । ঐ বিশ ভাগ চাকুরীজীবি নারী কি ঐ আশি ভাগ চাকুরীজীবি পুরুষের মত সহনশীল বা পরিপুরক ভূমিকা পালন করতে পারেন না । যদি পারেন তবে আজকের এই প্রসঙ্গ আদৌ টিকে না । কাজেই নারী পুরুষ উভয়েরই স্বাধীনতা দায়িত্ব কর্তব্য চাওয়া পাওয়ার সীমা সমন্ধে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা এরং সহনশীল মানসিকতা নিয়ে একে অপরের পরিপূরক ভূমিকা পালন করা উচিৎ বলে আমি মনে করি ।ধন্যবাদ ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:২৮
দিপ্তী বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে সহনশীল বা পরিপূরক ভূমিকা নারীদের বেলায়ই বেশি দেখা যায়। আপনি হয়তো সে বিষয়ে উল্টোভাবে দেখার চেষ্টা করছেন।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপনার পোস্টের কিছু বিষয়ের সাথে সহমত। তবে বিচ্ছেদের এটাই একমাত্র কারণ না।এমনকি সবচেয়ে বড় কারণও না। সবচেয়ে বড় কারণগুলো হলো পারস্পরিক সহনশীলতা , দ্বায়িত্ববোধ আর মূল্যবোধের অভাব। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এ ব্যাপারে বেশীর ভাগ দোষটা পুরুষের ঠিক তবে নারীর নিজের হীনমণ্যতাও বেশ কিছুটা দায়ী।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:২৪
দিপ্তী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সহমত পোষণ করার জন্য।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পাকিস্তান নিয়া একটা পোস্ট দিছিলেন না? ওইটা কৈ?
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমার পরিচিত একজনের ঘর ভেঙ্গে যাচ্ছে শুধুমাত্র নারী ভালো চাকরী করে বলে...বিস্তারিত বলতে চাইছি না।
খুব কাছ থেকে দেখছি ...
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৬
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে আপনি এক দিক দেখছেন, দুই দিকই দেখতে চেষ্টা করুন। তার চেয়ে নিচেু পদের চাকরি করে এমন পুরুষকে কোনো নারী স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে কতটুকু ইচ্ছুক? এমনকি বিয়ের পরেও স্ত্রী যখন স্বামীর চেয়ে বড় হয়ে যায় তখন সমস্যাটা কিন্তু দুই দিক থেকেই ঘটে। শুধু এক দিকের নয়।